নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আয়েশ করে, আলসেমিতে...

অলসদের দিয়ে কী আর হয়। আলসেমি ছাড়া!

মুনির হাসান

অলস লোক। নানা কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার খায়েশ কিন্তু করতে পারি না!

মুনির হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইনোসেন্টের শরবত ৫: নো হোয়াট ইউ কেয়ার এবাউট

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১২

ইনোসেন্টের শরবত-৪ : বড় হওয়ার যন্ত্রণা





আমাদের তিন শরবতওয়ালা অনেকখানি এগিয়েছেন। শুরু দিকে একটা রুমেই সব করে ফেলতে পারতেন। কিন্তু টিম বড় হচ্ছে, সবাইকে সব কিছুতে রাখা যাচ্ছে না। তাহলে কোম্পানির মূল বিষয়টাতে কেমনে সবাই এক সুরে থাকবে?

আবার কাগজপত্র বানালে কি কর্পোরেট কর্পেরেট একটা ভাব এসে পড়বে? বড় মুশ্কিল!



যত মুস্কিল তত আসান কাজেই ওনারাও একটা পথ বের করে ফেললেন। করার সময় মাথায় রাখলেন ৫-এর তরিকা।



১. সবাই একটা বিষয় মনে রাখতে পারে (এভরিওয়ান ক্যান রিমেম্বার ওয়ান থিং)

২. যদি তারা সেটি না পারে, তাহলে তারা বোকা গর্দভ। (ইফ দে ক্যান্ট, দে আর ডুফাস),

৩. বেশিরভাগ লোক তিনটি বিষয় মনে করতে পারে। (মোস্ট পিপল ক্যান রিমেম্বার থ্রি থিং)

৪. এবং কেও ৫টির বেশি বিষয় মনে রাখতে পারে না (নো ওয়ান ক্যান রিমেম্বার মোর দ্যান ফাইভ)

৫. এই হল ৫-এর নিয়ম



৫-এর নিয়মটা তাদের আরো কাজকর্মে পাওয়া যাবে। এই ৫ মাথায় রেকে হয়ে গেল ওদের ইনোসেন্ট ভ্যালু।

তিন শরবতওয়ালাকে নিয়ে আমার ধারাবাহিক রচনার ৫ম পর্ব আজ প্রকাশ করেছি আমার ব্লগে।



সবার জীবন পাই-এর মত সুন্দর হোক।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩২

আরজু পনি বলেছেন:

:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.