নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রবিন.হুড

রবিন.হুড › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানফাত শিফিরের স্ট্যাট্যাস সমগ্র - ৬ষ্ঠ পর্ব

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:০৪

জীবিত প্রানোচ্ছল খাদিজা আবহমান বাংলার কোনো মায়ের নাঁড়ি ছেড়া বুকের আদুরী কন্যা, বাংলার কোনো দামাল ভাইয়ের খুঁণসুটে বোন। আর জীবন- মৃত্যুর সন্ধিক্ষনের খাদিজা রাজনীতি আর মানবাধিকার কর্মীদের আলোচনার রসদ, বহুল প্রচারিত মিডিয়ায় প্রকাশের ধূসর পান্ডুলিপি আর সেলফিবাজদের দুর্লভ ছবির কাঁচামাল।
কিম্ভূতকিমাকার ডিজিটাল স্থাপত্যশৈলীতে বসবাসরত মানুষগুলো একেকটি নর্দমার কীট। সৃষ্টিকর্তার দেয়া " সৃষ্টির সেরা জীব" মানুষ পরিচয়টা পুরাতন সেকেলে অনেকটা " পথের পাঁচালীর" অপূ- দূর্গার মত, তাই আমরা কেউ পুলিশ, কেউ ছাত্রলীগ, কেউ ছাত্রদল আবার কেউ বা শিবির। কেন জানি অবচেতন মনে
নাকি চিন্তার অসাড়তায় নাকি চাপাতির কোপের ভয়ে আমার ষ্ট্যাটাসও "খাদিজাকেন্দ্রিক" হয়ে যাচ্ছে। নর্দমার কীট হিসেবে মানুষদের কাছে ক্ষমা চেয়ে কবি নজরুলের চেতনায় বলতে চাই,
" রক্ত ঝরাতে পারিনা তো একা ,
তাই লিখে যাই এই রক্তলেখা।"

বন্দুকধারী যুবকের জামিন পাওয়া আর চাপাতিধারী যুবকের উপপুর্যপুরি নিষ্ঠুর কোপের আঘাতে আহত স্বাধীনতা, বাংলাদেশ আর গণতন্ত্র!!!!!!! বেগবান প্রযুক্তির কল্যান আর ডিজিটাল যুগের কৃপায় "চাপাতি" দিয়ে কোপানোর যে ভয়াবহ দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে তা হৃদয়বিদারক। ভারসাম্যহীন, বিকলাংগ, নংপুসক সমাজ আর যাই হোক নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ।

আগামী গণতান্ত্রিক যাত্রাপালাখ্যাত "নির্বাচনে "ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য " চাপাতি" মার্কা বরাদ্দ দেয়া হোক। মিছিলে সকলের হাতে একটি করে "চাপাতি" থাকবে।ম্যাজিকাল চাপাতিতে ধানও কাটা যাবে আবার নৌকাও ফুঁটো করা যাবে।
চাপাতিময় বাংলাদেশ!!!!!!!!

বাঙ্গালির " জাতিসত্ত্বা" রকমারি মসলায় ভরপুর।ক্রিকেটীয় " এভারেষ্ট" আর মাশরাফীয়
" দেশপ্রেম" এর ক্রিসপি বা মুরমুরে জয়ের স্বর্গীয় আনন্দ জাতির জন্য যেন এক পশলা স্বস্তি আর ঐক্যের
"ক্ষণিকালয়" তৈরি করে। অতঃপর রাজনৈতিক বিভক্তির " তিলকচিহ্ন" পুরো জাতিকে কলুষিত করে।
ক্ষমতাসীনদের "গগণচুম্বী" সাফল্য আর ক্ষমতাহীনদের
" ক্ষমাহীন " ব্যর্থতার আষাঁঢ়ে গল্পে ভরপুর ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এই ছোট্ট পৃথিবী। ভোরহীন সকাল, বসন্তহীন ঋতু, নিদ্রাহীন ঘুম, চিন্তাহীন মস্তিষ্ক, জাগ্রতহীন আদম সন্তানদের এক বিদঘুটে আশ্রমে বসবাসরত সাধারণ মানুষ হল একেকটি ক্রীতদাস। জীবনযুদ্ধের " ক্রসফায়ারে" তারা দৈহিক ভাবে বেঁচে থাকলেও আত্মায় তারা মৃত। অসহায় জীবনের ভাবনায় কেবলই.......

" আজ হৃদয় হুলস্থুল
দূরে অন্ধকার পুতুল
মাঝে মাঝেই এমন হয়
এখন ভাংচুরের সময়।"

পুঁজিবাদের গর্ভে জন্ম নেয়া গণতন্ত্র শব্দটার প্রয়োগ, অপপ্রয়োগ, অপব্যবহার, ব্যবসাতন্ত্র সবই আছে শুধু আকাংখাটা নেই। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের পর আপামর জনসাধারণের সুতীব্র আকাংখাই হাঙর- নদী- গ্রেনেডের বিপদসংকুল অনিশ্চিত যাত্রার টাইটানিকসম দৈত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রেরণা যুগিয়েছিল।কিন্তু সেই ঐক্যের সানাই আজ অনৈক্যের বিউগলে পরিণত হয়েছে। দুর্বৃত্তায়িত রাজনীতিতে সাধারণজনগনের কোনো আকাংখা নেই। পুঁজিবাদের যুগে তাদের
" বোবাকান্নার" ও বাজারজাতকরণ বা ব্রান্ডিং করা হয়।

নির্মূলের রাজনীতির নামে যে সার্কাস চলছে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কোন না কোনোদিন কুশপুত্তুলিকা বানিয়ে তার গায়ে " গনতন্ত্র" লিখে পুড়বে বা হজ্জ্বের সময় শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের ন্যায় পাথর ও থুথু নিক্ষেপ করবে।সেই দিনের জন্য কিছু থুথু জমিয়ে রাখুন।

" কিন্তু এ স্নেহের তৃষ্ণা মিটে কার জলে?"
দত্তকুলোদ্ভব কবি মাইকেলের আত্মার আকুতি, যে গভীরতা, তার আখাংকার যে স্বপ্নময় স্পন্দন তারই ধারাবাহিকতায় সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক লিখেছিলেন, " বাংলার মাটি, বাংলার জল"।পারস্যের কবি হাফিজের সমাধিতে গিয়ে রবি ঠাকুর বলেছিলেন, " কবিরা যুগ এবং নামে ভিন্ন হলেও আত্মায় এক ও অভিন্ন।"
হানাহানি ও সংঘাতময় রাজনীতির যে কলিযুগ চলছে তাতে রাজনীতিবিদেরাও যদি আত্মায় এক হতো তাহলে আমরা হতাম " শান্তিপুর" এর বাসিন্দা। যুদ্ধময় মানব সভ্যতা হয়ত অনেক পাদ্রী বানাতে পারবে কিন্তু একজন যিশু বানাতে পারবে না, অনেক দালানকোঠা বানাতে পারবে কিন্তু একটি তাজমহল না।তেমনি সাহিত্যে সৈয়দ হক আর রাজনীতিতে আ স ম হান্নান শাহ এর মহাপ্রয়ানে আমরা শূণ্য। বয়সে প্রবীণ হলেও তারা আমাদের গুরুজন তারা আমাদের দিকপাল। মাইকেল মধূসদনের সমাধিতে লেখা এপিটাফ উৎসর্গ করে বিনম্র শ্রদ্বায় শেষ করছি,
" দাঁড়াও!!! হে পথিকবর,
জন্ম যদি তব বঙ্গে,
তব তিষ্ট ক্ষণকাল।"

সুশাসন আর উন্নয়ন বর্তমানে বাংলাদেশিদের নিকট " এনেসথেশিয়া বা চেতনাশক" এর মত। অর্থাৎ
ক্ষমতাসীন রাজনীতির " হাঁতুড়ে" ডাক্তারদের খপ্পরে পড়ে চেতনানাশ এখন জীবননাশের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নানামুখী বলপ্রয়োগে বিরোধীদল এখন একটি গণিতের " বিন্দু" তে পরিণত হয়েছে যার অবস্থান আছে কিন্তু দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা কিছুই নেই।
ক্ষমতাবানদের শরীরী ভাষা অনেকটা নবজাত শিশু প্রসবের পর মায়েদের মত অর্থাৎ এই দেশের কোনো অতীত নেই এইমাত্র তারা এটা প্রসব করেছেন। সদ্য জন্ম নেয়া শিশু বাংলাদেশ!!!! পার্থক্যটা হল " প্রসববেদনা " নিয়ে, মায়েরা সন্তান জন্ম দেয়ার আগে অনুভব করে ক্ষমতাসীনরা করবেন এই সন্তান একটু বড় হবার পর।

রাজপথের বিরোধীদলের নেতারা আবার পদহীন থাকার আক্ষেপে হানাহানি আর অন্তর্ঘাতে জর্জরিত।অনেকটা পদ বা পা'হীন লোকের জুতা কেনার মত।
ক্ষমতাসীনরা আগামী নির্বাচনের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনগণকে যে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে তাতে জনপ্রিয় গানের দু'টি
কলি,
" বেঁদের মেয়ে জোস্নায় আমায় কথা দিয়েছে,
আসি আসি বলে জোস্না ফাঁকি দিয়েছে।"
গাইতে ইচ্ছে করছে।কৃষক, শ্রমিক আর মজুরের জনযুদ্ধের সোনালী ফসল বাংলাদেশে যে চরদখলের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা চলছে তার অবসান কামনা করি।

" আদালত"
জাতির বিবেক খ্যাত আদালতপাড়ায় গিয়ে চার্লস ডারউইনের " বিবর্তনবাদ" এর সত্যতা পেলাম!!!!
এখন প্রশ্ন হল, মানুষ কি? শিম্পাঞ্জি হতে মানুষ হচ্ছে?
নাকি মানুষ হতে শিম্পাঞ্জি হচ্ছে?
আদালতের করিডরে হেঁটে হেঁটেই যে অভিজ্ঞতা তাতে অন্দরমহলটা চিড়িয়াখানার এক বিশাল খাঁচা আর ভিতরটা "গিনপিগে" সয়লাব। বিচারপতির এজলাশের লাল ইট আর নরম কেদারায় ধূলোবালি পড়লে হয়ত ধূয়ে মুছে সাফ করা যায়, কিন্তু বিবেকের ধূলোবালি সাফ করার কোনো ডিটারজেন্ট পাউডার আছে কি??? কোনো এক মহাপ্লাবনেই মুক্তি সুনিশ্চিত।
" তোমাকে অভিবাদন হে মহাপ্লাবন"।
বিবেকের বিবর্তন চাই।।।।

রাজনীতিমাতৃক বাংলাদেশে ক্ষমতা হল গণতন্ত্রের "মধুর হাঁড়ি"। জাতির বিবেকখ্যাত মিডিয়া হল গণতন্ত্রের "লালসালু"। পেশীশক্তি হল গণতন্ত্রের "তর্করত্ন" আর জনগণ হলো গণতন্ত্রের "মহেশ"।
স্বাধীনতাটা হল অনেকটা " বিলাসী" চরিত্রের মত " হাত দিয়া একটু নড়াচড়া করিতে গেলে ঝরিয়া পড়িবে"। সার্বভৌমত্বটা অনেকটা " হৈমন্তী" র মত " ভারী একখানা সাদাসিধা মুখ"।ভূখন্ডটা হল " কুরুক্ষেত্র" যেখানে অসংখ্য রাবন আর অসুরদের বসবাস। লক্ষ শহীদের প্রানের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশে গুটিকয়েক কুশীলবদের যে নর্তন- কুর্দন চলছে তার প্রেক্ষিতে শুধুই মনে হচ্ছে,
" মুক্তিরও সংগ্রামও সোপান তলে..
কত প্রাণ হল বলিদান..
লেখা আছে অশ্রুজলে.

শিবসেনা আর দ্বি- জাতি তত্ত্বের অশুভ প্রেতাত্মাদের মদদপুষ্ট উপমহাদেশের রাজনীতির রাবন- অসুর- মীরজাফররা ভূ- স্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরকে নরকে পরিণত করেছেন। অহিংস, স্বরাজ আর বাঁশেরকেল্লার স্বপ্নদ্রষ্টাদের উত্তরসুরীরা মৃতপ্রায়। মহাত্মা আজ দূরাত্মা,
চিত্তরঞ্জণ আজ বিত্তরঞ্জণ, শিবসেনা আজ শিরঃশ্ছেদসেনা, তালেবান আজ কাতেলবানে পরিণত হয়েছে। অমানবিক, অশালীন আর অগ্রহণযোগ্য এই লড়াইয়ের টার্গেট হল কাশ্মীরের নিরপরাধ আবালবৃদ্ধবণিতা। বিশ্ব রাজনীতির ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠিররা নীরব দর্শক। অথচ গত কয়েক দশকে কাশ্মীরসহ গোটা বিশ্বে নিপীড়িত মানুষের রক্তগঙ্গার যে লহরী তার কোনোই প্রতিক্রিয়া নেই। কারণ তারা বিবেক প্রতিবন্ধী রাজনীতিবীদ।

এ সকল প্রতিবন্ধী রাজনীতিবিদদের চাকুরী ও ব্যবসায় কোটা সুবিধা দিয়ে রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করা হোক।
রাজনীতির এই " খেলারাম খেলে যা" দেখে মাও সেতুং এর বিখ্যাত উক্তি,
" রাজনীতি হল রক্তপাতহীন যুদ্ধ,
আর যুদ্ধ হল রক্তপাতময় রাজনীতি"।
খুব প্রাসঙ্গিক মনে হয়।

সুশাসন, আইনের শাসন, নীতি ও ন্যায্যতা, সামাজিক ন্যায়বিচার ও সমতার নীতি সহ রাষ্ট্র পরিচালনার নিয়মগুলো এখন " বেহুলা- লখিন্দর" এর বাসরঘরে বন্দী। বিবেকের চাঁদ সওদাগর সদৃশ রাজনীতিবীদেরা জনগণের সাথে " বাপুরাম সাপুড়ে" খেলায় মত্ত।
" রাষ্ট্র এখন জুয়ারিদের হাতে।" আইনসভা এখন জনগণের জন্য কবি গুরুর " চোখের বালি' যেখানে সরকার ও বিরোধী দলের পরকীয়ার কাছে " বিনোদীনি" র শ্বাশত চরিত্রও ফ্যাকাশে। জীবনের জুয়ায় জয় পরাজয়ের দুঃখ হয়ত ব্যক্তিকে আক্রান্ত করে কিন্তু রাষ্ট্রের জুয়ায় আক্রান্ত হয় প্রিয় মানচিত্র আর পতাকা। হিরোশিমা - নাগাশাকির মত মাসুল দেয় সাধারণ জনগণ। শান্তি ও ঐক্যের সুবাতাস আবশ্যক,
" from harmony
from heavenly harmony
the earth frame began".

আউল বাউল আর লালনের দেশে " ডিজিটাল" নামের একটা উচ্চারণে ভারী শব্দের আগমন হয়েছে।
কারণটা হল জীবনপদ্ধতির আনুসঙ্গিক বিষয়গুলোর ডিজিটালকরণ কিন্তু আমরা যেহেতু " হুজুগে বাঙ্গালি" তাই আমরা আমাদের শৈশব, কৈশোর আর বার্ধক্যের ডিজিটালাইজ করলাম। এর ফলে আমরা কাবুলিকে ঘৃণা করে ধূতি পড়লাম, সকালে মাঠার পরিবর্তে চার বোতল ভদকা, শাড়ির বদলে মাসাককালি আর মাঠাককালি, আর বৈঠকের বদলে জলসা বসিয়ে মাস্তি আনলিমিটেড জাতিতে পরিণত হলাম। অনুকরণপ্রিয় জাতির যদি কোনো পুরস্কার থাকত তাহলে সেটা আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি হত।
লালনের বারামখানা....
, নজরুলের বাবুদের তালপুকুের....
রবি ঠাকুরের আমাদের ছোটনদী......
জসীমউদ্দিনের সোজন বদিয়ার ঘাট...... কেবলই স্মৃতি।
শৈশব আর কৈশোরের দূরন্ত দিনে হারিয়ে যেতে যেতে শুধুই মনে হচ্ছে,
" এই পথ যদি না শেষ হয়
তবে কেমন হত তুমি বলত?
যদি পৃথিবীটা স্বপ্নের দেশ হয়
তবে কেমন হত তুমি, বলনা.....?"

হিটলারীয় একনায়কতন্ত্র আর ষ্টালিনীয় সমাজতন্ত্রের গোপন অভিসারে লিংকনীয় গণতন্ত্রের গর্ভে
" যুদ্ধতন্ত্র" নামের এক অবৈধ সন্তানের জন্ম হয়েছে। টার্গেট বিশ্বজুড়ে অসহায় নিপীড়িত আবালবৃদ্ধবণিতার জান কবজ করা। জাতিসংঘ হল এই অবৈধ সন্তানের বৈধ " শূণ্যমন্দির"। যেখানে নৈশভোজ আর সার্কাসীয় কথাবার্তার মাধ্যমে পূজা অর্চনা করে মানবতার খোলসে
বিবেকহীন দানবরা। মাওবাদী, ফিলিস্তীনি আর রোহিঙ্গা
নিরপরাদ শিশুদের নিষ্পাপ রক্তের জুস পান করা এসব নেতাদের নরখাদক বললেও কম বলা হবে। জর্জ অরওয়েলের " এনিমেল ফার্ম" এর এনিমেলরা এখন ভ্যাম্পায়ার বা রক্তপিপাসু হয়ে গেছেন। " ভ্যাম্পায়ার ফার্ম " এখন যুদ্ধতন্ত্রের ধারক ও বাহক। মুক্তবিশ্বের যুদ্ধবাজ বারবনিতাদের কুকর্মে মহাপ্লাবন আসবেই।কেননা,
" লোকালয় পুড়িলে কি দেবালয় রক্ষা পায়?"

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.