নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি কোন জাতিকে ধ্বংস করতে চাও তবে সে জাতির শিক্ষা/সাংস্কৃতি ধ্বংস করে দেও তবে জাতি অচিরেই ধ্বংস হয়ে যাবে।
কথাগুলো বলেছেন জনৈক মনিষী।
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে গেছে। ধ্বংসস্তুপের উপর দাড়িয়ে আছে কতগুলো সার্টিফিকেট তৈরীর কারখানা।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সুশিক্ষা বিতরণ না হলেও কিছু মানুষ নিজ উদ্যোগে লাইব্রেরীতে গিয়ে সুশিক্ষা গ্রহণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল। শাহবাগের সুফিয়া কামাল জাতীয় গণ গ্রন্থাগার ( পাবলিক লাইব্রেরী) সাধারণ জনগণের জ্ঞানান্বেষণে যথেষ্ট ভূমিকা রেখে চলছিল। হঠাৎ করে কোন বিকল্প ব্যবস্থা না করে পাবলিক লাইব্রেরী ভেঙ্গে ফেলা বাঙ্গালী জাতির কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়ার মতো ঘটনা। সচেতন মহল কি এ বিষয়ে কোন গঠনমূলক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ?
২| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
লাইব্রেরী ভেংগে ওখানে কি নাইট ক্লাব খুলছে?
১৯ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৫৪
রবিন.হুড বলেছেন: আপনার মতো আমেরিকানরা চাইলে নাইট ক্লাব গড়া খুব সহজ।
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০৯
জ্যাকেল বলেছেন: আমি নানান জেলা শহরে, থানা শহরেও ঘুরেছি, দেখেছি। একটা জিনিস কমন পড়েছিল সেটা হইল পাবলিক লাইব্রেরি। ১০০ তে ১/২ জায়গায় পাবলিক/পড়ুয়াদের দেখেছি বাকি সব জায়গাতে হয় বন্ধ নয়তো হুদাই খালি পড়ে থাকে অধিক সময়।
এই হইল এক বিশাল অপচয়, যা চক্ষুর বাহিরে!
আর গেলেই কি না গেলেই কি!
১৯ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০২
রবিন.হুড বলেছেন: আমি সব লাইব্রেরীর কথা বলতে পারবো না তবে শাহবাগের পাবলিক লাইব্রেরী সব সময় পাঠক দ্বারা পরিপূর্ণ থাকতো। সব সময় গেলেই বসার সিট পাওয়া যেত না। যেহেতু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সুশিক্ষা বিতরণ না করে শুধু সার্টিফিকেট বিতরণ করে তাই যারা পড়তে আগ্রহী তাদের জন্য লাইব্রেরী খুবই জরুরী। আপনার মতো একজন বিচক্ষন লোক কিভাবে লইব্রেরীর বিপক্ষে অবস্থান নিলেন তা বোঝা মুশকিল। আসলে আপনার একার দোষ না , পুরো জাতি একই রোগে আক্রান্ত। অনেকের প্রশ্ন, সর্বাঙ্গে ব্যাথা ওষধ দেব কোথা। আমি বলি ওষধ দিতে হবে মনে। মানষিকতা পরিবর্তন করুন সমগ্র জাতি পাল্টে যাবে।
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বই পড়ুয়া জাতি কারা বিশ্বে?
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০৩
রবিন.হুড বলেছেন: পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই।
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
অনলাইন বইপত্র ও তথ্য পাবলিক লাইব্রেরীর গুরুত্ব কমায়ে দিয়েছে।
৭| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০৬
জ্যাকেল বলেছেন: আমি বুঝাতে পারিনি আপনাকে। বর্তমানে অনলাইনে যেভাবে মানুষ জ্ঞানার্জনের সুযোগ পাচ্ছে সেইরকম কিন্তু কয়েক বছর আগেও ছিল না। লাইব্রেরি প্রতিষ্টায় আমি জীবনের উল্লেখযোগ্য সময় ব্যয় করেছি। আর চালু লাইব্রেরি বন্ধ করার তো কথা না, এইগুলা তো ভয়াবহ বিষয়!
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১২
নতুন বলেছেন: সোসাল মিডিয়ার ব্যবসায়ী দের হাত থেকে ছেলে মেয়েদের বাচিয়ে হাতে বই তুলে দিতে হবে।
নতুবা সমাজের সামনে অন্ধকার দিন আসছে।
এখনই ফেসবুকে মানুষকে জেমসওয়েব টেলিস্কোপ সম্পকে জানতে পোস্ট দিতে দেখি।
কিন্তু ঐ মানুষই গুগুলে কয়েক শব্দ লিখে সার্চ দিয়ে আসল ওয়েবসাইট থেকেই আসল তথ্য পেতে পারে সেটা সে জানে না। বা জানতে চায় না।
মানুষ এখনো বোঝে না যে ফেসবুকে কোন কিছু ভাইরাল হলে জুকারবার্গের সেয়ারের দাম বাড়ে....
৯| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২১
অপু তানভীর বলেছেন: একটা পাবলিক লাইব্রেরী যে উদ্দেশ্য তৈরি হয় শাহবাগের এই পাবলিক লাইব্রেরী তার কিছু ফুলফিল করে না এখন । বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে আমি এই লাইব্রেরীতে গিয়েছি অনেক কয়বার । গিয়ে কি দেখেছি জানেন কি?
এখানে কেউ লাইব্রেবীর বই পড়তে যায় না ! তারা কিন্তু লাইব্রেরীর প্রতিটি চেয়ার দখল করা । সেখানে সবাই এমপিথ্রি নিয়ে চাকরির পড়া পড়ে । অন্য কেউ বসার সুযোগই পায় না । একেবারে সকালে লাইন ধরে এরা ঢোকে আর সন্ধ্যায় বের হয় ।
এক সময়ে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছি । সবার আগে পাবলিক লাইব্রেরিতে এমপিথ্রি পড়া লোকজনদের বন্ধ করতে হবে ।
১০| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন: ১৯৭৬ সালে ঢাকাতে চারুকলায় ভর্তি হয়েই পেলাম নির্মাণাধীন পাবলিক লাইব্রেরি । এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি ভবন ছিল পাবলিক লাইব্রেরি । আমরা সেখানেই প্রয়োজনীয় বই পড়তে যেতাম । লাইব্রেরির পেছনে চমৎকার ক্যান্টিন ছিল যেখানে দুপুরের ডাল ভাত খেতাম । ঢাবি র অস্ত্রধারী জাতীয় মাস্তানরা এম বি এ ভবন দেয়াল টপকে চারুকলা এবং চারুকলার দেয়াল টপকে লাইব্রেরি ক্যান্টিনে খেতে আসত ।
অনেক স্মৃতিজড়িত লাইব্রেরি ভেঙ্গে ফেলছে শুনে খারাপই লাগছে । পারলে একটা ছবি পোস্ট করবেন । এর মধ্যে পারলে ঘুরে আসব ।
১১| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ঢাকার পাবলিক লাইব্রেরিতে ঢুকেছেন কখনও? দেখেছেন মানুষ কি পড়ে? ৯৯.৯৯%ই দেখি বিসিএস/জব এর প্রিপারেশনের নামে হাবিজাবি মুখস্ত করতে ব্যস্ত। আসল পড়ুয়া খুব কম দেখেছি।
ঢাকার বাইরে আমি অন্তত ৮টি পাবলিক লাইব্রেরি ঘুরেছি। সব মরা! কেউ নাই। যারা আছে প্রেম করতে গেছে। নিরিবিলি, কোন ঝঞ্জাট নাই!
শায়হ আজিজ এর কমেন্ট দেখেন। বই পড়ার কথা আধা লাইনে, বাকি সব লাইন খাওয়া দাওয়ায়!
এই জিনিষ ভাঙ্গা পড়লে মনে হয় এদেরই সমস্যা হবে। অন্যদের কিছু যাবে আসবে না!
১২| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩০
অক্পটে বলেছেন: এটা ভাঙ্গার বুদ্ধি যাদের মাথা থেকে আসে তারা এখন আমাদের দেশ সাশন করছে। আজব।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০৯
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমরা আসলে কি যে বুঝি তাও বুঝিনা!