নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রবিন.হুড

রবিন.হুড › বিস্তারিত পোস্টঃ

গ্রেট হিরো হিটলার, আবার তোমাকে দরকার

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪০



মহা নায়ক হিটলার জার্মান জাতিকে যেমন বিশ্বের দরবারে মাথা উচুঁ করে বাঁচতে শিখিয়েছে তেমনি বর্তমান তরুন সমাজকে নিজের পায়ে দাড়িয়ে নিজ নিজ জাতিকে মাথা উচুঁ করে বেঁচে থাকার দীক্ষা দিতে হিটলারকে আজ বড় বেশি প্রয়োজন।

আডলফ হিটলার ( [ˈadɔlf ˈhɪtlɐ] জার্মান ভাষায়: Adolf Hitler আডল্‌ফ্‌ হিট্‌লা) (২০শে এপ্রিল, ১৮৮৯ - ৩০শে এপ্রিল, ১৯৪৫) অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত জার্মান রাজনীতিবিদ যিনি ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। হিটলার ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির চ্যান্সেলর এবং ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সে দেশের ফিউরার ছিলেন।

হিটলার প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে ভাইমার প্রজাতন্ত্রে নাৎসি পার্টির নেতৃত্ব লাভ করেন। অভ্যুত্থান করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন যে কারণে তাকে জেল খাটতে হয়েছিল। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মোহনীয় বক্তৃতার মাধ্যমে জাতীয়তাবাদ, ইহুদি বিদ্বেষ ও সমাজতন্ত্র বিরোধিতা ছড়াতে থাকেন। এভাবেই এক সময় জনপ্রিয় নেতায় পরিণত হন। নাৎসিরা তাদের বিরোধী পক্ষের অনেককেই হত্যা করেছিল, রাষ্ট্রের অর্থনীতিকে ঢেলে সাজিয়েছিল, সামরিক বাহিনীকে নতুন নতুন সব অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত করেছিল এবং সর্বোপরি একটি সমগ্রতাবাদী ও ফ্যাসিবাদী একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিল। হিটলার এমন একটি বৈদেশিক নীতি গ্রহণ করেন যাতে সকল "লেবেনস্রাউম" (জীবন্ত অঞ্চল) দখল করে নেয়ার কথা বলা হয়। ১৯৩৯ সালে জার্মানরা পোল্যান্ড অধিকার করে এবং ফলশ্রুতিতে ব্রিটেন ও ফ্রান্স জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এভাবেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়।

যুদ্ধের অক্ষ শক্তি তথা জার্মান নেতৃত্বাধীন শক্তি মহাদেশীয় ইউরোপ এবং আফ্রিকা ও এশিয়ার বেশ কিছু অঞ্চল দখল করে নিয়েছিল। কিন্তু অবশেষে মিত্র শক্তি বিজয় লাভ করে। ১৯৪৫ সালের মধ্যে জার্মানি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়। হিটলারের রাজ্য জয় ও বর্ণবাদী আগ্রাসনের কারণে লক্ষ লক্ষ মানুষকে প্রাণ হারাতে হয়। ৬০ লক্ষ ইহুদিকে পরিকল্পনামাফিক হত্যা করা হয়। ইহুদি নিধনের এই ঘটনা ইতিহাসে হলোকস্ট নামে পরিচিত।

১৯৪৫ সালে যুদ্ধের শেষ দিনগুলোতে হিটলার বার্লিনেই ছিলেন। লাল ফৌজ যখন বার্লিন প্রায় দখল করে নিচ্ছিল সে রকম একটা সময়ে ইভা ব্রাউনকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ২৪ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই তিনি ফিউরারবাংকারে সস্ত্রীক আত্মহত্যা করেন।

সরকারী কাস্টম্‌স থেকে অবসর গ্রহণের পর হিটলারের বাবা সপরিবারে আপার অস্ট্রিয়ার লিন্‌ৎস শহরে চলে আসেন। এখানেই হিটলারের বাল্যকাল অতিবাহিত হয়। এ কারণে সারাজীবন তিনি লিন্‌ৎসকে ভালোবেসে গেছেন, কোন শহরকে এর উপরে স্থান দিতে পারেননি। বাবাকে তিনি খুব পছন্দ করতেন না বরং ভয় করতেন। কিন্তু মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালবাসার কোন কমতি ছিল না। ১৯০৩ সালে বাবা মারা যান। বাবার রেখে যাওয়া পেনশন ও সঞ্চয়ের অর্থ দিয়েই তাদের সংসার কোনমতে চলতে থাকে। অনেক ভোগান্তির পর ১৯০৭ সালে মাতাও মারা যান। হিটলার নিঃস্ব হয়ে পড়েন। পড়াশোনায় বিশেষ সুবিধা করতে পারেননি। এক সময় ভিয়েনায় যান। কিন্তু চিত্রশিল্পী হবার স্বপ্ন নিয়ে আবার লিন্‌ৎসে ফিরে আসেন। আবার ভিয়েনায় যান। সামান্য যা ভাতা পেতেন তা দিয়ে ভিয়েনার মত শহরে চলতে-ফিরতে তার বেশ কষ্ট হতো। শিল্পী হিসেবেই তার বেশ সম্ভাবনা ছিল। এই উদ্দেশ্যে অস্ট্রিয়ার "একাডেমি অফ ফাইন আর্টস"-এ ভর্তি পরীক্ষা দেন। কিন্তু সুযোগ পাননি।

অগত্যা বেশ ক'বছর তাকে একাকী ও বিচ্ছিন্ন জীবন যাপন করতে হয়। এ সময় পোস্টকার্ড ও বিজ্ঞাপনের ছবি এঁকে সামান্য উপার্জন করতেন। এই অর্থ দিয়ে ভিয়েনার এক হোস্টেল থেকে আরেক হোস্টেলে বাস করতে থাকেন। এ সময় তার মধ্যে বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য দেখা গিয়েছিল যেগুলো তার পরবর্তী জীবন সম্বন্ধে আমাদের কিছু ধারণা পেতে সাহায্য করে। যেমন: একাকিত্ব, গোপনীয়তা, প্রাত্যহিক অস্তিত্বের বোহেমীয় ভাব (ছন্নছাড়া জীবন-যাপন), কসমোপলিটানিজ্‌মের প্রতি ঘৃণা এবং ভিয়েনার বহুজাতিক অবস্থার প্রতি বিতৃষ্ণা।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যোগদান

১৯১৩ সালে মিউনিখে চলে যান। ১৯১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে অস্ট্রীয় সামরিক বাহিনীতে ভর্তি হওয়ার চেষ্টা করেন। স্বাস্থ্যগত কারণে সৈনিক হবার সুযোগ পাননি। তাকে সামরিক বাহিনীর জন্য আনফিট ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার সাথে সাথে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে জার্মান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তিনি ছিলেন ১৬তম বাভারিয়ান রিজার্ভ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টে। যুদ্ধের পুরোটা সময় জার্মানিকে সেবা দিয়ে গেছেন। ১৯১৬ সালের অক্টোবরে আহত হওয়ার পর বেশ কিছুদিন বিশ্রামে ছিলেন। এছাড়া যুদ্ধের বাকিটা সময় সক্রিয় থেকেছেন। অধিকাংশ সময়ই সম্মুখ সারিতে থেকে হেডকোয়ার্টার্স রানার হিসেবে কাজ করেছেন। যুদ্ধে সাহসিকতা ও বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯১৪ সালের ডিসেম্বরে সেকেন্ড ক্লাস আয়রন ক্রস লাভ করেন। ১৯১৮ সালের আগস্টে তাকে ফার্স্ট ক্লাস আয়রন ক্রস দেয়া হয়। একজন করপোরালের পক্ষে এটা বেশ বড় প্রাপ্তি। হিটলার খুব উৎসাহের সাথে যুদ্ধ করেছেন।
রাজনীতিতে প্রবেশ

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি হেরে যায়। হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ফিরে হিটলার রাজনীতিতে যোগ দেন। ১৯১৯ সালের মে-জুনের দিকে জার্মানির বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে মিউনিখের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় হন। সেপ্টেম্বরে মিউনিখের ক্ষুদ্র দল "জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টি"-তে সামরিক রাজনৈতিক এজেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করেন। ১৯২০ সালে তাকে এই দলের প্রচারণার দায়িত্ব দেয়া হয়। দলের ভেতরে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করার জন্য তিনি সেনাবাহিনী ত্যাগ করেন। এই বছরই দলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় National-sozialistische Deutsche Arbeiterpartei (নাৎসি পার্টি)। জার্মানির তৎকালীন পরিস্থিতিতে এ ধরনের একটি রাজনৈতিক দলের উত্তরণের বেশ ভাল সম্ভাবনা ছিল। কারণ যুদ্ধের বিভীষিকা এবং শান্তি চুক্তিতে জার্মানির বিশাল পরাজয়ের কারণে জনমনে অসন্তোষ দানা বেধে উঠেছিল। এর সাথে ছিল অর্থনৈতিক অস্থিরতা। বাভারিয়াতে এই অবস্থা ছিল আরও বিরূপ। সেখানে বার্লিনের প্রজাতন্ত্রী সরকারের তীব্র বিরোধিতা প্রকাশিত হতে শুরু করেছিল। হিটলারও বাভারিয়ার মিউনিখ শহরেই তার কাজ চালিয়ে যেতে থাকেন। ১৯২০ সালেই একটি ডানপন্থী সরকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য বার্লিনে সামরিক ক্যু করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু এই ক্যু ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়।

হিটলারকে সবাই জানত একজন সংসারত্যাগী চিরকুমার মানুষ হিসেবে , যিনি তার পুরো জীবন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও রাষ্ট্রের জন্য উৎসর্গ করেছেন। ইভা ব্রাউনের সাথে তার ১৪ বছরের প্রেমের সম্পর্ক বাইরে এবং ভেতরের কেউ জানত না। ব্রাউনের জীবনীলেখক হেইকে গোরটেমা উল্লেখ করেছেন যে, এই জুটি স্বাভাবিক যৌন জীবন উপভোগ করত। হিটলার এবং ব্রাউন ১৯৪৫ এ এপ্রিলের শেষ দিকে বিয়ে করেছিলেন এবং আত্মহত্যার পূর্ব পর্যন্ত ৪০ ঘণ্টারও কম সময় একসাথে ছিলেন।
এলিস কর্তৃক যুদ্ধের সময়ের দুইটি প্রতিবেদনে হিটলারকে মানসিকভাবে বিশ্লেষণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ১৯৪৩ সালে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে ওয়াল্টার সি ল্যাঙ্গার, দি আমেরিকান অফিস অব স্ট্র্যাটিজিক সার্ভিসের এক প্রতিবেদনে বলেন, হিটলারের অবদমিত সমকাম প্রবণতা ছিল এবং আরো বলেন, হিটলার পুরুষত্বহীন কর্পোহিল ছিলেন। হেনরি মুররে এবং নাৎসি পার্টি বিরোধী অট্টো স্ট্রেসার আলাদা আলাদা প্রতিবেদনে একই মত দেন। ব্রিটিশ ইতিহাসবিদ স্যার ইয়ান কারশাও স্ট্রেসারের মতকে "হিটলারবিরোধী প্রোপাগান্ডা" হিসেবে উল্লেখ করেন।
বিয়ে
১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দে ইভা ব্রাউনকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ২৪ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই তিনি ফিউরার বাংকারে সস্ত্রীক আত্মহত্যা করেন। ইভা ব্রাউন সায়ানাইড বিষ ও হিটলার নিজে কপালে গুলি করে মারা যান।

হিটলারের লেখা আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ হল "মাইন কাম্ফ"

সূত্রঃ উইকিপিডিয়া

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

জার্মানীর মানুষ কি হিটলারকে পছন্দ করেন?

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বতমান পরিস্থিতিতে মনে হচ্ছে হিটলার যা করেছিল তা যথার্থই ছিল।

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

নতুন বলেছেন: মানুষের মৃত্যুকে কোন বিচারেই সমর্থন করা যায় না।

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


এখন বহু মিনি হিটলার পাওয়া যায়,কিন্তু পরিচয় পেতে হিটলারের নাম ভাঙানো লাগে।

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হিটরারকে ভিলেন বানানো হয়েছে পোপাগান্ডা ছড়িয়ে । যেমনটা করাতে চেয়ে ছিলো বর্তমান পুতিনকে । কিন্তু সেটা সম্ভব হয়নি আধুনিক প্রযুক্তির কারণে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসীর দেশে আমেরিকা বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসের জাল বিছিয়ে রাখেছে তাদের বিরুদ্ধে কেউ আওয়াজ তুললেন সে মহান দেশ প্রেমিক নেতা হিটলারের মতো ভিলেন হয়ে যান । যুগে যুগে একজন হিটলার দরকার ।

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হিটলার আর নেতানিয়াহুর মধ্যে পার্থক্য কই? শুধু ইহুদি নিধন করেছে বলেই হিটলার মহান? মুসলিম নিধন করায় ইহুদিদের কাছে নিশ্চয়ই নেতানিয়াহু মহান? যদিও ইসরায়েলিরাও নেতানিয়াহুকে পছন্দ করছে না। অথচ আপনি বা আপনার মতো কিছু মানুষ একজন যুদ্ধাপরাধীকেও সমর্থন করছে।

খুনি সবসময়ই খুনি। সে মুসলিম, হিন্দু, ইহুদি, খৃষ্টান যাকেই মারুক না কেন।

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১

রিফাত হোসেন বলেছেন: হিটলারের ইতিবাচক যেমন আছে নেতিবাচকও আছে। আপনার আরো জানতে হবে। হিটলার যদি সারা বিশ্ব জয় করে ফেলত তাহলে আপনি বা আমরা, তথা এই বাংলা হত নিম্ন শ্রেণীর নাগরিক।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:০০

রবিন.হুড বলেছেন: সাম্রাজ্যবাদ ভালো নয় । এই দোষে শুধু হিটলার নয় অনেক বিশ্ব নেতা অতীতেও ছিলো এবং বর্তমানেও আছে। হিটলার সৎ যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক ছিলেন,এই গুনাবলী আমাদের দেশের নাগরিকদের দরকার।

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:১১

সোনাগাজী বলেছেন:




ফিলিস্তিনীরা দেশ না'পার পেছেন ১টা কারণ হচ্ছে, হিটলারকে সাপোর্ট করা।

৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৩

কামাল১৮ বলেছেন: এবার হিটলার আসলে মুসলমানদের খবর আছে।জার্মানে মুসলমান গিজ গিজ করছে।

১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ''লাইফ ইজ বিউটিফুল'' মুভিটা দেখেছেন?

১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২১

হাসান মাহবুব বলেছেন: হিটলারের চোখে ইহুদিরা যেমন নিকৃষ্ট, মুসলমানরাও তেমনই নিকৃষ্ট। আর্য রক্তের বিশুদ্ধতা রক্ষার্থে সে মুসলমানদেরকেও গ্যাস চেম্বারে দিতে পিছ পা হতো না সুযোগ পেলে। এই বিষয়টা কি বোঝেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.