নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তথ্যের মৌমাছি, জ্ঞানের ভিক্ষুক, প্রজ্ঞার সাধক।

মিথমেকার

তথ্যের মৌমাছি, জ্ঞানের ভিক্ষুক, প্রজ্ঞার সাধক।

মিথমেকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফ এর গুলিতে কিশোর শ্রী জয়ন্ত নিহত: স্বর্ণা দাস হত্যার এক সপ্তাহ না পেরোতেই আবারও ভারতের পৈশাচিকতা!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১


ছবি: দৈনিক ইনকিলাব।

"ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ধনতলা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে জয়ন্ত কুমার (১৫) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন জয়ন্তের বাবা মহাদেব চন্দ্র (৪৩) এবং প্রতিবেশী দরবার হোসেন (৫০)। আজ সোমবার ভোর ৪টায় সময় ধনতলা সীমান্তের নিটালডোবা গ্রামের ৩৯৩ নম্বর পিলার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর সীমান্তে ভিড় করা লোকজন বলছে, সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার সময় সীমান্ত থেকে নিহত কিশোরের মরদেহ নিয়ে গেছে ভারতের ডিঙ্গাপাড়া বিএসএফর সদস্যরা। নিহত কিশোর জয়ন্ত কুমার ও তার বাবা মহাদেব উপজেলার ধনতলা ইউনিয়নের ঠুমনিয়া গ্রামের বাসিন্দা। জয়ন্ত লাহিড়ী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্র ছিল। অপর আহত দরবার হোসেন নিটালডোবা গ্রামের বাঠু মোহম্মদের ছেলে।

ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল তানজীর আহাম্মদ জানান, ‘আমরাও স্থানীয়দের কাছ থেকে শুনেছি একজন মারা গেছেন, দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। বিষয়টি সত্যতা যাচাইয়ের জন্য পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানানো হয়েছে।"- দৈনিক আজকের পত্রিকা।

"ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) প্রায় নিয়মিতই সীমান্তে গুলি চালিয়ে বাংলাদেশীদের হত্যা করছে৷ দুই বৈরী প্রতিবেশী দেশের সীমান্তে গোলাগুলি কিংবা হত্যাকাণ্ড বিরল নয়৷ কিন্তু পরস্পরকে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধু দাবি করে আসা দুই দেশের সীমান্তে একটি দেশ কর্তৃক নিয়মিতভাবে অন্য দেশের নাগরিককে গুলি করে হত্যা করার ঘটনা বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত ছাড়া বিশ্বের আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না৷ বেসরকারী মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)-এর হিসাব অনুয়ায়ী, ২০২৩ সালে ৩১ জন বাংলাদেশি সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বা নির্যাতনে নিহত হয়েছেন৷ ২০২১ ও ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ১৮ ও ২৩৷ আসকের হিসাবে এর আগে ২০০৯ থেকে ২০২০ পর্যন্ত ১১ বছরে ৫২২ জন বাংলাদেশি বিএসএফের গুলিতে বা নির্যাতনে মারা গেছেন৷ এ বছরও ১৫ জনের মৃত্যুর তথ্য পাওয়া গেছে"- ডিডব্লিউ


বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত পৃথিবীর সব থেকে রক্তক্ষয়ী সীমান্তে পরিণীত হয়েছে। এই সীমান্তে বিএসএফ এর হত্যাকাণ্ড পৃথিবীর সকল সীমান্ত হত্যাকাণ্ডকে হার মানায়! বিএসএফ বর্বর একটি বাহিনী, যারা মনে না কোনো আন্তর্জাতিক আইনকাকুন। বাংলাদেশের উচিত এই ব্যপার এ দিল্লিকে কঠোর ভাষায় দিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো। এনাফ ইস এনাফ! আর যেন একটাও প্রাণ না ঝরে বাংলাদেশ ভারত সীমান্তে।

নিউজ লিঙ্ক
নিউজ লিঙ্ক ২
নিউজ লিঙ্ক ৩





কিশোরী স্বর্ণা দাসের লাশ হস্তান্তের সময়।

ভিডিও লিঙ্ক

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জঘণ্যতম

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০২

মিথমেকার বলেছেন: সব কয়টা নরপশু। একটা প্রশিক্ষিত বাহিনী কিভাবে কিভাবে একের পর এক বিচারবহির্ভূত হত্যা করতে পারে!?

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০০

নতুন বলেছেন: এখন এটা ওরা ইচ্ছা করেই করছে। স্বর্না দাসের প্রতিবাদের জবাবে এখন ওরা হত্যা বাড়ীয়ে দেবে। :|

ভারতকে নিরস্র মানুষকে হত্যা বন্ধ করতে হবে। দরকার হলে আন্তজাতিক ভাবে বিষয়টা হাইলাইট করতে হবে, জাতিসংঘ এবং আন্তজাতিক আদালতে যেতে হবে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৬

মিথমেকার বলেছেন: ভারত বাংলাদেশের সাথে মাইন্ড গেম খেলছে। ওরা চাচ্ছে বাংলাদেশের বিজিবি ও এধরনের অবৈধ আগ্রাসন এবং হত্যাকাণ্ড শুরু করুক। তাহলেই ওরা বাংলাদেশে ওপর হামলে পড়তে পারে!

বাংলাদেশের উচিত এই ভয়ানক বিষয়টা আন্তর্জাতিক আদালতে নেয়া। বিএসএফ সহ এই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে যারাই জড়িত তাদের আইনের আয়তায় আনা।

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: বিচার বহির্ভুত যে কোনো হত্যার নিন্দা জানাই। বি এস এফ এর সকল হত্যাকান্ডের নিন্দা জানাই। বাংলাদেশী ভাই ব্রাদারদের প্রতি সবিনয় অনুরোধ, বর্ডার এখন হাই এলার্টে আছে, বি এস এফ কে পাওনা না মিটিয়ে বা রাতের বেলা কাটাতাঁর যেন না পার হয়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৩

মিথমেকার বলেছেন: ২০০৯ থেকে ২০২০ সালে ৫২২ জন বাংলাদেশিকে বিএসএফ হত্যা করেছে।
বাংলাদেশিরা যদি অবৈধ অনুপ্রবেশ করেই থাকে, তাঁদের গ্রেপ্তার করে আইনের আয়তায় কেন আনা হচ্ছে না? পৃথিবীর কোনো দেশের সীমান্তে এভাবে মানুষ হত্যা করা হয় না!
বি এস এফ কে পাওনা না মিটিয়ে বা রাতের বেলা কাটাতাঁর যেন না পার হয়।

আপনার এই কথাই প্রমান করে বিএসএফ নামে মাত্র প্রশিক্ষিত-পেশাদার বাহিনী। মূলত এরা দুর্নীতিগ্রস্ত-অপেশাদার একটি বাহিনী।

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২০

অগ্নিবেশ বলেছেন: বি এস এফ একটা দুর্নীতিগ্রস্ত-অপেশাদার বাহিনী, এরা আইনের কিছু ফাক ফোকর দিয়ে পার পেয়ে যায়। পাওনা না পেলে রাতের বেলায় আক্রান্ত হওয়ার যুক্তি দেখিয়ে শুট করে। একটা প্রশ্ন করি, বাংলাদেশের পুলিশ কি ঘুষ খায় না? নিশ্চয় ঘুষ খায়। ভারতের পুলিশও ঘুষ খায়। ভারত কোনো আমেরিকা ইউরোপ নয়। আরেকটা সম্পূরক প্রশ্ন, বিজিবি কি রাতে ঘুমায়??

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

মিথমেকার বলেছেন: বিগত আওয়ামীলীগ স্বৈরাচারী সরকার পুলিশ, বিজিবি সহ বেশ কিছু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী প্রতিষ্ঠানকে দুর্নীতির আঁতুড় ঘরে পরিণীত করেছিল। বিজিবি কে পিলখানা ষড়যন্ত্র করে একটি অকার্যকর বাহিনীতে পরিণীত করেছিল।
বিজিবি আর যা ই করুক বিএসএফ এর নির্বিচারে মানুষ হত্যার রেকর্ড ভাঙতে পারেনি।

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক হয়েছে আসলে এর একটা বিহিত হওয়া দরকার, এভাবে আর কতদিন। কড়া ভাষায় বললেও তো তারা শুনছে না। ওই কিশোরী কিংবা কিশোরকে এদেশে নিহত হলে বলা হোত সংখ্যালঘুদের উপর হামলা- এখন ওরা কি বলবে?
ওরা এখন সম্ভবত চাচ্ছে বাজে একটা কিছু যাতে যুদ্ধাবস্থা সৃষ্টি হয়। এই এলোমেলো ভূ-রাজনীতি বোঝা খুব কঠিন!
আমরা ছোট্ট একটা প্রতিবেশী দেশ - বন্ধু হয়ে থাকলেই দু-পক্ষের জন্য ভাল। কে কাকে সেটা বোঝাবে!!!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩

মিথমেকার বলেছেন: এই বিষয়টাকে জরুরি ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক আদালতের সামনে নেয়া প্রয়োজন। এর যদি একটা বিচারিক বিহিত না হয় এই হত্যাকাণ্ড একটি ভয়াবহ দিকে মোড় নিতে পারে!
ওদের কাছে সংখ্যালগু এই শব্দটা শুধুমাত্র রাজনীতির একটি অপকৌশল। সীমান্তে নির্বিচারে মানুষ মারার সময় ওরা করো ধর্ম দেখে না। বাংলাদেশি হলেই ওরা চিরতরে খতম করে দেয়!
আর এদেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার সুযোগ নিয়ে দাঙ্গা লাগানোর প্রচেষ্টা তো আছেই। তখন সনাতনী ভাই-বোন দের জন্য ওদের কুমিরের কান্না ঠিকরে বের হয়। ঠিক মেট্রো রেলে যেভাবে খুনি-স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা কেঁদেছিল!

বাংলাদেশের মানুষ ভারতের সাথে শান্তি চায় সব সময়। কিন্তু ওদের আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতি বাংলাদেশের জনমানুষ সহ বেশ কয়েকটি জেনারেশনকে ভারত বিরোধী করে তুলছে। ভারত নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারছে। এক মাত্র ভুটান ছাড়া কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে ভারতের এখন সুসম্পর্ক বজায় নেই, শুধুমাত্র ভারতের বিজেপির এই আগ্রাসী পররাষ্ট্র নীতির কারণে।

৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৭

জুল ভার্ন বলেছেন: পালটা মার না দিলে ওরা থামবে না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৯

মিথমেকার বলেছেন: ওরা চাচ্ছে বিজিবি ও এমন হত্যা শুরু করুক তাহলেই একটা সীমান্ত যুদ্ধ বাধাতে পারে! ওদের মেইনস্ট্রিম মিডিয়া, ইউটিউব চ্যানেলস, নিউস পেপারস সব কিছুতেই ওরা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে অ্যাবেট করছে বাংলাদেশে সেনা অভিযান চালানোর জন্য। ওদের মন্ত্রী রাজনাথ সিং ও ইনিবিনিয়ে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে।

ওরা শ্রীলংকাতে দাদাগীরী দেখাতে যেয়ে দাতভাঙ্গা জবাব পেয়েছে।
বাংলাদেশের দিকে কু দৃষ্টিতে তাকালে বাংলাদেশ ও সমীচীন জবাব দেবে!

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫১

অগ্নিবেশ বলেছেন: জুল ভার্ন ভাই, মারামারি করতে চান? পেশীশক্তিই কি আপনার কাছে সমস্যার সমাধান? জিমে টিমে যান?

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২০

আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: ব্লগে ওপারের দাদাদের কোন সাড়া শব্দ নাই।

গতকালকেই দেখলাম উৎসব মন্ডল নিয়ে ব্লগের প্রথম পেজ ভরিয়ে দিয়েছিলেন, তারা এ ব্যপারে দেখি পুরা চুপচাপ।

ঘটনা কি?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৯

মিথমেকার বলেছেন: উৎসব মণ্ডল মারা যায়নি। সে মারা গিয়েছে এবিষয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। সকল বিচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ড, হত্যাকাণ্ড চরম ভাবে নিন্দনীয়!
কিন্তু, কিছু কিছু তথাকথিত প্রগতিশীল ডাবল স্ট্রান্ডার্ড মেনটেন করে, যেটা ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয়।

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭

এম ডি মুসা বলেছেন: এইসব পছন্দ করি না যে ঘৃণা করি জালেম কে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩০

মিথমেকার বলেছেন: ভেরি গুড!

১০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

মেঘনা বলেছেন:
প্রথম আলোর প্রতিবেদন :


স্থানীয় লোকজনের বরাত দিয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ধনতলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সমর কুমার চট্টোপাধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল রাতে ধনতলা সীমান্ত এলাকার ৩৯৩ নম্বর মেইন পিলার এলাকা দিয়ে একদল লোক স্থানীয় দালালের সহযোগিতায় ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। গতকাল দিবাগত রাত তিনটার দিকে ভারতের কাঁটাতারের বেড়া পার হওয়ার সময় বিএসএফের ডিঙ্গাপাড়া ক্যাম্পের সদস্যরা তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি চালান। এতে জয়ন্ত ঘটনাস্থলে মারা যায়। বিএসএফের সদস্যরা তার লাশ নিয়ে যান। গুলিতে জয়ন্তের বাবা মহাদেব কুমার সিংহ ও দরবার আলীও আহত হন। তাঁরা দুজন বাংলাদেশ সীমান্তে চলে আসেন। পরে স্বজনেরা তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যান।

সমর কুমার চট্টোপাধ্যায় আরও বলেন, ‘সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে যাওয়ার সময় ভারতের অভ্যন্তরে ১৬ জন বাংলাদেশি বিএসএফ সদস্যের হাতে আটক হয়েছেন বলেও জানতে পেরেছি।’

১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

মেঘনা বলেছেন: দিবাগত রাত তিনটার দিকে ভারতের কাঁটাতারের বেড়া পার হওয়ার
১। দিবাগাত রাত তিনটা মানে কখন ?
২। ১৬ জন বাংলাদেশি বিএসএফ সদস্যের হাতে আটক হয়েছেন।
- এই খবর টা গোপন করার কারণ কি ?

৩। হটাৎ করে হিন্দুরা রাতের আঁধারে সীমান্ত পাড়ি দিতে যাচ্ছে কেন, এটা একটু খুঁজে দেখা যায়?! হিন্দুরা নিশ্চয়ই গরু চোরাচালান করতে যায়নি!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪০

মিথমেকার বলেছেন: ১। দিবাগাত রাত তিনটা মানে কখন ?

আপনি দিবাগত রাত ৩টা বলতে কী বোঝেন? নাকি এটার অর্থই বোঝেন না?

২। ১৬ জন বাংলাদেশি বিএসএফ সদস্যের হাতে আটক হয়েছেন।
- এই খবর টা গোপন করার কারণ কি ?


১৬জন বাংলাদেশি বিএসএফ সদস্যদের হাতে আটক হয়েছেন। এই খবর গোপন করা করা হয়েছে আপনাকে কে বলল?
আমার পোস্টকে এই সংবাদের দুইটা নিউজ লিঙ্ক কী আপনার চোখে পড়েনি?

৩। হটাৎ করে হিন্দুরা রাতের আঁধারে সীমান্ত পাড়ি দিতে যাচ্ছে কেন, এটা একটু খুঁজে দেখা যায়?! হিন্দুরা নিশ্চয়ই গরু চোরাচালান করতে যায়নি!

১৬ জনের সবাই হিন্দু ছিল এবিষয় আপনি নিশ্চিত? এই হত্যা কাণ্ডে আপনি গরু চড়া চালান কোথায় পেলেন? সংবাদ কী কোথাও বলা হয়েছে গরু চড়া চালান করা হচ্ছিল? আপনি কী করে নিশ্চিত যে হিন্দুরা গরু চোরা চালানের সাথে জড়িত নয়?

১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মেঘনা বলেছেন: মিথমেকার বলেছেন: উৎসব মণ্ডল মারা যায়নি। সে মারা গিয়েছে এবিষয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে।

উৎসব মণ্ডল মারা যায়নি, এটা বড় বিষয় নয়। বড় বিষয় উৎসব মন্ডলকে মারার জন্য তথাকথিত মুমিন মুসলমানেরা থানা থেকে তাকে বের করে নিয়ে গেছে এবং পুলিশ ও সশস্ত্র বাহিনীর সামনে উৎসব কে ততক্ষণ পর্যন্ত মেরেছে যতক্ষণ না তারা নিশ্চিত হয়েছে উৎসব মারা গেছে। উৎসব মারা গেছে নিশ্চিত হলে তথাকথিত মুমিনরা ইনশাআল্লাহ স্লোগান দিয়েছে।

ধর্ম মানুষ কে এবং রাষ্ট্রকে কতটা নিষ্ঠুর বানায় - এজন্যই কিছু প্রগতিশীল প্রতিবাদ করেছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫০

মিথমেকার বলেছেন: বড় বিষয় উৎসব মন্ডলকে মারার জন্য তথাকথিত মুমিন মুসলমানেরা থানা থেকে তাকে বের করে নিয়ে গেছে এবং পুলিশ ও সশস্ত্র বাহিনীর সামনে উৎসব কে ততক্ষণ পর্যন্ত মেরেছে যতক্ষণ না তারা নিশ্চিত হয়েছে উৎসব মারা গেছে। উৎসব মারা গেছে নিশ্চিত হলে তথাকথিত মুমিনরা ইনশাআল্লাহ স্লোগান দিয়েছে।

আপনি আবারও গুজব ছড়াচ্ছেন। উৎসব মণ্ডল মারা যায়নি সে সেনা তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন। উৎসব মন্ডলকে পুলিশ কমিশনার এর কার্যালয়ের ভেতর আক্রমণ করে আহত করা হয়েছিল। তাঁকে থানা থেকে বের করে মারা হয়নি। এবং উৎসব মন্ডল মারাও যাননি।

গুজব ছড়িয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর অপচেষ্টা করবেন না!

সকল ধরনের এক্সট্রাজুডিসিয়াল একটিভিটি চরম ভাবে নিন্দনীয়। উৎসব মন্ডলকে কে যারা পিটিতে আহত করেছে তারা এই দেশের আইন ভঙ্গ করেছে, তাদের আইনের আয়তায় আনা আত্যান্ত জরুরি।

১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৩

আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: উৎসব মণ্ডল মারা যায়নি। সে মারা গিয়েছে এবিষয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। সকল বিচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ড, হত্যাকাণ্ড চরম ভাবে নিন্দনীয়!
কিন্তু, কিছু কিছু তথাকথিত প্রগতিশীল ডাবল স্ট্রান্ডার্ড মেনটেন করে, যেটা ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয়।


ভাদাদের জন্যঃ

https://www.somewhereinblog.net/blog/alchudurwalbudur/30365678

ছাগুদের জন্যঃ

https://www.somewhereinblog.net/blog/alchudurwalbudur/30365575

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫২

মিথমেকার বলেছেন: উৎসব মণ্ডল মারা যায়নি। সে সেনা তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন, এবং এখন তার শারীরিক অবস্থা স্টেবল।

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: কাটা তারের বেড়ার পরে বাংলাদেশের দিতে বেশ কিছু যায়গা আছে ভারতের ।সেটাই নাম নো ম্যানস ল্যান্ড।সেখানে বংলাদেশীদের প্রবেশ নিষেধ।বেশির ভাগ লোক সেখানেই নিহিত হয়।দাঁড়াতে বললে দৌড়দেয়,আর তখন গুলি করে।বিএসএ দৌড়াতে দৌড়াতে গুলি করে তাই অনেকে মারা যায়।
সমাধান হলো ঐস্থানে না যাওয়া।
আমার বোনের বাড়ী সীমান্ত থেকে বিশ হাত দুরে।আমি এমন দৃশ্য বহু দেখেছি।তবে নিহিত হতে দেখিনি।সীমান্তের একটা গ্রামে গিয়ে খবর নিলে এসব ঘটনা জানতে পারবেন।
আজ পর্যন্ত একজন ভারতীয় লোককে কি বিজিবি মারতে পেরেছে? কারন তারা বাংলাদেশ সীমান্তে আসে না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

মিথমেকার বলেছেন: বিএসএফ চরম অপেশাধার বর্বর একটি বাহিনী। এরা বিগত ২০০৯ থেকে ২০২০ পর্যন্ত ৫২২ জন বাংলাদেশিকে নির্বিচারে হত্যা করেছে। বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত পৃথ্বীর সব থেকে বিপদজনক সীমান্ত, যেখানে সব থেকে বেশি মানুষ মরে। আর এই মানুষগুলো মরে বিএসএফ।

বিজিবি আর যাই করুক অপেশাদারের বর্বর বাহিনীর মতো নির্বিচারে মানুষ মারে না।

আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী আন্তর্জাতিক সীমান্তে ক্ষভাবেই নির্বিচারে গুলি চালিয়ে মানুষ হত্যা করা যাবে না। কেউ যদি অবৈধ ভাবে সীমান্ত অনুপ্রবেশ করতে চায় তাকে আটক করে আইনের আয়তায় আনতে হবে।

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৩

ঊণকৌটী বলেছেন: ভাই গণ প্রতিজ্ঞা করেন ভারতের সাথে সম্পর্ক রাখবোনা, ,ব্যবসা করবো না, আসবো না তারপরেও বর্ডার এই পারে কিসের এতো মধু, গুলি খাবো, মরবে জেনেও আসে কিসের টানে, ত্রিপুরার প্রতিটি জেল বাংলাদেশের লোকজন ভর্তি, ডেইলি পেপার খুলেই দেখা যায়, আজ ষোল, কাল বিশ, সবচেয়ে মারাত্মক ঘটনা হচ্ছে, মহিলাদের সংখ্যা, শয়ে শয়ে মেয়েদের এনে সারা ভারতে rendy বাজারে বিক্রি করে দিচ্ছে, আটকানো হচ্ছে কিন্তু তারপরও তো সবাইকে আটকানো সম্ভব না, আজকে পেপারএ দেখলাম একজন ভারতীয় শ্রমিক এর তিন ভাগের এক ভাগ মজুরি নিয়ে সস্তায় কাজ করে বাংলাদেশের শ্রমিক, BDR বলে একটা ফোর্স আছে বাংলাদেশে তারা বর্ডারে বসে কি ডিম পাড়ে, কারণ ওদেরকে টপকে তো আসে এই লোকজন,আজ অব্দি কতজন ভারতীয় মারছে BDR, ভারতের থেকে তো অনুপ্রবেশ হয় না, যদি হয় তবে গুলি করেন, কেউ মানা করবে না, আর এই বিষয়ে মাথা ঘামন ,কেন মৃত্যু হতে পারে জেনেও কাতারে কাতারে বাংলাদেশীরা ভারতে ছুটে আসে, ওইটা আটকানোর চেষ্টা করেন তবেই আপনারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক হবেন, চীন বা পাকিস্তান থেকে কেউ আসেনা ,কারণ তাদের দেশে ভাত রুটির অভাব নেই, আর শেখ হাসিনার আমলে কিছুটা রাখঢাক ছিলো, এখন তো সেইটা নেই, বর্ডার টাইট সীমান্ত এলাকার মানুষ জানে, তারপরও কেন আসে ? কিসের টানে? এই সব জিনিস গুলি নিয়ে পর্যালোচনা করেন, কারণ আপনার দেশের ভাই মারা যাচ্ছে, ভবিষ্যতে আরো হয়তো যাবে, কোন ভারতীয় অনুপ্রবেশ করতে যায়না তাই মরবেও না, সমস্যা টা আপনাদের তাই সমাধান টা আপনাদের কেই করতে হবে, আমাকে গালি দিয়ে সমাধান হবে না

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

মিথমেকার বলেছেন: ভারত বাংলাদেশের সীমান্ত পৃথিবীর অন্যতম জটিল একটি সীমান্ত। এখানে সীমান্ত এলাকার মানুষের সিংহভাগের আত্মীয় ভারতে থাকে। এবং তাদের সাথে বাংলাদেশের লোকেদের নিয়মিত আসা যাওয়া হয়, বেশির ভাগই অবৈধ উপায়। মূল কারণ এদের বেশির ভাগেরই পাসপোর্ট নেই। পাসপোর্ট দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে ২/৩ শহর ঘুরে আত্মীয় বাড়ি যাওয়া এদের হয়ে ওঠে না। তাই এরা অবৈধ পথই বেছে নেয়। দেশ ভাগের পর থেকেই এমন তা চলে আসছে। এছাড়াও বাংলাদেশ ভারতের একটি চোরাচালান গোষ্ঠী আছে। যারা ভারতীয় মাদক, পণ্য বাংলাদেশে পাচার করে। বাংলাদেশের কিছু পণ্য ও ভারতে পাচার হয়। এই পাচার বিজনেস এর একটি বিশাল চক্র আছে। আপনি বলেছেন বাংলাদেশের নারী ভারতে পাচার হচ্ছে। এই তথ্য সত্য। বাংলাদেশের বহু নারীকে ভারতীয় এবং বাংলাদেশি নারী পাচারকারী চক্র ভারতের বিভিন্ন শোর পাচার করছে। তাদের কাজের লোভ দেখিয়ে নিয়ে জরকরে যৌন পেশায় নিয়োজিত করছে। ভারতীয়রাও বাংলাদেশে অবৈধ ভাবে অনুপ্রবেশ করে, কিন্তু তফাত হলো বাংলাদেশের বিজিবি ভারতীয়দের গুলি করে না মেরে আটক করে আইনের আয়তায় নেয় বা ছেড়ে দেয়।
বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত ৪০০০ কিলোমিটার এর বেশি দীর্ঘ এই সীমান্তে দুই বাহিনীর ভেতর যদি পরস্পর সাহায্য সহযোগিতা না থাকে তাহলে কোনভাবেই একক বাহিনী দিয়ে অনুপ্রবেশ বা চোরাচালন রোধ করা সম্ভব নয়।

সমস্যা টা আপনাদের তাই সমাধান টা আপনাদের কেই করতে হবে, আমাকে গালি দিয়ে সমাধান হবে না

কিছু ভারতীয়দের সব থেকে বড় সমস্যা হলো তারা নিজেদের দোষটাকে কোনভাবেই শিকার করতে চায় না। অন্যের ঘাড়ে দশ চাপিয়ে দায় এড়াতে চায়। বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক সমস্যা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে দুই পক্ষকেই আলোচনায় বসতে হবে। এভাবে একের পর এক নির্বিচারে মানুষ মেরে কোনো ফল হবে না।

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৮

ঊণকৌটী বলেছেন: ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৯

মিথমেকার বলেছেন: ওরা চাচ্ছে বিজিবি ও এমন হত্যা শুরু করুক তাহলেই একটা সীমান্ত যুদ্ধ বাধাতে পারে! ওদের মেইনস্ট্রিম মিডিয়া, ইউটিউব চ্যানেলস, নিউস পেপারস সব কিছুতেই ওরা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে অ্যাবেট করছে বাংলাদেশে সেনা অভিযান চালানোর জন্য। ওদের মন্ত্রী রাজনাথ সিং ও ইনিবিনিয়ে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে।

ওরা শ্রীলংকাতে দাদাগীরী দেখাতে যেয়ে দাতভাঙ্গা জবাব পেয়েছে।
হাসলেন ভারতের কি মাথা নষ্ট হয়েছে, যে বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধ করবে, ভারতের কি কোন মানসম্মান নেই, ছি ছি ছি এইসব কথা শুনাও পাপ, আর শ্রীলঙ্কা! পেটে যদি কিছু অক্ষর জ্ঞান থাকে তবে গুগলের সাহায্য নিয়ে দেখতে পারেন, শ্রীলঙ্কা যে আজকের দিনে মাথা তুলে দাঁড়াতে পেরেছে তা সবটাই ভারতের অবদান এবং শ্রীলঙ্কা সেইটা ক্রীতগতার সাথে স্মরণ করে

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৮

মিথমেকার বলেছেন: হাসলেন ভারতের কি মাথা নষ্ট হয়েছে, যে বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধ করবে, ভারতের কি কোন মানসম্মান নেই, ছি ছি ছি এইসব কথা শুনাও পাপ, আর শ্রীলঙ্কা! পেটে যদি কিছু অক্ষর জ্ঞান থাকে তবে গুগলের সাহায্য নিয়ে দেখতে পারেন, শ্রীলঙ্কা যে আজকের দিনে মাথা তুলে দাঁড়াতে পেরেছে তা সবটাই ভারতের অবদান এবং শ্রীলঙ্কা সেইটা ক্রীতগতার সাথে স্মরণ করে

ভারতীয় গদি মিডিয়ার ন্যারেটিভ বলে নিজেকে বিজেপি সমর্থক প্রমাণ করছেন কেন?

ভারত যে শ্রীলঙ্কার সিভিলওয়ার এ দাদাগীরী দেখাতে যেয়ে কী দাতভাঙ্গ জবাব পেয়েছিল সেটা সমস্ত বিশ্ববাসী জানে। হয়তো ভারতীয় গদি মিডিয়া সেটা বিজেপি ভক্তদের জানতে দেয়নি। এজন্যই বিজেপি এর হোয়াটসঅ্যাপ ইউনিভার্সিটি গ্রাজুয়েটরা এখানে সেখানে বিজেপি এর প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে বেড়ায়।

১৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২১

মিথমেকার বলেছেন:
@মেঘনা
"খুলনায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে উন্মত্ত জনতার হা’মলায় আহত উৎসব মন্ডল সামরিক হাঁসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
উৎসব মন্ডল এর শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বেশ ভালো। চিকিৎসকরা খুব আন্তরিকতার সাথে চিকিৎসা দিচ্ছেন। সেনাবাহিনী তার এবং তার পরিবারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করেছেন। ডাক্তারা জানান সে এখন বেশ সুস্থ। রিলিজ দেওয়ার মত। তারপরও তারা ২ দিন পর্যবেক্ষণে রেখে আগাম ২/৩ মধ্যে রিলিজ করবেন। উৎসব মন্ডলের বাবা ও মা সার্বক্ষণিক সাথে আছেন। তারাও বলেছেন উৎসব মন্ডল বর্তমানে বেশ ভালো। তারা দেশবাসীর কাছে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য তার ছেলের পক্ষে ক্ষমা প্রার্থনা ও তার মঙ্গল কামনায় প্রার্থনা কামনা করেছেন।"

আশাকরি এবিষয় আর গুজব ছড়িয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর অপচেষ্টা করবেন না।

১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩০

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: ভারতীয় কয়েকটা বি এস এফ ফেলে দিলে তাহলে ওরা হয়ত শাত হবে তাতেও কাজ না হলে বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় দের ধরে ধরে চ্যা দোলা করে নিয়ে ভারতীয় কাটা তা্রের ওই পাশে ঢেল দিতে হবে ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৯

মিথমেকার বলেছেন: সহিংসতা কখনোই কাম্য নয়। তবে বর্বর নিন্দনীয় কর্মের সমীচীন জবাব দেয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকা একান্ত প্রয়োজন।

১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:০৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: @অস্বাধীন মানুষ,
পোন্দে নাই দোম, দেওয়ালে মারলাম বোম??

২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সীমান্ত হত্যার একটা বিহিত হওয়া দরকার।
সীমান্ত হত্যার বিষয়ে যারা অন্য বিষয় নিয়ে আসছে এরা সব ভারতের দালাল।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮

মিথমেকার বলেছেন: অবশ্যই হতেই হবে! এভাবে নির্মম। ভাবে নির্বিচারে মানুষ হত্যা কখনোই কখনোই কাম্য নয়।

২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪০

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: অধিকাংশ ভারতীয়রা এতটাই হিপোক্রেসি নিয়ে চলে, যে অন্যায় কে তারা ন্যায় বানাতে দ্বিধা করে না. তাদের যতই ভুল ধরিয়ে দেন, তারা ততই তা অস্বীকার করবে. এদেরকে যতই বোঝান এদের কাছে বিচার মানে তালগাছ আমার. কিছু আপাদমস্তক ভন্ডের মন্তব্য উপরে দেখা যাচ্ছে.
সীমান্তে নির্বিচারে গুলি করার কোন বিধান নেই, এটা তাদের কেউ বোঝাতে পারবে না.

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৬

মিথমেকার বলেছেন: ভারতীয় নিউজ চ্যানেল এবং মিডিয়া গুলো সব থেকে বড় ভণ্ড।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.