নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তথ্যের মৌমাছি, জ্ঞানের ভিক্ষুক, প্রজ্ঞার সাধক।
খুলনায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে উন্মত্ত জনতার হা’মলায় আহত উৎসব মন্ডল সামরিক হাঁসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
উৎসব মন্ডল এর শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বেশ ভালো। চিকিৎসকরা খুব আন্তরিকতার সাথে চিকিৎসা দিচ্ছেন। সেনাবাহিনী তার এবং তার পরিবারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করেছেন। ডাক্তারা জানান সে এখন বেশ সুস্থ। রিলিজ দেওয়ার মত। তারপরও তারা ২ দিন পর্যবেক্ষণে রেখে আগাম ২/৩ মধ্যে রিলিজ করবেন। উৎসব মন্ডলের বাবা ও মা সার্বক্ষণিক সাথে আছেন। তারাও বলেছেন উৎসব মন্ডল বর্তমানে বেশ ভালো। তারা দেশবাসীর কাছে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য তার ছেলের পক্ষে ক্ষমা প্রার্থনা ও তার মঙ্গল কামনায় প্রার্থনা কামনা করেছেন।
উৎসব মন্ডলকে যারাই মেরেছে তাদের অবশ্যই আইনের আয়তায় আনতে হবে এবং স্বচ্ছ বিচার করতে হবে। কোনোভাবেই এই অপরাধীদের ছাড় দিলে চলবে না। এধরণের বিচারবহির্ভূত অবৈধ হামলা চরম ভাবে নিন্দনীয়। যারা উৎসব মণ্ডলকে মেরেছে তারা এই দেশের আইন ভঙ্গ করেছে। দেশের এই সংকটময় সময়ে দেশের ভাবমূর্তি চরম ভাবে নষ্ট করেছে।
উৎসব মণ্ডলের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ছিল সেটা যদি সত্য হয়ে থাকে, তাকেও বিচারের সম্মুখীন করা উচিত। সকলের এই দেশের আইনের প্রতি সম্মান রাখা উচিত।
নিউজ লিঙ্ক
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৪
মিথমেকার বলেছেন: আপনি ভারতীয় না বাংলাদেশি?
খুনি স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার শাসনামলে বিচার ব্যবস্থা ভয়ানক খারাপ অবস্থায় ছিল। স্বৈরাচারী সরকার নিজেদের প্রয়োজন মতো বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে গিয়েছে।
আশাকরি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিচার বিভাগকে সংস্কার করে স্বাধীন এবং নির্ভরযোগ্য করে তুলবে।
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
উৎসব কি বলেছিলো মিডিয়ার এসেছে?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০১
মিথমেকার বলেছেন: একটি লাইভ ক্রিকেট ম্যাচে কমেন্ট সেকশনে ধর্ম অবমাননা করার অভিযোগ আছে।
উৎসব মণ্ডল যে মন্তব্য করেছে সেটা কোনো মিডিয়াকে প্রকাশ করতে দেখিনি। তবে সেটার স্ক্রিনশট সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখেছিলাম। ওই স্ক্রিনশট সত্য হয়ে থাকলে উৎসব মণ্ডল যা বলেছে সেটা মিডিয়াতে প্রকাশ অযোগ্য, এবং বাংলাদেশের আইনে একটি কজনিজিবল অফেন্স।
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০১
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: ওই সকল উগ্রবাদীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হোক।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০২
মিথমেকার বলেছেন: অবশ্যই দ্রুত বিচারের আয়তায় আনতে হবে।
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৪
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: ভারতীয় দালাল এবং সম্ভবত র এর অ্যাজেন্ট দিয়ে ভরে যাচ্ছে ব্লগ আর ফেসবুক।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৯
মিথমেকার বলেছেন: বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে ভারতীয় দালাল, আওয়ামী দালাল, বোট ভরে গেছে। এদের উদ্দেশ্য একটাই বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানো। বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করা।
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৭
গেছো দাদা বলেছেন: জোম্বি দের আবার বিচার !
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১০
মিথমেকার বলেছেন: বিজেপির ভণ্ডদের কথা বলছেন?
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২১
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের একটা পশমেরো ক্ষতি করতে পারবে না। এদের কাজ হলো গাছে গাছে দৌড়ানো
এরা ব্লগে কি করে এক মাত্র আল্লাহু জানেন। সরি বেশি কমেন্ট করে আপনাকে বিরক্ত করার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২৬
মিথমেকার বলেছেন: স্বৈরচারের দোসর গুলোকেও অপরাধ বিবেচনায় বিচারের আয়তায় আনা প্রয়োজন। এরা দেশের অভ্যন্তরে ঘাপটি মেরে থেকে দেশের ক্ষতি করার চেষ্টা করছে।
ভালো মন্তব্য, গঠন মূলক সমালোচনা সব সময় গ্রহণযোগ্য।
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০০
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: লীগের জঙ্গি হোক বা তালেবান জঙ্গি হোক বা বিম্পির জঙ্গি।
এই বাংলায় জঙ্গিদের কোন ঠাঁই নেই।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
মিথমেকার বলেছেন: কোনো ধরনের জঙ্গি বদমাইশদের প্রশ্রয় দেয় যাবে না!
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৪১
জিকোব্লগ বলেছেন:
স্থানীয়দের অভিযোগ, কলেজছাত্র উৎসব মণ্ডল মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কটূক্তি করে পোস্ট দেন।
https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/09/05/1422374
মহানবী (সা.) কে নিয়ে কি কটূক্তি করেছিল উৎসব মণ্ডল ?
ধর্মবিদ্বেষী আগুন ছড়িয়ে দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা
কার হতে পারে বলে আপনি মনে করেন ?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০০
মিথমেকার বলেছেন: https://youtu.be/YXA-UVDSBHo?si=jAtpxklbLBZU-Jle
আমি যে স্ক্রিনশট গুলো দেখেছি সেখানে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছিল। যা প্রকাশ অযোগ্য বলে আমার মনে হয়।
ধর্মবিদ্বেষী আগুন ছড়িয়ে দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা
কার হতে পারে বলে আপনি মনে করেন ?
বাংলাদেশে ধর্মবিদ্বেষী আগুন কারা ছড়াচ্ছে সেটা বাংলাদেশ সহ সমগ্র বিশ্ব দেখেছে। এ ক্ষেত্রে স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগের একটি ভূমিকা আছে। সব থেকে বড় ভূমিকা পালন করছে বিজেপি এবং ভারতের কিছু গদি মিডিয়া। এরা বাংলাদেশের ভেতর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগিয়ে ফয়দা লোটার চেষ্টা এখনও বন্ধ করেনি। বাংলাদেশের কিছু অবুজ পাবলিক, কিছু সুশীল ও এই নিন্দনীয় জঘন্য কর্মে জেনে না জেনে যুক্ত।
৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৪৭
প্রহররাজা বলেছেন: ধর্মীয় আবেগে আঘাতের অভিযোগে সবার আগে ওয়াজ দেয়া হুজুরদের বিছার করা উচিত।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০১
মিথমেকার বলেছেন: স্বৈরাচারী খুনি আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন ওদের বিচার কেন করেনি?
১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৪৯
প্রহররাজা বলেছেন: বুঝলাম না, ১ জন হিন্দুকে মারতে কয়েক হাজার মুসলিম লাগে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৪
মিথমেকার বলেছেন: সাম্প্রদায়িক উস্কানি মূলক মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন। এসব মন্তব্য করে বারবার আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী দের মনমানসিকতার পরিচয় দিচ্ছেন।
১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: সহীহ বুখারী (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৫০/ আম্বিয়া কিরাম (আঃ)
পরিচ্ছদঃ ২১৩১. জারীর ইবন আবদুল্লাহ বাজালী (রাঃ) এর আলোচনা
৩৫৪৯। ইসহাক আল ওয়াসিতী (রহঃ) … জারীর ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইসলাম গ্রহণ করার পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর গৃহে প্রবেশ করতে কোনদিন আমাকে বাঁধা প্রদান করেন নি এবং যখনই আমাকে দেখেছেন মুচকি হাসি দিয়েছেন। জারীর (রাঃ) আরো বলেন, জাহিলী যুগে (খাস’আম গোত্রের একটি প্রতীমা রক্ষিত মন্দির) যুল-খালাসা নামে একটি ঘর ছিল। যাকে কা’বায়ে ইয়ামানী ও কা’বায়ে শামী বলা হত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, তুমি কি যুল-খালাসার ব্যাপারে আমাকে শান্তি দিতে পার? জারীর (রাঃ) বলেন, আমি আহমাস গোত্রের একশ পঞ্চাশ জন অশ্বারোহী সৈন্য নিয়ে যাত্রা করলাম এবং (প্রতীমা ঘরটি) বিধ্বস্ত করে দিলাম। সেখানে যাদেরকে পেলাম হত্যা করে ফেললাম। ফিরে এসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সংবাদ শোনালাম। তিনি (অত্যন্ত খুশী হয়ে) আমাদের জন্য এবং আহমাস গোত্রের জন্য দু’আ করলেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) - এমন হাদিস শয়ে শয়ে আছে। ধর্মের সমালোচনার শাস্তি যদি মৃত্যুদন্ড হয় তাহলে এইসব নবীরা অন্য ধর্মের মুর্তি ভেঙ্গে কি গর্হিত কাজ করে নি? এদের নিন্দা কেন করা যাবে না?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮
মিথমেকার বলেছেন: আপনার মন্তব্য প্রমাণ করছে; আপনি একটি নিদৃষ্ট ধর্মের ওপর বেজায় নারাজ, ফোবিয়া ও থাকতে পারে। তাদের যত ধর্মের বই আছে হয়তো সবই পরে ফেলেছেন বা কোনো গ্রুপ থেকে এসব বিতর্কিত সব তথ্য নিয়ে মজুদ করে বিভিন্ন স্থানে পোস্ট দিয়ে বড় বিতর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক অস্থিথিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টাও করে থাকতে পারেন। এসব থেকে বিরত থাকেন।
ধর্মের সমালোচনার শাস্তি যদি মৃত্যুদন্ড
এই ভুয়া তথ্য আপনি কোথায় পেয়েছেন? বাংলাদেশের দণ্ডবিধি ২৯৫ এ অনুযায়ী ধর্ম অবমাননার সর্বোচ্চ শাস্তি ২ বছর এর কারাদণ্ড বা অর্থ দণ্ড বা উভয় দণ্ড।
এইসব নবীরা অন্য ধর্মের মুর্তি ভেঙ্গে কি গর্হিত কাজ করে নি? এদের নিন্দা কেন করা যাবে না?
১৫০০ বছর আগের প্রেক্ষাপট আর ২০২৪ এর প্রেক্ষাপট এক না। ধর্ম যুদ্ধের নামে প্রায় সব ধর্মই রক্তপাত, নাশকতা করেছে।
একজন মানুষ অবশ্যই তাঁদের নিন্দা করতে পারেন। নিন্দা করার একটি সুষ্ঠ উপায় ও আছে। তাঁদের গঠন মূলক সমালোচনা করা। সমালোচনার বদলে বিতর্কিত তথ্য, গুজব ছড়িয়ে, অশ্রাব্য-অকথ্য গালিগালাজ করে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার অধিকার কারোরই নেই।
১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল খবর। কি আজব কেউ কারো মতের বিরুদ্ধে যেতে পারবে না!!!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৬
মিথমেকার বলেছেন: মতের বিরুদ্ধচারণ করলে সেটা সহ্য করা একটি মহৎ গুণ। কিন্তু সবার সেই গুণ থাকে না। অনেকে সহ্য করতে না পেরে। সহিংস হয়ে ওঠে।
তবে মতের বিরুদ্ধচরণ যেন কোনো ভাবেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট না করে সেদিকে সবারই খেয়াল করা দরকার।
১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খবরটা শুনে ভালো লাগলো। মানুষ তাকে মেরেই ফেলেছিল। ফেসবুকে উগ্রতা ছড়িয়েছিল। সে বেঁচে আছে আলহামদুলিল্লাহ। সে যদি অপরাধ করে থাকে অবশ্যই আইন তাকে শাস্তি দেবে। জনগণ কেন যে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৯
মিথমেকার বলেছেন: সঠিক বলছেন। সে যদি সত্যই অপরাধ করে থাকেন তাহলে স্বচ্ছ তদন্ত করে তাকে অবশ্যই বিচারের আয়তায় আনা প্রয়োজন। এবং তাকে যারা আক্রমণ করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে এবং আইন ভঙ্গ করেছে এদের কঠোর বিচারের আয়তায় আনা প্রয়োজন।
১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬
নতুন বলেছেন: দেশের ধার্মিকদের মনে যে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার মদদ দিচ্ছন তাদের না থামালে ভবিষ্যতে সমস্যায় পড়বে বাংলাদেশ।
এইযে মাজার ভাঙচুর, এই ছেলেটাকে পেটানো এর বিরুদ্ধের আলেম নামে পরিচিতরাও জনগনকে থামানোর চেস্টা করছেনা।
মৈনতাই সম্মতির লক্ষন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
মিথমেকার বলেছেন: দেশের ধার্মিকদের মনে যে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার মদদ দিচ্ছন তাদের না থামালে ভবিষ্যতে সমস্যায় পড়বে বাংলাদেশ।
আপনার এই কথার সাথে আমি শতভাগ এক মত। এই মূর্খগুলোকে আইনের আয়তায় আনা প্রয়োজন। সাথে সাথে এদের শিক্ষা দেয়াও প্রয়োজন কিভাবে প্রকৃত মানুষ হওয়া যায়!
১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৩৩/ শাস্তির বিধান
হাদিস নাম্বার: 4300
৪৩০০. আহমদ ইব্ন মুহাম্মদ (রহঃ) — ইকরাম (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, আলী (রাঃ) ঐ সব লোকদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন, যারা মুরতাদ হয়েছিল। এ সংবাদ ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর নিকট পৌছলে, তিনি বলেনঃ যদি আমি তখন সেখানে উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি তাদের আগুনে জ্বালাতে দিতাম না। কেননা, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোময়া আল্লাহ্ প্রদত্ত শাস্তির (বস্তু) দ্বারা কাউকে শাস্তি দেবে না। অবশ্য আমি তাদেরকে আল্লাহ্র রাসূলের নির্দেশ মত হত্যা করতাম। কেননা, তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যদি কেউ দীন পরিত্যাগ করে মুরতাদ হয়ে যায়, তবে তোমরা তাকে হত্যা করবে। আলী (রাঃ) ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর এ নির্দেশ শুনে বলেনঃ ওয়াহ্! ওয়াহ্! ইব্ন আব্বাস (রাঃ) সত্য বলেহছেন। আর ইহাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ﷺ) বলেন-
“ যে ব্যক্তি আমাকে গালি দেয়, তাকে হত্যা কর। আর যে আমার সাহাবীকে গালি দেয়, তাকে প্রহার কর।”(জামেউল আহাদীস, হাদীস নং-২২৩৬৬, জামেউল জাওয়ামে, হাদীস নং-৫০৯৭, দায়লামী, ৩/৫৪১, হাদীস নং-৫৬৮৮, আস সারেমুল মাসলূল-৯২)
চার মাজহাবের সম্মিলিত ঐক্যমত
“রাসূলের কটূক্তিকারীদের সর্বাবস্থায় হত্যা করা জরুরী। তার তওবা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। চাই সে গ্রেফতারের পরে তওবা করুক বা নিজ থেকেই তওবা করুক। কারণ এমন ব্যক্তির তওবার কোনো পরোয়াই করা যায় না এবং এই মাস’আলায় কোনো মুসলমানের মতভেদ কল্পনাও করা যায় না। এটিই ইমামে আযম আবু হানিফা (রহিঃ), আহলে কুফী ও ইমাম মালেক (রহিঃ) এর মাযহাব।” (তাম্বিহুল উলাতি ওয়াল হুক্কাম, পৃষ্ঠা ৩২৮)
এই হাদিসগুলো যদি বিশ্বশান্তির পক্ষে হুমকি হয়ে থাকে, তাহলে জ্বালিয়ে দিন। ইনিয়ে বিনিয়ে পোস্ট প্রসব করে কারো কোনো লাভ হবে না। ইসলামী মতে তোহিদি জনতা ঠিক কাজই করেছে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে কি বিশ্বাস করি এগুলো জেনে কি লাভ? আমার দেওয়া হাদিস গুলো কাছের কোনো হুজুরকে দিয়ে যাচাই করে দেখেন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩
মিথমেকার বলেছেন: আপনার বেশিরভাগ মন্তব্য সাম্প্রদায়িক উসকানি মূলক এবং ইসলামফোবিক।
আপনার এসব ননসেন্স মন্তব্য, আপনার জ্ঞান ও প্রজ্ঞার একটি ছোট বহিঃপ্রকাশ মাত্র।
১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: আপনার বেশিরভাগ মন্তব্য সাম্প্রদায়িক - একমত। কোরান হাদিস যা লেখা আছে তা এপ্লাই করলে আপনি শুধু সাম্প্রদায়ীক নয়,
জিহাদী জঙ্গী হতে বাধ্য। বাংলাদেশে যারা হিন্দুদের মুর্তি ভাঙছে, যারা শাতিমে রসুলকে খুজে খুজে মারছে, তারাই সাচ্চা মুসলমান, জান্নাতের হকদার। পাতি নাস্তিকের একটা চ্যালেঞ্জ গ্রহন করুন, আজ থেকে অর্থ বুঝে, শানে নুজুল করে, প্রেক্ষাপট, ঘটনার ধারাবাহিকটা বুঝে কোরান হাদিস অধ্যয়ন করুন। অধ্যয়ন শেষে হয় আপনি জিহাদী হবেন, নচেত ইসলাম ত্যাগ করবেন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫
মিথমেকার বলেছেন: আপনার মন্তব্য গুলোই প্রমাণ করে আপনি নাস্তিক নাকি ইসলামওফব। নাস্তিকদের ভেতরেও কাস্ট ঢুকিয়ে দিয়েছেন?আপনারা পারেনও মশাই!
১৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: ধর্মের নামে কল্লা কাটবেন, কল্লা কাটার ভয় দেখাবেন, আর আমি ভয় পেলেই ইসলামফোব? আপনার যে আই কিউ তাতে সারা জীবন আপনি হুজুরদের বয়ান শুনে যান। আর যাই হোন না কেন, নাস্তিক হইতে যাইয়েন না, অনেক প্রশ্ন করা লাগে, অনেক বই পড়া লাগে। ভালো থাকেন, গুড লাক।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪১
মিথমেকার বলেছেন: ধর্মের নামে কল্লা কাটবেন, কল্লা কাটার ভয় দেখাবেন, আর আমি ভয় পেলেই ইসলামফোব?
আপনি কী আমাকে খুনের দায়ে জঙ্গী আখ্যা দেয়ার অপচেষ্টা করছেন? আপনার কাছে কী প্রমাণ আছে আমি কোনো ব্যক্তির কল্লা কেটেছি? আপনাকে বা কোনো ব্যক্তিক কল্লা কাটার ভয় দেখিয়েছি?
আমি নাস্তিক হতে যাই কী আস্তিক হতে যাই এবিষয়ে আপনাকে কথা বলার কোনো অধিকার আপনি আপনাকে দেই নাই।
বিজেপির হোয়াটসঅ্যাপ ইউনিভার্সিটি এর দেয়া গুজব ভর্তি বই মুখস্থ করে বেড়ানো লোকেদের আইকিউ সম্পর্কে সমগ্র পৃথিবী জানে।
১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৫
জিকোব্লগ বলেছেন:
@অগ্নিবেশ, আপনি কি উদাসী স্বপ্নর মাল্টি ?
১৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২৪
প্রহররাজা বলেছেন: আওয়ামী লীগ ১৫ বছরে জংলী চাষ করসে। তাই অনেক অপকর্মের বিচার করে নাই। বর্তমান ছাত্র আন্দোলনের নেতাগুলাও ছাত্রলীগ করতো। আওয়ামী লীগ নিজের জালে নিজে ধরা খাইসে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৫
মিথমেকার বলেছেন: স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগের পাপের কোটা পূর্ণ হয়েছিল। তাই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিতাড়িত হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫০
ঊণকৌটী বলেছেন: বিচার বলে কি কিছু আছে এই দেশে ?