নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নেই কোন অস্থিতিশীলতা ডিএনএ গড়বে প্রাতিলতা

অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ফিরে আসুক সৌহাদ্য সম্প্রতি...

ডিএনএ

ডি অক্সি নিউক্লিক এসিডের মতো নিজের স্বপ্নগুলোকে প্রতিষ্ঠা করতে চাই

ডিএনএ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগিং করা যদি নাস্তিকতা হয় তবে ধর্মীয় উগ্রবাদে সুরসুরি দেয়া কে কি বলে??

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮

ধর্মীয় অবমাননার অভিযোগে ব্লগারদের আটক করেছে ডিবি। অন্যের বিশ্বাসবোধে আঘাত হানার জন্য রিমাণ্ডেও নিয়েছে তারা। পাবলিকে সেন্টিমেন্ট আঘাত করা মানে মরণ সেটা ব্লগারদের বুঝে দিতে বৃষ্টি ঝরার আগে ছাতা মেলে ধরলো সরকার। ধর্ম নিয়ে এতো কেন মাতামাতি হবে? ধর্ম জিনিসটাকে কেন ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রেয় যন্ত্র ব্যবহার করতে যাবে। ইসলাম, সনাতন, খ্রিষ্ট্রান আর বৌদ্ধ ধর্মে কি সেই শিক্ষায় দিয়েছে? যেখানে স্বয়ং পরমশ্বের ও তারা রাসুল বারাবারি করতে নিষেধ করেছেন সেখানে ধর্মের সওয়ারে উঠে রাষ্ট্র, ব্যক্তিকেন্দ্রেীয় গোষ্ঠি একি ছিরি দেখাচ্ছেন তারা। আমি যদি ঈশ্বরের কাছে অপরাধী হয়ে থাকি তবে তিনি সেই শাস্তি দিবেন,, ঈশ্বরের চোখে যিনি অপরাধী তিনি তা থেকে নিশ্চিয় বঞ্চিত করবেন না। তাহলে আমার মতো আমজনতার কেন এতো লাফালাফি? কেন এতো হানাহানি? ধর্মী বিশ্বাসীদের যদি বিশ্বাস থেকে থাকে তবে কেন দু’চার জনের ধর্ম নিয়ে ভুল ব্যাখায় স্বীয় বিশ্বাসবোধ থেকে সরে আসবে? তাহলে কি সেটা ঈমান দূর্বলতার লক্ষ নয়? আর ইসলামে তো ঈমান দূর্বল ও অবিশ্বাসীদের স্থান নেই। তার ধর্ম না করার জন্য শাস্তি তাকে পেতে হবে। হ্যা বাক স্বাধীনতা প্রত্যেকের আছে। তবে তা কণ্ঠারোধ করা সমীচীন নয়। হ্যা কয়েকদিন আগে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি পত্রিকায় ধর্মীয় উগ্রবাদদের উষ্কানি দিতে দেখলাম। এটা দেখলাম আমার প্রিয় নবী রাসুল( সাঃ) তীর্থস্থান পবিত্র কাবা শরীরের ছবি দিয়ে মিথ্যাচার। কৈই সেই সময়ে কোথায় কি গিয়েছিল রাষ্ট্র? ধর্মীয় বিশ্বাসবোধে আঘাত হানার জন্য কাউকে যদি গ্রেপ্তার করতেই হয় তবে যারা ভোরে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মাইকে ঘোষণা করে উগ্রবাদে সুরসুরি দিয়ে মানুষকে খুন করতে উদ্ধৃত করে সেটা কোন ধরনের ধর্মীয় বিশ্বাসবোধ। কোন বিশ্বাসবোধের জায়গা থেকে মন্দিরগুলোকে ধ্বংস করা হচ্ছে। আক্রমনের শিকার হচ্ছে মানবতা। সংখ্যালগু আর সংখ্যাগুরু শব্দই বা কেন তৈরি হবে।? ধর্মীয় বিভেদ কোন ধর্মীয় সমর্থন করে না করতে পারে না। মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা আর গির্জা যেটাই হউক সেগুলোকে অন্তত নোংরা হস্তক্ষেপ করবেন না প্লিজ। এগুলো জায়গা হচ্ছে মানব প্রেমের আর ঈশ্বর প্রেমের জায়গা। পরমপ্রিয় এইসস্থান নিয়ে রেশারেশি বন্ধু হউক। বন্ধু হানাহানি আর মানবতার কুপমণ্ডুকতা। ধর্ম মানুষের জন্য তৈরি। আর মানুষ খোদাতালারই তৈরি। সেই মানুষের নিজম্ব মতাদর্শ ধ্বংস করা মানে জাতিকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করার সামিল। মুক্ত আলোয় দীপ্ত হউক আমাদের ধর্মীয় মূল্যবোধ.....

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.