![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সময় খাই, সময় আমাকে খায়...শুধু দৃষ্টিভঙ্গি বদলায়।
আবারও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অচল অবস্থা তৈরী হচ্ছে। তথাকথিত ‘বহিরাগত’ ভিসি’র পদত্যাগের দাবীতে শিক্ষকদের চলমান আন্দোলনে শিক্ষকদের কি লাভ হচ্ছে জানি না, শতভাগ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নিজের কি ভাবেন তা একমাত্র আল্লাহই বলতে পারেন। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে জানি, আলোক বর্তিকা হাতে যাদের পথপ্রদর্শকের ভূমিকা পালন করার কথা তারা কখনো কখনো কতটা নীচে নামতে পারেন। অবলিলায় ধ্বংস করে দিতে পারেন যে কোন ছাত্রের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ, ক্যারিয়ার। সবাই জানে ৯০ এর পর থেকে প্রায় সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ধারাবাহিক ভাবে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার নামে ‘ভোটার’ নিয়োগ দেয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আজকের এই করুণ অবস্থার মূল কারণ। এ অবস্থা উত্তরণে অবিলম্বে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের বিদ্যমান অধ্যাদেশের ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি আপনারা শিক্ষক সুলভ আচরণ করছেন না। দলীয় ক্যাডারদের মতো আচরণ করছেন। এভাবে কোন কিছু আদায় করা যায় না। আর আদায় করা গেলেও তাতে কোন সম্মান থাকে না। শিক্ষকতার পেশাকে দয়া করে আর প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না। দয়া করে খান্ত দিন। ফিরে যান কাশ রুমে। আপনাদের আমরা শ্রদ্ধা করতে চাই। আসলেই শ্রদ্ধা করতে চাই।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
লালমিয়াভাই বলেছেন: আনোয়ার হোসেনকে জাবির ভিসি নিয়োগ এ সরকারের অন্যতম ভূল সিদ্ধান্ত।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২০
এ.এ.এম বিপ্লব বলেছেন: আপনি প্রাক্তন ছাএ হিসেবে আপনারতো বোঝার কথা বিষয় টা । একটা অযোগ্য লোককে যদি আপনার উদ্দতন হিসেবে নিয়োগ দিয়ে রাখা হয়, আর আপনাকে সারাক্ষন ঐ লোককে স্যার স্যার করতে হয় ... তবে আপনি কি করতেন ??
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: এই লোকটাকে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে বের করে দিয়ে বিশ্ববদ্যালয়ের সুষ্ঠ পরিবেশ বজায় রাখে যায় না
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
বিলাসী বলেছেন: আর যাইহোক একজন দালাল তার চামচামি দিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় চলতে পারে না। অনতিবিলম্বে উপযুক্ত ভিসি নিয়োগ করা হউক।
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
নামগোত্রহীন বলেছেন: আনোয়ার স্যারের পদত্যাগ একটা সমাধান হতে পারে। তবে তাতে পরিপূর্ণ সমাধান হবে বলে আমার মনে হয়। পূর্বতন ভিসি শরীফ এনামূল স্যারের বিরুদ্ধেও আন্দোলনের নানান রূপ আমরা কি ভাবে ভুলি। আমার মনে হয় ব্যাপারটা কারো পদত্যাগের সাথে যতটা না জড়িত তার চেয়ে বেশি জড়িত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানসিকতার সাথে। স্বার্থের দ্বন্ধের সাথে। বোধদয় না হলে এক আনোয়ার স্যার কেন শত আনোয়ার স্যারের পদত্যাগেও কোন লাভ হবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: এই অযোগ্য দালাল ভিসিটা সম্মান নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে চলে গেলেই হয়।