নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানত যদি হাসন রাজা বাঁচব কতদিন..

Miles to go before I sleep.....

নরাধম

"Recite! in the name of thy Lord; Who created Created man out of a clot of congealed blood Recite! and thy Lord is Most Bountiful, He Who taught (the use of) the Pen Taught man that which he knew not"

নরাধম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আনন্দবাজার পত্রিকায় ঢাকার পহেলা বৈশাখ উদযাপনের খবর এবং আমাদের করনীয়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

আনন্দবাজার পত্রিকার মতে ঢাকার পহেলা বৈশাখ উদযাপন কলকাতার পুজোর সাথে খাপে খাপে মিলে গেছে। তাদের কথায়, "কার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে! কখনও মনে হচ্ছিল কলকাতার কলেজ স্কোয়ার বা একডালিয়ার পুজো মণ্ডপ।" মাদ্রাসার বুজুর্গ হুজুর আর আমার মত সেক্যুলার শিক্ষিত হুজুররা যখন কয়ছি যে এ "মঙ্গল" শোভাযাত্রা পৌত্তলিকতা চর্চা ভিন্ন কিছুই নয়, তখন আমাদেরকে "ব্যাকডেটেড" মনে করছেন (যদিও ব্যাকডেটেড হইতে আমগ আপত্তি নাই)। এখন যেহেতু "ফ্রন্টডেটেড" আনন্দবাজার খুশিতে গদগদ হয়ে ঘোষণা দিছে এ অনুষ্ঠান উদযাপন পুজো মন্ডপের মত, তখন নিশ্চয়ই অযথা আর তর্ক করবেন না।

পৌত্তলিকতাকে সার্বজনীন বাঙালি উৎসব বলে চালিয়ে দেওয়াটাকে অনেকেই গুরুত্বসহকারে দেখছেন না। সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের প্রভাব সম্পর্কে এদের ধারণা নেই সেজন্যই। ইতিমধ্যেই স্কুল-কলেজ এবং মাদ্রাসায় "মঙ্গল শোভাযাত্রা" পালনের জন্য সরকারি নির্দেশ এসেছে। স্কুল-কলেজের কথা নাই বা বললাম, মাদ্রাসার কথাই বলি। ইসলাম হইল চরম একত্ববাদের (radical monotheism) ধর্ম, একত্ববাদ ইসলামের মৌলিক এবং প্রথম বিষয়, পৌত্তলিকতা মক্কার সমাজে বিরাজমান ছিল, সে পৌত্তলিকতাকে অস্বীকার করেই ইসলামের বয়ান শুরু। এখন সার্বজনীন বাঙালিত্বের নামে আপনারা ইসলামি দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উপর জোরজবরদস্তিমূলক ইসলামের সবচেয়ে মৌলিক বিষয়ের বিরোধী আক্বীদা চাপিয়ে দিচ্ছেন। হিন্দুদের যদি জোরজবস্তি করে পূজা করতে না দেন সেটা তাদের জন্য যেরকম, সেরকমই হচ্ছে মুসলমানদের উপর পৌত্তলিকতা চাপিয়ে দেয়া। যখন মাদ্রাসার লোকজনকে "মঙ্গল শোভাযাত্রা" বের করতে বাধ্য করছেন, তখন তাদেরকে শুধুমাত্র আল্লাহর কাছে "মঙ্গল" প্রার্থণা করার যে একত্ববাদের বিধান, সে বিধানের বিপক্ষে দাড়াতে বলছেন। এটা সম্ভব হয়েছে কারন আপনারা পৌত্তলিকতাকে সার্বজনীন বাঙালিত্ব বলে জাহির করেছেন।

১৯৪৮ সালে জিন্নাহ আমাদের কইছিল "উর্দুই পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ঠ্রভাষা হবে" তখন সেটা ছিল সাংস্কৃতিক আগ্রাসন। ভাষা হইল সংস্কৃতির অংশ। এখন ২০১৮ সালে কইতেছেন "পৌত্তলিকতা চর্চা" সার্বজনীন বাঙালি হওয়ার পূর্বশর্ত। এবং আপনার সে সার্বজনীন বাঙালির সংজ্ঞা মুসলমানদের ধর্মের সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে ফান্ডামেন্টাল বুনিয়াদ, একত্ববাদ, সে বুনিয়াদের সাথে সাংঘর্ষিক পৌত্তলিকতাকে স্কুল-কলেজ এমনকি দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাদ্রাসায় চালু করার নির্দেশ দিছেন। অনেকে বলছেন "মঙ্গল শোভাযাত্রায়" না গেলেই তো হয়। সেটা হয়, এবং সেখানে লোকে যাওয়া অনেক কমিয়ে দিয়েছে। কিন্তু এই যে জোরজবরদস্তি করে মানুষের উপর চাপিয়ে দেওয়া, এটারে কি কইবেন? এখানে তো চয়েসের কোন ব্যাপার নাই। শোভাযাত্রায় না গেলেও তো তা আমগ মাথায় জোর করে ভর করছে।

কেউ কেউ দেখি যুক্তি দিচ্ছেন "হিন্দুরা ভাত খায়, আমরাও ভাত খায়, তাহলে তো ভাত খাওয়া বাদ দিতে হবে"। এসব বলদীয় যুক্তি। বলদীয় যুক্তির সাথে তর্কে যাওয়া মানা, তবুও এটা আলোচনা করছি। যারা এ ধরণের যুক্তি দিচ্ছে তারা ধরে নিচ্ছে মঙ্গল শোভাযাত্রার সাথে পুজামন্ডপের মিলটা অবশ্যম্ভাবি এবং কাকতালিয়। ক্ষিধে লাগলে খাবার খাওয়া অবশ্যম্ভাবি, তাই সেখানে হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান সবার মিল থাকবে। তেমনি বৃষ্টি হলে হিন্দু আর মুসলমান দুজনের ছাতা থাকলে দুজনই ছাতা ধরবে, এটা কাকতালিয়, বৃষ্টি আসা হেতু কাকতাল। ঢাকার পহেলা বৈশাখে মঙ্গল শোভাযাত্রা অবশ্যম্ভাবিও না, কাকতালিয় হওয়ার প্রশ্নই নেই। ঢাকার মঙ্গল শোভাযাত্রায় মূর্তিসমূহের মধ্যে অর্থ খুঁজে পাওয়া নিতান্তই পৌত্তলিকতা বৈ কিছু নয়, কাকতাল হওয়ার কোন যুক্তি নেই। মূর্তিগুলোর শুভ আর অশুভ অর্থ আরোপ নিয়ে উৎসব আয়োজনের উদ্যোক্তারাই অনেকবার বলেছেন, তাই এটা তর্কসাপেক্ষ কোন ব্যাপার না। আর মঙ্গল শোভাযাত্রা বাঙালির হাজার বছরের কোন ঐতিহ্য না, তাই এটা অবশ্যম্ভাবি কোন অনুসংগ না। তাহলে এটা কি? এটা হল পরিকল্পিতভাবে সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদ/আগ্রাসন। এবং সেটাকে সার্বজনীন বলে জোরজবরদস্তি করা, ইউনেস্কোর কাছে লবিং করে ভুলভাল তথ্য দিয়ে এটাকে হাজার বছরের ঐতিহ্যের সনদ নেওয়া, এবং স্কুল-কলেজে এমনকি মাদ্রাসায়ও এটা চালু করার জন্য নির্দেশ জারি করা, এসবে বুঝা যায় এটা খুবই পরিকল্পিত।

আপনি যদি মুসলমান হোন তাহলে তো আপনি অবশ্যই পৌত্তলিকতাকে আপনার উপর চাপিয়ে দিয়ে আপনার ধর্মের সবেচয়ে মৌলিক বুনিয়াদকে প্রশ্নবিদ্ধ করার ব্যাপারে চিন্তিত হবেন। কিন্তু আপনি যদি মুসলমান নাও হন, যদি ধর্ম আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ন নাও হয়, বা ভিন্ন ধর্মাবলম্বি হোন, তবুও আপনার এ ব্যাপারে প্রতিবাদ করা দরকার। কেননা এক ধর্মের উপর অন্য ধর্মের আচার-আচরণ চাপিয়ে দিলে সেটা অনেক খারাপ দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করবে। এরকম দৃষ্টান্ত অনুসরন করে ভবিষ্যতে মুসলমানরা ক্ষমতা ব্যবহার করে হিন্দুদের তাদের ধর্মীয় আচার-আচরন পালন করা বা না করার জন্য বাধ্যবাধকতা সৃষ্টি করতে পারে, সে ভয় অমূলক নয়। তখন কিন্তু আপনারা কিছুই বলতে পারবেন না, সে মুখ আর থাকবেনা। এরচেয়েও বড় কথা হল এটা মুসলমান আর হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে অবিশ্বাস এবং দ্বন্দ সৃষ্টি করে। মুসলমানরা মনে করবে নিজেদের দেশে সংখ্যাগরিষ্ট্য হয়েও তাদের উপর হিন্দুদের আচার আচরন পালন করার বাধ্যবাধকতা আসছে, পৌত্তিলিকতা চর্চা না করলে তারা বাঙালি হতে পারছেনা, এটা জনমনে ঘৃনা সৃষ্টি করবে এবং এর পরিণতি ভয়ংকর। তাই আপনি মুসলমান হোন বা না হোন, ধর্মের ব্যাপারে সিরিয়াস হোন বা না হোন, এটা আমাদের দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কোন ইস্যুকে বিভাজনের মাধ্যম হওয়ার আগেই অংকুরে বিনষ্ট করা জরুরী। পরে ইস্যু বড় হয়ে গেল, বিভাজন বেড়ে গেলে, তখন সেটা আগুনের মত ছড়িয়ে পড়ে, সেটা তখন দমন করা কঠিন হয়ে যায়।

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

নরাধম বলেছেন: আনন্দবাজারের খবরের লিংক: Click This Link

প্রাসংগিক ফেসবুক পোস্ট: Click This Link

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

মাহিরাহি বলেছেন: আল্লাহ আমাদের দেশকে রক্ষা করুন।


১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৪

নরাধম বলেছেন: আমিন!

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

ক্স বলেছেন: আমি যখন স্কুলের ছাত্র, তখন আমার মুসলমানিত্ব নিয়ে খুব অনিশ্চিত জীবন যাপন করছিলাম। আশপাশের বন্ধুদের কারো মধ্যে নামাজ পড়ার তাড়া নেই। চটি ছিল বিনোদনের উৎস। একজন চটি মুখস্ত করে অন্যদের কাছে রসিয়ে রসিয়ে তার বর্ণনা দিত। সেসময় আমার চুপ করে থাকাটাই সবার কাছে ছিল সন্দেহের। টিভিতে নাটকে দাড়িওয়ালা টুপি পড়া মানেই রাজাকার বা নষ্ট মনের কোন ভিলেন। পূণ্য ছিল খালি পায়ে প্রভাত ফেরি, ভক্তি ভরে শহীদ বেদীতে ফুল দেয়া আর উৎসবের আমেজে ছায়ানটের গান, মঙ্গল শোভাযাত্রা। বুঝাই যাচ্ছিল যে ধর্মপ্রাণ বাঙ্গালিকে আস্তে আস্তে উৎসব আমেজে অভ্যস্ত করে সাংস্কৃতিক দাসে রূপান্তরের একটা নীরব প্রক্রিয়া চলছিল।

কিন্তু একবিংশ শতকের গোড়ায় এসে এই প্রসেসে পানি ঢেলে দিল ফেসবুক। ফেসবুকের কল্যাণে আমি জানতে পারলাম সবাই আমার বন্ধু বা আমার সারাউন্ডিংয়ের মত নয়। আমার মত চিন্তা ভাবনাও কেউ কেউ করে। ২০১০ এ আমি যখন ব্লগ জগতের সাথে পরিচিত হই, বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করি মানুষ কত সচেতন। এই সচেতন মানুষকে অচেতন করা কোন মিডিয়া স্লো পয়জনিংয়ের মাধ্যমে সম্ভব না। তার প্রমাণ মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশগ্রহনকারীর সংখ্যা বছরকে বছর অনেক কমে যাওয়া।

আপনি যে আশংকার কথা বলছেন - এদেশে তা সম্ভব না। মানুষ এখন অনেক সচেতন হয়ে উঠেছে। মঙ্গল শোভাযাত্রা একসময় তার আবেদন হারাবে। তখন পুলিশ দিয়ে পিটিয়েও এরকম আয়োজন আর করানো যাবেনা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৫

নরাধম বলেছেন: মানুষ নিজেরা সচেতন, কিন্তু স্বৈরাচারি কায়দায় চাপিয়ে দিলে সমস্যা। মাদ্রাসায় পর্যন্ত মঙ্গল শোভাযাত্রা বে রকরতে বাধ্য করছে। মনে রাখবেন কামাল আতাতুর্ক তুরস্কে কি করেছিল, ৯৯% মুসলমানদের দেশে।

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগার ক্স বলেছেন,
"আপনি যে আশংকার কথা বলছেন - এদেশে তা সম্ভব না। "

-এই দেশে যা সম্ভব নয়, সেই ধরণের আশংকা-নির্ভর পোষ্ট দিচ্ছেন আপনি

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৬

নরাধম বলেছেন: স্বৈরাচারি কায়দায় চাপিয়ে দিলে সমস্যা। মাদ্রাসায় পর্যন্ত মঙ্গল শোভাযাত্রা বে রকরতে বাধ্য করছে।

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাংস্কৃিতক আগ্রাসনের জন্য মুসলমানদের নিজের দায়ই সবেচ বেশি।
মানুষের সহজাত সংষ্কৃতি প্রবণতাকে জ্ঞানের বদলে বিধানের মাধ্যমে অবদমিত করতে চেয়েছে যুগে যুগে!
বিনোদন একটা মৌলিক চাহিদা স্বীকার করা হলেও বিনোদনকে (মূল মাধ্যম- গান, নাটক, সিনেমাকে, হাস্যরস) হারাম ঘোষনার মাধ্যমে স্বাভাবিক বিকাশ-প্রকাশকে রুদ্ধ করা হয়েছে। যা অবধারিত ভাবে গোপনে মিটানোর মাধ্যমে মানুষ আত্মপ্রতারনার আশ্রয় নেয়। আবার তার ফলে তার আত্মপীড়নও কম নয়। আবার অনেকে এই টানাপোড়েন সইতে না পেরে বা জ্ঞানের মূল বিকাশ চর্চা না থাকায় সরাসরি ভিন্নমতে চলতে শুরু করে। অন্যকেও প্রলোভিত করে।

মুসলমান বাঙালীর সাংস্কৃতিক নিজস্বতাকে সবসময় অবেহলা করা হয়েছে। আর এই শুণ্যতাটাই কাজে লাগিয়েছে ভিন্ন সংস্কৃিতওয়ালারা। আবার যখন আগ্রাসন শুরু হলো তখনো বোধোদয় বা জ্ঞানোদয়ের বদলে এড়িয়ে যাবার প্রবণতা ব্যাপক হলো। নিজেকে আড়ালে রাখো দূরে রাখো ধমক, ভয় বা বয়কটের বিরুপ প্রতিক্রিয়া শুরু হলো ভয়হীনতার সময়ে এসে। স্বাবলম্বীতায় এসে তারা ডুবে গেল চলতি রীতিতে। কারণ স্বকীয়তার শুন্যতা।

ধর্ম আর সংস্কৃতির মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে ব্যাপক গবেষনা দরকার। যারা জানে তাদের কথা মানা যেতে পারে। বাঙালীত্বের নিজস্বতা আর মুসলমানের বিশ্বাসের সাথৈ সমন্বয় করে বিনির্মান করতে হবে বাঙালী মুসলিম সংস্কৃতি।
সহজাত বোধের উপেক্ষা নয়, অবদমন নয় বরং জ্ঞানের মাধ্যমে তার বিকাশ প্রকাশের পথ খুলে দিতে হবে।
তাদের ধর্মই তাদের সংস্কৃতি।
এটা তারা প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে।
তারা নাটক, সিনেমা, সিরিয়াল সবখানে গৃহষ্থালী, প্রেম, বিপদ, অসহায়ত্ব দৌড়ে মন্দিরে যাচ্ছে।
ভগবানের কাছে সমপর্ণের বিশ্বাসকে তারা সংস্কৃতি হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত করেছে।

আমাদের কি? কেবলই শুন্যতা

সিনেমায় বিপদে পড়লে দৌড়ে মসজিদে যাবে, নামাজ পড়বে, প্রার্থনা করবে
সিজদাবনত হয়ে স্রস্টার সাহায্য চাইবে- কিভাবে?নাটক, সিনেমাই যে হারাম?
আবার যারা নির্মাতা তারাও আরেক উড়নচন্ডী! দো-আশলা প্রজন্ম। মসজিদ, নামাজ, আজান
প্রার্থনা, সিজদা যেখানে ৯০ ভাগের জীবন যাপনের , বিশ্বাসের, প্রধান অনুষঙ্গ ; সেগুলো আলগোছে এড়িয়েচলে!
শুন্যতা বাড়ে জ্যামিতিক হারে। আর আগ্রাসন স্থান করে নেয় অবলীলায়।

কিভাবে করবেন সমাধান???


১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৭

নরাধম বলেছেন: আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রসংগ উত্থাপন করেছেন। আমার নিজস্ব কিছু ভাবনা আছে এ বিষয়ে। একসময় শেয়ার করব।

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই খবরের পর চেতনাজীবি ও রিমিক্স ইসলামিস্টদের গায়ের কাপড় আছে কিনা জানবার মুঞ্চায়...

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৭

নরাধম বলেছেন: তারা তবুও ত্যান পেঁচাবে।

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের দেশের বেশীরভাগ মানুষ প্রথমতঃ মুসলমান, তারপর বাঙ্গালী। কিন্তু সবাই-ই হুজুগের পাগল!!!

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৮

নরাধম বলেছেন: সেটাই।

৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১৩

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: মংগল শোভাযাত্রা এখন তো ইউনেস্কো স্বীকৃতি দিয়ে দিছে ।কোনভাবেই এটা আর দূর করা সম্ভব না

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৮

নরাধম বলেছেন: সচেতন হলে দূুর করা সম্ভব। ইউনেস্কোরে ভুলভাল বুঝাইছে, সেজন্যই স্বীকৃতি দিছে।

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

এ আর ১৫ বলেছেন: এতে আপনাদের আনন্দ পাওয়ার কিছু নাই। এতে মংগলশোভা যাত্রা আর পুজা এক জিনিস হয়ে যায় না। তারা ৩টা উৎসবের আমেজ পাইছে যেমন পুজা, ভেলেন্টাইন ডে এবং বসন্ত উৎসব। তাহোলে এটা যদি পুজা হয় তাহোলে এটা ভেলেন্টাইন ডে এবং বসন্ত উৎসব তাহোলে। উৎসবের আমেজকে তুলনা করা হয়েছে এবং সেটা তো তারা করতে পারে। পুজার মধ্যে ইবাদত ইনভ্লব।। এই উৎসবের ভিতর ইবাদত নাই। ভাস্কর্য প্রদশনে ইসলামে মানা নেই

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৯

নরাধম বলেছেন: আমাদের আনন্দ না, কষ্ট।
আপনাদের আর আনন্দবাজারের আনন্দ। খুব মজা পৌত্তলিকতায়, তাই না?

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৪১

এ আর ১৫ বলেছেন: পৈতালিকতা কারে কয় সেটা যখন জানেন না তখন এ্ই ধরনের লেখচার মারেন কেন । যেখানে ইবাদত নেই সেটা কি করে পৈতালিকতা হয় । মনে করেন হেফাজতের লোকজন টুপি পান্জবি পরে নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর বলে মিছিল করে যাচ্ছে তখন তাদের এই প্যারেডকে কি নামাজ পড়া বোলবেন । যদি শোভা যাত্রার প্যারেড পৈতালিকতা হয় তাহোলে হেফাজতিদের প্যারেড ও নামাজ তাহোলে ।
এর মধ্যে অবাক হবার কি আছে , আমারদের দেশের বৈশাখি শোভা যাত্রার সময়ে যে উৎসবের আমেজ পাওয়া যায় সেই আমেজ তারা পায় পুজার সময় বা ভ্যালেনটাইন ডে তে বা বসন্ত উৎসবে । এর মানি পুজা করা বা পৈতালিকতা ???
পৈতালিকতা কারে বলে সেটাই জানেন না কিন্তু দাবি করেন ইউনিভার্সিটির মাস্টার এবং বড় বড় লেকচার মারেন ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৪৫

নরাধম বলেছেন: পৌত্তলিকতা আমি কয়নাই, আনন্দবাজার কইছে, আপনার ওস্তাদ আনন্দবাজার।


একটা জোক শুনেন (বুঝবেন কিনা জানিনা অবশ্য, যা মাথামোটা আপনার)।

আনন্দে-ব্যাজার: আমি কেবল আপনাদের এট্টু উবগার করতে চেয়েছিলুম দাদা|

ক্রন্দনরত সেক্যুলাঙ্গার: আপনারে আমি ভাই ভাবছিলাম ভাই| আর আপনি আমাদের এইটা কোনধরনের মুসিবতে ফালাইলেন?

আনন্দে-ব্যাজার: কিছুই বুঝতে পারলুমনা দাদা| এট্টু বাংলায় বলবেন?

ক্রন্দনরত সেক্যুলাঙ্গার (হিংস্রভাবে তেড়ে গিয়ে): এই বলতেছি| খা*** পো*! গেলি?




https://www.facebook.com/profile.php?id=100013917482546&hc_ref=ART12vV9MnBix-54gUqOjGjpqKNe8OnARbTyPjtwMgc0JEBjN9zq2DDmegZcrX0psvA&fref=nf

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:০৬

নরাধম বলেছেন: আপনার জন্য আরেকটা জোক:

হেফাজত: পহেলা মঙ্গল শোভাযাত্রা হিন্দুয়ানী কালচার।

বাঙালি সেকুভাই: শালারা সাম্প্রদায়িক। রাজাকারের বাচ্চা। দেশটারে ফাকিস্তান বানায়াই ছাড়বো।

আনন্দবাজার: ঢাকার পয়লা বৈশাখে যেন জন্মাষ্টমী পুজার আবহ।

বাঙালি সেকুভাই: I can't hear it. No, I can't hear it. No, I can't see it either!

FBপিডিয়া:
‘বাঙালি সেকুভাই’ হচ্ছে ‘সেকুলার’ এর একটি বিশেষ প্রজাতি। এটির প্রজনন কেবল বঙ অঞ্চলেই হয়।

https://www.facebook.com/qshishir/posts/1889133861097124

১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:০৯

এ আর ১৫ বলেছেন: কার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে! কখনও মনে হচ্ছিল কলকাতার কলেজ স্কোয়ার বা একডালিয়ার পুজো মণ্ডপ। কখনও বা শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসবের চেহারা। তা সে রমনার বটমূলের বৃন্দগানই হোক কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের রাজপথে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পুজো, বসন্ত উৎসবের মিলমিশে একাকার ঢাকার নববর্ষের সকাল।,,,,,,,
------------- ওই পত্রিকা কোথায় পৌত্তালিকতার কথা বলেছে, ক্কখন এটার মত কখন ওটার মত,,,, এই ধরনের কথাতে কি পুজা করা বুঝায়?

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:১৮

নরাধম বলেছেন: আপনার মাথায় গোবর, আপনাকে বুঝানোর সাধ্য কারো নেই। দয়া করে আমার ব্লগ থেকে দূরে থাকেন, আমি বেকুব মানুষ অপছন্দ করি।

১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৪৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: লেখকের মাথায় পুতুল ঢুকছে, কয়েকদিন পর রোবটকেও পুতুল কইয়া আন্দোলন করবে। আমাগো সুফিয়া কই?

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:১৭

নরাধম বলেছেন: আমি কইনাই তো, আনন্দবাজার কইছে। আনন্দবাজারের কথা তো শুনবেন, ওরা বাংলা মুলুকের সেকুলাংগারদের ওস্তাদ।

১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:২৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: আনন্দবাজারী কইছে বাংলাদেশে পুতুল পুজো কইরা মুসলমানেরা দলে দলে সব হিন্দু পিন্দু হয়ে গেছে। পুতুল নিয়া নাচন কুন্দন করলেই কি হিন্দু হওয়া যায়?

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

নরাধম বলেছেন: আনন্দবাজার পত্রিকা লিখছে ঢাকার পহেলা বৈশাখের উদযাপন পুজোর থেকে পার্থক্য করা কঠিন হয়ে পড়ছে। আনন্দবাজার না লিখলেও যে কেউ সাদাচোখে দেখলেই বুঝতে পারে এটা পোত্তলিকতা, হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতির সাথে কোন সম্পর্ক নাই এর। পৌত্তলিকতা, মূর্তির মধ্যে শুভ/অশুভ খুঁজে পাওয়া, মূর্তির উপর মিনিং আরোপ করা, এসব ইসলামের একত্ববাদের সাথে সাংঘর্ষিক। "মঙ্গল শোভাযাত্রা" মঙ্গল কামনা করে শোভাযাত্রা। সেখানে মূর্তি নিয়ে গিয়ে, সেসব মূর্তির মধ্যে শুভ/অশুভ মিনিং আরোপ করা, এসব পৌত্তলিকতা।

ইসলামের মূল বুনিয়াদ একত্ববাদ, মক্কার পৌত্তলিকতাকে অস্বীকার করেই সেই বয়ান। মূর্তি নিয়ে নাচানাচি করে, সেসবের উপর মিনিং আরোপ করে "মঙ্গল" প্রার্থণা করা ইসলাম অনুমোদন করে না কেননা প্রার্থণার যোগ্য শুধু আল্লাহ। ইসলামের মূল বুনিয়াদ যেহেতু একত্ববাদ, তাই কেউ যদি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মূর্তিপুজা করে (যেমন মূর্তির উপর মিনিং আরোপ করে), তাহলে তার ঈমান চলে যায়, এ ব্যাপারে সব স্কলাররা একমত। এটা ইসলামের ফান্ডামেন্টাল কথা, আপনার ভাল না লাগুক বা না লাগুক। এরকম পৌত্তলিকতায় লিপ্ত হলে, তাকে আবার ঈমান আনতে হবে, পুনরায় ঈমান এনে মুসলমান হতে হবে, এবং জেনে বুঝে পরবর্তীতে এসব পৌত্তলিকতায় শরীক হওয়া যাবেনা।

ইসলামের কথা বাদ দিলেও এসব কুসংস্কার। আমরা একবিংশ শতাব্দীতে এসে মূর্তি নিয়ে, মুখোশ নিয়ে কুসংস্কারে আচ্ছন্ন হতে চায় না।

আপনার কাছে কি কোন প্রমাণ আছে মূর্তি আর মুখোশ নিয়ে, সেসবে শুভ/অশুভ অর্থ আরোপ করে, মঙ্গল শোভাযাত্রা করা বাঙালিদের ঐতিহ্য? এটা মাত্র ১৯৮৯ সালে শুরু হইছে। তাই এসব কোন অজুহাতেই চলতে পারে না। সেজন্যই বছর বছর এসবে জনগনের অংশগ্রহণ কমে যাচ্ছে। ৮৫ ভাগ মুসলমানের দেশে মাত্র ৩০ বছর আগে শুরু হওয়া পৌত্তলিকতাকে হাজার বছরের "সার্বজনীন" বাঙালিত্ব বলে চালিয়ে দেওয়া অপরাধ এবং সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদ/আগ্রাাসন।

আর এ বিষয়ে ত্যানা পেঁচাবেন না প্লিজ। ব্যাপারটা একদম স্পষ্ট। আপনি ইসলাম সম্পর্কে সাধারণ ধারনা রাখলেও বুঝতে পারবেন। না বুঝলে সেটার জন্য আল্লাহর সাথে আপনার বোঝাপড়া। আমার কাজ ছিল মেসেজ দিয়ে দেওয়া, সেটাই করেছি। যে জেগে ঘুমাই, তাকে জাগানোর কোন উপায় নেই। আর আপনি যদি মুসলমান না হোন, তাহলে আমি এ ব্যাপারে আপনার সাথে কথা বলতে আগ্রহী না, কেননা এটা মুসলমানদের নিজস্ব বোঝাপড়ার বিষয়।
ধন্যবাদ।

১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

এভো বলেছেন: আনন্দবাজার পত্রিকা লিখছে ঢাকার পহেলা বৈশাখের উদযাপন পুজোর থেকে পার্থক্য করা কঠিন হয়ে পড়ছে।

ভাই আমি আপনার দেওয়া লিংক যেটা আপনি আপনার ১ নং কমেন্টে দিয়েছেন সেখানে গিয়ে মূল প্রতিবেদনটা পোড়লাম --- আপনার উপরের মন্তব্যের সাথে তাদের প্রতিবেদনটা মিলছে , তাই আমাকে কি একটু বুঝিয়ে বলবেন , কোথায় সরাসরি এমন কথা লিখা হয়েছে । আমি তাদের লিখাটা পোষ্ট করলাম । কাইন্ডলি একটু যদি ব্যাখা করেন ধন্যবাদ -----
কার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে! কখনও মনে হচ্ছিল কলকাতার কলেজ স্কোয়ার বা একডালিয়ার পুজো মণ্ডপ। কখনও বা শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসবের চেহারা। তা সে রমনার বটমূলের বৃন্দগানই হোক কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের রাজপথে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পুজো, বসন্ত উৎসবের মিলমিশে একাকার ঢাকার নববর্ষের সকাল।

দিনাজপুরের নবম শ্রেণির ছাত্রী ঝিলিক বিশ্বাস নববর্ষে মামাবাড়ি ঢাকায় বেড়াতে এসেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের মা ও বোনের সঙ্গে দাঁড়িয়েছিল। নববর্ষের জন্য নতুন ডিজাইনের শাড়ি পরে ওরা তিন জন। ঝিলিকের মা প্রতি বছরই নতুন ডিজাইনের শাড়ি তৈরি করেন। ‘‘এটাই এখন আমাদের জাতীয় উৎসব। যেখানেই থাকি ঠিক চলে আসি,’’ বলছিলেন ঝিলিকের মা। তত ক্ষণে জনস্রোত নেমে পড়েছে রাস্তায়। হেলিকপ্টার থেকে ফুল ছড়িয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবকেরা দড়ির ব্যারিকেড দিয়েও উৎসাহী জনতাকে ঠেকাতে পারছেন না।অষ্টমীর রাতে কলকাতায় যেমন হয়। শোভাযাত্রায় মন্ত্রী-সান্ত্রি সবাই ছিলেন। শোভাযাত্রা ঘিরে থিকথিক করছিল পুলিশ। তাতে অবশ্য ঝিলিকদের আনন্দে বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি।

শুক্রবার রাতে দেখছিলাম রাস্তায় ছেলেমেয়েরা ভিড় করে আলপনা দিচ্ছেন। গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যেমনটা এখন পুজোর সময়ে কোনও কোনও রাস্তায় হয়, বাংলাদেশের নববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানের ঢঙে। শনিবার ভোরে হোটেলের জানলা খুলে দেখি সেজেগুজে রাস্তায় নেমে পড়েছেন মানূষ। কেউ যাচ্ছেন রমনা ময়দানে। কেউ বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে। সকাল সাতটায় বন্ধ হয়ে গেল যানবাহন। গোটা শহর মেতে গেল বর্ষবরণে।

‘‘শুধু ঢাকা নয়, প্রতি জেলাতেই বর্ষবরণের মেজাজ এমনই,’’ বলছিলেন রাষ্ট্রপুঞ্জের অবসরপ্রাপ্ত কর্তা নুরুল ইসলাম। শুধু পুজো নয়, কলকাতার সরস্বতী পুজো, ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র মেজাজও যেন ধরা পড়ল বাংলাদেশের এই নববর্ষে! জাতি-ধর্মের বেড়া ডিঙিয়ে এ যেন সর্বজনীন উৎসব। নুরুল বলছিলেন, ‘‘কর্মসূত্রে সারা বছর নানা দেশে ঘুরে বে়ড়াই। কিন্তু বছর পয়লায় এখানে ফিরবই।’’

বাঙালির উৎসবের সঙ্গেই মিলেমিশে রয়েছে খাবার। প্রাতরাশে কোথাও পান্তা ভাত আর শুঁটকি মাছ, কোথাও বা পান্তা আর ইলিশ মাছ ভাজা। এমনকী পাঁচ তারা হোটেলে মধ্যাহ্নভোজের মেনুতেও অন্যতম আকর্ষণ পান্তা আর ইলিশ ভাজা! সঙ্গে শুকনো লঙ্কা পোড়া, পেঁয়াজ, গন্ধরাজ লেবু, বেগুন-চালকুমড়ো ভাজার সঙ্গে লইট্যা আর শেদল শুঁটকিও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যতই নববর্ষে ইলিশের বদলে শুঁটকি খাওয়ার আর্জি জানান, ঢাকাইয়া পাতে এ দিন ইলিশ-শুঁটকির সহাবস্থানই ছিল বেশি।

১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

এভো বলেছেন:
দয়া করে আগের মন্তব্যটা ইগনোর করুন ।
আনন্দবাজার পত্রিকা লিখছে ঢাকার পহেলা বৈশাখের উদযাপন পুজোর থেকে পার্থক্য করা কঠিন হয়ে পড়ছে।

ভাই আমি আপনার দেওয়া লিংক যেটা আপনি আপনার ১ নং কমেন্টে দিয়েছেন সেখানে গিয়ে মূল প্রতিবেদনটা পোড়লাম --- আপনার উপরের মন্তব্যের সাথে তাদের প্রতিবেদনটা মিলছে না , তাই আমাকে কি একটু বুঝিয়ে বলবেন , কোথায় সরাসরি এমন কথা লিখা হয়েছে । আমি তাদের লিখাটা পোষ্ট করলাম । জনাব এআর১৫ মন্তব্যের সাথে আমি মিল পাচ্ছি কিন্তু সেটা আমার বোঝার ভুল হতে পারে । কাইন্ডলি একটু যদি ব্যাখা করেন ধন্যবাদ -----
কার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে! কখনও মনে হচ্ছিল কলকাতার কলেজ স্কোয়ার বা একডালিয়ার পুজো মণ্ডপ। কখনও বা শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসবের চেহারা। তা সে রমনার বটমূলের বৃন্দগানই হোক কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের রাজপথে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পুজো, বসন্ত উৎসবের মিলমিশে একাকার ঢাকার নববর্ষের সকাল।

দিনাজপুরের নবম শ্রেণির ছাত্রী ঝিলিক বিশ্বাস নববর্ষে মামাবাড়ি ঢাকায় বেড়াতে এসেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের মা ও বোনের সঙ্গে দাঁড়িয়েছিল। নববর্ষের জন্য নতুন ডিজাইনের শাড়ি পরে ওরা তিন জন। ঝিলিকের মা প্রতি বছরই নতুন ডিজাইনের শাড়ি তৈরি করেন। ‘‘এটাই এখন আমাদের জাতীয় উৎসব। যেখানেই থাকি ঠিক চলে আসি,’’ বলছিলেন ঝিলিকের মা। তত ক্ষণে জনস্রোত নেমে পড়েছে রাস্তায়। হেলিকপ্টার থেকে ফুল ছড়িয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবকেরা দড়ির ব্যারিকেড দিয়েও উৎসাহী জনতাকে ঠেকাতে পারছেন না।অষ্টমীর রাতে কলকাতায় যেমন হয়। শোভাযাত্রায় মন্ত্রী-সান্ত্রি সবাই ছিলেন। শোভাযাত্রা ঘিরে থিকথিক করছিল পুলিশ। তাতে অবশ্য ঝিলিকদের আনন্দে বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি।

শুক্রবার রাতে দেখছিলাম রাস্তায় ছেলেমেয়েরা ভিড় করে আলপনা দিচ্ছেন। গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যেমনটা এখন পুজোর সময়ে কোনও কোনও রাস্তায় হয়, বাংলাদেশের নববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানের ঢঙে। শনিবার ভোরে হোটেলের জানলা খুলে দেখি সেজেগুজে রাস্তায় নেমে পড়েছেন মানূষ। কেউ যাচ্ছেন রমনা ময়দানে। কেউ বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে। সকাল সাতটায় বন্ধ হয়ে গেল যানবাহন। গোটা শহর মেতে গেল বর্ষবরণে।

‘‘শুধু ঢাকা নয়, প্রতি জেলাতেই বর্ষবরণের মেজাজ এমনই,’’ বলছিলেন রাষ্ট্রপুঞ্জের অবসরপ্রাপ্ত কর্তা নুরুল ইসলাম। শুধু পুজো নয়, কলকাতার সরস্বতী পুজো, ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র মেজাজও যেন ধরা পড়ল বাংলাদেশের এই নববর্ষে! জাতি-ধর্মের বেড়া ডিঙিয়ে এ যেন সর্বজনীন উৎসব। নুরুল বলছিলেন, ‘‘কর্মসূত্রে সারা বছর নানা দেশে ঘুরে বে়ড়াই। কিন্তু বছর পয়লায় এখানে ফিরবই।’’

বাঙালির উৎসবের সঙ্গেই মিলেমিশে রয়েছে খাবার। প্রাতরাশে কোথাও পান্তা ভাত আর শুঁটকি মাছ, কোথাও বা পান্তা আর ইলিশ মাছ ভাজা। এমনকী পাঁচ তারা হোটেলে মধ্যাহ্নভোজের মেনুতেও অন্যতম আকর্ষণ পান্তা আর ইলিশ ভাজা! সঙ্গে শুকনো লঙ্কা পোড়া, পেঁয়াজ, গন্ধরাজ লেবু, বেগুন-চালকুমড়ো ভাজার সঙ্গে লইট্যা আর শেদল শুঁটকিও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যতই নববর্ষে ইলিশের বদলে শুঁটকি খাওয়ার আর্জি জানান, ঢাকাইয়া পাতে এ দিন ইলিশ-শুঁটকির সহাবস্থানই ছিল বেশি।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

নরাধম বলেছেন: শিরোনাম: "ঢাকার পয়লা যেন অষ্টমীর একডালিয়া"

একডালিয়া হলো কলকাতার একটি স্থান বা বসতি। যেখানে একডালিয়া এভারগ্রীন ক্লাব নামে কলকাতার সবচেয়ে বড় ও ঝাঁকঝমকপূর্ণ পূজা মণ্ডপ রয়েছে। অষ্টমী হচ্ছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গাপূজার সবচেয়ে আকর্ষণীয় এবং জাঁকজমকপূর্ণ দিন। দেবীর সন্ধ্যাপূজা আর কুমারী পূজার মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করে তারা। বাংলাদেশের পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে কলকাতার হিন্দুদের সেই একডালিয়ার পুজো মণ্ডপের অষ্টমী উদযাপনের সাথেই তুলনা করেছে আনন্দবাজার।


(ফেসবুকের একজনের পোস্ট থেকে)।

১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

অগ্নিবেশ বলেছেন: অতি ধার্মিকেরা এক কাঠি বেশী বুঝে, এদের জ্বালায় মানুষ একটু আনন্দও করতে পারবে না, ঠিক ধর্ম ঢুকায়ে দেবে। অবশ্য ধর্ম ছাড়া এদের কোনো দাম নেই, ঠিক বুঝে। এমন ভাব লয় যেন, বেহেস্তে যাইতে গেলে এগো কাছ থেকে টিকিট নিতে হবে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

নরাধম বলেছেন: "অতি ধার্মিকেরা এক কাঠি বেশী বুঝে"--এটা স্বাভাবিক। আপনারা সেকুলাংগাররা যেটা সহজ চোখে দেখা যায়, যেটা কলকাতার দাদারাও চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে, সেই স্পষ্ট ব্যাপারকে নিয়েও ত্যানা পেঁচিয়ে অস্বীকার করবেন, তখন আপনাদের ভন্ডামি আর কম বুঝার ফাৎরামির জন্যই ধার্মিকদের বেশি বুঝতে হয়।

আর আনন্দ করতে সমস্যা নাই, সমস্যা পৌত্তলিকতায়। মূর্তি নিয়ে নাচানাচি করে আনন্দ করতে হবে কেন?

১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

এ আর ১৫ বলেছেন: পৌত্তলিকতা আমি কয়নাই, আনন্দবাজার কইছে, আপনার ওস্তাদ আনন্দবাজার।


কোথায় তারা বলেছে পৌত্তালিকতা একটু কপি পেষ্ট করে দেখান তো । আপনি আবারো লিখেছেন পৌত্তালিকতা ১৩ নং কমেন্টের উত্তরে ---- ৮৫ ভাগ মুসলমানের দেশে মাত্র ৩০ বছর আগে শুরু হওয়া পৌত্তলিকতাকে হাজার বছরের "সার্বজনীন" বাঙালিত্ব বলে চালিয়ে দেওয়া অপরাধ এবং সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদ/আগ্রাাসন।
: পৈতালিকতা কারে কয় সেটা যখন জানেন না তখন এ্ই ধরনের লেখচার মারেন কেন । যেখানে ইবাদত নেই সেটা কি করে পৈতালিকতা হয় । মনে করেন হেফাজতের লোকজন টুপি পান্জবি পরে নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর বলে মিছিল করে যাচ্ছে তখন তাদের এই প্যারেডকে কি নামাজ পড়া বোলবেন । যদি শোভা যাত্রার প্যারেড পৈতালিকতা হয় তাহোলে হেফাজতিদের প্যারেড ও নামাজ তাহোলে ।
এর মধ্যে অবাক হবার কি আছে , আমারদের দেশের বৈশাখি শোভা যাত্রার সময়ে যে উৎসবের আমেজ পাওয়া যায় সেই আমেজ তারা পায় পুজার সময় বা ভ্যালেনটাইন ডে তে বা বসন্ত উৎসবে । এর মানি পুজা করা বা পৈতালিকতা ???
পৈতালিকতা কারে বলে সেটাই জানেন না কিন্তু দাবি করেন ইউনিভার্সিটির মাস্টার এবং বড় বড় লেকচার মারেন ।

ইসলামের মূল বুনিয়াদ একত্ববাদ, মক্কার পৌত্তলিকতাকে অস্বীকার করেই সেই বয়ান।
মঙ্গল শোভা যাত্রার মধ্যে ইবাদত কোথায় পাইলেন যে সেটা পৌত্তালিকতা । একটু আগে লেকচার মারলেন আপনি পৌত্তালিকতা বলেন নি , ঐ পত্রিকা নাকি বলেছে তাহোলে এবার এ শব্দের ব্যবহার কেন ??

মূর্তি নিয়ে নাচানাচি করে, সেসবের উপর মিনিং আরোপ করে "মঙ্গল" প্রার্থণা করা ইসলাম অনুমোদন করে না কেননা প্রার্থণার যোগ্য শুধু আল্লাহ।
মঙ্গল প্রার্থনা ইসলাম অনুমোদন করে না , এখানে তো কোন ইবাদত কেউ করে না তাহোলে সেটা প্রার্থনা কি করে হোল , এবার তো দেখি প্রার্থনা কারে বলে সেটাও বুঝেন না । এরেই বলে বলদ এবং মাথায় গোবর ভরা ।

ইসলামের মূল বুনিয়াদ যেহেতু একত্ববাদ, তাই কেউ যদি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মূর্তিপুজা করে (যেমন মূর্তির উপর মিনিং আরোপ করে), তাহলে তার ঈমান চলে যায়, এ ব্যাপারে সব স্কলাররা একমত।

যদি পুজা করা হয় তখন এ যুক্তি খাটে , যেখানে পুজা করা হয় না সেখানে বলদের মত বারবার পৌত্তালিকতা পুজা এসব কথা কি কারনে বয়ান করেন কারন মাথায় যে আছে গোবর ভরা তাই !!!! :) :) :)
এটা ইসলামের ফান্ডামেন্টাল কথা, আপনার ভাল না লাগুক বা না লাগুক। এরকম পৌত্তলিকতায় লিপ্ত হলে, তাকে আবার ঈমান আনতে হবে, পুনরায় ঈমান এনে মুসলমান হতে হবে, এবং জেনে বুঝে পরবর্তীতে এসব পৌত্তলিকতায় শরীক হওয়া যাবেনা।
রাম বলদ নাকি আবারো বলে এ রকম পৌত্তলিকতায় লিপ্ত হলে ----- পৌত্তালিকতার অর্থ এই মাথায় গোবর ভরা বলদ এখনো বোঝেনি তাই বার বার ভাঙ্গা রেকর্ড বাজায় ।

আপনার এই মন্তব্যের কারনে আমি আপনাকে রাম বলদ বলে সম্বোধন করতে বাধ্য হলাম --- আপনার মাথায় গোবর, আপনাকে বুঝানোর সাধ্য কারো নেই। দয়া করে আমার ব্লগ থেকে দূরে থাকেন, আমি বেকুব মানুষ অপছন্দ করি।
এবার দেখুন সূরা সাবার ১৩ নং আয়াতে পুজা বিহীন ভাস্কর্য সম্পর্কে কি বলে ----
৩৪-১৩ তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।

আপনি কি বুঝতে পেরেছেন ঐ আয়াতে ভাস্কর্য নির্মানের কথা বলা হয়েছে , পৌত্তালিকতা পৌত্তালিকতা বলে প্যাচাল না পেড়ে ডিভাইন থেকে দেখে বোঝেন বুজা বিহীন ভাস্কর্য ইসলামে এলাউ করে কিনা ।
ধন্যবাদ

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৬

নরাধম বলেছেন: শব্দটা "পৈতালিকতা" না "পৌত্তালিকতা" ও না।
এটা হবে "পৌত্তলিকতা"। মন্দিরে বসে নম: নম: করলেই খালি পুজা না, বরং মূর্তির উপর অর্থ আরোপ করে, শুভ/অশুভ ইত্যাদি মূর্তির মানে বের করে, সেসব নিয়ে "মঙ্গল" কামনা করে "শোভাযাত্রা" করা, এসবও পূজা, এসবই পৌত্তলিকতা। এ সহজ বিষয়টা যদি না বুঝেন, তাহলে আমার অযথা সময় নষ্ট করবনে না প্লিজ। আপনাকে বুঝানোর সাধ্য আমার নেই।

আনন্দবাজারের শিরোনাম: ‘ঢাকার পয়লা যেন অষ্টমীর একডালিয়া’

একডালিয়া হলো কলকাতার একটি স্থান বা বসতি। যেখানে একডালিয়া এভারগ্রীন ক্লাব নামে কলকাতার সবচেয়ে বড় ও ঝাঁকঝমকপূর্ণ পূজা মণ্ডপ রয়েছে। অষ্টমী হচ্ছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গাপূজার সবচেয়ে আকর্ষণীয় এবং জাঁকজমকপূর্ণ দিন। দেবীর সন্ধ্যাপূজা আর কুমারী পূজার মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করে তারা। বাংলাদেশের পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে কলকাতার হিন্দুদের সেই একডালিয়ার পুজো মণ্ডপের অষ্টমী উদযাপনের সাথেই তুলনা করেছে আনন্দবাজার।


এখন আবার বলবেন না, পূজার কথা বলছে, পৌত্তলিকতা বলে নাই! আপনার বুঝার ক্ষমতা এত কম, কথা বলা বেশ কষ্টসাধ্য আপনার সাথে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:০৪

নরাধম বলেছেন: আমি আপনার কমেন্ট পূরা পড়িনা, সামান্য চোখ বুলিয়ে নিই, কেননা আপনার সাথে তর্ক করার ইচ্ছে নেই, ঐ যে বললাম যার বুদ্ধি এতই নিম্নমানের যে ফতেহ মোল্লার মত ছাগলের থেকে দ্বীন শেখে, তার সাথে আমি তর্ক করিনা।

তবে আপনি যেহেতু ৩৪:১৩ নিয়ে আসছেন, অন্য পাঠকরা হয়ত আপনার অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবে, তাই ব্যাখ্যাটা দেওয়া জরুরী।

ইসলামে সমস্ত রকম জীবিত জিনিসের মূর্তি নিষিদ্ধ, এ ব্যাপারে সব মাজহাবের স্কলাররা একমত। ৩৪:১৩ সুলায়মান (আঃ)-কে নিয়ে, সেখানে স্কলাররা বর্ণনা করেছেন আয়াতটাতে জীবিত জিনিসের মূর্তির কথা বলা হয়নি, মৃত জিনিসের মূর্তির কথা বলা হয়েছে। এর কারন দুটো: ১. অনেক হাদিসের এবং কোরানের অন্যান্য আয়াতে স্পষ্ট যে জীবিত জিনিসের মূর্তি বানানো নিষিদ্ধ। আমরা রাসুল (সাঃ) যেভাবে কোরান বুঝেছেন সেভাবে বুঝব, ফতে মোল্লার মত ছাগলের বুঝ মতে না। ২. সুলায়মান (আঃ) বনী ইজরেলের নবী, এবং তিনি তাওরাত অনুসরন করতেন। তাওরাতে জীবিত জিনিসের ইমেজ নিষিদ্ধ, তাই সে বুঝ অনুসারেও এই আয়াতে মৃত জিনিসের ইমেজের কথা বলা হচ্ছে। সোলায়মান (আঃ) তাওরাতের বুঝের বাইরে যাবেন না, যেহেতু তিনি নবী ছিলেন।

কিন্তু যদি আমরা ধরে নিই যে সুলায়মান (আঃ) জীবিত জিনিসের মূর্তি বানিয়েছেন, তবুও জীবিত জিনিসের মূর্তি এখন বানানো যাবেনা। কেননা আমরা মুহম্মাদ (সাঃ)-এর দ্বীন অনুসরন করি, সোলায়মান (আঃ)-এর না। এরকম হতে পারে যে অনেক কিছু আগের নবীর শরীয়াতে জায়েজ ছিল যা আমাদের জন্য জায়েজ না, আবার অনেক কিছু তাদের জন্য নাজায়েজ ছিল যা আমাদের জন্য জায়েজ। তাই রাসুল (সাঃ)-এর শরীয়ত মতে মূর্তি বানানো নিষিদ্ধ, সেটা ইবাদতের জন্য হোক বা অন্য কোন কারনে হোক।

আর এটা শরীয়তের সব বড় স্কলারদের ঐক্যমত। আপনার পীর ফতেহ মোল্লার কোন কথা এখানে চলবেনা। সে অযোগ্য ছাগল।

ধন্যবাদ।

১৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:০৮

এ আর ১৫ বলেছেন: Click the following link for answer of your comment 2 against my comment no 17 . There are lot of verses advising not worship statue or any other entity. If there is no worshipping Quran does prohibit those. ..
Kindly click on this link please

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৯

নরাধম বলেছেন: হাহা, নাইস ট্রাই! আমার খেয়েদেয়ে কাজ নাই ফতেমোল্লার ছাগলামি লেখা পড়ব!

এ পোস্টের মূল বক্তব্য এবং আপনার ১৭নং কমেন্টের জবাবে আমার উপরের প্রতিউত্তর, এসবের কোন যুক্তিসংগত কোন উত্তর আপনি দিতে পারেন নি। আর আপনার এ বিষয়ে জ্ঞান খুবই কম, তাই আর তর্ক করে লাভ নেই।

ধন্যবাদ।

১৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:০৭

বিপরীত বাক বলেছেন: প্রেম করতে হিন্দী ছবি।
বিয়ে করবে তার শাড়ী আসবে ইন্ডিয়া থেকে।
গয়নার ডিজাইন –হিন্দু কারিগর।
বিয়ের মিষ্টি তাও মরণচাঁদ, ঘোষ ছাড়া হয় না।
তাবলীগে চিল্লায় যাবে আল্লাহ কে ডাকবে তাও পূণ্যভূমি হিন্দুস্তান ছাড়া হয় না।
এখন না অনেক অনেক অনেক আগে থেকেই এদেশের (দেশের না বলে বলা উচিৎ এই জাতের) মাইয়াদের কাম্য পুরুষ ওই শাহরুখ, আমির,অক্ষয়-----ইত্যাদি।।
এ জাতের পোলারাও কম যায় না।কারিনা-কারিশমা-মনীষা দের কথা চিন্তা করে রাতে চাদর ভিজায়।
ইন্ডিয়ান কলকাতার মুসলিম মেয়েদের বউ বানাতে পারলে ইহজনমেই বেহেশত প্রাপ্তি।
ইসলাম ধর্মেও (বেশিরভাগ ক্ষেত্রে) বেশিরভাগ মাসালা আসে ইন্ডিয়ান মুসলিমদের কাছ থেকে।
খাবার প্লেটে ভারতীয় চাল, ডাল। ভারত পিয়াজ না দিলে না খেয়ে মরবে এই আত্মমযাদাহীন, আদর্শহীন , নৈতিকতাবর্জিত, লোভী জাতি। তেল.নুন,চিনি…………………………………….সব ভারতীয়।
দু’পায়ের চিপায় পালসার, আরটিআর, ডিসকভারী মটরসাইকেলে ছাড়া চলেই না এ জাতের পুং দের।

……………………………………………………………….. ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞
বলে শেষ করা যাবে না।

সারাগায়ে কাপড় নেই সেই চিন্তা না করে মাথার ঘোমটা নিয়ে ভীষণরকম চিন্তিত আপনি।
জাত, রক্ত, মর্যাাদা, প্রেম, আদর্শ, সব বিলায় দিয়ে এখন পড়েছেন এই সব যাত্রাপালা নিয়ে?

আর আপনাদের (সংখ্যায় আধিক্য) মত এইসব পাবলিক যতদিন ধর্ম এর ভিতর থেকে বের হতে পারবেন না ততদিন এই সব চলবেই। একবোরেই ব্রেনলেস জাতি।

ইন্ডিয়ান মুসলিমদের দেখলে ভাবেন নিশ্চ্য় এইমাত্র বেহেশত থেকে ডাউনলোড হয়েছে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:১৮

নরাধম বলেছেন: আপনার কমেন্ট পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে অপ্রাসংগিক এবং যুক্তিহীন।

২০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:১০

এ আর ১৫ বলেছেন: Yes I will give answer when come back home . I am not comfortable with mobile phone . That article I collect from Facebook and writer is FotheMollah ...... but I know you already read that but can't give any answer for that reason quote his name . If I copy anything from FotheMollah then at the bottom I mention that .

২১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:১১

এ আর ১৫ বলেছেন: Correction. ... Writer is not FotheMollah. ....

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

নরাধম বলেছেন: ফতেমোল্লাহ না হলে কে? আপনি?

২২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪১

এ আর ১৫ বলেছেন: : ফতেমোল্লাহ না হলে কে? আপনি?
কে সেটার উত্তর ২০ নং কমেন্ট দেওয়া হয়েছে

আনন্দবাজারের শিরোনাম: ‘ঢাকার পয়লা যেন অষ্টমীর একডালিয়া

শুধু শিরোনাম দেখে এত ফাল পাড়ার কোন কারন দেখি না , ভিতের কি লিখা আছে সেটাই হোল মূল বিষয় --- কি লিখা আছে চলেন তো একটু দেখি ----
কার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে! কখনও মনে হচ্ছিল কলকাতার কলেজ স্কোয়ার বা একডালিয়ার পুজো মণ্ডপ। কখনও বা শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসবের চেহারা। তা সে রমনার বটমূলের বৃন্দগানই হোক কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের রাজপথে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পুজো, বসন্ত উৎসবের মিলমিশে একাকার ঢাকার নববর্ষের সকাল।
কারন হোল তারা সেভাবে মঙ্গল শোভা যাত্রা করে না , তাই ঢাকার শোভা যাত্রাকে তাদের বিভিন্ন ইভেন্টের উৎসবের সাথে তুলনা করেছে তারা । এখানে উৎসবের সাথে উৎসবের তুলনা করেছে রিচুয়ালের সাথে রিচুয়ালের তুলনা করে নি ।
একডালিয়া হলো কলকাতার একটি স্থান বা বসতি

তার মানে একডালিয়া কোন পুজার নাম নহে

বাংলাদেশের পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে কলকাতার হিন্দুদের সেই একডালিয়ার পুজো মণ্ডপের অষ্টমী উদযাপনের সাথেই তুলনা করেছে আনন্দবাজার।

এখানে কথাটা উদযাপন হবে না হবে উৎসব , তার মানে এক উৎসবের সাথে অন্য উৎসবের তবে শুধু একডালিয়ার উৎসব সাথে নহে, শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসব বা কলেজ স্কয়ারের উৎসবের সাথে ও বটে । দেখুন তাহারা ও উৎসব শব্দটা ব্যবহার করেছে , যেমন --- কখনও বা শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসবের চেহারা।
অষ্টমী হচ্ছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গাপূজার সবচেয়ে আকর্ষণীয় এবং জাঁকজমকপূর্ণ দিন। দেবীর সন্ধ্যাপূজা আর কুমারী পূজার মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করে তারা।
সেখানে শুধু পুজার দেবিদের মুর্তি থাকে কিন্তু রমনা শোভা যাত্রায় কয়েক শত রকমের মুখোশের শো ঢাউন হয় । সেখানে আলপনা আকা হয় ঢাকাতে ও আলপোনা আকা হয় । ঢাকাতে হয় র‌্যালি বা প্যারেড হয়, মা্স্ক গুলো হাতে করে ,কিন্তু সেখানে দেবিদের পুজা হয় প্যারেড হয় না, তবে প্রতিমা বিসর্জনের সময় মিছিলের মত হয় । তার মানে আপনার কাছে ঐ দুইটা জিনিস এক , এর মধ্য পার্থক্য করার বোধ শক্তি যদি আপনার না থাকে , তাহোলে আল্লাহর কাছে দোয়া করি , আল্লাহ যেন আপনাকে সে বোধ শক্তি দেয় ।
শুভ/অশুভ ইত্যাদি মূর্তির মানে বের করে, সেসব নিয়ে "মঙ্গল" কামনা করে "শোভাযাত্রা" করা, এসবও পূজা, এসবই পৌত্তলিকতা।
বিভিন্ন থিমের উপর মঙ্গল শোভা যাত্রা ১৯৮৯ থেকে হয়ে আসছে , সেটা কখনো রাজনৈতিক, কখনো সামাজিক । ১৯৮৯- ৯০ শোভা যাত্রার থিম ছিল এরশাদ বিরুধী -- স্বৈরাচার নিপাত যাক , গণত্ন্ত্র মুক্তি পাক । বিগত বৎসর গুলোর থিম হোল সাম্পরদায়িকতা মৌলবাদ নিপাত যাক --- এই থিম গ্রহন করার পর , আপনাদের চামড়া জ্বলা শুরু হয়েছে । যখন রাজাকারদের অবয়ব গুলোকে অশুর শক্তি হিসাবে প্রদর্শন করা হয় তারপর । আপনার কাছে কামনা করা আর ইবাদত করা বুঝি এক জিনিস, সেই কারনে ওটা নাকি পৌত্তলিক ।খুব ভালো কথা এবার আপনি রাস্তায় যখন হাটবেন তখন সূরা একলাছ মনে মনে পড়তে থাকিবেন তাহোলে আপনার ইবাদ্ত করা বা নামাজ পড়া হয়ে যাবে । মৌলবাদ নিপাত যাক কামনা করে র‌্যালি করা যদি পুজা করা হয় তাহোলে রাস্তার মনে মনে সূরা পড়ে গেলেই আপনার নামাজ ইবাদত হয়ে যাবে ।

২৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০২

এ আর ১৫ বলেছেন: ইসলামে সমস্ত রকম জীবিত জিনিসের মূর্তি নিষিদ্ধ, এ ব্যাপারে সব মাজহাবের স্কলাররা একমত
তাই নাকি , তাহোলে মৃত জিনিসের মুর্তি জায়েজ , মঙ্গল শোভা যাত্রার মুখোস গুলো যে প্রাণীদের থেকে তৈরী হয়েছে , সেগুলো তো এখন মৃত
৩৪:১৩ সুলায়মান (আঃ)-কে নিয়ে, সেখানে স্কলাররা বর্ণনা করেছেন আয়াতটাতে জীবিত জিনিসের মূর্তির কথা বলা হয়নি, মৃত জিনিসের মূর্তির কথা বলা হয়েছে।
ঠিক আছে ওখানে দোয়েল প্যাচা হাতী ইত্যাদির মূল প্রাণী গুলো এখন মৃত , তাই কোন অসুবিধা নাই ।
এরকম হতে পারে যে অনেক কিছু আগের নবীর শরীয়াতে জায়েজ ছিল যা আমাদের জন্য জায়েজ না, আবার অনেক কিছু তাদের জন্য নাজায়েজ ছিল যা আমাদের জন্য জায়েজ।
যদি তাই হয় তাহোলে অন্য শরিয়তের কথা বর্তমান ডিভাইনে আসলো কেন ????? অবশ্যই কারন আছে --- কোরানে অনেক আয়াত আছে যেখানে শুধু মুর্তি কেন অন্য কোন এনটিটিকে পুজা করাকে হারাম করেছে । পুজা বিহিন কোন এনটিটি যে হারাম নহে সেটার বলার জন্যই এই আয়াত ৩৪-১৩ আল্লাহ তালা কোরানের ভিতরে রেখেছেন । আল্লাহ ভালো করে জানেন পুজা বিহিন মুর্তিকে হারাম করা হলে আরো অনেক কিছু হারাম হয়ে যায় কিন্তু ৩০০ বৎসরের পর লিখা হাদিসে বলা হয়েছে পুজা বিহিন মুর্তি হারাম তাহোলে সে হাদিসের ফরমুলা অনুযায়ি কি হয়, দেখেন একটু দয়া করে ---

১) মুর্তি পুজা করা হারাম সুতরাং মুর্তি পুজা না করেও মুর্তি দেখা বা রাস্তা ঘাটে থাকা বা হাতে নিয়ে প্যারেড করা হারাম এবং শেরেকি ।
২) সুর্য পুজা করা হারাম (সুর্যদেব ) -- সুতরাং দিনের বেলা ঘর থেকে বেড় হওয়া হারাম , সুর্যালোকের নিচে যাওয়া হারাম ও শেরেকি ।
৩) চন্দ্র পুজা করা হারাম (চ্ন্দ্রদেবী) --- সুতরাং চাদের আলোয় যাওয়া হারাম , রোজা ঈদের চাদ দেখা হারাম ও শেরেকি ।
৪)গাছ পুজা হারাম সুতরাং গাছ লাগানো বা গাছ দেখা হারাম ও শেরেকি ।
৫)আগ্নি পুজা হারাম সুতরাং আগুন দিয়ে রান্না করা ,মোমবাতি হারিকেন জ্বালানো হারাম ও শেরেকি ।
৬)গরু পুজা হারাম সুতরাং গরু পোষা , গরুর মাংস খাওয়া এবং গরুর দুধ খাওয়া হারাম ও শেরেকি ।
৭) শিব লিঙ্গ পুজা করা হারাম সুতরাং পুরুষের দেহে লিঙ্গ থাকা হারাম ও শেরেকি !!!
৮) মৎস পুজা করা হারাম সুতরাং মাছ খাওয়া , মাছ বেচা , মাছের চাষ করা হারাম ও শেরেকি ।

সুতরাং ৩০০ বৎসর পরে লিখা হাদিস মানতে গেলে কি হয় দেখতে পাচ্ছেন । আল্লাহ সব জানেন তাই তিনি কোরানের আয়াতে বোলেছেন মুর্তি বা অন্য কোন এনটিটিকে পুজা করা হারাম । পুজা বিহিন ভাস্কর্য বা মুর্তি বা অন্য কোন এনটিটিকে হারাম বলেন নি ।
এবার থেকে উপরের ৮টা বিষয় পালন করা আপনাদের মত হুজুরদের জন্য ফরজ । যদি পুজা বিহিন মুর্তি হারাম হয় তাহোলে উপোরি উক্ত বিষয় গুলো হারাম । ধন্যবাদ ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:১০

নরাধম বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ। কি যুক্তিরে বাবা! আমার বউ জিগাইল হাসি কেন। তো আপনার কমেন্ট দেখাইলাম, সেও অনেকক্ষন হাসল আপনার যুক্তি দেখে।

ফেসবুক থেকে কপি মারছেন? কোন ছাগলের পোস্ট কপি মারছেন? ফতেমোল্লাহর কোন পোস্ট নাই এ ব্যাপারে? ফতেমোল্লাহর পোস্ট কপি করে এখানে পেস্ট করবেন না?

২৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

নীলআাকা৩৯ বলেছেন:


গাজী কাহুর জন্য ব্লগে সাতখুন মাফ। এমনকি নিচেরটার মত ভয়ংকর বাজে কথা বললেও সেইটা গাজী কাহুর জন্য জায়েজ। অন্য কেউ এর একশভাগের একভাগ বললেও গাজী কাহুর মুরিদরা রগ কাটতে দেরি করেনা। এই যে লিংক

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৩৫

নরাধম বলেছেন: ওটা বুড়া ছাগল, মহামূর্খ। ছাগলকে পাত্তা দেওয়ার কিছু নাই।
আফসোস, সামু এখন এতই নিম্নমানের যে এসব বুইড়া ছাগলরা ব্লগে জনপ্রিয়!

২৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

এভো বলেছেন: আমার মত মানুষের বেশি কিছু বলা ঠিক না । অনেক দিন পরে এসে, এই বিষয়ের তর্ক গুলো পড়লাম । আমার মনের গতুনাগতিক ভাবনায় কিছু নতুন বিষয় উঠে আসলো । কে ঠিক কে ঠিক নহে এটা আমার বিচারের বিষয় নহে , সময়ে বলে দিবে কোনটা সত্য ।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৫৩

নরাধম বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।

২৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: খুবই সূক্ষভাবে মঙ্গল সোভাযাত্রা নামে শিরক ঢোকানো হচ্ছে মানুষের মধ্যে। :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.