![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখক হতে চাই না লিখতে চাই মানুষের জন্য,দেশের জন্য ।বাঁচতে চাই মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিঃস্বার্থভাবে বিলিয়ে দিয়ে।ব্লগের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নের কথা ছড়িয়ে দিতে চাই আমার সকল ব্লগার ভাই-বোনদের মাঝে।কথা দিয়ে নয় দৃশ্যমান কিছু করে দেখাতে চাই ব্লগার ভাই-বোনদের সাহায্য-সহযোগীতা নিয়ে।
সুন্দর পৃথিবী থেকে চিরতরে বিদায় নিলো শাহজাদা৷মানসিক ভারসাম্যহীন হাবিবুর রহমানকে পাঠানো হলো ঢাকার পি. জি হাসপাতালে৷ ঠিক পরদিন গ্রামবাসী বাসস্ট্যান্ডের কাছে অবস্থিত সেই বাড়িটি ভেঙ্গে ধূলিসাৎ করে দিল৷কাজী আবেদ হোসেনকে একের পর এক পরিস্থিতি এত দ্রুত মোকাবেলা করতে হয়েছিল যে,ঘটনার সেই মুহূর্তে অনেক কিছুই তার ভাবনার বাহিরে ছিল৷পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসলে বেশ কিছু প্রশ্ন তার মনে দানা বাঁধে৷প্রথমে তিনি ভাবলেন,তাকে ভরাট-ভয়ার্ত কন্ঠে বিচলিতভাবে ফোনটা কে দিয়েছিল?মহিলা ৩জনের একজন কেন তাকে আঙ্গিনার কথা বলল?কবরের মেঝে কেন ঘরের দেয়ালের মত মসৃণ ছিল?অন্ধকার ঐ গুহার মাঝে সুন্দর করে কেন মাদুর বিছানো ছিল? কেন ই বা মাদুরের উপর পাউরুটির অংশ বিশেষ আর বিড়ির পোড়া অংশ ছড়ানো –ছিটানো অবস্থায় পড়ে ছিল? কিভাবে ঐ অন্ধকার গুহায় তারা বেঁচে থাকল?জীবিত দু’জনকে উদ্ধারের পর, সাথে সাথে কেন-ই বা একজন মারা গেল?প্রশ্নগুলো মাথায় আসার সাথে সাথেই তিনি বারহাট্টা থানায় পুলিশ হেফাজতে রাখা সেই তিন মহিলার কাছে ছুটে গেলেন৷তাদেরকে অনেক জিজ্ঞেসাবাদের পর একজন বললেল,তার স্বামী বাবলুই কাজী আবেদ হোসেনকে ফোন করেছিল৷কারণ বাবলুই অপরাধটা সংঘঠিত করেছিল৷অপরাধ করার পর বাবলু যখন বুঝতে পেরেছিল তার বাঁচার কোন পথ নেই তখনই সে-ই তাকে ফোন করেছিল৷মহিলা তিনজনের সহযোগীতায় বাবলুকে গ্রেপ্তার করা হলেও অনেক চেষ্টা করে ও তার কাছ থেকে সত্যি তথ্য উদঘাটন করা গেল না৷প্রকৃত সত্যি ঘটনা ঘাতক বাবলু,শাহজাদা আর হাবিবুর রহমান ছাড়া কেউ-ই জানত না৷ঘাতক বাবলু নিজেকে বাঁচানোর জন্যে নিজের মত গল্প বলতে শুরু করল।যা দিয়ে সত্যতা প্রমান হয় না।বাঁচার জন্যে বাবলু নিজের মত করে বলবে এটাই স্বাভাবিক৷শাহজাদা মৃত৷বাকী থাকল হাবিবুর কিন্তু সে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ঢাকার পি. জি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন৷তাই সত্যি ঘটনা উদঘাটনের জন্য হাবিবুরের সুস্থ হয়ে ফিরে না আসা পর্যন্ত কাজী আবেদ হোসেনকে ও অপেক্ষা করতে হল৷
[চলবে]
বিঃদ্রঃ[তথ্যসূত্র শেষ পর্বে প্রকাশ করা হবে]২২ঘন্টা পর কবর থেকে উদ্ধার জীবন্ত মানুষ এর লিংক
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
নাসিরন আক্তার বলেছেন: ঘটনাটা যেহেতু শতভাগ সত্য তাই অবশ্যই তথ্যসূত্র শেষপর্বে প্রকাশ করা হবে।সত্য ঘটনাকে গল্প বললে ভুল হবে।আমার পূর্বের লেখা ‘‘নিজ গুনে গুণী মহিমায় মহিয়সী’’এখনো শেষ হয়নি ।চলমান লেখা তথ্যসূত্রসহ শেষ করে পূর্বের লেখার তথ্যসূত্র প্রকাশ করব।সে পর্যন্ত সাথেই থাকুন।ধন্যবাদ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৭
নাসিরন আক্তার বলেছেন: আমি সারাদিন খুবই ব্যস্ত থাকি।ব্যস্ততার ফাঁকে যখনই অবসর পাই তখনই লিখি।আপনি তথ্যসূত্র চেয়েছেন আর আমার সত্য ঘটনাকে গল্প লেখার আঙ্গিক বলেছেন তাই আমি ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করে তথ্যসহ গতকাল আমার লেখার শেষপর্ব প্রকাশ করেছি।এখনও পর্যন্ত আমার ব্লগে আপনার উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়নি।আশা করি শীঘ্রই আপনার উপস্থিতি পরিলক্ষিত হবে।সত্যি ঘটনাকে অনেকেই গল্প মনে করে সেক্ষেত্রে অবশ্য আপনার সন্দেহ থাকতেই পারে।এ রকম আরও সত্যি ঘটনা আমি তথ্যসূত্রসহ প্রকাশ করব।ধন্যবাদ।সাথেই থাকুন।
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
স্বপনচারিণী বলেছেন: আসল সত্যটা জানা জরুরী!
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
নাসিরন আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।খুব শীঘ্রই জানতে পারবেন।সাথেই থাকুন।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: আবেদ স্যারের সেই দীর্ঘ অপেক্ষা...। কবে হাবীব পুরোপুরী সুস্থ হবে....
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭
গরম কফি বলেছেন:
আপনার আগের পর্ব গুলোরও শেষ পর্যন্ত তথ্যসূত্র আসেনি .যাহোক এটাও এক ধরনের গল্প বলার আঙ্গিক ।