নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইমাম আজমের সাথে নাস্তিকের বাহাস

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯



অনেক দিন আগের কথা। ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি তখন জীবিত। বাগদাদে একজন নাস্তিক বক্তা বেশ প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন। সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব অস্বীকার করে নানানসব কূযুক্তি ছড়িয়ে বেড়াতেন লোকসমাজে। মানুষজন তার কথা শুনে কেউ তাকে পাগল বলতো। কেউবা আবার তার শিষ্যত্ব গ্রহন করে নতুন দলে যোগ দিয়ে নতুন কিছুর স্বাদ নেয়ার চেষ্টা করতো। সুচতুর এই লোকটির সাথে যুক্তি তর্কে সচরাচর কেউই পেরে উঠতো না।

তখন বাগদাদের আকাশে বাতাসে আলোকোজ্জ্বল ধুমকেতুর ন্যায় ছড়িয়ে ইমাম আজমের নাম যশ। ধর্মীয় বিষয়ে তাঁর অসাধারন মেধা, অখন্ডনীয় যুক্তি, অতুলনীয় প্রজ্ঞার কথা বাগদাদ আর ইরাকের সীমানা ছাড়িয়ে আরব আজম, তথা মাশরিক মাগরিবে পরিবিস্তৃত।

নিজের জ্ঞান গরিমায় উল্লসিত উক্ত নাস্তিক ব্যক্তি একদিন লোকদের জড়ো করে বললেন, 'ডাকো তোমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ বক্তাকে, আমি আজ তাকে পরাজিত করে প্রমান করে দেখাবো, সৃষ্টিকর্তা কিংবা আল্লাহ বলে কেউ নেই। এই পৃথিবীসহ সমস্ত বস্তুনিচয় নিজে থেকেই প্রাকৃতিকভাবেই সৃষ্টি হয়েছে। এর পেছনে স্রষ্টার ধারনা ভুল।'



ইমাম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহির নিকট উক্ত নাস্তিকের সংবাদ জানানো হল। ইমাম আজমের সাথে তার বাহাস করার মনোবাসনাও অবহিত করা হল। ইমাম আজম সম্মতি দিলেন। দিন তারিখ নির্ধারন করা হল।

একপর্যায়ে অবশেষে এল বাহাসের নির্দিষ্ট সেই দিনটি। উম্মুক্ত প্রান্তর কানায় কানায় পূর্ন। লোকে লোকারন্য। দূর দূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন মানুষেরা। বাহাস দেখতে। সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে বাহাস বলে কথা! সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব নিয়ে বাহাস! মানুষের যেন আগ্রহ আর উতসাহের শেষ নেই! সবাই খোশ মেজাজে টান টান উত্তেজনা নিয়ে নির্দিষ্ট মাঠে এসে সমবেত। নাস্তিকও এসে হাজির।

বাহাসের জন্য নির্ধারিত সময় শেষ। প্রতীক্ষার প্রহর গুনছেন তখনও উপস্থিত সবাই। সন্ধ্যা প্রায় ছুঁই ছুঁই। ইমাম আজমের খবর নেই।

মাঠভর্তি অপেক্ষমান লোকদের ধৈর্য্যে যেন আর কুলোয় না!

নাস্তিকের মুখে ব্যাঙাত্মক হাসি! লোকদের বলে ওঠেন তিনি, 'দেখ, সে যুক্তিতে পেরে উঠবে না ভেবে পালিয়ে গেছে।'

কিন্তু নাস্তিকের ঠোটের কোনের বিদ্রুপের হাসি ফুরোতে না ফুরোতেই ইমাম আজম এসে হাজির। দেরি হবার কারন হিসেবে নিজেই কৈফিয়ত দিয়ে জানালেন, 'দু:খিত, কিছুটা দেরি হওয়াতে! কিন্তু দেরিটা আমার অনিচ্ছায় হয়েছে! ঘটনা হচ্ছে, আমি রওনা সময়মতই হয়েছিলাম, কিন্তু নদী পার হওয়ার জন্য যখন নদীর তীরে আসলাম, সেখানে এক আজব ঘটনা দর্শনে একটু দেরি হয়ে গেল!'

নাস্তিক বললো, 'কী এমন ঘটনা দেখলেন, যা আপনার কাছে আজব মনে হল?'

ইমাম আজম বলেন, 'নদী পার হবার জন্য কিনারে এসে দাড়ালাম। মনে মনে নৌকা খুঁজছিলাম। কিন্তু কোনো নৌকার দেখা মিলছিল না। নদীর পাড়ে যেখানে আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম তার পাশেই ছিল বিশাল এক বটবৃক্ষ। কোথাও কোনো লোকজনের চিহ্ন নেই। হঠাত দেখি, কোত্থেকে এক কড়াত, চলে এলো। বিশাল বট গাছটি মুহূর্তের মধ্যে কাটা হয়ে গেল। একের পর এক তক্তা বেড়িয়ে এলো সেই কাটা গাছ থেকে।'

এই পর্যন্ত বলে ইমাম আজম একটু থামলেন।



নাস্তিক ভ্রু কুঁচকে তাকালেন তাঁর দিকে। কী বলবেন, যেন তাল পাচ্ছেন না।

ইমাম আজম যোগ করলেন, 'একটু পরে দেখি, কোথা হতে পেরেকে এসে এসে তক্তাগুলো জোড়া লাগিয়ে একটি নৌকা বানিয়ে ফেলা হল। এরপর কোথা থেকে একটা বৈঠাও এলো। কোন মাঝি ছাড়াই নৌকাটি আমার দিকে ভেসে আসলো। আমি তাতে উঠে বসলাম। অতঃপর নৌকাটি নিজে থেকেই আমাকে এখানে নিয়ে আসলো। এতেই একটু যা দেরি।'

ঘটনা শুনে নাস্তিক হাসিতে লুটিয়ে পড়ে। লোকদের উদ্দেশ্যে বলল, 'এই বুঝি, তোমাদের শ্রেষ্ঠতম বক্তা? ভেবেছিলাম তার বোধ হয় স্ক্রু দু'য়েকটি ঢিলা! আসলে তো দেখছি, তিনি পুরোই লুজ!'

ইমাম আজম জিজ্ঞেশ করলেন, 'কেন? কি সমস্যা?'

নাস্তিক বলল, 'আপনি দাবি করেন, কোন কারিগর ছাড়াই আস্ত বটগাছ কেটে ফেলা হলো! গাছ ফেড়ে অটোমেটিক তক্তা বেরিয়ে এলো! কাঠের টুকরো একের সাথে আরেকটি লেগে নিজে নিজে নৌকা হয়ে গেল! আবার মাঝি ছাড়াই নিজে থেকেই আপনাকে নদী পার করে এখানে নিয়ে আসলো? এসব কি পাগলের প্রলাপ নয়?'

ইমাম হেসে উত্তর দিলেন, 'নদীর পাড়ের বট গাছ বিশাল এই সৃষ্টি জগতের অতি ক্ষুদ্র একটি সৃষ্টি! সামান্য এই গাছটি যদি কোনো কারিগর ছাড়া কাটা না যায়, একটি নৌকা নিজে থেকে তৈরি হয়ে যেতে না পারে, নিজেকে পরিচালিত করতে না পারে- এগুলো যদি আপনার কাছে পাগলের প্রলাপ মনে হয়, তাহলে বলুন, এই সমগ্র সৃষ্টিজগত, প্রাণীকুল, আকাশ-বাতাস, গ্রহ-নক্ষত্র, চাঁদ-সূর্যসহ তামাম কিছু নিজে থেকেই তৈরি হয়ে গেল? আর কারো সুনিপূন হাতের সুদক্ষ ইশারা ব্যতিতই এত সুন্দরভাবে সুপরিচালিত হয়ে আসছে?'

উত্তর শুনে নাস্তিকের জীবনের ভুল ভেঙ্গে গেল। ইমাম আজমের হাতে হাত রেখে জনাকীর্ন বাহাসের ময়দানে নাস্তিক বিমুগ্ধ অন্তরে পাঠ করে নিলেন বিশ্বাসের কালিমা, 'লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ।'

সৌভাগ্যবান নাস্তিক বটে! হাজারো মানুষের সম্মিলনে জীবন পাল্টে নেয়া কি কম সৌভাগ্যের! ছিলেন নাস্তিক! এসেছিলেন বিশ্বাসের প্রদীপ নিভিয়ে দিতে! কিন্তু জগতের শ্রেষ্ঠতম ফকিহ আলেমে দ্বীন ইমাম আজমের পরশে বদলে গেলেন মুহূর্তেই! হয়ে গেলেন বিশ্বাসে পরিপূর্ন আলোর পথের অন্য মানুষ! ময়দানে সমবেত লোকদের দুআয় ধন্য হলো নাস্তিকের নতুন জীবন!



পড়ে দেখতে পারেন ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহিকে নিয়ে আমার অারও কিছু পোস্ট-

জ্ঞানের প্রজ্জ্বলিত মশালকে নিভিয়ে দেয়ার অপচেষ্টা রুখে দিন

ইমাম আবূ হানীফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি: জাতির শ্রেষ্ঠতম মুহাদ্দিস, ফকীহ এবং আল্লাহওয়ালা

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
চমৎকার এই টপিকটি আগেও পড়েছিলাম। তবে এবার পড়েও ভাল লাগলো। আসলে ঐ নাস্তিকটি মনে হয় আধুনিক ছিল না! আইমিন ডিজিটাল!!

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আসলে ঐ নাস্তিকটি মনে হয় আধুনিক ছিল না! আইমিন ডিজিটাল!!

--- হতে পারে। তবে, ইমাম আজম রহমাতুল্লাহি আলাইহি যদি বেঁচে থাকতেন আর তাঁর সামনে হাল আমলের ডিজিটাল নাস্তিক দু'একজন পড়ে যেতেন, তাদেরও নাস্তিকগিরির দফারফা হতে যে মুর্হর্তকাল বিলম্ব হত না, তাতে আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।

পাঠ ও মন্তব্যে আসায় মোবারকবাদ। কৃতজ্ঞতা।

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০২

নীল আকাশ বলেছেন: নকিব ভাই, ভালো আছেন? আপনাকে আবার লিখতে দেখে কত ভালো লাগছে!
অসাধারন একটা লেখা দিয়েছেন। পড়ে মনটা ভরে গেল। শুকরিয়া জানাই।
আল্লাহ মহান।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আলহামদুলিল্লাহ। অনেক ভালো আছি। আপনারা সকলে ভালো আছেন তো ইনশা-আল্লাহ?

আল্লাহ পাকের উপর ভরসা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যত দিন তিনি লিখতে দেন লিখে যাব। আপনাদের অপরিমিত ভালোবাসা সামুতে আগলে রাখে সারাক্ষন।

লেখাটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। আপনার অবারিত কল্যান প্রার্থনা করছি।

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১০

নীল আকাশ বলেছেন: আল্লাহ পাকের উপর ভরসা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যত দিন তিনি লিখতে দেন লিখে যাব। আপনাদের অপরিমিত ভালোবাসা সামুতে আগলে রাখে সারাক্ষন।
- আর কেউ না থাকুক, আমি সব সময় আপনার পাশে ছিলাম এবং থাকব, ইনশা-আল্লাহ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

নতুন নকিব বলেছেন:



শুকরিয়া। আপনার নিবিড় আন্তরিকতা দীর্ঘ দিন থেকে মুগ্ধতার সাথে লক্ষ্য করে আসছি। পোস্টগুলোতে আপনার হৃদয়ছোঁয়া মন্তব্যগুলোও দেখি। আমার ধারনা, হৃদয়ের গভীরে তাওহীদের, আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের গভীর যে প্রেম লালন করেন, তারই পরিস্ফুটন পরিলক্ষিত হয় আপনার লেখার ছত্রে ছত্রে। দুআ আর কল্যান কামনা ছাড়া আর কিইবা দেয়ার আছে, এই অধমের? তাই সেটাই দিচ্ছি আবারও- হৃদয় নিংড়ানো দুআ এবং শুভাশীষ আপনার জন্য।

পার্থিব দু'দিনের এই ক্ষনস্থায়ী জীবনে চলার পথে আপনার সাথে দেখা হতেও পারে, না হতেও পারে। পরকালে জান্নাতে যেন আমাদের পরস্পর সাক্ষাত করিয়ে দেন মালিক পরওয়ার দীগারে আলম। প্রার্থনা তাঁর দরবারে।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। ঘটনাটি আমি আগেও শুনেছি। তবে সঠিক তথ্য সূত্র পায়নি। যদি আপনার জানা থাকে তাহলে প্লিজ বলুন।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:



দেখি। পাওয়া গেলে জানাবো। ধন্যবাদ। শুভকামনা।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: শুকরি। আপনার আগের পোস্টে সমবেত মোনাজাত সম্পর্কে আমি ভালো বুঝতে পারিনি। ফরজ নামাজ জামাতের সাথে আদায় করার পর ঈমামের সাথে মোনাজাত করার বিষয়ে একটু বুঝিয়ে বলবেন। আমরা খুব ঝামেলায় আছি এই বিষয়টা নিয়ে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এ বিষয়ে আমার নিম্নোক্ত পোস্টগুলো দয়া করে দেখে নিতে পারেন-

ফরজ নামাযের পর সম্মিলিত মুনাজাতের হুকুম কী? এটি কি আসলেই বিদআত? পর্ব-০১

ফরজ নামাযের পর সম্মিলিত মুনাজাতের হুকুম কী? এটি কি আসলেই বিদআত? পর্ব-০২

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: শুকরিয়া।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



কৃতজ্ঞতা অশেষ।

৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ নতুন নকিব- জনাব, এই ধরণের বানানো মিথ্যে কাহিনী লিখতে আপনার লজ্জা হয় না ? সেই প্রভাবশালী নাস্তিক ব্যক্তির নাম কি ? আপনার এই বানানো কাহিনীর রেফারেন্স কি ? অষ্টম শতাব্দীর আরব্য রজনীর কল্পকাহিনী এই একবিংশ শতাব্দীতে অচল ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

নতুন নকিব বলেছেন:



এই কাহিনী মিথ্যা- সক্ষম হলে প্রমান করুন।

আর শুধু অষ্টম শতাব্দিরটা নয়, খৃষ্ট পূর্বাব্দেরগুলোও চলে, জনাব! চোখ কান খোলা রেখে, একচোখে না দেখে আপনি হিসাব মিলিয়ে নিলেই হাজারো দৃষ্টান্ত খুঁজে পাবেন।

শুভকামনা আপনার জন্য।

৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

এ.এস বাশার বলেছেন: ভালো লাগলো এর আগে গল্প শুনেছিলাম....আল্লাহ আমাদের সবাইকে জেনে বুঝে সঠিক পথ বেছে নেবার সুবুদ্ধি দান করুন.....

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



কৃতজ্ঞতা। শুভকামনা। অনেক ভাল থাকবেন।

৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ নাস্তকদের সুমতি দান করুক।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৮

নতুন নকিব বলেছেন:



সহমত। ধন্যবাদ।

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
এই বিষয়ে আমারো সন্দেহ নেই। এমন প্রতিমন্তব্যইই কাম্য ছিল।
ধন্যবাদ অসংখ্য

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২০

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ আবারো ফিরে এসে মতামত জানিয়ে যাওয়ায়।

১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইমাম বুখারী এই আজমে হানিফারে কইতো মুরজী এবং তারে ডাইরেক্ট মিথ্যাবাদী কইছে। মুরজী মানে আল্লাহর অভিশপ্তবইয়ের নাম আল তারিখ আল কাবির

আল বুখারী কিতাবাদ দৌফা ওয়ালমাত রুকিনে ইমাম বুখারী আরও বলছেন হানিফারে দুবার ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হইছিলো কারন সে নাকি ব্লাসফেমি টাইপ কথা বলছিলো।

আমি আর কি কইতাম আমি! বুখারী আরও যা বলছে তার রেফারেন্স দিলে কিছু কওনের থাকে না। বইয়ের লিংক কিন্তু দিয়া দিছি

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



উদা ভাই, লিঙ্ক দিছেন ভালা কথা! কিন্তু জামে' কাবীর এবং জামে' সগীর নামক যে কিতাবের রেফারেন্স দিলেন, হাচা কথাডা ইট্টু যুদি কইতেন আপনি কি জীবনে একবারের জন্যও এই কিতাব দু'খানা পড়েছেন? এই মূল কিতাবের আরবি ইবারত পড়ার জন্য যে যোগ্যতা থাকার প্রয়োজন ... থাক, আর বলতে চাই না।

নিজে যে কিতাব পড়তেই পারে না, হ্যাতে আবার আহে ভুল ধইত্তো! বিনুদুন! উদা ভাই, বিয়াফুক বিনুদুন!!!

হুইন্যা মুসলমান(!) তাইলে আন্নেও! ঐ হুজুগে বাঙ্গালী আর কি!

যুগটাই তো কপি পেস্টের! আপনি করলে দোষ কি!

১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জ্বি হ্যা, বইটা আমি পড়ি নাই কিন্তু আমি যে ৪-৫ টা ভাষা জানি তার মধ্যে আরবীও একটি। এটার প্রমান আমার বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট ও কমেন্টেও আছে। যারা ব্যাক্তিগতভাবে পরিচিত তারাও কমবেশী জানেন। দেশ তো আর কম ঘুরলাম না।

খুশি?

তবে আবু হানিফার কুকাম মিথ্যা কথা মিথ্যা হাদিস নিয়ে নিজের স্বার্থে লাগানো সম্পর্কে আরো যদি সুন্নী মাওলানা মাশায়েখদের পরিযবেক্ষন চান দিতে পারি। ছ্যাচ্চড় সব সময় ছ্যাচ্চড়ই যতই পৈতা পড়ুক

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৬

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ ভ্রাতা। বকতে থাকুন। জর্মন আর ইসরায়েলী প্রভূগনের (আপনার স্বীকারোক্তি মোতাবেক) অশেষ কৃপায় এইসব মিথ্যাচার, গালিগালাজ আর কুকাজে আরও দক্ষ হয়ে উঠুন। কায়োমনোবাক্যে দোআ করি।

১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আমি তো মোসাদে জব করি =p~ =p~ =p~ =p~ =p~


ডায়লগটা কি ছিলো? অখন্ডনীয় যুক্তি! বটগাছ নৌকার তুলনা দিয়ে সৃস্টিকর্তা আছে তার প্রমান করে অথচ যে জিব্রাইল ফুসুর করে সকল গনহত্যা খুন ধর্ষন করার আগে কানে কানে খবর দিয়ে যেতো, বিষমিশ্রিত গোস্ত মুখে দেওনের আগে সে মনে হয় নাক ডাইক্কা ঘুমাইতেছিলো। পরে যখন কোক কইরা পটল তুললো বলা হইলো তার কাম শেষ অথচ মরনের কিছুদিন আগেও পার্শ্ব বর্তী রাজ্য আক্রমণের প্লান আছিলো। এখন এই গুলা নিয়ে জিগাইলে বলবে এসব কুযুক্তি!!LMAO

তাবলীগ করছিলাম জানি তাগো দৌড় জাল হাদীসে ভরা ফাযায়েলে আমল আর আমির সাবের দুই নম্বর গোজামিলের ওয়াজ। হুদাই কি তাবলীগ ছাড়ছিলাম!!

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি অলয়েজ ওয়েলকাম! যত পারুন আবোল তাবোল (আপনার কাছে যদিও ওহিতুল্য) বকতে থাকুন। তাবলিগ জামাআতের লোকদের নিজেদের ধন্য মনে করা উচিত এই জন্য যে, তারা আপনার মত বিদ্যান ব্যক্তির জন্মের পেছনের ইতিহাসের অংশ (যেমনটা আপনি মন্তব্যে বলেছেন) হতে পেরেছেন। আপনার কথা শুনে আমারও তাবলিগে যেতে মনে চায়। তাবলিগে ভর্তির নিয়মটা যদি একটু জানাতেন!

মসজিদে মসজিদে ঘুরে বেড়াতে বেশ মজা লাগে মনে হয়!

শুভকামনা। ভাল থাকবেন ভ্রাতা।

১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: *****জিব্রাইলের খবর বোলে তো চুক্তি লঙ্ঘনের মতো খোড়া যুক্তি আর গনহত্যা না করলে ভবিষ্যতে তাদের উল্টা হত্যা করবে সেই গায়েবী ডায়লগ.

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

নতুন নকিব বলেছেন:



এই ব্লগে 'গনহত্যা' (মুসলমানদের গনহত্যাকারী সাব্যস্ত করতে) শব্দটি আপনার চেয়ে বেশিবার কেউ কি ব্যবহার করেছে বলে জানা আছে?

অপপ্রচার করতে থাকুন। এটা সম্ভবত: আপনার প্রতি অর্পিত পবিত্র দায়িত্ব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.