নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

অর্ধশতাব্দীর সহিংসতার অবসান; স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে রায় পেলেন মিন্দানাওয়ের মুসলমানরা

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৪



ফিলিপাইনের মিন্দানাও দ্বীপের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমদের স্বায়ত্তশাসন একদম নিকটেই। আর মাত্র একটি আনুষ্ঠানিকতা রয়েছে বলে জানা গেছে। আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্যায়ের গণভোট সেখানে। প্রথম পর্যায়ের গণভোটে স্বায়ত্তশাসনের জন্য আনা বাঙসামোরো অর্গানিক ল (বাঙসামোরো জনগণের জন্য মৌলিক আইন) বিশাল ব্যবধানে পাশ হয়েছে।

২১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত প্রথম দফার গণভোটের ফলাফল শুক্রবার প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, বিপুল ভোটের ব্যবধানে আইনটি পাশ হয়েছে।

মিন্দানাও দ্বীপের মুসলিমদের স্বায়ত্তশাসন এখন সময়ের ব্যাপার বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণ শুক্রবারের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, প্রথম দফার গণভোটে আইনটির পক্ষে এত বেশি সমর্থন পড়েছে যে, দ্বিতীয় দফার গণভোটে তা নাকচ হওয়ার কোনো কারণই নেই।

অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক গণমাধ্যম এবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গণভোটে ১৬ লাখ মানুষ আইনটির পক্ষে রায় দিয়েছে। আর বিপক্ষে ভোট পড়েছে মাত্র আড়াই লাখ ভোট।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম গার্ডিয়ান বলেছে, গণভোটের এই বিজয়কে স্বাগত জানিয়েছেন স্বাধীনতাকামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান মুরাদ ইব্রাহিম। তবে তিনি একে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ বলে উল্লেখ করেছেন।

মুরাদ ইব্রাহিম বলেন, ‘সত্যিই এটিকে আমরা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছি, কারণ আমরা বিল্পব থেকে সরকারে যাচ্ছি। এটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং হবে, কারণ আমাদের অনেকেই কখনও সরকারে ছিলাম না।’ স্বায়ত্তশাসন কার্যকরের পর যে সরকার গঠিত হবে মরাদ ইব্রাহিম তার প্রধান হতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, দক্ষিণ কোরিয়ার সমান আয়তন বিশিষ্ট মিন্দানাও ফিলিপাইনের সবচেয়ে অনুন্নত এলাকা। কিন্তু সেখানে নিকেলের খনি পাওয়া গেছে এবং বড় বড় ফলের বাগান রয়েছে। এ ছাড়া সরকার সেখানে পাম অয়েলের ফার্ম করতে চাইছে। যুগের পর যুগ ধরে চলা যুদ্ধ, আইন শূন্যতা ও সংঘাতের কারণে বিনিয়োগকারীরা সেখানে যেতে আগ্রহী ছিল না।

উল্লিখিত বিল পাস হওয়ায় স্থানীয় শাসকবর্গ, আইন ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা থাকবে। তবে প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, বৈদেশিক নীতি ও অর্থ সংক্রান্ত নীতি কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণেই থাকবে।

সেইসঙ্গে আইনটি কার্যকর হলে ওই অঞ্চলের মোরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্ট (এমআইএলএফ) ও অন্যান্য বিদ্রোহী তথা স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে আন্দোলত সংগঠনগুলো তাদের অবস্থান থেকে সরে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে স্বাধীনতাকামী সংগঠনগুলো সে ঘোষণাও দিয়েছে। এখন শুধু আইনটি যথাযথভাবে বাস্তবায়নের অপেক্ষা।

ফিলিপাইনের মুসলিম অধ্যুষিত এসব অঞ্চলের মানুষ অবশ্য ইতোমধ্যে বিজয় উদযাপন শুরু করেছে। ঐতিহাসিক এই গণভোট অনুষ্ঠিত হচ্ছে মূলত গত বছরের (২০১৮) জুলাইতে সরকার ও মোরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্টের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির ভিত্তিতে, যাকে ‘বাংসামোরো অরগানিক ল’ নামে অবহিত করা হয়।

আওয়ার ইসলাম ডটকম, প্রথম আলো, আনাদোলু ও রয়টার্স অবলম্বনে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এখন অস্ত্র ছেড়ে দেশ গঠনে কাজ করতে হবে তাদেরকে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ। সুন্দর বলেছেন। দেশ গঠনেই মনযোগী হওয়ার সময় এখন তাদের।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৭

বাংলার মেলা বলেছেন: মিন্দানাওয়ে এসে ঠেকলো। আগে পুরোটা ফিলিপাইনই মুসলিমদের ছিল। পরে ব্রিটিশরা অন্য দেশ থেকে খ্রিস্টান এনে এনে মুসলিমদেরকে একটা অনুন্নত দ্বীপে জড়ো করতে থাকে - সেটিই আজকের মিন্দানাও।

একেই বলে গরু মেরে জুতো দান।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



শুধু ফিলিপাইনের কথা বলেন কেন! যারা গরু মেরে জুতো দান করে করে পৃথিবীটাকে ময়লার ভাগাড়েে পরিনত করেছে, সেই বৃটিশ চক্রান্তেই ফিলিস্তিনীরা আজ নিজ ভূমে পরবাসী, জবরদখলের কবলে পড়ে তাদের অধিকাংশই বাস্তুহারা। আরও যে কত দেশে চলে ওদের সর্বগ্রাসী কূটচাল।

যারা এসব দর্শনে উল্লাসিত হয়, তারা কোন পর্যায়ের মানবতাবাদী?

ধন্যবাদ। শুভকামনা।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: আরেকটা পাকিস্তান হওয়ার দিকে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



যাহা বলিয়াছিলেন দাদা!

যাক, যেহেতু আপনি দুঃখ পাইয়াছেন, তাই উপায় নাই, দুঃখিত আমাদেরও হইতেই হইবে। তাই দুঃখ প্রকাশ করিতেছি-

''ফিলিপাইনের মরো মুসলমানদের স্বাধীনতা লাভের সংবাদ শ্রবনে আপনার সহিত আমরাও গভীরভাবে শোকাহত এবং মর্মাহত!!!''

শুভকামনা আপনার জন্য।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

নতুন নকিব বলেছেন:



ও একটি প্রশ্ন ছিল আপনার নিকট, আপনার দুঃখ পাওয়ার কারন কি এটাই যে, প্রায় অর্ধ শতাব্দীকাল যাবত চলে আসা সহিংসতা, খুনোখুনি এবং রক্তারক্তি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে!?

শুভকামনা আবারও।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩১

বাকপ্রবাস বলেছেন: ভাল খবর

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২২

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা সবসময়।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তবুও যুদ্ধ বঞ্চনা থেকে মুক্তি মিলবে এটাই বড় কথা।

মোরো মুসলিমরা ভাল থাকুক।
++++

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



সেটাই। মরো মুসলমানদের লাঞ্চনা অবমাননার ইতিহাস সুদীর্ঘ। এদের ইতিহাসের পাতায় পাতায় বঞ্চনা আর গঞ্জনার ছাপ। তাদের সুদীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম অবশেষে পূর্ণতা পেতে যাচ্ছে, এটাই আনন্দের। একটি সংখ্যালঘু নির্যাতিত জাতির ভাগ্যাকাশে আজ স্বাধীনতার সূর্য আলো ছড়াতে যাচ্ছে।

শুভকামনা।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: মুসলামানের ভালো কিছু দেখিলে কিছু মানুষের পিছনে অগ্নি জ্বলিয়া ওঠে ! X((

জলদি ফায়ার সার্ভিস কল করেন ভাইজান !! :D

অনেকদিন পরে একটা ভালো খবর পাইলাম। ধন্যবাদ !

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০২

নতুন নকিব বলেছেন:



যাহার জ্বলিয়া উঠার দরকার তাহাকে জ্বলিতে দিন।

দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা সংগ্রামের ফসল আজকের এই স্বায়ত্তশাসন। এই পথ ধরেই একদিন পূর্ণ স্বাধীন দেশের কাতারে ঠাঁই হোক মিন্দানাওয়ের।

কৃতজ্ঞতা অনিঃশেষ। শুভকামনা।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: একটা ছাগল দেখছি ম্যাঁ ম্যাঁ করছে। X((

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৫

নতুন নকিব বলেছেন:



কেউ কেউ শান্তির পরিবর্তে সংঘাত চায়।

৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: পৃথিবী শান্তিময় হোক।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



একই প্রত্যাশা আমাদেরও। সুন্দর মন্তব্যে প্রীত।

অনেক ভালো থাকুন।

৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

অগ্নিবেশ বলেছেন: দুঃক্ষে, কষ্টে, জ্বলতে জ্বলতেই দেখতে পাচ্ছি শুধুমাত্র ধর্মের কারনে ভাগ হওয়া পাকিস্তানের অবস্থা। আশাকরি সারা দুনিয়ায় একদিন ইসলাম কায়েম হবে আর খুনোখুনি বন্ধ হবে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১

নতুন নকিব বলেছেন:



ধর্মের কারন ছাড়াও পাকিস্তান বিভক্তির পেছনে আরও কারন ছিল।

১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো খুব মন দিয়ে পড়লাম।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ আপনাকে পাঠ এবং আন্তরিক মন্তব্য রেখে যাওয়ায়।

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৪

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ বাংলার মেলা-ফিলিপাইন সম্পর্কে আপনার তথ্য ভুল। পুরো ফিলিপাইন কখনো মুসলিমদের অধীনে ছিলো না। ব্রিটিশরা কখনো ফিলিপাইন দখল করেনি। ফিলিপাইন তিনশো বছর ছিলো স্পেনের দখলে, পঞ্চাশ বছর আমেরিকার অধীনে, সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য জাপানের দখলে।

আর স্বায়ত্তশাসন ও পূর্ণ স্বাধীনতার মধ্যে পার্থক্য বিশাল।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৭

নতুন নকিব বলেছেন:



স্বায়ত্তশাসন ও পূর্ণ স্বাধীনতার মধ্যে পার্থক্য যে বিশাল এটা তো যে কারও বুঝার কথা। ফিলিপাইন সম্মন্ধে আপনার বক্তব্য সঠিক। কিন্তু বাংলার মেলার কথা ফেলে দেয়ার নয়। শুধু মিন্দানাও এলাকাটিই মুসলিম অধ্যুষিত ছিল না। বাদবাকি আরও বেশ কিছু অঞ্চল থেকে শুধু মুসলিম হওয়ার কারনে তাদেরকে কোণঠাসা করে সরিয়ে দেয়া হয়েছে।

ফিলিপাইন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্যঃ

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বহুল দ্বীপ নিয়ে গঠিত ২৯৯৭৬৪ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এক দেশ ফিলিপাইন। ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে বাণিজ্য উপলক্ষ্যে আরব দেশগুলোর আগমনের মধ্যদিয়ে ফিলিপাইনে ইসলামের প্রচার ও প্রসার শুরু হয়। বর্তমানে ফিলিপাইনের মোট জনসংখ্যা ১০ শতাংশ মুসলমান। ফিলিপাইনের মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশ মুসলিম অধিবাসী। তাদের জন্য নির্মিত হয়েছে ২৫০০ মসজিদ। যে মসজিদগুলো থেকে মুসলমানদের প্রচার-প্রসার ও ইসলামি সংস্কৃতির সব কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।

ফিলিপাইনের বর্তমান মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাগুলো হলো- মিন্দানাও, পালাউন ও মেরাত। নবম শতাব্দীতে ফিলিপাইনে সর্ব প্রথম ‘সাল দ্বীপে’ মসজিদ নির্মাণ করা হয়।পরবর্তীতে ধীরে ধীরে মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাগুলো নির্মিত হয় আড়াই হাজার মসজিদ এবং ১২০টি স্বেচ্ছাসেবী ও দাতব্য প্রতিষ্ঠান। যেগুলো মুসলমানদের উন্নয়নে এবং ইসলামের প্রচার ও প্রসারে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য যে, ফিলিপাইনে ৭ হাজর ১০৭ টি দ্বীপ রয়েছে। এ সব দ্বীপগুলোর মধ্যে অনেক দ্বীপই মুসলিম অধ্যুষিত।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:



অগ্নিবেশ এর মন্তব্যের উত্তরে মরো মুসলমানদের স্বাধীনতা কথাটি লেখা হয়েছে। এটি ভুল ছিল।

১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মাঝেমধ্যে নিজেকেই খুঁজে পাই না, বিদেশের খবর কেমনে রাখি! ব্লগে এসেই কিছু ভিনদেশী খবরাখবর পাই, তাই ভালোমন্দ কিছু বুঝি না, তবে জেনে তৃপ্তি পাই জানার।

ভালো কিছু জানলাম আপনার মাধ্যমে,
শুভকামনা জানবেন

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আন্তরিক মন্তব্য রেখে যাওয়ায়।

জানি, আপনি কর্মঠ মানুষ। কাজের মাঝে ডুবে থাকেন। সেটাই থাকুন। পরিবার পরিজনের জন্য চাকরি বাকরির পেছনে সময় দেয়াটাও অনেক বড় কাজ। আল্লাহ পাক আমাদের অপরাধগুলো ক্ষমা করুন।

কল্যান কামনায়।

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৪

প্রামানিক বলেছেন: ভালো খবর।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১১

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

আপনার সর্বশেষ ছড়াটি খুব ভালো লেগেছে। মন্তব্য করা হয়নি। পড়ে এসেছিলাম একবার ব্যস্ততার ভেতরেও।

আবার যাবো ইনশাআল্লাহ। অনেক ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.