নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

সন্তান দত্তক বা পালক নেওয়া; ইসলামী শরিয়াহ কি বলে?

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:১৫



যে কারণে এই পোস্ট
ইসলামে সন্তান দত্তক নেয়ার বিধি-বিধান বিষয়ে একটি পোস্ট বর্তমানে আলোচিত পাতায় রয়েছে। মূলত: ব্লগার মাহমুদুর রহমানের সেই পোস্টটিতে মন্তব্য করার খেয়ালেই বিষয়টি নিয়ে লেখার অবতারনা। এক পর্যায়ে তার পোস্ট এবং সেই পোস্টে উঠে আসা বিজ্ঞ ব্লগারদের মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যগুলো পর্যবেক্ষনের পরে অল্প কথায় বিষয়টিতে মনের ভাব ব্যক্ত করা দুরূহ বলে প্রতীয়মান হওয়ায় শেষমেষ সংক্ষিপ্ত সময়ের ব্যবধানে পূর্ণ একটি পোস্ট দেয়াই সঙ্গত মনে হলো। অতি অল্প পরিমান তথ্য-উপাথ্যের ভিত্তিতে পোস্টটি সংকলন করার চেষ্টা করেছি। তারপরেও কারও চোখে তথ্য কিংবা তত্ত্বগত কোনো ত্রুটি-বিচ্যূতি ধরা পড়লে সবিনয়ে জানানোর অনুরোধ থাকলো। ব্লগার মাহমুদুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা, তার উক্ত পোস্টে মন্তব্য করার চেষ্টা থেকেই যেহেতু এই পোস্টের জন্ম। সকলের মঙ্গল হোক।

ইসলামী শরিয়াহর দৃষ্টিতে সন্তান দত্তক নেয়া
ইসলামী শরিয়ায় অন্য কারো সন্তান লালন-পালন এবং তার অভিভাবকত্ব গ্রহনের অনুমতি রয়েছে। কেউ যদি কোনো ইয়াতিম, অনাথ, গৃহহীন বা অবহেলিত শিশুকে নিজের সন্তানের ন্যায় অন্ন-বস্ত্র ও সব ধরনের সহযোগিতার মাধ্যমে লালন-পালন করেন কিংবা কোনো নিঃসন্তান দম্পতি কোনো শিশুকে মাতৃপিতৃস্নেহে লালন-পালন করে তাকে স্বেচ্ছায় কিছু দান করেন, তাহলে শরিয়তে তা নিষিদ্ধ নয়। বরং, ইয়াতিম, অনাথ, অসহায়, স্বজনহারা এবং দরিদ্র শিশুর অভিভাবকত্ব নিয়ে তার দেখাশোনার দায়িত্ব গ্রহণ করে তাকে যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাকে ইসলামী শরিয়াহ বরাবরই উত্সাহিত করে থাকে। ইসলামী শরিয়াহ এ ধরনের কাজকে অনেক বেশি পূন্যময় বলে ঘোষণা করেছে। আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ ফরমান, ‘আমি ও ইয়াতিমের অভিভাবক জান্নাতে দুই আঙুলের ন্যায় অতি কাছাকাছি থাকব।’ (বুখারি : ৬০০৫)

শুধু তাই নয়, নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ইয়াতিমের খোরপোশ ও লালন-পালনের যাবতীয় দায়িত্ব গ্রহণ করে, আল্লাহ তাআ'লা তাকে জান্নাত দান করবেন।’ (তিরমিজি : ১৯১৭)

ইসলামী শরিয়ায় পিতৃপরিচয় ছিন্ন করা অবৈধ
ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক সন্তান দত্তক নেয়ার সময় স্মরণ রাখতে হবে, চুক্তিপত্রে সই করে সন্তানের পিতৃপরিচয়স্বত্ব ত্যাগ করে এমনভাবে দেয়া যাবে না যে, জন্মদাতা মা-বাবা আর কখনো ওই শিশুর মা-বাবা হিসেবে পরিচয় প্রকাশ করতে পারবেন না। ইসলাম এ কাজ কখনো সমর্থন করে না। কেননা, ইসলাম সাওয়াবের নিয়তে অসহায়ের পাশে দাঁড়াতে বলেছে, কিন্তু সন্তান দখল করা কিংবা তার প্রকৃত পরিচয় বিলুপ্ত করার অনুমতি আদৌ দেয়নি। অনেক সময় দেখা যায়, টাকার বিনিময়ে গরিব মা-বাবা সন্তান দত্তক দেয়ার নামে সন্তানকে বিক্রি করে দেন। এটাকে এক ধরনের সন্তান বেচাকেনাও বলা যেতে পারে। এটি কেবল অমানবিকই নয়, ঘৃণ্যও বটে। ইসলামে এ ধরনের স্বাধীন মানুষ ক্রয়-বিক্রয় সম্পূর্ণ হারাম। নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআ'লা ইরশাদ করেন, ‘কিয়ামতের দিন আমি তিন ব্যক্তির প্রতিপক্ষ হব—এক. ওই ব্যক্তি, যে কোনো কাজে আমার নামে কারো সঙ্গে কসম করার পর তা ভঙ্গ করেছে। দুই. যে ব্যক্তি কোনো স্বাধীন মানুষ বিক্রি করে সম্পদ অর্জন করেছে। তিন. আর যে ব্যক্তি কোনো লোক দিয়ে কাজ করিয়ে তার বিনিময় দেয়নি।’ (বুখারি : ২২২৭)

ইসলামী শরিয়া মতে পালক সন্তানের বিধান
শিশু সন্তানকে দত্তক বা পালক নিলে ইসলামী শরিয়তে তার কোনো বিধানই পরিবর্তন হবে না; বরং তার আগের অর্থাত, জন্মদাতা আসল মা-বাবা ও আত্মীয়পরিচয় এবং মা-বাবার অভিভাবকত্বের অধিকার যথারীতি অক্ষুন্ন থাকবে। এককথায়, পালক বা দত্তক দেয়া বা নেয়ার ফলে এই শিশু সন্তানের জন্মদাতা মা-বাবার অভিভাবকত্ব এবং উত্তরাধিকারে কোনো পরিবর্তন আসবে না। দত্তক নেয়ার বা দেয়ার আগের ও পরের বিধান সম্পূর্ণ অভিন্ন। এক্ষেত্রে সন্তান লালন-পালনকারী ব্যক্তির সওয়াব পাওয়াটাই মূখ্য এবং মৌলিক বিষয়।

লালন-পালনকারীদের মা-বাবা সম্মোধন করতে পারবে পোষ্য সন্তান
দত্তক সন্তানের জন্য লালন-পালনকারীদের সম্মানার্থে মা-বাবা ডাকা জায়েজ। একইভাবে তারাও সন্তানকে স্নেহ করে ছেলেমেয়ে ডাকতে পারবে। তবে এটা মনে করার সুযোগ নেই যে, পালক নেওয়ায় সন্তানের আসল মা-বাবা থেকে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে গেছে এবং এখন লালন-পালনকারীগনই তার সব কিছু—এটা মনে করা সম্পূর্ণ অনুচিত এবং নিষিদ্ধ। এটি জাহেলি যুগের কুসংস্কার। আল কুরআনে বিষয়টি কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। (তাফসিরে ইবনে কাসির ৬/৩৩৭, সুনানে আবু দাউদ : ১৯৪০)

আমরা জানি, স্বয়ং রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জায়েদ রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুকে দত্তক হিসেবে গ্রহন করে নিজ ঘরে সন্তান স্নেহে লালন-পালন করে বড় করে তুলেছিলেন। তাঁর পিতার নাম ছিল হারেসা। তাঁকে সবাই জায়েদ ইবনে মুহাম্মাদ—অর্থাত্ মুহাম্মাদের পুত্র বলে ডাকতো। আল কুরআনের আয়াত নাযিলের মাধ্যমে বিষয়টি নিষেধ করে দেয়া হয়। পরে সবাই তাঁকে জায়েদ ইবনে হারেসা বলেই ডাকতে শুরু করেন। কুরআনুল হাকিমে মহান আল্লাহ তাআ'লা ইরশাদ করেন,

وَمَا جَعَلَ أَدْعِيَاءكُمْ أَبْنَاءكُمْ ذَلِكُمْ قَوْلُكُم بِأَفْوَاهِكُمْ وَاللَّهُ يَقُولُ الْحَقَّ وَهُوَ يَهْدِي السَّبِيلَ

‘আর আল্লাহ তোমাদের পোষ্যপুত্রদের তোমাদের পুত্র করেননি, এগুলো তোমাদের মুখের কথা মাত্র। আল্লাহ সঠিক কথা বলেন এবং সরল পথ প্রদর্শন করেন। (সুরা আহজাব : ৪)

Allah has not made your adopted sons your sons. Such is (only) your (manner of) speech by your mouths. But Allah tells (you) the Truth, and He shows the (right) Way.

ادْعُوهُمْ لِآبَائِهِمْ هُوَ أَقْسَطُ عِندَ اللَّهِ فَإِن لَّمْ تَعْلَمُوا آبَاءهُمْ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ وَمَوَالِيكُمْ وَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ فِيمَا أَخْطَأْتُم بِهِ وَلَكِن مَّا تَعَمَّدَتْ قُلُوبُكُمْ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا

'তোমরা তাদের পিতৃপরিচয়ে ডাকো। এটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সংগত বিধান। যদি তোমরা তাদের পিতৃপরিচয় না জানো, তবে তারা তোমাদের ধর্মীয় ভাই ও বন্ধুরূপে গণ্য হবে। এ ব্যাপারে তোমাদের কোন বিচ্যুতি হলে তাতে তোমাদের কোন গোনাহ নেই, তবে ইচ্ছাকৃত হলে ভিন্ন কথা। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা আহজাব : ৫)

Call them by (the names of) their fathers: that is juster in the sight of Allah. But if ye know not their father's (names, call them) your Brothers in faith, or your maulas. But there is no blame on you if ye make a mistake therein: (what counts is) the intention of your hearts: and Allah is Oft-Returning, Most Merciful.

রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি জেনেশুনে নিজের পিতাকে ছাড়া অন্য কাউকে পিতা বলে দাবি করে, তার জন্য জান্নাত হারাম।’ (বুখারি : ৪৩২৬)

মুসলিম শরিফে বর্ণিত এক হাদিসে এসেছে- 'রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নবুওয়াতের পূর্বে কৃতদাস শিশু যায়েদ ইবনে হারেছাকে মুক্ত করে দত্তক পুত্র করে রেখেছিলেন। সে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ঘরে, তারই পিতৃস্নেহে লালিত-পালিত হয়ে বড় হয়। আমরা তাকে যায়েদ ইবনে মুহাম্মাদ (মুহাম্মদের পুত্র যায়েদ) বলেই সম্বোধন করতাম। যখন সুরা আহজাবের ৫ নম্বর আয়াত অবতীর্ণ করে আল্লাহ নির্দেশ দিলেন, ‘তাদের (পালক সন্তানদের) পিতৃ-পরিচয়ে তোমরা তাদের ডাকবে’- তখন আমরা আমাদের পূর্বের ডাক পরিবর্তন করি।' (সহিহ মুসলিম:৬৪১৫)

উপরোক্ত আয়াতদ্বয় এবং অত্র হাদিসের আলোকে বুঝা যায়, ‘লালন-পালনকারীকে সম্মান ও কৃতজ্ঞতাস্বরূপ মা-বাবা ডাকা বৈধ হলেও কাজটি অনুত্তম এবং অনুচিত। কেননা, এতে জাহেলিয়াতের কুসংস্কারের সঙ্গে কিছুটা হলেও সাদৃশ্য বর্তমান। ইসলাম এ ধরনের সাদৃশ্য পছন্দ করে না।' -এমন অভিমতই পোষন করেছেন যুগশ্রেষ্ঠ ফকিহ মুফতি শফি রহমাতুল্লাহ আলাইহি। (আহকামুল কোরআন : ৩/২৯২)

দত্তক গ্রহনের ফলে উক্ত সন্তান লালন-পালনকারীদের সম্পদের উত্তরাধিকারী সাব্যস্ত হবে না
ইসলামী শরিয়া মোতাবেক লালন-পালনকারীর মৃত্যুর পর বা তাদের অবর্তমানে ওই সন্তান উত্তরাধিকার হিসেবে তাদের সম্পত্তি থেকে কোনো অংশ পাবে না। একইরকমভাবে লালন-পালনকারীগণও ওই সন্তানের ওয়ারিশ সাব্যস্ত হবে না। হ্যাঁ, লালন-পালনকারীগন জীবদ্দশায়ই পালক সন্তানকে নিজের সম্পত্তি থেকে দান করতে পারবেন অথবা লালন-পালনকারীর মৃত্যুর পর তাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পদ তাকে দেয়ার জন্য আত্মীয়-স্বজনদের অসিয়ত করে যেতে পারবেন। শরিয়তের বিধান অনুযায়ী, এই অসিয়ত কেবল এক-তৃতীয়াংশ সম্পদ থেকেই কার্যকর হবে। অনুরূপ সন্তানের আসল মা-বাবা ও আত্মীয়স্বজন থেকে অবশ্যই সে উত্তরাধিকার সম্পত্তির অধিকারী হবে। কেননা, তাকে পালক দেয়ার কারণে তার উত্তরাধিকার সম্পত্তির অধিকার খর্ব হয়নি। (তাকমিলাতু ফাতহিল কাদির : ১০/১২২)

বিয়ে এবং পর্দার বিধান
লালন-পালনকারীর সঙ্গেও পালিত সন্তানকে পর্দার ক্ষেত্রে পুরোপুরি ইসলামের বিধান রক্ষা করে চলতে হবে। নিজ হাতে লালন-পালন করেছি বলে পর্দার বিধান লঙ্ঘনের কোনো সুযোগ এখানে নেই। অর্থাত্ পালক নেয়া শিশুটি ছেলে হলে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর তাকে পালক নেওয়া মায়ের সঙ্গে পর্দা করতে হবে। অন্যদিকে পালক নেওয়া শিশুটি মেয়ে হলে বয়স্ক হওয়ার পরে তাকে পালক নেওয়া বাবার সঙ্গে পর্দা রক্ষা করে চলতে হবে। এর কারণ হচ্ছে, ইসলামী শরিয়াহ মতে, দত্তকসংক্রান্ত সম্পর্ক কখনো বংশীয় সম্পর্কে পরিণত হয় না। এমনকি যদিও কারও কারও নিকট বিষয়টি শ্রুতিকটু অনুভূত হতে পারে, তথাপি প্রকৃত সত্য হচ্ছে, তাদের মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্কও অন্য সাধারণ মানুষের ন্যায়ই বৈধ। এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নেই। (তুহফাতুল ফুকাহা : ২/১২৩)

তবে এক্ষেত্রে পর্দার বিধানটি শিথিল করে দেয় এমন একটি সহজ পদ্ধতি রয়েছে, যা অবলম্বন করা যেতে পারে। তা হলো, দুগ্ধপোষ্য থাকা অবস্থায় পালক শিশুটিকে তার লালন-পালনকারীগণের ভেতর থেকে এমন কোনো মহিলা আত্মীয়ার দুধ পান করিয়ে নিতে হবে, যার ফলে শিশুটির সঙ্গে তাদের দুধসম্পর্কের আত্মীয়তার সম্পর্ক সাব্যস্ত হয়ে যায়। তখন তাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাত যেমন বৈধ হবে তেমনি এক্ষেত্রে লালন-পালনকারীদের সাথে উক্ত সন্তানের প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরে পর্দা করাও জরুরি হবে না এবং তাদের পারস্পারিক বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনও চির দিনের জন্য নিষিদ্ধ হয়ে যাবে। (বুখারি : ২৬৪৫)

অনাথ, অসহায় শিশু-সন্তানের লালন-পালনের দায়িত্ব গ্রহন অশেষ সাওয়াবের কাজ, সাওয়াবের কাজে উতসাহিত করুন
অনাথ, অসহায়, পিতৃমাতৃহীন কিংবা স্বজনহারা কোনো শিশু-সন্তানের লালন-পালনের দায়িত্ব গ্রহনকে ইসলাম অবশ্যই সাওয়াবের কাজ সাব্যস্ত করেছে। এটি নি:সন্দেহে পূন্যের কাজ। কোনো অসহায় ইয়াতিম অনাথ সন্তানকে আপনি দয়া করে লালন-পালন করলে নিশ্চিতভাবে তার জন্য সাওয়াব লাভ করবেন। তবে তা হতে হবে অবশ্যই ইসলামী শরীয়ার ভিত্তিতে। শরিয়াহ মোতাবেক। আসুন, ইসলামী শরিয়াহর বিধানাবলী জেনে বুঝে তার উপরে আমল করার চেষ্টা নিজে করি, অন্যকেও উদ্বুদ্ধ করি। আল্লাহ পাক আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন। বিতর্ক পরিহার করে আলোচিত বিষয়টি কুরআন হাদিসের আলোকে সঠিকভাবে বুঝার এবং সেই অনুযায়ী আমল করার তাওফিক দান করুন।



তথ্যসূত্র:
১। তাফসিরে ইবনে কাসির
২। আহকামুল কোরআন
৩। সহিহ বুখারি
৪। সহিহ মুসলিম
৫। জামে আত তিরমিযি
৬। সুনানে আবু দাউদ
৭। তুহফাতুল ফুকাহা
৮। তাকমিলাতু ফাতহিল কাদির
৯। অন্যান্য।

ছবি: অন্তর্জাল।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৪০

নতুন বলেছেন: তাহলে আরেক ব্লগার যে ফতোয়া দিলেন হারাম???

আপনি যেটা বলেছেন সেটা যৌক্তিক.... এবং আমিও মন্তব্যে সেটাই বলেছি।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ আপনাকে।

আশা করছি ভালো আছেন, প্রিয় ভাই।

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।
আর আমার পোষ্টে আমি এই ব্যাপারটা অতি সংক্ষেপে তুলে ধরেছি।

@নতুন আমার শিরোনাম আপনি পড়েন নি।আমি বলেছি আইনগতভাবে হারাম কেন? আর এই আইন দেশের প্রচলিত আইন।আশা করি বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৮

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ। এই পোস্টে আপনার আগমনে কৃতজ্ঞতা।

দুআ এবং আন্তরিক অভিনন্দন।

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২২

আরোগ্য বলেছেন: নিঃসন্দেহে লেখাটি প্রিয়তে রাখার মত।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২১

নতুন নকিব বলেছেন:



হৃদ্যতাপূর্ণ মন্তব্যে ভালোলাগাসহ অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাইকে।

লাইকসহ পোস্ট প্রিয়তে নেয়ায় কৃতজ্ঞতা।

আল্লাহ পাক আপনাকে সর্বাবস্থায় ভালো রাখুন।

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো বিষয় নিয়ে পোষ্ট দিয়েছেন।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রত্যেক পোস্টে আপনার সরব উপস্থিতি প্রেরণা যোগায়।

অনেক অনেক ভালো থাকুন।

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ সব সময় দত্তক নিয়েছে সমকালীন সামাজিক আইনের অধীনে; যেহেতু এটি এজকন মানবশিশুকে পরিবারের অন্তর্ভুক্ত করা হয়, ব্যাপারটাতে সমাজিক প্রথা ও আইন মেনেই দত্তক নিতে হয়। ১৪০০ বছর আগে আরবের নিয়ম অনুসারেই সেখানে হয়তো দ্ত্তক নেয়া হতো; তবে, তারা ভয়ানক সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমস্যায় ছিলো; তারা দ্ত্ত না নিয়ে, বরং দাসে পরিণত করতো।

বর্তমানে, পশ্চিমের দেশগুলোতে দত্তক নেয়ার সঠিক আইন চালু আছে; এই ব্যাপারে ধর্ম ইত্যাদির যেকোন বক্তব্যই ভুল, কারণ বর্তমান আইনগুলো প্রতিটি দেশের শিশু ও পারিবারিক আইনের অধীনে, রাষ্টের আইন মেনে হয়।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫

নতুন নকিব বলেছেন:



এই ব্যাপারে ধর্ম ইত্যাদির যেকোন বক্তব্যই ভুল,

সেই রকম বলেছেন! এককথায় অসাধারণ! 'অসাধারণ' মানে সাধারণ নয়! 'সাধারণ নয়' অর্থ, সাধারণত: যা বলা যায় না! কেউ বলেন না অথবা, বলা উচিত নয়!

যাই হোক, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, কষ্ট করে এই পোস্টে এসে এই মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য।
আর আমরা তো জানি, ইসলাম ধর্মের আগমনের ফলে সেসময়কার ভয়ঙ্কর দাসপ্রথা বিলোপ হয়েছে। ইতিহাস কি তা-ই বলে না?

আপনার চোখের যত্ন নিচ্ছেন আশা করছি। ভালো থাকুন।

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: দুজনের পোস্টই পড়লাম। আপনার পোস্টে রেফারেন্স যুক্ত করায় ভালো হয়েছে। দুই পোস্টেই ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ কিছু লোকের কমেন্ট পড়ে দুঃখ পেলাম। এরা না চেষ্টা করে সঠিকভাবে ইসলামকে জানার জন্য আর না নিজেদের অজ্ঞতাকে ঢেকে রাখার চেষ্টা করে। আল্লাহ সবাইকে সঠিকভাবে বোঝার তওফিক দান করুন।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনাকে দেখিনি ক'দিন। গতকালও একবার মনে করেছি। আজ অনলাইনে দেখে আনন্দিত হলুম। আশা করছি, কুশলে আছেন।

আপনার দুআ আল্লাহ পাক কবুল করুন।

পোস্টে লাইক দেয়ায় মন্তব্যেও +++

অনেক ভালো থাকুন।

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



@সম্রাট ইজ বেস্ট,

আপনি বলেছেন, "এরা না চেষ্টা করে সঠিকভাবে ইসলামকে জানার জন্য আর না নিজেদের অজ্ঞতাকে ঢেকে রাখার চেষ্টা করে। আল্লাহ সবাইকে সঠিকভাবে বোঝার তওফিক দান করুন"।

-আল্লাহ নিশ্চয় নিস্পাপ শিশুকে এতিম হওয়ার তৌফিক দান করেন না; তারপরও শিশুরা এতিম হচ্ছে, পরিত্যক্ত হচ্ছে; না বুঝে, তৈফিক তৌফিক কম করেন।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



আশা করছি যথাসময়ে তিনি আপনার মন্তব্যের প্রত্যুত্তরে আসবেন।

ধন্যবাদ।

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: @চাঁদগাজী
আমি যেমন রাজনীতির পুরোটা না বুঝে আপনার রাজনৈতিক পোস্টে উল্টোপাল্টা কমেন্ট করলে আপনার আঁতে লাগত তেমনি ধর্ম সম্পর্কে পুরোটা না বুঝে উল্টোপাল্টা কমেন্ট করলে আপনাদের জন্য দুঃখ ছাড়া আর কিছু হয় না। কিন্তু তারপরও আপনাদের জন্য সমবেদনা আর দোয়াই থাকবে।

নিষ্পাপ শিশুকে এতিম করার মধ্যে আল্লাহর নিজস্ব প্রজ্ঞামূলক উদ্দেশ্য রয়েছে যা আমার আপনার মত জ্ঞানী(!)দের পক্ষে অনুধাবন করা সম্ভব নয়। যাঁকে উদ্দেশ্য করে পুরো জগতকে সৃষ্টি করা হয়েছে আল্লাহ তাঁকেও এতিম করেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮

নতুন নকিব বলেছেন:



চাঁদগাজী ভাইকে উদ্দেশ্য করে প্রদত্ত অত্যন্ত সুন্দর, বলিষ্ঠ এবং যুক্তিপূর্ণ আপনার এই মন্তব্যটি ভালো লাগলো।

ধন্যবাদ।

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

@সম্রাট ইজ বেস্ট,

আপনি বলেছেন, " নিষ্পাপ শিশুকে এতিম করার মধ্যে আল্লাহর নিজস্ব প্রজ্ঞামূলক উদ্দেশ্য রয়েছে যা আমার আপনার মত জ্ঞানী(!)দের পক্ষে অনুধাবন করা সম্ভব নয় "

-নিস্পাপ শিশুকে এতিম করা, পরিত্যক্ত করার মাঝে কারো কোন প্রজ্ঞা থাকতে পারে না; এটা বেকুবদের লজিক, ও প্রজ্ঞা। অন্যদের জন্য তৌফিক কম চেয়ে, নিজের জন্য প্রজ্ঞার তৌফিক প্রার্থনা করেন, যাতে ব্লগিং হলেও করতে পারেন।

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



নিষ্পাপ শিশুকে ইয়াতিম করার ভেতরেও সৃষ্টিকর্তার অবশ্যই প্রজ্ঞা থাকতে পারে। কাউকে ইয়াতিম করার ক্ষমতা একমাত্র স্রষ্টারই রয়েছে। অন্য কারও পক্ষে এটা করা সম্ভব নয়। আর এটা বুঝার জন্য স্রষ্টাপ্রদত্ত বিশেষ কিছু জ্ঞানেরও প্রয়োজন।

ধন্যবাদ।

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:১০

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:

@সম্রাট ইজ বেস্ট,

আপনি বলেছেন, " নিষ্পাপ শিশুকে এতিম করার মধ্যে আল্লাহর নিজস্ব প্রজ্ঞামূলক উদ্দেশ্য রয়েছে যা আমার আপনার মত জ্ঞানী(!)দের পক্ষে অনুধাবন করা সম্ভব নয় "

-নিস্পাপ শিশুকে এতিম করা, পরিত্যক্ত করার মাঝে কারো কোন প্রজ্ঞা থাকতে পারে না; এটা বেকুবদের লজিক, ও প্রজ্ঞা। অন্যদের জন্য তৌফিক কম চেয়ে, নিজের জন্য প্রজ্ঞার তৌফিক প্রার্থনা করেন, যাতে ব্লগিং হলেও করতে পারেন

#:-S :|

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



৯ নং মন্তব্যের উত্তর দেখতে পারেন।

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: @চাঁদগাজী
আপনার সাথে অহেতুক তর্ক করার কোন ইচ্ছেই নেই। আপনার লজিক আপনার জন্য কল্যাণ বয়ে আনুক আর ইনশাআল্লাহ আমার জন্য আপনার না ভাবলেও চলবে।

‘ওয়া ইবাদুর রাহমানিল্লাজিনা ইয়ামসুনা আলাল আরদি হাওনাওঁ ওয়া ইজা খাতাবাহুমুল জাহিলুনা কালু সালাম’’ এর ওপর আমল করাই ভালো।

শুভকামনা। ভালো ও সুস্থ থাকুন।

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক সুন্দর বলেছেন।

১২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নকিবভাই,

গত কয়েকদিন আগে মাহমুদুর ভাইয়ের পোস্ট থেকে বিষয়টি সম্পর্কে ধারনা পেয়েছিলাম । কিন্তু আজ আপনার পোস্ট থেকে বিষয়টি একেবারে স্বচ্ছ হয়ে গেল। অসম্ভব ভালো পোস্ট। এই বিষয়ে আমার মত বহুজনের সমস্ত সন্দেহের অবসান ঘটবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। +++++

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:


এত্তগুলো ++++!

মন্তব্যেও ++++++

অসম্ভব আন্তরিকতাপূর্ণ মন্তব্য পেয়ে আপ্লুত। সত্যিই আপনার আগমনে পোস্টটি সম্মানিত হল। আলোকিত মানুষের পরশে আলোকিত হোক আরও মানুষ।

অনেক ভালো থাকবেন, প্রার্থনা সবসময়।

১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৪২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইসলাম কি দাস প্রথা স্পষ্ট ভাবে নিষিদ্ধ করেছে?

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮

নতুন নকিব বলেছেন:



বিদ্বেষপোষনকারী কিছু লোক ইতিহাস না জেনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করলেও দাসপ্রথা বিলোপের ক্ষেত্রে ইসলাম ধর্ম পথিকৃত এবং পথপ্রদর্শক। এতে স্পষ্ট আর অস্পষ্ট বলে আলাদা কিছু নেই। দিবালোকের মত সত্য এটি।

অনেক ভালো থাকবেন। কৃতজ্ঞতাসহ শুভকামনা।

১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১৮

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: লিংক দিয়ে ভালো করেছেন। আগে মাহমুদুর রহমান ভাইয়ের পোস্ট টা পড়ে আসি। তারপর জানাচ্ছি...

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:১১

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ। আগে সেই পোস্টটি পড়ে নেয়াই ভালো।

১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১৮

রাফা বলেছেন: খুব ভালো পোষ্ট , অযৌক্তিক সংশয় দুর করার জন্য।

যে পোষ্টের পরিপ্রেক্ষিতে এই পোষ্টের অবতারনা তা সঠিকভাবে তুলে ধরা হয় নাই।যদি ঐ পোষ্টের বক্তব্যকে স্পষ্ট করতে হ্য় তাহলে প্রচলিত আইণ আর বৈজ্ঞানিক দৃস্টিভঙ্গি নিয়ে উনার বক্তব্যকে ষ্পষ্ট করতে হবে।

ধন্যবাদ,ন.নকিব।

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আসলে সংক্ষেপে সংশয় এবং বিতর্কগুলো দূর করার জন্যই চেষ্টা করেছি। হুবহু ঐ পোস্টের জবাব দিতে চাইনি।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আন্তরিক মন্তব্যে।

১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১:০২

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেব সব জায়গায় ঝামেলা পাকাবেই। কি যে ওনি আর বুঝলাম না।

দুটি পোস্টই পড়লাম। দুটি পোস্টই ভালো। তবে আপনারটাতে অধিকতর ভাবে পরিষ্কার করা হয়েছে বিষয়টি। জাজাকাল্লাহ খায়্যির...

দত্তক নেয়া সন্তান যে বাবা ডাকতে পারবে এটা ক্লিয়ার মনে হয়বি আমার কাছে। আপনার দেয়া রেফারেন্স আমার কাছে এর উল্টোই মনে হয়েছে। রেফারেন্স টা আগে দিয়ে যদি তারপর সেটা বিশ্লেষণ করে বুঝাতেন একটু কষ্ট করে তাহহলে খু খুব খুশি হতাম।

জাজাকাল্লাহ খায়্যির...

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:২২

নতুন নকিব বলেছেন:



দত্তক নেয়া সন্তান পালনকারীদের মা এবং বাবা ডাকার অনুমতিটা শর্তসাপেক্ষ। নিতান্ত ইচ্ছুক হলেই ডাকতে পারবে। এই অনুমোদনটুকু শুধু লালনপালনকারীদের সম্মান এবং সন্তুষ্টির দিক বিবেচনায় দেয়া হয়ে থাকে। কিন্তু অধিকতর সতর্কতা হচ্ছে, এটা থেকেও বিরত থাকা। সেটাই উত্তম। জন্মদাতা পিতা-মাতাকে সর্বাবস্থায় পিতা-মাতা হিসেবে মেনে নেয়াই স্বত:সিদ্ধ।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে পুনরায় বিস্তারিত মন্তব্যে আসায়। জাজাকুমুল্লাহু তাআ'লা আহসানাল জাজা।

১৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: লেখক বলেছেন:



৯ নং মন্তব্যের উত্তর দেখতে পারেন।


তা আপ্নে কইবার চাইতেছেন স্রস্টায় আপ্নেরে সেই বিশেষ জ্ঞান দিসে ? কি ঘোড়ার ডিমের জ্ঞান ডিস্প্লে করতেছেন আল্লায় মালুম। তোতাপাখির মত এদিক অইদিক থাইক্যা লেখা । আর আপ্নের এই বিশেষ জ্ঞান আসে এই সার্টিফিকেট আপ্নেরে কেডায় দিল যে অন্যের এইটা আছে কি নাই - খুব হাতাপিতা করবার লাগছেন

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



স্বপ্নদানা১২৩,
দুঃখিত, আপনার কমেন্ট সম্পর্কে ক্লিয়ার নই। কিছু বলতে চাইলে দয়া করে স্পষ্টভাবে বলুন।

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.