নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
ছবিঃ অন্তর্জাল।
উপকারী ফল খেজুর; খেতে পারেন শিশু বৃদ্ধ সকলেই
খেজুরের উপকারিতা অনেক। পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুরে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্কসহ অনেক খাদ্যগুণ। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, সালফার, প্রোটিন, ম্যাঙ্গানিজ ও ফাইবার।
খেজুর একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার প্রায় ১১ ভাগই পূরণ করে। তাই প্রতিদিন খেতে পারেন খেজুর। এ ছাড়া ডায়াবেটিস থাকলে প্রচলিত খেজুরের বদলে শুকনো খেজুরকে ডায়েটে রাখতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। করোনাকালীন সময়ে খেজুর খেলেই উপকার পাবেন যে কেউ। ফ্রুক্টোজ ও গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। বর্তমানে বাজারে দামও সহনীয়।
শিশুদের প্রতিদিন এক থেকে দুটি করে খেজুর খাওয়া উচিত। আর প্রাপ্তবয়স্করা প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচটি খেজুর খেতে পারেন। সকালে উঠে খালি পেটে চার থেকে পাঁচটি খেজুর চিবিয়ে খেতে পারেন। এছাড়া দুধের সঙ্গে ফুটিয়ে খেতে পারেন। আবার সারারাত পানিতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে সেই পানি পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
খেজুর রক্তস্বল্পতা দূর করে। এতে থাকা ভিটামিন বি (বি১, বি২, বি৩, বি৫), ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি এবং প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। খেজুরে থাকা ভিটামিন বি৬ মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়, শরীরে গ্লুকোজের ঘাটতি পূরণ করে, এতে থাকা সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম ও কপার হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। খেজুরে উপস্থিত সালফার কম্পাউন্ড অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও হজমশক্তি বাড়ায়।
পাকা ফলে পূর্ণ একটি সুদৃশ্য খেজুর গাছ।
খেজুরের সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
খেজুর (সংস্কৃত: खर्जूरम्); (ইংরেজি: Date Palm) এক ধরনের তালজাতীয় শাখাবিহীন বৃক্ষ। এর বৈজ্ঞানিক নাম ফিনিক্স ড্যাকটিলিফেরা (Phoenix dactylifera)। মানব সভ্যতার ইতিহাসে সুমিষ্ট ফল হিসেবে এর গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ায় অনেক বছর পূর্ব থেকেই এর চাষাবাদ হয়ে আসছে। এ গাছটি প্রধানতঃ মরু এলাকায় ভাল জন্মে। খেজুর গাছের ফলকে খেজুররূপে আখ্যায়িত করা হয়। মাঝারি আকারের গাছ হিসেবে খেজুর গাছের উচ্চতা গড়পড়তা ১৫ মিটার থেকে ২৫ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর লম্বা পাতা রয়েছে যা পাখির পালকের আকৃতিবিশিষ্ট। দৈর্ঘ্যে পাতাগুলো ৩ থেকে ৫ মিটার পর্যন্ত হয়। পাতায় দৃশ্যমান পত্রদণ্ড রয়েছে। এক বা একাধিক বৃক্ষ কাণ্ড রয়েছে যা একটিমাত্র শাখা থেকে এসেছে। সূত্রঃ উইকিপিডিয়া।
খেজুরের পুষ্টিগুণঃ
সুস্বাদু আর বেশ পরিচিত একটি ফল, যা ফ্রুকটোজ ও গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। খেজুর ফলকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয় চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২.৮ গ্রাম ফাইবার এবং আরও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস। তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। আছে প্রচুর ভিটামিন বি, যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন খেজুরঃ
আয়রনে ভরপুর খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন। অন্তত দুটি খেজুর যদি প্রতিদিন খান তবে অনেক রোগ কাছেও ঘেঁষবে না। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের সবই রয়েছে খেজুরে।
আসুন জেনে নিই, খেজুরের আরও কিছু উপকারিতা-
প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতেঃ খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
রক্তচাপ কমাতেঃ প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
রক্তস্বল্পতায়ঃ রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে খেজুর।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায়ঃ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য। এছাড়া খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টিগুণ যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে। কখনও কখনও ডায়রিয়ার জন্যেও এটা অনেক উপকারী।
হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতেঃ খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
রেটিনা ভালো রাখতেঃ খেজুরে লিউটেন ও জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনা ভালো রাখে।
ক্যানসার প্রতিরোধেঃ খেজুর পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক আঁশে পূর্ণ। এক গবেষণায় দেখা যায়, খেজুর পেটের ক্যানসার প্রতিরোধ করে। আর যারা নিয়মিত খেজুর খান তাদের বেলায় ক্যানসারে ঝুঁকিটাও কম থাকে। খুব সম্প্রতি একটি গবেষণায় উঠে এসেছে যে খেজুর Abdominal ক্যান্সার রোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে এবং অবাক করা বিষয় হচ্ছে এটি অনেক সময় ওষুধের চেয়েও ভাল কাজ করে।
ওজন হ্রাস করতেঃ মাত্র কয়েকটা খেজুর কমিয়ে দেয় ক্ষুধার জ্বালা। এবং পাকস্থলীকে কম খাবার গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। এই কয়েকটা খেজুরই কিন্তু শরীরের প্রয়োজনীয় শর্করার ঘাটতি পূরণ করে দেয়।
সংক্রমণ ঠেকাতেঃ যকৃতের সংক্রমণে খেজুর উপকারী। এছাড়া গলা ব্যথা, বিভিন্ন ধরনের জ্বর, সর্দি, এবং ঠাণ্ডায় খেজুর উপকারী। খেজুর অ্যালকোহল জনিত বিষক্রিয়ায় বেশ উপকারী। ভেজানো খেজুর খেলে বিষক্রিয়ায় দ্রুত কাজ করে।
রক্তশূন্যতা প্রতিরোধেঃ প্রচুর মিনারেল সঙ্গে আয়রন থাকার কারণে খেজুর রক্তশূন্যতা রোধ করে। তাই যাদের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম তারা নিয়মিত খেজুর খেয়ে দেখতে পারেন।
কর্মশক্তি বাড়ায়ঃ খেজুরে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি থাকার কারণে খেজুর খুব দ্রুত শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। সারাদিন রোজা রাখার পর রোজাদাররা যদি মাত্র ২টি খেজুর খান তবে খুব দ্রুত কেটে যাবে তাদের ক্লান্তি।
স্নায়ুতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়ায়ঃ খেজুর নানা ভিটামিনে পরিপূর্ণ থাকার কারণে এটি মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনার গতি বৃদ্ধি রাখে, সঙ্গে স্নায়ুতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ছাত্র-ছাত্রী যারা নিয়মিত খেজুর খায় তাদের দক্ষতা অন্যদের তুলনায় ভাল থাকে।
হৃদরোগ প্রতিরোধেঃ খেজুরে রয়েছে পটাশিয়াম যা বিভিন্ন ধরণের হৃদরোগ প্রতিরোধ করে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর শরীরের খারাপ ধরণের কোলেস্টেরল কমায় (LDL) এবং ভাল কোলেস্টেরলের (HDL) পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
খেজুরের কিছু উপকারিতা জানা হলো। সাধারণতঃ আমরা পবিত্র রমজান মাসে খেজুর খেয়ে থাকি। ইফতারের অন্যতম আইটে এই খেজুর। ইফতারিতে খেজুর না থাকলে মনে হয় যেন ইফতারিই অপূর্ণ থেকে গেল! তাই আমাদের ভাবনায় খেজুরের সাথে রমজানের একটা সম্পর্ক। আসলে শুধু রমজান মাসেই নয়, আমাদের খেজুর খাওয়া উচিত সারা বছরের প্রতিটি মাসের প্রতিটি দিন।
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা, Click This Link https://www.somoynews.tv/pages/details/225607
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩
নতুন নকিব বলেছেন:
শুকরিয়া। আপনার আগমনে মুগ্ধতা, প্রিয় ছড়াকার।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন, প্রার্থনা।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশী খেজুরে কি আছে, উহা কি উপকারী? দেশী খেজুর পঁচে যায় কেন?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৬
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। আমার সঠিক জানা নেই।
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
অপুষ্টিতে ভোগে বস্তির মানুষ, গ্রামের দরিদ্র বয়স্ক মানুষরা, টোকাই ও গৃহহীনরা; এরা আরবী খেজুর কিনে খেতে পারবে?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১১
নতুন নকিব বলেছেন:
আরবের খেজুরের দাম এখন নাগালের বাইরে মনে হয় না। সস্তায় কেনা যায়।
কিন্তু আরবের খেজুর খাওয়ার ফলে ইহা আবার গুহা, মধ্যযুগ ইত্যাদি জিনিষের দিকে টেনে নিয়ে যায় কি না, সেটাই ভয়ের!
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১২
নতুন নকিব বলেছেন:
জাজাকিল্লাহ।
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খেজুর আমার খুবই প্রিয় ফল, তাছাড়া খেজুরে আলাপ করতেও আমার ভালো লাগে খুব........শুভ কামনা সব সময়।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬
নতুন নকিব বলেছেন:
তাছাড়া খেজুরে আলাপ করতেও আমার ভালো লাগে
-তা তো জানিই। হেনা ভাইয়ের সাথে আপনার আলাপগুলো অসাধারণ জমতো। ইস! কত দিন আপনার পোস্টের একটা একটা ছবি ধরে ধরে তার অনবদ্য সেই মন্তব্য দেখি না!
শুভকামনা।
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি নিশ্চয় অনেক খেজুর খাচ্ছেন; মাঝে মাঝে দু'একটা খেজুর ২/১ জন টোকাইকে দেবেন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪১
নতুন নকিব বলেছেন:
আরবের খেজুর আপনার খাওয়া ঠিক হবে?
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আরবের বাইরে আর কোথায় খেজুর হয়।আমাদের দেশে কি বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদন করা সম্ভব।
ডাইবেটিসের রুগিরা কি খেজুর খেতে পারে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৪৮
নতুন নকিব বলেছেন:
আরবের বাইরে আর কোথায় খেজুর হয়।
-আরবি খেজুর পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীনতম ফল। প্রধানত পূর্ব ও উত্তর আফ্রিকা দেশগুলোতে এ ফলের চাষ প্রচলন বেশি। অনেকের মতে ইরাক অথবা মিসর খেজুর ফলের আদি স্থান। প্রাচীনকাল থেকে খেজুর ফলের বাগান সৃষ্টি করা এবং তা থেকে প্রাপ্ত খাদ্য ও ফলের উৎস হিসেবে খেজুর মানুষের জীবন ধারণের অন্যতম অবলম্বন ছিল। আরব দেশগুলোর মরুভূমি এলাকায় যেখানে অন্য কোনো গাছপালা জন্মানো সহজ হয় না সেখানে খেজুর বাগান সৃষ্টি করে মরুদ্যান সৃষ্টি করা হতো। আরবি খেজুর যেসব দেশে বেশি চাষ হয় তার মধ্যে মিসর, সৌদি আরব, ইরান, ইরাক, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, পাকিস্তান, আলজেরিয়া, সুদান, ওমান, লিবিয়া ও তিউনেশিয়া অন্যতম। অধুনা চীন, ভারত ও আমেরিকার কিছু অংশে সফলভাবে খেজুর চাষ করা হচ্ছে। রমজান মাসে সৌদি খেজুর দিয়ে ইফতারি করার প্রচলন মুসলিম দেশগুলোতে আছে। বাংলাদেশসহ সব মুসলিম দেশ প্রচুর খেজুর আমদানি করে অথবা নিজেদের উৎপাদন থেকে রমজান মাসে প্রচুর খেজুরের চাহিদা পূরণ করে থাকে। -সূত্রঃ Click This Link
আমাদের দেশে কি বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদন করা সম্ভব।
-বাংলাদেশের বৃহত্তর ফরিদপুর, যশোর, খুলনা, বরিশালসহ সারা দেশে কম-বেশি খেজুর চাষ করা হয় মূলত রস ও গুড় তৈরির কাজে। দেশি জাতের খেজুর গাছে যে পরিমাণ ফল ধরে তা উন্নত মানের নয়, তাই ফল হিসেবে খাওয়ার তেমন প্রচলন নেই। গত ১৫-২০ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন এলাকার কিছু আগ্রহী চাষি সীমিত আকারে খেজুর চাষ করে সফল হয়েছে। তারা বীজ থেকে তৈরি বাগান করায় তাতে জাতের গুণাগুণ রক্ষা হয় না। আধুনিক সঠিক প্রযুক্তি ব্যবহার ও পরাগায়নে সক্ষমতার অভাবে খেজুর গাছ থেকে তারা কম ফলন পায়।
ডিএই সরকারিভাবে প্রথম আরব দেশ থেকে উন্নত জাতের খেজুর কলম আমদানি করে বিভিন্ন জেলার হর্টিকালচার সেন্টারগুলোতে এজাতের খেজুরের বাগান সৃষ্টি করার উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে কিছু সংখ্যক গাছ ফুল ধরা অবস্থায় এনে ফেব্রুয়ারি-২০১৭ মাসে রোপণ করা হয়েছে, তাতে ফল ধরা আরম্ভ করেছে। অচিরেই বাংলাদেশ আরবি খেজুর উৎপাদনে সফলতা অর্জন করবে। -সূত্রঃ Click This Link
ডাইবেটিসের রুগিরা কি খেজুর খেতে পারে।
-খেজুর কী ডায়াবেটিসের জন্য ভালো? পুষ্টিবিদরা বলেন, খেজুর হচ্ছে সেই সুপারফুড যাতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় আঁশ, উপকারী তেল, ক্যালসিয়াম, সালফার, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, কপার এবং আরও নানাবিধ খনিজ। রয়েছে উপকারী ভিটামিনও। এটি দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায়, শরীরে শক্তি যোগায়, হার্ট সবল রাখে। প্রচুর অ্যান্টি অ্যাক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ এ ফলটিতে সুগারও আছে পর্যাপ্ত।
পুষ্টিবিদরা বলেন চাইলে ডায়াবেটিস রোগীরাও খেতে পারেন খেজুর।
তবে ডায়াবেটিস রোগীরা খেজুর খেতে পারেন দই দিয়ে। এতে তাদের গ্লাইকেমিক কন্ট্রোলে সুবিধা হয়।
যাদের ডায়াবেটিস নেই তারা স্বাভাবিকভাবে দৈনিক তিনটা থেকে পাঁচটা খেজুর খেতে পারেন। খেজুরে থাকা প্রাকৃতিক চিনি রোজা ভাঙ্গার জন্য সবচেয়ে কার্যকর। তবে খেজুর খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে সকালবেলা।
ভারতীয় ডায়াবেটোলজিস্ট রোশানি গ্যাজ বলেন, যদি রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায় তাহলে ডায়াবেটিস রোগীরাও খেতে পারেন খেজুর। তবে, খেজুর খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়াই ভালো।
তবে পুষ্টিবিদরা বলেন, ডায়াবেটিস রোগীরা দৈনিক ছয় থেকে আটটি খেজুর খেতে পারেন।
তবে বেশি খেজুর খেলে মুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিতে পারে।এছাড়াও দাঁতের মাড়ি ক্ষয়ের রোগেও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। তাই পরিমিত পরিমাণ খেজুর খাওয়াই উচিত। -সূত্রঃ Click This Link
৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮
আমি সাজিদ বলেছেন: দেশী উপকারী ফল নিয়ে লেখা আশা করি সামনে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৪৯
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, ধন্যবাদ। চেষ্টা থাকবে ইনশাআল্লাহ। আপনার আগমনে মুগ্ধতা একরাশ।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন, প্রার্থনা।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বিদেশি খেজুরের অনেক দাম ।
বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষেরই উহা কেনার সামর্থ্য নেই।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৫৫
নতুন নকিব বলেছেন:
বাংলাদেশের মানুষের হাতে কি পরিমান টাকা- মার্কেট যাচাই না করা পর্যন্ত বিশ্বাস করা যাবে না। তবে অতি দরিদ্র লোকের সংখ্যাও বিশাল। খেজুর অনেকেই কিনতে পারেন। অনেকে পারেন না। যারা পারেন না, তাদের একটা অংশকে খেজুর ফ্রি দিলেও তারা নিতে পারবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তখন তারা বলবেন যে, আমাদের তো ভান্ড বা পাত্র নেই, নিব কিসে করে?
১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার পছন্দের
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৫৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার পছন্দ উন্নত মানের। সেই পছন্দের সাথে আমার মিল থাকাটা ভালো লাগছে। ধন্যবাদ।
১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
জাহিদ হাসান বলেছেন: আপনে টাকা দেন। আমরা কিনে খাই।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:০২
নতুন নকিব বলেছেন:
আমি না হয় টাকা দিলাম। এই কাজটা তেমন কঠিনও নয়। পকেট থেকে টাকাটা উঠিয়ে দিলেই হয়ে গেল। কিন্তু এরপরের ধাপগুলো চিন্তা করে এই কাজটি করতে ইতস্তত বোধ হয়। যেমন-
১. কষ্ট করে বাজারে যাওয়া।
২. যাচাই বাছাই করে খেজুর কেনা।
৩. খেজুর বহন করে বাড়ি নিয়ে আসা।
৪. খেজুরগুলো ধুয়ে নেয়া।
৫. কষ্ট করে খাওয়া।
ক্ষমা করবেন। শত হলেও আপনি আমার ভাই। তাই এতগুলো কষ্ট আমি কোনোক্রমেই আপনাকে দিতে পারি না। আমার বিবেক বাধা দেয়।
১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৫
সাইন বোর্ড বলেছেন: খেতে মন্দ লাগে না, তবে ভাল খেঁজুরের যে দাম !
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:০৪
নতুন নকিব বলেছেন:
সেটাই। সুস্বাদু এবং ভালো জাতের খেজুর হলে দাম তো একটু বেশি হবেই।
শুকরিয়া।
১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক দামী দামী খেজুর আছে। কোনও কোনটার দাম ১ কেজি ২৫০০ টাকা। আরব দেশে খেজুরের রস কেন সংগ্রহ করা হয় না জানেন না কি? একেকটা খেজুর গাছ তাল গাছের মত মোটা।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:১২
নতুন নকিব বলেছেন:
ঠিক বলেছেন। আরবের কিছু খেজুর সত্যিই অনেক দামি। প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পছন্দনীয় খেজুরের ভেতরে অন্যতম ছিল আজওয়া। এটি সবচেয়ে দামি। আরও কিছু খেজুর রয়েছে যা হাজার হাজার বছর ধরে খুবই জনপ্রিয়। তাদের প্রতিটির আকার, স্বাদ, গন্ধ, বর্ণ বিভিন্ন রকম। লাইফ ইন সৌদি অ্যারাবিয়ার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে দেশটির জনপ্রিয় খেজুর সম্পর্কে। আসুন, দেখে নিই জনপ্রিয় কিছু খেজুরঃ
আজওয়া : দেশটির সব থেকে জনপ্রিয় খেজুর হচ্ছে আজওয়া। বলা হয়ে থাকে এটি মদিনা শরিফের সর্বোত্তম খেজুর। প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইফতার করতেন এই খেজুর দিয়ে। দেখতে কালো, বিচি ছোট এবং খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। তা ছাড়া এই খেজুরের দামও অন্যান্য খেজুরের চেয়ে বেশি। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি খেজুর।
বলা হয়ে থাকে, এই খেজুর খেলে গর্ভবতী নারীর প্রসব বেদনা কম হয়। সহিহ বুখারি হাদিসে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন তাকে কোনো বিষ ও জাদু ক্ষতি করতে পারবে না। সৌদি আরবে প্রতি কেজি আজওয়া খেজুরের দাম পরে ৫০ থেকে ১০০ সৌদি রিয়াল পর্যন্ত হয়ে থাকে। আমাদের দেশে সুপারশপ আগোরাতে ৫০০ গ্রাম আজওয়া খেজুর পাওয়া যায় ১,৩৭০ টাকায়। তবে সুপারশপের বাইরে থেকে ক্রয় করলে খরচ আরেকটু কম হতে পারে।
আনবারা : এই খেজুর আজওয়ার মতো ছোট নয়। আনবারা খেজুরের আকার বেশ বড়। রং লালচে বাদামি ও পুরু মাংসল এই খেজুরের বিচি খুব ছোট হয়। সৌদির বাজারে এই খেজুরও অত্যন্ত দামি।
সাফাওয়ি : এই খেজুর নরম, লম্বাটে। গাঢ় কালচে বাদামি রঙের এই খেজুর খেতে মোটামুটি মিষ্টি। এই খেজুরে রয়েছে রয়েছে উচ্চমাত্রার মিনারেল। গবেষণায় দেখা গেছে, খালি পেটে এই খেজুর খেলে পাকস্থলীর জীবাণুু ধ্বংস হয়।
বারহি : এই জাতের খেজুর দেখতে ছোট ও গোলাকার হয়ে থাকে। পাকলেও কিছুটা শক্ত ভাব থেকেই যায়। রং হয় বাদামি ও হলদেটে। এর হলদে অংশ একটু টকভাব থাকলেও বাদামি অংশ বেশ মিষ্টি স্বাদের। এই জাতের খেজুর থোকা ধরেই বিক্রি করা হয় সাধারণত। হলদে খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, আয়রন, পটাশিয়াম। যখন এই খেজুর পাকার মৌসুম শুরু হয় তখন দেশটির স্থানীয় বাজারে প্রচুর পরিমাণে কিনতে পাওয়া যায়। যারা কিনা খুব মিষ্টিজাতীয় খেজুর পছন্দ করেন না, তাদের জন্য উত্তম এই জাতের খেজুর।
সেগাই : সাধারণত রিয়াদের আশপাশে এই খেজুর চাষ হয় এবং রিয়াদে পাওয়া যায় বেশি পরিমাণে। এর দামও অনেক বেশি। শুকনো জাতের এই খেজুর হালকা মিষ্টি স্বাদের। এটা একটু শক্ত বলে মাঝে মাঝে ক্রিসপি বা কুড়মুড়ে ভাব চলে আসে খাওয়ার সময়। রং হয় হালকা হলুদ ও বাদামি বর্ণের সংমিশ্রণ।
শুকরিয়া।
১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমদানীকৃত খেজুরে ফরমালিন দেয়া হলেও খেজুর খেলে সুস্থ অনুভব করি।
আলজেরিয়া থেকে অনেক খেজুর বাংলাদেশে আসে।
তবে দেশী খেজুরে বিচির অংশ বেশী আর বাজারেও খুব বেশী পাওয়া যায় না।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২২
নতুন নকিব বলেছেন:
ইতোপূর্বে আমদানিকৃত খেজুরে ফরমালিন পাওয়া গেছে এমনটা সংবাদে জানা গেছে। কিন্তু বর্তমান অবস্থা কেমন তা জানি না। তবে দীর্ঘ দিন সংরক্ষন করতে হয় বিধায় সহনীয় পর্যায়ে ফরমালিন দেয়া যায় কি না এবং খেজুর রপ্তানিকারকগণ সেটাই করছেন- এমনটা হতে পারে। সূত্রঃ Click This Link
আলজেরিয়ার খেজুরও ভালো।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যে আসায়।
১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: যাদের সুগারের সমস্যা আছে তাদের খেজুর খাওয়া কি ঠিক হবে?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪২
নতুন নকিব বলেছেন:
ডাইবেটিসের রুগিরা কি খেজুর খেতে পারে।
-খেজুর কী ডায়াবেটিসের জন্য ভালো? পুষ্টিবিদরা বলেন, খেজুর হচ্ছে সেই সুপারফুড যাতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় আঁশ, উপকারী তেল, ক্যালসিয়াম, সালফার, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, কপার এবং আরও নানাবিধ খনিজ। রয়েছে উপকারী ভিটামিনও। এটি দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায়, শরীরে শক্তি যোগায়, হার্ট সবল রাখে। প্রচুর অ্যান্টি অ্যাক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ এ ফলটিতে সুগারও আছে পর্যাপ্ত।
পুষ্টিবিদরা বলেন চাইলে ডায়াবেটিস রোগীরাও খেতে পারেন খেজুর।
তবে ডায়াবেটিস রোগীরা খেজুর খেতে পারেন দই দিয়ে। এতে তাদের গ্লাইকেমিক কন্ট্রোলে সুবিধা হয়।
যাদের ডায়াবেটিস নেই তারা স্বাভাবিকভাবে দৈনিক তিনটা থেকে পাঁচটা খেজুর খেতে পারেন। খেজুরে থাকা প্রাকৃতিক চিনি রোজা ভাঙ্গার জন্য সবচেয়ে কার্যকর। তবে খেজুর খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে সকালবেলা।
ভারতীয় ডায়াবেটোলজিস্ট রোশানি গ্যাজ বলেন, যদি রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায় তাহলে ডায়াবেটিস রোগীরাও খেতে পারেন খেজুর। তবে, খেজুর খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়াই ভালো।
তবে পুষ্টিবিদরা বলেন, ডায়াবেটিস রোগীরা দৈনিক ছয় থেকে আটটি খেজুর খেতে পারেন।
তবে বেশি খেজুর খেলে মুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিতে পারে।এছাড়াও দাঁতের মাড়ি ক্ষয়ের রোগেও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। তাই পরিমিত পরিমাণ খেজুর খাওয়াই উচিত। -সূত্রঃ Click This Link
১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট I ধন্যবাদ আপনাকে I
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪২
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, শুকরিয়া। অভিনন্দন আপনাকেও।
১৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:০৭
জাহিদ হাসান বলেছেন: আপনি কিপ্টে মানুষ স্বীকার করে নেন
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্য ধন্য। দয়ামায়া দেখালেও দেখছি বিপদ! আমি যে কিপ্টে- আলবত সহি বাত! কারণ, আপনার ভাবীও কিন্তু মাঝেসাঝেই আমাকে 'কিপ্টে', 'কৃপন' বলে ক্ষেপানোর চেষ্টা করেন! ক্ষ্যাপানো হোক আর অন্য কিছুই হোক, তিনি যা বলেন তা কি মিথ্যে হতে পারে! আমি ধরে নিই তা নির্ঘাত সত্য!
কিন্তু কথা হচ্ছে, তিনি যা বলে থাকেন, আপনিও তো দেখছি সেই একই কথা বললেন! রহস্য রহস্য লাগছে কিন্তু! মিলে যায় কেমনে! বুঝতেছি না!
পুনরাগমনে অভিনন্দন। ভালো থাকবেন, প্রার্থনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩২
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: অতি প্রয়োজনীয় পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ জানাই।