নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রাভেল ব্যাগের খোঁজখবরঃ

০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৮

President 32 L Laptop Backpack (Brown) ছবিঃ অন্তর্জাল।

ট্রাভেল ব্যাগের খোঁজখবরঃ

শীতকাল বেড়ানোর মৌসুম। পিঠা পায়েশের আনন্দে মেতে ওঠার সময়। হালকা শীতের ছোঁয়া দরজায় কড়া নাড়ছে। আজ ৩ নভেম্বর ২০২০, ১৭ ই কার্তিক ১৪২৭ বঙ্গাব্দ, কার্তিকের নবান্নের প্রভাত এসেছে কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে। বেড়ানোর মৌসুম শীতকালে প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি ফ্যাশনেবল ট্রাভেল ব্যাগের চাহিদা বেড়ে যায়। কমবেশি চাহিদা যদিও থাকে সারা বছর জুড়েই। কারণ, সৌখিন ভ্রমনের পাশাপাশি জীবন জীবিকার নানাবিধ প্রয়োজনে মানুষকে বছরের সব ঋতুতেই এক স্থান থেকে অন্যত্র ভ্রমন করতে হয়। বেড়াতে যেতে হয়। আর বেড়াতে যাওয়ার প্রসঙ্গ উঠলে প্রথমেই প্রয়োজন পড়ে যুতসই ট্রাভেল ব্যাগের। বাজারে নানা আকার, আকৃতি, রং ও নকশার ব্যাগ পাওয়া যায়। সংক্ষিপ্ত সময়ের ভ্রমন কিংবা একা বেড়াতে গেলে প্রয়োজন পড়ে ব্যাকপ্যাক বা ট্রাভেল ব্যাগ। আর সপরিবারে বেড়াতে গেলে অথবা একটু বেশি দিনের পরিকল্পনা নিয়ে কোথাও গমন করলে সেই ক্ষেত্রে ট্রলিব্যাগের চিন্তা মাথায় রাখতে হয়।

President 32 L Laptop Backpack (Black)

বাজার ঘুরলে চোখে পড়ে রং-বেরঙের নানা আকারের ট্রাভেল ব্যাগ। ছোট-বড় নানা আকারের ব্যাকপ্যাকের চাহিদা এখন ভালো। তরুণরা তো বটেই, সব বয়সীদেরকেই ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করতে দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নানা ধরনের হাতে ঝোলানো ব্যাগও বেড়াতে যাওয়ার জন্য অনেকে কিনছে। আসলে কোন ব্রান্ডের ব্যাগ, ট্রলি ইত্যাদির গুণগত মান উন্নত, কোন ব্রান্ডগুলো দেখতে সুন্দর, টেকসই এবং বহনে আরামদায়ক -এসব জেনে রাখা ভালো। কারণ, বলা তো যায় না, ভ্রমনের ডাক কার কখন এসে পড়ে! তাছাড়া এই ট্র্যাভেল ব্যাগ যদি আপনার মনের মতো কিংবা আরামদায়ক না হয়ে থাকে তবে পুরো যাত্রাটাই মাটি হওয়ার সম্ভাবনা কিন্তু থেকেই যায়। তাই চলুন, দেরি না করে কিছু ব্যাগ সম্মন্ধে টুকটাক ধারণা নিয়ে রাখি-

haversack bag হ্যাভারস্যাক ব্যাগ

হ্যাভারস্যাক haversack:

দেশি ও চায়না হ্যাভারস্যাক ব্যাগের দাম কম হওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রেসিডেন্ট ও স্যামসোনাইটের মাঝারি আকারের হ্যাভারস্যাকের চাহিদাও আছে। দাম ৫ হাজার থেকে শুরু। বিভিন্ন রং ও আকারের এসব ব্যাগে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন জিনিস রাখার জন্য অনেক ছোট পকেট থাকে। ওয়ারেন্টি আছে। এছাড়াও ম্যাক্স এবং পোলো ব্যাগের চাহিদাও রয়েছে।

Xiu Ling president caster board chassis luggage trolley suitcase

ট্রাভেল ট্রলি:

ট্রাভেল ট্রলি ব্যাগগুলো সাধারণতঃ ১৮, ২০, ২২, ২৪ ও ২৬ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে। ২ ও ৪ চাকার এসব ব্যাগে বেশি জিনিস নিয়ে দূরে ভ্রমণ করতে বেশ সুবিধা।

Rolling Duffel Bag

ডাফল ও রোলিং ব্যাগ:

ঝোলার মতো দেখতে এসব ব্যাগের আকার ১৮ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়। কাঁধে কিংবা হাতে ঝুলিয়ে নেয়ার উপযোগী।

backpack

ব্যাকপ্যাক:

বেড়াতে যেতে তেমনি কাপড়-চোপড়, নিত্যপ্রয়োজনীয় অল্পস্বল্প জিনিসপত্র নিয়ে ঘুরতে ব্যাকপ্যাক আদর্শ। নানা ডিজাইনের এসব ব্যাগে আকার ও রঙেও বৈচিত্র্য রয়েছে।

Solitude Travel Bag

ট্রাভেল ব্যাগ:

কাপড়ের স্টাইলিশ ট্রাভেল ব্যাগ, চেম্বার ছাড়া ট্রাভেল ব্যাগ, চামড়ার এক্সক্লুসিভ ট্রাভেল ব্যাগ, মাল্টিপারপাস ট্রাভেল ব্যাগসহ বাজারে আছে নানা আঙ্গিকের ব্যাগ। নিউমার্কেটের সাদিয়া ট্রাভেল কিটের স্বত্বাধিকারী এমদাদুল হক জানালেন, কিছু কিছু ট্রাভেল ব্যাগ কাঁধে, পিঠে, হাতে সবভাবেই নেওয়া যায়। পাটের তৈরি ব্যাকপ্যাক ও ট্রাভেল ব্যাগও পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। পাট, চামড়া ও সুতা দিয়ে তৈরি এসব বাহারি ব্যাগগুলো যেমন হালকা তেমনি ফ্যাশনেবল।

কোথায় পাবেন:

রাজধানীর বাইতুল মোকাররম মার্কেট, গুলিস্তান এলাকা, নিউমার্কেট ও বঙ্গবাজারে ব্যাগের অনেক দোকান রয়েছে। এসব জায়গায় যে কোনো দামের ও মানের ব্যাগ পাবেন। তবে গুলিস্তান এলাকায় ব্যাগ কিনতে গেলে অবশ্যই সাবধানে যাবেন। কারণ, দরদাম করেই এসব মার্কেটের মালামাল কিনতে হয়। সরল সোজা ক্রেতা পেলে এদের হাতে মোটামুটি নাকাল হওয়া কোনো ব্যাপারই না। এছাড়া রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স, যমুনা ফিউচার পার্ক, আজিজ মার্কেটের নিচতলায় অনেক ব্যাগের দোকান আছে। এ ছাড়া সারা দেশের মার্কেট ও শপিং সেন্টারে পছন্দনীয় এবং প্রয়োজনীয় ব্যাগ পাবেন।

কোন ব্রান্ডের ব্যাগ কিনবেন?

বিদেশি ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে প্রেসিডেন্ট, টি ট্রাভেলস, ক্যামেল মাউন্টেইন, ব্ল্যাক ডায়মন্ড, উইলসন, পাওয়ার, অরনেট, পিয়ারি গার্ডেন, ফ্যান্টাসিয়া, লিভস কিং, মিনিস্টার, ম্যাক্স, টার্গেট, টিডল ব্র্যান্ডের ব্যাগ পাওয়া যায়। দেশি ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ব্যাগপ্যাকার্স, ফোর ডাইমেনশনস ও জুরেক্সের ব্যাগ রয়েছে বাজারে।

দরদাম কেমন:

ট্রলির দাম পড়তে পারে ৪২০০ থেকে ৬৬০০ টাকা। বাজারে ক্যামেল মাউন্টেন, উইলসন ও পাওয়ারের ব্যাকপ্যাকের দাম ১০০০ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে। স্পেশাল ব্ল্যাক ডায়মন্ডের ব্যাগের দাম ৯০০০ থেকে ২০০০০ টাকা পর্যন্ত। প্রেসিডেন্টের হ্যাপার ব্যাগগুলোর দাম ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকা। ট্রাভেল ব্যাগ ১৫০০ থেকে ২২০০ টাকা। ট্রাভেল ট্রলি ২৫০০ থেকে ৬৬০০ টাকা। চামড়ার ব্যাগগুলো ৩৫০০ থেকে ৬০০০ টাকার মধ্যে। টি ট্রাভেলসসহ অন্য ব্র্যান্ডগুলোর ব্যাকপ্যাক ৮০০ থেকে শুরু হয়ে ৩০০০ টাকা পর্যন্ত। ট্রলি বা চেইন স্যুটকেসের দাম ২০০০ থেকে শুরু। পাটের ব্যাকপ্যাকগুলোর দাম ৮০০ থেকে ১৫০০ টাকা এবং ট্রাভেল ব্যাগ ১১০০ থেকে ২২০০ টাকার মধ্যে। ফোর ডাইমেনশনের নানা আকারের ব্যাকপ্যাকগুলোর দাম ১০০০ থেকে ৩০০০ টাকা। ট্রাভেল ব্যাগগুলোর দাম পড়বে ২০০০ থেকে ৩০০০ টাকা।

max travel bag ম্যাক্স এর এই ব্যাগগুলো পছন্দসই এবং মজবুতও বেশ ভালো, অধিকাংশ ব্যাগই দেখলাম ৩ বছরের গ্যারান্টিসহ বিক্রি হচ্ছে।

ব্যাগ কেনার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখতে ভুলবেন নাঃ

ট্র্যাভেল ব্যাগের ক্ষেত্রে কাপড়টি পানি প্রতিরোধক কি না দেখে নিন। এ ক্ষেত্রে প্যারাসুট কাপড় ভালো। এর পাশাপাশি কিনতে পারেন প্লাস্টিক বডি, জিন্স কাপড়, ম্যাক্স, লিলেন এবং লেদারের ব্যাগ।

ট্রলিব্যাগ কেনার সময় এর চাকার প্রতি লক্ষ্য রাখুন। এই ক্ষেত্রে লোহার চাকা লাগানো ব্যাগ বেশ মজবুত। আর যেসব ব্যাগের সঙ্গে চাকা সরাসরি যুক্ত সেই ব্যাগ তুলনামূলক টেকে বেশিদিন। ট্রলিব্যাগের ক্ষেত্রে স্টিলের হাতল টেকসই।

চেইনগুলো ভালোভাবে দেখে নিন। সাধারণতঃ মোটা ধরণের চেইনওয়ালা ব্যাগের স্থায়িত্ব বেশি হয়। এগুলো সহজে নষ্ট হয় না। এছাড়া ব্যাগের সেলাইয়ের ফিনিশিংটাতে নজর রাখুন। ফিনিশিং ভালো না হলে এবং বাড়তি সুতা এখানে সেখানে ঝুলে থাকলে তাতে আটকে গিয়ে চেইন অল্প সময়ে কর্মক্ষমতা হারাতে পারে।

Sports Travel Bag

দাম যাচাই করেই কিনুনঃ

জ্বি, দামটা একটু যাচাই করেই কিনুন শখের ব্যাগ বা ট্রলিটি। একটি ট্রলি কিনতে গিয়ে দেড় দু'হাজার টাকার ঘাপলাও দেখেছি। ঘাপলা মানে, এক দোকানে যে ট্রলি এক দাম ৫০০০ টাকা, আরেক দোকানে সেই একই ব্রান্ডের একই সাইজের একই কালারের ট্রলিই কি না পাওয়া যায় ৩৫০০ টাকার ভেতরে। বিক্রেতাদের অনেকেই আপনাকে কোম্পানির রেটচার্ট টার্ট অনেক কিছু দেখাবে। এসব দেখানোর পরে আপনার আর কিছু বলার থাকবে না। আপনাকে দোকানি বোঝাবে যে, দেখেন, কোম্পানির এই ফিক্সড প্রাইসের পরে আমাদের আর কিছু করার থাকে না, ইত্যাদি ইত্যাদি। আপনিও সরল বিশ্বাসে মনে করবেন যে ঠিকই তো, কোম্পানি যেখানে ফিক্সড করে দিয়েছে দোকানির সেখানে করার কি আছে! কিন্তু না এখানেই ঘাপলা। এই রেটচার্ট হচ্ছে ধান্দার আরেক ফন্দি। এজন্য দেখেশুনে কেনার সিদ্ধান্ত নিন, তাহলে ঠকার সম্ভাবনা থাকবে না অথবা নিদেনপক্ষে কমবে।

এসব কথা বলার পেছনে কারণ হচ্ছে- অভিজ্ঞতায় দেখেছি, ব্যাগ, কসমেটিক্স জাতীয় আইটেমগুলোয় অনেকের গলাকাটা লাভ করার একটা ব্যাপার চোখে পরে। এই ব্যাবসার কিছু গোপন রহস্য রয়েছে। এর একটি হচ্ছে, অধিকাংশ কসমেটিক্স এর দাম সাধারণ মানুষ জানে না। এর ফলে ঠকানোর সুযোগটা কেউ কেউ নিয়ে রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়ার ধান্ধায় থাকেন।

Sports Travel Bag

যে জন্য এই ব্যাগ কাহিনীঃ

ব্যাগ কিনতে গিয়েই মূলতঃ ব্যাগ কাহিনীর জন্ম। যাক, কারও যদি সামান্য প্রয়োজনে আসে তাহলেই লেখা স্বার্থক। সকলের জন্য শুভকামনা। এবারের শীতকাল উপভোগ্য হয়ে উঠুক সবার জন্য। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার দয়ায় ভালো থাকুন সকলে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: ব্যগ সম্পর্কে ধারনা পেলাম পোস্টের মাধ্যমে।


আমি দেখছি আমার অনেক ভ্রমন সঙ্গিরা ছোট ব্যাগে অনেক প্রয়োজনীয় কাপড় রাখতে পারে, তা অবশ্য গুছানোর উপর নির্ভর।

আমি ভ্রমনের কথা শুনলেই হুলস্থুর হয়ে যা পাই তা ঢুকাই শেষে হয় কি, অতি প্রয়োজনীয় জিনিসটাই নিতে ভুলে যাই, অথবা স্থান সংকুলানে নেয়া হয় না।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



ব্যাগ গবেষনা অবশ্য সময়ের ব্যাপার। আমার নিজেরও এ বিষয়ে ধারণা খুবই সামান্য। সেটাই শেয়ার করার চেষ্টা আর কি।

অনেকের গোছানোর পদ্ধতি চমৎকার। যেমনটা বলেছেন, আপনার মত আমিও ভুলোমনের। অগোছালোভাবে রাখা হলে এক ব্যাগের মালামাল দিয়ে মোটামুটি তিনটা ব্যাগ ভর্তি করা কোনো ব্যাপার না। একটু সতর্ক হলেই সমাধান করা সহজ হয়ে যায়।

বহু দিন পরে আপনার সাথে সাক্ষাৎ। কেমন ছিলেন এবং আছেন?

কল্যানের দুআ নিরন্তর।

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এক দামের দোকান থাকলে ভালো হতো।
দেখা যায় দাম হাকে ৬০০০ টাকা সেটা দামাদামি করলে কেনা যায় ৬০০ টাকায়।

আমার মতো বোকারা দামাদামি করতে গিয়ে ঠকেন।
আমাদেরকে ঠকানো হয়।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



আসলেই তাই। কিন্তু এক দামের দোকানেও তো ভ্যাজাল দেখেছি। এরা ৫০০ টাকার মালের গায়ে ১২০০ টাকার স্টিকার লাগিয়ে রাখে। যাবেন কোথায়?

জীবনে কতবার ঠকেছেন বলতে পারবেন? আমার কিন্তু বেশ ভালো অভিজ্ঞতা আছে এই ব্যাপারে। :)

শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে। জানলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার ব্যাগ কেনার অভিজ্ঞতা জানতে পারলে ভালো লাগতো। কোনো স্মৃতি যদি শোনাতেন!

৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আমি ঠকা পাবলিক। সব সময় ঠকি।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



কোনো চিন্তা করবেন না। আপনার দলের পাল্লাই আশা করি ভারী হবে। দেশে বেড়াতে এলে এককাপ চায়ের বিনীত দাওয়াত থাকলো। :((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.