নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
ছবিঃ অন্তর্জাল।
পৃথিবীতে যাদের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছেনি, তাদের বিষয়ে কেয়ামত দিবসে কি ফায়সালা হবে?
পৃথিবীতে যাদের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছেনি, তাদের বিষয়ে কেয়ামত দিবসে কি ফায়সালা হবে? তাদের পরিণতি কী হবে? গুরুত্বপূর্ণ এই প্রশ্নটি অনেকেরই। অনেকেই এই বিষয়ে জানতে চান। স্বাভাবিকভাবেই চিন্তাশীল এবং ভাবুক ব্যক্তি মাত্রের মনেই এমন প্রশ্ন উদয় হওয়া যৌক্তিক এবং খুবই স্বাভাবিক। তবে ইসলাম ধর্মের উষালগ্ন থেকে এর অব্যাহত জয়যাত্রা, বিশ্বময় জনপদে জনপদে এর অপরিমেয় গ্রহণযোগ্যতা এবং বিপুল উত্থান যাদের কাছে গাত্রদাহের কারণ, সেসব বন্ধুরা স্বভাবতঃই বিষয়টির হাস্যকর, বানোয়াট এবং মনগড়া ব্যাখ্যা উপস্থাপন করে ইসলাম ধর্মকে অগ্রহনযোগ্য হিসেবে উপস্থাপন করার পাশাপাশি মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তাআ'লার ন্যায়বিচারক হওয়ার বিষয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপপ্রয়াসে লিপ্ত। আলহামদুলিল্লাহ, আজ আমরা কুরআন হাদিসের আলোকে প্রশ্নটির উত্তর খুঁজতে চেষ্টা করবো। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আহকামুল হাকিমীন তথা, সকল বিচারকের বিচারক। তিনি কারও প্রতি বিন্দুমাত্র অবিচার করবেন না। এটা তাঁর পক্ষে অসম্ভব। সুতরাং, অন্যায়ভাবে কাউকে শাস্তি দেয়ার প্রশ্ন তাঁর প্রতি আরোপ করা নিতান্ত অপরাধ, চরম মিথ্যাচারও বটে। বিষয়টি পরিষ্কার করার স্বার্থে ক্ষুদ্র এই নিবন্ধ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা আমাদের জানা অজানা অপরাধ ক্ষমা করুন। তিনি আমাদের জ্ঞানের ভেতরে বরকত দান করুন।
রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, 'ভূপৃষ্ঠে এমন কোন স্থান থাকবে না যেখানে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছবে না।' -মুসনাদে আহমাদ হা/ ২৩৩৬৫, মিশকাত: ৪২
এই হাদিস থেকে জানা যায় যে, পৃথিবীর প্রতিটি স্থানে দ্বীনে হক এর দাওয়াত কেয়ামতের পূর্বে পর্যায়ক্রমে অবশ্যই পৌঁছে যাবে। প্রসঙ্গতঃ জ্ঞানী মাত্র অনুধাবন করবেন যে, আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর পূর্বে প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই ভবিষ্যত বাণীটি যখন করেছিলেন তখনকার বিশ্বের বিদ্যমান যোগাযোগ ব্যবস্থায় এই কাজটি এতটা সহজ মনে করার কোনো কারণ নিশ্চয়ই ছিল না। আধুনিক বহুবিধ প্রযুক্তির কল্যানে আজ যাতায়াতসহ যোগাযোগের অসাধারণ এবং অবাক করা উন্নতি হয়েছে। গোটা পৃথিবী বলতে গেলে আমাদের হাতের মুঠোয় এখন। বিজ্ঞানের ভাষায় পৃথিবী 'গ্লোবাল ভিলেজে' পরিণত হওয়ায় এখন আর বিশ্বের কোনায় কোনায়, জনপদে জনপদে ইসলামের বাণী পৌঁছে দেয়ার কাজটিকে অসম্ভব কিংবা তেমন কষ্টসাধ্য কাজ বলেও মনে হয় না। ইতোমধ্যে এই হাদিসের বহুল বাস্তবায়ন আমরা লক্ষ্য করেছি। আশা করা যায়, এই হাদিসের মর্মানুসারে এর পুরোপুরি বাস্তবায়ন অত্যাসন্ন ইনশাআল্লাহুল আযিয। হয়তো সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের কানে কানে পৌঁছে যাবে তাওহিদের অমীয় বানী। প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এই হাদিস তাঁর অসংখ্য মু'জিজার ভেতর থেকে একটি অনন্য মু'জিজা বটে।
কিন্তু কথা থেকে যায়, এরপরও যদি কারও নিকটে ইসলামের দাওয়াত না পৌছে, তাহলে তাদের অবস্থা কি হবে? এর উত্তর আমরা অন্য এক হাদিসে পাই যে, আল্লাহ তা' আলা কিয়ামতের দিন তাদের আনুগত্যের পরিক্ষা নিবেন। এতেই তারা জান্নাতী বা জাহান্নামী হবে। প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে, 'কিয়ামতের দিন চার ব্যক্তি আল্লাহ তাআ'লার সাথে ঝগড়া করবে। যথাঃ
১) বধির, ২) পাগল, ৩) অতি বৃদ্ধ এবং ৪) যে ইসলামের দাওয়াত পায়নি। বধির বলবে, হে আল্লাহ! ইসলাম এসেছে আমি কিছু শুনতে পাইনি; পাগল বলবে, ইসলাম আগমন করেছে, অথচ শিশুরা আমার দিকে পশুর বিষ্ঠা নিক্ষেপ করেছে; অতি বৃদ্ধ বলবে, ইসলাম আগমন করেছে, অথচ আমি কিছু বুঝতে সক্ষম হইনি। আর ইসলামের দাওয়াত না পাওয়া ব্যক্তি বলবে, হে আল্লাহ! আপনার কোন দাওয়াতদাতা আমার নিকট আসেনি! অতঃপর আল্লাহ তা' আলা তাদের নিকট থেকে আনুগত্যের শপথ নিবেন। এরপর তাদের নিকট একজন দূত প্রেরণ করবেন এই মর্মে যে, তোমরা আগুনে প্রবেশ কর। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যার হাতে আমার প্রাণ, তার কসম করে বলছি, যে ব্যক্তি তাতে প্রবেশ করবে, আগুন তার উপর শীতল ও শান্তিদায়ক হয়ে যাবে, কিন্তু যে ব্যক্তি প্রবেশ করবে না, তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।' -ত্বাবারাণী, সিলসিলা সহিহা, হাদিস নং-১৪৩
যাদের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছেনি তাদের পরিণতি বিষয়ে প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ এর বক্তব্য প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেন-
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। এই শ্রেণির মানুষ সম্পর্কে সবচেয়ে সুন্দর অভিমত হচ্ছে- কেয়ামতের দিন তাদেরকে পরিক্ষা করা হবে। যে ব্যক্তি নির্দেশ মান্য করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি অমান্য করবে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে। এর সপক্ষে দলিল হচ্ছে,
আল্লাহ তাআলার বানী-
وَمَا كُنَّا مُعَذِّبِينَ حَتَّى نَبْعَثَ رَسُولاً
'আমরা রাসূল প্রেরণ ব্যতিরেকে কাউকে শাস্তি দিই না।' -সূরা বনী ইসরাইল, আয়াত: ১৫
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা আমাদের তাওহিদের মর্মবাণী অনুধাবন করে এর উপরে আমৃত্যু অটল এবং অবিচল থাকার সাথে সাথে আমাদের উপরে ন্যস্ত দ্বীনের দাওয়াত পৃথিবীর প্রত্যেক বনি আদমের কানে কানে পৌঁছে দেয়ার নববী দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার তাওফিক দান করুন।
তথ্য গ্রহণের জন্য কৃতজ্ঞতাঃ islamqa.info, AsunSantirChayatale ফেসবুক পেজসহ অন্যান্য অনলাইন রিসোর্স।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৬
নতুন নকিব বলেছেন:
অসংখ্য মোবারকবাদ।
কৃতজ্ঞতাসহ।
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খইরান
খুব সুন্দর বিষয়ে পোস্ট
ভালো থাকুন
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৭
নতুন নকিব বলেছেন:
হাইয়াকিল্লাহ।
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই পোস্ট যারা পড়বে ধরে নেয়া যায় যে তাদের কাছে ইসলামের দাওয়াত এই পোস্টের মাধ্যমে হলেও পৌঁছেছে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৮
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, ইনশাআল্লাহুল আযিয।
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮
ইসিয়াক বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাইয়ের সাথে আমি একমত।৷
ধর্ম নিয়ে জগাখিচুরি পোস্টের জন্য ব্লগে আসতে ভালো লাগে না। মাঝে মাঝে পোস্ট পড়ে আমি বিভ্রান্ত হয়ে পড়ি। ইসলাম ধর্ম নিয়ে এই সব মন গড়া পোস্ট দেওয়া বন্ধ হোক।
পোস্টে ভাললাগা জানবেন ভাই।
শুভকামনা।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৮
নতুন নকিব বলেছেন:
মোবারকবাদ।
অনেক অনেক ভালো থাকার প্রার্থনা।
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব ধর্মই আদি মানুষের চিন্তাভাবনা, যা ভুল ও রূপকথার গল্প; সৃষ্টিকর্তার সাথে যদি প্রতিতি মানুষের সরাসরি কথা না হয়ে থাকে, তা'হলে, আলাদাভাবে কারো সাথে সৃষ্টিকর্তার যোগাযোগ একটি রূপকথা।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২১
নতুন নকিব বলেছেন:
দারুন উদ্ভট কথা বলেছেন বলে ধন্যবাদ।
আবোল তাবোল কথা বলায় আপনি ট্রাম্প এর অবস্থানের কাছাকাছি এগিয়ে যাচ্ছেন বুঝা যায়।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২২
নতুন নকিব বলেছেন:
ট্রাম্প মহোদয়ের সাথে সাক্ষাৎ করে তার দোআ নিলে আপনার এই কাজে বরকত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন:
ঈশ্বর কি অন্যায়- অবিচার- অরাজকতা নিরোধে ইচ্ছুক কিন্তু অক্ষম?
তাহলে তিনি সর্বশক্তিমান নন।
তিনি কি সক্ষম কিন্তু অনিচ্ছুক ?
তাহলে তিনি পরম দয়াময় নন,বরং অপকারী সত্ত্বা।
তিনি কি সক্ষমও নন,ইচ্ছুকও নন?
তাহলে কেন তাকে ঈশ্বর নামে ডাকা?
এপিকিউরাস(৩৪১-২৭০ খ্রি: পূ
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
পরিক্ষার হলে বসে কেউ যদি আঁকিবুকি করে পৃষ্ঠা নষ্ট করে অথবা, কোনো কিছু না লিখে বসেও থাকে, তাকে হল থেকে বের করে দেয়া আইন বিরুদ্ধ। তাকে তার কাজের প্রতিদান দিতে হলে ফলাফল ঘোষনা পর্যন্ত প্রতীক্ষা করতে হবে।
মানুষের পার্থিব জীবনও পরিক্ষার ক্ষেত্র। পরকালে বিশ্বাসীগণের জন্য ফলাফল ঘোষনার সময় সামনে অপেক্ষমান। আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তরও সেখানে পাওয়া যাবে।
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধর্ম মানুক বা নাই মানুক সবসময়ই ভাল মানুষ ভাল কাজ করে,খারাপ মানুষ খারাপ কাজ করে।
কিন্তু ধর্ম কিছু ভাল মানুষকে দিয়ে খারাপ কাজ করিয়ে নেয়,এবং খারাপ মানুষকেও ভাল করতে পারে না।।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৬
নতুন নকিব বলেছেন:
কিন্তু ধর্ম কিছু ভাল মানুষকে দিয়ে খারাপ কাজ করিয়ে নেয়,এবং খারাপ মানুষকেও ভাল করতে পারে না।।
-একমত হতে পারলাম না। দুঃখিত!
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের জন্ম নারীর পেটে, মৃত্যুর পর সে মাটিতে মিশে যাবে; বিচার আচার, স্বর্গ নরক, সবই রূপকথা; বিচার আচার হয় জীবিত থাকার সময়, মৃত্যুর পর সবই মাটি।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৯
নতুন নকিব বলেছেন:
চমৎকার একটি উদ্ভট কথা বলার জন্য ধন্যবাদ। এগুলো অবশ্য আপনি প্রায়শ বলেন।
এই বিষয়ে অপরিমেয় অবদান রাখার কারণে আপনাকে পুরষ্কৃত করার দাবি জানাচ্ছি।
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনার এই লেখাও ইসলামের দাওয়াত। তাই মুসলিম নামের কিছু হারামগোর সোজা পথে কোনো হাটবে না। মরার পর তাদের পরিবার কেন জানাজা পড়ায়।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৪
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, এটাও দাওয়াত অবশ্যই ইনশাআল্লাহ।
কৃতজ্ঞতা।
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
@নেওয়াজ আলি,
আপনি বলেছেন, " আপনার এই লেখাও ইসলামের দাওয়াত। তাই মুসলিম নামের কিছু হারামগোর সোজা পথে কোনো হাটবে না। মরার পর তাদের পরিবার কেন জানাজা পড়ায়। "
-আপনার জানাজা যখন হবে, আপনাকে নোয়াখালী থেকে সোজা বেহেশতে পাঠিয়ে দেব হয়তো আপনার পরিবার; কিন্তু জানাজা পড়ানো মানে মাটিতে রেখে দেয়া, ইহা ফেরাউনদের পিরামিড আর ঢাকার কবর সবখানে একই।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৮
নতুন নকিব বলেছেন:
ফেরাউনদের পিরামিড আর ঢাকার কবর সবখানে একই।
-আপনার দৃষ্টিতে হয়তো একই। কিন্তু আসলে এক নয়। তফাত বিশাল। এগুলো বুঝার মত জ্ঞান আপনাকে নূরু ভাইয়ের কাছ থেকে নিতে হবে।
১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: মানুষের জন্ম নারীর পেটে, মৃত্যুর পর সে মাটিতে মিশে যাবে; বিচার আচার, স্বর্গ নরক, সবই রূপকথা; বিচার আচার হয় জীবিত থাকার সময়, মৃত্যুর পর সবই মাটি।
সহমত।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৯
নতুন নকিব বলেছেন:
সহমত বললে হবে! অবশ্য অবশ্য অবশ্যই সহমত বলতে হবে। গুরু বলে কথা!
ধন্যবাদ।
১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৩৭
কালো যাদুকর বলেছেন: আসসালামুআলাইকুম:
একটা দরকারী বিষয় জানলাম। এটা আমারও প্রশ্ন ছিল। যাক আপনার ব্যাখ্যার আলোকে একটা উত্তর পাওয়া গেল।
২২:৬৯ "Allah will judge between you ˹all˺ on Judgment Day regarding your differences. "
ধন্যবাদ।
১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাল একটি বিষয়ে লিখেছেন ।
এ বিষয়ে ইন্টারনেটে দেখলাম A brother has parents who are deaf. Will he be questioned on the Day of Resurrection on why he did not convey Islam to them?
একজন পাঠকের এ ধরনের প্রশ্নের প্রেক্ষিতে সেখানে নিন্মোক্ত উ্ত্তর দেয়া হয়েছে ।
It is upon him to convey according to his ability. It has been reported in the ḥadīth of al-Aswād ibn Sārī and Abū Hurairah in al-Musnad of Imām Aḥmad, that the Prophet ﷻ said; “There will be four [types of individuals] on the Day of Judgement; a deaf person who cannot hear anything, a dumb person, a senile person and one who died before the advent of Islam. As for the deaf, he will say, ‘O’ my Lord, Islam came [to me] but I was unable to hear anything’. As for the dumb, he will say, ‘O’ my Lord, Islam came [to me] but the children threw [dry] dung at me’. As for the senile, he will say, ‘O’ my Lord, Islam came [to me] but I comprehended nothing’, and the one who died before the advent of Islam will say, ‘O’ my Lord, no one came to me as a messenger [of your religion].’ So Allāh will take a covenant of devout obedience from them. Then a messenger will be sent to them ordering them to enter the Fire”. The Prophet [then] said; “By the One in whose Hand is the soul of Muḥammad, if they enter [the fire], it will be cool and safe for them.” In the ḥadīth of Abū Hurairah it reads that the Prophet ﷻ said: “Whoever enters [the fire], will find it cool and safe; and whoever does not enter it, is pulled to it.” ( সুত্র : http://dusunnah.com/article/998/)
উপরের প্রদত্ত কথামালার মধ্যে “By the One in whose Hand is the soul of Muḥammad, এই কথাগুলির বিষয়ে আপনার বিজ্ঞ মতামত কামনা করছি ।
শুভেচ্ছা রইল
১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: নতুন নকিব,
চমৎকার লেখা । ভালো লাগলো খুব ।
১৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন এর সুবিচার সম্পর্কে কোনই সন্দেহ নেই। তাঁর মায়া, করুণা ও ক্ষমা - এই তিনের উপরই সম্পূর্ণ নির্ভরশীল।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পরম করুণাময় আল্লাহপাক সকলকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন। অত্যন্ত পরিতাপের সাথে জানাচ্ছি ব্লগে অনেকেই ধর্ম নবী রাসুল ও আল্লাহ নিয়ে কুটুক্তি করেন। টাইপকৃত লেখা মানুষের মনে প্রবল ছাপ তৈরি করে। তাদের জানা উচিত এই ঘৃণ্য কাজের জন্য তাদের সাথে সাথে অনেকে ভুল পথে চলে যাবেন এবং এই কারণে তাদের বাস নরকে হতে পারে অনন্তকাল!