নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র মাহে রমজানের বিশেষ কয়েকটি আমল

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪৭

ছবিঃ সংগৃহীত।

পবিত্র মাহে রমজানের বিশেষ কয়েকটি আমল

পবিত্র মাহে রমজান ইবাদতের মাস। আমলের মাস। রহমত মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। এ মাসেই তাকওয়া অর্জনের মহাসুযোগ লাভ করে মুমিন মুত্তাকি বান্দারা। তাকওয়া অর্জন রমজানের অন্যতম লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। রমজানে একটি নফল উত্তম কাজ করলে তা অন্য মাসের একটি ফরজ কাজের সমান। আর এ মাসের একটি ফরজ আদায়ের জন্য ৭০ টি ফরজ আদায়ের সাওয়াব প্রদান করা হয়। রমজান মাসে বিশেষ কিছু আমল রয়েছে। তন্মধ্যে কয়েকটি আমলের কথা তুলে ধরছি।

* সিয়াম পালন করা। এটি এ মাসের অন্যতম ইবাদাত। আল্লাহ তায়ালার ফরজ হুকুম। রমজানে রোজা না রাখলে ফরজ হুকুম লঙ্ঘন করা হবে।
* সময়মতো নামাজ আদায় করা। শুধু রমজানেই নয়। সারাবছরই সময়মতো নামাজ আদায় করতে হবে। নামাজ আল্লাহর ফরজ বিধান।
* সহীহভাবে কুরআন শরীফ শেখা ও বেশি বেশি তেলাওয়াত করা। কেননা এ মাস কুরআন নাজিলের মাস। সারাবছর হয়তো বিভিন্ন ব্যস্ততায় সেভাবে গুরুত্বসহ সবার জন্য কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করার সময় হয়ে উঠে না। কিন্তু রমজানে বেশি বেশি তেলাওয়াতের সময় বের করে কুরআন তেলাওয়াত করা।
* অপরকে কোরআন পড়া শেখানো। শুধু নিজেই না। অন্যকেও কুরআন তেলাওয়াত শেখানোর চেষ্টা করা।
* সাহরি খাওয়া। এটি সুন্নাত ইবাদাত।
* তারাবি নামাজ পড়া। ফুকাহায়ে কেরাম বলেছেন, অলসতা সত্ত্বেও যেনো তারাবিতে এক খতম কুরআন শরীফ পড়া থেকে বিরত না থাকে।
* বেশি বেশি শুকরিয়া আদায় করা। আল্লাহ তায়ালার অশেষ নেয়ামাত রমজান লাভ করতে পেরেছি এজন্য সব সময় শুকরিয়া আদায়া করা জরুরি।
* কল্যাণকর কাজ করা। অপরের কাজে সহযোগিতা করা। পরোপকার অনেক বড় ইবাদাত। যারা পরোপকার করেন তারা মহান মানুষ।
* তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া। রমজানের বাইরেও আমরা তাহাজ্জুদ পড়ি। তবে নিয়মিত পড়তে পারি না। রমেজানে নিয়মিত তাহাজ্জুদের অভ্যাস করা।
* বেশি বেশি দান করা। অন্য সময় দান করলে যে সাওয়াব পাওয়া যায়। রমজানের দানে তার চেয়ে অনেক বেশি সাওয়াব পাওয়া যায়। তাই বেশি বেশি দান করা।
* উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা।
* ইতিকাফ করা। পারলে পুরো মাস ইতেকাফ করা। না হয় অন্তত রমজানের শেষ দশদিন ইতেকাফ করা।
* দাওয়াতে দ্বীনের কাজ করা।
* সামর্থ্য থাকলে ওমরাহ পালন করা।
* লাইলাতুল কদর তালাশ করা।
* বেশি বেশি দোয়া ও কান্নাকাটি করা।
* সময়মতো ইফতার করা ও অন্যকে ইফতার করানো।
* তওবা ও ইস্তিগফার করা।
* তাকওয়া অর্জন করা।
* জাকাত দেওয়া।
* ফিতরা দেওয়া।
* অপরকে খাবার খাওয়ানো।
* আত্মীয়তার সম্পর্ক উন্নীত করা।
* কোরআন মুখস্থ বা হিফজ করা।
* আল্লাহর জিকির করা।
* মিসওয়াক করা।

রমজানের বিশেষ তিনটি আমল হলো: (১) কম খাওয়া, (২) কম ঘুমানো, (৩) কম কথা বলা।

হারাম থেকে দূরে থাকা; চোখের হেফাজত করা, কানের হেফাজত করা, জবানের হেফাজত করা।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
আল্লাহ রমজানের উছিলায় সবার মনের বাসনা পূরন করুক।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

এইসব পোস্টে পাঠক আসবেনা
খেমটা গানে দর্শক আছে নবী সঙ্গীতে নাই।

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

খানসাব সাদার দলেও আছেন আবার কালোর দলেও আছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.