নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
ছবিঃ অন্তর্জাল।
রমজানের শারীরিক কিছু উপকারিতা:
আলহামদুলিল্লাহ, রোজা রাখার ফলে রোজাদার ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিকভাবে অনেক উপকার সাধিত হয়- যা কিনা সাম্প্রতিককালে চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণায়ও উঠে এসেছে। রমজানের রোজায় আল্লাহ তাআ'লার সন্তুষ্টির সাথে সাথে বৈজ্ঞানিকভাবে আমরা নানান শারীরিক উপকারিতা পেয়ে থাকি। আমাদেরকে পবিত্র মাহে রমজানের দীর্ঘ একটি মাস সিয়াম সাধনায় অতিবাহিত করার নির্দেশদান করার পেছনেও যে আল্লাহ তাআ'লার বিশেষ কিছু হিকমাতও রয়েছে তার প্রমান অাধুনিক স্বাস্থ্য গবেষনায়ও পাওয়া গেছে।
আজ থেকে প্রায় আড়াইশো বছর পূর্বে, ১৭৬৯ সালে মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডঃ পিটার ভেনিয়ামিনভ রোজা নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেন। সেই রিপোর্টে তিনি মানুষকে রোজা রাখার উপদেশ দেন। তার যুক্তি ছিল, রোজার কারণে পরিপাকতন্ত্র একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিশ্রাম পায়। ফলে সুস্থ হবার পর তা ঠিকমত নিজের কাজ চালাতে পারে। মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডঃ পিজি স্পাসকি বলেন, রোজার মাধ্যমে কালাজ্বর ও শরীরের অন্যান্য পুরাতন রোগ কোনো ধরণের মেডিসিন ছাড়াই ভালো হয়ে যায়। জার্মান ডাক্তার ফেডারিক হ্যানিম্যান বলেন, রোজার মাধ্যমে মৃগী রোগ ও আলসারের চিকিৎসা করা যায়। এছাড়াও পেটের অসুখ, অজীর্ণ, বদহজম, গ্যাস্ট্রিকের চিকিৎসাও করা যায়।
ইতালির বিখ্যাত শিল্পী মাইকেল এঞ্জেলা ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলেন। ৯০ বছর পার হবার পরও তিনি কর্মক্ষম ও কর্মঠ ছিলেন। এর রহস্য জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, 'আমি বহু বছর আগে থেকে মাঝে মাঝে রোজা রেখে এসেছি। আমি প্রত্যেক বছর এক মাস ও প্রতি মাসে এক সপ্তাহ রোজা পালন করতাম।'
এমন অনেক উদাহরণযোগ্য ব্যক্তি রয়েছেন যারা রোজার মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন। এই সমস্ত বুদ্ধিজীবী ডাক্তার গবেষকরা ভালো করেই জানেন মহান স্রষ্টা অকারণে রোজাকে ফরজ করেননি। কারণ, তারা কুরআন ও ইসলামের নিয়ম কানুন নিয়ে রীতিমত পড়াশুনা ও গবেষণা করেন। আসুন, এবার জেনে নেয়া যাক স্বাস্থ্য ও মনের উপকারিতায় রোজার গুরুত্ব ও ভূমিকা সম্পর্কে।
ডায়াবেটিকসের ঝুঁকি কমায়ঃ
ডায়াবেটিকস রোগে আক্রান্তদের রোগীদের সবসময় ক্যালরি গ্রহণের ক্ষেত্রে আলাদা সতর্ক থাকতে হয়। রোজার দিনে ক্যালরি গ্রহণ করার ক্ষেত্রে আলাদা একটা নিষেধাজ্ঞা কাজ করে। তাই রোজা রাখলে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।
বার্ধক্যকে দূরে রাখেঃ
বার্ধক্য ভয় পায় না এমন মানুষ কমই পাওয়া যাবে। বার্ধক্য শরীর-মন দুটোকেই ভারাক্রান্ত আর অসহায় করে তোলে। রোজা রাখলে আয়ু বাড়ে এবং এটি বার্ধক্য সংশ্লিষ্ট সমস্যাগুলোকে দূরে রাখে।
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিঃ
রমজানে রোজা রাখার মাধ্যমে দেহ ও মনে নিঃসন্দেহে একধরণের ইতিবাচক অনুভূতির সৃষ্টি হয়। দুই দিন রোজা রাখলেই শরীরে হরমোন বাড়ার হার পাঁচ গুণ বাড়ে। রমজানে রোজা রাখার মাধ্যমে মস্তিষ্কে নতুন নতুন কোষের জন্ম হয়। ফলে মস্তিষ্কের কর্মদক্ষতা বেড়ে যায়।
হার্ট এটাক্টের ঝুঁকি কমায়:
ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ কমানোর এক আশ্চর্য পদ্ধতি রোজা। রোজা রাখলে প্রথমে গ্লুকোজ, পরে চর্বি কণা গুলি ক্ষয় হয়ে শক্তি উৎপাদন করে। মেটাবলিক রেটও কমে। এড্রিনালীন ও নর এড্রিনালীনের মত স্ট্রেস হরমোন উৎপাদন কমে। আর এতে করে মেটাবলিক হার একটা স্বাভাবিক মাত্রায় থাকে। ফলে ব্লাড প্রেসার কমে। যায় এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে ধমনীতে চর্বি জমার প্রক্রিয়ার উপর যা হার্ট এটাক্টের ঝুঁকি কমায়।
চর্বি কমাতে সহায়তা করেঃ
অতিরিক্ত খাবার গ্রহনের জন্য অনেকেই অনেক সমস্যায় ভুগতেছেন। তাই তো ইসলাম অতিরিক্ত আহার গ্রহনের পক্ষে নয়। অতিরিক্ত খাবার গ্রহনের ফলে দেহে প্রচুর চর্বি জমে যায়, ফলে শরীর অস্বাভাবিক মোটা হয়ে যায়, যা স্বাভাবিক জীবন যাপনকে ব্যাহত করে। কিন্তু রোজা রাখলে শরীরে জমে থাকা চর্বি শরীরের কাজে ব্যবহৃত হয় ফলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়।
হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধিঃ
মানুষের শারীরিক মাত্রা বৃদ্ধির লক্ষ্যে যে হরমোন বেশি প্রয়োজন, তা রোজা রাখার ফলে বৃদ্ধি পায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে রোজা একই সঙ্গে দেহের রোগ প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। রোজা পালনের ফলে দেহে রোগজীবাণুবর্ধক অনেক জীবাণু ধ্বংস হয়।
ধূমপানের অভ্যেস ত্যাগ:
যারা রোজা রাখেন তাঁরা দিনের দীর্ঘ সময় ধরে ধূমপান করেন না। এভাবে টানা একমাস ধূমপান না করার কারণে রোজাদারদের ধূমপানের অভ্যাস অনেকটাই কমে যায়। সেই সঙ্গে ধূমপানের কারণে সৃষ্ট নানা রকম সমস্যা দূর হয়ে যায়। দীর্ঘ সময় ধূমপান না করার কারণে রোজার মাসটি ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করার জন্য শ্রেষ্ঠ সময়। অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুস্থতার পাশাপাশি রোজায় মানসিক শক্তি, স্মরণ শক্তি, দৃষ্টিশক্তি, আধ্যাত্মিক শক্তি সহ সব কিছুই বৃদ্ধি পায়।
রোগ প্রতিষেধক ও প্রতিরোধের কাজ:
চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে রোজা একই সঙ্গে দেহের রোগ প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। রোজা পালনের ফলে দেহে রোগজীবাণুবর্ধক অনেক জীবাণু ধ্বংস হয়। ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে নানা প্রকার নার্ভ-সংক্রান্ত রোগ বৃদ্ধি পায়। রোজাদারের শরীরে পানির পরিমাণ হ্রাস পাওয়ার ফলে চর্মরোগ বৃদ্ধি পায় না। সুতরাং রোগের অজুহাত দেখিয়ে রোজা ভঙ্গ করা বৈধ নয়। আবার রোজার দিন শেষে মাগরিবের আজানের সময় যথাসময়ে ইফতার করা সুন্নত।
ইফতারের প্রচলিত কিছু উপকরণের মধ্যেও বিশেষ স্বাস্থ্যগত তাৎপর্য রয়েছে:
যেমন ছোলা ইফতারের ঐতিহ্যগত একটি উপাদান। ছোলার মধ্যে আমিষ, ভিটামিন, শ্বেতসার ও খনিজ লবণের পরিমাণ আশ্চর্যজনকভাবে বেশি। চিনির শরবত ইফতারের একটি অবিচ্ছেদ্য উপাদান হিসেবে কাজ করে। মোট কথা আধুনিককালে যাঁরা বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার করেছেন, তাঁদের জ্ঞানও আল্লাহপাক সৃষ্টি করেছেন। এ কারণে বৈজ্ঞানিকরা যতই গবেষণা করবেন, আল্লাহ তায়ালার দেওয়া প্রতিটি বিধানে তাঁরা তত বেশি উপকারিতা ও বৈজ্ঞানিক সমাধান খুঁজে পাবেন।
জিহ্বা ও লালাগ্রন্থির বিশ্রামে খাদ্যদ্রব্যের স্বাদ বৃদ্ধি:
পূর্ণ এক মাস রোজার ফলে জিহ্বা ও লালাগ্রন্থি বিশ্রাম পায়। ফলে এগুলো সতেজ হয়। যারা ধূমপান করেন তাদের জিহ্বায় ক্যান্সার প্রভৃতি রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তাই এক মাস রোজার সময় ধূমপায়ীরা ধূমপান কম করেন বলে উল্লিখিত রোগগুলো হওয়ার আশঙ্কা কম। এ ছাড়া এক মাস রোজার ফলে জিহ্বায় খাদ্যদ্রব্যের স্বাদও বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে তাদের বেলায়, যারা অত্যাধিক ধূমপান আর পান খেয়ে জিহ্বায় খাদ্যদ্রব্যের স্বাদ হারিয়েছেন।
রোজায় পানিশুণ্যতায় মুখ শুকনা হওয়ার আশঙ্কা খুবই কমঃ
আহারের সময় খাদ্যদ্রব্য যখন চিবানো হয় তখন লালাগ্রন্থি থেকে এক প্রকার রস নির্গত হয়, যা খাদ্যদ্রব্য চিবাতে, গলাধঃকরণ ও হজম করতে সাহায্য করে। দীর্ঘ এক মাস রোজার ফলে গ্রন্থিগুলো বিশ্রাম পায় বলে সতেজ হয়। লালগ্রন্থি থেকে অনবরত লালা নির্গত হওয়ায় মুখগহব্বর ভেজা ও পিচ্ছিল থাকে। গ্রন্থিগুলো থেকে কোনো কারণে যদি লালা নির্গত না হয়, তবে তাকে শুকনা মুখ বলে। তাই পূর্ণ এক মাস রোজার ফলে লালাগ্রন্থিগুলো বিশ্রাম পায় বলে মুখ শুকনা হওয়ার আশঙ্কা খুবই কম।
রোজা রাখার ফলে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিশ্রাম পায়ঃ
সারা বছরে পুরো এক মাস রোজা রাখার ফলে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিশ্রাম পায়। দৈনিক গড়ে প্রায় ১৫ ঘণ্টা উপবাসের সময় লিভার, কিডনি ও মূত্রথলি প্রভৃতি অঙ্গ বেশ উপকারিতা লাভ করে। যাদের লিভার ও প্লিহা বড় হয়ে গেছে, রোজার ফলে তাদের ওই বর্ধিত অংশ আপনাআপনি কমে আসতে সাহায্য করে। কিডনি ও মূত্রথলির নানা প্রকার উপসর্গ রোজার ফলে নিরাময় হওয়ার সম্ভাবনা আছে। রোজার ফলে অগ্ন্যাশয় থেকে হজমের রস দিনের বেলায় নির্গত বন্ধ থাকে বিধায় তা-ও একমাস বিশ্রাম পায়। ফলে অগ্ন্যাশয়ের কারণে বহুমূত্র রোগ উপশম পাবে।
পাকস্থলি স্বাভাবিকতা ফিরে পায়ঃ
অতি ভোজনের ফলে অনেকেরই পাকস্থলি বড় হয়ে যায়। রোজার ফলে বড় পাকস্থলি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে এবং তার প্রকৃত অবস্থা ধারণ করে। পাকস্থলি একটি বৃহদাকার পেশি বিশেষ। শরীরের অপরাপর পেশির মতো এরও বিশ্রামের প্রয়োজন রয়েছে। একে বিশ্রাম দেওয়ার একমাত্র পথ এর মধ্যে খাদ্য প্রবেশ না করানো অর্থাৎ রোজা রাখা। মোট কথা রোজার মাধ্যমে আল্লাহ পাক আমাদেরকে মাগফিরাত দান করেন।
রোজা ব্যক্তির মানসিক পরিবর্তনেও সাহায্য করেঃ
রোজা ব্যক্তির মানসিক পরিবর্তনেও সাহায্য করে। রোজায় যে আনন্দ, অনুভূতি, আত্মিক পরিতৃপ্তির সাথে সংযম, কৃপ্রবৃত্তি দমন, লোভ-লালসা, হিংসা, প্রতিহিংসা ইত্যাদি ত্যাগ করার যে আলোকোজ্জ্বল অনুভূতির চর্চা হয় তা রমযানের রোজা ছাড়া অন্য কোনভাবে লাভ করা যায় না। তাই রোগাক্রান্ত অবস্থায়ও অনেকেই রোজা রাখতে চান। তবে আমরা রোজা পালন করি অবশ্যই শুধুমাত্র আল্লাহ তাআ'লার সন্তুষ্টির জন্য। সাথে রোজার বৈজ্ঞানিক উপকারিতা আমাদের এক্সট্রা বোনাস।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২৯
নতুন নকিব বলেছেন:
তা আছে ঠিকই। কিন্তু রমজান তো বাধ্যতামূলক। প্রতি বছরই রাখতে হয়।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বাস্হ্য বিজ্ঞান যেইভাবে কম খাওয়ার কথা বলেছে, সেটার সাথে ুসলমানদের রোজার কোন মিল নেই; মুসলমানদের রোজা এসেছে ইহুদীদের রোজা থেকে, ইহুদীদের রোজা মুসলমানদের রোজা থেকে আরো স্বাস্হ্যকর।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:০৬
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় বন্ধু,
এরচেয়ে ভালো কমেন্ট আপনার পক্ষ থেকে আর কিইবা হতে পারে? মুসলমানদের রোজাকে আপনি যে তবুও রোজা বলেছেন, এটাই বা কম কিসে?
আচ্ছা, স্বাস্থ্যগত কিংবা ধর্মীয়- যে কারণেই হোক, আপনি কি রোজা থাকেন?
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রোজা ফরজ জানতাম। কিন্তু তার বহুবিধ উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরে সমৃদ্ধ হলাম।++ ধন্যবাদ প্রিয় নকিব ভাই আপনাকে।
আপনাদের ওখানে কি জামাতে তারাবির নামাজ হচ্ছে?
মাহে রমজানের শুভেচ্ছা জানবেন।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:১৮
নতুন নকিব বলেছেন:
মোবারকবাদ আপনাকেও প্রিয় চৌধুরি ভাই। রোজার উপকারিতার ব্যাপারটি আসলে বহুভাবে প্রমাণিত। আধুনিক বিজ্ঞান বিভিন্নভাবে পরিক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রমান করেছে যে, এটি দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক সুস্থতার চমৎকার একটি সিস্টেম। সঙ্গত কারণে এটি আসলে বিস্তৃত পরিসরে আলোচনারও বিষয়। পোস্টে অতি সংক্ষেপে সামান্য কিছু কথা আপনার ভালো লেগেছে দেখে কৃতজ্ঞতা।
জ্বি, আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের এখানে মসজিদগুলোতে তারাবিহর জামাআত হয়। অধিকাংশ মসজিদে করোনাকালীন সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পবিত্র রমজানে মুসল্লিদের ভীড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অবশ্য দুয়েকটি মসজিদে সীমিত সংখ্যক মুসল্লিদেরও নামাজ আদায় করতে দেখেছি।
আপনাকেও পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। সাথে ঈদুল ফিতরের আগাম শুভেচ্ছা।
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ১৩/১৪ ঘন্টা পানি না খেয়ে থাকার একটাই উপকার বেহেস্তে হুর পাওয়া।অন্য কোন উপকার নেই।অন্ততঃ বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।কেউ যদি বলে মিথ্যা বলে।প্রমান ছাড়া বলে।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:০২
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় বন্ধু,
আপনি সম্ভবতঃ রেগে আছেন কোনো কারণে। এত রেগে যেতে নেই। রাগ এমনিতেও শরির এবং মন উভয়ের জন্য ক্ষতিকর। তার চেয়ে বরং চলুন, আমার সাম্প্রতিক একটি পোস্টে ঘুরে আসি আবারও-
রোজা, অটোফেজি এবং মানব শরীরের প্রাকৃতিক সুস্থতাঃ
অবশ্য, আপনি উপরোক্ত লিঙ্কযুক্ত পোস্টেও একইরকম মনগড়া, প্রমানহীন এবং একপেশে মুখস্ত কিছু কথা বলে এসেছিলেন। যা যে কেউ দেখলেই বুঝে নিবে যে, এগুলো অযৌক্তিকভাবে বিরোধিতার খাতিরেই শুধু যুক্তি এবং বাস্তবতাবর্জিত বিরোধিতা।
যাক, শুভকামনা রাখছি। আপনার জয় হোক।
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:০৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: শরীরের কিছ পরিবর্তন হয় সেটা নিজেই বুঝতে পারি, বছরে এক মাস এমন জীবন যাপন মন্দ নয়।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:১৯
নতুন নকিব বলেছেন:
শুকরিয়া। আপনি সঠিক বলেছেন।
শুভকামনা জানবেন, প্রিয় ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা বছরের যে কোনো সময় এক আধদিন সারা দিন না খেয়ে থাকলে কিছু উপকার আছে।