![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
মক্কা-মদিনা, রাসূলের স্মৃতিধন্য চির আরাধ্য দুই নগরী মদিনাতুল মুনাওয়ারাহ, ছবিটি অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত।
হে মক্কাতুল মোকাররমা, হে পবিত্র নগরী, তুমি সেই তীর্থভূমি, যেখানে বাইতুল্লাহর স্নিগ্ধ সৌন্দর্য হৃদয়কে বিমুগ্ধ করে। হে সু-কুল্লাইল, রাতের নগরী, তোমার প্রতিটি ধূলিকণা আল্লাহর তাওহীদের সুরে গান গায়, প্রতিটি পাথর ফিসফিস করে ইবরাহিম আঃ-এর ত্যাগের অমর কাহিনী। তোমার আকাশ, পাহাড়, মাটি—সবই যেন হৃদয়ের গভীর থেকে ডেকে নিয়ে যায় প্রিয়তম রাসূল সাঃ-এর স্মৃতির কাছে, ইসমাঈল আঃ-এর সমর্পণের পথে, আর সাহাবায়ে কেরামের ভালোবাসার পদচিহ্নে। হে মক্কা, তুমি শুধু শহর নও—তুমি রূহের আশ্রয়, ঈমানের আলোকবর্তিকা, আল্লাহর ঘরের চিরন্তন ঠিকানা।
হজের এই মোবারক মৌসুমে, যখন হাজিরা বাইতুল্লাহর চারপাশে তাওয়াফে মগ্ন, তাদের প্রতিটি ঘূর্ণনে দুনিয়ার সব বাঁধন ছিঁড়ে আল্লাহর দিকে ধাবিত হয়। আমার হৃদয়ও যেন ছুটে চলে সেই পবিত্র কাফেলার সাথে, যেন আমি মিশে যাই তীর্থযাত্রীদের অশ্রুসিক্ত ভিড়ে। প্রতিটি পদক্ষেপে আমার আত্মা কেঁপে ওঠে, যেন বাইতুল্লাহর ছায়ায় আমি আল্লাহর নৈকট্যের স্বাদ পাই। হে মক্কা, তোমার পথ আমাকে ডাকে, আমার হৃদয়কে টেনে নিয়ে যায় সেই পবিত্র ঘরের দিকে, যেখানে ত্যাগ, ভালোবাসা আর ঈমান একাকার হয়ে মিশে আছে।
এই মক্কার মাটি, যেখানে ইবরাহিম আঃ তাঁর পবিত্র হাতে ইসমাঈল আঃ কে সাথে নিয়ে গড়েছিলেন কা’বা শরীফ—সেই ঘর, যার দিকে কোটি মুসলিম প্রতিদিন সিজদায় অবনত হয়। মাকামে ইবরাহিমে দাঁড়ালে হাজিরা অশ্রুসজল নয়নে তাকায়, যেন ইবরাহিম আঃ-এর দোয়া—“রব্বানা তাকাব্বাল মিন্না”, "হে আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন"—তাদের হৃদয়ে বেজে ওঠে। সেই পাথর, যেখানে ইবরাহিম আঃ দাঁড়িয়েছিলেন, আজও হৃদয়ে ত্যাগের স্মৃতি জাগায়, চোখে অশ্রু এনে দেয়। সাফা-মারওয়ার পথে হাজেরা আঃ-এর অশ্রুসিক্ত কাহিনী জীবন্ত হয়ে ওঠে। এক মায়ের আর্তনাদ, সন্তানের জন্য ছুটে চলা, সেই ত্যাগ জমজমের ধারায় চিরন্তন। প্রতিটি হাজি যখন সাফা থেকে মারওয়ার দিকে ছুটে, তাদের ছুটে চলায় বেজে ওঠে হাজেরার তাওয়াক্কুল আর ভালোবাসার ধ্বনি। জমজমের এক ফোঁটা পানি হৃদয়ে ঈমানের স্রোত বইয়ে দেয়, যেন মায়ের পবিত্রতা আমাদের স্পর্শ করে।
হে মক্কা, তোমার আকাশে ভেসে বেড়ায় রাসূল সাঃ-এর পবিত্র নিঃশ্বাস। এই নগরীতে তিনি জন্মেছিলেন, এই পথে হেঁটেছিলেন, জাবালে আবু কুবাইসের পাদদেশে দাঁড়িয়ে তাওহীদের ডাক দিয়েছিলেন। হেরার গুহায়, নির্জনতার নিস্তব্ধতায়, জিবরাঈল আঃ-এর কণ্ঠে “ইকরা” শব্দে কুরআনের যাত্রা শুরু হয়েছিল। সেই নীরবতা আজও হৃদয়ে ঝঙ্কার তোলে। মিনার ধূলিময় মাটি, আরাফাতের বিশাল ময়দান, মুজদালিফার তারার নিচে—প্রতিটি স্থানে রাসূল সাঃ-এর স্মৃতি জীবন্ত। আরাফাতে তিনি দিয়েছিলেন বিদায় হজের ভাষণ, মানুষের সমতা আর ঈমানের বাণী ধ্বনিত হয়েছিল। মুজদালিফায় কাঁকর সংগ্রহে হাজিরা যেন হৃদয়ের শক্তি সঞ্চয় করে। জমরাতে শয়তানের বিরুদ্ধে কাঁকর নিক্ষেপে তারা তাদের পাপ ও দুর্বলতা দূরে ঠেলে দেয়।
হে মক্কা, তোমার তাওয়াফে হাজিরা হারিয়ে যায়। বাইতুল্লাহর চারপাশে ঘুরতে ঘুরতে তাদের হৃদয় দুনিয়ার মায়া ছেড়ে আল্লাহর দিকে ধাবিত হয়। প্রতিটি পদক্ষেপে তারা ইবরাহিম আঃ-এর ত্যাগ, হাজেরার ভালোবাসা, রাসূল সাঃ-এর সুন্নাহর ছোঁয়া পায়। বিলাল রাঃ-এর আজান, উমর রাঃ-এর সাহস, আলী রাঃ-এর ঈমান—এই সবই মক্কার প্রতিটি কোণে মিশে আছে। সু-কুল্লাইলের নিস্তব্ধ রাতে হাজিরা দোয়ায় হাত তুলে, তাদের অশ্রু জমজমের মতো পবিত্র হয়ে আল্লাহর দরবারে পৌঁছে। হে মক্কা, তুমি চিরন্তন তীর্থ, যেখানে ইবরাহিম আঃ-এর তাওহীদ, হাজেরার ত্যাগ, রাসূল সাঃ-এর নূর আর সাহাবাদের ঈমান এক হয়ে গেছে।
হে মদিনা মুনাওয়ারাহ, হে আলোর নগরী, তুমি সেই শান্তির স্পর্শ, যেখানে হৃদয় বিগলিত হয়। তুমি রূহের আশ্রয়, প্রিয়তম রাসূল সাঃ-এর ভালোবাসার চিরন্তন ঠিকানা। তোমার ধূলিকণায় তাঁর পদচিহ্ন, বাতাসে তাঁর দয়ার সুগন্ধ, পাথরে তাঁর ত্যাগের কথা। হে মদিনা, তুমি হৃদয়ের তীর্থ, যেখানে অশ্রু ভালোবাসায় ফোটে, নিঃশ্বাসে আল্লাহর নৈকট্য মেলে।
তোমার আকাশে নূরের ঝলকানি, যেন রাসূল সাঃ-এর করুণাময় হাসির ছায়া। এই নগরীতে তিনি মক্কার নিপীড়ন ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন, আনসারদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছিলেন। তোমার মাটিতে তিনি গড়েছিলেন মসজিদে নববী, যার প্রতিটি পাথর তাঁর সুন্নাহর সাক্ষী। মিনার থেকে ভেসে আসে আজান, যেন বিলাল রাঃ-এর কণ্ঠে “হাইয়া ‘আলা-সস-সালাহ” হৃদয় কাঁপায়। এই ডাকে চোখ অশ্রুসজল হয়, যেন রাসূল সাঃ-এর দোয়ার ছায়ায় নত হচ্ছি।
হে মদিনা, তোমার বুকে রওজা মোবারক—প্রিয় নবীর পবিত্র কবর। সেখানে দাঁড়ালে হৃদয় থমকে যায়, কণ্ঠ রুদ্ধ হয়, চোখ ভিজে ওঠে। “আসসালামু আলাইকা ইয়া রাসূলাল্লাহ”—এই কথায় দুনিয়ার সব চাওয়া তুচ্ছ হয়, শুধু থাকে তাঁর উম্মত হিসেবে কবুল হওয়ার কামনা। সবুজ গম্বুজের দিকে তাকালে মনে হয়, তিনি আমাদের দেখছেন, আমাদের জন্য দোয়া করছেন। মসজিদে নববীর শীতল চত্বরে তিনি সাহাবাদের শিক্ষা দিয়েছেন, দোয়া করেছেন, তাঁর চোখের পানি এই মাটিতে পড়েছে। সেই মাটিতে পা রাখলে হৃদয় বলে, “হে রাসূল, তোমার প্রেমে আমি পাগল হয়ে যাব।”
তোমার বাকি গোরস্থানে শুয়ে আছেন ওমর রাঃ-এর সাহস, ওসমান রাঃ-এর কোমলতা, আয়েশা রাঃ-এর জ্ঞান, ফাতিমা রাঃ-এর পবিত্রতা। এই কবরগুলো যেন বলে, “চলো রাসূল সাঃ-এর পথে।” ওহুদের পাহাড়, যেখানে হামজা রাঃ রক্ত দিয়ে ঈমানের পতাকা উড়িয়েছিলেন, রাসূল সাঃ যাকে ভালোবেসেছিলেন। সেই পাহাড়ের ছায়ায় শহীদদের ত্যাগ হৃদয়ে কাঁপন ধরায়।
হে মদিনা, তোমার পথ ভালোবাসার নদী। এই পথে রাসূল সাঃ হেঁটেছেন, তাঁর হাসি লেগে আছে পাথরে। এই পথে হাঁটলে মনে হয়, তিনি পাশে, বলছেন, “ভয় পেও না, আমি তোমার জন্য দোয়া করছি।” তোমার বাতাসে তাঁর সুন্নাহর সুগন্ধ, হৃদয় বলে, “হে মদিনা, তুমি আমার রূহের আশ্রয়।”
হে মক্কা, হে মদিনা, তোমরা হৃদয়ের পবিত্রতম ঠিকানা। মক্কায় তাওয়াফে ডুবে, মদিনায় রওজার সামনে দাঁড়িয়ে, আমার হৃদয় কাঁদে। আমি যেন ছুটে চলি তোমাদের পথে, বাইতুল্লাহর আঙিনায়, রাসূল সাঃ-এর দরবারে। আমার রূহ তোমাদের বাতাসে মিশে যায়, চোখ অশ্রুসজল হয় তোমাদের প্রেমে। হে আল্লাহ, আমাকে মক্কার তাওয়াফে, মদিনার রওজার ছায়ায় কবুল করো। আমার মৃত্যু দাও রাসূল সাঃ-এর ভালোবাসায়। হে মক্কা, হে মদিনা, তোমরা চিরন্তন তীর্থ, যেখানে প্রতিটি তীর্থযাত্রীর হৃদয় গলে, চোখ ভিজে ওঠে তোমাদের পবিত্র প্রেমে।
২৭ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার মতো যারা ধর্মকে কেবল “রূপকথা” ভাবে, তারা আত্মিক বিশ্বাস, আত্মত্যাগ আর আধ্যাত্মিক মুক্তির সৌন্দর্য বুঝবে না—এটাই স্বাভাবিক। হজ্ব আপনার চোখে ‘অপচয়’ হতে পারে, কিন্তু কোটি মুমিনের হৃদয়ে এটা আত্মশুদ্ধির পথ, পরকালীন চূড়ান্ত সাফল্যের বহিঃপ্রকাশ।
গার্মেন্টস কর্মীদের কথা বলে আপনি সস্তা আবেগ তৈরি করতে চাচ্ছেন, অথচ আপনি নিজেই কখনো তাদের জীবন নিয়ে কলম ধরেছেন কি? আপনি তো আমেরিকায় বিলাসী জীবন যাপন করছেন। কার কী বিষয়ে লেখা উচিত, সেটা লেখক নির্ধারণ করবে, আপনার মতাদর্শ নয়।
হজ্ব কোনো বিলাসিতা নয়, এটা মুমিনের ঈমানী তৃষ্ণার পরিপূর্ণতা। আপনি না বুঝলে সেটাকে আপনার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা ভাবা উচিত। বিশ্বাস করেন না—তাতেই থাকুন, বিশ্বাসীদের বিশ্বাসকে হেয় করতে যাওয়া অনধিকার চর্চা। সভ্যতা বিনির্মিত হয় সম্মান থেকে, বিদ্বেষ থেকে নয়।
২| ২৭ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৭
ফেনিক্স বলেছেন:
বাংলাদেশে থেকে যারা হজ্বে যায়, তাদের বড় অংশ দেশে অপরাধ করে বেড়ায়; তারা নিজকে পুন্যবান প্রমাণ করার জন্য হজ্ব করে; গরীব মুর্খরা পরিবারের সম্বল নষ্ট করেঝজ্ব করে। প্রিন্স বলেছে যে, বাংগালী, পাকী, সুদান, ইয়েমেন, ভারতীয় ও ফিলিপাইনের লোকজন চুরি করার জন্য হজ্ব আসে।
২৭ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার বিদ্বেষপূর্ণ মন্তব্য প্রমাণ করে, আপনি হজ্ব ও ঈমানের গভীরতা বোঝেন না। কিছু মানুষের ভুল দিয়ে কোটি মুসলমানের পবিত্র ইবাদতকে কলঙ্কিত করা জঘন্য বর্ণবাদ ও ধর্মবিদ্বেষ। হজ্ব অপরাধ ঢাকার জন্য নয়—আত্মশুদ্ধি ও পরকালীন মুক্তির আর্তি। আপনি মানেন না, সেটা আপনার ব্যাপার; কিন্তু বিশ্বাসীদের বিশ্বাসকে অপমান করা আপনাকে আরও নিচে নামায়, ইসলামকে নয়।
৩| ২৭ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৮
ফেনিক্স বলেছেন:
শতকরা ৯০ ভাগ হাজী মক্কা ও মদীনায় স্বর্ণ কিনে।
২৭ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৫
নতুন নকিব বলেছেন:
হজের সফরে স্বর্ণ বা কোনো কিছু ক্রয় করা একেবারেই নাজায়েজ - এমনটা শুনিনি। আর এটাও ঠিক যে, সকল হাজি হজে গিয়ে স্বর্ণ গয়নাগাটি ইত্যাদি কেনেন না। কারও একান্ত প্রয়োজনে কিনতেও পারেন।
আপনি নতুন ফতোয়া জারি করতে চাচ্ছেন?
৪| ২৭ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১০
মেহবুবা বলেছেন: এখনও চোখে ভাসছে মক্কা, মদিনায় যা যা দেখেছি; মন ভরেনি!
অ:ট: এমন একটি বিষয় নিয়ে তর্কে না জড়ানো ভালো।
২৮ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
এখনও চোখে ভাসছে মক্কা, মদিনায় যা যা দেখেছি; মন ভরেনি!
-এই কারণেই শিরোনামে "চির আরাধ্য" কথাটা যোগ করেছি। বিশ্বাসীদের অন্তরে এই পবিত্র দুই নগরীর অমলিন সৌন্দর্য্য দেখার তৃষ্ণা পূরণ হবার নয়। যতই দেখা হোক, মন যেন ভরে না। মনে আরও প্রত্যাশারা ডানা মেলে। হারামাইনের ভালোবাসা মুমিনের ঈমানেরই অংশ।
অ:ট: এমন একটি বিষয় নিয়ে তর্কে না জড়ানো ভালো।
-যাদের কাছে বিশ্বাসের মূল্য নেই তাদের কাজই তর্ক-বিতর্ক করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা। এদেরকে উপদেশ দেওয়া না দেওয়া উভয়ই সমান।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
ফেনিক্স বলেছেন:
জীবন সম্পর্কে ভুল ধাণা দিয়ে, গরীব পরিবারগুলোকে ভুল পথে টাকা খরচ করানো হচ্ছে।
২৮ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:১৬
নতুন নকিব বলেছেন:
বিভ্রান্তিকর ও বাস্তবতাবিবর্জিত ফালতু একটি মন্তব্য। হজ্ব ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের একটি, যা সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফরজ। গরিব পরিবারগুলোকে হজ্ব করার জন্য কেউ বাধ্য করছে না; বরং যারা আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান, তারাই হজ্বে যান।
আরেকটি কথা, জীবন সম্পর্কে ভুল ধারণা নয়, হজ্ব মানুষকে আত্মিক পরিশুদ্ধি ও জীবনের সঠিক উদ্দেশ্য স্মরণ করিয়ে দেয়। কাজেই এই ইবাদতের প্রতি বিদ্রুপ করা অজ্ঞতা ও অবজ্ঞার পরিচায়ক।
৬| ২৭ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:০৩
কামাল১৮ বলেছেন: তখনকার সময়ের মক্কার যে বিবরণ পাওয়া যায় তাকে করে সেখানে, জনবসতি গড়ে উঠার কথা নয়।এসব পরবর্তিতে লেখা গল্প।আব্বাসীয় খিলাফতের সময় যখন তাদের বিরাট সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা হয় তখন তাদের এমন একটা গল্পের প্রয়োজন ছিলো।যেমন ছিলো রোমানদের যীশুকে নিয়ে গল্প।ভারতিয়দের রামকে নিয়ে গল্প।
২৮ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:১৭
নতুন নকিব বলেছেন:
@কামাল১৮,
আপনার বক্তব্য ইতিহাস-বিকৃত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। মক্কার ইতিহাস শুধু ইসলাম নয়, বাইবেল ও তাওরাতেও স্বীকৃত। আব্বাসীয়রা নয়—মক্কা ছিল কাবার কারণে বহু পূর্ব থেকেই আরবদের কেন্দ্রীয় তীর্থস্থান। ইসলামের ইতিহাস কল্পকাহিনি নয়; বরং কোটি মানুষের বিশ্বাস, সংস্কৃতি ও নিরবচ্ছিন্ন ঐতিহাসিক ধারার অংশ। বিদ্বেষ নয়, সত্য জেনে মন্তব্য করা উচিত।
৭| ২৮ শে মে, ২০২৫ সকাল ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: জোক ধরতে হয় লবন দিয়ে।
এই কাজ আমার ওস্তাদ খুব ভালো পারেন।
২৮ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:২৬
নতুন নকিব বলেছেন:
@রাজীব নুর,
হজ্বকে কৌতুকের উপকরণ বানিয়ে আপনি শুধু নিজের অজ্ঞতা নয়, বিশ্বাসের প্রতি বিদ্বেষও প্রকাশ করেছেন। পবিত্র ইবাদতের সাথে ঠাট্টা করা এক ধরনের অসভ্যতা, যা আপনাকে হাস্যকর নয়, বরং করুণার পাত্রে পরিণত করে তোলে। বিদ্বেষ ছড়িয়ে নয়—যুক্তি দিয়ে কথা বলুন, না পারলে চুপ থাকুন।
এই ওপেন প্লাটফর্মে প্রত্যেকেই স্বাধীন ব্লগার। কিন্তু আপনাকে দেখা যায় সবসময় তেলবাজি করতে। নিজের আত্মমর্যাদাবোধকে বিসর্জন দিয়ে বারংবার ব্যান খাওয়া একজন বিকৃতমস্তিষ্ককে "ওস্তাদ" "ওস্তাদ" করতে আপনার লজ্জা হয় না? না কি, লজ্জা শরমের মাথা খেয়েছেন?
৮| ২৮ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর বলেছেন: ল্লাহর রাসুল সঃ এর উপর শান্তি বর্ষিত হোক ।
৯| ২৮ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর বলেছেন: আল্লাহর রাসুল সঃ এর উপর শান্তি বর্ষিত হোক ।
২৮ শে মে, ২০২৫ সকাল ১১:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার উপরেও শান্তি বর্ষিত হোক।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০৮
ফেনিক্স বলেছেন:
থাকেন, খান ও কাজ করেন ঢাকায়; লিখেন মক্কা, মদীনা নিয়ে রূপকথা। ঢাকার গার্মেন্টস'এর মেয়েদের নিয়ে লিখেন না ১ লাইন।
গ্রামের গরীবরা ঢাকা শহরে বেড়াতে আসতে পারে না, পরিবারের শেষ সম্পদ বিক্রয় করে বেকুব মানুষেরা মক্কায় হজ্ব করতে যায়।