![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বাংলাদেশী মুসলিম। জাপানে গবেষনায় আছি। জাপানে আমার চাকরী গবেষনা সবই জাপানী উন্নত প্রযুক্তি উন্নয়নশীল দেশের সাধারণ মানুষের কাছে সুলভে কিভাবে পৌঁছে দেয়া যায় তাই নিয়ে। এ কাজ করতে করতে দেখেছি আমার দেশের অনেক অনেক ক্ষেত্রে অনেক কাজ বাকী রয়ে গেছে এবং আমার দেশের এই গরীব মানুষগুলির ট্যাক্সের পয়সায় আমি পড়াশোনা করে এ পর্যায়ে এসেছি। তাই, আমি জানি এই দেশের প্রতি, এই মানুষগুলির প্রতি “আমার অনেক ঋণ আছে”। তারই একটা ধাপ এই ব্লগে লেখা।
অতি ওয়াফাদারী গোস্তাকীতে রূপান্তর হয়।
সম্রাট আকবরের জীবনে সেনাপতি বৈরাম বেগের ভূমিকা বহুল আলোচ্য। বৈরাম খাঁ ছিলেন মোঘল সম্রাট হুমায়ুন এবং আকবরের সেনাপতি, উপদেষ্টা এবং হুমায়ুনের সবচেয়ে বিশ্বস্ত সভাসদ। বাদশাহ হুমায়ুন তাকে খান খানান (রাজাধিরাজ বা রাজাদের রাজা) উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন। তাঁর প্রকৃত নাম ছিল বৈরাম বেগ।
বাদশাহ হুমায়ুনের অকাল মৃত্যুতে ১৩ বছরের নাবালক আকবরকে যক্ষের ধনের মতন আগলে রেখেছিলেন। বৈরাম খাঁর তত্ত্বাবধানেই আকবর সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার সাম্রাজ্য বিস্তার করতে থাকেন। সেই বৈরাম খাঁকেই সাবালক হবার আগেই আকবর দি গ্রেট জোরপূর্বক ক্ষমতা হরন করে হজ্জে পাঠিয়ে দেন। এবং পথিমধ্যে আফগান আততায়ীর হাতে খুন হন বৈরাম খাঁ।
জনশ্রুতি আছে খুন করিয়েছিলেন সম্রাট স্বয়ং ।
ইতিহাসের এই নির্মম দিকটার চেয়ে প্রাধান্য পেয়েছ অধিক গুরতর এর কার্যকারণ । মোগল সাম্রাজ্যের সবচেয়ে সফল অধিপতি বাদশাহ আকবর যখন সুস্পষ্ট ভাবেই বুঝে গিয়েছিলেন বৈরাম বেগ আকবরের অভিভাকত্বে ভুলেই গেছেন যে তিনি অতি নির্ভরযোগ্য এক অধিনস্ত, রাজ্য চালনা বা যুদ্ধ ক্ষেত্রে বিজিতের বন্দীত্ব বা শীরোচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিতে বাদশাহকে তিনি হুকুম বা প্রভাবিত করতে পারেন না, তখনি সাম্রাজ্য রক্ষায় আকবর এই নির্মম সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন ।
যুক্তি ছিল , অতি ওয়াফাদারী কখনো কখনো সীমানা ভুলিয়ে দেয়, সীমা লংঘন করায়, গোস্তাকীতে বাধ্য করে।
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো , ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয়না।
এক বিশেষ সময়ের ওয়াফাদীর পুরষ্কার হিসাবে যাবজ্জীবন ছাড়পত্র পেয়ে ওয়াফাদারেরা সীমা লংঘন করে দানব হয়ে যায়। নারায়নগঞ্জে অটোমান সাম্রাজ্যের দানবীয় আধিপত্য পুনঃস্থাপিত হয়ে প্রমান করলো আমাদের লক্ষ্য দুষ্টের শাসন শিষ্টের দমন।
তেঁতুল হুজুরের আব্দারে রোজার আগেই লেডি জাস্টিসিয়া সরানো হলো।
একে যদি আমরা নিছক একটি মূর্তি ভাঙ্গার ঘটনা বলে ধরে নেই তাহলে হবে আত্মঘাতী। এটি হলো একটি বৃহৎ অপশক্তির কাছে সকল শুভ শক্তির পরাজয়। শীঘ্রই তারা শহীদ মিনার, জাতীয় সৃতিসৌধ সহ সকল স্থাপনা ভাঙ্গার দাবী তুলবে। জাতীর পিতার ভাস্কর্যও বাদ যাবে না।
তবুও আমরা ভাববো , থাক আমার বাপের গালে জুতা মেরেছে, আমার গালে তো মারেনি। মারলেও ভাববো , "ভেঙেছিস না হয় কলসির কানা, তাই বলেকি প্রেম দেবো না'?
আমাদের সময় নাই, ঠ্যাকা নাই। যাদের ঠ্যাকা আছে তারাও রাস্তায় নামে তো আসলে "পাবলিসিটির জন্য! নাইলে রামপালের কাজ তো ঠিকই শুরু হলো । কার বাংলা বা হিন্দী চুল বাঁকা করা গেল? "
তারা যখন ভরসার কথা বলে তখন সেই লাইনটাই সত্যি মনে হয় , “ স্বয়ং ঈশ্বরের ভরসায়ও বসে থেকো না, কে জানে হয়তো ঈশ্বরও তোমার ভরসায় বসে আছেন! “
২| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫
চেংকু প্যাঁক বলেছেন: চ্যাংদোলা
৩| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: “ স্বয়ং ঈশ্বরের ভরসায়ও বসে থেকো না, কে জানে হয়তো ঈশ্বরও তোমার ভরসায় বসে আছেন! “
ক্ষমতার জন্য নির্বাচনে ভৌট ব্যাংক নিশ্চিত করতে চেতনার দাবীদার আওয়ামীলীগের এই ভরপুর পতন বেষ উপভোগ্য!!!!!
আর েহফাজত নামধারীরা যত সহজে কয়েক শংতাংম জমি আর কয়টা দাবীতেই সুর সুর করে মাথা নত করে দিলেন- তা ইসলামের শিক্ষার গালে কতবড় চপেটাঘাত তাকি অনুবব করে?????
একহাতে চাঁদ অন্য হাতে ষূর্য এনে দিলেও নীতি থেকে না সরার যে চেতনা তাকি বোঝে কথিত তেতুল হুজুর!!
দু:খ উভয় পক্ষের জণ্য! তৃতীয় পক্ষে আমরা আমজনতাতো জনম দু:খি!!!!!!
৪| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:০৮
সাওরন বলেছেন: মহিলার নিক নিয়ে নখরামি ?
৫| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৬
খরতাপ বলেছেন: প্রোফাইল পিকচার অলরেডি চেঞ্জ। এত ছোট কলিজা নিয়ে ব্লগিং করতে আসা কেন?
২৬ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:০৫
তানজীনা বলেছেন: ভাই ব্লগিং এর নর্মস কি? আমি খুবই অনিয়মিত ব্লগার বলে খেয়াল করা হয়নি যে এখানে প্রায় কারোই ছবি এমনকি আসল নামও দেয়া হয়না। একজন উল্লেখ করলেন যে মহিলা নিক নিয়েছি । তো বাস্তব ছবি দিয়েও যেহেতু নর্মসে মেলেনা বলে সন্দেহ , তারচেয়ে অন্যদের মতো ছবিই না থাক। হলো?
৬| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
খরতাপ বলেছেন: ব্লগিংয়ের নর্মস হল নিজেকে প্রকাশ না করে নিজের চিন্তা ভাবনা মতাদর্শ অপরের সাথে শেয়ার করা। গঠনমূলক তর্কের মাধ্যমে সত্যের অনুসন্ধান এবং অপরের চিন্তা ভাবনার প্রতি সম্মান রেখে নিজের মতামত খোলাখুলিভাবে প্রকাশ করা।
২৭ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬
তানজীনা বলেছেন: তবে তো হলই! নিজেকে পুরোপুরিই অপ্রকাশ্য করবো! নিজের চিন্তা ভাবনা মতাদর্শ শেয়ারই সবাই করে, আমিও ব্যাতিক্রম নই। অপরের চিন্তা ভাবনা কখনোই আমার মত হবেনা, কিন্তু অসন্মান তো করিনি!
৭| ২৮ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নক্ষত্র নীড় বলেছেন: যারা জাতীয় ফুলের আঙিনায় ধাওয়া খেয়ে গণভবনে এসে ওঠে,তারা এতো বোকা না যে,সব কিছুর অপসারণ চাইবে। এখানেই তো আতংকিত হওয়ার চে' বড় সমস্যা।
৮| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:২১
জাহিদ হাসান বলেছেন: প্রিয় পোষ্টদাতা ব্লগার,
সাওরন ও খরতাপ নিক দুটো নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। এদের সম্পর্কে সাবধান হোন।
জাতি আর কোন ব্লগার খুন দেখতে চায়না। যদি আর একজনকে জঙ্গিরা খুন করে তবে তাদেরকে আর ছাড়বো না।
মুক্তমতের জন্য নিরাপদ বাংলাদেশ দেখতে চাই। সুন্দর বাংলাদেশ দেখতে চাই।
০১ লা জুন, ২০১৭ সকাল ১০:০৮
তানজীনা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার । আসলেই আমরা সুন্দর ও নিরাপদ বাংলাদেশ দেখতে চাই।
৯| ০১ লা জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৫
খরতাপ বলেছেন: প্রিয় জাহিদ হাসান,
একটা পরিসংখ্যান দিন তো, জঙ্গিরা এ পর্যন্ত কয়জন 'ব্লগার'কে খুন করেছে? যারা খুন হয়েছে তারা ছিল ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক, যারা ব্লগার পরিচয়ের আড়ালে নিজেদের অপকর্ম জায়েজ করার অপচেষ্টায় ছিল। বেশির ভাগ ব্লগার তাদের মতের বিপক্ষে থাকার পরেও মোল্লাদের মধ্যে এমন বিপজ্জনক ধারণা ঢুকিয়েছিল যে ব্লগার মানেই নাস্তিক। যদিও এসব নাস্তিকদের মধ্যে ব্লগার হাতেগোনা। বেশিরভাগ নাস্তিক তাদের ল্যাদালেদি ফেসবুকের মাধ্যমেই করত।
আমি কোন খুনের পক্ষে না, অপরাধ যত মারাত্মকই হোক না কেন। যুক্তির জবাব আমি যুক্তি দিয়েই করতে ভালবাসি।
সাওরান নিক আমি চিনি না। তবে খরতাপ নিক নিয়ে আপনার কোন জায়গায় সন্দেহ আছে পরিষ্কার করলে আপনার সন্দেহ দূর করার একটা চেষ্টা করতাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫
খরতাপ বলেছেন: কথাবার্তা অলার সময় সাবধানতা অবলম্বন বুদ্ধির পরিচয়। আপনার এই অতিরিক্ত মূর্তি প্রীতি এই ব্লগের অধিকাংশ ব্লগার ভালো চোখে দেখবেনা। তেঁতুল হুজুরের আবদারে নয়, প্রধানমন্ত্রীর পদক্ষেপেই এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আর কথায় কথায় যারা শহীদ মিনার ভাঙার আশঙ্কা করে, তারা আসলেই তেঁতুল ফোবিয়ায় আক্রান্ত। তাদের আশু চিকিৎসা জরুরী।