![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৌদিয়ার নেতৃত্বে চার উপসাগরীয় আরব দেশ কাতারের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে।অভিযোগ হচ্ছে মুসলিম সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন।আর সন্ত্রাসী হচ্ছে মুসলিম ব্রাদারহোড ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী মানুষের প্রিয় সংগঠন হামাস।
সৌদি আরব কোন দিন আমেরিকাকে সন্ত্রাস বলে নাই।অথচ পৃথিবীর প্রতিটা প্রান্তরে সন্ত্রাসবাদের মূল হোতা ইহুদি খ্রিস্টানবাদী আমেরিকা।মুসলিম নামধারী সৌদি বাদশারা তাদের রাজতন্ত্র কে টিকিয়ে রাখার জন্য আমেরিকার গোলামে পরিণত হয়েছে।
মুসলিম ব্রাদারহোড মিশরের নির্যাতিত সংগঠন।সিসি অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে এত নির্যাতন করার পরেও ব্রাদারহোড কোন দিন সহিংসতার পথে যায় নি।সৌদি আরব মুসলিম দেশের প্রতিনিধি হিসাবে মুরসিকে সমর্থন দেয়া উচিত ছিল।অথচ সে তার রাজতন্ত্র কে টিকিয়ে রাখার জন্য সিসিকে বিলিয়ন বিলিয়ন টাকা দিয়েছে।
পৃথিবীর আরেক নির্যাতিত গোষ্ঠী হচ্ছে ফিলিস্টিনের মুসলমান।যাঁরা নিজেদের ভূখণ্ডে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারে না।সেই মানুষদের পাশে সারা বিশ্ব দাঁড়িয়েছে।আর সৌদি তাদের কে সন্ত্রাস হিসাবে বিবেচনা করে।সৌদি বাদশাহের মুসলিম হিসাবে দাবি করার কোন অধিকার নাই।
ব্রাদারহোড ও হামাসকে সমর্থন করা সকলের নৈতিক দায়িত্ব।অভিযোগ আছে সৌদি আরবই আইএসকে সমর্থন দিচ্ছে।ইয়ামেনে প্রতিদিন নিরিহ মানুষদের মারছে সৌদিরা।তারাই আসল সন্ত্রাস। কাতারের উচিত এই জানোয়ারদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে ইরান ও তুরস্কের সাথে সম্পর্ক বাড়ানো।
সৌদি দালালদের রাজতন্ত্র কে ধংস করার জন্য যা যা করা দরকার সব করা উচিত।এই জানোয়ারদের মুসলিম বিশ্ব আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না।
সৌদি বাদশারা নিপাত যাক, মক্কা মদিনা ও কাতার টিকে থাক।
২| ০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৫৭
দুর্গম পথের যাত্রী বলেছেন: আপনার কি মনে হয় ?
৩| ০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:০৩
খরতাপ বলেছেন: অবশ্যই ইসলামী রাজনীতি দেশ ও সমাজের জন্য ক্ষতিকর। তা না হলে মিশরে ব্রাদারহুড এবং বাংলাদেশে জামায়াতকে এভাবে গায়ের জোরে ধ্বংস করা হল কেন?
৪| ০৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:২৭
দুর্গম পথের যাত্রী বলেছেন: মিশরে ব্রাতারহোড খারাপ কিছু করছে এরকম কিছু দেখাতে পারবেন ?
আর বর্তমান তুরস্কের ধর্ম নিরপেক্ষতার লেবাসে ইসলামি রাজনীতি চলছে। কই তুরস্কের মানুষ ত ভালই আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৫২
Taufik Alahi বলেছেন: ইসমামী রাজনীতি করা কি দেশ ও সমাজের জন্য ক্ষতি?