নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিরকুট

অরূপ দা

খুবই সাধারন মানুষ। সত্য শুনতে এবং বলতে পছন্দ করি।

অরূপ দা › বিস্তারিত পোস্টঃ

North Sea Producer: Maersk and the hazardous waste in Bangladesh

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:০০


চট্টগ্রাম বন্দরে গোপনে কাটা হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে তেজস্ক্রিয় উপাদান সমৃদ্ধ বিষাক্ত জাহাজ North Sea Producer । বাংলাদেশের উচ্চ আদালত, বাংলাদেশ এ্যাটমিক এনার্জি কমিশন, বাংলাদেশ এ্যাটমিক এনার্জি রেগুলেটরি অথোরিটি এবং মেরিন পোর্ট ইরিসিয়েটিভ অব বাংলাদেশ কাস্টমস এর নিকট জাহাজ কাটার ছাড়পত্র প্রদানের বৈধ্যতা প্রসঙ্গে জবাব দিহিতার জন্য রুল জারি করছে[VIII]। কোন নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করেই কাজটি করে যাচ্ছে জনতা স্টিল মিল নামক একটি জাহাজ কাটা কোম্পানী।




North Sea Producer- ইতিহাস:

এই জাহাজটি ১৯৮৪ থেকে তেল উত্তলন, মজুদকরন এবং সরবরাহের জন্য ব্যবহুত হয়ে আসছে। এটা মুলত তৈরি হয় ১৯৮৪ সালে একটি তেলের ট্যাংকার হিসেবে যার নামকরন করা হয় “Maersk Dagmar”। ১৯৯৭ সালে এই জাহাজটির নাম পরিবর্তন করে নতুন নামকরন করা হয় “North Sea Producer”। এই জাহাজটি লম্বায় ৩৩২.৯ মিটার যা কিনা ৩ টা ফুটবল মাঠের সমান। জাহাজটির ওজন ২,৭৬,০০০ টন যা কিনা ৫০০ টি ৩৮০ এয়ারবাসের সমান (বিশ্বের সবচেয়ে বড় এয়ারবাস)।এই জাহাজটি দিনে ৭৬,০০০ ব্যারেল তেল উৎপাদনে সক্ষম এবং মজুদকরন ক্ষমতা ৫৬০,০০০ ব্যারেল।[I]


২০১৬ সালের ১৭ই অগাস্ট, বিশাল অংকের টাকার বিনিময়ে এই জাহাজ বাংলাদেশের জনতা স্টিল মিলের নিকট বিক্রয় করা হয়। [Ref- Click This Link তবে বিক্রয়ের সময় এই জাহাজের নাম পরিবর্তন করে শুধু “Producer” নামকরন করা হয়। আর এর কারন হল অন্য কোন দেশে এই বিষাক্ত তেজস্ক্রিয় ভর্তি জাহাজ কাটার অনুমতি পাওয়া যায়নি।

DANWATCH এ রিপোর্ট:

২০১৬ সালের ১৫ অক্টোবর-এ একটি ড্যানিশ পত্রিকায় (নাম- DANWATCH) "Maersk and the hazardous waste in Bangladesh" (Link- Click This Link শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর এটি প্রথমবারের মতো জনসাধারণের মনোযোগে আসে যে জাহাজটি বাংলাদেশের জনতা স্টিল মিলের নিকট বিক্রয় করা হয়েছে। আগস্টে ২০১৬ এর শেষে চট্টগ্রামের সৈকতে “North Sea Producer” পৌছানোর একদিন পর DANWATCH জনতা স্টিল সিপইয়্যার্ড পরিদর্শন করে। DANWATCH ঐ শিপইয়ার্ড থেকে ভিডিও রেকর্ডিং গ্রহণ করেন, চৌদ্দজন শপিং কারখানার শ্রমিকদের সাক্ষাত্কার গ্রহন করেন এবং জনতা স্টিলের কাজের পরিবেশ সম্বন্ধেতথ্য সংগ্রহ করেন এবং তা মূল্যায়নের জন্য বিশেষজ্ঞের একটি তালিকাভুক্ত কাজের শর্তাবলী উপস্থাপন করেন।


শিপইয়ার্ড থেকে ভিডিও উপাদান দেখার পরে, একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, "আমি প্রথম যে জিনিসটি লক্ষ্য করেছি তা হল দুর্ঘটনার ঝুঁকি উচ্চতর। অনেক জায়গায় দুর্ঘটনার ঝুঁকি রয়েছে যেখানে কর্মচারীরা কাজ করছেন এবং হাঁটাচ্ছেন। গ্যাস এবং অক্সিজেন বহনকারী টিউবগুলি স্থলভাগে অরক্ষিত থাকে, যেখানে তারা বস্তু বা যানবাহনগুলি দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং যা আগুন বা বিস্ফোরণ হতে পারে। তারপর শ্রমিকদের পোশাক আছে। সিপই্যার্ডে খালি পায়ের এ কোন স্থান নেই। এগুলো মানুষের কাজের জন্য সঠিক অবস্থা নয়। "






চট্টগ্রামে জাহাজী শ্রমিকদের কাজের সাথে সম্পর্কিত দুর্ঘটনা এবং মৃত্যুর তথ্যের কোনো অফিসিয়াল রেকর্ড নেই, তবে আন্তর্জাতিক শ্রম ইউনিয়ন শিল্প-সংস্থা এবং এ্যাডভোকেসি সংস্থা শিপব্রেকিং প্ল্যাটফর্মের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী প্রতি বছর ২০ টিরও বেশি দুর্ঘটনা ঘটে। 2016 সালে, শিপব্রেকিং প্ল্যাটফর্মের রেকর্ড অনুযায়ী ঐ বছর ১৮টি দুর্ঘটনা রেকর্ড করেছে, যার মধ্যে ১৭ জন জাহাজী শ্রমিক কর্মক্ষেত্রে তাদের জীবন হারায়। এমন কর্ম পরিবেশ এবং সুযোগ সুবিধার মধ্যে North Sea Producer জাহাজ কাটার জন্য যথোপযোগী পরিবেশ জনতা স্টিল মিলসের নেই। যেখানে ডেসমার্কের মত দেশ এই জাহাজ কাটার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সেখানে বাংলাদেশের মত দেশ কিভাবে তার ছাড়পত্র দেয়?


Department of Inspection for Factories and Establishments (DIFE) এর সিনিয়র ডিরেক্টর (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) DANWATCH কে দেয়া স্বাক্ষাতকারে বলেন, “চট্টগ্রামের কোন শিপইয়্যার্ডই জাতীয় আইন ১০০ শতাংশ ভাবে মেনে চলে না। এমনকি চট্টগ্রামের কয়েকটি ভাল শিপইয়্যার্ড জাতীয়ভাবে প্রযোজ্য জাতীয় আইন বা হংকং কনভেনশন এর শর্তগুলি সম্পূর্ণরূপে পালন করতে ব্যর্থ হয়”

DANWATCH এর রিপোর্টের কিছু অংশ-
“difficult ship to cut” because it’s a former oil ship with “many, many pipes.”

“At close range, the oil ship stands out from the other ships. A complicated labyrinth of pipes fills the entire deck. Five men climb approximately 20m up a rope ladder on the side of the ship. They climb in rhythm, keeping an eye on each other as they attempt to reach the top. They wear neither safety harness nor fall protection, and when they reach the deck, they begin to pull a gas canister up behind them on a rope."




“The shipbreaking has begun, and Ali Hassan, Abdullah Anwar, and Mohammad Chandra will soon be aboard the Producer. With their torch cutters in their hands, scarves over their mouths, and nothing on their feet, they will cut, tear and chop the ship into unrecognisable steel.”

Ref.-http://www.gazettelive.co.uk/news/teesside-news/works-scrap-north-sea-producer-12087477
- Click This Link

আরও মজার বিষয় হল জনতা স্টিল মিলের শিপইয়্যার্ডটি Maersk’s Minimum Standard অনুযায়ী নয়। এ বিষয়ে Maersk এর প্রতিনিধি DANWATCH বরাবর ই-মেল জানিয়ছেন যে এটা সম্পূর্নই ঐ মধ্যস্তকারী সংস্থার দ্বায়িত্ব যে কিনা জাহাজটি কিনে জনতা স্টিল মিলের নিকট বিক্রয় করেছে। তবে Maersk’s মধ্যস্তকারী সংস্থার মতে জনতা স্টিল মিলের সাথে লিখিত চুক্তি হয়েছে যে “Hong Kong Convention” এর নিয়মমাফিক জাহাজ কাটা হবে এবং শিপইয়্যার্ডটি “Hong Kong Convention” মেনে কাজ করে।
Maersk’s official আরও বলেছেন যে জনতা স্টিল মিলের শিপইয়্যার্ড যদি Hong Kong Convention মোতাবেক পরীক্ষিত এবং নিয়ম মেনে না হয় তবে তারা জাহাজটি পাঠাবে না এবং এটাই কোম্পানির “Minimum Standard”.
Director of sustainability Annette Stube answered, “We have asked the buyer to document that the shipbreaking upholds the Hong Kong Convention, but we have not yet received that documentation.” তার মানে হল পরিপূর্ণ কাগজপত্র পাওয়ার আগেই জাহাজটি বাংলাদেশের জনতা স্টিল মিলের নিকট হস্তান্তর করা হয়।

মেগা পোর্ট ইরিসিয়েটিভ অব বাংলাদেশ কাস্টমস জাহাজটির ১৬ টি ট্যাংকারের ২ টির নামমাত্র অংশ পরীক্ষা করে বেশ কিছু বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদানের অস্তিত্ব নিশ্চিত করেছে। রিপোর্ট এ বলা হয়েছে-
“It is seen that there are nuclides (Uranium-235, Radium-116, Thorium-228, Copper-64, Sodium-22, Iridium-194, Cobalt-60, Rubidium-82) present in the hotspots. It is mandatory to survey, inspect and analyze all potential areas for the radioactivity level as per Nuclear Safety & Radiation Control (NSRC) Rules.” [অংশবিশেষ]
[Ref.- Click This Link
তবে পরিবেশ অধিদপ্তর জাহাজটি কাটার পক্ষেই সিথিল আছে




জাহাজটিতে যে তেজস্ক্রিয় পদার্থ আছে তা যদি সাগরের পানিতে মিশে তবে তা থেকে মারাত্বক পরিবেশ বিপর্যের সম্মুখিন হবে বাংলাদেশ। একদিকে সমুদ্রের পানি দূষিত হয়ে সামুদ্রিক মাছের মৃত্যুর কারন হবে অন্য দিকে মানুষের ক্যান্সারের অন্যতম কারন হয়ে দাড়াবে এমনটাই বলেছেন পরিবেশবিদেরা। এখন সরকার পক্ষের সততাই পারে এই বিপর্যয় কে রুখতে।

Ref. Link:
I. Click This Link
II. Click This Link
III. Click This Link
IV. Click This Link
V. Click This Link
VI. Click This Link
VII. Click This Link
VIII. Click This Link

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমরা নিজেদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে নিয়া ভাবী না, শুধু নগদ নারায়নে বিশ্বাসী। এমনটি চলতে থাকলে ভবিষ্যতে কি হবে কে জানে!!

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

অরূপ দা বলেছেন: অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে চলে যাচ্ছি আমরা। নতুন প্রযন্মের জন্য কতটা ভয়ানক পরিবেশ রেখে যাচ্ছি তা আমাদের ধারনার বাইরে।

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এরকম ভয়ংকর খবর এতদিন জানলাম না!

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

অরূপ দা বলেছেন: মোহেবুল্লাহ আমি যতটা তথ্য পেয়েছি তার ভিত্তিতে লিখেছি। Danish Inspection Report টা পেলে আরও লেখেটা তথ্য নির্ভর করে করতাম। যখন বিষয়টা জেনেছি তখন সত্যি আমিও অবাক হই। সততা কোথঅয় নেমেছে। পরিবেশ অধিদপ্তর নিশ্চুপ হয়ে আছে। হাই কোর্ট এখন শেষ ভরসা।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এটাতো ভয়াবহ রকমের অ্যালার্মিং নিউজ ! আমি পড়ার পর শকড হয়েছি। আজকাল তো হাইকোর্টের রায়ও মানা হয় না ঠিকমত। ধন্যবাদ খবর টা জানানোর জন্য।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

অরূপ দা বলেছেন: হাই কোর্ট, Hong kong Convention and Minimum Standard কোন কিছুরই তোয়াক্কা না করে সম্পূর্ন নিরবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে জনতা স্টিল মিল।

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: ভয়ংকর সব তথ্য যা এতদিন জানা ছিলো না।আপনাকে ধন্যবাদ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

অরূপ দা বলেছেন: অপনাকে ও ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: এমন তথ্য বহুল রচনার জন্য লেখককে ধন্যবাদ। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা। আমার বহুদিন স্ক্রাপের ব্যবসার সুবাদে ভাটিয়ারী, শীতলপুর, মাদামবিবিরহাট, ফৌজদারহাট ইত্যাদি স্থানের শিপ ইয়ার্ডে যাতায়াত ছিল। সেসব জায়গায় দেখেছি মানুষের জীবন অরক্ষিত!

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০০

প্রামানিক বলেছেন: দু'টা পয়সার জন্য আমরা আমাদের ভবিষ্যতকে বিষিয়ে তুলতে দ্বিধা করি না। হায়রে মানুষের আর্থিক লোভ!

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭

অরূপ দা বলেছেন: সবই টাকার খেলা।

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

হাফিজ হুসাইন বলেছেন: চিন্তা করবেন না ভাই। এসব কিছুই হবে না। কারন বাংলাদেশের মানুষ ভেজাল খাইতে খাইতে ভেজাল প্রুফ হইয়া গেছে এসব বিষক্রিয়াতেও কিছুই হবে না।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

অরূপ দা বলেছেন: এটা হলে তো ভালই হয়। সর্বভুক প্রানীর তালিকায় বাংলাদেশীদের নাম উঠে আসবে। ব্যাপারটা মন্দ নয়। কিন্তু তারপরও চিন্তা হয় দেশটা আমাদেরই। আপনার আমার সবার ..

৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: খুবই উদ্বেগজনক খবর। সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষ কেন ত্বরিৎ ব্যবস্থা নিচ্ছে না?

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭

অরূপ দা বলেছেন: ভাও সবই টাকার খেলা।

৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫২

রোমিওজনুরফিয়াস প্যারিছন্ডিএব্দাশ বলেছেন:

ভয়াবহ অবস্থা দেখি! চোখের সামনে এইসব দেখার পরে মনের মধ্যে কেবল প্রশ্রের উদয় হয়, দেশে কর্তৃপক্ষ বইলা আসলেই কিছু আছে তো? :(

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬

অরূপ দা বলেছেন: টাকার দুনিয়ায় সবই সম্ভব।

১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৬

নোমান গাজী বলেছেন: এক চোর আরেক চোরকে পাহারা দেয়। এদেশে টাকায় সব মিলে। দেশপ্রেম থাকলে এটা সম্ভব হত না।

১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ট্যানারির বর্জ্য থেকে বুড়িগঙ্গাকে বাঁচাতে চামড়া ফ্যাক্টরি গুলো গেল সাভারে। ওখানে গিয়ে তারা ধ্বংস করছে শীতলক্ষ্যাকে। তার চাইতে বুড়িগঙ্গাকেই খাইতো, খামাখা আরেকটা নদীরে মারার কোন মানে আছে?

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯

অরূপ দা বলেছেন: বাংলাদেশে বর্জ্য অপশারন প্রক্রিয়া এখনও আধুনিকায়ন হয়নি। প্রাচীন নিয়ম মেনে নদীতেই বর্জ্য ফেলে নদীর পরিবেশ নষ্ট করে আর কি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.