নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নৈরিৎ ইমু

নৈরিৎ ইমু › বিস্তারিত পোস্টঃ

জালম জিহ্বা

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৬



₪₪₪₪

প্রাংশূন্নত ময়ূখ-পুকুরে কারা আসে চক্ষু-স্নান সারাতে? এক নিবর্তনী বায়ুতে ওরা কতটুকু নিদ্রা সরায়! রাহিত্যের ঘর্ম-বিন্দু ফুটে উঠতেই বাজে তূর্ণশিঙ্গা। ঔদাস্য প্রভু আজও শজিনা-বৃক্ষের পথ ধরে চৌবাড়ী যায়, লাটিম-কৌশল তখনও ঘুরতে শিখে নি!





₪₪₪₪

পীবর ইচ্ছেগুলোর সাথে তনুরুহ বাসনার মিল নেই, থাকে না। যতসব বাকছল মেইয়া-পুষ্পের কাছে গিয়ে পুষ্ট হয়। বেদান্তাদির পাতা খুলে যা'কিছু দাক্ষ্য ভাবি, তার পূর্বেই অহোরাত্র দুরাত্মার দাগ দখল করেছে শ্বেত শরীর।





₪₪₪₪

গরীমা ফল থেকে বেরিয়ে আসে রক্ত-বীজ। আসলে হ্রদ-জীবনীর পাশে পড়ে থাকা মীন-নিঃশ্বাসে আর কোন জলীয় গন্ধ নেই বলে_ ব্রক্ষ্মজ্ঞান জুড়ে যায় পৃচ্ছা-চিহ্নে। তবুও পদ্যময় স্তন, ফিচেল ফাঁদের সাথে শিথিল কাটাচ্ছে সময়।





₪₪₪₪

দেবতরুর পেছনে যারা দেখা করত গোপনে, যৌন-মৃগ'কে দিত তাড়া; তাদের মৃন্ময় সূত্র ধরে চরিঞ্চু কেয়ূর সন্তাপ! অন্তিকতার পঙতিগুলো ধবল হাঁস হাঁস হয়ে পূত-স্বরের কম্পন ছড়ায়। নিভাঁজ মিশ্রনের পরাগে একটা কামান্ধ-মৌমাছি নিজেকে উজাড় করে উড়ে যায়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.