নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কোন কিছুই অবাক হওয়ার নেই!!!

অদ্ভুত অবাক

অদ্ভুত অবাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘মোটরসাইকেল চলাচল নীতিমালা, ২০২৩’

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯

আজব এবং অদ্ভুত এক দেশে বসবাস আমাদের।

ঢাকাসহ শহরের ভেতরে মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি হবে ৩০ কিলোমিটার। মহাসড়কে ১২৬–এর কম সিসির (ইঞ্জিনক্ষমতা) মোটরসাইকেল চলাচল করতে পারবে না। পাশাপাশি পেছনে আরোহী নিয়ে মহাসড়কে মোটরসাইকেল চালানো যাবে না

নীতিমালাটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘মোটরসাইকেল চলাচল নীতিমালা, ২০২৩’। শিগগিরই খসড়াটি অনুমোদন পেতে পারে বলে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

খসড়া নীতিমালায় তিনটি উদ্দেশ্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে—১. মোটরসাইকেল চলাচল নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সড়ক দুর্ঘটনা কমানো। ২. মোটরসাইকেলের নিরাপদ ব্যবহার ও অপেক্ষাকৃত কম ঝুঁকিপূর্ণ মোটরসাইকেল ব্যবহারে উৎসাহ তৈরি। ৩. মোটরসাইকেলচালকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমি মটর সাইকেল চালাই না হেতু আমি ঠিক বুঝতে পারছি না এখানে কোথায় কি গলদ আছে।
নীতিমালায় সমস্যাটা কোথায় যদি একটু ধরিয়ে দিতেন তো অন্যকিছু না হোক পাঠক হিসেবে আমরা উপকৃত হতাম।

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২

অদ্ভুত অবাক বলেছেন: নীতিমালায় সমস্যা হলো- এমন একটি নীতিমালা প্রণোয়নের পূর্বে যে বিস্তর গবেষণা বা জন মতামত গ্রহণ করা উচিত ছিল তা করা হয়নি। আর শহরের মধ্যে মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতিসীমা ৩০ কিলোমিটার হলে যানযট বাড়বে, দূর্ঘটনা বাড়বে কারন একই সড়কে বিভিন্ন গতিতে চলার কারনে সমস্যা হবে। এখানে গতিসীমা বেঁধে দিলে সকল যানবাহনের জন্য একই গতিসীমা বেঁধে দেওয়া উচিত ছিল।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

দারাশিকো বলেছেন: নীতিমালার সমস্যাটা কোথায় সেটা একটু বললে ভালো হতো।

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩

অদ্ভুত অবাক বলেছেন: মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতিসীমা ৩০ কিলোমিটার হলে যানযট বাড়বে, দূর্ঘটনা বাড়বে কারন একই সড়কে বিভিন্ন গতিতে চলার কারনে সমস্যা হবে।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: নীতিমালার দরকার আছে। কারন যারা বাইক চালায় তার নিয়ম কানুন কিছুই মানতে চায় না।

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯

অদ্ভুত অবাক বলেছেন: অবশ্যই নীতিমালা দরকার আছে। তবে সেটা শুধু বাইকের জন্য নয় সড়কে চলাচলকারী সকল যানবাহনের জন্য প্রযোজ্য হওয়া উচিত।

যারা বাইক চালায় তার নিয়ম কানুন কিছুই মানতে চায় না কথাটার সাথে পুরোপুরি একমত নই, যথাযথ আইন ও তার যথাযথ প্রয়োগ চাই। আইনের মধ্যে গলদ রেখে তার যথাযথ প্রয়োগ সম্ভব নয়।

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: অদ্ভুত অবাক,



আমাদের বাইকাররা যে রকম বেপরোয়া তাতে নীতিমালায় যা-ই থাকুক আসলে থাকা উচিৎ -
* ফুটপাতে বাইক চালানো যাবেনা।
* ইচ্ছে হলেই উল্টো পথে ধুমধাম বাইক চালানো যাবেনা।
* জ্যামে যানবাহন আটকে থাকার সময় বাইকারকে রাস্তা ছেড়ে শুধু তাকেই ফাঁকফোকড় দিয়ে যেতে দেয়ার জন্যে একে তাকে আদেশ দিতে পারবেনা।
* ইচ্ছে হলেই ডানদিক দিয়ে উঠে সব যানবাহনকে থামতে বাধ্য করে বাম দিকে যাওয়া যাবেনা। একই ভাবে বাম দিক দিয়ে ডান দিকেও যাওয়া যাবেনা। নির্দিষ্ট দিকে যেতে হলে ১০০ গজ আগে থেকেই সেই দিকে যাওয়ার অবস্থান নিতে হবে।
* রাস্তায় কেঁচোর মতো মোড়ামুড়ি করে বাইক চালানো যাবেনা।
* যানবাহনের সামনে একটুখানি ফাঁক পেলেই বাইকের সামনের চাকা ঢুকিয়ে দেয়া যাবেনা।
* বাইকের গতি চলতি যানবাহনের গতির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে। ধুমধাম গতিতে চালানো যাবেনা।
ইত্যাদি ......

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৪

অদ্ভুত অবাক বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ। এবং বাইকারদের এই বিষয়গুলো অবশ্যই মেনে চলা উচিত।

তবে ফুটপাতে যেমন বাইক চালানো যাবেনা, তেমনি জনসাধারণেরও উচিত ফুটপাত ছেড়ে রাস্তায় না নামা।

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৮

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: মোটরসাইকেল অন্যান্য যানবাহনের ন্যায় একটি যান। যানবাহনের সবগুলি আইন এর বেলাতেও প্রযোজ্য হওয়া উচিত।

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০০

অদ্ভুত অবাক বলেছেন: অবশ্যই সকল যানবাহনের জন্য অভিন্ন আইন প্রয়োজন। ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:১৭

ফাহিম রফিক বলেছেন: শহরের মধ্যে মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতিসীমা দিয়েছে ৩০ কিলোমিটার! এখন ৪০ কিমি/ঘন্টায় যাওয়া একটা গাড়ির সামনে যদি একটা মোটরসাইকেল থাকে, তাহলে তো যানজট কমবে না! আরও বাড়বে। আর আমাদের শহরগুলোতে তো আর ৩/৪ টা লেন নেই যে মোটরসাইকেল ধীরগতির লেন দিয়ে চলাচল করবে। কাজেই এই নীতিমালায় জ্যাম কিভাবে কমাবে?
শিশুদের মটরসাইকেলে চড়ানো যাবে না- ছোটবেলায় আমার বাবা মোটরসাইকেলে করে আমাকে স্কুলে দিয়ে আসত। আমার দেশে তো স্কুলবাস সিস্টেমও নাই। এখন যে বাপ বাচ্চাকে স্কুলে নামিয়ে বা স্কুল থেকে তুলে নিয়ে আসতে চায়, সে কি করবে?
মহাসড়কে একজনের বেশি আরোহী থাকতে পারবে না, ঈদের আগে ১০ দিন মটরসাইকেল চালানো যাবে না- দেশের কোন হাইওয়েতেই তো সার্ভিস লেন/ধীরগতির যানবাহনের জন্য আলাদা লেন নাই। তাহলে বিকল্পের চিন্তা না করেই মহাসড়কে আরোহী না রাখার এই যে নিয়ম, তাতে কার লাভ হবে?
মানুষ তো ঈদে বাড়ি যাওয়ার জন্য ঠিকই ট্রাক, বাসের ছাদ, লক্কড়-ঝক্কড় বাসে উঠবে। এতে কি দুর্ঘটনা কমবে?

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৮

অদ্ভুত অবাক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে একচেটিয়া ভাবে বাইকারদের উপর বিভিন্ন নীতিমালা চাপিয়ে দেওয়ার ফলে তাদের জীবন ঝুঁকিতে ফেলে দেয়া হচ্ছে। দোষ না থাকলেও দেখা যাবে সকল দূর্ঘটনার জন্য বাইকারদের অপরাধী করা হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.