![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অদ্ভুত এক সময়ের মধ্যদিয়ে যাচ্ছি আমরা। আসলে সমস্যা কোথায়? আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায়, মেধা ও মননে নাকি আমাদের সরকারি প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ প্রক্রিয়ায়।
পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের সৌজন্যে টাঙানো ফেস্টুনে পাট পাতার যে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে বিতর্কের শুরু সেখান থেকেই। যে পাতার ছবি দেখা গেছে, সেটা নাকি পাটের পাতা না, সেটা নাকি গাঁজা গাছের পাতা!
যিনি ফেস্টুন ডিজাইন করেছেন এবং যারা যারা এই প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত তাদের করো কাছেই কি বিষয়টা ধরা পড়েনি।
০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
অদ্ভুত অবাক বলেছেন: যাদের কাজ পাট নিয়ে তারা ফেসবুক বা অনলাইনে পাটের পাতা দেখবে কেন? এখনতো মনে হয় তদের ডিপজলের সাথে পাট ক্ষেতে পাট ক্ষেতে পাঠিয়ে দেয়াই উত্তম।
২| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৫০
শাহ আজিজ বলেছেন: পাট গবেষণা ইন্সটিটিউটের গবেষণায় এ যাবত ৫৩ রকম পাট উদ্ভাবন করেছে , এটি তার একটি , নাম মেস্তা । মুশকিল হল মেস্তার পাতা আর গাজার পাতা একই রকম দেখতে । গোলমাল বেধেছে ওখানেই ।
০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০৬
অদ্ভুত অবাক বলেছেন: পাটের জিন বিন্যাস আবিষ্কারের সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানী হাসিনা খান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও প্লান্ট টেক্সনমিস্ট ড. মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেছেন, এটা কোনোভাবেই পাট পাতা নয়। মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেছেন, দেশে প্রধানত দুটি প্রজাতির পাটের চাষ হয়। এর মধ্যে একটির পাতা মিষ্টি, আরেকটার পাতা তিতা। সাধারণ মানুষের কাছে দেশি ও তোষা এই দুই ধরনের পাট পরিচিত। তিনি বলেছেন, পাট ছাড়া অন্যান্য প্রজাতির উদ্ভিদ থেকেও তন্তু পাওয়া যায়। তবে তা পাট নয়।
গবেষকদের বাইরে যাঁরা পাটখেত বিষয়ক নানা ধরনের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে এসেছেন, তাঁরাও বলছেন এটি পাট পাতা বা মেস্তা পাতা নয়।
৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০
শায়মা বলেছেন: পাটশাক খায় মানুষ পাটের পাতা চিনবে না!
০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
অদ্ভুত অবাক বলেছেন: দুঃখতো তখনই লাগে। পাট ও বস্ত্র মন্ত্রনালায় ঢাকাতে কিন্তু ঢাকায় কি একটিও পাট ক্ষেত আছে?
৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
শায়মা বলেছেন: ক্ষেত না থাকুক বাজার তো আছে ।
কাঁচা বাজারে গেলেই পারতো একটু বুদ্ধি খাঁটিয়ে।
ভাই পাট শাক আছে?
১০ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০
অদ্ভুত অবাক বলেছেন: আমার মনে হয় সে গিয়েছিল তবে কাঁচা বাজারে নয়, অন্য কোথাও।
৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০৩
জিকোব্লগ বলেছেন:
ছবি ১: কেনাফের পাতা
ছবি ২: গাঁজার পাতা
ছবি ৩: পাটের পাতা
উপরের তিনটি ছবি দেখুন। বোঝাই যাচ্ছে, জাতীয় পাট দিবসের প্রচারে বস্ত্র ও পাট
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পাট পাতা বলে প্রকাশ করা পাতার ছবিটি কেনাফের পাতার
ছবি। তবে এটি গাঁজার পাতার ছবি নয়।
কেনাফ পাটের ন্যায় পরিবেশবান্ধব আঁশ জাতীয় ফসল। তবে এটি পাট নয় ।
১০ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
অদ্ভুত অবাক বলেছেন: বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের লোক যদি পাটের পাতা না চিনে তবে যে পাতার ছবিই ব্যবহার করুকনা কেন, গাঁজার পাতা বলাই শ্রেয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩০
নতুন বলেছেন: যারা এটার সাথে জড়িত ছিলো তারা ফেসবুকে পাটের পাতা দেখেনি তো তাই।