![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশের ইতিহাসে কোন ব্যাংক নাকি দেউলিয়া হয়নি। দেউলিয়া ঠেকতে চলছে না না পদক্ষেপ, কিন্তু লাভ কি হবে? ইতিমধ্যে বেসরকারি খাতের ICB Islamic Bank তারল্য সংকটে গ্রাহকদের কোন টাকা দিতে পারছেনা। আমি নিজে যোগাযোগ করে দেখেছি, তাদের সকল শাখা খোলা থাকলেও কার্যত তাদের ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তারা গ্রহকদের থেকে বলছেন যাতে তারা নতুন করে একাউন্টে টাকা না ঢুকায়, এবং পাশাপাশি গ্রহকদের কোন টাকাও দিচ্ছে না। নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা না করলেও কার্যত তাদের কার্যক্রম দেউলিয়ার মতোই। তারপর কোন ব্যাংক এই পথে হাটবে???
যদি কারো বিশ্বাস না হয় চাইলে নাম্বার দিতে পারি, কথা বলে দেখতে পারেন।
১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
অদ্ভুত অবাক বলেছেন: দেশটাই লিখে দেই। আর আমরা রোহিঙ্গা হয়ে যাই।
২| ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: কোন কিছুতেই আর অবাক হই না।
১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫০
অদ্ভুত অবাক বলেছেন: তাই ভালো।
৩| ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
টাকার সংকট নয়, ব্রাঞ্চে ক্যাশ সংকট হতে পারে।।
রিমোট অঞ্চলে একটি ব্রাঞ্চে এটা হতেই পারে। যেহেতু বর্তমানে ব্যাঙ্কগুলো ব্রাঞ্চ ভিত্তিক হিসেব হয় না। কেন্দ্রিয় ভাবে নিয়ন্ত্রন হয়, যে কোন ব্রাঞ্চ যেকোন এটিএম থেকে লেনদেন করা যায়। একটা ফি দিয়ে অন্য ব্যাঙ্কের এটিএম থেকেও টাকা উঠানো যায়। বড় বড় ট্রাঞ্জ্যাকশন ইলেক্ট্রনিকলি হয়।
ব্যাপারটা গুজব হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
হয় তো সে ভেরিফিকেশনে আইডি দেখাতে পারেনি, বা অন্যকিছু হতে পারে।
কারন কোন এক ব্যক্তি চেকের ছবি দিয়ে তার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন।
"আইসিবি ইসলামী ব্যাংক মৌলভীবাজার শাখায় গিয়েছিলাম টাকা উঠাতে। ব্যাংক থেকে বললো ক্যাশ সংকট। টাকা দিতে পারবে না। জানতে চাইলাম কতদিন ধরে এই অবস্থা? উপস্থিত গ্রাহকরা জানলেন দুই মাস ধরে। ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন- আমাদের কিছুই করণীয় নেই। যত পারেন বাংলাদেশ ব্যাংকে অভিযোগ করুন। বাংলাদেশ ব্যাংকই আমাদের এই অবস্থার মধ্যে ফেলেছে। তার ওই লেখাটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শতাধিক শেয়ার হয়। অর্ধশতাধিক কমেন্ট পড়ে। তাতে অনেকই এই ব্যাংকের দায়িত্বহীনতা ও দেউলিয়াত্ব নিয়ে নানা মন্তব্য লিখেন"।
বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক কিভাবে প্রত্যন্ত এলাকার একটি ব্রাঞ্চের টাকা নিয়ে যায়? গুজব ছাড়া কি?
১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯
অদ্ভুত অবাক বলেছেন: হাসান সাহেব আমি বিষয়টি উল্লেখ করতে চাইনি। এখন বলতে বাধ্য হচ্ছি। আমি নিজে ভুক্তভুগী। আমার নিজের ২টি একাউন্ট আছে ধানমন্ডি শাখায়। আমি নিজে টাকা তুলতে পারছি না, ঢাকার কোন শাখা থেকে। আমার ৪টি একাউন্ট পে চেক ডিসওনার করেছে পর্যাপ্ত টাকা নেই আমার একাউন্টে এই বলে। কিন্তু আমার একাউন্টে যথেষ্ট টাকা আছে। এখন যখন আপনার উত্তর লিখছি আজ এই একটু আগে টা চেক ফেরত নিয়ে আসছি পাস হয়নি বলে।
সব বিষয়ে দালালি করতে নেই। এসি রুম ছেড়ে রাস্তায় আসেন, গায়ে একটু গরম বাতাস লাগান।
৪| ১৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: দেশে ব্যাংক ফেল করার ঘটনা নেই বলে যে দাবি করা হয় তা কতটুকু সত্য সেই বিষয়ে আমার সন্দেহ আছে।
আশির দশকে সিটি ব্যাংক অথবা ইউসিবি একবার ডুবে গিয়েছিল।
এছাড়া নারায়ণগঞ্জের টান বাজারে কোন একটা কমার্শিয়াল ব্যাংকের টাকা গ্রাহকরা (যাদের সিংহভাগ ছিলেন টানবাজারের যৌনকর্মী) ফেরত পাননি। ছাত্র অবস্থায় ভাসাভাসা ভাবে কিছু পড়তে হয়েছিল । সিনিয়ররা ভাল বলতে পারবেন।
আইসিবি ব্যাংক এর আগে আল আরাফা নামে ডুবে গিয়েছিল পরে দ্বিতীয়বার ওরিয়েন্টাল ব্যাংক নামে ডুবেছে। এখন তৃতীয়বার ডুবলে আশ্চর্য হবোনা। ব্যাংকটি অনেক দিন ধরেই সমস্যায় আছে। এর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত বেতন পাচ্ছে না।
আপনি ক্যাশ চেক না দিয়ে অন্য ব্যাংকে চেক জমা দিয়ে দেখতে পারেন। ক্লিয়ারিং হাউজের মাধ্যমে লেনদেন যেহেতু নগদে হয় না, ভাউচারের মাধ্যমে হয়, হয়তো কিছু টাকা পেতেও পারেন।
সরকার যে নতুন আইন করেছে তাতে আপনার যত টাকাই ব্যাংকে থাকুক না কেন সর্বোচ্চ এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পেতে পারেন। নজির বিহীনভাবে ব্যাংকগুলোকে লুটে নেওয়া হল।
১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮
অদ্ভুত অবাক বলেছেন: হুম এর আগেও দেউলিয়া না হলেও ব্যাংক বিক্রি ও নাম পরিবর্তন হয়েছে অনেক ব্যাংকের। ভাই ক্লিয়ারিং চেক ডিসওনার করছে ৪টা। তাও মাত্র ২০০০টাকা ও ৬৫০০টাকার চেকও। শুনলাম এবারও নাকি কারা কারা নাম মাত্র মূল্যে ব্যংকটি কিনে নিতে চাইছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:০০
ধুলো মেঘ বলেছেন: এস আলম গ্রুপের মালিকানায় থাকা সমস্ত ব্যাংকেরই এই পরিণতি হবে।