নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপ্‌সরা

যেখানে ঘর বাঁধবো আমি, আসে আসুক বান, তুমি যদি ভাসাও মোরে, চাইনে পরিত্রাণ!!

অপ্‌সরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোট্ট বেলায় মা আমাকে হারিয়ে যাবার ভয়ে পায়ে নুপুর পরাতো

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৫৪

ছোটবেলায় আমি ছিলাম একটা ভাঙচুরওয়ালি দস্যি টাইপ বাচ্চা।আমার জ্বালায় আমার বাসার সবাই বিশেষ করে মা তটস্থ থাকতেন।যদিও আমি এখন বুঝি আমার ভাঙচুরের মধ্যে আমার কিছু সৃষ্টির নেশা ছিলো। এখনও সে কথা মা সহ বাসার কাউকে বুঝাতে গেলে তারা তো বুঝেই না, উল্টা আরো বলে, হয়েছে নিজের সাফাই গাইতে হবেনা আর। কি আর করা।



১। ভাঙচুরের ভেতর দিয়ে আমার প্রথম সৃষটির প্রচেষ্টা:

আমাকে আমার মা যত না খেলনা দিয়েছিলেন তার থেকে ১০গুন বেশী দিয়েছিলেন আমার আত্নীয় স্বজনেরা।আমার এক মামী আমাকে খুব সুন্দর একটা খেলনা টেলিভিশন দিলেন।টেলিভিশনটা ব্যাটিরীসেটিং না, হাত দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ছবি চেন্জ করতে হয়। আমি তখন ৪ কি ৫ হবো আমার চোখে তো সে টেলিভিশন পৃথিবীর অপার বিস্ময়!!!!! আধা বেলা খুব সেটা নিয়ে খেলার পরে আমার ভেতরে আবিস্কারের নেশা চেপে বসলো। আমি সবার অলক্ষে সেটা নিয়ে বাড়ি দিয়ে ভাঙলাম। তারপর আবিস্কার করলাম ভেতরে কিভাবে ছবি ওয়ালা কাগজের রিল পেচিয়ে পেচিয়ে রাখা হয়।তার পর আবার জুড়ে দেবার ব্যার্থ চেস্টায় বিফল হয়ে, মায়ের কাপড় কাটা কাঁচি টা লুকিয়ে নিয়ে সোফার আড়ালে গিয়ে বসলাম। আমি আবার আমার এসব আবিস্কারগুলোর জন্য লোকচক্ষুর অন্তরালে গোপন কোনো আড়াল বেছে নিতাম।তো সোফার পিছনে বসে বসে সযতনে কাটলাম ঐ ছবিওয়ালা কাগজের রিল থেকে প্রতিটা ছবি আলাদা করে করে। তারপর মা কিচেনে ঢুকতেই সেসব ছবি গ্লু দিয়ে কোথাও সেটে দিতে ইচ্ছে হল। গ্লু পেলাম না, তো কি হয়েছে আমার ইচ্ছে কি অবদমিত থাকবে? কখনও না। কাজেই গ্লু এর বিকল্প পানি দিয়ে ভিজিয়ে ভিজিয়ে সেসব ছবি সেটে দিলাম মায়ের সবচেয়ে সখের পলিশ করা বই এর আলমারীতে। পানি লেগে বার্নিশকরা কাঠের আলমারীর চেহারা দেখে মায়ের চেহারাও এক নিমিষে পালটে গেলো।তারপর উত্তম মধ্যম।

২। আমি যখন আগুনের ব্যাবহার শিখেছিলাম:

সবাই কি সুন্দর ফস করে দিয়াশলাই জ্বালিয়ে আগুন বের করে ।দাউ দাউ জ্বলে ওঠা কি সুন্দর রং ঐ আগুনের শিখাটার! খুব অবাক আর মুগ্ধ হতাম আমি। মোমের শিখা, চুলার আগুন, এমনকি সিগারেটের আগুনের ফুলকির সৌন্দর্য্যেও বিমোহিত ছিলাম আমি।তাই একদিন দুপুরে মা ঘুমিয়ে গেলে চুপি চুপি লুকানো দিয়াশলাই দিয়ে জ্বালিয়ে দিলাম আগুন। ঠিক ঠিক পেরেছিলাম তবে শুধু দিয়াশলাই কাঠিতেই না বুকে লেস লাগানো ডিজাইন জামার লেসটাতেও। এমন সময় কে যেন দেখে ফেললো আর আমার এত সুন্দর আবিস্কার আগুনের শিখাটা এক নিমিষে নিভিয়ে দিলো।আর গালে পড়লো সপাট চপেটাঘাৎ।



৩। মন্জরী ও মন্জরী আমের মন্জরী:

আমাদের বাসাটার সামনে ফুলবাগান ও পিছনে ছিলো ফল ও সবজী বাগান। সেখানে ফুটে উঠতে দেখলাম আমের মুকুল। মুকুল থেকে ছোট্ট ছোট্ট বাবু আম। একরাতে ঝড়ে কিছু আম ঝরে পড়লো। মা বললেন ভালো হয়েছে এসব দিয়ে আচার করা যাবে। বুয়া বলল "আপামনি কাল তোমাকে কাঁচা আমের ভর্তা খাওয়াবো। "আমি অপেক্ষা করে রইলাম পরদিনের আমভর্তার জন্য। কিন্তু পরদিন সেকথা বলতেই মা বল্লেন "এসব খেতে হবেনা এখন, দুপুরে খাবার পরে দেখা যাবে। "কিন্তু দুপুরে খাবার পরে সেকথা মা, বুয়া সবাই ভুলে গিয়ে দিবানিদ্রায় মগ্ন হল। আর আমি সে সুযোগে সোজা কিচেনে গিয়ে একটা ধারালো বটি নিয়ে আম কেটে ভর্তা বানানোর চেস্টায় রত হলাম। প্রথম প্রচেস্টাতেই আমের বদলে সোজা নিজের বুড়ো আঙুল দুভাগ করে ফেল্লাম আর তারপর আমার চিৎকারে সবার দিবানিদ্রা ছুটে গেলো।

৪। ফুলকলিরে ফুলকলি:

মালী চাচ্চুর কাছে গাছ লাগানো শিখলাম। চাচ্চু বল্লো গাছে পানি দিতে হয় , গাছের খাবার পানি। এ পানি খেয়েই ওরা ফুল ফোঁটায়।আমি খুব অবাক হলাম, আমরা এতকিছু চর্ব্য চোস্য লেহ্য পেয় খাই আর গাছেরা শুধুই পানি?? আবিস্কারের ভূত আবারও আমার মাথায় জেঁকে বসলো। মালী চাচুচর কাছ থেকে একটা ফুল গাছ চেয়ে নিলাম। উনি ছোট একটি টবে করে আমাকে দিলেন মাটি আর ছোটো একটি কুড়িসহ তারা ফুল গাছের ডাল। আমি সকাল ৯টাই সেই টবের মাটিতে গাছ পুতে পানি ঢেলে ঢেলে ১২ টা বাজিয়ে দিলাম আর সত্যিই দেখলাম আমার অতিরিক্ত খাদ্য প্রদানে কুড়ি থেকে পাপড়ী গুলো চোখ মেলে তাকালো, হেসে উঠলো জলজান্ত একটা ফুল। এই আবিস্কার আমার জীবনের এক পরম পাওয়া। আজো মনে পড়ে ছোট্ট নিলাভ, বেগুনী ধাঁচের সেই ফুল শিশুর নিস্পাপ সৌন্দর্য্য।



৫। নুপুর উপাখ্যান:

আমার যন্ত্রনায় অস্থির হয়ে মা পায়ে সোনার নুপুর পরিয়ে দিলেন। যেন কোথায় আছি বুঝে যান স হজেই। হাহাহা দুদিনেই বুঝে গেলাম নুপুরের রহস্য। আমার গতিবিধির উপরে নজরদারীর জন্যই মায়ের এই পন্থা।

কাজেই দরকার পড়লে নুপুরগুলো উপরে উঠিয়ে হাটুর কাছাকাছি আটকে দিতাম, তারপর পা টিপে টিপে চলে যেতাম নির্দিষ্ট গন্তব্যে নতুন আবিস্কারের পথে।

মন্তব্য ১৭৩ টি রেটিং +৩৬/-১

মন্তব্য (১৭৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৫৬

চানাচুর বলেছেন: মজা পেলাম খুব:D:D

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৫৮

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা। চানাচুর, তোমার লেখাটা কাল পড়েই তো মনে পড়ে গেলো আমার ছোট্ট বেলা।

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০০

নামহীনা বলেছেন: খাইছে রে, দস্যি মেয়ে বললে ডাকাতরা মামলা করতে পারে তাদের কে অপমান করার জন্য।

প্রথম প্রচেস্টাতেই আমের বদলে সোজা নিজের বুড়ো আঙুল দুভাগ করে ফেল্লাম আর তারপর আমার চিৎকারে সবার দিবানিদ্রা ছুটে গেলো।
-দুই ভাগ!!! পুরোপুরি সত্যি নাকি?

অসাধারন লিখেছেন, জটিল।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা আমি নিজেও হাসছি এসব মনে কর. তবে আমি এসব দস্যিপনা বলবোনা বলবো আমার আবিস্কার। কেউই দেখি আমার আবিস্কারটা বুঝেনা, বুঝে শুধুই দস্যিপনাটাই।

৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০১

নুশেরা বলেছেন: অ্যাত্তো দস্যি ছিলে তুমি!!! তোমার মতো মেয়ে থাকলে আমি গরুর মতো দড়ি বেঁধে রাখতাম, সত্যিই।
তবে ফুল ফোটানোর কথাটা জেনে খুব ভাল লাগল। শত ফুল ফুটিয়ে চলো জীবনভর।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০৭

অপ্‌সরা বলেছেন: নুশেরা আপু। আমাকে দেখলে কেউ কিন্তু বলবেনা মানে প্রথমে কেউ দেখলে ভাববে শান্ত শিষ্ট মেয়েটি আমি কিন্তু এসব ছোটোবেলার খোটা দিয়ে দিয়ে আমাকে শুধুই বোকা বানানোর চেস্টা করে সবাই (ফামিলীতে)তবে এখনও আমি আবিস্কারেই আছি। শুধু আবিস্কারের ধরনটা পাল্টেছে। হাহাহা।

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০২

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
দারুণ ছেলেবেলা।

খুব ভালো লাগলো।
দেখতে পেলাম দুস্টু মেয়েটাকে....।
অনেক শুভকামনা।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০৮

অপ্‌সরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাজি আপু আমার এইসব পাগলামি লেখা যে পড়ো এতেই আমি সার্থক হয়ে যাই।

অনেক ভালো থেকো।

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১২

চানাচুর বলেছেন: তাই নাকি!..........ভালোই তো :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১২

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা তাইতো।

৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১২

প্রচেত্য বলেছেন:
ছোটবেলার আবিষ্কারের কথা তো পড়লাম, বেশ রোমাঞ্চকর, দু:সাহী বললেও ভুল হবেনা, কারণ ওই বয়সে আগুন নিয়ে যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলে তাতে এ কথা বলতেই হবে..
সে যা হোক
বড় বেলার কিছু আবিষ্কারের কথা এবার লিখে ফেলুন ...

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১৪

অপ্‌সরা বলেছেন: বড় বেলার আবিস্কার গুলোকে আবার সবাই বলে ভুল।
ভুলের পর ভুল করতেই নাকি আমি জন্মেছি কিন্তু কে বুঝবে বলো যে সেসব ও আমার আবিস্কার!!

সেষব লিখলে আবার মানুষ লাঠি সোটা নিয়ে মার লাগাতে আসতে পারে । বুঝে সুঝে লিখতে হবে তো।

৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১৩

রাজামশাই বলেছেন: হুমম

দস্যিপনা পছন্দ হইছে রে ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১৫

অপ্‌সরা বলেছেন: এখনকার গুলো শুনলে তো রাজ্য থেকে নির্বাসন দেবে রাজামশাই।

৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১৭

নিবিড় বলেছেন: মাস্তান মাইয়া দেখি ছিলেন আপনি

খুব ভালো লেগেছে পোস্ট টা
৪/৫ বছরের কথা মনে আছে কিভাবে??

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:২২

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা আমি কিন্তু নিজেকে মোটেই মাস্তান ভাবিনা শান্ত শিষ্ট ভাবি। তবে মানুষজন কেনো যে আবার লেজ বিশিষ্ট বলত??

আমার মেমোরী খুব সার্প । কিছু ভুলিনি,সব যত্ন করে মনে রেখে দিয়েছি। তবে পড়ালেখাটা কিন্তু তেমন মনে রাখতাম না।

৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১৮

মহাকালর্ষি বলেছেন: অনেকদিন পর গানটা {ছোট্ট বেলায় মা আমাকে...এখন নূপুর দিলেও পায়ে, আমি যাবো যে হারিয়ে}মনে করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আচ্ছা, গানটা কার ছিল? শাম্মী আখতার না অন্য কারোর?
ভালো লাগলো।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:২৫

অপ্‌সরা বলেছেন: হুম গানটা আমি শিখেছিলাম ও । মায়ের পছন্দের গান ছিলো।

গানটা মনে হয় মিতালী মূখার্জী এর।

ছোট্ট বেলায় মা আমাকে হারিয়ে যাবার ভয়ে
পায়ে নুপুর পরাতো
এখন আমি অনেক বড়
বয়স আমার ষোলো হোলো
নেইতো আগের মত
এখন নূপুর দিলেও পায়ে,
আমি যাবো যে হারিয়ে!!

অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে মহাকালর্ষি।

১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১৯

রাস্তার ছেলে বলেছেন: হা! হা! ভেরি ইন্টেলিজেন্ট ক্রিমিনাল! ;) :) :P

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:২৬

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা
তুমিও ক্রিমিনাল বললে?

কেনো আবিস্কারক বলতে পারোনা?

১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:২১

প্রলয় হাসান বলেছেন: বাপরে বাপ!! এত পাজির পা ঝাড়া ছিলেন!!:-*

আমরা দুভাই। আমি আর নিলয়। কিন্তু আম্মুর খুব শখ ছিলো একটা মেয়ের। আপনার ছোট বেলার ঘটনাগুলো তাকে জানালে সেই শখ মিটে যেত।:D

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:২৯

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহাহা

আহা তুমি আর তোমার ভাই বুঝি খুব শান্ত ছেলে ছিলে? কখনও বিশ্বাস করিনা। ছেলেরা যা দুষ্টু হয়।আমি তো সে তুলনায় ধোঁয়া তুলসি পাতা ছিলাম মনে করি।

দেখো আম্মুকে আবার বলে দিওনা যে মেয়েরা এমন পাজী হয় । উনি কিন্তু কষ্ট পাবেন।
তুমি আর নিলয় অনেক অনেক ভালো থেকো আম্মুকে কষ্ট দিওনা।

১২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:২৪

চাঙ্কু বলেছেন: নাডা মাইয়া !!!!! ;)

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৩০

অপ্‌সরা বলেছেন: নাডা কি চাঙ্কুমনি?

১৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:২৮

রাফা বলেছেন: কি বলবো ? বুদ্ধিমতি বালিকা নাকি দস্যি মেয়ে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৩১

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা যেটা মনে চায় বলে ফেলো। আমি মাইন্ড করবোনা।

অনেক ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য।

১৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:২৯

নকীবুল বারী বলেছেন: খিক খিক...............

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৪৭

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা আমিও খিকখিক

১৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৩৩

মহাকালর্ষি বলেছেন: 'মনে হয়' মার্কা তথ্য তো আশা করিনি তোমার কাছে, তুমিই না বলেছো তোমার মেমোরি খুব শার্প.............
না জানলে বলো জানি না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৪৯

অপ্‌সরা বলেছেন: জানিতো। মিতালী মুর্খ্যাজী কনফার্ম।( আল্লাহ যেন ঠিক হয়)

তুমি তো মহাকালর্ষী শুধু না মহারাগর্ষী ও মনে হচ্ছে।হাহাহা

১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৩৩

প্রচেত্য বলেছেন: অনেক বড় একটা তাৎপর্য চমতকার করে গুছিয়ে মন্তব্য করেছেন, এটাও এক প্রকার আবিষ্কার, জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে আবিষ্কার

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫০

অপ্‌সরা বলেছেন: হুম ঠিক বলেছো। আরো আবিস্কার সামনে পড়ে রয়েছে। আমার আবিস্কার আজীবন চলবেই।

ধন্যবাদ আবারো ।

১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৩৪

জেমসবন্ড বলেছেন: আপনার ছোট্টবেলার কাহিনী ভাল লাগলো, এখনকার কিছু কাহিনী কি শুনাবেন ?

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫১

অপ্‌সরা বলেছেন: শুনাতে পারি এক শর্তে। সেসব শুনে যদি কেউ মাথা ভাঙতে না আসে।

১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৩৪

প্রিয়তমা বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো দস্যি আপু :P !!!
সাথে আমারো ছোটবেলার কিছু স্মৃতি মনে পড়ে গেল :D
ভালো থাকুন।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫৩

অপ্‌সরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তোমাকে প্রিয়তমা।

অবশ্যই জানতে চাই তোমার ছোটোবেলার কথা। আমার ভাষায় আবিস্কার। হাহাহা।

১৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৪০

রাস্তার ছেলে বলেছেন: আসল আবিষ্কারক তো আপনার মা! :) ;)

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহাহাহা

তা বটে।

২০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৪৬

চাচামিঞা বলেছেন: এক পায়ে নূপুর পড়াতো নাকি দুই পায়েই?
==================================
দুই পায়ে, নুপুর তোমার
ছিলে তুমি দুস্টো,
তোমার জ্বালায়
বাবা মায়ের ঘুম হতো নস্ট......

সুন্দর লেখা...।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫৬

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা না দুপায়েই।
তখন মানে আমার ছোটোবেলায় এক পায়ে নুপুর পরার চল ছিলোনাতো।

২১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৪৭

বৃত্তবন্দী বলেছেন: আবিষ্কারক ;)

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫৮

অপ্‌সরা বলেছেন: তুমি ই শুধু বুঝলে আমি যে আবিস্কারক। কেউ বলে বান্দর কেউ বলে শয়তান মাইয়া। অন্তত ক্রিয়েটিভ তো বলতে পারে তাইনা??

২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫২

দুরের পাখি বলেছেন: কি বান্দরটাই না ছিলেন ! লেখা বেশ সাবলীল, মজাক পাইলাম ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫৯

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা আপনিও বল্লেন বান্দর!!!

যাইহোক মজাক পেয়েছেন তাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অনেক ভালো থাকবেন।

২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫৬

নষ্ট মাথার দুষ্ট বালিকা... বলেছেন: hahahhaaha...apunhi...tumare amar boroi pochondo hoise...amar adorsho bon...;)

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:০০

অপ্‌সরা বলেছেন: তোমারেও আমার খুবই পছন্দ!! শুধু দুষ্টামীর জন্যই না। মেহেন্দি দেওয়া শখের জন্যও।

২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫৯

মুকুল বলেছেন: :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:০১

অপ্‌সরা বলেছেন: এইটা কি হুমের বদলে??

২৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:০০

নকীবুল বারী বলেছেন: আপনার নেকস্ট নাচের অনুষ্ঠান কবে???

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:০৫

অপ্‌সরা বলেছেন: ১৬ই ডিসেম্বর।

২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:০৬

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: তারপর উত্তম মধ্যম।...
আর গালে পড়লো সপাট চপেটাঘাৎ।...

আহ...এইগুলা শুনলেই ছোট্টবেলার কথা মনে পড়ে!! =p~

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:০৯

অপ্‌সরা বলেছেন: সবারই কমন পড়ে তো তাই। হাহাহাহা

কেমন আছো ভাঙ্গা পেন্সিল ? ভাঙ্গা পেন্সিলে যা লেখো তাই তো ফুল হয়ে ফুটে ওঠে।ঠিক আমার ছোট বেলার সেই তারা ফুলটার মত।

২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:১৮

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ভালো আছি আপু...রাঙ্গামাটি যাবো দেখে একটূ ব্যস্ত আছি...আপনাদের লেখা-টেখা পড়ি, নিজে কিছু করার টাইম পাচ্ছি না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:২২

অপ্‌সরা বলেছেন: আমাদের লেখা মানে বিশেষ করে আমার লেখা যে পড় এতেই আমি ধন্য। তোমাদের লেখা পড়ে পড়ে মাঝে মাঝে আমি ভাবি কেমন করে এত সুন্দর লিখে এক এক জন? এটা ঢং না কিন্তু একেবারেই আমার মনের কথা।

২৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:১৮

কালপুরুষ বলেছেন: দেখতো কেমন হলো-

ওরে ওরে দস্যি মেয়ে- এই ছিল তোর মনে!
তোর জ্বালাতে পালিয়ে যেত ঘরের মানুষ বনে।
বেড়াল কুকুর লেজ নাড়তো দশ হাত দূরে থেকে,
চিড়িয়াখানার বাঁদরগুলো নাচতো তোকে দেখে।

তোরই ভয়ে জল খায় সব বাঘ-মহিষ এক ঘাটে,
কার বুকে এমন সাহস আছে তোকে নিয়ে ঘাঁটে?
আজব দেশের এলিস তুই চলিস নিজের মতো,
তোরই হুকুম মানতে হবে বিপদ আসুক যতো।

এমনি করে দিন কেটে যায় বছর আসে ঘুরে,
সেই মেয়েই আজ বলে কথা অন্যরকম সুরে।
এখনতো আর সেই মেয়েটি ছোট্ট খুকী নয়,
বুঝতে পারে সময় হলে বদলে যেতে হয়।

সেই মেয়ে আজ অনেক বড় লক্ষ্মীসোনা হয়ে,
এই জগতের মন্দ-ভাল যাচ্ছে সবই সয়ে!
রাগ করেনা আগের মতো ঝাল ঝাড়েনা মোটে,
কারো কোন বিপদ হলেই সবার আগে ছোটে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:২৭

অপ্‌সরা বলেছেন: ভাইয়া, আমি নির্বাক।কিছু বলার ভাষা নেই।

সেই তখন আমার ব্লগে ঢু মেরে এই কবিতা লিখতে বসেছিলে বুঝি??


তুমি এত তাড়াতাড়ি এত সুন্দর কবিতা কি করে লিখো?

কাউকে কাউকে বিধাতা অনেক বেশী গুণ দিয়ে ফেলেন। কবি প্রতিভা খুব কম মানুষের মধ্যে দেন।যদিও সবাই একটু আধটু কবি আর তুমি হলে মহাকবি।

যাইহোক, অনেক অনেক অনেক খুশী হয়েছি । এমন একটা কবিতা উপহার দেবার জন্য।অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।

২৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:২৮

যাযাবর পাখি বলেছেন: বুঝতাম পারতাছি ছোডবেলায় বহুত জ্বালাইছেন...বদের হাড্ডি আছিলেন....ভালো লেগেছে সাবলীল লেখনী...।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৩২

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা। সবাই শুধু জ্বালাতনটাই দেখে।ক্রিয়েটিভিটি আবিস্কার টা দেখেনা।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪১

লাল দরজা বলেছেন: "বাবু আম" তাইনা! :) "কুড়ি থেকে পাপড়ী গুলো চোখ মেলে তাকালো, হেসে উঠলো জলজান্ত একটা ফুল।" থুব মিষ্টি লেখার হাত। ভাল লাগল, শুভ কামনা আপনার জন্য।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪৫

অপ্‌সরা বলেছেন: এইযে দরজা ভাইয়া। ছোটো বেলার গান নিয়ে কিন্তু একটা লেখা দেবার অনুরোধ ছিলো আমার। রাখোনি। তোমার ঐ পোস্ট সবচেয়ে কে বেশী পড়েছিলো বলতো? এই আমি।
যাইহোক , তুমি সেসব ছোটবেলার গান নিয়ে না লিখলে আমি কিন্তু লিখে ফেলবো একদিন ঠিকঠিক।

৩১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪৯

কালপুরুষ বলেছেন: বেশী পাকনামি শিখেছিস তাইনা! দেখতেতো হবে ভাইয়া'টা কার!

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা এইটা তো পুরান কথা। পাকনামি করি যে। নতুন একটা নাম দাও বরং।

৩২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৩

লাল দরজা বলেছেন: আমি অপেক্ষায় থাকলাম, ঐ লেখাটা আমাদের অপ্‌সরার হাতে মানাবে ভালো আমার মত ফাজিলের হাতে নয়;) খুব সুন্দর করে লিখতে হবে বুচ্ছেন:)

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২২

অপ্‌সরা বলেছেন: তুমি ফাজিল না তবে একটু আধটু রাগী হতে পারো।
আচ্ছা ঠিক আছে আমি কিন্তু লিখবো। আমার খুবই পছন্দ হয়েছিলো টপিকটা। কত ভুলে যাওয়া গীতি মনে পড়ে গেলো।

৩৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৯

সাইফুর বলেছেন: মজারতো অনেক

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৩

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা ছোটোবেলাতো সবারই মজার হয়।

৩৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:০৮

মাহবুব সুমন বলেছেন: ১) নুপূর ও পায়ের মাঝে পার্থক্য কি ?
২ ) অনেক মেয়ে দেখা যায় ১ পায়ে পরে, সেটার মাজেজা কি ?

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৪

অপ্‌সরা বলেছেন: সব মাজেজাই ফ্যাশনে। আমার মা পরিয়েছিলো ছোটোবেলায় আমার উপরে খবরদারী করতে।

৩৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৪

মাহবুব সুমন বলেছেন: * পায়েল হবে

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৬

অপ্‌সরা বলেছেন: সব ই একি শব্দ বাংলা হিন্দি উর্দু ফার্সী এর পার্থক্য।

৩৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪১

বরুণা বলেছেন: মাহবুব সুমন বলেছেন: * পায়েল হবে

নুপুর আর পায়েলের মধ্যে পার্থক্য একটা বাংলা আরেকটা হিন্দি। নুপুরটা বাংলা আর পায়েল হিন্দি মুভি হতে তৎভব শব্দ ( এটা অবশ্য আমার আবিস্কার)হিহি।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫২

অপ্‌সরা বলেছেন: একমত। ১০০% একমত । আমারও এমনটি ই ধারণা।

৩৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫০

মুকুল বলেছেন: হু ম ম

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫২

অপ্‌সরা বলেছেন: আজো কি ভর দুপুরে হুমম ভুত ধরলো ???

৩৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৬

জেমসবন্ড বলেছেন: জেমসবন্ড বলেছেন: আপনার ছোট্টবেলার কাহিনী ভাল লাগলো, এখনকার কিছু কাহিনী কি শুনাবেন ?
২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫১

লেখক বলেছেন: শুনাতে পারি এক শর্তে। সেসব শুনে যদি কেউ মাথা ভাঙতে না আসে।

ভাঙ্গলে ভাঙ্গুক ! তবু আমি শুনতে চাই..............

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:০৫

অপ্‌সরা বলেছেন: হায়হায় আমার মাথা নিয়ে তোমার কোনো চিন্তাই নেই দেখছি।

আচ্ছা থাকুক আমার মাথা, তবুও তোমাকে শুনাবো বড় বেলার কথা।

৩৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:২৩

জটিল বলেছেন: হুমম , দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায় ...

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৭

অপ্‌সরা বলেছেন: সেইযে আমার নানা রঙের দিনগুলি!!!!!!!!!!!!!!

৪০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:৩০

সৌপ্তিক বলেছেন: বেশ হয়েছে

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৬

অপ্‌সরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সৌপ্তিক।

৪১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:৩০

ক-খ-গ বলেছেন: এখন মা কি পরান? :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৬

অপ্‌সরা বলেছেন: এখন আমি অনেক বড়
বয়স আমার ষোলো হল (গানের বয়স)
নেই তো আগের মত ।
এখন নুপুর দিলেও পায়ে
আমি যাবো যে হারিয়ে।

তাই পরায় না আর নুপুর।নিজেই পরি।

হাহাহা

অনেক ধন্যবাদ প্রশ্নটার জন্য।

৪২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:৩৩

রাতমজুর বলেছেন: হুম, গেছোমেয়ে ....

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৪

অপ্‌সরা বলেছেন: গাছে ওঠাতে একটু প্রবলেম ছিলো অবশ্য। ভালো গেছো হতে পারিনি।

৪৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:১৩

উধাও ভাবুক বলেছেন: পোস্টটি ১৮ জনের ভাল লেগেছে, ০ জনের ভাল লাগেনি ৮২টি মন্তব্য বাকিটুকু পড়ুন ২৬৫বার পঠিত

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪২

অপ্‌সরা বলেছেন: এইসব কি ভাবুক???

৪৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৮

কালপুরুষ বলেছেন: এবার থেকে তোর ব্লগে আমার মন্তব্য হবে একটা করে ছড়া। তার মানে তুই যত লিখবি তত ছড়া। কি মজা তাইনা! তাহলে লিখতে থাক। আমি ততক্ষণ ভাবতে থাকি দস্যিমেয়েটা কী লিখতে পারে!

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৫১

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা তাহলে তো আমি তোমার ছড়া গুলো দিয়ে একটা শিশুপাঠ্য বই বের করে ফেলতে পারবো। অথবা এমন একটা বই বানাবো যা শুধুই ভাইএরা দিতে পারবে তাদের বোনকে উপ হার।

অনেক মজা হবে।নতুন এক আবিস্কার কি বোলো?

৪৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:১০

উধাও ভাবুক বলেছেন: কিছুনা !!!

মাইন্ড করেন কেন ?
আপনি যেমন দুষ্ট + স্ত্রী লিঙ্গ = দুষ্টি !!!
আমিও একটু করলাম আরকি !!!

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:১৩

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা না মাইন্ড করিনিতো।

কারো কারো উপর জীবনেও মাইন্ড করা যায়না। তুমি মনে হয় তেমন একজন।

৪৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:২০

শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: এখন নাকি এক পায়ে নুপুর পরতে হয়, আর অন্য পা খালি..........

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৭

অপ্‌সরা বলেছেন: হুম। এটাই এখন ফ্যাশন তো।

তবে নাচের সময় অবশ্য এক পায়ে নুপুরে চলেনা দুপায়েই রমঝম একগাদা নুপুর পরতে হয় আমাকে।

৪৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৪

রাজামশাই বলেছেন: খুজতে বইছিলাম লালঝুটি কাকতুয়া গিয়া দাড়াইলো ...

Click This Link

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪১

অপ্‌সরা বলেছেন: ওকে দাড়াও আগে শুনে দেখি।

৪৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫০

নিঃসঙ্গ বলেছেন: অনেক বাচ্চাকেই দেখতাম কোমরে ঘন্টা লাগাইয়া রাখতো বুঝতাম না কেন এক দিন এক আন্টিকে জিগাস করলাম এই রকম ঘন্টা লাগানো মানে কি ?? উনি বল্লো না হারানোর ভয় । যেইখানেই যাক শব্দ হবে :P

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৯

অপ্‌সরা বলেছেন: হায়হায়। এইরকম বাচ্চা মনে পড়ছে একটার কথা।হাসি পাচ্ছে সেটার কথা মনে পড়ে।আমাদের এক কাজের বুয়ার দুষ্টু পাজী বাচ্চাকে এইভাবে পরিয়ে রাখতো তার মা।হাহাহাহা

৪৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

অদৃশ্য বলেছেন: নুপুরের সব্দে কেমন জানি এক অনুভুতি হয় আমার..................বলে বুঝতে পারবোনা.....................এর পেছনে কিছু স্মৃতি জড়িত।

নুপুর চলার ভঙ্গিমাকে সুন্দর.......আকর্ষনীয়........মোহনিয়া করে।

ভালো থাকুন।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

অপ্‌সরা বলেছেন: হুম বুঝেছি বুঝেছি কেমন স্মৃতি জড়িত।

হাহাহা

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। অনেক ভালো থেকো।

৫০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

চোরকাঁটা বলেছেন: গ্রামের অনেক বাচ্চারে দেখতাম কোমড়ে খালি ঘন্টাটাই থাকতো ঐটাই পোশাখ ;) ।ছবির হাতিটা কিডা?
আফা দেখি আমার চাইতেও বিটলা আসিলেন!!
;) :D :P

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

অপ্‌সরা বলেছেন: তুমি কোন গ্রামে ছিলে ?তুমিও ঘন্টা পরতে নাকি? হাহাহা

আর ছবিতে হাতি দেখলে কোথায়?? তোমাকে দেখছি চোখের ডক্টর মোদাচ্ছের আলীর কাছে পাঠাতে হবে।চোখ ঠিক করে দেবে সে তাড়াতাড়ি তখন হাতি গরু ভেড়া সবই নারী দেখিবে।

৫১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

লীনা ফেরদৌস বলেছেন: খুব ভাল লাগল , হঠাত নিজের ছোটবেলার কথা মনে পড়ল। আমি না সারা দিন পুতুল খেলতাম, খেলার মাত্রাটা বেড়ে যেতেই মা বাবার কাছে নালিশ করতো, “তোমার মেয়ে পড়াশুনা বাদ দিয়ে পুতুল খেলছে“, বাবা শুনে রেগে আগুন হয়ে তা পুড়িয়ে দিতেন, আমি কেঁদে বুক ভাসাতাম। ভাবতাম কি নিঠুর বাবা মা আমার। মেয়ের সংসার কেউ এভাবে পোড়ায়? আর পাচিল টপকিয়ে পাশের বাড়ির পজর ফুল আর তুলসি তলার সন্ধা প্রদিপ চুরি করতাম। আমরা আমাদের নানা রঙ্গের দিন গুলি ফেলে এসে এখন সাদা কাল দিন কাটাচ্ছি। অনেক সুন্দর লেখা, ভাল থেক।

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১১

অপ্‌সরা বলেছেন: ভাবতাম কি নিঠুর বাবা মা আমার। মেয়ের সংসার কেউ এভাবে পোড়ায়?


হাহাহাহাহাহা সত্যি অনেক হাসছি।

অনেক ধন্যবাদ তোমার মন্তব্যের জন্য।তুমিও অনেক অনেক ভালো থেকো।

৫২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২২

জেরী বলেছেন: দস্যি মেয়ের দস্যিনামা পড়ে হাসছি:).........ছোট্ট বেলাটা সবার এত মধুর হয় কেন বলতে পারেন??

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা

আমিও অনেক হেসেছি আজকে । অনেক কথা এলোমেলো মনে পড়ে গেলো।

আমার তো ছোটোবেলার দস্যিমী তোমাকে তো আমার এখনও অনেক দস্যি দস্যি লাগে।

ছোটোবেলা কেনো যে এত মধুর !!! জানা নেই আমার।

৫৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০২

চোরকাঁটা বলেছেন: আর যাই করেন আপা, :(( আমারে চোখের ডক্টর মোদাচ্ছের আলীর কাছে পাঠাইয়েন না। ঐ বেটার চরিত্র ফুলের মতো পবিত্র। :((

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:১৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা কেনো চোরকাঁটা তোমার কাঁটার খোঁচা কাজে লাগাতে পারবেনা?

৫৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫৮

দেবদূত বলেছেন: স্বর্গে এতো কিছু হয়েছিল?!!
জানতাম না তো!!

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:১৩

অপ্‌সরা বলেছেন: তুমি মনে হয় তখনও জন্মাওনি।তাই জানোনা দেবদূত।

৫৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৪৯

অরণ্য আনাম বলেছেন: হুম...............

আমি আর আমার ভাই আমাদের দুই বংশের সবচেয়ে সেরা দুষ্ট

২৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:১৫

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা দুষ্টুমী কত প্রকার ও কিকি জানাও তাড়াতাড়ি।

৫৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৫

বৃষ্টি ভেজা সকাল বলেছেন: খুব সুন্দর েলখা।




তো বড় বেলার আবিষ্কারগুলোর কথাও জানান আপু।

৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১০

অপ্‌সরা বলেছেন: আচ্ছা জানাবো।
অনেক ভালো থেকো। অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৫৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৭

রাতমজুর বলেছেন: কি কি গাছ বাইতে পারেন?

৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪০

অপ্‌সরা বলেছেন: গাছ বাওয়ায় আমি বেশি পারদর্শী হতে পারিনিতো।

৫৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৮

ফ্রুলিংক্স বলেছেন: আহালে...এরকম আমাদের সুন্দর সুন্দর সৃষ্টিশীল প্রতিভাগুলো ঝরে পড়ে। নাহলে ঝাতি আজ নতুন লিউটন, অর্কিমিডিস পাইতো। বড়ই দুষ্কের কথা :)

আমাদের ছেলেবেলা ছিলো একেবারে দস্যিতায় পুর্ন। গ্রামে বড়ো হওয়ার মজাই আলাদা। আগুন আবিষ্কারের মাধ্যমে পুরো বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিলাম প্রায়।

নানাভাই হজ্ব থেকে এলার্ম ঘড়ি নিয়ে এসেছিলো। নানাবাড়ি বেড়াতে গিয়ে আমরা দুভাই ঘড়ি খুলে সমস্ত যন্ত্রাশ নিয়ে ঘড়ি আগের মতোই ফিটফাট করে রেখে দিয়েছি। নানা রাতে এলার্ম দিতে গিয়ে দেখে ঘড়ি এতো হালকা লাগে কেন? চুম্বক সংগ্রহের নেশায় রেডিও, টেপ রেকর্ডার খুলে চুম্বক নিতে গিয়ে পুরোটাই নষ্ট।
তারপর মায়ের হাতের আদর :(

সুন্দর লেখা।

৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

অপ্‌সরা বলেছেন: আগুন আবিষ্কার আসলেই এক বিরাট সাফল্য। হাহাহাহা


আর চুম্বক নিয়েও মজার গল্প আছে। চুম্বক ছিলো আমার চোখে এক যাদুর রত্ন।ছোট এক কুচি চুম্বক আমার প্রথম পাওয়া এক বন্ধুর কাছে। তারপর বাবার পুরোনো গাড়ির দু দুটো খোলা চুম্বক হঠাৎ আবিস্কার করেছিলাম উনার যন্ত্রাংশের আলমারীতে।

সে যে আমার কি মহা প্রাপ্তি ছিলো। মহোৎসাহে লুকিয়ে চুরিয়ে বেশ বড় সড় চাকতিকৃতি চুম্বক সেদুটো নিয়ে খেলতাম ও পুনরায় লুকিয়ে রাখতাম নিজের আয়ত্বে।

কিন্তু একদিন ঘটলো বিপত্তি হঠাৎ সেই শক্তিশালী চুম্বক দুটো হাতের এক চিমটি চামড়া নিয়ে আটকে গেলো দুজনে।
কোনো উপায়েই খুলতে না পেরে , ব্যাথায় আর ভয়ে চেচিয়ে বাড়ী মাথায় তুললাম। আর আমার কির্তী ও জানতে কারো বাকী রইলোনা।

৫৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:

+
অনেক....... দিন পর.. !

আপনার আবিস্কারের ফুলজুঁড়ি দেখে সত্যিই হতবাক। তখন আবিস্কারের নেশায় এ ঘর থেকে ওঘর ঘুরতেন......এখনও কি তাই......?

আমার লাইফটা ওভাবে আবিস্কারের মধ্য দিয়ে না গেলেও জিনিসপত্র নষ্ট করতাম। আই মিন.....টুংটাং.......ভাংচুর.......!

সোনার নুপুরে বন্ধি থাকিনি। আপনার সোনার নুপুরের সময়টা খুব মজার ছিল বোধহয়.......!

সত্যিই মজার........! আসলে বাল্যকালে কত স্মৃতিই.....না পড়ে।

শুভেচ্ছা।



৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১৯

অপ্‌সরা বলেছেন: হুম এখনও তাই। এখনও নিত্য নতুন আবিস্কারেই মেতে থাকিতো।

হাহাহা আসলেই বাল্যকালের স্মৃতিগুলো অনেক মজার।
অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য।

৬০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১০

সাইফুর বলেছেন: হু

৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১৫

অপ্‌সরা বলেছেন: কি???

৬১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১৭

সাইফুর বলেছেন: পোষ্টটা আবার দেখে গেলাম

৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২০

অপ্‌সরা বলেছেন: কেনো?

৬২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২২

সাইফুর বলেছেন: এমনিই ভাই :( পোষ্টে ঢুকেছিলাম..এজন্যই :( আর কিছু না

৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২৬

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা আচ্ছা। অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে ।

৬৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৫৪

নীলদ্বীপের স্বপ্নকন্যা বলেছেন: মা-গুলা খালি উত্তম-মধ্যম দেয় কেন? X(

আপনাকে পিলাচ!;) আর আন্টিকে মাইনাচ(আপনাকে উত্তম-মধ্যম দেয়ার জন্য!):P

৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:০৩

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা জানিনা মা গুলা উত্তম মধ্যম এত পছন্দ করে কেনো?

অনেক ধন্যবাদ তোমাকে লেখাটা পড়ার জন্য আর পিলাচ দেবার জন্য স্বপ্নকন্যা । অনেক ভালো থেকো।

৬৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৭

শিবলী বলেছেন: হা হা হা...
বরেড়ালের গলার ঘন্টা তাহলে খুব একটা কাজে আসে নাই
,,,,,
মজাক পাইলাম

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৪১

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহাহা

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৬৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১২

বিবেক সত্যি বলেছেন: টিপ্স এন্ড ট্রিকস :) মা চলে ডালে ডালে , আপনি চলেন পাতায় পাতায় .. নুপুরের গল্পটাই বেশি মজার হলো ... :)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৪০

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা

নুপুরের ঐ ভাবে দরকারের সময় পরার প্রক্রিয়া টাও ঐ পাতায় পাতায় চলার ই উদাহরণ।

৬৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:২৫

ইউনুস খান বলেছেন: জটিল অসাধারণ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৩৯

অপ্‌সরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইউনুস!

৬৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২৭

সুরভিছায়া বলেছেন: অপ্সরাদের নূপুর নিক্কন কি শোনা যায় ?

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:০৯

অপ্‌সরা বলেছেন: যায় তো। বিশেষ করে দেবদুতেরা শুনতে পান। হাহাহা

৬৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৩৮

এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: দিদি জানো ,একটা স্বপ্ন আমি প্রায় সময়ই দেখি।
কাঠের সিড়ি বেয়ে নুপুর পরে একটা পিচ্চি মেয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে নামছে:)জান মেয়েটা কে?আমার মেয়ে ...ওর জন্য একটা নামও ঠিক করে রেখেছি..."অহনা"

পোস্ট পরে আমি আবার হারিয়ে যাচ্ছি আমার স্বপ্নে:)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:০৪

অপ্‌সরা বলেছেন: মাই গড!! তুমি তো দেখছি মহা স্বপ্ন বিলাসী ছেলেও।যাক তবুও মেয়েকে নাচ শেখানোর ইচ্ছে রাখো। অনেক বাবা মাকে দেখেছি মেয়েকে গান শেখাতে যত খানি আগ্রহ নাচের বেলায় তত টাই কম।অনেক ভালো লাগছে তোমার স্বপ্নটার কথা জেনে।

৬৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৪৬

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আপু খুব ভালো লেগেছে আপনার আবিস্কার গুলো পরে। বড়বেলারগুলো শোনার অপেক্ষায় থাকবো। আমার ছোটবেলার কথা মনে পরে গেলো। আমি অবশ্য ভালো লিখতে পারিনা। ব্লগে একদম নতুন।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:০৬

অপ্‌সরা বলেছেন: আমিও খুব ভালো লিখতে পারিনা। তাই বলে একটুও চিন্তিত না । ভালো লেখা খারাপ লেখা বুঝিনা, যা মনে আসে তাই লিখি। তুমিও লিখবে।অনেক ভালো থেকো।

৭০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৩২

তারার হাসি বলেছেন: আপনি দেখি আমার মতই শান্ত ছিলেন। :P

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা একেবারে ঠিক তোমার মতই শানত শিষ্ঠ ছিলাম তো।

৭১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৪

তারার হাসি বলেছেন:
ভিঞ্চি সাহেবের এই ছবিটা এই সাইটের একটা প্রোফাইলে ছিল, অনেকে মনে করত ওটাও তুমি অথবা তুমি এর সেইজন এক।
জানতে চেয়ো না ওটা কার প্রোফাইল !!
পরে সেইজন বদলে ফেলেছিল তার প্রোফাইল ছবিটা।

শুভেচ্ছা শান্ত মেয়েটাকে।

৭২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৩৫

অপ্‌সরা বলেছেন: নিশ্চয়ই তোমার হবে আপু। হাহাহাহা। যাইহোক জানতে চাবোনা।
তবে আমিও দেখেছি একটা প্রফাইলে এইধরণের একটা ছবি। শুধু মেয়েটার চুলে ফুল গোজা।

৭৩| ১১ ই জুন, ২০০৯ ভোর ৬:৫৮

মে ঘ দূ ত বলেছেন: মহা দুষ্ট ছিলেন দেখি। ও না দুষ্ট না আবিষ্কারক :D

আপনাদের বুয়ার "আপামনি কাল কাঁচা আমের ভর্তা খাওয়াবো" লাইনটা পড়তে পড়তে সুনীলের "কেও কথা রাখেনি" কবিতাটার একটা লাইন মনে পড়ে গেল। "বড় হও দাদাঠাকুর। তোমাকে আমি তিনপুকুরে বিল দেখাতে নিয়ে যাব" :P

প্রথম দুইটার সাথে আমার ছেলেবেলা কিছুটা মিলে। বাড়ির যাবতীয় ইলেকট্রনিক্স জিনিস খুলে খুলে তাদের কলকব্জা দেখতে চাইতাম। অনেক মারও খেতে হয়েছে সে জন্য। আরেকবার বাড়িতে রঙ করাবে বলে কিছু রঙের জিনিশপত্তর এনে সিড়ির নীচে রেখেছিল। আমি সেগুলোতে আগুন ধরে কিনা চেক করতে যেয়ে পুরা সিড়ি ঘরটাতেই আগুন লাগিয়ে দিয়েছিলাম :P ভাগ্যিস বাড়ির লোকজন টের পেয়েছিল। সাথে সাথে ঘরা ভর্তি জল নিয়ে এসে আগুন নিভিয়ে ফেলে।

আপনার নাচ শেখার বীজটা তাইলে আন্টিই পুঁথেছিল। ওনাকে এ জন্য ধন্যবাদ দিতেই হয় :P

১১ ই জুন, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৯

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা তুমি নিশ্চয় এরপরে ইন্জিনীয়ার হয়েছো। আমি ইন্জিনীয়র না হলেও আমি যে আবিস্কারক এতে কোনো সন্দেহ নেই। এখনও পর্যন্ত এই নেশা রয়েই গেছে। এই জীবনে কত কিছুই যে আবিষ্কার করলাম। সে ক্ষুদ্র শিশিরকণা থেকে শুরু করে জটিল মনুষ্য চরিত পর্যন্ত!

৭৪| ১১ ই জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:২৪

যীশূ বলেছেন: দুরন্ত শৈশব, দারুন!

১১ ই জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:২৭

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহা সবারই কিছুটা একিরকম। খুব শান্ত শিষ্ঠ বাচ্চাটা ছাড়া।

৭৫| ১১ ই জুন, ২০০৯ বিকাল ৫:১৯

মে ঘ দূ ত বলেছেন: ছোটোবেলার ঐ সব জিনিসপত্তর খুলে দেখার মাঝে কাজ করেছিল দুরম্য এক কৌতুহল। ভেতর কি আছে দেখার অদম্য এক বাসনা। তার সাথে বড় হয়ে ইন্জিনীয়ার হওয়ার কোনো যোগ আছে কিনা আমার জানা নেই তবে কথাটা আমার ক্ষেত্রে কেমন করে যেন ফলে গেছে। :P

১১ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩

অপ্‌সরা বলেছেন: হুম। লোকে যে আমাকে বুদ্ধিমতী বলে আজ সেটার প্রমান পেলাম।

৭৬| ১১ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮

অক্ষর বলেছেন: তো কি হৈছে?

১১ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫

অপ্‌সরা বলেছেন: অনেক কিছুই হয়েছে তো।

৭৭| ১১ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: আমি জীবনে এত ডজ্‌ অন্য কোথাও খাইনাই, যেমনটা তোর ব্লগে খাই X(

দৌড়ায় দৌড়ায় আসি, মনে করি এইটা বুঝি নতুন ব্লগ, আমি পড়ি নাই, সবাই পইড়া ফেললো, আর পরে দেখি যে এইটা আগের ব্লগ :(

১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:১১

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহহাহাহাহাহা

ভাইয়ামনি। দাড়াও তোমার জন্য নতুন একটা লেখা দেই । সবার আগে তুমি পড়ো।

৭৮| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:১৫

অক্ষর বলেছেন: ভাগ্য ভালো এই বস্তা পঁচা লেখা আগে পড়ি নাই

১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:২৩

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহাহা কিন্তু আজকে তো পড়লে। আমি তাতেই খুশী!!!

৭৯| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:২৬

~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: ওই ব্যাটা অক্ষর -- এইটা কি বললো X(X(X( ওরে আমি খাইছি ... আগামী রবিবারে ওর বাসায় আমি স্কাড ক্ষেপনাস্ত্র মারুম মাস্টার সাবের কাছ থিকা ধার নিয়া X(X(

১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:৩৬

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহাহাহা এইতো আমার লক্ষী ভাইয়াটা আছে। আর কোনো ভয় নাই। অক্ষর শেষ এইবার। তবে ভাইয়া কানে কানে বলি আমি নিজেও কম না।যোগ্য ভাইয়ার বোন না? আমিও মিসাইল নিয়ে আসবোনে চুপি চুপি ।

শেষ বিকেলের আলোয় তো আমার কথাটা লিখোনি তাইনা??ঐ লেখায় নায়কের বোনটার নাম ছিলো অপ্সরা।

৮০| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:২৮

অক্ষর বলেছেন: কেনো ~স্বপ্নজয়~ আপনি বুঝেন্নাই আমি কি কৈছি? আমি এই লেখাটারে বস্তা পঁচা কৈছি

১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:৩৮

অপ্‌সরা বলেছেন: তো এইটাকে বললেই আমার প্রাণপ্রিয় ভাইয়াটা তোমাকে ছেড়ে দেবে নাকি?? তুমি চিনো সে আমার কে হয়??

৮১| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:৩০

চোরকাঁটা বলেছেন: আফায় যা লেখে তা ই হিট :|
আমারার লেখা কেউ পড়ে না, তাই না অক্ষর ভাই ;)
:P

১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:৩৯

অপ্‌সরা বলেছেন: চোরকাঁটা এত হিংসুক তুমি এটা তো আগে জানতাম না।

৮২| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:৩৩

অক্ষর বলেছেন: চোরকাঁটা, ভাই আমার কাইন্দো না। এই সব যা তা সবাই ল্যাখতে পারে। তোমার আমার মতো এত ভালো তো আর সবাই ল্যাখতে পারে না;)

১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:৪০

অপ্‌সরা বলেছেন: আহারে এর পর থেকে সবাইকে তোমাদের এত ভালো ভালো লেখা পড়বার জন্য দাওয়াৎ দিয়ে আনবো।

৮৩| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:৪৫

অক্ষর বলেছেন: হুশ (দুই জনরেই)

১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:১৭

অপ্‌সরা বলেছেন: দুইজন কে কে ???

৮৪| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:৫৭

চরণ দাস বলেছেন: তুমার বয়ফেরেন্দরে কও একখান RFID চিপওয়ালা নুপূর কিইনা দিতে! :P

১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:১৮

অপ্‌সরা বলেছেন: বুঝলাম না । কি বলো চরণদাস??

৮৫| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:২২

অক্ষর বলেছেন: আপ্নেরে আর আপ্নের ভাইরে (পাকনা জয়রে)

১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:৩১

অপ্‌সরা বলেছেন: দাড়াও আমরা বোম্ব গুলা বের করে আনছি।

৮৬| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:৩৫

চরণ দাস বলেছেন: কার্তুন দেকবা? আর কয় বসর পরে যকন আরএফআইডি টেকনলজি দিয়া এইভাবে শপিং করতে পারবা তকন কত্তো মজা :)

৮৭| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:৪১

অপ্‌সরা বলেছেন: চরনদাসের কি হবে তখন ??
এখুনি যেই বুড়া। তখন তো অক্কা পাবে ।ফিউচার স্টোরটা আর দেখা হবেনা তার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.