নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"মন পবনের নাও" ও "দূরের মানুষ কাছের মানুষ" এই কবিতার বই দুটির নাম আমরা এই ব্লগের অনেকেই জানি। বই দুটি লিখেছেন আমার অনেক অনেক প্রিয় দুইজন আপু কাজী ফাতেমা ছবি ও রাবেয়া রাহীম আপু। "মন পবনের নাও" বইটির নামটা শুনলেই মনে ভাসে মহুয়া সুন্দরী, নদের চাঁদ, বেহুলা বা লক্ষীন্দরের রুপকথা বা মিথের চরিত্রগুলির মুখে গাওয়া কোনো গানের কলি। সে কথার আরও বেশি সত্যতা আমার মনে প্রতিষ্ঠিত হলো যখন আপুর বই এ মন পবনের নাও কবিতাটি পড়লাম-
মন পবনের নাও ভাসাইয়া যাচ্ছো কোথায় একা
আমায় ছাড়া জলে পাবে হিংস্র প্রাণীর দেখা!
সে যাইহোক বইমেলা ২০১৭ তে আমার হাতে পাওয়া মন পবনের নাও কবিতার বইটিতে আমার লেখিকা আপুর সহজ সরল বক্তব্য ও মনের গভীরে বয়ে চলা কথকতার সন্ধান পাওয়া যায়। যদিও বইটিতে নানা রকম কবিতা মিলে মিশে একই সাথে রয়েছে তবে বইটি পড়ার পরে আপুর কবিতাগুলিকে আমি কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছি, সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা, স্বদেশ, অব্যাক্ত অপূর্ণ ইচ্ছাগুলি এবং ভালোবাসার মানুষেরা।
এই বই এর প্রতিটা কবিতা ছন্দবদ্ধ এবং ছন্দে ছন্দে প্রতিটা কবিতাতেই বড় সহজ সরল বন্দনায় রচিত হয়েছে "প্রার্থনা" বা "তার দয়াতেই বাঁচি" কবিতাগুলি যেখানে কবির মনের আর্তি ও ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতার পরিষ্ফুটন ঘটেছে। আবার "স্বার্থ ভুলে মিলে মিশে থাকি" বা "অল্পে তুষ্টি", "শুদ্ধ রাখি মন সদা" এসব কবিতায় নৈতিকতার সাথে আমাদের শৈশব হতে শেখা চির স্মরনীয় বাণীগুলিই যেন মনে করিয়ে দেয়। এছাড়াও আশে পাশের মানুষগুলো বাবা মা, ভাই বোন, বন্ধু বান্ধব হতে শুরু করে দেশ ও প্রকৃতির প্রতি যে কবির মনের ভালোবাসা তা কবিতার ছন্দে ছন্দে মনোরম হয়ে ফুটে উঠেছে। এসব কবিতা যেন নিয়ে যায় আমাদের শৈশবে বা সোনালী কৈশোর বা হারানো দিনগুলোতেই।
কোথায় তুমি দূরের তুমি হারাও চোখের নজর
তোমার জন্য চোখে দেখো অশ্রু ঝরে অঝর
এক পলকে হারাও তুমি চোখের ভেতর নদী
সেই নদীতে ঢেউ উছলায় হায়রে নিরবধি।
তবে এ বই এর প্রেমের কবিতাগুলি আমাকে বেশ ভাবিয়েছে। কবিতাগুলিতে এক চঞ্চল উচ্ছল বর্নীল প্রজাপতির পরম আকাংখা ও ইচ্ছার প্রকট প্রকাশ একই সাথে না পাওয়ার বেদনায় ভারাক্রান্ত এক ডানা ভাঙ্গা পাখির বেদনার্ত করুন স্বরের আভাসও সুস্পষ্ট পরিলক্ষিত হয়েছে।
মাঝে মাঝে অবসাদে, নুয়ে পড়ে মনটা
পাশে দেশি কেউ বসে নেই একলা একা ক্ষনটা।
সবাই আছে পাশে আমার চোখ ফেরালে দেখি
তবু কেনো একা হয়ে হাজার কাব্য লিখি.....
বা
অস্থির লাগছে বসে বসে সময় দীর্ঘশ্বাসে
অসময়ে দুঃখ এসে লাগলো বুঝি চাষে।
দুঃখের কথা উড়ে এসে কানের মাঝে বসে
নিয়ে গেলো দুঃখের দেশে মনটা গেলো ধসে।
আপুর কবিতার সব চেয়ে বড় বিষয়টি আমি খেয়াল করেছি কবিতাগুলি প্রাঞ্জল ভঙ্গিমায় লিখিত হওয়ায় বক্তব্য সুস্পষ্ট যা অবশ্যই সহজবোদ্ধতার দাবী রাখে আবার একই সাথে কোনো রকম রুপক বা মেটাফোর ব্যাবহার না করায় আধুনিক কবি ও কবিতাগুলির কাছে কিছু দীপ্ততা হারাবে হয়তো। তবে সবকিছুর পরেও কবিতাগুলি পড়ার পরে এক সহজ সরল সরলতার পরশ বয়ে যায় হৃদয়ে! আপু অনেক অনেক ভালো থেকো সারাটাজীবন এমনই সরলতায় আর নির্মলতায়। তোমার জন্য ভালোবাসা আর শুভকামনা !!!!!!
রাবেয়া রাহীম আপুর "কাছের মানুষ দূরের মানুষ" বই এর নামটিতে জড়িয়ে আছে জীবনের নানা অধ্যায়ে নানা সময়ে কাছে থাকা বা দূরে চলে যাওয়া পরম মমতায় স্মরণ করা প্রিয় মানুষদের কথাই যেন। তবে বইটি পড়তে গিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনে হয়েছে এ যেন নিজের সাথে নিজের কথা বলা! নিজের আত্নকথন বা মনের গভীরে লুকিয়ে রাখা সুখ, দুঃখ, প্রেম ভালোবাসা, পাওয়া ও না পাওয়ার অব্যাক্ত কথনগুলিই কবিতার পংক্তি হয়ে উঠে এসেছে।
আপুর কবিতায় সবচেয়ে যে জিনিসটি আমাকে বেশি টেনেছে তা আপুর কবিতার রোমান্টিক আবহ তৈরীর অপূর্ব ক্ষমতা!
আমার পাতলা ঠোঁটে গল্পের খই, অবাক করা কাছে টানে তোমায়-
অঙ্গের বাঁধনে বেঁধে আমায়, অবাধ্য চুলগুলোকে বশে আনতে
মরিয়া হয়ে বিজয়ী সৈনিকের মত উৎফুল্ল হয়ে তুমি বল
তুমি শ্রেষ্ঠ বলেই অনায়াসে বলতে পারি, কিচ্ছু জানিনে
শুধু বলি ঈশ্বর সাক্ষী!
প্রতিদিন যেন নতুন করে তোমার প্রেমে পড়ি।
কোনো কোনো নয় বেশিভাগ কবিতাতেই নস্টালজিয়া ঘিরে রাখে পুরোটা সময়! কবিতার কথামালার সুতো ধরে আমিও চলে গেছি আপুর সোনালী অতীতে। কল্পনার তরী বেয়ে আপু কবিতাতে কবিতাতে নিয়ে গেছেন সেই অজানা পুস্পগন্ধী পথের রাঙ্গা ধুলোয় যেখানে কবির ভাষায়-
রাস্তায় দুপাশের গাছগুলোয় ফুলের কুঁড়িতে অজানা কিছু গন্ধ
অনেক আগে রোজ তুমি পাশে থাকতে যখন
অদ্ভুত মাদকতাময় এই সুগন্ধী ছেয়ে থাকতো
আর আমি বুকভরে শ্বাস নিতাম- প্রেমে ডুবে যেতাম
এমন সুগন্ধ গন্ধ অন্য আর কোন ফুলে খুঁজে পাইনা
আজকে অনেক দিন পর এই গন্ধ আবার পেলাম
তুমি আসছো কি?
কবিতার পাখা মেলে কখনও কবি আপুটি চলে গেছেন কোনো পাহাড়ী উপত্যকার রাঙ্গামাটির এক চিলতে কুঁড়েঘরে। যেখানে প্রেমময়ী তরুনী ও প্রেমিক তরুণটির অনাবিল অবারিত প্রেম বন্ধনহীন মুক্ত আকাশে উড়ে বেড়ায় শুভ্র কপোত কপোতীর মত নিশ্চিৎ আবেগে।
বাঁধবে ঘর আমার সাথে?
খরস্রোতা নদীর গা ঘেঁষে ছোট্ট একটি টিলা উঠে গেছে,
তার উপরেই-
আড়ম্বরহীন একমুঠো ঘর, কুঁড়েঘরও হতে পারে
পাশেই রৌদ্রছায়ায় লুকোচুরিতে এক চিলতে উঠোন
উঠোন বেয়ে ঠিক নীচেই সবুজ ধানের ক্ষেত-
কখনও বা গাঁয়ের চঞ্চলা হরিনী কামময়ী প্রেমিকার উদ্দাত্ত আবেগ আহ্ববান! বিহ্বল আকুলতা, নানামুখী হৃদয়াবেগ আমাকে আপ্লুত করেছে।
পীরিতের নজির চাও নাগর?
হাট থেইকা কিনা দেওয়া তাজা ফুলের মালা
রাইখা দিছি যতন কইরা- পীরিত কি আর বাসী অয়, নাগর
তাজা ফুলের লাহান?
কল্পনায় আপু বড় বিচিত্রচারিণী তবে পুরো বইটিতেই কবিতার মাঝে যেন হাহাকার বড় স্পষ্ট! এই হাহাকারের প্রছন্ন ছোঁয়ায় ছুঁয়ে দিয়ে পাঠক হৃদয়-
গোধুলীর রেশ তখনও ছড়িয়ে আছে চারিপাশ
দাঁড়িয়ে আছি খোলা জানালায়, পরণে ঢাকাই শাড়ি।
সতেজ হাস্না হেনার ঘ্রানে পুলকিত মন
মনে হলো তুমি চেয়ে আছো অপলক!
চুলে স্বর্ণচাপা গুঁজে দিতে চেয়েছিলে কি? তাই যেন মনে হল;
দেখে যাচ্ছিলাম দু,চোখ ভরে তোমাকে।
কত কথা বলেছি মনে মনে,
পেয়েছিলে শুনতে?
বইটির সর্বশেষ কবিতা অনিকেত মঙ্গল।
মন খারাপ হওয়াটা যেন প্রাত্যহিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে
তিনবেলা আহারের মত, সকলাের নাস্তা বিকালের চায়ের মত
ঠিক যেন হবেই না কোনোভাবে--
তুমি কি কখনও ক্যারাবিয়ান আইল্যান্ডে গিয়েছো অনিকেত?
এই অনিকেত ও এক ব্যার্থ বা সুগভীর কোনো অব্যার্থ প্রেম আপুর কবিতায় দিয়েছে এক সুমধুর ব্যাঞ্জনাময় সুর। প্রেম কিসে ব্যার্থ আর কিসেই বা অব্যার্থ তার কোনো সুস্পষ্ট সংজ্ঞা জানা নেই আমার তবুও মনে হয়েছে এই অনিকেত প্রেমও খুব খুব পরম সফল হয়ে ওঠে যখন তা কবির কবিতা হয়ে বুকের নির্যাস দিয়ে রচিত হয় পরম মমতায়।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১১
অপ্সরা বলেছেন:
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কি করি চা গরম চিল্লাচ্ছে অথচ বেটার হাতে চায়ের টিকিটও দেখছি না
ফাজলামো নাকি?
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৬
অপ্সরা বলেছেন:
এই যে টিকেট ফর চায়ী.....
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তিনজনের জন্যই শুভকামনা! আর কি করি'র বাচ্চার জন্য এইটা
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২১
অপ্সরা বলেছেন: কেনো!!!!!!
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: রাবুপু'র বইটার সাথে সিডির কাজটাও ভালো হয়েছে!
ছবি আপুর সহজ সরল কবিতাগুলো খুব ভালো লাগবে পড়তে! বিশেষত যারা কবিতা বুঝেন কম তাদের জন্য ছবি আপুর লেখা খুব উপযোগি!!
রিকমেন্ড ফো রিডিং!!!!!!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৭
অপ্সরা বলেছেন: ওহ তাই তো সিডির কথাটা বলতে ভুলে গেছি! স্যরি!!!!!!!!!!!!
সিডি থাকায় বইটা আরও বেশি সুন্দর হয়েছে!
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বুইড়াটা খুব সুখে
............ মারিতেছে;
গেমুরে থাকিস রেডি
কেয়ামত আসিতেছে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৮
অপ্সরা বলেছেন: কে বুইড়া!!!!!!!
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন:
এই যে টিকেট ফর চায়ী.....
আসলে আমার টাইপো ছিলো কমেন্টে!! টিকিটি ছিল ওটা!!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: ওহ টিকি!!!!!!!!!!!
এই যে কি করি ভাইয়ার টিকি আর উপরেরটা তুই গেমু পন্ডিৎ!!!!!!!!
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এক যে ছিল কি করি
খায় দায় আর উড়ায় ঘুড়ি
শেষে নাই কানা কড়ি
দুষ্টের এক শেষ
ড্রেনে পা ঢুকিয়ে বলে-
বেশ বেশ বেশ!
চাঁটগায়ে তুআন তুলে
নাচে বাদ্যের তালে
কিচ্ছু হলে কান্দে গাল ফুলিয়ে
চোখের জলে দেয় দইজ্জা ভাসায়ে!
এই না হলে করি আজ ভেবে না পাই
মোর দুষ্টুমিষ্টু একখানা ভাই!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: চাঁটগায়ে তুআন তুলে
নাচে বাদ্যের তালে
কিচ্ছু হলে কান্দে গাল ফুলিয়ে
চোখের জলে দেয় দইজ্জা ভাসায়ে!
এই না হলে করি আজ ভেবে না পাই
মোর দুষ্টুমিষ্টু একখানা ভাই!
হা হা হা হা হা
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বুইড়াটা খুব সুখে
............ মারিতেছে;
গেমুরে থাকিস রেডি
কেয়ামত আসিতেছে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৮ ০
লেখক বলেছেন: কে বুইড়া!!!!!!!
B:-)
বুড়ো আর কে হবে। সে নিজেই তো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪১
অপ্সরা বলেছেন: আমার ভাইয়া ভীষন ভালো
ঘরময় তার চাঁদের আলো
বুদ্ধি তার আছে যেমন
বয়সও তার বাড়ে না তেমন।
ভাইয়া আমার বছর বারো
বুড়া বলা চলবেনা কারো!
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হালকা দুড়মুসেই বেটা পলাইছে!!!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫১
অপ্সরা বলেছেন: না ভাইয়ার এখন ঘুমের টাইম!
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: এই দুইটার একটা বইও আমার পড়ার সুযোগ হয় নি । তোমার পোষ্ট পড়ে তাদের বই সম্পর্কে জানতে পারলাম । অবশ্য রাবেয়া আপুর বই এর নামটা আগেও শুনেছিলাম ।
কয়েকদিন আগেই তো তার জন্মদিন গেল ! সেটাও এই ব্লগ থেকেই জেনেছি । শুনেছি তার বইয়ের বোধহয় অডিও বের হবে ।
এটা ভাল কথা ।
তোমার রিভিউ দেখে মন পবনের নাও বইটাও পড়ার ইচ্ছে হচ্ছে ।
আর তুমি নিজের বইয়ের মত করে এঁদের বইয়েরও কয়েকটা ভাগ করে ফেলেছ । হা হা
রিভিউ দিয়ে বেশ ভাল করেছ । লোকজন অন্তত বইদুটো সম্পর্কে জানতে পারবে ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!
রাবেয়া আপুর বইটার সাথে অডিও আছে অলরেডি ভাইয়া।
আর আমি ফাতেমা আপুর বইটাকেও কয়েকভাগে ভাগ করেছি কারণ সেটাও তো মিক্সড এ্যালবাম!!!
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসাধারণ রিভিউ!!!
"দূরের মানুষ কাছের মানুষ" পড়ার আগ্রহ হচ্ছে, মন পবনের নাও পড়েছি।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৩
অপ্সরা বলেছেন: দুরের মানুষও পড়ে ফেলো ভাইয়া!!!!!!!
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রচ্ছদটা গেমু স্টাইলে লাগছে! ছাত্রী হিসেবে তুমি মন্দ নাঃ
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৭
অপ্সরা বলেছেন: এহ আসছেন!!!!!!!!!!!!!
আমি কি কম নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৭ ০
লেখক বলেছেন: এহ আসছেন!!!!!!!!!!!!!
আমি কি কম নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কম না, বরং ধীরে ধীরে ইম্প্রুভ হচ্ছেই দেখছি!!!!!!!!!!!!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৩
অপ্সরা বলেছেন: ইম্প্রুভ!!!!!!!!!!!!!!
আমি তো আগেই জানতাম!
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তা বটে ঠিক, তা বটে ঠিক!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: ঠিকই তো!!!!!!!!!!!!!!! আগেই জানি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
যা ঘুমা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৯
বর্ষন হোমস বলেছেন:
গেমু মিয়া এবং কি করি এর মারপিট দেখে আমি শঙ্কিত।
যাহোক আপনার জন্য আমার একটি ফ্রি এডভাইস আছে।
আপনি প্রিয় ভাইয়ু এবং প্রিয় আপুনিদের একটা লিস্ট করে একটা ব্লগ লিখে ফেলেন।মাঝে মাঝে আমি চিন্তা করি আপনার অপ্রিয় কে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫২
অপ্সরা বলেছেন: তারা পারলে সত্যিকারেই মারপিট করতো মনে হয়!!!!!
আর আমার প্রিয়দের কত কত লিস্ট করলাম আর আজ তুমি এসেছো বাচ্চু!!!!!!!!!!
এবং অপ্রিয়ও আছে তাদের কথা আমি ভুলেও বলি না!!!!!!!!!
তবে কোনো একদিন না হয় লিখে ফেলবো সেই অপ্রিয় লিস্ট!!!!!!
১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপু উচ্ছ্বাস কিভাবে প্রকাশ করব সে আমার জানা নাই। মানে এত্ত খুশি লাগতেছে যে সম্পুর্ণ প্রকাশ করতে পারছি না, কৃতজ্ঞতা সাথে অনেক ভালবাসা আর দোয়া করছি আপি, ভাল থেক সব সময়, এমন হাসিখুশি আর উচ্ছ্বল, মোবাইলে থাকাতে মন্তব্য ভালভাবে লিখতে পারছি না
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা আপুনি!!!!!
নেক্সট বইমেলায় আরও আরও বই!!!!!!!
১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৮
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ৪নম্বর কমেন্ট দেখে ভালো লাগলো।কারণ আমার কবিতা সম্পর্কে জ্ঞান ০০%।তাই ছবি আপুর বইটা পড়ে ফেলবো ভাবছি।
১৫নম্বর কমেন্টের সাথে সহমত,যা বলার বলে দিয়েছেন।
আপনাকে আলাদা করে এই পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ দেবো না,শুধু আশা রাখি এভাবেই ব্লগার দের উৎসাহ দেবেন আপনার লেখার মাধ্যমে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!
অনেক ভালো থেকো!
১৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫০
খায়রুল আহসান বলেছেন: দুটো রিভিউই ভাল হয়েছে। সহব্লগারদের প্রতি এই সহমর্মিতা প্রশংসাযোগ্য।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৬
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়ামনি!!!!!
অনেক অনেক ভালোবাসা!!!!!!
১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৮
ধ্রুবক আলো বলেছেন: রিভিউ সুন্দর হয়েছে, সহব্লগারদের জন্য এরকম রিভিউ তাদের মনোবল বৃদ্ধি করবে, লেখার স্পৃহা বাড়বে।
অভিনন্দন
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
অনেক অনেক ভালোবাসা!
২০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:০৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপু দুই জনকেই অনেক অনেক শুভেচ্ছা। ওনারা পরিচিত ও প্রিয় ব্লগার। যাদের লিখা সবসময় চোখ এড়ায় না। তারি সাথে আপুনি তোমাকেও তোমার সুন্দর রিভিও এর জন্য। ভাল থাকবে সবাই সবসময়।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
২১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১১
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: দুইটা আপুমনির জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা ও শুভ কামনা রইল।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: তোমার জন্যও অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া পিচ্চু!!!!!!!
২২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:২৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ভুল না হলে যে নিজের বই রেখে শুধু ব্লগের পরিচিতদের রিভিউ লিখতে পারে, তার প্রশংসা করার ভাষা নেই।।
অনেক শুভেচ্ছা এই বোনটির জন্য।। ভাল থকবেন অহরহ।।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: তোমার জন্যও অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাইয়ামনি!!!!!!
২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩৬
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
আমাদের দুই কবি আপুনিদের জন্য অনেক শুভেচ্ছা ।
ভালবাসার ব্যাখা নিয়ে আমার কিছু দ্বিমত আছে। তবে বড় কবিরা যখন ভুলও করেন তখন তাঁরা অনেক ছোট ছোট চেরাগ রেখে যান। সেগুলো থেকে আমাদের শেখার আছে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় কি বলো !
বুঝলাম না ভাইয়া!!!!!!
কিসের ভালোবাসার ভুল ব্যাখ্যা বলো শুনি!!!!!!!!!
২৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:৩২
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: প্রিয় শায়মাপু শুধু বলি --অনেক অনেক ভালোবাসি তোমায় । তোমার মন যে আকাশের মত বিশাল এটাই তাঁর পরিচয় । সত্যি আমি এতোটা আশা করিনি আপু। ভীষণ খুশি হয়েছি। অনেক ভাল থেক। এভাবেই সবাইকে উৎসাহ দিয়ে যেও।
অনেক কৃতজ্ঞতা রইল ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪০
অপ্সরা বলেছেন: তোমার জন্যও ভালোবাসা আপুনি!!!!!
আরও আরও বই লেখো আপুনিমনি!
২৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৫৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন:
ঢং ঢং ঢং ঢং
এলার্মটি বাজিতেছে;
গেমু তুই সাবধান
কেয়ামত আসিতেছে।
ছড়াকার দা'য়ে তার
ক্ষুরধার শানিতেছে;
গেমু তুই ক্ষমা চা রে
কেয়ামত আসিতেছে।
বাঁশঝারে বাঁশ নাই
বাঁশে তেল ডলিতেছে;
গেমু তুই পলায়া যা
কেয়ামত আসিতেছে।
প্যাঁচা আর কাউয়ারা
কূ-ডাকটি ডাকিতেছে;
ভেজাসনে প্যান্ট গেমু
কেয়ামত আসিতেছে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: বন করো ঝগড়াটা দুই মহা পাঁজী
বেশি বাড় বাড়লে এসে যাবে কাঁজী
কনে নাকি ও পাড়ার সেই বৃহনল্লা
কথা বেশি বল্লেই কেঁটে নেয় কল্লা!
গেমু প্রেমে পড়িয়াছে কনে নাম কুসুম
আকাশেতে বাস তার নাহি চোখে ঘুম
আকাশ কুসুম নিয়ে গেমু দেখে স্বপনা
আমি তাই লিখিতেছি তাহারা খোয়াবনামা!
২৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২২
জুন বলেছেন: অপসরা যাদের বই নিয়ে রিভিউ লিখেছো তারাতো এক একজন জিনিয়াস । তবে আমি মুগ্ধ তোমার বাক্য বিন্যাসে , ভাবছি তোমাকেই ওস্তাদ মানবো আমার লেখা সেই রকম
অসাধারন রিভিউ ।অনেক মুগ্ধতা তোমার কাব্যিক লেখাটিতে ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!!!!!!!!
বাক্য বিন্যাসের কথা শুনে হাসছি!!!!!!
এতদিনেও জানো নাই আমি যে বহুরূপী!!!!!!!!!!! বহুমুখী!!!!!!!!!!! বহু বাক্যবিন্যাসিনী সন্যাসিনী!!!!!!!!!!
তোমার লেখার তুলনা তুমিই আপুনি!!!!!
তোমার মত কে পারে এত কিছু দেখতে জানতে আর লিখতে বলো!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস আর ভালোবাসা আপুনি!!!!!!!
২৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দারুণ
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!
২৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫
বনলতা আবেদিন বলেছেন: অনেক সুন্দর রিভিউ করেছেন আপু । ভালো লাগলো ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: এ্যাঁই আঁপুনি তুঁমি কেঁমন আঁছো??????
থ্যাঁংকস আঁ লঁট আঁপুনিমনি!!!!!!!!!!!!!
২৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @অপ্সরাপু
কেমন আছে কইলে কি
বনলতা ঠকবো?
আই থিংক ঘরে গেলে
সোয়ামি তারে বকবো।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
অপ্সরা বলেছেন: কেনো কেনো বকাবকি?
কিয়া দোষ তার?
যদি বকা দেয় মোরা
তারে দেবো মার!!!!!
৩০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১১
বনলতা আবেদিন বলেছেন: @ কি করি আজ ভেবে না পাই ওরফে কনফিউসড ডট কম ।
আমার তো সোয়ামি নাই । এতো কনফিউসড কেন আপনি?? নাকি অস্থির অস্থির ...
@ দিদিমণি ,
আমি ভালো আছি গো , ভীষণ ভালো ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: কি করিভাইয়াকে পেত্নী ধরেছে তাই উল্টা পাল্টা বকছে আপুনি!!!!!
৩১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কবি ও রিভিউ লেখিকার জন্য রইলো যৌথ শুভকামনা!
২৬ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০১
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ বিলিভাইয়া!!!!
৩২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আমি লাষ্ট কিছু নাস্তা দেন ..............
লাইক দিয়েছি কিন্তু
২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: আরে কোথায় ছিলে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
৩৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ব্যস্ততার কারণে ব্লগে আসতে পারিনি ............।
আগে একটু নিচে ওমেরা ব্লগে ঘুরে আসুন ! বেচারি অনশন করছে ।আরো অনেক নতুন ব্লগার আছেন তারা খুব ভালো লিখেন, যদি এ সম্পর্কে একটা পোষ্ট দিতেন । তাহলে মডু তাদের প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ করে দিত । কিছু ব্লগারদের তথ্য দিচ্ছি ....
৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় এই দুস্কে অনশন!!!!!!!!!
কিছু খানা পিনা বানাই আনবো!!!!!!!!!!!!!
যাইহোক দুঃখের কিছু নাই , অনশনেরও কিছু নাই বরং লেখা চালিয়ে যেতে হবে। প্রথম পাতা দ্বিতীয় পাতা বড় কথা না আসল কথা লেখার ইচ্ছা লিখিচ্ছা!!!!!!!!!
৩৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫
জেন রসি বলেছেন: দুজনই ভালো কবিতা লিখেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাই্য়ু!!!!!!!!!!!!!
৩৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
কে স্বপ্ন ? ”
“স্বপ্ন নই, আই অ্যাম এ ক্রিটিক অব হিয়ুম্যানিজম ।”
“তুমি কে ? ”
“চিনতে পারছ না, আমি তোমার মেঘমালা, আমার জম্নই হয়েছে কাঁদার জন্য ।”
“ সেই দরজাটা কি তবে খুলে গিয়েছে ।”
“সব খুলেছে, সব খুলেছে ।”
০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১০
অপ্সরা বলেছেন: মেঘমালা - তবে এবার ঝিরঝিরে বৃষ্টি ঝরাবো......ওপারে ভেসে উঠুক গোধুলীর সুর্য ...... লালাভ নম্র আলোয় হেসে উঠুক পশ্চিমের দিকচক্রবাল......
স্বপ্ন - ঝিরঝির বৃষ্টি কেনো? অঝোর ধারায় কাঁদবার আজন্ম সাধ ....... সে কি তবে শেষ হয়েছে মেঘমালা!!
মেঘমালা - শেষ কিনা জানিনা কিন্তু স্বপ্নের কাছাকাছি বড় স্বপ্ন দেখার সাধ জাগে.......
স্বপ্ন- তবে শেষ বসন্তের চৈতালী হাওয়ায় উড়িয়ে দাও তোমার সাত রঙ্গা আঁচল..... সাত রঙ্গে বর্ণীল আঁচল বিছানো পথ ধরে নেমে আসুক স্বর্গের অপ্সরীরা, মুছে দিক তোমার ছলছল দিঠি, ঘুচে যাক চিরজন্মের তরে অঝর বরিষন.....
মেঘমালা - তখন রঙ্গধনুতে কে আঁকাশ রাঙ্গাবে? কবিরা কবিতা লিখতে কোথায় পাবে মুখরিত শ্রাবনের রাত .....বলো স্বপ্ন, উত্তর কি আছে তোমার জানা?
@মুশিভাইয়ু!!!!!!!!!!
৩৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
স্বপ্ন- সুবিস্তীর্ণ মরুভূমি প্রান্তরের বক্ষের উপর আমার বসবাস। । তোমার নীরব উপেক্ষা আমাকে স্পর্শ করতে পারবেনা না মেঘমালা। হোক সে চৈতালী হাওয়ায় উড়িয়ে দেয়া আচঁল কিংবা ঝিরঝির বৃষ্টি ......জান না অশ্রুর সাথে আমার যে শত্রুতা ।
মেঘমালা- কিন্তু আমি যে শাপান্তকালের জন্য তোমার প্রতীক্ষা করে আছি.....
স্বপ্ন- হায়!!!!!!. আমিও যে প্রতিক্ষা করে আছি তোমার দু’ফোটা অশ্রু আসিয়া আমার এই কঠিন শুষ্ক হৃদয়ের উপরে পড়বে...... তখনই হবে এক অলৌকিক কান্ড, প্রস্ফুটিত হবে একটি কচি স্নিগ্ধ শ্যামল ঘাস। আমার এই প্রতিক্ষা যেন অহর্নিশ দুঃস্বপ্নের ন্যায় আবর্তিত হচ্ছে .....
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৫
অপ্সরা বলেছেন: মেঘমালা- স্বপ্ন আর দুঃস্বপ্নের মাঝের এই চিরকালীন দ্বন্দের কাঁটা, বিরোধ বা প্রবঞ্চনার দায়ভার কার? মন দিয়ে ভেবে বলো তো স্বপ্ন, দুঃস্বপ্ন কি তোমারই ছায়া নয়? তোমারই সাথেই একই পথে পথ চলে সে তোমার পিছু পিছু, তোমার রথের মসৃন চাকার অমোচনীয় পথরেখার নিশব্দ পিছুটান সে। সে পিছুটান, সেই বাঁধন ছিড়ে ফেলার শক্তি বিধাতা তোমাকে দেয়নি....তুমি অপারগ....মেঘমালার অশ্রুবিন্দুর সাধ্য কি তোমাকে ছোঁয় .......
৩৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
স্বপ্ন- আমার জন্মলগ্ন থেকেই যে আছে দুঃস্বপ্নের ছায়া, ঐ ছায়াটি কৃষ্ণচতুর্দশীর সর্বনাশা রাত্রেও একটুখানি মুচকে না হেসে মরতেও জানে না । তবে চিরকালের পুরোনো এই দ্বন্দটার আজ যেন নতুন করে আবিষ্কার করলাম। বহুদূর হতে শুনতে পাচ্ছি বৃষ্টির শব্দ, সমস- দিন যেন তোমার পায়ের শব্দ শুনেছি। মনে হয়েছে, কত অসম্ভব দুরে থেকে যে আসছ তার ঠিক নেই। শেষকালে কি এসে পৌঁছবে আমার জীবনে মেঘমালা ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩
অপ্সরা বলেছেন: মেঘমালা- স্বপ্ন আর মেঘমালা বুঝি চিরদিনই অধরা তবে তা মর্ত্যলোকের স্বপ্নবিলাসী ভাবুকের চোখে। তবু মেঘের ডানায় ভেসে ভেসে কাব্যিক কল্পনায়, স্বপনে বিভোর হয় কবি, স্পর্শিত করে প্রিয়ার কপোল, মুদ্রিত নেত্রে ছুঁয়ে যায় মেঘমল্লার সুরের মূর্ছনা। কিন্তু স্বপ্ন স্বয়ং তুমিও কি পেরেছো ছুঁতে, কখনও কোনোদিন ঐ নীলাচল স্বপ্নীল মেঘমালার বুকের গভীরে জমে থাকা বিদগ্ধ জলকনা?
স্বপ্নের বুকে আজ দারুন চৈত্র ক্ষরা। বৃষ্টি ঝরাও তানসেন, ঝরঝর ঝরে পড়ুক আজ ধরনীর বুকে অজস্র দুগ্ধ ধবল বৃষ্টির ফুল, গলে যাক জমাট বরফ, বন্ধুর পথ পরিক্রমার হোক অবসান।
পায়ের আওয়াজ পেয়েছো স্বপ্ন? সত্যিই তুমি স্বপ্নই বটে, তবু তো স্বপ্নেও ঝরে তোমার মেঘমালা কিন্তু অসম্ভবের পায়ে মাথা কুঁটে মরবার জন্যই বুঝি মেঘমালাদের জন্মান্তরের প্রতীক্ষা......
হায় স্বপ্ন! কেউ কখনও খুঁজে কি পায় স্বপ্নলোকের চাবি!
৩৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
স্বপ্ন- আজ মনে হলো কোন অন্ধক্ষণে বিজড়িত তন্দ্রা-জাগরণে রাত্রি যবে সবে হয় ভোর, মুখ দেখিলাম তোমার মেঘমালা। মনে হয় যেন আছো সংগোপনে আছ আমার আত্মবিস্মৃতির কোণে। সেই ভেবেই তো এই সুবিস্তীর্ণ মরুভূমি প্রান্তরের বক্ষের অন্ধকার রাত্রিতে কখন থেকে পথের ধারে বসে আছি। ভোরের আলোতে তোমায় দেখব বলে হে মেঘমালা। ভোরের আলোতে তোমার বুকের গভীরে জমে থাকা বিদগ্ধ জলকনা ছুঁয়ে দেখব বলে।
হে অচেনা, দিন যায়, সন্ধ্যা হয়, সময় রবে না, তীব্র আকস্মিক বাধা বন্ধ ছিন্ন করি দিক, তোমারে চেনার চেনার অগ্নি দীপ্তশিখা উঠুক উজ্জ্বলি, দিব তাহে জীবন অঞ্জলি।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: আত্ম বিস্মৃতির কোনে কোনে জমেছে আজ ধুলির পরত। হেলায় কেটেছে পরম লগন। সুধার হাটে ফুরিয়েছে বিকিকিনি........জোয়ার জলে পঙ্খীরাজ নাও ভাসিয়ে ভেসে গেছে নেয়ে......কত পথিক হেসে গেছে, বিসর্জিত আত্মদহনে দূরে মিলিয়েছে বিষের বাঁশি, সেই বিদায় পথের রাঙ্গা ধুলির ধারে কেঁটে যায় প্রহর আজ......
স্থবির স্থানুবৎ বসে রই অবেলায়........
৩৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০১
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
পরিশেষে একটু পাদটীকা লাগলে মনে হয় দোষ হবে না।
একদিন স্বপ্ন তার ডানা মেলে আকাশে উড়তে চেয়েছিল, মেঘমালা অভয় দিয়ে বলেছিল ইচ্ছে করলে তুমিও উড়তে পার আমার আকাশে। কিন্তু মরুভূমির বক্ষে স্বপ্নের বাস, তাই সে ডানা গুটিয়ে বসে রইল।তাই স্বপ্নের মরুভূমিও রইল মেঘমালাও রইল।
জীবনে অনেক সুযোগ ঘটতে পারে, কিন্তু ঘটে না। যে মানুষ অর্ধেক রাজত্ব আর রাজকন্যা একসঙ্গেই মিলিয়ে পায় তার ভাগ্য ভালো। স্বপ্ন পেয়েছে মেঘমালার বিদগ্ধ জলকনা, সেও বড়ো কম সৌভাগ্য নয়।
ভালোবাসার সত্যকে আমি একই শক্তিতে জলে এবং স্থলে উপলব্ধি করব, আবার আকাশেও। নদীর চরে রইল আমার পাকা দখল, আবার মেঘমালা তোমার দিকে যখন যাত্রা করব সেটা হবে আকাশের ফাঁকা রাস্তায়। তোমার সঙ্গে আমার ভালোবাসা সে রইল তোমার বিদগ্ধ জলকনায়; সে ঘরে আনবার নয়, আমার মন তাতে সাঁতার দেবে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা শেষ!
শেষ হইয়াও হইলো না শেষ !!!!!!!!!!
স্বপ্ন অশেষ, অক্ষয় এবং চিরকালই সোনার হরিণ....... মায়াবনের সেই স্বর্ণহরিন.....অকারনেই যারে থাকে ধরবার পন .....
থাকুক স্বপ্ন কোটি প্রেমিকের চোখে চোখে, লক্ষ্য কবির কবিতার খাতার পাতায় পাতায় আর মেঘমালা ভেসে চলুক ঐ দূরের আকাশে.....
৪০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
স্বপ্নই বা তাকে বলব কেন? সে আমার একটা বিশেষ জন্ম, একটা বিশেষ রূপ, একটা বিশেষ জগতে সে সত্য হয়ে দেখা দিয়েছে মেঘমালা রুপে। স্বপ্ন তো অস্পষ্ট অন্ধকার। অন্ধকারকে যে আমার ভয়, অন্ধকারের দুঃখ অসহ্য, কেননা সেটা অস্পষ্ট।
মেঘমালা, না হয় তুমি অন্ধকার থেকে বের হয়ে আসা-দু চার দিনের একটা অগ্নি দীপ্তশিখাই ছিলে, তাতে দোষ কী?.....জগতে অগ্নি দীপ্তশিখা আর কিছুর চেয়ে যে কম সত্য তা তো নয়। না হয় সে সূর্যোদয়ের আলোতে দেখা দিল আর সূর্যাস্তের আলোতে মরেই গেল, তাতেই বা কী? কেবল এইটুকুই দেখা চাই যে, সেটুকু সময় যেন ব্যর্থ হয়ে না যায়......
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: মেঘে মেঘে চমকে বিজলী, বজ্রাহত কালবৈশাখী নাচে মেঘমালার পিঞ্জর ফুঁড়ে..........
তবে সূর্যোদয় বা অস্তের পরেও গভীর নিশীথে ধু ধু প্রান্তরে যে ক্ষনিক দীপ্ত অগ্নি শিখার আহ্বান সে মেঘমালা নহে হে স্বপ্ন, সে বহু যুগের পথভোলা পথিকের মোহ মায়া জাল কুহকী আলেয়া.....
সে শুধুই পলকে হারায়.... আশায় ভোলায়..... তবে থাকে অধরাই...... অস্তিত্ববিহীন রহস্যের দীপ্ত অগ্নিশিখা.......ব্যার্থ বা অব্যার্থতার হিসেব নিকাশে কি লাভ বলো? কি দায় তাহার????
৪১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৫
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
আমি তোমার বিদদ্ধ জলকনা পেয়ে ভেবেছিলাম আমার জীর্ণ কুটিরে এই ঐশ্বর্য সবার চোখ থেকে লুকোনো থাকবে। কিন্তু পৃথিবীতে আজকের দিনের বাসায় কালকের দিনের জায়গা হয় না। জীবনে মানুষের প্রথম সাধনা দারিদ্রের, দ্বিতীয় সাধনা ঐশ্বর্যের। তার পর শেষ যে সাধনা , সেটা হচ্ছে ত্যাগের ।
হে নির্ঝরিণী-তোমার প্রবাহে আজি আমার এই মনকে জাগালে,
চিনিলাম নিজেকে, তাই নিয়ে কি আজি পরানে আমার মেতেছ কবি।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২০
অপ্সরা বলেছেন: ত্যাগ!
ত্যাগ ও তিতীক্ষার ওপারে বিদগ্ধ জলকনার গলিত প্রস্রবনে বইছে ঐ নির্ঝরীণী। সে নির্ঝরীণির ছলছল উছল স্নিগ্ধ কলতান শুনে নিও তুমি। গোঁধুলীর বুকে যখন লালচে আভায় চারিদিক আবেশিত হবে, পরিযায়ী পাখিরা ফিরবে ফেলে আসা নীড়ে, কলকল মুখরিত শর্বরীর ছোট ছোট ঢেউ ছুঁয়ে যাওয়া এক টুকরো তটে তুমি ছড়িয়ে দিও তোমার স্বপ্নের আবেশ!!
সেই স্বপ্নে উদ্ভাষিত শ্যামল সজীব সজীবতা চোখ মুঁদে ফেলবে ঝুপ করে হঠাৎ নেমে আসা রাত্তিরে। তোমার স্বপ্ন ছড়িয়ে যাক নিদ্রিত মানুষের চোখে চোখে.........মস্তিস্কের শিরায় শিরায়......
স্বপ্ন নিয়েই জেগে উঠবে তারা..... আবার ঘুমাবে স্বপ্নেরই মাঝে......
স্বপ্ন ছাড়া কি মানুষ বাঁচে!
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ফার্স্ট..............চা গরররররম