নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শারদীয়া নীলাভ্রের বক্ষ পিঞ্জরভেদে প্রস্ফুটিত অগুনিত নক্ষত্র হীরক দ্যুতি। প্রতিবিম্ব তার নীলাম্বুধির জলে....
শুভ্র জলধির পুঞ্জ ডানায় ভেসে উড়ে যায় এ হৃদয়...... হংস বলাকার ডানায় ডানায় ফেলে যায় গীতিময় বিষাদীয়া দিনের স্মৃতি। ঘনায়মান প্রগাঢ় তমশায় ছলছলিয়া ওঠে কবেকার অর্ঘ্য নীলোৎপল..... অক্ষিপল্লবে দোলে জলমোতীর স্ফোটিকা..... অবিরল....
যার বুঝি নেই শেষ....যেমনই অনিঃশ্বেষ এ ব্যাথার দ্বীপালিকা....
অতঃপর কেঁদেছিলো সেই সন্ধ্যাকাল, কেঁদেছিলো রাত, সঙ্গীবিহীন ভোর। প্রভাতের রাঙ্গা অরুণালোকে জেগেছিলো এক রাতজাগা পাখি।
একাকী নির্জন। সেই একাকীত্বের নেই অবসান। নেই অভিলাস স্বপ্ন বিহ্বল হৃদে। তবু সেই একাকী পাখির চঞ্চুতে আজ, ফোটে অবাক উচ্ছাস! শত কথকথা! ডানা ঝাপটিয়া সুরে গেয়ে যায় গান.....খসে পড়া পালক হতে ঝরে পড়ে তার হাজারও মনিমুকুতার রঙধনু সাত রঙ.....টুং টাং মৃদু সুর, দূর প্রহেলিকা.....
সে রঙ নিয়ে ফোটে স্বর্ণচাঁপার ফুল, দ্বিপ্রহরের দীঘলিয়া বাঁশির সুরে মিশে মিশে যায় সেই ঘ্রাণ। সাঁঝের মায়ায় লাগে লালচে তারার আভা, লুক্কায়িত বিষাদীয়া গীতি ঢাকা পড়ে যায় বা ঢেকে রাখে তারা, অপার মমতায় কিংবা কৃষ্ণ স্নেহের রাতের আঁচল তলে....
কেউ জানে না, কেউ দেখে না......
শ্বেত ময়ুরীর নির্লিপ্ততায় পেখম মেলি পারিজাতের গন্ধ বিভোর নিশীথ ধারার জলে..... যে জলে আগুন জ্বলে......আমি ফোঁটাই সেথায় সহস্র দূর্লভ নীলোৎপলের কুঁড়ি.....
ভাসিয়ে দেই দ্বীপালিকা ......
গভীর নীলাচলের ঐ পারে ....... তরতর বয়ে চলে তরণী আমার.... যেখানে আবাস তোমার ......
কোনো নতুন গন্তব্যে..........অচেনা অজানায়......
লেখাটা আমার প্রিয় কবি, সকলের প্রশ্নবোধক চিহ্ন, মনের আকুল জিজ্ঞাসাকথাকথিকেথিকথন ভাইয়াকে উৎসর্গ করছি। তার মস্তিষ্ক নিংড়ানো 'ধ্যাৎ কচটতপ!'। পড়িয়া আমিও আমার মস্তিস্ক নিংড়াইয়া কিছু কচটতপ বাহির করিবার চেষ্টা করিলাম!
যদিও এই কচটতপে মিশিয়া আছে আমার আঁখিজল......
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৩
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ তোমাকেই উৎসর্গ!!! তাও মস্তিস্ক কচটতপ!!!!!!!!
নিরুদ্দেশ হইও না !!!!!! তাহলে আপন ভীটে মাটি কি হইবে !!!!!
খা খা শূন্যে পড়িয়া কাঁদিবে উহারা!!!!!!
তার চেয়ে ভালো পড়ে থাকো মাটি আকুড়িয়া !
আমি আছি তোমার সঙ্গে .....
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অভিধান সহযােগ পাঠোদ্ধার করিতে যাইয়া দন্তের কিয়দংশ নড়বড়ে হইবার উপক্রমনিকায় আপাত ক্ষান্ত দিবার ছলে...
বাহ! বলিয়া প্রস্থান করিলাম
ইহার অন্য কোন প্রকার মানে না খুঁজিয়া সরল বাহ-তে সীমাবদ্ধ থাকিলেই কাহারো কোন দায় থাকিপে না
ভিন্নমতের চর্চায় আশা যদি উত্তেজিত হইয়া কেহ অষ্ট্রেলিয়ান বিমান টিকেট ধরাইয়া দেয় ক্ষীনাশায়!!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৩
অপ্সরা বলেছেন: অস্ট্রেলিয়ান বিমান টিকেট হাতে বসিয়া আছেন বিজ্ঞজনে!!!!!! অভিধানে কোনো ব্যাবধান পাইলেই সাবধান বাণীতে ভস্মিত করিয়া উর্ধলোকে প্রেরনের ব্যাবস্থা চলিতেছে!!!!
এই সুযোগে যদি বৈদেশ ভ্রমন হয় তো মন্দ কি!!!!
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৭
আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: চর্যাপদ লেখার চেস্টা করেছিলেন নাকি??
ভাল।নতুন একটা পদ লিখে সেটার নাম দিবেন অপ্সপদ অথবা শায়মাপদ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা কি যে বলো!
দেখলে না উপরে লিখিয়া দিয়াছি ইহা কচটতপ!!!!!!!
নতুন পদ লিখিতে বেশি বিলম্ব নাহি!
প্রার্থনা করো ভাইয়ু!!!!
অতি সত্বর যেন অপ্সপদ লিখিতে পারি!
৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
মস্তিষ্ক কচটতপ ! ঐ লেখাটা খুব আয়েশ করে লিখেছিলাম, বেশ মজা পেয়েছিলাম !
খটোমটো কবিতার আস্তরণ দিয়ে তালাতুলা মেরে যাব, আপনার কবিতার মত! কেউ আর খুলতে পারবে না। কথা দিলাম আবার ফিরে আসবো এই ধন্যি আঙ্গিনায়!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৮
অপ্সরা বলেছেন: ভেঙ্গে সেই ঘরের চাবে নিয়ে যাবে কে তোমার কবিতারে!!!!
ও কটচতপ আমার !!!!!!!
না পেয়ে তোমার দেখা একা একা দিন যে আমার কাটবে নারে!!!!!!!!!
চাবে= চাবি ( ছন্দ মিলাইবার প্রয়াসে এই অপ্সপদ রচিত হইলো)
৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৭
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: একেবারে চিৎপটাং। দন্তসমূহ আস্ত রহিয়াছে কিনা অনুধাবনপূর্বক সবেগে প্রস্থানোদ্যত হইলাম।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩২
অপ্সরা বলেছেন: চিৎপটাং!!!!!!!
এই রে পটাং করিয়া কি ছিড়িয়া ফেলিলে খোকা!
মস্তিস্কের তাম্রতারের শলিকায় এ কি বীণার সূর উঠিলো!
বীনার মন্দ্রিত মূর্ছনায় আমি আছন্ন হইলাম!!!!!
আহা আহা বারে বারে চিৎপটাং পড়ো তবুও পলায়ন করিয়া বালক!
৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩০
আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: কাআ তরুবর পাঞ্চ বি ডাল
দুলি দুহি পীঢ়া ধরণ ন জাই
এক সে শুন্ডিনী দুই ঘরে সান্ধই
তিয়ড়া চাপী জোইনি দে অঙ্কবালী
ভবণই গহণ গম্ভীর বেগেঁ বাহী
কাহেরে ঘিনি মেলি আছহুঁ কীস
আলিএঁ কালিএঁ বাট রুন্ধেলা
সোণে ভরিলী করুণা নাবী
এবংকার দিঢ় বাখোড় মোড়িউ
নগর বাহিরি রে ডোম্বি তোহোরি কুড়িআ
নাড়ি শক্তি দিঢ় ধরিআ খাটে
করুণা পীঢ়িহি খেলহুঁ নঅবলা
তিশরণ ণাবী কিঅ আঠক মারী
গঙ্গা জউনা মাঝেঁ রে বহই নাঈ
সঅ সম্বেঅণ সরুঅ বিআরেতে
তীনিএঁ পাটেঁ লাগেলি রে অণহা
সূজ লাউ সসি লাগেলি তান্তী
তীণি ভূঅণ মই বাহিঅ হেলেঁ
ভব নিব্বাণে পড়হ মাদলা
হউঁ নিরাসী খমণ ভতারী
নিসিত আন্ধারী মুসার চারা
আপণে রচি রচি ভব নির্ব্বাণা
জই তুম্হে ভুসূকু অহেরি জাইবেঁ
জইসে চান্দ উইআ হোই
ধামহু পইঠা বাজঠাবি কহেই
তূলা ধুণি ধুণি আঁসুরে আঁসূ
আধরাতি ভয় কমল বিকসিউ
উষ্ণা উষ্ণা পাবত তহিঁ বসই সবরী বালী
ভাব ন হোই অভাব ণ জাই
করুণা মেহ নিরস্তর ফরিআ
জহি মণ ইন্দিঅ পবণ হোই ণঠা
সূণ বাহ তথতা পহারী
জো মণ-গোঅর আলাজালা
নাদন বিন্দুন রবি ন শশিমন্ডল
টালত মোর ঘর নাহি পড়বেসী
সূনকরুণরে অভিন চারেঁ কাঅবাক্ চিএ
এতকাল হউঁ অচ্ছিলোঁ স্বমোহেঁ
সূণ বাহ তথতা পহারী
আপণে নাহি মো কাহেরি সণ্কা
কাঅ ণাবড়ি খান্টি মণ কেড়ু আল
সূইণে হ অবিদার অরে নিঅ মনে
জো মণ-গোঅর আলাজালা
আই এ অণু অনা এ জগ রে
চিঅ সহজ সুণ সংপুন্না
সহজ মহাতরু ফরিঅ এ তোবোএ
সুনে সুন মিলিআ জবেঁ
মণ তরু পাঞ্চ ইন্দি তসু সাহা
পেখু সুণেই আদসে জইসা
কমল কুলিশ মাঝেঁ ভইঅ মইলী
কুলিশ-ভর-নিদ বিআপিল
বাজ ণাব পাড়ী পউআঁ খালেঁ বাহিউ
গঅণত গঅণত তইলা বাড়ী হিএঁ কুরাড়ী।
এবার বুঝেন মজা। পাঠোদ্ধার করেন দেখি। সবাইরে পাগল বানাইয়া নিজে কেমতে ভাল থাকেন, সেটা দেখতেছি।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: কি যে বলো বৎস্য!
আমি পন্ডিৎনী মহা মায়া কায়া অপ্সপদ রচয়িতা আমি পারবোনা!!!!!!! ওকে ওকে মর্মোদ্ধারিত শব্দ বর্ণমালা কিয়ৎকাল পরেই আনিতেছি!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: ॥১॥
লুইপাদানাম
রাগ-পটমঞ্জরী
কাআ তরুবর পাঞ্চ১ বি ডাল।
চঞ্চল চীএ পইঠা২ কাল॥ [ধ্রু]॥
দিঢ়৩ করিঅ মহাসুহ পরিমাণ ।
লুই ভণই গুরু পূচ্ছিঅ৪ জাণ ॥ [ধ্রু]॥
সঅল সমাহিঅ৫ কাহি করিঅই ।
সুখ দুখেতেঁ নিচিত মরিঅই৬॥ [ধ্রু]॥
এড়িঅউ৭ ছান্দ৮ বান্ধ করণ৯ কপটের১০ আস ।
সূনূ১১ পাখ ভিড়ি১২ লাহু রে পাস ॥ [ধ্রু] ॥
ভণই লুই আম্হে ঝাণে১৩ দীঠা ১৪।
ধমণ চবণ১৫ বেণি পিন্ডী১৬ বইঠা১৭ ॥ [ধ্রু] ॥
এ অংশটুকুন বৌদ্ধগান ও দোহা (চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়)-হরপ্রসাদ শাস্ত্রী হইতে নেওয়া হইয়াছে - অর্থ হইলো
কাআ তরুবর পাঞ্চ১ বি ডাল।
এই শরীর,তার ডাল পাঁচটি।চঞ্চল চিত্তে কাল প্রবেশ করে।
চঞ্চল চীএ পইঠা২ কাল॥ [ধ্রু]॥
দিঢ়৩ করিঅ মহাসুহ পরিমাণ ।
(এই চিত্তকে)দৃঢ় করে মহাসুখ পরিনাম কর।
লুই ভণই গুরু পূচ্ছিঅ৪ জাণ ॥ [ধ্রু]॥
সঅল সমাহিঅ৫ কাহি করিঅই ।
সুখ দুখেতেঁ নিচিত মরিঅই৬॥ [ধ্রু]॥
লুই বলেন, গুরুকে শুধিয়ে জেনে নাও।(কিভাবে তা করতে হয়)।কেন সমস্ত সমাধি করা হয়?
সুখে দুখে সে নিশ্চিত মারা যায়।
এড়িঅউ৭ ছান্দ৮ বান্ধ করণ৯ কপটের১০ আস ।
সূনূ১১ পাখ ভিড়ি১২ লাহু রে পাস ॥ [ধ্রু] ॥
(যোগাচারের) ছন্দ-বন্ধ(এবং)কপট ইন্দ্রিয়ের আশা পরিত্যাগ কর।শূন্যতা পক্ষে ভিড়ে পার্শে নাও।(শূন্যতা পক্ষের দিকে এগিয়ে যাও)।
ভণই লুই আম্হে ঝাণে১৩ দীঠা ১৪।
ধমণ চবণ১৫ বেণি পিন্ডী১৬ বইঠা১৭ ॥ [ধ্রু] ॥
লুই বলেন,আমি ধমণ চবণ (নামক) দুই পিঁড়িতে বসে ধ্যানে(শূন্যতাকে) দেখেছি।
হি হি হি হি দেখিলে বালক ! আমাকে পরাস্ত করা এত সহজ কর্ম নহে! আমি চর্যাপদ বিশারদ!!!!!
বাকী অর্থ জানিতে চাহিলে আনিয়া দিবো!!!!!
৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
মস্তিষ্কে শব্দ কিলবিল করলে যা হয় !
কথাকেথির ধ্যাত কচটতপ পড়লাম। তোমার প্রয়াণ গ্রথিত নীলোৎপলের নিরুদ্দেশের দেশে. ইহাও পড়লাম !
মানুষের মাথায় কত চিন্তা-চেতনা! শব্দ ! বাপ রে !
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪১
অপ্সরা বলেছেন: কিলবিল বলিয়া তুমি তো আমাকে সর্প বা নাগীন এমনকি কেঁচোর কথাও প্রানে আনিয়া দিলে!
মস্তিস্ক তো এখন কাটিয়া ফেলিবার উপক্রম হইলাম !!!!!!
৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
হা হা হা !
কিছু অলিখিত কবিতা রেখে যাবো পুরনো কবিতার ঘরে, ওখানে আমি রবো শব্দ চরণে ! আমি নিরুদ্দেশ হবো, ওরা ডাকিছে মোরে, চিঠি দেবো পাতাবাহারে জলের ছাপে লিখে...
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: কাহারা ডাকিছে তোমারে!!!!! পাতাবাহারের জল ঝরে যাবে। শুকাইবে তাহা হরিৎ জঠরে! পলকে পলকে ডাকিবে কোকিল, মহুয়ার ডালে ডালে......শব্দ চরণে মরণ তাহার স্মৃতি কবিতার ঘরে......
৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
সুমন কর বলেছেন: উফফফ.....এমনি ঝামেলায় আছি। তার উপর এসব কি !! দাঁত আর মাথা দু'টোই কাঁপছে.........পড়ে গেল তোমার দোষ।
কে বলেছে, এতো সহজ করে লিখতে !!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা কেনো কেনো
আমি তো মানুষ সহজিয়া তাই
সহজ করিয়া কথা বলে যাই
তবুও হলোনা, হলো সে বিফল
প্রতি ইঞ্চি ও গজে।
তাই তো বলি যে সুমধুর করে
কাব্য কঠিন বিমল আলোকে,
সহজ কথাটি সহজীয়া করে
যায় না বলা যে সহ জে!!!!!!!
১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আমি এ পোষ্টের কোন কথাই ভাল করে বুঝিনি !!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৫
অপ্সরা বলেছেন: বড় হও কবীর বাবু!
তব বুঝে দাবে!
১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রস্তর যুগের কবিতা বোধ হয়। বেশ আগ্রহ নিয়ে পড়লাম। সবটুকু বুঝা গেল না। মনে রস বোধ আছে বুঝা গেল। শব্দ চয়নে রুচি শীলতা প্রশংসার দাবী রাখে। ভালো লিখেছেন। আরো সাবলীল প্রাঞ্জল কবিতা পাবো এই প্রত্যাশা থাকলো।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৬
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ! এত সৌন্দর্য্যময় মন্তব্যের জন্য!
১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৭
নায়না নাসরিন বলেছেন: হি হি হি আপু দাত সব শেষ
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১২
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা দন্ত যদি হইতো শেষ
পারতে কি গো হাসতে!!!!!!
হি হি আর হো হো করে
আমায় ভালোবাসতে!!!!!!
পড়বে তুমি মনটা দিয়ে
মস্তিস্ক কটচতপ!
হাসবে কাঁদবে
হাওয়ায় ভাসবে
আমার মতন মতন খুব!!!!
১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
লেখক বলেছেন: কিলবিল বলিয়া তুমি তো আমাকে সর্প বা নাগীন এমনকি কেঁচোর কথাও প্রানে আনিয়া দিলে!
মস্তিস্ক তো এখন কাটিয়া ফেলিবার উপক্রম হইলাম !!!!!! - না না না ! তোমাকে কি করে সাপ বলি ! তাহলে যে অভিশাপ লাগবে !
থাক আর মাথা মস্তক কেটে লাভ নেই !
কবি শাহরিয়ার কবীর এর মন্তব্যে একশ ভাগ সহমত !
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৫
অপ্সরা বলেছেন:
ওহ নো!!!!!!!
শাহরীয়ার কবীর বাবুভাইয়ার সহিত একমত!!!!
তাহা হইলে তোমাকেও বড় হইবার উপদেশ দিলাম!!!!!
অবশ্য তোমার ছাত্রগণ তোমা অপেক্ষা বৃহৎ দর্শন!!!!!!!
তাহাদিগকে একখানা প্রিন্ট করিয়া পড়াইতে পারো!
দেখো তাহারা বুঝে কিনা!
তাহার পর তুমি বুঝিয়া লইও!!!!!
১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১২
জেন রসি বলেছেন: রাতজাগা পাখি, নিসংঙ্গতা, একা কাটানো রাত, অনুভব করা যে নাই তাকে এসব হচ্ছে কবিতার কি ওয়ার্ড বা থিম। এটাকে কেন্দ্র করেই শব্দ দিয়ে ডেকোরেট করা হয়েছে। ভালো হয়েছে। সুখপাঠ্য।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
অপ্সরা বলেছেন: কে বলেছে!!!!!!
ইহা আমার মস্তিস্ক কটচতপ!!!!!
১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: শব্দের গঠন মালা অসাধারণ হয়েছে। তবে ভাবের মিলের সাথে প্রচলিত অর্থ খুঁজলে একটু কঠিন মনে হতে পারে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা ইহা আমার কথাকথি বন্ধুর অনুকরণে লেখা একখানি অনুকরণীয় কটচতপ!!!!!!
১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
লেখা পরে পড়ে নিব !!! আগে বলুন-আজকে কী বাহিরে সূর্যগ্রহণ চলছে নাকি !!! আজকে সকালে সূর্য মামা কোনদিকে উঠেছে? আমি কি সামু ব্লগে না-মঙ্গল গ্রহে আছি শায়মা আপু?
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: সূর্য্য আজি রাত্রীরে দখিনা পবনে
জ্বলিছে নিভিছে মোর বাতায়নে
গ্রহনের কাল আসন্ন যেন
মেঘে মেঘে গেলো বেলা!
ওহে মরি মরি উতলা ধরণী
কোন পথে মোর অজানার তরী
তীরে নিয়ে যাবো আসিবে কি তুমি
বহিয়া তোমার ভেলা!
অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুর
১৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
ওপারের ওরা ডাকিছে, সফেদ আনকোরা দৃষ্টি নিয়ে- বিহঙ্গ, নীলাভ জল, জোনাক জলাঞ্চল, নিঃশব্দ ঢেউ, চন্দ্রের নিঃসরণ....
পাতা বাহারে আঁকা আছে হৃদয়, বলে দিবে ও- আমি দিব্বি আছি ওপারের কিশলয়ে, শিখছি রাত্রি নিধারী প্রকৃতির সুপ্ত হালচাল !
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫১
অপ্সরা বলেছেন: রাত্রীর বুকে স্পর্শিত হৌক আগুনের পরশমনি!!!!উর্ধলোকের দেবালয়ে বিকশিত কিশলয়ের হৃদয়ে জাগুক সপ্ত মন্দ্রক! নিশব্দ ঢেউ এর ফেনিল স্বপ্ন ছুঁয়ে চন্দ্রালোকের রুপোলী আভায় সাত আসমান পরে পৌছে দেবো একটি মাধবীলতা.....
১৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুর
হা হা হা
অ মোর আল্লাহ! হাসতে হাসতে মরি!!
পেন্নাম ঠাকুর মুশাইনি
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০০
অপ্সরা বলেছেন:
হা হা হা হা কেনো ঠাকুর ঠাকরাইন কি শুধু তাহারাই হইবেক!!!!!!!!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০১
অপ্সরা বলেছেন: ওহ পেন্নাম বাবা বিদ্রোহী ভৃগু!
বেঁচে থাকো!!!!!! অনন্তকাল!!!!!!!!!
১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: একরাশ মুগ্ধতা। অভিভূত।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৬
অপ্সরা বলেছেন: যাক এতক্ষনে একজনকে মুগ্ধ করিতে পারিলাম আমার কটচতপের ধাক্কায়!
২০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৫
জুন বলেছেন: রাত দুপুরে বাইরে থেকে এসেই ল্যাপটপ খুলে এটা কি দেখলাম শায়মা
থাক বাপু পড়ে কাজ নেই । শেষে দাতগুলো হাতে নিয়ে দন্ত কবরেজের কাছে দৌড়াতে হবে দেখছি
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৮
অপ্সরা বলেছেন: না না দৌড়াইয়া কাজ নাহি আপু!
ভরষা দিতেছি!!!!!!
থাকো থাকো দন্তসহই থাকো আমি দড়ি আনিতেছি!!!!!!!
পড়িবার আগেই বাঁধিয়া ফেলিবো!
২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আজকে ‘‘অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরের’’লেখার যাদুতে পাগল ভাল হওয়া দিবস !!! দুনিয়ার সব পাগল এক হও,আর শায়মা হক আপুমনিতার লেখা পড়ো!!! আজকে ১১ নাম্বারটা ভীষণ প্রিয়।।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা পুরা কমেন্ট পড়িয়া হাস্যমুখী হইয়া রহিলাম সূর্য্যমুখীর ন্যায়!!!!!!!!!!!!!
২২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৭
জুন বলেছেন: কি দড়ি আনছো ! শেষে আবার ম্যানিলা দড়ি নিয়ে এসো না
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা না না তাহা তোমার জন্য আনিবো কেনো!!!!!!
তুমি এই ব্লগের সম্পদ! তোমাকে রক্ষনাবেক্ষনের একটা দায়িত্ব আছে না !!!!!!!
২৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
জলেরর কলকলানি পেলাম.... চমৎকার লিখেছেন কবি..
এমন একটা লেখা পড়ার কাছে দুই গ্লাস বোরহানি কিছুই না
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩০
অপ্সরা বলেছেন: জানিতাম তুমিই এই কাব্যের রস আস্বাদন করিতে পারিবেক!
কটচতপ পঠন তো আর যে সে লোকের কম্ম নয়!!!!!!!!!
২৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
জলের কথা আমি একটু বুঝিগো.. অনেক ঘাটের জল খেয়েই তো এই দশা হলো....
তবে আজকাল আর জল নয় বাপু, এখন একটু বোরহানি খেতে চাই... হা হা হা..
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: আগের দিনের কল্পলোকের গল্পকথায় পড়েছিলাম দুধ সাগরের কথা! সেথায় থাকে এক শ্বেত হস্তি! যার গলে আছে গজমোতীর মালা সেই মালা আনলেই রাজকন্যা পাওয়া যায়!!!!!!!
তোমাকে তাইলে বোরহানী সাগরে পাঠাতে হবে !
২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৬
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সত্যি আপু, লেখাটা আমার অন্যরকম ভালো লেগেছে। আমি কিছুক্ষনের জন্য লেখাটায় ঢুকে গিয়েছিলাম।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১০
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
২৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক কঠিন ধাঁধাঁয় পড়ে গেলাম। আর একটু সহজ করলে হয়তো বুঝতে পারতাম।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা সহজ কথা যায় না বলা সহজে!!!!!!
ভাইয়া ঘুমাতে যাই।
পরেরটা সহজিয়াই হবে ঠিক আমার মত !
২৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আমার এখানে পাইন গাছের ডালে ডালে বৃষ্টি | ঝম ঝমিয়ে | সেই বৃষ্টির সুরের মতোই অপূর্ব লাগলো আপনার লেখা | এবসোলিউটলি বিউটিফুল | আপনি এমন একটা লেখা আমার লেখা পড়ে আমার জন্য লিখে ব্লগে সবাইকে জানাবেন সেই লোভটা লাগছে !আমার লেখা যাচ্ছে তাই | আমিতো ভালো লিখতে পারি না | কি আর করা কষ্ট লাগবে একটু বাট এই উইল ট্যাকেল ইট | টেক কেয়ার |
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: মোরগ মুসাল্লাম ভাইয়া!!!!!
তিনদিন ছুটির পরে কাল স্কুল। ঘুমাইতে যাইতে গিয়া থমকিলাম!
হা হা হা
ওকে ওকে কাল একখানা কাব্য লিখিয়া দিবো!
ডোন্ট ওয়ারী! বি হ্যাপী!
২৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এত নির্দয় তুমি ?
দয়া মায়া বলিয়া কি কিছুই নাই তোমা হৃদয়ে ?
আমার বয়সের কথা বিবেচনা করে হলেও নরম সরম লিখতে পারতে
দাঁত থাকুক একেবারেই কি চাও না ?
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫২
অপ্সরা বলেছেন: তুমিও তো নির্দয়া আপুনি!
আমার এত পান্ডিত্যপূর্ন ব্যকারণ সমগ্রীয় কাব্য পড়িয়া দাঁত ভাঙ্গিয়া ফেলিবার হুমকী প্রদান করিলে!
আমি বড়ই ভীত আছি!
কবে ব্লগারের তালিকা হইতে সুষ্ঠ কাব্য চর্চার অসৌষ্ঠব দোষে নাম খানা কাটা যায়!
তাই তাড়াতাড়ি পান্ডিত্যপূর্ণ চর্যাপদীও চরণ চর্চা করিতেছি!
২৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
মলাসইলমুইনা বলেছেন: @মনিরা সুলতানা : ছোট বেলায় কতবার পেয়ারা খেতে গিয়ে দাঁতের স্থান পরিবর্তন হয়েছে ! তাতে কি আর তার মজা চলে গিয়েছে না সেটা খাওয়া ছেড়েছি ! এই লেকাহু ছাড়া যাবে না | প্রেসাস জেম !!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৭
অপ্সরা বলেছেন: লেকাহু কি জিনিসুহু!!!!!!!!!!
মোরগ মুসাল্লাম ভাইয়া !
তোমার নাম পেয়ে গেছি-
নাইমুল ইসলাম মোল্লা!
৩০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমাকে ও তাহলে এমন এককান লিকে টিকে দাও দিকিনি ;
আমার নাম ও দেকছি কেটে গেচে গো
ও হ্যাঁ ইনবক্সে দিও পরে যাতে নিজের নামে চালাতে পারি
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে আমি আজ থেকে সবার জন্য এক এক কান করে লিখিবোক আপুনি!!!!!!!!
পন্ডিতি লেখা বা খটোমটো কাব্য
যাহা পড়িয়া সকলের পেট হইবেক নাব্য
উহা না করিলে তাহাদের ভাব্য
হজম নাকো মোটেও হব্য !
৩১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
@মলাসইল্মুইনা ছোট বেলায় তো নিশ্চয়তা ছিল আবার উঠবে ,এই বেলা তো গেলেই গেলো ।
কী করি বলুন
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: আপুনি মোরোগ মোসাল্লাম ভাইয়াকে আজ থেকে নাইমুল ইসলাম বলে ডাকবে!
আমরা তার নামের পাঠোদ্ধা করিতে পারিয়াছি।
খুব তো আমার লেখা পড়ে দাঁত নড়াইলে!
মুসাল্লাম ভাইয়ার নাম পড়ে তো এতদিনে দাঁত পড়েই যাবার কথা ছিলো!
৩২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২৮
জীবন সাগর বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখা, মনে হলো কবিতা পড়লাম ++++++
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: আমি তো কথাকথির সাথে মনের কথন লিখিয়াছিলাম ভাইয়া!
৩৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২৯
জীবন সাগর বলেছেন: ও হ বলতে ভুলে গেলাম, ছবি দুটি কি আপুর আঁর্ট করা নাকি
খুব সুন্দর
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: না না এসব আমি আঁকিনি!!!!!!! নেটে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবে বিখ্যাত সব ছবি!
৩৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
উম্মে সায়মা বলেছেন: শায়মা আপু, আমি ভাবলাম একা আমারই দাঁতের বেহাল অবস্থা! মন্তব্য পড়ে বুঝতে পারলাম মোটামুটি সবার এক অবস্থা হাহাহা....
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা বুঝলাম না পড়লে চোখ দিয়ে দাঁত ভাঙ্গলো কি করে সবার!!!!!!!!!
৩৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:১৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: আরেটু হলে আমার দন্ত শহীদ হয়ে যেত! ডেন্টিস্ট না হয়েও কবিতা দিয়ে ব্লগারদের দন্ত ভেঙে চলেছেন, চাট্টি খানি কথা নয়! (ফান করলাম)
সিরিয়াসলি বললে আপনার শব্দ ভান্ডার বেশ সমৃদ্ধ। আমি মুগ্ধ হলাম।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা হা
কাল থেকে আমি মন্তব্য পড়ে পড়ে অনেক হেসেছি!
তবে একটা মনের কথা শুনো গানের স্টাইলে
এসেছে পন্ডিত জোয়ার
এখন লিখে দিতে হবে পন্ডিতি......
খটোমোটো মোটো খোটো চর্যার যত পদ
করিতেছি তাই চর্চা যত!!!!!!!!!
৩৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দারুণ
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫১
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!
৩৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৪০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: @মনিরা সুলতানা : জীবনের চরম একটা সত্যি মনে করিয়ে দিয়েছেন ! এতো কঠিন লেখা এতো মনোযোগ দিতে হয়েছিল পড়তে যে জীবনের অনেক চরম সত্যি ভুলে গিয়েছিলাম | দ্বিতীয়বার পড়ার ইচ্ছে ছিল |এখন বুঝতে পারছি সেটা আর পড়া যাবে না | স্বাস্থ্যহানি বিষয়ক সমস্যা হতে পারে ! প্রিয় শায়মা (দ্যা ধরে ফেলেছি রহস্য !) , আমাকে উৎসর্গ করা কবিতাটা যেন পানির মতো সহজ হয়, সুহৃদ মনিরা সুলতানার কথাটা মনে রাখবেন যেন |
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা দেখা যাক কিয়া হয় ভাইয়াজী!!!!!!!!!
৩৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমি মুগ্ধ আপ্পি!!!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা
থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৩৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ছেড়ে দেন আপি কেন্দে বাঁচি!
আরএকটু হইলেই আমার অল্প বয়সী বউটা বিধবা হয়ে যেত যে.......!!!!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় কি বলো!!!!!!
তোমার কি হয়েছিলো ভাইয়া!!!!!!!!!
অসুখ করেছিলো নাকি কোনো এক্সসিডেন্ড!!!!!!!!
তাই তো আমি ভাবছিলাম তোমাকে আর দেখি না কেনো!!!!!!!!!
যাক ভালোই ভালোই ফিরে এসেছো সেই রক্ষা!
অনেক ভালো থেকো পিচ্চু ভাইয়া!
৪০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫
মার্কো পোলো বলেছেন:
বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। এতো সুন্দর লেখনশৈলী যা আমার মতো লোক প্রশংসা করলেও ভুল হবে। এককথায় চমৎকার।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
অপ্সরা বলেছেন: রিয়েলী!!!!!!!!!
যাক সবাই শুধু দাঁত ভাঙ্গার কথা বলছে!
তুমি আশার আলো!!!!!!
৪১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৬
কালীদাস বলেছেন:
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা
কান্দেনা !!!!!!!!!
সোনামনি ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
৪২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৭
কালীদাস বলেছেন: তয় লেখাটা কিন্তু ভাল হৈসে। বেশ ভাল হৈসে
(আমার স্টাইলে আপনের মত খানিকটা ঢং কর্লাম আরকি )
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা আমাকে দেখে কই ঢং শিখবা তা না আমাকেই এখন দেখছি তোমার মত ঢং শিখতে হবে!!!!!!!!
৪৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কান্নার কথা লেখা থাকলে পড়তে খারাপ লাগে! : সাহিত্যের এই সলীল সহজিয়া প্রকাশভঙ্গী খুব কম লোক-ই পারে। তোমার কাছ থেকে এটা খুবই স্বাভাবিক।
পড়তে ভাল লেগেছে। এটুকুই বলতে পারি।
লেখাটা আমার প্রিয় কবি, সকলের প্রশ্নবোধক চিহ্ন, মনের আকুল জিজ্ঞাসাকথাকথিকেথিকথন ভাইয়াকে উৎসর্গ করছি। তার মস্তিষ্ক নিংড়ানো 'ধ্যাৎ কচটতপ!'।
কথাকথি
কত সুন্দর নাম। পুরোটার চেয়ে অর্ধেক-ই ভাল।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !!!!!!!!!!!!
ইহা কথাকথির সাথে আমার হৃদয় কথন!!!!!!
তাই তাহার স্টাইলে লিখিত!!!!!!!!
৪৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: বাপ রে!!! কি কঠিন!!! মাথা না দাঁত ঘুরান্টি দিলো বাচ্চুমণি!!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা মন দিয়ে পড়ো!!!!!!!!!!!!!!
মাথা ঘুরাঘুরি চলবে না!
৪৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
নতুন নকিব বলেছেন:
ধারালো নিবের খোঁচায় কাগজের বুক জুড়ে অন্যরকম প্রকাশ!
অভিনন্দন অন্তহীন।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!
৪৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩
কালীদাস বলেছেন:
অফটপিক: একটা অণুগল্প লেখে ফেলেছি vএকটা পোস্টের কমেন্টে। পারলেন দেইখেন তো কেমন হৈসে
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা দাঁড়াও দেখে আসি!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া পড়েছি! হা হা হা হা আর আমিও একখানা পন্ডিতি চালের ব্যাখ্যা দিয়ে আসলাম!!!!
আমি কি কম জানি!!!!!!!
আমি কি কম হনু!!!!!!!! হুহ !!!!!!!!!!!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮
অপ্সরা বলেছেন: আমার ব্যাখ্যা পড়ো ভাইয়া!!!!!!
মনে হয়েছে কোনো বিপ্লবীর রাঙ্গা চোখ তাকিয়ে আছে ঐ ঝাঁকড়া চুলের মুখায়বের মাঝ দিয়ে। হাতে তার খাঁচায় বন্দী সূর্য্য। যে আরাধ্য দূর্লভ সূর্য্যকে সে খাঁচায় বন্দী করেই ফেলেছিলো তা কেড়ে নিতে চায় কোনো দূর্জনের দল!
আর তাই এই দৈববাণী -
অজ্ঞাত অজানা সেই দৈববাণী ভেসে আসে কানে, গমগমে তার সূর- উৎকন্ঠিত হৃদে বলছে সে সুবোধ তুই পালিয়ে যা.....
এখন সময় পক্ষে না ......
সুবোধের মত সুস্থ সুন্দর বোধের মানুষের বিপরীতে হয়ত একদল বোধহীন মানুষ!!!!!!!
৪৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
কালীদাস বলেছেন: পড়লাম আপনার ব্যাখ্যা। লজিকটা আসলেই ভাল, অনেক মানানসই পারিপার্শিকের সাপেক্ষে।
কিন্তু আমারটা বেটার তালগাছ আমার
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা
এত্তগুলা তালগাছ!!!!!!!!!!!!
কালীদাস প্রোপার্টিজ লিমিটেড!!!!!!!!!!!
আমার জন্যও শিঘ্রী এখুনি এমন একটা অপ্সরা প্রোপার্টিজ লিমিটেড কিনে দাও!!!!!!!!
৪৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮
কালীদাস বলেছেন: ফটোফুনিয়ায় আরও ভাল জিনিষ পেলাম, দেখেন কেমন লাগে
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা
থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!!!!!!
এবার ইহা লইয়া আরেকখানি কাহ্নপদ রচিত হইবেক!
৪৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
একটি সুযোগ্য সন্ধ্যা চাই, হৃদয়ের মাপকাঠির মত চন্দ্র চাই, সাতরঙা নিঃশ্বাস চাই, বক্ষে শিহরণ চাই, ঝর্নার মত পূর্ণিমা চাই- এই দেহকে প্রকৃতির মত সাজাতে চাই সদ্য প্রস্ফুটিত অজানা কোন দ্বীপে । দেহের আনাচ কানাচ জুড়ে কুয়াশা চাই, মেঘদলের ছুটে চলা চাই, কদম ফোটানো বৃষ্টি চাই... অতঃপর আমি বলিবো ঘরে ফেরার সময় এসেছে, কেউ একজন আছে অপেক্ষায়, ওহে প্রকৃতি- ও বলেছে তোমাকে ধারণ করে নিয়ে যেতে, তাই আজ তোমায় নিলাম।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
অপ্সরা বলেছেন: পুরা বিভূতিভূষন বা বুদ্ধদেব গুহকে নিলে কেমন হয় কথাকথি!!!!!!!!!!!
৫০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এযে দেখি কচটতপে নব নব শব্দের সুন্দর অভিধান , সরাসরি প্রিয়তে ।
আমি ও একটু রেখে গেলাম
আমার শতভাগ বিশ্বাস তুমি পারবে তার আধুনিক ভাষা উদ্ধার করতে ।
হায় হায় জালা পুরিরে
হায় হায় নুকিন মানেআ
হায় হায় বুসৗড় আকান কিন,
হায় হায় নুকিন মানেআ
হায় হায় তকারে দহকিন।
হায় হায় এহো ঠাকুরজিউ
হায় হায় মারাং ঠাকুরজিউ।
হায় হায় বুসৗঢ় আকানকিন
হায় হায় একিন মানেআ
হায় হায় তকারে দহকিন।
শুভেচ্ছা রইল
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬
অপ্সরা বলেছেন: এই পৃথিবীর তিনভাগ জল আর এক ভাগ স্থল আর তাহা আজিকের নহে। দেবতারা স্বর্গরাজ্যে বাস করতেন আর তারা 'তরেসুতাম' নামক এক সুতার মত পথ দিয়ে এই জলরাজ্যে আসতেন । মানে সোজা কথা এলিয়েনরা আর কি! আর তাই দেখে আমাদের কাজী নজরুল গান লিখিয়াছিলেন-
খেলিছে জল দেবী, সুনীল সাগর জলে.....
একদিন 'ঠাকরান' অর্থাৎ ঠাকুরানী একা স্নান করতে এসে গায়ের ময়লা দিয়ে( ইয়াক থু) অপূর্ব দুটি পাখি তৈরি করলেন ; এরা হল হাঁস হাঁসি। এদিকে "ঠাকুর জিউ" স্বর্গপুরীতে চিন্তা করেন যে কেনো ঠাকরান ঘরে ফিরছেন না। তখন তিনি "লিতা গোঁসাই" কে রানির কাছে পাঠালেন।
এসে দেখেন রানি অপরুপ দুটি পাখি তৈরি করেছেন এবং তিনি কিছুতেই ফিরিবেন না। রানি পণ করিলেন যতক্ষন পর্যন্ত না ঠাকুর জিউ এদের প্রাণ দিচ্ছেন ততক্ষন তিনি স্বর্গরাজ্যে ফিরে যাবেন না। খবর পৌঁছতেই ঠাকুরজিউ আসলেন রানির পাখিদুটিকে ফুঁ দিয়ে প্রাণ দিলেন।
পাখিদুটি জলে ভাঁসিত কিন্তু কখনো উড়ত কিন্তু ডাঙা না থাকায় তারা ঠাকুরজিউ'র মাথায় এসে বসত। একারনে ঠাকুরজিউ মাথা ধুতেন না, জটা হলো চুলে। যিনি হলেন "জটাধারী শিববাবা" ।
ঠাকুরজিউ জলপুরীতে বিভিন্ন জলজ প্রানী সৃষ্টি করেছেন। এবার ভাবলেন স্থলভাগ তৈরি করে দেখা যাক। জলের নিচের মাটি তুলতে সকল জলজ প্রানীদের ডাকলেন। কেউ রাজী হলো না। সবশেষে 'কেঁচো ও কচ্ছপ' এর মাধ্যমে ইচ্ছা পূরন করলেন।
কেঁচো জলের নিচে গিয়ে মাটি খেয়ে লেজের শেষভাগ দিয়ে কচ্ছপের উপরে মাটি জমা করল। ঠাকুরজিউ মই দিয়ে মাটিকে শক্ত করলেন শেষে মইয়ে লেগে থাকা মাটি ঝেড়ে ফেললেন এই ঝেড়ে ফেলা মাটিগুলিই হল পাহাড়- পর্বত। এরপর লতাগুল্ম, বৃক্ষ, জলধারা, পোকামাকড় সৃষ্টি করলেন।
এরপর হাসা হাসি ""সিরোম কারাম""; গাছের এক ফোলা অংশে বাসা বাঁধল এবং দুটি ডিম পাড়ল। আশ্চর্যভাবে!!! ডিম থেকে দুটি মানব শিশু জন্ম নিল ----- ছেলেটি ""পিলচু হাড়াম"" আর মেয়েটি ""পিলচু বুড়ি"" নামে পরিচিত। যারা নাকি আদি মানব মানবী!
ঠাকুর জিউ আগেও একবার মানুষ তৈরির জন্য চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তখন সূর্য দেবতা এর জন্য কাজটি হয়নি।
এটা জেনে হাসা হাসির মহা চিন্তা হয় তারা কান্না কাটি শুরু করে....
হায় হায় জালা পুরিরে
হায় হায় নুকিন মানেআ
হায় হায় বুসৗড় আকান কিন,
হায় হায় নুকিন মানেআ
হায় হায় তকারে দহকিন।
হায় হায় এহো ঠাকুরজিউ
হায় হায় মারাং ঠাকুরজিউ।
হায় হায় বুসৗঢ় আকানকিন
হায় হায় একিন মানেআ
হায় হায় তকারে দহকিন।
***** বঙ্গানুবাদ *****
হায় হায় এ দুটি মানব
হায় হায় জন্ম নিয়েছে
হায় হায় এ দুটি মানব
হায় হায় কোথায় রাখিব।
হায় হায় ওহে ঠাকুরজিউ
হায় হায় পরম ঠাকুরজিউ
হায় হায় জনম নিয়েছে
হায় হায় এ দুটি মানব
হায় হায় কোথায় রাখিব।
তখন ঠাকুর জিও তাদের কান্না শুনে বললেন, তোমরা যা যা খাও তার রস বের করে এ তুলো ভিজিয়ে নিও এবং এদেরকে চুষে খাওয়াবে। তারা ঠাকুর জিউ এর শিক্ষা মতে অনুরুপ ভাবে খাওয়াতে লাগল। শিশু দুটি চুষে খেয়ে হাটতে শিখল। শিশু দুটি বড় হতে হতে হাঁস-হাসিল চিন্তিত হল। বড় হলে এদেরকে কোথায় রাখা হবে।
তখন তারা আবার ঠাকুরজিউকে ডাকলেন। তখন ঠাকুরজিউ তাদেরকে উপদেশ দিলেন তোমরা উড়ে গিয়ে এদের থাকার জন্য জায়গা পছন্দ করে এসো। তখন তারা সূর্য অস্তের দিকে উড়ে গেল। প্রকৃতির নৈসর্গ লীলা ভূমি ""হিহিড়ি-পিপিড়ি"" নামক এলাকাটি পছন্দ করল। ফিরে এসে তারা ঠাকুরজিউকে তাদের পছন্দমত জায়গার বিবরণ জানাল। তখন তিনি তাদেরকে বললেন এখন তোমরা এদেরকে সেখানে নিয়ে যাও। তখন হাঁস-হাসিল শিশু দুটিকে পিঠে করে উড়ে নিয়ে যেখানে পৌঁছে দিল। যেহেতু তাদের জন্মস্থান থেকে সূর্য অস্তের দিকে তাদেরকে পৌঁছে দেয়া হল, এই জন্যই এ কাহিনী মতে বলা হয়ে থাকে মানবের জন্ম সূর্য উদয়ের দিকে।
হিহিড়ি-পিপিড়ি মানব শিশু দুটিকে পৌঁছে দেওয়ারপর হাঁস-হাসিল দুটি কোথায় অন্তর্ধান হলেন সে বিষয় আজও অজানা।
আদিবাসী গল্প "কারাম পূজোতে" বলা হয়! আমি পন্ডিৎ শুনিয়া আসিলাম ভাইয়া!
৫১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
নীলপরি বলেছেন: অসাধারণ । ++++++
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮
অপ্সরা বলেছেন: নীলপরিমনি!!!!!
৫২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপ্সরা ,
আপনার এই গুরুপাক লেখা দেখে এবং পাঠকের মন্তব্য পড়ে আমারও মনে পড়ে গেলো খটোমটো বাংলা কারো কারো জন্যে কতোখানি গুরুপাক হতে পারে , সে কাহিনী । কাহিনীটি আমার নিজের । বাংলা শব্দ নিয়ে আপনার এই অবোধ্য মাকড়সার জাল বোনা দেখে সে কাহিনীটি লেখার লোভ সামলাতে পারলুম না ।
আমি তখন চিকিৎসা বিজ্ঞানে ইন সার্ভিস ট্রেইনি । আমার মেজর হলো ৬ মাস অর্থপেডিক সার্জারী । বাকী ৬ মাসের ১ মাস মেডিসিন , ১ মাস গাইনী-অবসটেট্রিকস, ১ মাস সার্জারী বাকীটা চক্ষু , নাক-কান-গলা ইত্যাদি । তো আমি ইন সার্ভিস ট্রেইনি সময়ের পুরোটা জুড়ে অর্থপেডিক সার্জারীতে এমন ভাবে আটকে গেলুম যে বাকীগুলো করে উঠতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়েছে । মানে ফাঁকি দিতে হয়েছে । যখন আমার মেডিসিনে ডিউটি করার কথা তখনও আমি অর্থপেডিক ওয়ার্ড সামলাচ্ছি । মেডিসিন ওয়ার্ডে যাই-ই নি ভুলেও ।
মেডিসিনে ডিউটি শুরু হওয়ার ৪/৫ দিনের মাথায় মেডিসিন ইউনিট - ৩ এর প্রধান অধ্যাপক ........ আমাকে এত্তেলা পাঠালেন দেখা করার জন্যে । গেলুম । ইনি পরিষ্কার করে বললেন , আমি যদি হাসপাতালের ডিউটি রোষ্টার মোতাবেক মেডিসিনে ডিউটি না তরি তবে আমার ইন সার্ভিস ট্রেইনি সমাপ্তির টেষ্টিমোনিয়ালে উনি স্বাক্ষর করবেন না । আমাকে ওয়ার্ডের ৬ টি বেড বরাদ্দ করে সাফ সাফ বলে দিলেন আমি যেন ঐ ৬ জন রোগীর কেস হিষ্ট্রি লিখে রাখি । পরের দিন সকালে স্যারকে দেখাতে হবে । মহা ঝামেলা । আমি ছাড়া অর্থপেডিক বিভাগ একেবারেই অকেজো ।( সে আবার আর এক কাহিনী , এখানে বলার প্রয়োজন নেই ।) তো কি করি ....... কি করি ................. ! মেডিসিনে ডিউটি করলে আমার অর্থপেডিকসের কি হবে ???? মাসটি তখন ফেব্রুয়ারী মহান ভাষা আন্দোলনের মাস । মেডিক্যাল কলেজে রোজই সভা -মিছিল হচ্ছে বাংলাকে সর্বস্তরে চালুর দাবী নিয়ে । মিছিলের শ্লোগান হাসপাতালের ৩ তলার খোলা জানালা দিয়ে সবার কানে ঢুকছে ।
শয়তানের বুদ্ধির অভাব হয়না । বুদ্ধিটা পেয়ে গেলুম । প্রতিদিনের মতো অর্থপেডিক বিভাগের কাজ রাত ১২টার দিকে শেষ করে মেডিসিন বিভাগে যেয়ে ১ জন রোগীর কেস হিষ্ট্রি লিখলুম খাস বাংলায় ( যদিও মেডিক্যালে বাংলা ভাষা চলেনা ) জানি , এই ভাষার মাসে কারো বুকের এমন পাটা নেই বাংলা ভাষার বিরূদ্ধে একছটাক কথাও কয় । এমন কি খোদ রাষ্ট্রপতিরও নেই ।
কেস হিষ্ট্রিতে লিখলুম ( যতোদূর স্মৃতি তে আছে তা থেকে ) -
রোগীর উপসর্গ---
১ ) বক্ষপিঞ্জরের উত্তর পার্শ্বে মৃদু মৃদু ব্যথা ২ মাস যাবৎ । হৃদপিন্ডের উল্লম্ফন ।
২ ) ব্যথার কল্যানে নৈশকালীন নিদ্রায় ব্যাঘাত ।
৩ ) বক্ষ হইতে উর্ধবাহুতে ব্যথা প্রসারমান ।
৪) পাকান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ভজঘট হওয়ার কারনে হজম স্বাভাবিক নহে । গ্যাসের প্রাদুর্ভাব আছে দীর্ঘদিন যাবৎ ।
৫) দিবাও নৈশকালীন সময়ে শরীর-গাত্রে উত্তাপ জনিত অস্বস্তি ।
৬ ) পদযুগল ও বদনমন্ডল মাঝে মাঝে স্ফীত হওয়া ।
ইত্যাদি ইত্যাদি ।
এবারে রোগীর লক্ষন---
শারীরিক অবস্থা সন্তোষজনক নহে ।
বগলে তাপমাত্রার পরিমান ১০০ ডিগ্রীর সন্নিকটে ।
হৃদপিন্ডের কার্যক্রম খানিকটা ব্যহত । নাড়ীর গতি মিনিটে ৯০ বার, অনিয়মিত । সঙ্কোচন ও প্রসারণের প্রক্রিয়া দূর্বল ।
উদর নরম ।
রক্তের পার্শ্বচাপ .............
ইত্যাদি যতো দাঁতভাঙা শব্দ আছে তা দিয়ে প্রথম পৃষ্ঠাটি ভরে আমি চম্পট । ঐ একটি মাত্রই রোগীর কেসহিস্ট্রি এক পৃষ্ঠা লিখে আমি হাত-পা ঝেড়ে সোজা বাসায় ।
পরের দিন সকাল ৯ টায় যথারীতি স্যারের রাউন্ড । প্রথমেই এই অধম আমি । স্যার বললেন , ডাক্তার সাহেব রোগীর হিষ্ট্রি বলেন । যা লিখেছি বাংলায় তা বলা শুরু করতেই স্যার অবাক হয়ে রাউন্ডে তার সাথে থাকা সবার দিকে অসহায় চোখে তাকাতে লাগলেন । আমিও গলার স্বর খানিকটা উচু করলুম । সবাই পেছনে আমাকে খোঁচাচ্ছে , এ কি করছি আমি । একজনের কানে কানে বললুম , “ কতা কইয়েন না , দ্যাহেন কি হয় ।“
অসহায় ভাবে এর ওর মুখের দিকে তাকাতে তাকাতে শেষে স্যার বলেই ফেললেন , ডাক্তার সাহেব লিখেছন তো ভালো কিন্তু ঐ যে বললেন নাড়ীর গতি সেটা কি ?
বললুম , স্যার ওটা পালসরেট ।
এবারে জানতে চাইলেন , হৃদপিন্ডের উল্লম্ফন জিনিষটা কি !
ভালোমানুষের মুখ করে আমার জবাব - স্যার, ওটা ট্যাকিকার্ডিয়া ।
স্যার আবার জিজ্ঞেস করলেন , ঐ যে বললেন নৈশকালিন না কি যেন....
আমার ঝটপট উত্তর - স্যার, ইনসমনিয়া ।
মনে মনে ভাবছি এবার স্যার বুঝুক, ঠ্যালা কাকে বলে । স্যার রণে ভঙ্গ দিয়ে বললেন , “ডাক্তার সাহেব , আমি তো বাংলা তেমন বুঝিনা আপনি ঐগুলোর পাশাপাশি একটু ইংরেজীতে লিখে রাখলে আমার সুবিধা হয় একটু ।“
একান্ত বাধ্য ছাত্রের মতো আমিও বললুম - জ্বী, স্যার !!
স্যার কথা বাড়ালেন না । আর কোনও রাউন্ডও দিলেন না । কোনদিকে না তাকিয়ে হনহন করে দরজা দিয়ে বেড়িয়ে গেলেন । আর আমি ? আরেক দরজা দিয়ে সেই যে বেড়িয়ে গেলুম আজ ২০১৭ অবধি স্যার আর আমার খোঁজ করেন নি ।
তো এই হলো দাঁতভাঙা বাংলার মাজেজা । আপনার পোস্টটি আমারটার চেয়েও দুরূহ । তা দেখে আমার স্যারের মতো আমিও চললুম কোনো নতুন গন্তব্যে..........অচেনা অজানায়......
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া আমি তো তোমারই বোন!!!!!! আর তাই এই পোস্টেরও একখানি অন্তর্নিহিত অর্থ রহিয়াছে। মাঝে মাঝেই দেখি ব্লগে কিছু উড়ন্ত সুদর্শন উড়িতেছে সন্ধ্যার বাতাসে......তাহারা আবার বড়ই পরচর্চায় পরনিন্দায় মনোনিবেশকারী/কারিনী। ভাবখানা বাংলাভাষাভাষী বাংলা ভালোবাসাবাসি লেখালিখির এই ব্লগটির সত্যেনাশ ঘটিতেছে আমরা যাহারা নিয়মিত কিছু ব্লগপ্রেমী লেখনীপ্রেমী মনুষ্যকূল রহিয়াছি এই ব্লগের আকাশে তাহাদের কারণে।
ভাবখানা এই ব্লগের অপঠিত কুপঠিত লেখনী মঞ্জরীমালা তাহাদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য তুল্য। তাহারাই গিয়ানী এবং গুয়ানী! এবং তাহাদের কাষ্ঠহাসির হিংস্রালাপে বাক্যবাণে কিংবা ব্যাঙ্গাব্যঁঙ্গে জর্জরিত করিয়া মারিয়া ধরিয়া লেখাপড়া শিখাইয়া দিতে তাহারা বড়ই উদগ্রীব! কারণ এই বর্তমান সদা জাগ্রত আমাদের মত মূর্খ মূর্খীদেরকে জ্ঞান দানই তাহাদের ব্রত!
সেই মহান ভাষাভাষী অতি চিন্তুক অতি ভাবুক মানব মানবীদের তরেই আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস!
৫৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপ্সরা ,
প্রতিমন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।
আমাদিগের মত মূর্খ মূর্খীদেরকে জ্ঞান দানই যাহাদের ব্রত , এমতে দিবা রাত্রির স্বপ্নবিভ্রম যাহাদের নিদ্রা হরণকারী তাহাদের নিমিত্তে মনে হয় নীচের পংক্তিগুলো যথাযত ভাবে প্রযুক্ত হইবেক -
"হায় হায় জালা পুরিরে
হায় হায় নুকিন মানেআ
হায় হায় বুসৗড় আকান কিন,
হায় হায় নুকিন মানেআ
হায় হায় তকারে দহকিন।"
কিন্তুক এক্ষনে ইহা না বলিলে সত্যের একান্তই অপলাপ হইবে যে , জ্ঞানগর্ভে ভরা কতক মন্তব্য ও কালক্ষেপন না করতঃ তাহাদের প্রতি আপনার স্বতঃস্ফুর্ত ও তৎক্ষনাত বুদ্ধিসম্মত সাড়া দেওয়া, সম্ভ্রম উদ্রেককারী ।
আপনি 'ঠাকরান' হইয়া কীবোর্ডের ময়লা ছাঁচিয়া এই যে একটা "পোস্টপাখি" তৈয়ারী করিলেন এবং ঠাকুরজিউর অবর্তমানে তাহাতে প্রতিমন্তব্যের ফুঁ দিয়া দিয়া নিজেই আবার যেমত ভাবে প্রানসঞ্চার করিলেন তাহা অনবদ্য ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা ভাইয়া এক ঘন্টা হাসিলাম তাহার পর আসিলাম!!!!
উত্তরপত্র লইয়া পুনরায় হাজির হইবোক!
ইহা দেখিয়া তক্ষকেরা যদি কক কক করিয়া উঠে!
আ মর ছেড়ি, খাইয়া কি কর্ম নাহি, লাগিয়াই রহিয়াছিস!!!!!!
তাহাদের জন্য উত্তর এক্ষন দিয়া যাইতেছি - হাসান মাহবুবের পোস্ট পঠন করো হে নিন্দুকের দল তক্ষক- যাহার যত কর্ম তাহার তত অবসর!!!!!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪০
অপ্সরা বলেছেন: আমাদিগের মত মূর্খ মূর্খীদেরকে জ্ঞান দানই যাহাদের ব্রত , এমতে দিবা রাত্রির স্বপ্নবিভ্রম যাহাদের নিদ্রা হরণকারী তাহাদের নিমিত্তে মনে হয় নীচের পংক্তিগুলো যথাযত ভাবে প্রযুক্ত হইবেক -
"হায় হায় জালা পুরিরে
হায় হায় নুকিন মানেআ
হায় হায় বুসৗড় আকান কিন,
হায় হায় নুকিন মানেআ
হায় হায় তকারে দহকিন।"
ভাইয়া হাসিতে হাসিতে ভাবিতে বসিলাম। তক্ষকের দল যখন হায় হায় ক্রন্দনে ব্লগ মাত করিবেন তখন সোরগোলটা কেমন উঠিবেক। ইহা ভাবিয়া আমার অন্তরাত্মা চমকিয়া উঠিলো। চমকিত আত্নার রন্ধে রন্ধে প্রতিসন্ধির বন্ধে বন্ধে নিঃশ্বাস এবং প্রশ্বাস আটকাইয়া আসিলো।
যাহাহৌক-
কিন্তুক এক্ষনে ইহা না বলিলে সত্যের একান্তই অপলাপ হইবে যে , জ্ঞানগর্ভে ভরা কতক মন্তব্য ও কালক্ষেপন না করতঃ তাহাদের প্রতি আপনার স্বতঃস্ফুর্ত ও তৎক্ষনাত বুদ্ধিসম্মত সাড়া দেওয়া, সম্ভ্রম উদ্রেককারী ।
এই বাণীখানি মাথায় করিয়া রহিলাম। যদ্যপি জানতঃ আমার প্রতুৎপন্নমতীতার পরিচয়ে ভাইয়া আমার পূ্র্বেও তাহার স্নেহের ডালি উজার করিয়া দিয়াছেন! তবুও বারং বারং আপ্লুত হই ! আজও হইলাম!
আপনি 'ঠাকরান' হইয়া কীবোর্ডের ময়লা ছাঁচিয়া এই যে একটা "পোস্টপাখি" তৈয়ারী করিলেন এবং ঠাকুরজিউর অবর্তমানে তাহাতে প্রতিমন্তব্যের ফুঁ দিয়া দিয়া নিজেই আবার যেমত ভাবে প্রানসঞ্চার করিলেন তাহা অনবদ্য ।
তবে পুণঃ পুণঃ আপনার বুদ্ধিদীপ্ত আলাপ ও আলোচনায় ফুটাইয়া তোলা এবং তুচ্ছ একটি পংক্তির মাঝেও অনবদ্য মূল্যবান অংশখানি বাহির করিয়া আনা আপনার প্রতিও কম সম্ভ্রমের উদ্রেক করে না । আপনার প্রতি সেই সম্ভ্রমও এই বিশ্বব্রম্ান্ডের আকাশ বাতাস ছাপিয়া মাথায় করিয়া রাখিলাম!
৫৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: তোমার মসাল্লাম অথবা মাল ভাইয়া যে তসলিমা নাসরিনের ৩য় স্বামী নাইমুল ইসলাম সে আমি আগেই পাঠোদ্ধার করেছি । উনি একটু লাজুক বিধায় এরিয়ে গেছেন । উনার ইচ্ছার প্রতি পূর্ন সম্মান রেখেই মলাসইলমুইনা বলেই সম্বোধন করা ।
তবে তুমি যে জিপিএস এর বাইডে থাকা উনাকে ক্যক করে ধরে ফেলেছ সেটাও জানি
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা আপুনিমনি!!!!!
তাহার ইচ্ছাই কর্ম হইবে না!!!!!!
উহাকে আমার ইচ্ছার অধীনেই চলিতে হইবেক! জানোই মহারাণী বলিয়া কথা! নতুবা মোরগ মুসাল্লামকে আমি মছলী মুসাল্লাম বানাইয়া ছাড়িবোক!!!!!!
আসুক দেখি কি তাহার মনের বাসনা আরেকবার জানিয়া লইবো!!!!!!
৫৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হিহিহি বেচারা আর আসবেই না ইদিক পানে ।
মুগদ্ধতা আমাদের উপর না ক্ষেপলেই হয়
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৬
অপ্সরা বলেছেন: আসবেনা মানে!!!!!!!!
না আসিলে বাঁজাইবো বীন
আসিতেই হইবেক উহাকে সাথে লইয়া নাগীন
আমি তক্ষনাৎ উহাকে করিয়া কুপোকাৎ ;
কাড়িয়া লইবো মনি!
সাথে রবে মোর সেই বাঁশিওয়ালা
একদা যাহার সূর সূরে কালা
হ্যামিলনবাসী গিয়েছিলো ভাসি
সেই হাঁক ডাক শুনি!
৫৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২০
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সব পড়ে বাবারে ডাকা অবস্থা । এক পোষ্টে এত কোবতের ছড়াছড়িতে মাথা আউলাইয়া গেল
কথাকথিকেথিকথন উনি ভাল লিখেন ।
দুজনের প্রতি ই শুভেচ্ছা রইল।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা সেই তো একটু হনুগিরি দেখাইবার চেরেষ্টা!!!!!
তবে এই পোস্ট লিখিয়া আমি কিছু অমূল্য মন্তব্য পাইয়াছি তাহাদিগকে মাথায় করিয়া রাখিবো আজীবন!!!!!!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
অপ্সরা বলেছেন: ওহ তবে তোমার জিগীষা কোয়ালিটিতে তোমার একজন ফ্যান দারুণ মুগ্ধ!
সারাক্ষণ বলে মাহমুদভাইয়াজানের মত গিয়ান আমি আর কাহারো মাঝারে দেখি নাই তেমন!!!!!!!!
৫৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: শক্ত শব্দের ব্যবহার; তবে ভালো লেগেছে।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা শক্ত শব্দের নম্র ব্যবহারের চেষ্টা করেছি ভাইয়া!
অনেক অনেক থ্যাংকস পড়বার জন্য!
৫৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ উদ্দেশ্য হয়েছে কিছুটা সফল
এখন কাহিনীটির মাঝে মাঝে মাঝে সুবিধামতন স্থানে পেন্সিলে স্কেচ একে
স্কুলের শিশুদের জন্য পৃথিবীর জন্ম থেকে শুরু করে মানুষ সৃস্টি পর্যন্ত আমাদের প্রাচীন একটি মিথলজিকে
পরিচিত করাতে পার কিনা সেটাই ছিল মোর মুল লক্ষ্য ।
সাওতালদের নিয়ে কিছু কাজ করার সময় এ কাহিনীটা ভেসে উঠেছিল , তখন হতেই মনে হচ্ছিল একে নিয়ে কিছু করা যায় কিনা ,
কিন্তু ছবি আকায় আমি একেবারে অপরিপক্ক । মনে বাজছিল তোমার কথা , তাই সুযোগ পেয়ে রেখে গেলাম একে তোমার ঘরে । ছবি না দিলেও বিররনটা এসেছে সুন্দর করে , বাকীটাও পারবে বলে আশা করি , এখন শুধু এর মাঝে কিছু স্কেচ করা ছবি দিলেই হবে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ওকে ভাইয়া!!!!!
তোমার জ্ঞান সমুদ্র থেকে এক কনা দেবার জন্য এবং পাবার জন্যও আমার কৃতজ্ঞতা রহিলো ভাইয়ামনি!
আহমেদ জি এস ভাইয়ার মন্তব্য দেখো। আমি যেমনই উৎফুল্ল তেমনি আনন্দিত!
তোমাদের মত ভাইয়া পেয়েছি বলে!
৫৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
জেন রসি বলেছেন: এক্সপেরিমেন্টের ফলাফল কি?
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১০
অপ্সরা বলেছেন: কারেন্ট জাল!!!!!!!!!
৬০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ওকে বলাতে খুশি হলাম । গল্পে যা বলেছ তাত শুধু সার সংক্ষেপ, একে আরো বাড়াতে হবে তোমার মনের মাধুরী মিশিয়ে তবে তোমার লেখার বোল্ড করা শব্দগুলির সাথে যেমনি ভাবে পার ছবি দিবে এঁকে । বালক বালিকাদেরে বলে দিয়েছি তোমাদের জন্য সুন্দর এক ইতিহাস আসিতেছে ।
এই পৃথিবীর তিনভাগ জল আর এক ভাগ স্থল আর তাহা আজিকের নহে। দেবতারা স্বর্গরাজ্যে বাস করতেন আর তারা 'তরেসুতাম' নামক এক সুতার পথ দিয়ে এই জলরাজ্যে আসতেন । মানে সোজা কথা এলিয়েনরা আর কি! আর তাই দেখে আমাদের কাজী নজরুল গান লিখিয়াছিলেন-
খেলিছে জল দেবী, সুনীল সাগর জলে.....
একদিন 'ঠাকরান' অর্থাৎ ঠাকুরানী একা স্নান করতে এসে গায়ের ময়লা দিয়ে( ইয়াক থু) অপূর্ব দুটি পাখি তৈরি করলেন ; এরা হল হাঁস হাঁসি। এদিকে "ঠাকুর জিউ" স্বর্গপুরীতে চিন্তা করেন যে কেনো ঠাকরান ঘরে ফিরছেন না। তখন তিনি "লিতা গোঁসাই" কে রানির কাছে পাঠালেন।
এসে দেখেন রানি অপরুপ দুটি পাখি তৈরি করেছেন এবং তিনি কিছুতেই ফিরিবেন না। রানি পণ করিলেন যতক্ষন পর্যন্ত না ঠাকুর জিউ এদের প্রাণ দিচ্ছেন ততক্ষন তিনি স্বর্গরাজ্যে ফিরে যাবেন না। খবর পৌঁছতেই ঠাকুরজিউ আসলেন রানির পাখিদুটিকে ফুঁ দিয়ে প্রাণ দিলেন।
পাখিদুটি জলে ভাঁসিত কিন্তু কখনো উড়ত কিন্তু ডাঙা না থাকায় তারা ঠাকুরজিউ'র মাথায় এসে বসত। একারনে ঠাকুরজিউ মাথা ধুতেন না, জটা হলো চুলে। যিনি হলেন "জটাধারী শিববাবা" ।
ঠাকুরজিউ জলপুরীতে বিভিন্ন জলজ প্রানী সৃষ্টি করেছেন। এবার ভাবলেন স্থলভাগ তৈরি করে দেখা যাক। জলের নিচের মাটি তুলতে সকল জলজ প্রানীদের ডাকলেন। কেউ রাজী হলো না। সবশেষে 'কেঁচো ও কচ্ছপ' এর মাধ্যমে ইচ্ছা পূরন করলেন।
কেঁচো জলের নিচে গিয়ে মাটি খেয়ে লেজের শেষভাগ দিয়ে কচ্ছপের উপরে মাটি জমা করল। ঠাকুরজিউ মই দিয়ে মাটিকে শক্ত করলেন শেষে মইয়ে লেগে থাকা মাটি ঝেড়ে ফেললেন এই ঝেড়ে ফেলা মাটিগুলিই হল পাহাড়- পর্বত। এরপর লতাগুল্ম, বৃক্ষ, জলধারা, পোকামাকড় সৃষ্টি করলেন।
এরপর হাসা হাসি ""সিরোম কারাম""; গাছের এক ফোলা অংশে বাসা বাঁধল এবং দুটি ডিম পাড়ল। আশ্চর্যভাবে!!! ডিম থেকে দুটি মানব শিশু জন্ম নিল ----- ছেলেটি ""পিলচু হাড়াম"" আর মেয়েটি ""পিলচু বুড়ি"" নামে পরিচিত। যারা নাকি আদি মানব মানবী!
....।
তখন ঠাকুর জিও তাদের কান্না শুনে বললেন, তোমরা যা যা খাও তার রস বের করে এ তুলো ভিজিয়ে নিও এবং এদেরকে চুষে খাওয়াবে। তারা ঠাকুর জিউ এর শিক্ষা মতে অনুরুপ ভাবে খাওয়াতে লাগল। শিশু দুটি চুষে খেয়ে হাটতে শিখল। শিশু দুটি বড় হতে হতে হাঁস-হাসিল চিন্তিত হল। বড় হলে এদেরকে কোথায় রাখা হবে।
তখন তারা আবার ঠাকুরজিউকে ডাকলেন। তখন ঠাকুরজিউ তাদেরকে উপদেশ দিলেন তোমরা উড়ে গিয়ে এদের থাকার জন্য জায়গা পছন্দ করে এসো। তখন তারা সূর্য অস্তের দিকে উড়ে গেল। প্রকৃতির নৈসর্গ লীলা ভূমি ""হিহিড়ি-পিপিড়ি"" নামক এলাকাটি পছন্দ করল। ফিরে এসে তারা ঠাকুরজিউকে তাদের পছন্দমত জায়গার বিবরণ জানাল। তখন তিনি তাদেরকে বললেন এখন তোমরা এদেরকে সেখানে নিয়ে যাও। তখন হাঁস-হাসিল শিশু দুটিকে পিঠে করে উড়ে নিয়ে যেখানে পৌঁছে দিল। যেহেতু তাদের জন্মস্থান থেকে সূর্য অস্তের দিকে তাদেরকে পৌঁছে দেয়া হল, এই জন্যই এ কাহিনী মতে বলা হয়ে থাকে মানবের জন্ম সূর্য উদয়ের দিকে।
হিহিড়ি-পিপিড়ি মানব শিশু দুটিকে পৌঁছে দেওয়ারপর হাঁস-হাসিল দুটি কোথায় অন্তর্ধান হলেন সে বিষয় আজও অজানা।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় !!
ছবি আঁকা থেকে আপাতত রেস্টে আছি ভাইয়া!!!
পুনরায় স্যুইচ অন হলেই আঁকবো!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আমাকে উৎসর্গ ! তাও আবার এমন লেখা ! যার পরতে পরতে সামদ্রিক সন্ধ্যা এবং নিলাভ জলকণার ঝংকারে সুপেয় শব্দে ঘটেছে প্রয়াণ ! আমি এই প্রয়াণে মিশে যেতে যেতে নিরুদ্দেশ হয়ে যেতে চাই !
চমৎকার লেখা । শব্দগুলো বেশ লাগছে ভাবতে ।
উৎসর্গে অসংখ্য ধন্যবাদ । তুলে নিলাম আপন ভীটে মাটিতে !