নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকার বাড়িতে এসে সবচেয়ে যে জিনিসটি আমাকে মুগ্ধ করেছে তা আমার শ্বশুরমশায়ের শখের লাইব্রেরটি। তার বইপ্রীতির নমুনা তার সেই শখের লাইব্রেরী ছাপিয়েও বাড়ির অন্যান্য ঘরে ঘরে এসে ঢুকেছে। আমার শোবার ঘরটারও একটা দেওয়াল জুড়ে বই আর বই। সে সব মোটেও আমার স্বামীর নয়। সেও শ্বশুরমশায়েরই বিশাল বই কালেকশন সাম্রাজ্যের একাংশ। আমার স্বামী ও একমাত্র ননদিনী তারা কেউই সে সব বই পড়ে না। সবই আমার শ্বশুর মশায়ের শখের বই।
এই বাড়ির ড্রইং রুমের বুকসেল্ফেই আমি দেখেছিলাম আমার জীবনের প্রথম এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা। অমন সুন্দর শক্ত কাভারে মোড়ানো সোনালী রঙের বেড়ি ডিজাইন আমি আগে কখনও আর কোনো বই এ দেখিনি। আমার শ্বাশুড়ি সেই প্রথম দিনটার মতই ভ্রু কুচকে বলেছিলেন। এসব সুদূর ভিয়েনা থেকে বয়ে এনেছেন আমার শ্বশুরমশায়। এই সব বই যেন তেন বহি নহে। আমি যেন সমীহের চোখে দেখি তিনাদেরকে এমনই ভাব সাবে ভ্রু কুচকে বুঝাচ্ছিলেন তিনি আমাকে। আমার চোখে তখন রাজ্যের কৌতুহল। কি আছে সেই বই এর ভেতরে? একটু নেড়ে চেড়ে দেখার উপায় ছিলো না। সেই বইগুলি ছিলো তালাবদ্ধ বুকসেল্ফে। মাঝে মাঝে আমার শ্বশুর তালা খুলে সেসব বই নেড়েচেড়ে দেখতেন। সে সব বই কত হাজার টাকা খরচ দিয়ে এনেছেন উনারা। এসব ধরা ছোঁয়ার বাইরে তায় নতুন বউ আমি। ইচ্ছে থাকা সত্বেও চেয়ে নিয়ে পড়তে বা একটু আধটু খুলে দেখতে পারিনি।
সেই এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার মধ্যে কি আছে জানা হলোনা বটে। তবে আমার রুমের বইগুলির মাঝে আমি পেয়ে গেলাম আরেক আনন্দের জগৎ। আমার মায়েরও বড় উপন্যাস পড়ার শখ ছিলো। আর আমার বাবার ছিলো বই কেনার অভ্যাস। কিন্তু তিনি নিজে সেসব বই কোনোদিন পড়েননি। আমি বাবাকে কোনোদিন কোনো বই পড়তে দেখিওনি। এর কারণ জিগাসা করলে বাবা বলতেন যখন অবসর জীবন হবে তখন পড়বো তাই জমাচ্ছি। কিন্তু হায় অবসর জীবনের বহু আগেই এই মায়ার ধরিত্রী ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন তিনি।
যাইহোক মায়ের আলমারীতে ছিলো আমার এক অনেক প্রিয় গল্পের বই তার নাম ছিলো কলকাতার কাছেই। আর এর পরের পর্ব ছিলো উপকন্ঠে। মা বলতেন কেনো যে এই ১ ও ২ খন্ডের নাম একই না দিয়ে দুই রকম দিলো পাগলা লেখক আল্লাহ জানে। কিন্তু আমি আজ জানি লেখক কলকাতার কাছেই আর উপকন্ঠে বলতে আজ যেমন উপশহর বলা হয় তেমনই বুঝিয়েছিলেন। কিন্তু সে সময়টাতে আমিও এই নামাকরণের সার্থকতার উত্তর খুঁজে মরতাম। সেই বই এর দুই পর্ব পড়ার পর জেনেছিলাম আরও একটি পর্ব আছে পৌষ ফাগুনের পালা। কিন্তু আমাদের মফস্বল শহরে আমার মা কখনও সেই বইটা খুঁজে পায়নি। তাই আমারও আর পড়া হয়নি কিন্তু বিয়ের পরেই সেই এক দেয়াল জোড়া বিশাল বই এর আলমারীর সামনে দাঁড়িয়ে আমি এক এক করে বই এর নামগুলো পড়তাম। কতগুলো আমার পড়া আর কতগুলো পড়া নয় সেই হিসেব মেলাতাম।
হঠাৎ একদিন পেয়ে গেলাম পৌষ ফাগুনের পালা। আমার মনে কি যে এক আনন্দ! কলকাতার কাছেই আর উপকন্ঠে পড়ার পর ঐ শ্যামা ঠাকুরণ আর নরেন কিংবা মহাশ্বেতা ঐন্দ্রিলার কি হলো জানার জন্য আমার প্রাণ আকুপাকু করতো তো সেই পৌষ ফাগুনের পালা পেয়ে গিয়ে সেই আনন্দে আমি আত্নহারা হয়ে উঠলাম। আমার কখনই বিশ্বাস হত না এসব শুধুই লেখকের কল্পনার চরিত্র। আমি আজ নিজে লিখতে গিয়ে জেনে গেছি বাস্তব বর্ণনা শুধু তখনই সম্ভব যখন লেখক নিজে তা উপলদ্ধি করে, নিজের জীবনের অমন ঘটনার মুখোমুখি হয়। মোট কথা বাস্তব অভিজ্ঞতা ছাড়া আসলে কিছুই হয় না।
আমাকে ঢাকায় কলেজে ভর্তি করে দেওয়া হলো। কিন্তু রোজ রোজ এত অনুষ্ঠান, বাড়িতে মেহমান, পার্টি শ্বাশুড়িআম্মার সাথে ঢাকা ক্লাব, অফিসার্স ক্লাবের হাউজি, লেডিস পার্টি এসবে যেতে যেতে আমার মনে হয়েছিলো পড়ালেখার প ও বুঝি আর হবে না আমার জীবনে। কিন্তু আমার শ্বশুর! সেই মহাজ্ঞানী মহাজন আমাকে ডেকে বললেন একদিন,
- শোনো বৌমা। তুমি কি শুধুই এসএসসি পাস হয়েই থাকতে চাও?
আমি নিরুত্তর রইলাম। তিনি আবারও বললেন,
- একটা কথা মনে রেখো। আজ ব্যস্ততা সংসার সামাজিকতা নিয়ে ভাবছো কিভাবে পড়বে বা আর পড়বেই না। তবে এই ভাবনাটাই একদিন তোমার চরম অনুশোচনার কারণ হবে। এট লিস্ট গ্রাজুয়েশন করো সেটাও আমি বলবো না। আমি বলবো তোমাকে মাস্টার্স করতেই হবে। পারলে তারপরের উচ্চতর শিক্ষা।
আমার মা আমার পড়ালেখা নিয়ে আর ভাবছিলেন না। যেন বিয়ে দেবার জন্যই তিনি আমাকে এই কটা দিন পড়িয়েছিলেন। আমার স্বামীরও আমার পড়ালেখা নিয়ে কোনো মাথা ব্যথা দেখিনি। রোজ সন্ধ্যায় ফিরে তিনি আমার গল্প শুনতেন। আমি সারাদিন কি কি আশ্চর্য্য আবিষ্কার করলাম তাই শুনাতাম তাকে। আমার ঘরের সেই বিশাল বই এর আলমাারী তে পৌষ ফাগুনের পালা আবিষ্কার থেকে শুরু করে আমার রুমের তিন আয়নাওয়ালা ড্রেসিং টেবিলের সামনে সাজুগুজু করে বসে আমার কেমন নিজেকে যাদুর দেশের রাজকন্যা মনে হলো সেসবই অনর্গল বলতাম আমি তাকে। তিনি চুপ করে আমার কথা শুনতেন। পরম কৌতুহলে তাকিয়ে থাকতেন আমার দিকে। আমি এমন ভালো একজন শ্রোতা পেয়ে মহানন্দে তাকে শুনাতাম সেসব দিনের সকল নতুন অভিজ্ঞতার কথা।
উনি তো চলে যেতেন সাত সকালে হসপিটালে আর তারপর সারাটা দিন আমি বাড়িতে। সকাল থেকে আমার শ্বাশুড়ির হম্বি তম্বি কাজের লোকজনদেরকে নানা রকম ইন্সট্রাকশন এটা কর সেটা কর দেখে দেখে আমার দিন কেটে যেত, কিন্তু দুপুর ছিলো অলস দুপুর।
আমি আমার বিয়েতে পাওয়া সব গয়নাগাটি কসমেটিকস শাড়ি এবং বাক্সবন্দি সকল উপহার যে সব আমার শ্বাশুড়ি আমার ঘরেরই আরেক দেওয়াল আলমারী জুড়ে রেখেছিলেন সে সব খুলে খুলে দেখতাম আমি।
একা একা বসে বসে সাজতাম। খেলতাম আমার পুতুলখেলা আমার নতুন শাড়ি কাপড় গয়নাগুলি নিয়ে। যেন নতুন এক পুতুলের রাজ্য হয়েছে আমার। আমাদের যশোরের বাড়ির ফেলে আসা ঘর দূয়ার শান বাধানো চক মিলানো উঠান, দাদীমার ঘরের জানালার সেই এক চিলতে আকাশ সেই সব দুপুরগুলোতে খুব মনে পড়তো আমার আর মনে পড়তো খোকাভাইকে। কোথায় আছে আমার একলা এবং বিষন্ন খোকাভাই? এই সব প্রশ্নগুলো গুমরে মরতো আমার বুকের ভেতরে। আমি সেই সব চাপা দিয়ে রাখতাম। তালাবদ্ধ করে রেখে দিতাম আমার হৃদয়ের গোপন সিন্দুকে।
আমার ননদও তখন একেবারে ছোটো নয়। আমারই সমবয়সী তবে তার এক আলমারী পুতুল ছিলো নানা দেশে ও বিদেশের। সে সব পুতুলগুলোও আমাকে মুগ্ধ করেছিলো। কিমোনো পরা জাপানী পুতুল বা নিল ঝিকিমিকি ড্রেস পরা গিটার হাতে সিঙ্গার বারবি ডলটি তো আমাকে যাদু করে ফেললো। আমি ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে পারতাম তার নিল আইশ্যাডো দেওয়া ঠিক যেন এক জীবন্ত মানুষের চেহারার বারবিটার দিকে।
আর হ্যা ঐ এক বাড়ি বই এর মাঝে নানা দেশী বিদেশি মহা মূল্যবান সব বই থাকা সত্ত্বেও আমার ননদিনীকে দেখতাম আর্চীজ পড়ে হেসে কুটি কুটি হতে। আমি ভেবেই পেতাম না এমন এক রত্নভান্ডার থাকা সত্ত্বেও সে কেনো শুধু আর্চিজই পড়ে!
আমার শ্বশুর উনাকে বিজ্ঞানী সন্মোধন করা হত। উনি এই দেশের এক বিশাল কৃতিত্বের সাথে জড়িত ছিলেন। তার নামে স্মারক ডাকটিকেটও আছে। অনেকটা বছর কাটিয়েছিলেন অ্স্ট্রিয়ার ভিয়েনাতে। অস্ট্রেলিয়ার নাম শুনেছিলাম আমি কিন্তু অস্ট্রিয়া! সেটা আবার কোন দেশ! আর ভিয়েনাই বা কি?
আমি তো পড়েছিলাম রাশান রুপকথার ছড়া-
আলিউনুশা দিদিরে সাতরে আয় নদীরে ...
আগুন জ্বলে ভিয়ানে ....
আর ভিয়ান মানে তো চুলা। ভিয়েনা নামেও পৃথিবীতে দেশ আছে তাইলে। নানান রকম নতুন আবিষ্কারে এবং বিস্ময়ে হতবিহ্বল হয়ে রই আমি। আমার ফেলে আসা শহর, শৈশব কৈশোর, কৈশোর পেরুনো দিনের ভালোবাসা খোকাভাই সকলই চাপা পড়ে রয় আমার হৃদয়ের গহীনে। অনেকেই ভাববে কি স্বার্থপর মেয়েরে বাবা। এই তোর মনুষত্ব! এই তোর ভালোবাসা! এই তুই কিনা খোকাভাইকে নিয়ে এত কথা বলিস! হা হা জানি মানুষ এমনই বলবে! কারণ মানুষ কখনও কারো হৃদয়ের গভীরে চিরে দেখে না। তারা জানবেও না কখনও একজন নিরুপমা বা বাংলাদেশের শত শত নিরুপমারা এমনই অসহায় হয়েই নতুন জীবন যা জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হলো তা মেনে নিতেই জোর করেই নিজেকে নতুন বিস্ময় নতুন জগতের সাথে মানিয়ে তোলে। জোর করে ভুলে যেতে চায় সকল না পাওয়ার বেদনা।
বাংলাদেশের মেয়েদের তো আসল বাড়ি শ্বশুর বাড়িই বা তার স্বামীর বাড়ি তাই না? জন্মদাত্রী মা বাবাবর বাড়ি পর হয়ে যায় বিয়ের সাথে সাথেই।
আগের পর্ব
মে থেকে সেপ্টেম্বর - ডেঙ্গু জ্বরের এখুনি সময় আর এখুনি সময় সাবধানতার...... করুনাআপুর অনুরোধে এরপর থেকে সকল পোস্টে এই লিঙ্কটি জুড়ে দেওয়া হবে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৬
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ। এবার বাড়ি আসলে আরও ভালো করে পড়বে। তাহলেই বুঝবে কেনো আমি এত মুগ্ধ ছিলাম!
২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫২
একলব্য২১ বলেছেন: আমার বা আমাদের আলোচনা সমালোচনা কি তোমার লেখার মাধ্যমে তার বহিঃপ্রকাশ ঘটে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৭
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ ঘটে! মাঝে মাঝে
তবে আমার গল্পের কাহিনী তাতে বদলায় না।
যতই বলো খোকাভাইকে বিয়ে দাও। জামাইকে তাড়াও আমি যাই বলি না কেনো যা মনে আছে তাই লিখি হা হা
৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেকগুলি ভালো ভালো বইয়ের সাথে পরিচিত হলাম। আমাদের কলেজের লাইব্রেরীতে এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটেনিকা ছিল। বধুদের শ্বশুরের প্রতি অভিযোগ সাধারণত থাকে না।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ এখন আর কেউ এই এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটেনিকার ধারও ধারবে না।
এ যুগের ছেলেমেয়েরা জানে শুধুই এক আঙ্গুলের খেলা।
প্রেস গুগল এন্ড জেনে নাও পৃথিবীর যা জানতে চাও।
৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৭
একলব্য২১ বলেছেন: বরাবরের মত এই পর্বের লেখাও জলের মত সাবলীল প্রবহমান।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০২
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ! আমার লেখা জলের মত কিন্তু আমি নাকি পাষানীর মত। শত্রুরা বলে।
৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৮
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: তোমার গল্প এতো নিখুত আর এতো জীবন্ত যে পড়তে পড়তে একদম গল্পের মধ্যেই ঢুকে যাই।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৩
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়া। অনেক ভালোবাসা।
৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৮
একলব্য২১ বলেছেন: ডেঙ্গুর উপর তোমার পুরানো লেখাটি জুড়ে দিয়ে ভাল করেছ। ডেঙ্গু সম্পর্কে মানুষের সচেতনতার প্রয়োজন আছে। ডেঙ্গু কোন সাধারণ অসুখ নয়।
শুভ রাত্রি শায়মা আপু।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৫
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ ডেঙ্গুর সাথে লড়াই এর আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আছে।
হসপিটালে আমার ভরষা নেই। আমি নিজেই সারিয়ে তুলেছিলাম ডেঙ্গু রোগীকে।
আর তাই আমার মনে হয় নিজের উপরে কিচ্ছু নেই।
আমাদের নিজেদের সচেতনতা আর জ্ঞান অনেক কিছুই অনেক খানি উৎরে দিতে পারে।
৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: একটা সুন্দর ও প্রয়োজনীয় লেখা । ভালো লাগলো।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৩
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়া।
৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে কলকাতার উপকণ্ঠে কেবল এই একটা পর্বই আমি পড়েছি শুধু ! যাক নীরুর কল্যাণে বাকিগুলো পড়ে ফেলবো বাহ বাহ বেশ হ্যাভী ওয়েট ফ্যামেলি তো নীরুপমার ! শ্বশুর স্বামী ননদ সবাই বেশ। কিন্তু ভিয়েনা জীবন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী স্মারক ডাক টিকেট এবং সর্বোপরি চিকিৎসক ছেলে!! এত এত অর্জন ও একটা অল্প বয়সী মেয়ে কে ছেলের বউ বা নিজের ওয়াইফ করে নিয়া আসা বন্ধ করতে পারে নাই
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩২
অপ্সরা বলেছেন: না পারেনি।
তারা ছেলের অর্ধেক বয়সী পেলের সাথে বিয়ে দিয়ে দিলো।
৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ ভোর ৬:৪৬
সোহানী বলেছেন: গল্প পড়ে যা মন্তব্য ভাবছিলাম মনিরার মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে আমি শেষ, আরে তাইতো.......... ওও তো ঠিকই বলেছে। এতো এতো হেভি ওয়েট ফ্যামিলি আর বিয়ের জন্য খুকি
১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আমিও।
তবে নিরুপমার ক্ষেত্রে এটাই হয়েছিলো।
কচিখুকি ধরে বিয়ে দিয়ে দেওয়া।
১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৩
রানার ব্লগ বলেছেন: মেয়েদের আসল বাড়ি শ্বশুর বাড়ি এই ভুল তথ্য আপনারা নিজেরাই মেনে নিয়েছেন । এটা অনেক বড় একটা ভুল সিধান্ত !! আপনার বাবা মা যে স্থানে জন্মদান করে লালন পালন বড় করেছে ওটাই আপনার নিজের বাড়ি ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫১
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ কিন্তু বাংলাদেশের বেশি ভাগ বাড়িতেই নিজের বাড়ি বলে মেয়েদের কিছুই থাকে না..
তাই আজকাল মেয়েরা নিজেরাই বাড়ি বানাচ্ছে নিজেদের উপার্জন দিয়ে।
১১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: যেসব বাসায় আলমারি ভরতি বই থাকে, সেসব বাসায় আমি আগ্রহ নিয়ে যাই।
আজকের পর্বটা সুন্দর হয়েছে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫২
অপ্সরা বলেছেন: নিরুদের বাসায় তোমার দাওয়াৎ। ঠিকানা দিয়ে দেবো!
১২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: এতক্ষনে পড়লাম ও বুঝলাম;
'আমি আজ নিজে লিখতে গিয়ে জেনে গেছি বাস্তব বর্ণনা শুধু তখনই সম্ভব যখন লেখক নিজে তা উপলদ্ধি করে, নিজের জীবনের অমন ঘটনার মুখোমুখি হয়। মোট কথা বাস্তব অভিজ্ঞতা ছাড়া আসলে কিছুই হয় না।'
~ভেরি হাচা কথা
১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা আসলেই হাচা কথা তবে লেখক যা নিজের জীবনে দেখে তাহাই লেখে...... কারণ উহা উহার দ্বারা উপলদ্ধ হয়।
১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আগের পর্বটা মনে হয় মিস করে গেছিলাম।
- খোকা মিয়ার চ্যাপটার মনে হয় আপাততো বন্ধ!
১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: তাই হবে মিস করেছো ভাইয়া।
যাইহোক খোকামিয়ার চ্যাপ্টার ক্লোজ রেখে এখন নিরু নতুন চ্যাপ্টারে প্রবেশ করেছে। এখন চলছে নিরুর শ্বশুরবাড়ি চ্যাপ্টার।
১৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: যেই টান টান উত্তেজনা এতদিন ছিল এখন কেমন যেন হুট করেই ছিঁড়ে গেল! তবে এটাই আসলে বাস্তবতা। এরকম হাজার নীরু রয়েছে ঘরে ঘরে! শেষ অব্দি অপেক্ষায় রইলাম তাও দেখি কী হয়...।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫২
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ শেষ পর্যন্ত নীরুকে মেনে নিতেই হল পরিবারের চাপ, প্রথা, রেওয়াজ আর শাসন বারণকেই.....
১৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৬
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: বেশ তো! বেশ!!
"জীবনে যত পূজা
হল না সারা,
জানিহে জানি তাও
হয়নি হারা,
যে ফুল না ফুটিতে
ঝরেছে ধরণীতে,
যে নদী মরুপথে
হারাল ধরা
জানিহে জানি তাও
হয়নি হারা॥
জীবনে আজো যারা
রয়েছে পিছে,
জানিহে জানি তাও
হয়নি মিছে
আমার অনাগত,
আমার অনাহত
তোমার বীণা তারে
বাজিছে তারা,
জানিহে জানি তাও
হয়নি হারা॥"
১৮ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৬
অপ্সরা বলেছেন: তুমি এত সঙ্গীত বিশারদ ভাইয়া!!!
১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
একসময় খুব বই পড়ার নেশা ছিলো। ভীষণ !!
কালেকশনও ছিলো কিন্তু বেশ অনেকবছর হলো, সেই নেশাটা মুভিতে ট্রান্সফার হয়েছে ।
বই পড়া হয় কম, প্রচুর মুভি দেখা হয় ।
গল্প যথারীতি পড়তে ভালো লেগেছে, জীবনের গল্প, সাবলীল সুন্দর ।
বাবার বাড়ি, শ্বশুরবাড়ি, এগুলো কিছু না, একজন মানুষ যেখানে থাকে সেটাই তার নিজের বাড়ি ।
তবে প্রতিটা মানুষের কিছু নিজস্ব প্রাইভেসির প্রয়োজন আছে , একটা নিজের জগত থাকতে হয় ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: আমাদের সবারই বই পড়ার নেশা কমে গেছে।
তবুও স্মৃতি গুলি সুন্দর!!!
হুম মেয়েদের নিজের বাড়ি নেই বাংলাদেশে!!!
১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৩
একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,
আসছো। চিলেকোঠার গল্প পড়ার সময় অনেক পাঠকের কমেন্ট পেতাম। এই লেখায় সেই পরিমাণ কমেন্ট হচ্ছে না। ঢুকিকে খুব মিস করি। তুমিও পরিমিত কমেন্ট করছো। আমাদের উচ্ছ্বাস কি কমে যাচ্ছে!
পাঠকরা নানান প্রশ্ন করলে তার প্রতি উওর থেকে গল্পের ভিতরের গল্প কি আছে তা জানা যায়।
আমার অবাক লাগে শায়মা আপু এত বছর যাবত লিখে অথচ এই সেদিন চিলেকোঠার মধ্যমে তার লেখার সাথে আক্ষরিক অর্থে পরিচয়। বস্তুত: আমি জানতামই না কবিতাই শায়মা আপু।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আমি কবিতা ছবিতা ববিতা না!
এই লেখায় ঢুকি নেই মাহা ভাইয়া নেই।
১৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
শুভ, অন্যদের কারন বলতে পারবো না তবে আমারটা জানি ।
এই গল্পের প্রধান চরিত্র নীরুকে আমার ভালো লেগেছে , খুব আকর্ষণীয় ।
গল্পের বর্ণনা বরাবরই চমৎকার, নিঃসন্দেহে ।
কিন্তু গল্পের যে মুল ঘটনা খোকা নীরুর প্রেম ওটা আমাকে টানেনি ।
আমার মনে হয়েছে এটা ওয়ান সাইডেড ভালোলাগা ।
নীরু যেভাবে ফিল করতো, খোকা মোটেও সেটা করতো না, করলেও প্রকাশ ছিলো না, তাই অনুমান করে নিতে পারিনি ।
নীরুর অ্যাকশন থেকে খোকার মাঝে অল্পস্বল্প রিঅ্যাকশন হয়েছিলো, এই পর্যন্তই ।
কৈশোরের প্রেম যার মাঝে কোন গভীরতা ছিলোনা বলেই অন্য জায়গায় বিয়ে হয়ে গেলো, এটাই যেন স্বাভাবিক ।
নীরুও মানিয়ে নিচ্ছে । সেইসময় বাংলার ঘরে ঘরে হাজারো এই প্রেমকাহিনী, নাথিং ডিফারেন্ট ।
ওই যে বললাম, আমার ভালোলাগার জায়গা নীরু ।
এখন পর্যন্ত গল্পে কোন টুইস্ট পাইনি ।
আপু আমি খুব র’ বললাম ।
আই’ম সিওর ইউল টেইক ইট ইজি ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: আমার নাম কি বটে??
যে আমি সদাই থাকবো চটে!!!!!!! মাইন্ড করবো কেনো???
তবে আমি মনে মনে হাসছিলাম আমি ঠিক যা বুঝাতে চেয়েছি গল্পে তুমি সেটাই বুঝেছো।
আই এ্যম সাকসেসফুল।
এটা নীরুর বয়ানে এক গল্প যেখানে শুধুই নীরু কি ফিল করছে কি দেখছে কি ভাবছে এটাই এসেছে।
নীরুর প্রেমও কিশোর প্রেম ঐ বয়সে মায়া মমতা অনেক বেশি থাকে এবং তার থেকেও থাকে অবুঝতা ও নিষিদ্ধতার হাতছানি তাই যা না করা হয় সেখানেই সে যায়।
এই টাইপ প্রেম বাবা মায়ের ধমকেই বন্ধ হয়ে যায়। দু তরফেই।
এটা বাংলার সার্বজনীন ব্যপার ...
সবাই দেখে আসছি এমন হাজার বছর ধরে।
১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৩
একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,
এই গল্পে কেন জানি আমার মনে হয় শায়মা আপুর লেখা সচেতনভাবে সংযত, জড়তা নিয়ে লেখা। কেন জানি মনে হয় সেন্সরবোর্ড কর্তৃক পাস হয়ে আসা লেখা পড়ছি। কোন ঘটনাই একদম মন খুলে লিখছেন না। কমেন জানি superficial. তোমারও কি তাই মনে হয়। নাকি এটা আমার ভ্রম, ওভার ক্যালকুলেশন। নাকি এটাও এক ধরনের লেখার স্টাইল।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা তুমিও রাইট...... কারণ জড়তাহীন লিখতে আমার নতুন নিক লাগে !!!!!!!!
২০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
এক্সাক্টলি ! ইউ আর সো রাইট ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৯
২১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৬
মিরোরডডল বলেছেন:
২০নং কমেন্ট আপুর জন্য
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪১
অপ্সরা বলেছেন: বুঝেছি বুঝেছি বুঝেছি!
২২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
নাহ ! আমার এরকম মনে হয়নি শুভ ।
আপু যেটা যেভাবে ফিল করেছে, যতটুকু প্রয়োজন সেটুকু লিখেছে ।
I don’t think she’s holding her back, not at all.
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪২
অপ্সরা বলেছেন: হা হা তুমিও রাইট!
যতটুকু বলা যায় লিখেছি যতটুকু যায়না লিখিনি। কি আর করা!
মানে ঐ টুকুই চেয়েছিলাম লিখতে।
আর মাত্র ২ টা পর্ব লিখবো। ১৯ আর ২০
২৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৮
একলব্য২১ বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ইনডিড মিরোরডল।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: আর দুইটা পর্বের পর আবার বিরতি। গল্পে আসতে একটু দেরী হবে!
২৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪২
একলব্য২১ বলেছেন: বাই দ্যা ওয়ে মন খুলে লেখা বলতে আমি কিন্তু নীরু আর খোকা ভাইয়ের সম্পর্কের কথা বলিনি। সেই শালীনতাকে আমি শ্রদ্ধা করি। সার্বিক অর্থেই বলেছি। যেমন এই ধরনে বড় জয়েন্ট ফ্যামিলিতে ছোট ছোট petty politics থাকে। শ্বশুরবাড়িতে থাকে। এই সব ব্যাপার উহ্য ছিল। অথচ গল্প প্রায় শেষের দিকে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৬
অপ্সরা বলেছেন: ওহ শ্বশুরবাড়ি তো কেবল শুরু হলো।
আর নীরুদের বাড়ির একানন্নবর্তী পরিবারে সবাই মোটামুটি একই জোটবদ্ধ ছিলো এটাই বুঝাতে চেয়েছি। এত ডিটেইলস এ আসিনি।
২৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২১
একলব্য২১ বলেছেন: এত ডিটেইলস এ আসিনি।
সেক্ষেত্রে আমি বলতে পারি objection overruled. বেকসুর খালাস।
বরাবরই তোমার লেখার মুগ্ধ। এই গল্পের ক্ষেত্রেও তা ব্যত্যয় হয়নি। আরামসে সময় নিয়ে পরে পর্ব লিখ।
চিলেকোঠার মত সওয়াল জবাবের পর্ব কি এইবার রাখবে। হা হা হা......
তারপর ধূলোর পরামর্শ মত পোস্ট দিয়ে আবার মিছে দিবে। লাভ ইউ শায়মা আপু। তোমার লেখা আমার কাছে বিশাল আনন্দ ও বিনোদন।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা জানিনা কি করবো!
শুধু এটা জানি অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে যেতে হবে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে।
২৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
গলা ব্যথা করছে ।
কোন অশরীরি যেন গলা চেপে ধরেছে
যাই একটু আদা চা বানাই ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৬
অপ্সরা বলেছেন: আদা চা ঠিক আছে তবে গরম পানি লবন দিয়ে গার্গেল করো।
২৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৪
একলব্য২১ বলেছেন: ওকে মিরোরডল। আমারও কিছুদিন এরকম হয়েছিল আর আমি তাই করেছি এবং এখনো ঠাণ্ডা পানি খাই না। উষ্ণ গরম পানি খাই।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৭
অপ্সরা বলেছেন: গার্গেল ইজ বেস্ট ফর এনি কাইন্ড অফ গলা ব্যথা।
২৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০
একলব্য২১ বলেছেন: সওয়াল জবাবের পর্বের কোন দরকার নেই ফাজলামি করে বলছি।
পাঠক লেখা পড়বে বলে তার সব প্রশ্নের উওর দিতে কোন লেখকই বাধ্য নয়। হওয়াও উচিত নয়।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ঠিক ঠিক আর আসল কথা আমি এবার সব কটা সিরিজের পেছনের গল্প বলে দেবো ঠিক করেছি!
২৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৭
একলব্য২১ বলেছেন: আমি এবার সব কটা সিরিজের পেছনের গল্প বলে দেবো ঠিক করেছি!
কিন্তু কেন? এত দিন পর এটা কেন মাথায় এলো।
পাঠকদের চাপে?
পাঠক তোমার গল্পের নায়িকাকে শায়ক হকে আত্মজীবনী ভাবে বলে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০১
অপ্সরা বলেছেন: অনেকদিন ধরেই মাথায় এই ভাবনা আসে কিন্তু বলি বলি করেও বলা হয় না কারণ যে যেমন করে ভেবেছো সেটা অন্যরকম হলে আমাকে আবার খুঁজে বের করে মার দেয় নাকি এই কারণে।
৩০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২১
একলব্য২১ বলেছেন: তোমার এই গল্পে খোকাভাইকে তুমি পূর্ণাঙ্গভাবে উপস্থাপন করনি। মানে আমার কাছে তাইই মনে হয়। খুব মায়া হয় তাঁর জন্য। নীরু তাঁকে কোথায় নিয়ে আসলো। বিচিত্র মানুষের জীবন।
২০ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৩
অপ্সরা বলেছেন: হুম!!
খোকাভাইকে অতটুকুই প্রকাশ করতে চেয়েছি।
৩১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৩
একলব্য২১ বলেছেন: আর এরজন্যই কি খোকাভাইকে বারবার স্মরণ করা। তাঁকে নিয়ে ঘুরে ফিরে বারবার লিখা।
২০ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৭
অপ্সরা বলেছেন: কই ! বার বার লিখিনি তো!!
অনেক আগে লিখেছিলাম ২০১০ এ .......
৩২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৫
একলব্য২১ বলেছেন: অনেকদিন ধরেই মাথায় এই ভাবনা আসে
তারমানে এই সিদ্ধান্তে অবিচল থাকবে। প্রকাশ করবে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ!!!!!!!!!!! হা হা নতুন পর্ব পড়ো ভাইয়ু!!!!!!!
৩৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৫
মিরোরডডল বলেছেন:
দশ দিন হয়ে গেলো, নতুন লেখা নেই……
২৫ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: আগেই দিয়ে দিতাম নতুন লেখা শুধু ফিচার নিয়ে সময় কেটে গেলো..... ৩ নং টা লিখেও প্রকাশ করিনি। করবো এক সময়....
৩৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
৩নং টা দাওনি কেনো ?
২৫ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: খসড়া লেখা ছিলো। ফাইনাল করার সময় পাইনি। অনেক ঝামেলায় ছিলাম। এখনও রিপোর্ট কার্ডের কাজ শেষ হয়নি। করতেই ইচ্ছা করে না!
৩৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাকে ভুল বুঝবেন না। ব্লগ পরিবারের জন্য ক্ষতিকর কিছু আমি করবো না কখনও। আপনি পরিষ্কার করে কিছু বলছেন না। তাই আমিও ব্যাখ্যা দিতে পাড়ছি না। আমি সব সময় নিরপেক্ষভাবে মন্তব্য করার চেষ্টা করে থাকি এবং আশা করি ব্লগাররাও যুক্তি দিয়ে সেটা খণ্ডন করবে। বিশেষ কারণে আমি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। সব সময়ই থাকবো। আপনি আমার সম্পর্কে খারাপ ধারণা করলেও আমি সব সময় আপনার সম্পর্কে ভালো ধারণা করি এবং করবো।
২৯ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৮
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
আমার সম্পর্কে সব সময় ভালো ধারনা রাখার জন্য।
আমার অবস্থা চারিদিক থেকে সমীচিন। তার প্রধান কারণ ব্যস্ততা। বছরের এই শেষ মাসটাতে এমন করে ব্যস্ত হয়ে পড়বো আগে ভাবিনি। বনের হরিণের শেষ পর্ব লিখছি। তাড়হুড়া করিনি। শেষ পর্ব তো তাই। তবে নুরু ভাইয়ের মৃত্যু,তার আগের ফিচার রাইটিং এবং ব্লগের আরও একটি কারণ আমার এই সিরিজ লেখায় ব্যঘাত ঘটিয়েছে।
এক নিষ্ট মনোযোগে লিখতে পারিনি।
৩৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার শ্বশুরমশায় এর বইপ্রীতি দেখে মুগ্ধ এবং অভিভূত হলাম।
গল্পটার শুরু থেকেই একটা সুখ সুখ আবহ ছিল। শেষে এসে সেই চিরাচরিত দুখ প্রচ্ছন্ন।
তবে গল্পের সর্বাঙ্গ জুড়ে রয়েছে একটা মায়ার ছায়া। ভালো লেগেছে।
একাদশতম প্লাস। + +
১৭ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
এই সব উত্তরগুলো দেওয়াই হয়নি!
৩৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমাদের কলেজের (তখন নাম ছিল মোমেনশাহী ক্যাডেট কলেজ) লাইব্রেরীতে এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটেনিকার সাথে আমার প্রথম পরিচয় ঘটে। তবে পাঠ্যপুস্তকে পড়া কোন বিষয়ের জন্য আমি সেসব ভারী ভারী পুস্তক ঘাটতাম না। আমার আগ্রহ ছিল মনীষীদের জীবনী আর যেকোন আত্মজীবনী।
মিরোরডডল এর কয়েকটা মন্তব্য বেশ ভালো লেগেছে।
১৭ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:৪১
অপ্সরা বলেছেন: এই এনসাইক্লোপেডিয়ার আর দাম নেই আজকের দিনে। সবই তো গুগলে আছে।
৩৮| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:১৭
মুদ্দাকির বলেছেন: নাহ.......................................
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা
৩৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: "এই সব উত্তরগুলো দেওয়াই হয়নি!" - হয়তো কোন কারণে আপনি তখন রাগের মধ্যে ছিলেন!
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০৮
অপ্সরা বলেছেন: নাহ ভাইয়া। অনেক বেশি বিজি ছিলাম আর সিক হয়ে পড়েছিলাম না?
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৮
একলব্য২১ বলেছেন: তোমার লেখা পড়ছি। কোলকাতার কাছেই বইটা আমাদের বাড়িতে ছিল। গজেন্দ্র মিত্রের। তাই না। আমি যখন ক্লাস ৭/৮ পড়ি তখন পড়েছিলাম। সামান্যই মনে আছে।