নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপ্‌সরা

যেখানে ঘর বাঁধবো আমি, আসে আসুক বান, তুমি যদি ভাসাও মোরে, চাইনে পরিত্রাণ!!

অপ্‌সরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

~*~গল্পের পিছনের গল্প - ১ ~*~

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:২৭


আমি এই ব্লগে পদার্পনের প্রথম বছর থেকেই সিরিজ লিখেছি। এই সিরিজগুলো লিখতে গিয়েই আমার বেশি ইন্টারএকশন হয়েছে এই ব্লগের মানুষগুলোর সাথে। এই সব গল্পগুলো যাই লিখেছি অনেকেই আগ্রহ ভরে পড়েছে এবং মজাও করেছে, দুঃখে ভেসেছে এবং হেসেছেও। বেশিভাগ সময় যেই সিরিজই লিখেছি আমি সেই সিরিজ নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছে তা আমার জীবনের গল্প কিনা। আমি না বললেও অনেকেই বিশ্বাস করেনি ভেবেছে আমি লুকাচ্ছি আর হ্যাঁ বললে তো হয়েই গেলো সেটাই আমার গল্প। যাইহোক আর তাই হোক আমার গল্পের পিছনের গল্পগুলো আজ বলতে যাচ্ছি মূলত আমার একলব্য ভাইয়ুর জন্য আর সাথে অন্যদের জন্যও বটে। তবে একলব্য ভাইয়ার অনেক অনেক জানার ইচ্ছা আমার গল্পগুলোর সাথে আমার জীবনের কি কি সম্পর্ক আছে।

এটাও সত্যি যে আমি কখনও কোনোকিছুই আকাশ থেকে বানিয়ে লিখতে পারি না। আজ অবধি যা কিছু সিরিজ লিখেছি তার প্রায় ৯৯% ঘটনাগুলি জীবন থেকে নেওয়াই ছিলো। মানে আমার জীবন বা অন্যের জীবন থেকে অর্থাৎ এদিক, ওদিক, সেদিক থেকে এবং নিজের ও অন্যের জীবনে শোনা জানা বা দেখা নানান কাহিনী আমি গল্পের প্রয়োজনে টেনে এনেছি এবং গল্পে জুড়ে দিয়েছি। তবে এই কথা সত্যি সে সব জোড়া তালি দেওয়া ঘটনা বা নিজ চোখে দৃশ্যমান ঘটনাগুলি লিখতে গিয়ে সত্য মিথ্যা যাই মিলিয়েছি সে সব লিখতে গিয়ে আমি চোখের জলে ভেসেছি বা কখনও কখনও হাসতে হাসতে নিজেই মরেছি।

সোজা কথা এক এক সিরিজ লেখার সময় আমি এক এক রাজ্যে ছিলাম। ছিলাম এক এক জগতে। যতদিন আমার সিরিজ চলে ততদিন আমি দুইটা জীবনে বাস করি। এক ঐ সিরিজের মধ্যের জীবন আরেক এই বাস্তব জগতের কঠিন নিয়মতান্ত্রিক জীবন। সিরিজ শেষ হয়ে যাবার পরেও আমি সেই জীবন থেকে বের হই না।ধরেই নেই সেটাও আমার জীবনেরই অংশ যা অতীতে ঘটেছিলো। হা হা সাধে কি মাঝে মাঝে বাড়ির লোকে কহে আমায় জ্বীনে ভূতে ধরেছে? ওহ যা বলছিলাম আমার সকল সিরিজের কিছু না কিছু ভিত্তি বা সত্য নির্ভর পটভূমি ছিলো যা আমাকে সে সব সিরিজ লিখিয়েছে। তবে হ্যাঁ ঐ যে যা লিখেছি তার ৯৯% ই সত্যি হয়ত কিন্তু ঐ যে বাকী ১% যার উপর ভিত্তি করে গল্পগুলো গড়ে তুলেছিলো সেটাই মিথ্যাকল্পনা বা গল্পের পটভূমি ছিলো। আর সেই মিথ্যাটা শুনলে আর কেউ না হোক একলব্য ভাইয়ু ইহজীবনে আমার সাথে কথা বলা বন করে দিতে পারে। ভাইয়ুটা ধরেই নিয়েছে যতগুলো সিরিজ লিখেছি সবই আমার জীবনের গল্প। তবে ভাইয়ু জেনে রাখো এই যে আমার বেশ কয়েকটা লেখা পড়লে সবগুলির সব সত্য যদি আমার জীবনে ঘটেই থাকবে মনে করে থাকো তাহলে তুমি একটা কথা ভাবো তো- আমার তো একটাই জীবন! এই একটা জীবন ঘটনাবহুল হতে পারে তাই বলে এত মানুষ এত অদল বদল কেমনে হলো? হা হা হা...

যাইহোক সবার প্রথমে বলি আমার খোকাভাই এর কথা। যার সাথে আমার আমি নির্ভর গল্প "সে কোন বনের হরিণ ছিলো আমার মনে"র আমি নিরুপমার উথাল পাথাল প্রেম ছিলো। আহা আমার খোকাভাই! :( সেই খোকাভায়ের সাথে আমার পরিচয় হয়েছিলো কোথায় জানো? একটা কবিতার বই এ।



এই যে সেই বইটা। আর এর একটি কবিতার মাঝেই বাস করেন আমার খোকাভাই। সেই কবিতার জনক বিখ্যাত কবি নির্মলেন্দু গুন আর কবিতাটার নাম অমীমাংসিত রমনী। :)

কবিতা- অমীমাংসিত রমণী
নির্মলেন্দু গুন
সদরঘাটে পৌছুতেই শুরু হয়ে গেলো বৃষ্টি,
ছোট ছোট ফোঁটা হলে নিয়ে নিতাম মাথায়,
কিন্তু বৃষ্টির ফোঁটাগুলো ছিলো বেশ বড় সড়,
তাই অগত্যা দৌড়ে এসেই আশ্রয় নিলাম,
ফুটপাতের এক পুরোনো বইএর দোকনের তলায়।

সচরাচর এসব দোকানে আজকাল ঢুকিনা,
কিন্তু আগে এক সময় অভ্যেস ছিলো;
বৃষ্টি থামবার কোনো লক্ষন নেই দেখেই
চোখ ফেরালাম সাজানো বইএর বুডে
রবীন্দ্রনাথ শরৎচন্দ্র এবং মাসুদ রানার পাশেই
হঠাৎ দেখি
আমার নিজের লেখা একখানা কাব্যগ্রন্থ
কবিতা অমীমাংসিত রমণী।
বাহ বেশ মজার ব্যাপার তো!

একবার ভাবলাম দেখি একটু হাতে নিয়ে
আবার সঙ্গে সঙ্গে মনে হলো
থাক দোকানীর মনে প্রত্যাশাভঙ্গের দুঃখ দেবোনা
কিন্তু কৌতুহল বড় সংক্রামক
অজান্তে কখন হাত চলে গেলো বইএর দিকে
পাতা উল্টাতেই
রমণীর হস্তাক্ষরে আমার চোখ গেলো আটকে
গোটা গোটা কাঁচা কালো কয়েকটি শব্দ
হঠাৎ আমার বিকেলটাকেই দিলো বদলে

"খোকাভাই আরো সুন্দর আরো ভালো হও"

মমতা

বৃষ্টি ভেজা মনের ভেতরে নামটা গেথে গেলো,
মার্বেলের ভেতরের রঙিন ফুলের মত
আমার মন ভরে উঠলো মমতায়,
মনে হলো আমার কবিতার চেয়ে অনেক বেশী সুন্দর
মমতার এই প্রার্থনা
মমতার এই চাওয়া।

এরপরও কি খোকা ভালো না হয়ে পারে?
পরমূহুর্তে মনে হলো এই বই দোকানে এলো কি করে?
মমতার দেওয়া এই উপ হার
আহা! হতভাগা খোকা বুঝি মূল্য বুঝলোনা।
নাকি এই বই দুজনের বিচ্ছদের স্মৃতি?
একি ছিলো ভালোবেসে দেওয়া মমতার শেষ উপ হার?

আমার কষ্ট হলো ভাবতে
তবুও ভাবলাম
বোশেখের বৃষ্টি থেমে গেলো দ্রুত ।
বইটিকে যথাস্থানে রেখে আমি পা বাড়ালাম,
বাংলাবাজারের উদ্দেশ্যে
কিন্তু , কিন্তু মমতা চললো আমার সাথে সাথেই,
যেনো আমি তার খুঁজে পাওয়া খোকাভাই।
মনে হলো এই বৃষটিস্নাত বিকেল বেলায় আজ তার প্রার্থনা পৌছেছে যথাস্থান।


এই কবিতাটিই ছিলো আমার হৃদয়ে খোকাভায়ের উৎপত্তিস্থল। আমি খোকাভাই আর মমতাকে নিয়ে ভাবতে শুরু করলাম। ধরেই নিলাম খোকাভাই ছিলো মমতার কাজিন। কোনো এক একান্নবর্তী বাড়িতে ছিলো তাদের গোপন ভালোবাসা। আমিও তাদেরকে নিয়ে কবিতা লিখেছিলাম সেসব দিনে। সেই কবিতা সিরিজ শেষ করার পর আমি কিছু কথা জানিয়েও ছিলাম আমার পাঠকদেরকে। জানিয়েছিলাম আসলেই কে ছিলো এই খোকাভাই। যেই পাঠকেরা আজ আর নেই। সেই লেখাগুলোর মান যেমনই ছিলো, আমার কাছে সে ছিলো এক পরম ভালোলাগা ও ভালোবাসার লেখালিখি। যে কোনো ধরনের লেখায় লেখক বা লেখিকার আত্মতৃপ্তি বলে একটা কথা আছে বলে আমি মনে করি। সে যতই আমার মত অগা বগা লেখক বা লেখিকা হোক না কেনো? নিজের ভালো লাগার মূল্য সবার আগে। আমি সেই পরম আত্মতৃপ্তিটুকুই অনুভব করেছি খোকাভাই ও নিরুপমাকে নিয়ে লিখতে গিয়ে। লেখার মান কি ছিলো সে বিচার করতে চাইনা আমি, শুধু আমি জানি কতখানি বক্ষে ধারন করেছি আমি এ দুটি চরিত্রকে।

এর অনেকদিন পর একলব্য ভাইয়া ও মিররমনির জন্যই আমি সেই চরিত্র দুটিকে নিয়েই লিখতে শুরু করেছিলাম আমার সিরিজ "সে কোন বনের হরিণ ছিলো আমার মনে"। নিরুপমা আর খোকাভাই এর কথা লিখতে গিয়ে আমি নিজের অজান্তে নিজেই রুপান্তরিত হয়ে গেছি নিরুপমায়। নিরুপমার সাথে সাথে আমি চলে গেছি সেই জীর্ণ, পুরোনো, একটু সেকেলে বনেদী বাড়িটাতেই। সেখানেই কাটিয়ে এসেছি আমার শৈশব ও কিশোরীকাল।কখন যে হয়ে গেছি আমি নিজেরই অজান্তে বেনীদুলানো স্কুল পালানো মেয়েটি ! আর খোকাভাই, বাড়ির মৃত বড়চাচার একমাত্র সন্তান। সঠিক কেয়ারিং এর অভাবে শেষ হয়ে যাওয়া অবহেলিত ছেলেটিকে পরম মমতায় বুকে টেনে নিয়েছি। ভালোবাসায় ভরিয়ে দিতে চেয়েছি। দূর করে দিতে চেয়েছি তার সকল কষ্ট ও বেদনা তবুও আর দশটা বাঙ্গালী কিশোরীর মত পারিনি সমাজ ও পরিবারে রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করতে । অসহায় কিন্তু লক্ষী মেয়েটির মত বাবা মায়ের পছন্দের প্রতিষ্ঠিত পাত্রকেই বরন করে নিয়েছি জীবন সঙ্গী হিসাবে। ঠিক যেমনটা হয় আমাদের এ স্বার্থপর সমাজে।

হয়ত এই লেখাটা পড়ার পর একলব্য ভাইয়ু মিলাতেই পারবেনা আমি কি সত্যি বলছি কি মিথ্যা বলছি। কারণ সেই লেখার প্রত্যেকটি ঘটনা ছিলো আমার বা আমার জানা কারো না জীবন থেকেই। ডায়ালগগুলোর অধিকাংশই বাস্তব জগতে দেখা আমার নিজের বা অন্যান্য নানা মানুষের মুখ থেকেই। শুধু আমি আমার জীবনে কখনও কোনো একান্নবর্তী বাড়িতে ছিলাম না। খোকাভাই নামে বা তার মত কোনো কাজিন প্রেমিকও আমার ছিলো না। তাহলে কি করে লিখলাম আমি এত শত একান্নবর্তী বাড়ির ঘটনা? হ্যাঁ আমি নিজে না থাকলেও আমার নানা বাড়ি,দাদু বাড়ি এবং আমার ছেলেবেলার অনেক বাড়িই একান্নবর্তী ছিলো। ঈদে পালা পার্বনে যখনই যেতাম আমি চিরকালের কল্পনাবিলাসী সকল কাজের কাজী চোখ দিয়ে মন দিয়ে গিলে ফেলতাম সেখানকার দৃশ্য সেখানকার কথপোকথন, মাখনওয়ালা, মাছওয়ালা বা ভিক্ষা চাইতে আসা কোনো ভিক্ষুকের আচার আচরনকেই। সামান্য মাটির উঠোনে বা পাকা শানের মেঝের উপর হেঁটে যাওয়া লাল টুকটুক রেলগাড়ির মত কেন্নো পোকাও টোকা দিলে নিজেকে কেমন গুটিয়ে ফেলে পয়সা হয়ে যায় সেই স্মৃতিও ধরা আছে আমার মনের মাঝারে। এই সকল স্মৃতি, সকল কথকথায় গড়েছি আমি এই সিরিজটিকে। শুধু খোকাভাইটাই নির্মলেন্দু গুনের কবিতার মানুষ আর মমতাটা আমি সেই কবিতার পাঠক। খোকাভায়ের মাকে আমি গড়েছি আমার নানুবাড়ির বড়মামীর আদলে। অন্যান্য মামীদেরকে সরাসরি টেনে এনেছি এই লেখায়। এভাবেই আমার ও আমাদের সকলের ছেলেবেলা কিশোরবেলার নানা ঘটন অঘটন দিয়েই লিখেছি আমি আমার সিরিজ গল্প "সে কোন বনের হরিণ ছিলো আমার মনে"। :)

খোকাভাই ও মমতার সেই কবিতাটির আবৃত্তি


তবে হ্যাঁ খোকাভাই বলে কেউ থাকুক না থাকুক নিরুপমা বলেও কেউ থাকুক না থাকুক। গল্পের সেই নৌকা ভ্রমন বা সেই বনেদী রাজবাড়িতে লুকিয়ে বেড়াতে যাওয়া বা কাউকে কবিতার বই উপহার দেওয়া, বিদেশিনী বউ এর আগমন, বীরেন ডাক্তার, মেথর পট্টিতে বাঁশে ঝুলানো আস্ত শুকর পোড়াবার দৃশ্য কিংবা সেই প্রথম চুম্বন এই ঘটনাবলীগুলি কিন্তু একেবারেই মিথ্যে ছিলো না। শুধু তারা খোকাভাই বা নিরুপমা ছিলো না। ছিলো অন্য কেউ অন্য কোথাও অন্য কোনো জন। যারা মিলে মিশে একাকার হয়ে গেলো খোকাভাই আর নিরুপমার গল্পের মাঝে। :)


উৎসর্গ- একলব্য ও মিররডল ভাইয়াও আপুনিকে....

মন্তব্য ১০৬ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (১০৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৫৪

কিরকুট বলেছেন: খোকাভাই কে ব্লগে না রেখে বইয়ের পাতায় নিয়ে আসুন।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৫৭

অপ্‌সরা বলেছেন: পোস্ট পড়োনি তাইনা????


বই এর পাতায় আনবো কিন্তু এই খোকাভায়ের ইতিহাস লিখেছি আজকের পোস্টে।

কিরকুট মানে কি?

চিরকুটের ছোট ভাই নাকি বড় ভাই??

নাকি একটি স্থানের নাম?
এই নামের কারণ কি ?

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০০

কিরকুট বলেছেন: আমি গুন সাহেবের কবিতা খানি পড়েছি। উহাতেই মুগ্ধ।

কিরকুট মানে সুইডিশ ভাষায় গ্রেভ ইয়ার্ড। ইহা আমার নাম।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০৩

অপ্‌সরা বলেছেন: ইহা তোমার নাম!!!


নাকি নিক!!!

কেউ তোমার নাম গ্রেভইয়ার্ড রাখবে ইহা অবিশ্বাস্য!!! :(

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০৯

কিরকুট বলেছেন: হা হা হা!

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১৮

অপ্‌সরা বলেছেন: নিজে নিজে রাখলে আর ধরা খেলে মানুষ এমনেই হাসে। :)

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৫২

রানার ব্লগ বলেছেন: আবার সেই খোকাবাবু!!

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: পোস্ট না পড়লে আবার সেই খোকাবাবুই মনে হবে। :)

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পড়লাম। বড় লেখা তবুও পড়লাম। কবিতা নয় তবুও পড়লাম। তোমার খোকা ভাই আর নিরুপমার শানেনযুল ।
লিখতে গেলে ঐ ভাবে মিশে না গেলে ভালো লেখা যায়না।
তবে এটাও মনে রাখতে হবে কবিতা মানে সাধনা। কবিতার প্রেমে পড়ে বৃষ্টি নামে এমন কবিতা কয়টা আছে। স্রষ্টার অলঙ্ঘনীয় অনুমোদন কয়জন কবির আছে। লেগা ভালো হয়েছে। এর পর কবিতা ও হতে পারে।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৩৬

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা

কবিতা তো আগেই হয়েছিলো ভাইয়ু। তখন তোমার এই ব্লগে জন্ম হয়নি! :)

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৩৯

অপ্‌সরা বলেছেন: Click This Link

এই যে প্রথম কবিতা....

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪০

অপ্‌সরা বলেছেন: Click This Link

২য় :)

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪০

অপ্‌সরা বলেছেন: Click This Link

৩ য়

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪২

অপ্‌সরা বলেছেন: Click This Link

https://www.somewhereinblog.net/blog/saimahq/29142676

https://www.somewhereinblog.net/blog/saimahq/29155530

https://www.somewhereinblog.net/blog/saimahq/29387427

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০১

রিফাত হোসেন বলেছেন: +

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪৩

অপ্‌সরা বলেছেন: কতদিন পর!!


কেমন আছো রিফাত ভাইয়া?

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪২

একলব্য২১ বলেছেন: তোমার লেখা না পড়েই লাইক দিয়েছি। এখন তোমার লেখাটা এক নজর দেখলাম। আর কিছুটা পড়লাম।
এই স্বীকারোক্তি মূলক লেখা পড়ার সময় আমার অখন্ড মনোযোগ দাবি করে। কিন্তু আমার মন চঞ্চল। ক্ষুদের বাবা আজ ভোরে রওনা দিবেন। তাই একটু চিন্তায় আছি।

এই লেখার between the lines এর অর্থ বুঝার চেষ্টা করতে হবে। পরে এই লেখা নিয়ে আলাপ করার ইচ্ছা রাখি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা বিটুইন দ্যা লাইনস এর প্রতি ঘটনা নিয়েই জিগাসা করতে পারো আমি বলবো। নো চিন্তা নো ভয় নো ডর নো লজ্জা। :)

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পের পেছনের গল্পটা পড়ে ভালো লাগলো।

আমি নিজে যেহেতু লিখি, সেজন্য বুঝি, জানি এবং মানি যে, প্রতিটা লেখায় লেখকের নিজ জীবনের কিছু না কিছু ছায়া থাকেই। আমার প্রতিটা লেখায়ই আছে। জীবনের ছোটো ছোটো, ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ঘটনা থেকে একটা বৃহৎ উপন্যাসের পটভূমিকা উঠে আসে। আমার লেখায় কেন নিজ জীবনের ঘটনা এভাবে চলে আসে? এসব নিয়ে অনেক ভেবেছি। হঠাৎ একদিন টিভিতে একজন লেখকের সাক্ষাৎকারে শুনি, লেখক বলছেন- প্রতিটা লেখায় লেখকের নিজ জীবনের কিছু না কিছু ছায়া থাকেই। আমি চমকে উঠলাম। এ লেখক কীভাবে আমার মনের কথাটা জেনে ফেললেন, বা বলে ফেললেন!

অন্যেদের আড্ডায় তাদের নিজ জীবনের গল্প বা কথোপকথন শুনেছি, অন্যদের মুখে, আমার বাবার মুখে, ভূত-প্রেতের গল্প শুনেছি, সেগুলো অবলীলায় আমার নিজের লেখায় চলে এসেছে। আমার কুটিমিয়া সিরিজ তার মধ্যে একটা। বেশকিছু ছোটোগল্পও আছে এরকম।

অনেকে আমাকে বলেছেন, তারা তাদের গল্প বলবেন, ওটা দিয়ে যেন আমি গল্প লিখি :) আমি তাদের গল্প শুনি নি। কারণ, গল্প লেখার উদ্দেশ্যে অন্যের গল্প শুনে নতুন করে গল্প লেখা আমার পক্ষে সম্ভব না।

তবে, অন্যের ঘটনা নিজের মতো করে লেখা একটা অসাধারণ প্রতিভা, যার স্বাক্ষর আপনি রেখেছেন আপনার চিলেকোঠার প্রেম ও সে কোন বনের হরিণ সিরিজে। চিলেকোঠার প্রেম অন্যের গল্প, নাকি মৌলিক গল্প, তা অবশ্য জানি না। সামনে হয়ত তার পেছনের গল্প লিখবেন। তবে, আপনার সিরিজ লেখার হাত অন্য লেখার মতোই সাবলীল, যা সিরিজের পর্বগুলোতেই উল্লেখ করেছিলাম।

অমীমাংসিত রমণী - নির্মলেন্দু গুণের এ কবিতাটি আমি পড়ি নি আগে। তবে, এটি খুব কাঁচা কবিতা। আপনি নিজেও এখন কবিতা লিখলে এর চাইতে সাবলীল কবিতা লিখতে পারবেন। এটিকে কবিতা না বলে ক্ষুদ্র গল্প বলাই ভালো, সাজানো হয়েছে কবিতার ফরম্যাটে। তবে, কাঁচা কবিতাও মানুষের মনে যখন এতখানি প্রভাব ফেলতে পারে, যা থেকে খোকাভাই নামক একজন মহান প্রেমিকের উন্মেষ ঘটে, আর তার নিরুপমার, এবং সে কোন বনের হরিণ-এর মতো একটা উপভোগ্য সিরিজ রচিত হয়, তখন কাঁচা কবিতাটাই মহান কবিতা হয়ে ওঠে।

পরের পর্ব আশা করি শীঘ্র আসবে। সময় পেলে পড়া হবে অবশ্যই। সে পর্যন্ত যেন ভালো থাকি, যেন ভালো থাকেন সবাই। শুভেচ্ছা।







১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়া
জানো আমি নির্মলেন্দু গুনকে উনার ইনবক্সে জানিয়েছিলাম এবং এই লেখার লিংকগুলোও দিয়েছিলাম। হা হা কারণ তার কবিতার খোকাভাই আমার গল্পের নায়ক হয়ে উঠেছিলো।

এই কবিতা কাঁচা কবিতা বা নির্মলেন্দু গুনের অনেক কবিতায় মনে হয় আলগোছে খুব সহজ চিন্তা দিয়ে লিখে ফেলাা।
তবে তার ঐ কবিতার খোকাভাইকে যত জনা মনে রেখেছে তার থেকেও বেশি মানে অনেক বেশি মানুষ জন মনে রেখেছে আমার গল্পের খোকাভাইকে। মানে আমার খোকাভাই মনে দাগ ফেলে গেছে। সবার আগে আমার মনে। হা হা হা

অনেক আগে সমুদ্রকন্যা যে এখন আমাদের হামা ভাইয়ুর বউ সেও বলেছিলো শীর্ষেন্দুর ধ্রুব বা আরও অনেক বই এর পাতার স্বপ্ন পুরুষদের মাঝে আমার লেখার খোকাভাইও তার দারুন প্রিয়। ভাইয়া তখন আমি শুধু খোকাভাইকে নিয়ে কবিতাই লিখতাম। সে সব কাঁচার কাঁচা কবিতা তুমি জানো।

তবুও কত শত মানুষ যে পড়েছে এবং ভেবেছে এই খোকাভাইকে নিয়ে। খোকাভাই জীবন্ত হয়ে উঠেছে। যেন সে কখনও কোথাও সতয়ঈ ছিলো এই মাটির ধরণীতে এবং আজও আছে।


একদম কল্পনা বা মিথ্যে দিয়ে কিছু হয়ত কোনো লেখকই লিখতে পারে না। আমি তো পারিই না। তাই কবিতার খোকাভাইকে ঘিরে কল্পনার সাথে মিশে যায় আমার চারিদিকের ঘটে যাওয়া বাস্তবতার দৃশ্যজাল।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০৫

অপ্‌সরা বলেছেন: পরের পর্ব চিলেকোঠার প্রেমের পেছনের গল্প। তারপরের গল্প কোনটা লিখবো বসন্তদিন নাকি স্পর্শিয়া? কোনটা ভাবছি। :P

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তোমার প্রথম কবিতায় আমার কমেন্ট ঠিকই আছে। তোমার খোকা ভাই আর আমার মাঝে মিল না থাকলে আমি কবি তা পারতাম না লিখতে। তুমি খোকা ভাই কে নিয়ে কবিতা লিখতে লিখতে খোকা ভাই কে ব্লগে নিয়েই আসলে। আমার কিন্তু সেসব কথা আছে মনে। প্রেম না থাকলে কবির জন্ম হওয়ার সম্ভাবনা শূণ্যের কোটায়। তুমি অনেক ভালো কবিতাই লিখতে। কিংবা এখনও লিখো।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

অপ্‌সরা বলেছেন: বাপরে! তাই নাকি ভাইয়া? তুমিও খোকাভায়ের মত? জানো কিছুদিন আগে আমার কলেজ বন্ধু আমাকে খুঁজে বের করেছিলো। তাকে পড়তে দিয়েছিলাম চিলেকোঠার প্রেম। সে বলছিলো তার নাকি গল্পটা পড়তে পড়তে নিজেকে শুভ্র মনে হচ্ছে। হা হা আমি যেমন লিখতে গিয়ে লেখার মেয়েটা হয়ে যাই তার মানে বুঝা গেলো পড়তে গিয়ে আমার লেখার ছেলেটাও হয়ে যায় ছেলেরা। হা হা হা

এমন অনেক কমেন্টও আছে আমার সিরিজগুলোতে। তবে হ্যাঁ আমার সিরিজগুলোর প্রাণ আমার পাঠকেরা । যতদিন সিরিজ লিখি সনামে বা বেনামে কোথা থেকে যেন চলে আসে এখ ঝাঁক হাস্যরস এবং ইমোশোন্যাল পাঠকের দল। পুরো সিরিজেই তাদের উপদেশ অভিযোগ মজা হাসাহাসি ফান দিয়েই চলে যায় একে এক পর্বের লেখা। :)

আমি তো সকল কাজের কাজী। কাজেই কবিতা হোক আর গবিতা হোক লিখতে তো হবেই। হা হা

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:১৬

জটিল ভাই বলেছেন:
তোমার কনসেপ্ট ঠিক আছে। এমনটা হয় যখন কোনো লিখা পড়তে গিয়ে এর গভীরে ঢুকে যাওয়া হয়। বিশেষ করে মুভির ক্ষেত্রে এটা বেশি ঘটে। পছন্দের মুভিতে অজান্তই চরিত্রগুলো খুব কাছের হয়ে যায়। আর সেই থেকে মনের অজান্তে মনের ক্যানভাসে তার নানা ছবি আঁকা হতে থাকে। তোমার লিখাগুলো সেই ছবিরই লেখ্যরূপ। বিষয়টা সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছো।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫০

অপ্‌সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ। একদম লেখার গভীরে যাবার মত করেই লেখার কমেন্টের গভীরেও চলে গেছো।

ইদানিং সিরিয়াস হয়ে যাচ্ছো বেশি বেশি দেখতে পাচ্ছি! :)

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:৪৩

রানার ব্লগ বলেছেন: একলাব্য ভাইয়ের মতো না পড়েই লাইক কে কে দিয়েছেন হাত তোলেন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫১

অপ্‌সরা বলেছেন: উপরের মন্তব্যকারীদের কে কতটুকু পড়েছে জানিনা তবে সেলিম ভাইয়া আর সোনাবীজ ভাইয়া একদম নিঁখুত ভাবেই পড়েছেন। :)

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:০১

কিরকুট বলেছেন: ধরা পরার কি আছে? আমিতো আমার নিজের কাছে নিজেই ধরা পরে আছি হে বালিকা!

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: জানি হে বুড়ামানুষ বালক। তুমি নিজেই এই নাম রেখেছো! গ্রেভইয়ার্ডের ভূতও হতে পারো কে জানে?


আমার একটা ছোট্ট পিচকি স্টুডেন্ট আছে। বুড়ামানুষের মত কথা বলে। আমি বললাম এই যে আজমীনা বুড়ামানুষ! সে গম্ভীর হয়ে আমার সামনে বসে বললো, মিস তুমি যে আমাকে এই কথাটা বললে আমি কিন্তু একদমই লাইক করছি না। আমি মাকে বলে দেবো।

হা হা হা হা আমি শুনে হাসতে হাসতে হাসতে শেষ ওকে জড়িয়ে ধরার পর সে তার রাগ ভুলে নিজেই হাসতে লাগলো আর বললো, আমি এখন ঐ ডাক পছন্দ করছি। হা হা

আমাকে বালিকা বললে তাই তোমাকে বুড়া মানুষ বললাম। :)

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

অপ্‌সরা বলেছেন: ওহ তবে আমি শুধু বালিকা না এক্কেভারেই শিশু হয়ে যেতে পারলে আরও খুশি হতাম। নতুন করে আরও কত কিছু করতে পারতাম।

সবাই বলে বয়স বাড়ে আমি বলি কমেরে। আমার বয়স কিন্তু কমে ভাইয়ু! :)

১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:২৬

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: গল্পের পিছনের গল্প গুলোও দারুন। হ্যা, আপু আমি আগেই বুঝেছিলাম তোমার কল্পনাশক্তি অসাধারণ! কিন্তু এখন দেখছি যতটা আন্দাজ করেছিলাম বাস্তবে তার চেয়েও বেশি তুমি, বাস্তব কল্পনাকে হার মানায়। তোমার সৃষ্টি খোকা ভাই কে আমার দারুন ভাল লেগেছে, কিন্তু খোকা ভাইকে তুমি এতটাই কষ্ট দিয়েছো তাতে আমার মনোবেদনাও কম হয়নি। খোকা ভাইকে এতটা কষ্ট না দিলে হতোনা? খোকা ভাইরা তো খোকা ভাইই! ভাল থাকুক সকল নিরুপমারা। =p~

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা সবই কল্পনা না ভাইয়া সবই বাস্তবের কারো না কারো বা নিজেরই গল্প ছিলো। কল্পনা শুধু ১% যা ঐ কবিতার বই এর খোকাভাই! সেই ছিলো না জীবনে যাকে নিয়ে এই লেখা। তবে খোকাভাই না থাকলেও বোকাভাইতো ছিলো সেসব ঘটনাও ঢুকিয়ে দিলাম খোকাভয়ের মধ্যে।


আরে কষ্ট দেবো না কেনো? বেটা বান্দর নিরুপমা তথা মমতার ভালোবেসে দেওয়া বই পুরোোনো বই এর দোকানে বিক্রি করে দিলো কেনো? সেই রাগেই তো বেটা কে কষ্ট দিতে দিতে দিতে দিতে একদম বাড়ি ছাড়াই করে দিলাম।
যা এইবার নিজে নিজে কষ্ট করে দেখ। কত ধানে কত চাল! :)

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: তোমার গল্প লেখার যে ফরম্যাট, তা মোটামুটিভাবে সব লেখকের (ক্ষেত্রবিশেষে সব ব্লগারের) জন্যই প্রযোজ্য। অন্ততঃ আমার তো বটেই। বিশেষ করে ছদ্মনামে ব্লগিং করার কারনে মিশেলটা অনেক সময়ে একটু বেশীই হয়, যেই হ্যাপা তোমাকে সামলাতে হয় না। সেই অর্থে ইন ওয়ান সেন্স, দ্যাটস আ প্লেজেন্ট সাইড!! ;)

তুমি তো গল্পের বাহাইন্ড দ্য সীন বললে, আমি নামেরটা গেস করি। :P

''সে কোন বনের হরিণ ছিলো আমার মনে''............হুমমমম!!!

প্রথম কথা হলো, বনের হরিণ মনে থাকবে কিভাবে? নো ওয়ে!! তবে গান্জার নৌকা যেহেতু আকাশে ওড়ে, ধরে নিলাম, বনের হরিণও মনে স্থান করে নিলো। কিন্তু কোন বন? বাংলাদেশে হরিণতো মোটামুটি সব বনেই থাকে। তবে, সুন্দরবন যেহেতু হরিণের জন্য বিখ্যাত, তাই লেটস রেকেন, সুন্দরবন। তো, ঘটনা দাড়াচ্ছে, সুন্দরবনের হরিণ ছিল তোমার মনে। ঠিক আছে, মানলাম। কিন্তু খোকাভাইকে হরিণের সাথে তুলনা করা কি ঠিক ছিল? B:-)

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১৩

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

এই নাম আমি কোথা থেকে নিয়েছি জানো??????

https://www.youtube.com/watch?v=2MOYUf57Kcw


হা হা হা খোকাভাইকে নিয়েছি নির্মলেন্দুর কবিতা থেকে আর এই গল্পের নাম নিয়েছি এই গান থেকে।


কেনো জানো? খোকাভাইকে ঠিক এমনই এক বন্যহরিণ মনে হয়েছিলো আমার যে পোষ মানে না আর খোকাভাই যেহেতু মানুষ হরিণ তাই তার বন তো আমার মনই হবে তাই না?? আরে আমি তো খোকাভাইকে নিয়ে নতুন কবিতার প্লট পেয়ে গেলাম! থ্যাংক ইউ!!!!!!!!

শুনো যদি বলে থাকো তো গাঞ্জার নৌকা আকাশে ওড়ে তাই রবিঠাকুরের নৌকা অনেক আগে আকাশে উড়েছিলো হা হা হা হা হা হা হা সত্যি হাসতে হাসতে মরে গেলাম!!!!!!!!!

হ্যাঁ খোকাভাইকে হরিণের সাথেই তুলনা করা ঠিক হলো আমার মতে। কারন সেই উদাসী ভাবুক পোষ না মানা মানুষটাই সেই বনের হরিন ছিলো। যাকে পেয়েও হারাতে হয়েছিলো আমার কারণ কে তাকে বেঁধেছিলো কোন সে কারণ জানা ছিলো না আমার......


গানটার পরের লাইন কে তারে বাঁধলো অকারনে!!!

সে কোন বনের হরিণ ছিলো আমার মনে! হা হা হা

ভাইয়া পুরো গান শোনো। পুরো গানটাই আমার খোকাভায়ের জন্যই লিখেছিলেন রবিঠাকুর। :)

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে। ওকে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১৩

অপ্‌সরা বলেছেন: কি ওকে!!!

১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পের পেছনের গল্প পড়ে। আসলে আমার মনে হয় সকল লেখকই এমনটা করেন। কোন একটা মূল কাহিনী ভিত্তি রেখে নিজের জীবন অভিজ্ঞতায় দেখা, চেনা, জানা, শোনা চরিত্র এবং ঘটনা প্রবাহ মিশিয়ে গড়ে তোলেন নতুন আরেক জগতের নতুন এক জীবন কথা যা গদ্য বা পদ্য আকারে পাঠকের কাছে সর্বাংশে সত্য বলে প্রতীয়মান হয়। আমার রন্তু বা মহারানী সিরিজে আমি এইরকম করেছি এবং পাঠকের কাছে একই রকম প্রতিক্রিয়া পেয়েছি। আমার মনে হয় সত্যিকারের জীবনগল্প হুবুহু লিখে কোন গল্প, উপন্যাস বা কবিতা গড়ে ওঠে না। সেখানে লেখকের কল্পনা, আবেগ আর বহুমুখী অভিজ্ঞতার ছোঁয়া যথাযথভাবে না পড়লে তা সুখপাঠ্য হয়ে ওঠে না।

অনেকদিন পর অপ্সরা নিকের প্রত্যাবর্তন চোখে পড়লো। ভালো লাগলো।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১

অপ্‌সরা বলেছেন: এই যে বোকা ভাইয়া।

অনেকদিন পর না মাঝে মাঝেই আসি তো। দেখো কিছুদিন আগেই এই সিরিজ লিখেছিলাম এই নিক থেকেই। :)

১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আর হ্যাঁ, আমিও পুরোটাই পড়েছি, খুব মনোযোগ সহকারে। B:-/

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১

অপ্‌সরা বলেছেন: পুরোটা পড়েছো বুঝা যাচ্ছে কিন্তু পুরো সিরিজটাই পড়ো এই বার হা হা হা

১৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই পোস্ট তো হাতে গোনা কয়েকজনের উদ্দেশ্যে লিখেছেন। তাই প্রথমে ভাবলাম এই পোস্টে মন্তব্য না করাই সমীচীন। তারপরও অযাচিতভাবে কিছু কথা বলার ইচ্ছা জাগলো।

আমি ধারণা করেছিলাম আপনার লেখার ২৫% সত্য ঘটনার আলোকে আর ৭৫% কল্পিত। কিন্তু সেটা ভুল প্রমাণিত হল। আপনি বলছেন এটা আসলে সম্পূর্ণ বিপরীত।

কিন্তু আপনার চেষ্টা করা উচিত কল্পনার পরিমানটা বাড়ানোর।

আপনাকে জীনে ধরবে না কারণ ওরা আপনার সাথে পারবে না। ওরাই উল্টা ভয় পাবে। আপনি বরং জীনের উপর চাইলে আছর করতে পারবেন।

গাঁজাখোর নিরমলেন্দু গুণের কবিতার বই থেকে খোকা ভাইয়ের সন্ধান পেয়েছেন। এই কারণেই খোকা ভাইকেও ভবঘুরে টাইপের বানিয়েছেন।

আপনার লেখার কাহিনী এবং চরিত্রগুলির উৎস সম্পর্কে পাঠককে অবগত করার জন্য ধন্যবাদ। আমার বিশ্বাস এতে পাঠকের পড়ার আনন্দ আরব বৃদ্ধি পাবে।

আপনার রান্নাঘর খুব সুন্দর। আমি জীবনে কখনও এরকম রান্না ঘর দেখিনি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

অপ্‌সরা বলেছেন: কল্পনার পরিমান আর বাড়াতে পারবো না এই টুকু নিয়েই হিমশিম খাই আরও বাড়ালে তো হেলুসিনেশনে চলে যাবো। :)


হা হা হা আরে জ্বিনে তো ধরার সাহসই পায় না শুধু বাড়ির লোকে উল্টা পাল্টা ভাবে আর কি। :P


খোকাভাই অমন কেউই ছিলো বোধ হয় নইলে তাকে ভালোবেসে দেওয়া মমতার উপহার বইটা পুরোনো বই এর দোকানে বিক্রি করে দিলো কেনো?

হা হা পড়া তো শেষ ভাইয়া আর কি আনন্দ হবে??

আহা কত ছবি আছে নেটে আরও সুন্দর রান্নাঘরের!!!!!!!!!!!! মিছা কথা বলো কেনো????

১৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গরু যেমন জাবড় কাটে ভালো গল্প অনেক পাঠক জাবড় কাটে। দ্বিতীয় বার পড়ার সময় বা এই গল্প নিয়ে চিন্তা করার সময় আপনার দেয়া তথ্য অনেক কাজে দেবে। ভালো গল্প অনেক সময় মানুষের মাথায় ঘোরে শয়নে, স্বপনে, জাগরনে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১৪

অপ্‌সরা বলেছেন: ভাইয়া তুমিও কি জাবড় কাটার কথা ভাবছো নাকি!!!!!!

তোমার কি তত টাইম আছে!!!!!!!!!! :P

নাকি ভালো গল্পের অপেক্ষায় থাকবে?

২০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৩২

একলব্য২১ বলেছেন:

ক্ষুদেকে ঘুরতে বেড়িয়েছি। সময় নিয়ে তোমার পোস্ট পড়বো। তারপর প্রশ্ন করবো।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:১৫

অপ্‌সরা বলেছেন: কোথায় বেড়াচ্ছো?

২১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: আরে দুঃখীত অন্য এক জায়গায় লিখতে গিয়ে তোমার এখানে লিখে ফেলেছি। ফেইসবুক থেকে কখন যে উইনডো পরিবর্তন হলো বুঝি নাই। মাথার চুল সব ছিড়ে ফেল্লেও আর কি লাভ। দয়া করে মুছে দাও।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:১৫

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা তাই বলো। হা হা হা মুছে দিলাম।

২২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার খোকা ভাই আর নিরুপমার কথা আমার মাঝে মাঝে মনে আসে। নৌকায় করে ওরা ঘুরছে। সাইকেলে নিরুপমাকে নিয়ে খোকা ভাই সাইকেল চালাচ্ছে। ছাদে ঘুড়ি ওড়াচ্ছে দুজনে। চিলেকোঠার ঘরটার কথা মনে পরে।

নতুন গল্প আসলে অবশ্যই পড়ব। তখন আরও নতুন কল্পনা যোগ হবে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৪৫

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়া নীচে একলব্য ভাইয়ুর মন্তব্য পড়ে প্রথমে কিছুক্ষন হাসলাম তারপর কষ্ট হচ্ছে এমন করে জীবন্ত খোকাভাইকে কবিতার বই এর পাতার খোকাভাই বানায় দিয়ে আবার জানায় দিয়েও। কিন্তু কি করবো বলো? সব গুলো গল্পই কি আমার জীবনের হবে নাকি??
বরং গল্পের মধ্যে ঘটনাগুলো যেমন নৌকায় ঘোরা। নৌকা করে পালিয়ে এক দুপুরে কুষ্টিয়ার হরিপুরে চলে যাওয়া। সাইকেল না হোক বাইকে করে নিরুপমার ঘুরে বেড়ানো এসব তো সত্যি। চিলেকোঠার ঘরটাও সত্যি তবে সেটা অন্য কোনো নিরুপমার ঘটনাগুলো খোকাভাই আর গল্পের নিরুপমার ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছি।

নইলে বলো এমন করে কি মনের চোখ দিয়ে পানির ঢেউ মাছহ রাঙ্গা পাখির উড়ে যাওয়া এত কিছু দেখা যায়!!! তুমিই বলো।

কাজেই সম্পূর্ণ দুস্ক না পেয়ে অল্পো অল্প পাও। গল্প মানেই সত্যি মিথ্যে আর কল্পনার মিশেলে কোনো কিছু একটা। আমি তো সেটাই করেছি। মনের খোরাক মিটেছে আমার। সেই বাড়িতেই ছিলাম আমি লেখার সময়গুলোতে এখনও আছি আজীবন থাকবো। খোকাভাই জীবন্ত হয়ে থেকে যাবে আমার হৃদয়ে।

২৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৯

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

তোমার এই পোস্ট পড়ার পর আমার মাথা আউলিয়া গেছে। খোকা ভাইয়ের উৎপত্তি নির্মলন্দু গুনের কবিতা থাকে। এত বড় ধোকা। আমার মাথা নষ্ট। কাম কাজ বাদ দিয়া খালি এই চিন্তায় মশগুল। এই সব শুনার পর আমার শরীরটা খারাপ করছে। আমি কয়দিন রেষ্ট লইতে চাই। তাই ক্ষুদেকে নিয়ে নেইবরহুডে একটু ঘুরাঘুরি করতাছিলাম।

সাচুভাইয়ের ২২ নম্বর কমেন্টের কথা আমারও মনের কথা। পার্থক্য এই যে এত গুছিয়ে আমি লিখতে পারি না।

আমার ডাক্তার দেখাইতে হইবো মনে হয়। :|

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৬

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা একলব্য ভাইয়ু।

ডক্টর দেখাতেই হবে তোমাকে? আমি যখন স্পর্শিয়ার কথা লিখবো তখন যা জানবে তোমার মত একজন স্পর্শিয়াকেও আমি লেখিকা ভেবে কি রকম শকড হয়ে পারলে আমাকে খুঁজে বের করে খুন করে অবস্থা হয়েছিলো। সে বেশ কয়েক বছর আগে কথা এখন মনে হয় তার রাগ দুঃখ ক্রোধ কমেছে আমার উপরে। বুঝেছে গল্প কখনই ১০০% কারো জীবন নিয়ে লেখা হতে পারে না। আর হলেও না জেনে ধরেই নিলে কষ্টই পেতে হয়।

যাইহোক শুনো খোকাভাই বই এর পাতার মানুষ হতে পারে। হতে পারে নিরুপমা সেই মমতারুপী মানুষটা হয়ে লিখে গেছে খোকাভায়ের কথা। কিন্তু গল্পের মাঝে যা কিছু এসেছে স্মৃতিচারণ বা ঘটনাবলী সেসব কিন্তু মিথ্যে নয়, নয় কল্পনাও। আরেকবার পড়ে দেখো সে সব জীবন থেকেই নেওয়া। কখনও সচক্ষে দেখা কখনও বা অন্যের চক্ষে।

আচ্ছা একটা ঘটনা বলি- ধরো বক্কু মিয়ার ঘটনাটা। বক্কু মিয়া ছিলো আমাদের বাসার কাজের ছেলে। হা হা সে এমনই বেক্কল ছিলো তার আসল নাম ছিলো বক্কর। সেই বক্করকে এমনই ভয় দেখিয়েছিলাম আমি বেচারা এই মরে কি সেই মরে। শেষে পালিয়ে বাঁচলো। তো সেই কাজের ছেলে বক্কুমিয়াকে বানিয়ে দিলাম খোকাভায়ের ঘরে থাকতে দেওয়া গ্রামের গরীব আত্মীয়। স্মৃতির ঝুলি তো কম নয় আর আমি স্মৃতির চর্চা করি।

আরেকটা বলি শোনো, ঐ যে বিয়ের পর নীরু যে ফুলদানীটা ভেঙ্গে ফেললো সেই গল্পটা কিন্তু একদম সত্যি কিন্তু ঘটনাটা আসলে নীরুর না সেটা ঘটেছিলো আমার এক কলিগের জীবনে আর আমি সেটাই বসিয়ে দিলাম নীরুর ঘাড়ে।

এমন করেই জীবনের বাঁকে বাঁকে দেখে আসা ফেলে আসলা অনেক ঘটনাবলীই জুড়ে দিয়ে লিখেছি আমার খোকাভােয়ের গল্প।

কোনটা আমার কোনটা তোমার হিসেব কষে লাভ নেই। এমন করেি সব কিছু নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে আমার জলজ্যান্ত খোকাভাই।
[native code]
}

২৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:১৬

একলব্য২১ বলেছেন: তার মানে এর মাথার টুপি ওর মাথায়। ওর মাথার টুপি তার মাথায়। তারপর এই ভাবে শেষ মেষ সব টুপি আমাদের মাথায় পড়াইছো। :(

এর পর শুনবো। জীবনে কোন দিন চিলেকোঠায় থাকে নাই। আমি চোখে আন্ধার দেখতাছি। খাওয়া নাওয়া বাদ দিয়ে এই সব লেখা পড়ছি। গবেষণা করছি। এই সময় পড়ালেখায় দিলে এত দিনে ডক্টরেট ডিগ্রি পাইয়া যাইতাম।

হ্যালো.... পাবনা হাসপাতাল! জনাব আমার জন্য একটা বেড বরাদ্দ করেন।

কি বললেন! সাচু ভাইও বেডের জন্য ফোন করছে। আর ডলিও!!! :|

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২১

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা

হা হা হা হা হা

তবে কি চিলেকোঠার প্রেমের পিছনের গল্প লিখবো না???
আজকেই লেখা প্রায় শেষ করে এনেছিলাম। :(

তবে খোকা এত ঘোরে থাকা ভালো না।

আচ্ছা বলো দেখি আমি যদি নিরুপমা হই তবে খোকাভায়ের সাথে প্রেম করে আবার শুভ্রকে বিয়ে করলাম কেমনে?
বনের হরিণেও তো নিরুপমার বিয়ে হলো সে কি শুভ্র ছিলো?

নাকি তুমি ভাবো আমার অনেকবার বিয়ে হয়েছে!!!

হা হা হা হা হা হা


আবার কঙ্কাবতী যে আরবাজ চৌধুরীকে বিয়ে করলো সে কি খোকাভাই নাকি শুভ্র???

তবে হ্যাঁ কঙ্কাবতীর পিছনের গল্প আমি লিখবোনা আর সব গুলিরই লিখবো! :)

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৪

অপ্‌সরা বলেছেন: ডলি আবার বলেছো ডলি!!!!!!!!

এমনিতেই পাবনার টিকেট কাটছো আর ডলি পলি শুনলে মিররমনি খেপে গিয়ে টুপি উপর বাড়ি লাগাবে কিন্তুক।

তবে হ্যাঁ মিররমনি একমাত্র বান্দা যে তোমাদের মত ধাক্কা খাবে না।

আর সাচুভাইয়া জীবনেও ভাবেনি এই গল্পের সবই আমিই হতে হবে। হা হা হা


সোনাবীজ ভাইয়া তো সেই ২০ বছর ধরে প্রায় আমাকে চেনে সেও কি ভেবেছে নাকি!!!
পুরান লোকজন তো আমার সিরিজের আমির সাথে অনেক আগে থেকেই পরিচিত। হা হা হা

২৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৬

কামাল১৮ বলেছেন: পড়তাম আর ভাবতাম,নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা ছাড়া এমন বাস্তবের মতো করে লেখা সম্ভব না।পরক্ষো ভাবে স্বিকার করেছেন।পরের গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম।দেখি কোন বাস্তবের কথা এবার শুনাবেন।

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৪৩

অপ্‌সরা বলেছেন: ভাইয়া বলেছি ৯৯% নিজের ও অপরের জীবনের বাস্তব গল্পই। শুধু ১% কবিতার বই থেকে নেওয়া। সেটা হলো খোকাভাই যার কোনো অস্তিত্ব ছিলো না আমার জীবনের গল্পে। তাকে পেয়েছিলাম কবিতায় আর সেই নিয়েই কল্পনার খোকাভাইকে ভালোবেসেছে নিরুপমা। তবে এটা শুনে একলব্য ভাইয়ু পারলে আমাকে মাইর দিত।

ভাইয়ু ধরেই নিয়েছে আমার প্রেমিক ছিলো খোকাভাই আর আমি নিরুপমা। :) :P

২৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৫১

একলব্য২১ বলেছেন: যাই একটা tranquilliser খেয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেই। চিলেকোঠার প্রেম এর পর্বের প্রতিক্ষায় রইলাম প্রিয় লেখিকা। :)

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪২

অপ্‌সরা বলেছেন: চিলেকোঠার প্রেমের পেছনের গল্প দেবো কিনা ভাবছি।

আর যেই সহ্য করুক তোমাকে নিয়েই তো চিন্তা পিচকা......

আজ tranquilliser খেয়েছো কাল কি খাবে!!!

শেষে মাইর ধোর খাবো নাকি আমি সবার হাতে!!!!!!!

২৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:০২

আমি সাজিদ বলেছেন: মিররডল ভাইয়া আপুনি মানে? B:-)

কঠিন সাহিত্য!

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

অপ্‌সরা বলেছেন: মিররডল ভাইয়া আপুনি কোথায় আসলো??
বুঝলাম না তো সাজিদ ভাইয়ু......

২৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১২

একলব্য২১ বলেছেন: Tranquilizer খাই না বললে মিথ্যাচার হবে। তবে খুব rear occasion এ। :D

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

অপ্‌সরা বলেছেন: দেখো খেতে খেতে আবার এডিকটেড হয়ে যাইও না খোকাভায়ের মত।

২৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬

একলব্য২১ বলেছেন: *rare.

টাইপো। গাড়িতে মোবাইল দিয়ে টাইপ করছি।

চিলেকোঠার পর্বের অপেক্ষায়।

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: বুঝেছি গাড়ির গিয়ার ওটা লিখিয়েছিলো। :)

৩০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:২০

আমি সাজিদ বলেছেন: বুঝেছি একলব্য ভাইয়া আর মিররডল আপুকে উৎসর্গ করে দেওয়া পোস্ট। শেষ লাইনে আমি ভুলে পড়েছি মিররডল ভাইয়া ( ও বাদে) আপু :P

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩০

অপ্‌সরা বলেছেন: হুম!!!!!!!!

সেটাই দেখেছো।

আমি বুঝেছিলাম!!! :)

৩১| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০৮

একলব্য২১ বলেছেন: তুমি একটা কমেন্টে বলেছিলে, খোকাভাইয়ের সাথে তোমার যোগাযোগ হয়েছে। সে বোস্টনে থাকে। অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছে। তোমার উপর তার খুব রাগ। তার মা মারা গেছেন।

খোকাভাই যদি কাল্পনিক চরিত্র হন, তবে কে এই খোকা ভাই। আর তা মা মানে তোমার বড় মামী আর বেঁচে নেই।

আমার বিশ্বাস এই খোকাভাই বাস্তব। কে এই খোকা ভাই।

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩৭

অপ্‌সরা বলেছেন: আমি জানতাম তুমি এই প্রশ্নটা করবে আমাকে। হা হা :P

আর এটাও জানতাম যতই গল্পের পিছের গল্প বলি তুমি তবুও তোমার মত করেই ভেবে নেবে। মানে ধরেই নেবে নাহ এটা হতে পারে না এটাই হয়েছে। মানে খোকাভাই বাস্তব!


দেখো খোকাভাই এবং মমতার কবিতাটার লাইন থেকে খোকাভাইকে ভেবে নিয়ে নিরুকে ভেবে নিয়ে গল্প কবিতা লিখেছি। কিন্তু তাদের সেই প্রেম বা নৌকাভ্রমন বা সাইকেল অথবা বাইকে ঘুরে বেড়ানো সেই ঘটনাগুলো তো বাস্তব থেকেই নেওয়া। মানে অন্য কোনো খোকাভাই এর অন্য কোনো নীরুর প্রেম কাহানী বসিয়ে দিয়েছি খোকাভাই আর নীরূর ঘাড়ে।

সেই প্রেম কাহানীগুলো যার সেই নায়করাজ রাজ্জাক বোস্টন থাকে। ;)

আল্লাহ রে একলব্য ভাইজান আমাকে সামনে পেলে তো মনে হয় খামচি দিত!

৩২| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৩৮

মিরোরডডল বলেছেন:


আপু তোমার কোন গল্পই কখনও মনে হয়নি সম্পূর্ণ নিজের জীবনের কাহিনী। কেনো হবে!
একজন লেখক লেখিকা কতরকম গল্প লেখে। এটা কি কখনও সম্ভব সেগুলো সব তার নিজের! একদম না।

এই লেখাটা শুধু লেখা ভেবেই পড়েছি। আগেই বলেছি এই প্রেমকাহিনীতে কোন টুইস্ট ছিলোনা। ভেরি কমন, গতানুগতিক কিশোরবেলার প্রেম, একসময় বিচ্ছেদ এবং অন্যকথাও বিয়ে। কিন্তু তোমার লেখার নিজস্ব ভঙ্গিমায় এতো সুন্দর বর্ণনা ছিলো, তাই পড়তে ভালো লেগেছে। তবে এটা মনে হয়েছিলো সেই মফস্বল শহরের বাড়ির বর্ণনা এবং কিছু চরিত্র হয়তো ছোটবেলার দেখার স্মৃতি থেকে লেখা, সেগুলো এক কথায় অসাধারণ লিখেছিলে তুমি।

প্রেমকাহিনীর চেয়ে ওগুলোই বেশি ভালো লেগেছিলো। প্রেমের বর্ণনাও ভালো লেগেছে সাইকেল চড়া, নৌকায় ঘুরে বেড়ানো, অনেককিছুই ছিলো ভালোলাগার সেটা লেখিকার ক্রেডিট। কল্পনাশক্তি প্রবল।

আমার একটা প্রিয় গান শেয়ার করি। এই গান আগেও অনেক শুনেছি কিন্তু তোমার এই সিরিজ পড়ার পর যখন গানের অন্তরাটা শুনি বৃষ্টিভেজা রাত, চিলেকোঠা, কেউ একজন ছাদে দাড়িয়ে, তখন তোমার লেখাটা মনে পড়ে :)






২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৫২

অপ্‌সরা বলেছেন: বাপরে!!

এই গানের মাঝেও আমার লেখা মনে পড়েছিলো তোমার!!!!!!!!

থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!

অনেক অনেক ভালোবাসা। :)

নৌকায় ঘুরাগুরি সাইকেল না হোক বাইকে চড়াচড়ি কিন্তু অন্য এক নিরুপমার প্রমাখ্যান ছিলো। হা হা

৩৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৫০

একলব্য২১ বলেছেন: তোমার এই গল্পের প্লট যশোর। সেটা কি তোমার আদতেই মামা বাড়ি (গল্পে দাদা বাড়ি)। আর সেই বাড়ি সিড়িটা।

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৫৫

অপ্‌সরা বলেছেন: গল্পের প্লট যশোর। হ্যাঁ সেই বাড়িটাকে ভেবেই এই গল্পের সকল কিছু লেখালিখি। সেই বাড়ির বর্ণনা। চিলেকোঠা ছাঁদ সবই সেই বাড়িটাকে ভেবেই।

সিড়িটাও জ্যান্তব সত্য।

কত স্মৃতি কত গান ঐ সিড়িতে গাঁথা আছে। কিন্তু এই বাড়ি ভেঙ্গে ফেলার প্লান হচ্ছে। এই জুনে শেষবারের মত হয়ত সেখানে যাবো। সিড়ি উঠোন খিড়কী দোর কাঁঠের জানালা দরজা, খিল সে সবের ছবি তুলে আনবো।

৩৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:০০

একলব্য২১ বলেছেন: আসলেই ঐ বাড়ির চিলেকোঠায় কেহ থাকতো। যদি কেহ থেকেও থাকে, তার সাথে কি তোমার কোন অনুরাগ ছিল।

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:০৮

অপ্‌সরা বলেছেন: না কেউ থাকতো না।

হা হা কোনো ভূতের সাথেও কোনো অনুরাগ ছিলো না। কিন্তু খোকাভাইকে আমি বসায় দিলাম ঐ চিলেকোঠায় একদিন।

তারপর থেকে সে থাকতো। :)

৩৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপ্‌সরা,




আপনার স্বভাবসিদ্ধ চপলতায় গপ্পের পেছনের গপ্পো নিয়ে যা লিখলেন তা অমীমাংসিত রমণীর মতোই অমীমাংসিত রয়ে গেছে। অনেকের ধারণা যেখানে, আপনার গল্পগুলো আপনার জীবনেরই কাহিনী কিনা সেখানটা রমণীদের বিনুনীর মতো পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে অমীমাংসিতই রাখলেন। ও রকমের খোকাভাই আর মমতা তো অনেকই থাকে সংসারে। তাদের গল্পটাও মোটামুটি একই রাস্তায় চলে। মমতারা খোকাভাইদের আরও বড়, আরও সুন্দর হতেই বলে। কিন্তু তখনই সেটা আলাদা হয়ে ওঠে যখন সে গল্পটা নিজের সাথে অনেকটা মিলে যায়। আর তাতেই রচিত হয় "সে কোন বনের হরিণ ছিলো আমার মনে"র মতো এক বেদনাময় একটি প্রেমের উপাখ্যান।

একলব্যর মন্তব্যে জানা গেলো "খোকাভাই" বাস্তবেই আছেন আর যদ্দুর মনে করতে পারি "নিরুপমা" আপনারই আর একটি নাম। দু'য়ে দু'য়ে চার মেলাতে দোষ কি ? হয়তো কিশোরের সেই গান - " ওগো, নিরুপমা/ করিও ক্ষমা/ তোমাকে আমার ঘরণী করিতে পারিলাম না/ পারিলাম না যেন কিছুতেই....."র মতো হয়েছে বলেই গল্পটির জন্ম। আর এটাই মনে হয় "গল্পের পিছনের গল্প"। :( :)

সন্দেহ নেই, আজাইররা এই সন্দেহ! :P



২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০২

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা তার মানে তুমিও একলব্যের মতই বলবা ইহাই আমি আর উহা আমার খোকাভাই। ছিলোই ছিলো। হা হা হা ওকে ওকে তোমরা তাই ভাবলে ছিলোই ছিলো। কিন্তু এই যে আমাকে চপল ভাবো দুত্তু ভাবো বুঝে দেখো খোকাভাইদের কপালে শেষ মেষ কি জুটেছিলো। গল্পে যাহা আছে তাহাই। হা হা আবারও অমীমাংশিত কে মীমাংশিত বানাতেই হেলেপ করিলাম। :)

একলব্যর মন্তব্যে জানা গেলো "খোকাভাই" বাস্তবেই আছেন আর যদ্দুর মনে করতে পারি "নিরুপমা" আপনারই আর একটি নাম। দু'য়ে দু'য়ে চার মেলাতে দোষ কি ? হয়তো কিশোরের সেই গান - " ওগো, নিরুপমা/ করিও ক্ষমা/ তোমাকে আমার ঘরণী করিতে পারিলাম না/ পারিলাম না যেন কিছুতেই....."র মতো হয়েছে বলেই গল্পটির জন্ম। আর এটাই মনে হয় "গল্পের পিছনের গল্প"। :( :)



হাসছি আর হাসছি।
যাহা খুশি তাহা ভাবো আমি পেছনের সত্যি কথাটা বলে দিসি। আমার কোনো দোষ নাই কিন্তুক! :P

৩৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঈদ মুবারক অপ্সরা।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০৮

অপ্‌সরা বলেছেন: ঈদ মুবারাক! :)

৩৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৭

একলব্য২১ বলেছেন: "গল্পের পিছনের গল্প" এই সিরিজে ব্লগারদের কাছ থেকে যে ধরনের response পাচ্ছ, তাতে তুমি কি সন্তুষ্ট। এই সিরিজের কয়টি পর্ব হতে পারে।

এই সিরিজ কেন লিখছ।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩৪

অপ্‌সরা বলেছেন: এখন আমি ছবি আঁকছি। :)

ব্লগারদের কাছে থেকে রেসপন্সের কোনো আশা ভরষা সন্তুষ্টি অসন্তটির জন্য লিখছি না।

তোমার জন্য লিখছি ভাইয়ু! :)

৩৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:০৫

একলব্য২১ বলেছেন: আমি তখন ক্লাস এইট কি নাইনে পড়ি। শংকের লেখা একটি বই হাতে পাই। স্বর্গ মর্ত পাতাল। তিনটি উপন্যাস মিলে একটি বই। তার মধ্যে একটি উপন্যাস ছিল "জন অরণ্য"। সত্যজিৎ রায় এই উপন্যাস নিয়ে একটি ছবি বানিয়ে ছিল। আমার জীবনে দেখা শ্রেষ্ঠ ছবিগুলো মধ্যে অন্যতম। উপন্যাস আর ছবি ভালো লেগেছিল এই জন্য সে তা ছিল একদম কাঠখোট্টা সত্য নির্ভর।

view this link

২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:২০

অপ্‌সরা বলেছেন: আমারও সব লেখাই সত্য নির্ভর! :(



শুধু ১% মিছা কথা!!!!!!!! :P


এবার আরও একটা সিরিজ লিখবো। সেই সিরিজে নায়ক নাম্বার ওয়ান শয়তানের লাঠি, পাঁজির পাঝাড়া, নাম্বার ওয়ান জোচ্চোর.....নায়িকা আবার তার ৩ গুন! :)

৩৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৩৫

একলব্য২১ বলেছেন: আমি তোমার লেখার ভক্ত। যাইই লিখবা তাইই পড়বো।

এবার ঈদ সংখ্যা দিচ্ছ সামুতে। তোমার সিগনেচার পোস্ট।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৩২

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা গুড বয়!

হ্যাঁ ইনশাল্লাহ দেবো। :)

যদিও আমি অনেক বিজি আছি! :(

২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪৮

অপ্‌সরা বলেছেন:

আপাতত একটা ছবি দিলাম! :)

৪০| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৪৩

একলব্য২১ বলেছেন: ঈদ মোবারক।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩

অপ্‌সরা বলেছেন: ঈদ মুবারাক!! কি করলে ঈদের দিনে?

আমি খানাপিনা দিয়ে টেবিল সজ্জা, তারপর সাজুগুজু, তারপর বেড়াবেড়ি তারপর ছবি তুলাতুলি তারপর ঘুম। :)

৪১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৫৪

একলব্য২১ বলেছেন: অনেক দিন পর প্রিয় ছবি বেশ কিছু ভিডিও ক্লিপ দেখছিলাম।

view this link

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩

অপ্‌সরা বলেছেন: আমিও দেখলাম তোমার প্রিয় ছবি।

আহারে বেলা বোস ! :(

৪২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




গল্পের পিছনে লেখকের কি গল্প থাকে তা আমরা জানি না। তবে যে গল্পই থাকুক সেটাও যে একটা
গল্পই হবে তা হলফ করে বলা যায় । গল্পের পিছনে যে গল্পই থাকুক তার অবিকল নকল বলার জন্য
গল্প লেখক যে কলম হাতে নেই নাই তা ধরেই নেয়া যায়। সে নীজ অভিরুচি-অনুসারে কত কী বাদ দেয়,
কত কী রাখে। কত বড়কে ছোট করে, ছোটকে বড় করে তোলে। সে আগের জিনিসকে পিছে আর পিছনের
জিনিসকে আগে সাজাতে কিছুমাত্র দ্বিধা করে না। বস্তুত তার কাজই গল্প বলা ,ইতিহাস লেখা নয়।তবে এখানে
দেখা যায় যতার্থ গল্প বলা ও ইতিহাস লেখা দুটোই হয়েছে একসাথে।

লেখকের জীবন চলার পথে ঘটনার ধারা ঘটেই চলে , আর ঘটমান সময়ে নতুন গল্পও তৈরী হয়। দুয়ের
মাঝে যোগ থাকলেও পিছনের গল্প এক নাও হতে পারে । তাই, কোন লেখকের গল্পের পিছনে আর কি
গল্প আছে তা জানার বিষয়ে কৌতুহল কিছু থাকলেও তা জানার জন্য এই ব্যস্তময় জীবনে আমাদের তেমন
অবসর থাকে না। লেখকের বর্তমান গল্পের মধ্যেই আমরা দৃষ্টিপাত করি। সঙ্গতকারণে গল্পের পিছনের
কাহিনীর পুরাটাই থেকে যায় আমাদের অগোচরে।

যাহোক, লেখকের স্বহস্তের রচনায় গল্পের পিছনে থাকা ঘটনায় লেখকের জীবন/মননের নানা জায়গায়
যে নানা রঙ পড়েছে , তা অন্যের প্রতিবিম্ব নহে, সে-রঙ তার নিজের ভাণ্ডারের, সে-রঙ তাকে নিজের রঙে
রাঙ্গিয়েছে তার ইতিহাস জেনে বড়ই প্রীত হলাম।

শুভেচ্ছা রইল

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৩৭

অপ্‌সরা বলেছেন: তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী
আমি শুনি শুধু অবাক হয়ে শুনি.....


রবিঠাকুর গান শুনে লিখেছিলেন জানিনা

তবে তোমার মন্তব্য পড়লে আমার মনে হয়

তুমি কেমন করে এত সুন্দর মন্তব্য লেখো হে ভাইয়া


আমি মুগ্ধ হয়ে যাই!!!!!!

৪৩| ০২ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:১০

মেহবুবা বলেছেন: তোমার লেখায় চরিত্র সব এমন ভাবে বিচরণ করে যেন সত্যি এক একজন; অনেকটাই বিশ্বাসযোগ্য করে তোল। সে তোমার লেখার গুনে। হালকা করে সহজ করে লিখে দাও যদিও তার গভীরতা ঠিকই ধরা পড়ে। তোমার অনেক পড়া শোনা এবং সেসব মনে রাখতে পারা তোমার ভাবনাকে এগিয়ে দেয়। মনে হয় তুমি নিজেই টের পাওনি কখন একজন ভাল লেখক- কবি হয়ে গেলে!

আচ্ছা খোকা ভাই কি অপরিচিত, অচেনা কেউ? মোটেই না। আমার অসমাপিকা ধারাবাহিকে তথাকথিত খোকা ভাইকে (চাচাতো ভাইকে) যে বেশ একজন বিজয়ী বীর হিসেবে দেখিয়েছিলাম সেটা রঙ চড়ানো মন ভোলানো ! আসলে কোনো কোনো খোকা ভাইয়ের জীবনটা সত্যিই আর গোছানো হয় না; সবই নিয়তি। কোনো এক লীনা নিজের অগোচরে অনিচ্ছাকৃতভাবে কোন এক খোকা ভাইয়ের জীবনে অভিশাপ হয়ে থাকে ; কেবল লীনা ভাল মেয়ে বলে!

তোমার এই পোষ্ট চোখে পড়েছে আগেই, মন্তব্য করতে চেয়ে দেরী হোল।

০৯ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা মেহবুবা আপু! আমি নিজেও নিজের চেইঞ্জগুলো নিয়ে মাঝে মাঝে ভেবেছি। আমি প্রফেশনাল রাইটার না তবে হতে চাইলে মনে হয় ভালোই হত। এটলিস্ট নিজের কাছে সুখী হতাম।

কাল আমি একজন টিচারেকে বলছিলাম জানো ? আমার আসলে মিউজিক টিচার হওয়া উচিৎ ছিলো। সে বলে তোমার আসলে অনেকগুলো টিচার হওয়া উচিৎ ছিলো। হা হা
কিন্তু সব কিছু হওয়া যায় না। আমিও অনেক কিছু হতে চেয়েছিলাম অনেক কিছু নিয়ে আনন্দে থেকেছি।
কিছুই কি হইনি? আসলে ঐ টুকুই চেয়েছিলাম আমি বা ঐ টুকুই হওয়া যায়।

০৯ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৭

অপ্‌সরা বলেছেন: আচ্ছা খোকা ভাই কি অপরিচিত, অচেনা কেউ?



উত্তর- আমি জানিনা ...... :)


উত্তর- আরেকটা গানের লাইনও

আমি ভুলে গেছি তব পরিচয়
তবু তোমারে তো আজও ভুলি নাই .....

৪৪| ০৯ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১৪

অপ্‌সরা বলেছেন: এই যে গানটা

৪৫| ০৯ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি মনে হয় খোকা ভাইকে নিয়ে এই সিরিজটি পড়েছিলাম, তবে ফিনিসিংটা পড়া হয়নি, তবে আমি পড়ব বাকি টুকু।

নতুন আরেকটি সিরিজ শুরু করুণ, এবার আর খোকা ভাইকে নিয়ে নয়, 'খোকা' ভাইয়ের দিন শেষ 'যুবক' ভাইয়ের বাংলাদেশ!

গল্পের পিছনের গল্পটিও দূর্দান্ত!







০৯ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮

অপ্‌সরা বলেছেন: কোন যুবক ভাইকে নিয়ে লিখবো?

বলে দাও বলে দাও........

এখুনি লিখে ফেলি....... :)

৪৬| ০৯ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৪৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: কোন যুবক ভাইকে নিয়ে লিখবো?

ইয়ে মানে কবিতো এখানেই নীরব!

যেই যুবক ভাইকে নিয়েই লেখুন ব্লগাররা ঝাপিয়ে পড়বে।

০৯ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা আচ্ছা আচ্ছা লটারী করে দেখি কোনটারে তুলে আনা যায়। :P


তারপর একদম লিখতে বসে যাবো! :)

৪৭| ২৩ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৪৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আমি একবারও জানতে চাইনি ঘটনা সত্য না মিথ্যা আপনার না অন্যের, আমি যা ভাববার ভেবে নিয়েছি ...... আল্লাহ্‌ ভালোবাসা দেন, হয়ত এটাও এক রকমের পরিক্ষা, হয়ত উনি চান আমাদের মানব প্রেম যেন আল্লাহ্‌ প্রেম কে না ছাড়িয়ে যায়, কিন্তু এই পরীক্ষায় পড়াটাও খুব সম্ভবত আল্লাহর রহমত, অনেক কিছু বুঝবার আছে এতে......... আমারতো মনে হয় আল্লাহকে যারা তীব্র ভাবে ভালোবাসতে পারবে না মানুষকেও তারা ভালোবাসতে পারবে না।

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০৯

অপ্‌সরা বলেছেন: ভাইয়া কেমন আছো?

অনেকদিন কোনো খবর নাই তোমার।

৪৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার একলব্য ভাইয়ু তো এখন ব্লগ থেকে নিরুদ্দেশ আছেন। তিনি এখন কোথায় আছেন, কেমন আছেন তা জানেন কি? জেনে থাকলে জানান।

আপনার গল্পগুলোতে অন্যদের জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়তো কিছুটা থাকতে পারে, তবে তা নিশ্চয়ই খুবই কম। আমার তো মনে হয় প্রায় ৯৯.৫%ই আপনারই গল্প, যা আপনার কলম থেকে বেরিয়ে আসে।

আপনার লেখাগুলো জীবন থেকে নেয়া বলেই (নিজের এবং অন্যের) এবং মনের গহীন থেকে উঠে আসে বলেই (নিজের) সেগুলো এত সহজে পাঠককে আটকে রাখতে পারে। So fascinating and captivating! + +

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: "....অন্যের ঘটনা নিজের মতো করে লেখা একটা অসাধারণ প্রতিভা, যার স্বাক্ষর আপনি রেখেছেন আপনার চিলেকোঠার প্রেম ও সে কোন বনের হরিণ সিরিজে। চিলেকোঠার প্রেম অন্যের গল্প, নাকি মৌলিক গল্প, তা অবশ্য জানি না। সামনে হয়ত তার পেছনের গল্প লিখবেন। তবে, আপনার সিরিজ লেখার হাত অন্য লেখার মতোই সাবলীল" - একমত, এবং এটা আমারও কথা। +



২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:১৪

অপ্‌সরা বলেছেন: আমার একলব্য ভাইয়ুর নিরুদ্দেশের জন্য অনেক লেখাই মনে হয় আটকে গেছে।
আমি মনে হয় এরপর থেকে যতদিন যাই লিখবো ভাইয়াকে মনে পড়বে ততদিন ততবারই। জানিনা কোথায় কেমন আছে ভাইয়া। আমার খুব মনে হয় তার কোনো বিশেষ কারণ ঘটেছে। ফ্যামিলীতে কোনো সমস্যা হয়েছে। সে খুবই ফ্যামিলী ম্যান। এইভাবে হুট করে কিছুতেই হারিয়ে যাবার কথা না তার। কিন্তু এমন কিছু হয়েছে যে ভাইয়া আর আসতেই পারেনি।

আপনার গল্পগুলোতে অন্যদের জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়তো কিছুটা থাকতে পারে, তবে তা নিশ্চয়ই খুবই কম। আমার তো মনে হয় প্রায় ৯৯.৫%ই আপনারই গল্প, যা আপনার কলম থেকে বেরিয়ে আসে।
হা হা ভাইয়া সত্যিই হাসছি এই মন্তব্য পড়ে। উত্তর হয়ত হ্যাঁ নয়ত না তবে তাই যদি হয় তবে কতগুলো আমি বলোতো আমার এই একজীবনে!!! হা হা হা

আপনার লেখাগুলো জীবন থেকে নেয়া বলেই (নিজের এবং অন্যের) এবং মনের গহীন থেকে উঠে আসে বলেই (নিজের) সেগুলো এত সহজে পাঠককে আটকে রাখতে পারে। So fascinating and captivating! + +

হ্যাঁ অবশ্যই সে সব এই পৃথিবীর জীবননাট্যে ঘটে যাওয়া ঘটনাবলী নিয়েই......পাঠকের কতখানি কি হয় জানিনা ভাইয়া তবে আমার নিজেকেই এই লেখাগুলোর মধ্যে আটকে রাখার জন্যই লিখে চলি আমি।

৪৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: একলব্য২১ বলেছেন:... "আমার ডাক্তার দেখাইতে হইবো মনে হয়" - এ মন্তব্যটা পড়ে তো এখন ভয়ই হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত অসুস্থ হয়েই পড়লেন নাকি তিনি?
ডঃ এম এ আলী এর চমৎকার মন্তব্যটিতে + +। প্রতিমন্তব্যটিতেও!
জগন্ময় মিত্রের গানের লিঙ্কটা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। মন ছুঁয়ে যাওয়া গান, যতই শুনি, ততই ভালো লাগে।
নামটা যারই হোক, সেটা মায়াভরা একটি নাম- মমতা। তার উপদেশটাও কত সুন্দর, কত মায়ামাখা!

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৩৯

অপ্‌সরা বলেছেন: জানিনা ভাইয়ার কি হয়েছে। :(

কোন গানটা ভাইয়া?

ভুলে গেছি তব পরিচয় ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.