নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের বাড়িতে গৃহকর্মীদের মাঝে ঝগড়া বিবাদ, কৌতুক আনন্দ, লড়াই বড়াই, প্রেম বিবাহ, আত্মীয়তার বন্ধন কোনোটাই নতুন নয়। প্রায়ই তারা যেমনই বিবাদ কলহে মেতে ওঠে তেমনই দুদিন পরেই আবার গলায় গলায় গলাগলি। আমি খুঁজেই পাই না কোন মন্ত্রবলে তারা গলাগলি আর গালাগালিকে একই সুতোয় বেঁধে ফেলেছে কবে ও কখন। তবে তারা আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং আমি একশো কোটিবার স্মীকার করছি আমাদের জীবনের সকল সাফল্যে তাদের অবদানও কম নয়। আমাদের সকল আনন্দ বেদনা হাসি ও আনন্দে তাদের সহমর্মিতা, সমবেদনা ও ভালোবাসা জড়িয়ে থাকে। যাইহোক বলছিলাম সেই সব ইতিহাসের মাঝেই নতুন করে সুচিত আরেক ইতিহাস শিমুল ফুল ও রুপার দুলের গল্প।
শিমুল এক ২৫/২৬ বছরের ছেলে এই বাড়িতে ১৪/১৫ বছর যাবৎ আছে। এসেছিলো পুচকে এক ছেলে। গাড়ি ধোয়া, সিড়ি মোছা যার কাজ ছিলো সেই পুচকেই এখন হম্বি তম্বীতে একাই একশো হয়ে হয়েছেন এ বাড়ির রাত প্রহরী। তার আরও এক জমজ ভাই আছে এই বাড়িতেই। সেও পুচকে থেকে বুদ্ধিমত্তা আর আদব লেহাজের জোরে ড্রাইভিং শিখে হয়েছেন এই বাড়ির এক নং ড্রাইভার। একটা কথা কানে কানে বলি আমি যে সারাদিন গাড়ি চালিয়ে চালিয়ে মিউজিক ভিডিও বানিয়ে বেড়াই সেই ভিডিওগুলা কিন্তু এই শামীমই করে হা হা । অনেকেই আমাকে জিগাসা করে আমার ফটোগ্রাফার, ভিডিওম্যান কে। তো বাসায় আসমা সুফিয়ারা হলেও বাইরে মানে গাড়ি ডেরাইভিং মিউজিক ভিডিও এর একমাত্র ভিডিওম্যান এই মিঃ শামীম।
আমি যে কদিন আগে অস্ট্রেলিয়া গেলাম ফিরে এসে শুনি আমাদের মিঃ শিমুল নাকি প্রেমে পড়ে গেছেন আমাদের বাসার খুবই লক্ষীমন্ত কন্যা রুপামনির। প্রেম মানে এমনই প্রেম যে তাহারা দোহে এক না হইতে পারিলে ইহ জীবনই আর রাখিতে পারিবেক লাই। কিন্তু এইখানে বাঁধা তাহার একমাত্র জমজভাই শামীম। সে কিছুতেই রুপামনিকে তার ভায়ের বৌ হিসাবে মানবেই না। সারা বাড়িতে সে দক্ষ যক্ষ লাগিয়ে দিলো। রুপা আমার কাছে কাঁদো কাঁদো হয়ে এসে বললো, আফা আপনে আমাদের বিয়ের ব্যবস্থা করেন। আমি শিমুলবাইরেই বিয়া করমু। আমি তো হা, একেবারেই মাছি ঢোকা হা। চোখ গুলুগুলু করে তাকিয়ে রইলাম। মনে মনে অবশ্য বলিলাম- ব্রাভো। বাঘের বাচ্চা বাঘিনী রুপা। সাহসের বলিহারি যাই। এই না হলে তুই আজকের মেয়ে! আমাদের দেশে জন্মে গেছে সেই মেয়ে আজি কথায় না বড় হয়ে সকল কাজের কাজী...................
যাইহোক এই বিয়ে নিয়ে কুরুক্ষেত্র লেগে গেলো দুই ভায়ের মাঝে। আমাদের বাড়িতেই তখন রাম রাবনের যুদ্ধ। আর এই সীতা! মোটেও অবলা নহে তিনি স্বয়ংম্বরা যুদ্ধাংদেহী। ধেই ধেই করে তান্ডব নৃত্য নাচছেন। এমন দুঃসাহসী প্রেমিক প্রেমিকা বুঝি আজকের দিনেই দেখা সম্ভব। যাইহোক আমরা জানতে চাইলাম শামীম কেনো এই বিয়েতে রাজী নহ? শামীমের ভাষ্য তার ভাই মিঃ কুমার শিমুল কেনো ডিভোর্সী মেয়ে ও এক বাচ্চার মা রুপাকে বিয়ে করবে? তার ভায়ের উচিৎ আরেক মিস ওয়ার্ল্ড খুঁজে বের করে তাকেই বিয়ে করা? মিস এর বদলে মিসেস মানে পুরানো কারো মিসেসকে বিয়ে করা কেনো? ইহা সম্ভব নহে। কাভি নেহি!!!!!!!!!!! হতেই পারে না।
পারিবারিক সেন্টিমেন্ট ইগো ইমোশন। এসবের মাঝে আমি নেই। তবে হ্যাঁ তাহারা যা ইচ্ছে তাই করুক তাতেও আমার কোনোই মাথা ব্যথা নেই। গ্রীন ও রেড মিলিয়ে আমি ইয়েলো ফ্লাগ উড়িয়ে নিজের কাজে মন দিলাম। তাহারা সকলেই নানা পক্ষে অবস্থান নিলো।
অবশেষে শামীমের দলে কেউই রইলো না। শামীমের আগে এ বাড়িতে আসা ওস্তাদ ড্রাইভার হাসান, নৈশ প্রহরী, দিবা প্রহরীগন সহ আরও যত তাহাদের কলিগ আছেন সকলেই নায়ক এবং নায়িকার দলে। তারা সকল মহানুভব ব্যক্তিবর্গ। একজন এতিম মেয়ে ও তার মায়ের যদি সদ্বগতি হয় তবেই তারা খুশি। কাজেই সকল বাঁধা বিপত্তি উপেক্ষা করে তারা লুকিয়ে গিয়ে বিয়ে করে ফেললো এই শুক্রবারের আগের শুক্রবারে। যদিও শামীম রেগে মেগে টং সে ঘটনা জানার পরে। তবে আমি বলছি সেই মজার গল্পটা।
রুপা - আফা আমার মাইয়ার জন্য কয়েকটা গরমের জামা কিন্না দ্যাশে পাঠাইতে হইবো । আজ বিকালে ছুটি চাই।
আমি- সদা ভালোমানুষ হ্যাঁ করে দিলাম। স্বপ্নেও ভাবিনি সে এক নতুন নাটকের সূচনা করতে যাচ্ছে।
এইদিকে মিঃ শিমুল যে মিঃ আরবাজ চৌধুরীর কাছে তার মামার বাড়ি যাবার জন্য বিকেলবেলাতেই ছুটি চেয়েছেন সে খবর আমি জানতাম না। জানতে পেয়েই বললাম - সর্বনাশ হয়েছে। আরবাজ চৌধুরী তো চমকে উঠে লাফ দিলো। কিসের সর্বনাশ!
আমি- রুপামনিও ছুটি নিয়েছে। আরেকদিকে মিঃ শিমুলও!!! শামীমকে ফোন দেই ফোন দেই।
কিন্তু ততক্ষনে পাখি খাঁচা ভেঙ্গে উড়ে গিয়ে হয়েছেন অচেনা। যাইহোক কোনো পাখি উড়ে গেলে তারে ধরে এনে শেকল পায়ে দেবার মানুষ নই আমরা। পুরানো যাইবেক নতুন আসিবেক। ইহাই ইহজগত ও আমাদের বাড়ির নিয়ম। যাইহোক আমি ফোনটাও করলাম না।রাত ১১টা বাঁজতে চললো দুজনেরই ফেরার নাম নেই। যখন ফিরলো তখন নতুন নাটকের মিথ্যা ডায়ালগ। হেন হইসিলো তেন হইসিলো। তাই দেরী। আমাদের তাতেও কোনো মাথা ব্যথা নেই.........
কিন্তু রুপামনি কত আর লুকিয়ে রাখবে তাদের সেই নতুন এডভঞ্চারের আনন্দময় গল্পটা। অবশেষে সবচাইতে নিরাপদ ব্যক্তিটি তার আমাকেই মনে হলো। পরদিন বিকালে আমার কাছে এসে বললো-
- আফা। একটা কথা কইতে চাই।
- কি কথা?
-আমরা বিয়া করছি।
- আচ্ছা। তোমরা এডাল্ট। চাইলে বিয়ে করতেই পারো।
- আফা আপনেরা অনেক বালা কিন্তু শামীমভায়ের জন্য ভয় পাইতেসি।
- বিয়ে করেছো রিস্ক নিয়ে এখন রিস্কের মোকাবেলাও তোমাদেরকেই করতে হবে তাইনা? আমাকে বলছো কেনো?
- আফা তাইলে কারে বলবো?
- জানিনা
- আফা জানেন ওর দুলাভাই আমগো বিয়া পড়াই দিসে। এই দেখেন নাকের স্বর্ণের ফুল দিসে। হাতে ইমিটিশনের বালা কিন্না দিসে। ওর বইনে পোলাও, মাংস পায়েস রানছিলো। আফা শিমুল কইসে আমার মাইয়াডারে ঢাকা নিয়ে আসবে। আমরা কি নীচের ঐ রুমে থাকতে পারবো?
আমার একটু বিরক্ত লাগছিলো এইভাবে সবাইকে না জানিয়ে বিয়ে করে ফেলার জন্য। কিন্তু রুপার চোখে নতুন করে দেখা স্বপ্নের আশা ও অনিশ্চিততা দেখে আমার হৃদয় আদ্র হয়ে উঠলো। মনে পড়লো ও বলেছিলো ওর প্রথম বিয়ের পর স্বামী ও শ্বাশুড়ির অকথ্য নির্যাতন, অপমান ও বেদনার কথা। কি নিদারুন কষ্ট বুকে চেপে এক মাসের মেয়েকে নিয়ে বের হয়ে এসে দ্বারস্ত হয়েছিলো ভাই ভাবীর। কত লাঞ্ছনা, গঞ্জনা ও বেদনার ইতিহাস। কত কষ্টে মেয়েকে মায়ের জিম্মায় রেখে কাজ করতে চলে এসেছিলো ঢাকা শহরে। এইখানে কাজ করে যা টাকা পায় তাই বাড়িতে পাঠায়। মেয়েকে স্কুলে দিয়েছে। মেয়ের সাধ যতটা পারে পূরণ করে।
ভাবছিলাম কি করে বলবো ওকে যে নীচের রুমে থাকা যাবে না। এগুলো প্রায় সবই ব্যাচেলর গৃহকর্মীদের জন্য। অনেক কষ্টে বললাম-
- রুপা তোমরা একটা বাসা খুঁজে নাও। রোজ সকালে কাজে আসবে আর সন্ধ্যায় চলে যাবে। রুপার কানে সে কথা গেলো কি গেলো না জানিনা সে আমার এত টুকু আশ্বাস পেয়েই সব ভয় বেদনা ভুলে আবার তার আকস্মিক প্রাপ্তি আনন্দের স্মৃতিটুকুর রোমন্থনে মেতে উঠলো
- জানেন আপা শিমুলের মামী না অনেক বালো। সে আমাকে ফুন দিয়া কইলো কিরে মা কেমন আছিস? কবে আসবি? শিমুলের ভাগনা বলেছে মামী ঈদে কি আসবা?
নতুন পাওয়া স্বপ্ন, সন্মান, আদর, ভালোবাসা চিকচিক করছিলো ওর চোখে........... সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করলাম মনে মনে-
এবারে যেন সুখী হয় মেয়েটা, অতীতের পাওয়া সকল কষ্ট বেদনা আর অপমান ভুলে.............
এই লেখা লিখতে গিয়ে মনে পড়লো আমাদের বাড়ির সেই সিনডেরেলাকে
ছবিটা আমি এঁকেছি। যদিও এক সাইডে মুখটা একটু বেঁকে গেছে। চুল দিয়ে পরে ঢেকে দেবো .............
আর এই ছুটির দুপুরে লেখাটা লিখলাম আমার মিররমনি আর একলব্য ভাইয়ুর জন্য।
তোমরা দুজন গিফট নিয়ে আসো শিঘ্রী ওদের জন্য .............
০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮
অপ্সরা বলেছেন: সফল আর ব্যর্থ এই নিয়েই সারা পৃথিবী চলছে আর এরা তো আছে আমাদের ক্ষুদ্র পৃথিবীতে।
এখন তারা সারাক্ষন সংসার সাজানোর জল্পনা কল্পনায় রত। কাল সন্ধ্যায় বলছে, আমার মাথার বালিশটা কিন্তু আমি নিয়া যাবো। তাই নিয়ে আমার আসমা ঝগড়া লাগায় দিলো। কেন নিবি কেন? আমাদের আরও লোকজন আছে না? সে বলে এইডা আমি নরম বালিশ ছাড়া শুইতে পারিনা তাই আফার থেইকা চাইয়া নিসি......... ব্যাস দুজনের লেগে গেলো আবার......
২| ০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনার জীবনের গল্প পড়তে চাই বড় রহস্যময়ী মনে হয় আপনাকে ( রহস্যের ইমু হইবেক )
০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০
অপ্সরা বলেছেন: এখনও কি আমার রহস্যময়ী খেতাব দূর হলো না! আমি তো অনেকখানিই রহস্যের বাইরে এসে গেছি ভাইয়া।
আর কত রহস্যের বাইরে বের হতে হবে বলোতো?
আমার জীবনের গল্প আর কি জানতে চাও?
আমিই নিরুপমা, আমিই বরুণা, আমিই কঙ্কাবতী আমিই কি যেন কি যেন সব তো নিজেরই তালগোল পাঁকিয়ে গেলো হা হা
৩| ০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: প্রাসাদের ন্যায় এক বাড়িতে স্বপ্নে দেখ এক রাজকন্যাকেই কেবল চিনি আমরা ( রাজকন্যা ইমু হইবেক ) ।
০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৫১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আমার কিন্তুক দোষ নাই ভাইয়া!!!
এই স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা বানায় দিসো আমাকে আমার আর মর্ত্যে নামার উপায় নাইক্কা।
তাইলেই স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবে।
স্বপন যদি মধুর এমন হোক সে মিছে কল্পনা জাগিও না আমায় জাগিও না
৪| ০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রথম ঘটনাটা ১৯৮১ সালের। আমাদের বাসায় একটা মেয়ে গৃহকর্মী ছিল। বয়স হবে ১৫ বছরের মত। আমাদের পরিবারের সদস্যের মতই অনেকটা হয়ে গিয়েছিল। আমাদের বাসায় আমার মায়ের অফিস থেকে একটা পিয়ন টাইপের ছেলে মাঝে মাঝে আসত কাজের প্রয়োজনে। তার বয়স হবে ২২/২৩/২৪ বছর। আমার নানী আমাদের সাথে থাকতেন। একদিন নানী আমার মাকে জানালেন যে তিনি এই পিয়ন আর আমাদের এই মেয়ে গৃহকর্মীকে একসাথে বাথরুম থেকে বের হতে দেখেছেন। আমার আম্মা অফিসে অভিযোগ করতে বাধ্য হলেন। অফিস থেকে কড়া নির্দেশ আসলো এদের ধরে বিয়ে দিয়ে দিতে হবে। তাই হোল। অফিস থেকে কয়েকজন লোক আসলো। ছোট খাটো বিয়ের অনুষ্ঠান আমাদের বাসাতেই করা হোল। মেয়ের জন্য 'মালা' শাড়ি কেনা হোল। এই মালা শাড়ির ব্যবসা করে এখন আনোয়ার গ্রুপ এখন হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। এরা এখন গ্রুপ অব কম্পানিজের মালিক। এছাড়া বিয়ের জন্য সম্ভবত 'তিব্বত' কোম্পানির স্নো কেনা হোল। আরও অনেক কিছু কেনা হোল ( যেমন আলতা, পাউডার ইত্যাদি) মেয়ের জন্য এবং ছেলের জন্য। এখন ভালো মত মনে নেই। আমরা বিয়ের অনুষ্ঠান বেশ উপভোগ করলাম। ছেলে মেয়েকে আয়নায় মুখ দেখানো হোল। আরও কিছু হাসি তামাশা হয়েছিল, বিয়েতে সাধারণত যা হয়ে থাকে। বিয়ের সকল আনুষ্ঠানিকতা পূর্ণ হোল। মেয়ে চলে গেলে তার স্বামীর সাথে।
কিছু দিন ভালো কাটলেও পরে শুনেছি এই মেয়ের উপর বিভিন্ন ধরণের নির্যাতন হয়েছে ছেলে এবং তার আত্মীয় স্বজনদের দ্বারা। তখন ব্যাপারটা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। বিয়ে টিকেছিল কি না কিংবা কত দিন টিকেছিল এখন মনে করতে পাড়ছি না। এই মেয়েটার বাড়ি ছিল বগুড়া। একবার সে যমুনা নদীতে ডুবে যায় নৌকা ডুবির কারণে। ১৮ মাইলের মত সে সাঁতার কেটে, পেট ভর্তি পানি খেয়ে, বমি করে কোন রকমে বেচে গিয়েছিল। বাঁচার জন্য নিজে থেকে বমি করে পেটের পানি বের করে ফেলত বারবার ঐ সময়। আমাদেরকে সেই কাহিনী বলত।
এই কাহিনী আপনার পোস্টের সৌন্দর্য নষ্ট করলে মুছে দিতে পারেন।
এদের জন্য কিছু টাকা জাকাত হিসাবে দিয়ে দেন যেন নতুন সংসারের প্রয়োজনীয় জিনিস তারা কিনতে পারে। বার বার আপনার কাছে চাওয়ার চেয়ে আপনি কিছু টাকা দিয়ে দেন।
০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০০
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া
নীচের লিঙ্কের সুমীর পোস্টটা পড়ো।
এদেরকেও আমরা যতখানি পারা যায় দেবো। কিন্তু জানোই তো ইহাদের কলিগদের মাঝেও এত পলিটিক্স বালিশ নিয়েও যুদ্ধ করে।
৫| ০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৫১
কামাল১৮ বলেছেন: গরিবের চাওয়া পাওয়া খুবই সীমিত।সেটা পেলেই তারা হাতে স্বর্গ পায়।
০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০২
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া।
তবুও এত স্বপ্ন এত সাধ আহ্লাদ কিভাবে ভেঙ্গে যায় গল্পগুলো শুনে হৃদয় ভেঙ্গে যায়।
৬| ০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: বাস্তব জীবনের ছোট বড় ঘটনাবলী নিয়ে বেশ জমে উঠছে ব্লগ। তা আপুনি তুমি কেমন আছো?
০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৭
অপ্সরা বলেছেন: আমি এখন ভালো আছি।
লাস্ট ফ্রাইডে থেকে গরমে জ্বর এসে গেছিলো।
৭| ০৯ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: গর্মি জ্বর আসলেই খুব সাংঘাতিক গতকাল সারাদিন বিছানায় শুয়ে ছিলাম শরীর ব্যাথা নিয়ে। পরশুদিন থেকে লেবু পানি থেরাপি চলছে। আজ কিছুউটা ভাল ফিল করছি।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:২২
অপ্সরা বলেছেন: জানিনা আমার গর্মী জ্বর কিনা আসলে। সমস্যা হলো আমি জ্বর ১০২ হলেও প্যারাসেটামল খাই না।
কি যে ভয়াবহ মাথা ব্যাথা আর জ্বর ছিলো ভাইয়া। মোটমাট সব মিলিয়ে ৭ দিন পার করালো।
৮| ০৯ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এই গল্প আগেও পড়েছি আমি । তবে আমার একটা আপত্তি আছে । সারাজীবন কী এই একলব্য আর মিরোরডডলের জন্য লিখে যাবে ? আমার না হোক সাচু ভাইয়ের জন্য লিখো না হয় !!!
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:২৭
অপ্সরা বলেছেন: ঐ ইঁচড়ে কাঁঠাল এই গল্প তো জীবনে এই প্রথম লিখলাম। তুই পড়লি কেমনেরে???
এক্কেবারে দেখছি এক ফুস মন্তর ..............
ঐ ছেলেটা নাম কিরে তোর আমি বল্লাম ফুসমন্তর.......
মেঘ বালিকা রেগেই আগুন!
নাম কখনও হয় কি অমন!!!!!!!!!!!!
যাইহোক হা হা হা না সারাজীবন হয়ত লিখে যাবো না। কারণ সারাজীবনের যাদেরকে মনে হয়েছে তারা সবাই হারিয়ে গেছে টুপ টাপ চুপ চাপ। যতদিন মিররমনি আর শুভভাইয়ু থাকবে ততদিন লিখে যাবো। যেমন ফয়সাল ভাইয়াকে জিগাসা করেছিলাম ভাইয়া আর কতদিন কত বছর তুমি আমার জন্মদিনে পোস্ট দেবে? ভাইয়া বলেছিলো যতদিন পারি ততদিন। ভাইয়া ব্লগে আসে না শুধু ১৭ই আগস্ট এলেই ভাইয়ার এই কথাটা মনে পড়ে যায়।
আর ঠিক ঠিক এইবার একটা ইঁচড়ে কাঁঠাল নিয়ে লিখতেই হবে তোমার জন্য.......
সাচুভাইয়ার জ্বীন প্রেমিকা নিয়েও লেখা যেতে পারে সেটা হবে তাহার জন্য।
৯| ০৯ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
রুপা শিমুলের গাছে উঠে ফুল নিয়ে খেলা করলেই,জীবনা সুন্দর হিসেবে ধরা দিবে।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:২৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়া শিমুলগাছে তখন শিমুল ফুল লাল টকটক না হয়ে হবে শিমুলগাছে রুপার ফুল।
১০| ০৯ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,
অনেক আগেই মোবাইলে সামুর পেইজ দেখছিলাম। সেখানে অপ্সরা নাম প্রায় একদম প্রথম দিকে। ভাবছিলাম হঠাৎ অপ্সরার আবির্ভাব কেন। তবে কি এই নিকে নতুন লেখা আসছে! আবার জরুরী আলোচনার ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। বেশ খানিকটা সময়ের পর মোবাইলে সামুর পেইজে দেখলাম অপ্সরার নতুন লেখা। আর প্রথম কমেন্টে সাচু ভাই লিখেছেন যাদের নিয়ে লিখেছেন তাদের আগেই আমার পড়া, কমেন্ট আর লাইক। বুকটা ছ্যাৎ করে উঠলো। তর্জনী দিয়ে মোবাইলের স্ক্রিন টাচ করে লেখার নিচের দিকে চলে গেলাম। যা ভেবেছি তাই! আয়নাপুতুল আর আমার নামে উৎসর্গ। আয়নাপুতুলের কেমন reaction হয় জানি না। তবে আমার অবস্থা হয় ম্রিয়মাণ। অবনত মুখ। নেত্র মাটির দিকে। এত ঋণী করো না শায়মা আপু যার ভার বহন করতে কষ্ট হয়।
দেখি নিবর্হণ নির্ঘোষের প্রশ্নের উওরে কি বল।
ভীষণ ভাল লিখেছ। সাবলীল কিন্তু লেখার মান অনেক ভাল।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৩০
অপ্সরা বলেছেন: কত জনকেই ঋণী করেছিলাম তারা ঋণ না শোধ করেই চলে গেছে। হারিয়ে গেছে। তুমিও হয়ত একদিন যাবে। ঋণী হয়ে থাকো খোকা।
১১| ০৯ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: এই একলব্য২১ নিকটা আরেক রহস্য এই ব্লগে। খালি শায়মা ও ডল আপুর পোস্টে ইনি আবির্ভুত হন এবং কমেন্টের পর কমেন্ট করেন। কিন্ত আজতক ইনাকে অন্য আর কোন ব্লগারের পোস্টে যাইতে দেখলাম না।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৩১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আসলেই ইনি এক রহস্য তবে উনি আমাদের সম্পত্তি। নিজ দায়ে অবশ্য। যাইহোক রহস্যমানবীর তো রহস্য মানবই ভাই হবে তাই না????
১২| ০৯ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন লিখেছো। লেখার মান বিচারে দশে দশ। পাঠককে আটকে রাখার শক্তি আছে এটাতে।
শিমুল ফুল রুপোর দুল
বিয়েকাণ্ড হুলস্থুল
তাই বুঝি এমন অঘুর বৃষ্টি
লাগছে ভীষণ ভালো
তোমার হাতে যাদু আছে প্রিয়তমা
তোমার এই সৃষ্টি,
আমায় কেমন মুগ্ধ করে দিল..
গল্প লেখা প্রতিযোগিতা হলে সেখানেও সেরা দৌড়ে থাকবে যদিও ব্লগে অনেক শক্তিশালী গল্পকার আছেন।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৩২
অপ্সরা বলেছেন: কি বলো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
গল্প মানে প্রেমের গল্প লেখার প্রতিযোগীতা হলে আমি ১ নং বিচারক আর প্রেমকাব্য লেখার প্রতিযোগীতা হলে তুমি ২ নং বিচারক তাই না???
১৩| ০৯ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একলব্য আপনাকে বড় ভালোবাসে।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: তুমি যাকে ভালোবাসো। স্নানের ঘরের বাস্পে ভাসো তার জীবনে হাসি....... হা হা কেনো তুমি বুঝি আমাকে ভালোবাসো না???
তবে একলব্যভাইয়ু আমার একনিষ্ঠ ফ্যান। আর তুমি দুই নিষ্ঠ মানে শুধু আমাকেই না আরও অনেককেই বাসোতো তাই ...........
১৪| ০৯ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
দেখি ঢাবির প্রশ্নের উওরে একলব্য২১ কি বলে
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: কত কিছু বলেছে পুচ্চি.....হা হা
১৫| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:০৫
মিরোরডডল বলেছেন:
আপু তোমার পেইন্টিং সুন্দর হয়েছে।
এখন বল শুনি,
আমিতো এলাম এই সেদিন, আর শুভও খুব বেশিদিন না।
প্রশ্ন হচ্ছে, তার আগে তুমি কাদের জন্য লিখতে।
তাদের কথা একটু বল, তারা নিশ্চয়ই আর এখন একটিভ নেই সামুতে।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: এটা আমার জেন্টেঙ্গেল ময়ুরীকন্যা আর্ট। নাই কাজ খই ভাঁজ মানে জ্বর নিয়ে বসে বসে এঁকেছি। মুখের আদল ঠিক করতে হবে। তারপর ঠিক করে ছবিটা বদলে দেবো।
এখন বল শুনি,
আমিতো এলাম এই সেদিন, আর শুভও খুব বেশিদিন না।
প্রশ্ন হচ্ছে, তার আগে তুমি কাদের জন্য লিখতে।
তাদের কথা একটু বল, তারা নিশ্চয়ই আর এখন একটিভ নেই সামুতে।
ঠিক তাই কত হারিয়ে যাওয়া মুখ মানে নিক মনে পড়ে যারা একদিন আমার অনেক কাছের অনেক প্রিয় মানুষেরা হয়ে ছিলো। কেউ কেউ নীরবে নিভৃতে হারিয়ে গেলো। কেউ কেউ দুঃখ পেয়ে কেউ কেউ বিবাদে জড়িয়ে। কেউ কেউ চির প্রিয় রয়েই বিদায় নিলো।
রিয়াজ শাহেদ ভাইয়া, কালপুরুষভাইয়া, মনজুরুলভাইয়া, হিমালয়ভাইয়া, ফেরারী পাখি আপু, শ্রাবনসন্ধ্যা আপু কত শত মানুষের জন্যই লিখতাম আমি। সবাই হারিয়ে গেলো। খুব রিসেন্টলী হারালো আমার প্রিয় ভাইয়া জেসনভাইয়া যার নিক ছিলো কি করি আজ ভেবে না পাই। ভাইয়া খুবই অসুস্থ্য তবে ব্লগ থেকে হারালেও ভাইয়ার সাথে কথা হয়েছে আমার। আরও কত শত মানুষ।
এইতো কোভিডের আগ পর্যন্ত জিনিভাইয়া। আমার গুরু। যার কাছে আমি শিখেছি জীবনের মানে ভাবনার পরিবর্তন। জিনিভাইয়াই আমার একমাত্র একজন যার বুদ্ধিমত্তায় বিস্মিত হয়েছিলাম আমি। আমাদের সবার থেকে আলাদা নিজের মগজ খাঁটিয়ে ভাবতে পারা মানুষ আমি খুব কমই দেখেছি। বলতে গেলে দেখিইনি। জিনিভাইয়াও হারিয়ে গেলো। জীবনের প্রয়োজনে এমন অনেককেই হারাতে হয়।
তারপর এই যে শার্দূল তার জন্যও লিখতাম আমি। প্রিয় বন্ধু আমার। কেউ কেউ কখনও হারায় না। কোনো না কোনো ভাবেই জড়িয়ে থাকে লতার মত। শার্দূল আমার তেমনই একজন। এমন এক উন্নত শির অসাধারন ভালো মানুষ আমি আসলেও কখনও দেখিনি আমার ইহজীবনে।
১৬| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:২৯
একলব্য২১ বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই,
ভীষণ ব্যস্ততার মধ্যে আছি এখন। তারপরেও আপনার কমেন্টের উওর দেওয়ার জন্য লগ ইন করলাম। আমি একজন অতি সাধারণ পাঠক। ব্লগে আসি মূলত আমার কৌতূহল আছে সেই জাতীয় লেখা পেলে পড়ি বা কারো লেখা ভাল লাগলে পড়ি। কিন্তু সাধারণত কমেন্ট খুব একটা করি না এই নিক দিয়ে। যদিও আমি একলব্য নিক দিয়ে শায়মা আপু আর মিরোরডলকে কমেন্ট করি কিন্তু এরা সহ আরও কয়েকজন আমার আসল পিতৃ প্রদও নাম জানে এবং সেই নামে প্রায়শই সম্বোধনও করেন। আর তাতে আমার কোন আপত্তিও নেই। এই নিকে আমি আমার নিজের ও আমার পরিবারের ক্ষুদ্র সদস্যের অরিজিনাল ছবিও বেশ কয়েকবার এদের ব্লগে শেয়ার করেছি। আজও আরও একটা ছবি শায়মা আপুর ব্লগে শেয়ার করার ইচ্ছা পোষণ করি যদিও একটু বড় সাইজের ছবি আর সামু যদি সাপোর্ট করে।
আরও আছে আমি সামুতে আসি নীরবে নিভৃতে লেখা পড়ে চলি যাই। কেমনে কেমনে শায়মা আপু লেখার খপ্পরে পড়ে কমেন্ট চক্করে পড়ে গেছি তা নিজেও জানি না। একই কথা মিরোরডলের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। শায়মা আপু "চিলেকোঠার প্রেম" গল্প পড়ার পর কমেন্ট ও কমেন্টের উওরে উনার সাথে পরিচয়। তারপর থেকেই চলছে এই আড্ডা বা প্যাঁচাল। চেষ্টা করছি এই চক্কর থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসতে। কিন্তু পারছি না, তবে চেষ্টা জারি আছে।
বাই দ্যা ওয়ে আমার আরও একটা নিক আছে সেই নিকে খুব প্রয়োজন হলে আমি লেখককে প্রশ্ন করি। দু-চারদিন আগেও একজন লেখককে প্রশ্ন করেছিলাম সেই নিক দিয়ে।
আর আমি লেখালেখি করি না বা আমার সেই ক্ষমতা নেই।
ধন্যবাদ ঢাবিয়ান। শুভেচ্ছা রইলো।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হি হি তুমি আমার একনিষ্ঠ পাঠক।
যারে এক জীবনে ভালোবেসে ভরবে না মন ভরবে না.........
হা হা হা হা হা হা হা হা একলব্যভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! এই গানা শুনে আবার টেবিলের নীচে ঢুকে যেও না ........
হা হা হা হা হা মিররমনি মনে হয় হাসতে হাসতে মরেই যাবে আজকে।
১৭| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৩
একলব্য২১ বলেছেন:
শায়মা আপু,
গত রোজায় ঈদে ক্ষুদে আমার ওখানে ছিল। এই ঈদের আমার কাছে আসার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: ক্ষুদেকে তুমি যে কত্ত ভালোবাসো পিচ্চু!!!!!!!!! এই কারনেই সে তোমাকে ছাড়া ঈদ করতেই চায় না।
তার চেহারায় একটা জেন্টেলম্যান ভাব আছে আমার মনে হয় সে খুবই ভদ্র একটা বেবি।
১৮| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুধু অপ্সরা বা মিরর নয় একলব্য২১ ভাই কিন্তু আমার পোস্টে মাঝে মাঝে আসেন। আমার গানের পোস্টগুলিতে উনি আমাকে বেশ কয়েকটি ভালো গানের খবর দিয়েছেন। উনি গান খুব ভালোবাসেন এবং অনেক বিরল কিন্তু ভালো গানের খবর রাখেন। গানের ব্যাপারে ওনার ভালো দখল আছে বলে আমার মনে হয়। ওনার মাও গান পছন্দ করেন বলে ওনার কাছে শুনেছি।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১:০৫
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ মাঝে মাঝে যায় একটু আর কি। এত বেশি না তবে....
১৯| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৫
একলব্য২১ বলেছেন: রোজার ঈদের তোলা ছবি আমার ওখানে।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১:০৬
অপ্সরা বলেছেন: এবারের ঈদেও তুলে দিও আরেকটা পিচ্চু চাচুর পিচ্চু ভাতিজার পিকচার!!!
২০| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:১১
শাওন আহমাদ বলেছেন: ভালো থাক নিখাদ ভালোবাসারা।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১:০৭
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ অনেক অনেক দোয়া তাদের জন্য। তোমাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া।
২১| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লেখাটা পড়লাম, অনেকটা জোর করেই, কেন যেন আমার কাছে লেখাটা তত উন্নত ও আকর্ষণীয় মনে হয় নি। আশা করি মাইন্ড করবেন না আমার কথায়।
শিমুল ও রুপার জন্য শুভ কামনা থাকলো।
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০১
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া
আমার শুরু থেকে এই পর্যন্ত তুমি আমার গুরু। সে কথা কি আমি কখনও অস্মীকার করেছি? তোমার মতামত নিয়ে আমি মাইন্ড করবো এত বড় গাধা আমি মোটেও নহি।
এই লেখা শুধু আমাদের বাসার একটা ঘটনা যা এমনি এমনি লিখেছি শুধুই মনের কথা লেখার জন্য। তবুও আমার সেটা নিয়েও আরও ভাবা উচিৎ ছিলো। কিন্তু কেনো লিখেছি জানিনা। মানে হুট করে কেনো লিখেছি জানিনা ভাইয়া। আরও চিন্তা করে লিখে সবার চোখ দিয়ে পানি পড়িয়ে দিতে পারতাম আর একটু সচেতন হলে।
যদিও আমি একটু বিরক্ত এমন বেক্কলী কর্মকান্ডে কিন্তু রুপার পাওয়া কিছু হয়ত ক্ষনিকের সন্মান ভালোবাসা এই ব্যাপারটা নিয়ে তার আনন্দ ও ভালোলাগা যা আমি ওর চোখে দেখতে পাই তার যথার্থ ভাষা ও বাক্যের প্রয়োগ আমি করতে পারিনি কিন্তু করতে চেয়েছিলাম।
২২| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:১০
শার্দূল ২২ বলেছেন: তোমার জীবন কিংবা তোমার চারপাশের সব কিছু রোমাঞ্চকর। তোমার জীবন যাপন জমিদারদের মত, তোমার ভাবনা গুলো গগনচুম্বি। তোমার গল্প কবিতা ছবির মত সুন্দর। আমার মত সমান্তরাল জীবনের মানুষ গুলোর কাছে এমন গল্প আনন্দের খোরাক এত কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু আমি এমন লেখায় কি বলবো কি বলা উচিৎ খুজে পাইনা, তাই তোমার পোষ্টে আমার কমেন্ট একদম কম হয়। আমি নীরবে পড়ে আনন্দ নিয়ে পালাই। আজকে ইচ্ছে করছে একটা গরুর রচনা লেখার এখানে।
আমি পোষ্টের বিপরীতে মন্তব্যে বেশি করি তুমি জানো, আগে শিরোনাম দেখি তারপর বিস্তারিত । বেশির ভাগ মন্তব্যে হয় শিরোনামে নিয়েই। তোমার লেখার বিপরীতে যাবার কোনো অপশন থাকেনা। আর তুমি দেশ রাজনীতি ধর্ম নিয়ে বলোনা খুব একটা, যদিও তোমার মেধা এসবে অনেক বেশি। কে জানি তোমার কানে কানে বলেছে বুদ্ধিমান মানুষ কথা কম বলে। কথা যে বেশি বলে সে বাচাল, একদম ভুল শিক্ষা দিসে তোমাকে যেই দিসে। কারণ কথা বলতে পারাও একটা গুন যা সবার থাকেনা।
আর তুমি মনে হয় এই পৃথিবীতে একটা শত্রু রেখেও মরতে চাওনা, তাই সবার সাথে ডাল ভাত কর্মসূচিতে নিজেকে নিয়োজিত রাখো সব সময়। সব সময় ঘটনার মধ্যেখানে নিজের অবস্থান, তোমার নিজের লেখা এই গল্পের মতই।
এত শুভাকাংক্ষি দিয়ে কি করবে?
সবার কাছে ভালো থাকা মানুষ গুলো কিন্তু আর্টিফিসিয়াল হয়। জানোতো।
জীবন থেকে নেয়া গল্প লিখবে বেশি, ভালো হয় তোমার এমন লেখা গুলো। তোমার জীবনতো আমাদের মত সাধারণ না, অসাধারণ জীবনের অসাধারণ সব গল্প আমাদের উপহার দাও আমরা কিঞ্চিৎ সুখ আহরণে আবেগি হই।
শুভ কামনা সব সময়
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৮
অপ্সরা বলেছেন: শার্দূল ২২ বলেছেন: তোমার জীবন কিংবা তোমার চারপাশের সব কিছু রোমাঞ্চকর। তোমার জীবন যাপন জমিদারদের মত, তোমার ভাবনা গুলো গগনচুম্বি। তোমার গল্প কবিতা ছবির মত সুন্দর। আমার মত সমান্তরাল জীবনের মানুষ গুলোর কাছে এমন গল্প আনন্দের খোরাক এত কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু আমি এমন লেখায় কি বলবো কি বলা উচিৎ খুজে পাইনা, তাই তোমার পোষ্টে আমার কমেন্ট একদম কম হয়। আমি নীরবে পড়ে আনন্দ নিয়ে পালাই .........
শার্দূল মিররমনি আর একলব্য কিন্তু আজ সত্যিই বুঝবে তুমি আমার কত বড় একজন ......... কি বলোতো!!! হা হা হা
আমি পোষ্টের বিপরীতে মন্তব্যে বেশি করি তুমি জানো, আগে শিরোনাম দেখি তারপর বিস্তারিত । বেশির ভাগ মন্তব্যে হয় শিরোনামে নিয়েই। তোমার লেখার বিপরীতে যাবার কোনো অপশন থাকেনা। আর তুমি দেশ রাজনীতি ধর্ম নিয়ে বলোনা খুব একটা, যদিও তোমার মেধা এসবে অনেক বেশি। কে জানি তোমার কানে কানে বলেছে বুদ্ধিমান মানুষ কথা কম বলে। কথা যে বেশি বলে সে বাচাল, একদম ভুল শিক্ষা দিসে তোমাকে যেই দিসে। কারণ কথা বলতে পারাও একটা গুন যা সবার থাকেনা।
কি যে বলো যখন আমার বাক্য ছোটে কিছু পরে তাকায় দেখি আমি একাই বকবক বক্তা আর সবাই শ্রোতা। মানুষ যে পিছে আমাকে কি বলে আল্লাহ জানে। অবশ্য তোমার মত প্রিয়জনেরা মনে মনে কি বলে জানো? আমি শুনি শুধু অবাক হয়ে শুনি...
আর তুমি মনে হয় এই পৃথিবীতে একটা শত্রু রেখেও মরতে চাওনা, তাই সবার সাথে ডাল ভাত কর্মসূচিতে নিজেকে নিয়োজিত রাখো সব সময়। সব সময় ঘটনার মধ্যেখানে নিজের অবস্থান, তোমার নিজের লেখা এই গল্পের মতই।
এত শুভাকাংক্ষি দিয়ে কি করবে?
শার্দূল আমার হিডেন শত্রুর অভাব নেই। হিডেন নিন্দুকেরও। তবুও নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভালো।
সবার কাছে ভালো থাকা মানুষ গুলো কিন্তু আর্টিফিসিয়াল হয়। জানোতো।
সে আমিও একটু আর্টিফিসিয়াল আছি। তুমি তো জানোই.....
জীবন থেকে নেয়া গল্প লিখবে বেশি, ভালো হয় তোমার এমন লেখা গুলো। তোমার জীবনতো আমাদের মত সাধারণ না, অসাধারণ জীবনের অসাধারণ সব গল্প আমাদের উপহার দাও আমরা কিঞ্চিৎ সুখ আহরণে আবেগি হই।
শুভ কামনা সব সময় .......
আচ্ছা তাই হবে.....
২৩| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৩৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমি যা সাহস করে বলতে পারিনি @ঢাবিয়ান তা বলে দিল অবলীলায়
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১০
অপ্সরা বলেছেন: তোমার আবার সাহসের অভাব!!!!!!!!!
এত বড় মিছা কথাও আমাকে বিশ্বাস করতে হবে!!!!!!!!!!
২৪| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার আঁকা ছবিটা বেশ সুন্দর হয়েছে।
তবে মুখের দুই পাশই চুল দিয়ে ঢেকে দিলে কষ্ট করে আর মুখ আর অতি লম্বা নাক আঁকতে হতো না। আমাদেরকে ছোটবেলায় ক্লাসের শিক্ষক একটা কুকুরের ছবি আঁকতে বলেছিল। আমি এইভাবে একেছিলাম।
বলেন তো কুকুরটা কোথায়?
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১২
অপ্সরা বলেছেন: আমি ছবিটা আজ সকালে ঠিক করেছি। এক পাশে চুল এগিয়ে দিলাম আরেকপাশে ময়ুরের পালকটা আরও একটু একে দিলাম।
কুকুরটা আঁকতে গিয়ে বসায় রাখতে পারলে না তাই কুকুর পালায় গেলো।
কুকুরটা এখন আমাদের বাসায়।
তুমি খেতে দাও না তাই পালায় এসেছে।
২৫| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরোরডডল এই ভোর রাত পর্যন্ত জেগে আছে কেন??!! ঘুমাতে যেতে বলেন না কেন??
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১২
অপ্সরা বলেছেন: আজ ছুটি তাই কাল রাত জেগেছিলো আর কি এটাই মনে হয় আমার।
২৬| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১:০৪
মিরোরডডল বলেছেন:
খুব রিসেন্টলী হারালো আমার প্রিয় ভাইয়া জেসনভাইয়া যার নিক ছিলো কি করি আজ ভেবে না পাই। ভাইয়া খুবই অসুস্থ্য তবে ব্লগ থেকে হারালেও ভাইয়ার সাথে কথা হয়েছে আমার।
খুব খারাপ লাগলো জেনে।
ভালো লাগার মতোই, কি মজা করে ইনস্ট্যান্ট ছড়া লেখে।
কি হয়েছে ওর? এখন কেমন আছে?
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১৭
অপ্সরা বলেছেন: কিডনী এবং আরও নানা কিছু নিয়ে ভাইয়া অনেক দিন যাবৎ ই ভুগছেন। এত মজার একটা মানুষ এবং জ্ঞানী একজন মানুষ কিন্তু সব সময় ভাইয়া অনেক অসুস্থ্য ছিলো। কাউকেই কখনও বুঝতে দিত না।
এখন নীরবে নিভৃতে আছেন। অসুস্থ্যতার কারণে অনলাইনে আসতে পারেন না তেমন।
২৭| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
জিনিভাইয়াও হারিয়ে গেলো।
হারিয়ে গেলো বলতে ব্লগ থেকে চলে গেছে?
ব্লগ নিক কি?
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২৬
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ ব্লগে যখন ছিলো তখন ভাইয়া স্টুডেন্ট ছিলো। ভাইয়া আবার ডাবল মাস্টার্স। সারাদিন ব্লগে থাকতো দেখে আমি অবাক হয়ে গেছিলাম। পরে জেনেছিলাম ভাইয়া তখন মাস্টার্স করছিলো ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে। তারপর পরীক্ষা, পাস কর, জবের জন্য খুঁজাখুঁজি জীবন যুদ্ধে লড়াই এ নেমে পড়া।
এরপর ভাইয়ার জব হলো ব্লগ লেখাও কমে যেতে লাগলো। আসলে ভাইয়া লেখালিখির চাইতেও যুক্তি তর্ক মতামতে অসাধারণ বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক ছিলো। তুমি যদি ভাইয়াকে চিনতে তো বুঝতে ভাইয়া অন্য আর সবার থেকে একদম আলাদা। ভাইয়া আমাদের মত না। ভাইয়া একজন ভবিষ্যতের মানুষ। সব সময় তার চিন্তা ভাবনা ১০/১২ বছর এগিয়ে থাকে। তাই বর্তমানে একটু অসুবিধা হয়ে যায় আর কি।
তবে ভাইয়া এখন একটু থিতু হয়েছে। মন দিয়ে জব করছে। সংসার করছে। খুব রিসেন্টি ভাইয়ার একটা ফুলের মত বেবিও হয়েছে।
কিন্তু ভাইয়া মনে হয় এই ব্লগটার কথা ভুলেই গেছে।
ভাইয়ার মাঝে একই সাথে দুইটা মজার দিক আছে কিংবা ছিলো একই সাথে ১০০% কাইন্ড এবং একই সাথে ১০০% নির্দয়। হা হা হা .........
পুরোটাই নতুন রকম কোনো মানুষ ভাইয়া। যার তুলনা ভাইয়া নিজেই।
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
অপ্সরা বলেছেন: অপস ভাইয়ার ব্লগ নিকই তো বলা হলো না।
তার নিক ছিলো জেন রসি।
২৮| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ২:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপ্সরা ,
মাদার তেরেসা হওয়ার চান্সটা কম বুদ্ধির কারনে হারালেন। রূপা বেগম যখন নীচের সার্ভেন্টস কোয়ার্টারের রুমে থাকতে চেয়েছিলো তখন তা মঞ্জুর করলেই মাদার তেরেসা বা ফ্লোরেন্স নাইটিঙেল হতে পারতেন। অবশ্য বাড়ীর নিয়ম বলে একটা কথা তো থাকে, তাইনা ? ব্যাচেলর'স কোয়ার্টারে তো আর ফ্যমিলি রাখা যায়না ! সেক্ষেত্রে আপনি ওদেরকে ছাদের চিলেকোঠা বরাদ্দ দিতে পারতেন। তাতে ফ্রিতে ছাদে শিমুল ফুলও ফোটা দেখতে পেতেন আর মাঝ রাতে আকাশে রুপালী চাঁন।
ছবির মুখটা বেঁকে গেছে তো কি হয়েছে ? চুল দিয়ে ঢাকতে হবে কেন ? মাথায় হিজাব আর মুখে নেকাব পড়িয়ে দিন। ফেলুদার সাধ্যও নেই যে, ছবি দেখে আপনাকে চিনতে পারবে........
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া চিলেকোঠা বরাদ্দ দিয়ে লিখতে পারতাম আরেকটা চিলেকোঠার প্রেম তাই না??? হা হা হা হা
ভাইয়া ছবিটা ঠিক করে ফেলেছি।
কিন্তু এই ছবির মেয়েটা আমি নাকি!!!!!!!!!!!!!!
আমার মুখ কি বাঁকা!!!!!!!!!!!!! চোখ কি ট্যারা!!!!!!!!!!!! নাক কি ডাইনীবুড়ি!!!!!!!!!!!!!
২৯| ১০ ই জুন, ২০২৩ ভোর ৪:৩৫
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: আমাদের কাজের মেয়ে মর্জিনার খুব অসুখ করেছিল, দীর্ঘ দুই/তিন মাস সে একা এক ঘরে ছিল, আমাদের কারো সে ঘরে প্রবেশ নিষেধ ছিলো, অনেক পরে জেনেছিলাম তাঁর কি অসুখ ছিল আর কেনইবা ছোটদের তাঁর ঘরে যাওয়া নিষেধ ছিল, এক করুন পরিবেশ হয়েছিল যে রাতে মর্জিনা চিৎকার দিয়ে প্রসব বেদনায় কাঁদছিল। তাঁর পরের ঘটনা আরো করুন।
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৪০
অপ্সরা বলেছেন: আহারে বেচারী!
এমন সব ঘটনা তো সত্যিই চিন্তার বাইরে.......
৩০| ১০ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৯:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: এতো দেখতেছি বিশাল প্রেম কাহিনী । যাক অবশেষে যে ভালোবাসা সফলতায় রূপ নিয়েছে এটাই সব থেকে আনন্দের ব্যাপার যদিও বিয়াশাদি হইলে ভালোবাসা শ্যাষ হইয়া যায় তারপরেও আনন্দের ব্যাপার ।
১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৪২
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আমিও এটাই ভাবছিলাম।
কদিন পরের গল্পও লিখবো ভাবছি!
তবে সোনাবীজ ভাইয়া বলে দিয়েছেন এরপরের গল্পটা তেমন করেই লিখবো মানে যেনতেন ভাবে না মন দিয়ে!!!!!!!!!!
৩১| ১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: শায়মা আপু!!
ছবি আঁকাটা অনেক সুন্দর হয়েছে। গল্পের প্রথমে তো পড়ে হাসতে হাসতে আমি শেষ। তোমার উপস্থাপনাটা মারাত্মক ছিল!! শেষের অংশটুকু কেমন জানি একটু ইমোশনাল মনে হল। তবে পড়ে খুব ভালো লেগেছে।
অনেকদিন পরে তোমার পোস্ট পড়লাম। ব্লগে আবারো ফিরে এসেছি!! ব্লগে আমাকে তোমরা খুব মিস করেছো সেটা বুঝতে পেরেই তাড়াতাড়ি চলে এলাম!!
শুভেচ্ছা আপা
- দেয়ালিকা বিপাশা
১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:২৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা দেয়ালিকা আপুনি!
অনেক অনেক ভালোবাসা।
ব্লগে এতদিন ফেরোনি কেনো বলোতো?
৩২| ১০ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: এর আগে ত্রিশ জন মন্তব্য করেছেন।
আমি একত্রিশ নম্বর।
নতুন করে আমি আর কি বলব?
তবে কোনো কাজে একই লোককে দীর্ঘদিন রাখা ঠিক না। সে যত ভালো বা সৎ হোক না কেন?
১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪
অপ্সরা বলেছেন: সেই কথাও সত্য।
বেশি পুরোনো হলে বেশি চালাকি করতে গিয়ে অতি চালাকের গলায় দড়ি পড়ে। যেমনটা পড়েছে শিমুলের গলায় রুপা কিংবা রুপার গলায় শিমুল.....
৩৩| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৩১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: শায়মাপা টিকটিকি ব্লগে এতদিন আসেনি কারণ সে মাল্টি তো তাই !!
কয়টা নিক এক সাথে চালানো যায় বল ???
১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২
অপ্সরা বলেছেন: ওহ এই কথা!!!
নো প্রবলেম!
ট্রেইনিং দিয়ে দেবো।
৩৪| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: ব্লগে এতদিন ফেরোনি কেনো বলোতো? - আরে আপুনি আর বলোনা!! প্রথমে রোজা তারপরই ফাইনাল!! মানে ফাইনাল দিতে দিতে আমি নিজেই ফাইনাল হয়ে গেছি!! এইতো ৪ তারিখে শেষ হল পরীক্ষা!!
১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:০১
অপ্সরা বলেছেন: তুমি মনে হয় অনেক বেশি ভালো ছাত্রী। নির্বহনের মত মোটেও ফাকিবাজ নহ।
৩৫| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: শায়মা'পা
কাকে ট্রেনিং দেবে ? এই টিকটিকির তো মাল্টিতে তোমাকেও ছাড়িয়া যাবে
১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:০২
অপ্সরা বলেছেন: আমাকেও ছাড়াবে!!!
সামাল!!! নমষ্কার!!!
৩৬| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: শায়মাপা টিকটিকি ব্লগে এতদিন আসেনি কারণ সে মাল্টি তো তাই !!
কয়টা নিক এক সাথে চালানো যায় বল ???
@নির্বহণ নির্ঘোষ কত্ত বড় খারাপ!!! এই মিয়া আপনাকে কে বলছে আমি মাল্টি???? আপনাকে তো হাত পা বেধে শুরশুরি দেয়া উচিত নাইলে গাছের সাথে বাদুর এর মতো ঝুলিয়ে রাখা উচিত!! ফাজিল ব্যটা!! আর টিকটিকি কি হ্যাঁ??? চোখে কি ঠোসা পরেছে? ওই অত সুন্দর নামটা কি চোখে দেখেন না?? বেত্তমিজ ব্যটা
১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা নির্বহন ব্যাটা!!!!!!!!!!!!!!!! হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
৩৭| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৯
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: এই কথা!!!
নো প্রবলেম!
ট্রেইনিং দিয়ে দেবো। @শায়মা আপা - ছি ছি ছি আপা !! সাথে তাল মিলাও?????? এই বেটা হল এক নাম্বারের গিরগিটি!! এমন সোজা চাপটা বোনকে রেখে গিরগিটি মার্কা লোকের কবলে পড়ো না। তোমাকে কেমন ক্ষেপায় এই লোক জানো না??? আবার এর পুচকের সাথে যোগ দিচ্ছ?? তাও আমাকে নিয়ে?!!!!!!
১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:১৯
অপ্সরা বলেছেন: গিরগিটি টিকটিকি সব কিছুর ট্রেইনিং সেন্টার আছে আমার।
৩৮| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @দেয়ালিকা বিপাশা ,
আপনি যে মাল্টি এটা সবাই জানে
পারলে একটা সার্ভে করেন সবাই স্বীকার করবে এক বাক্যে আপনি মাল্টি ।
আর কেউ নিজের নাম দেয়ালিকা রাখে ? যারা দেয়ালে চড়ে বেরায় তারা রাখে
১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২০
অপ্সরা বলেছেন: তুমিও তো আরেক মালটিবাবা।
৩৯| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দেয়ালিকা কে টিকটিকি বলল কে? কার এতো বড় সাহস।
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: ওলে তুমি দেখি টিকিটিকিদের মহা রাজা!!!!!!!!!!!
৪০| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন:
দেয়ালিকা কে টিকটিকি বলল কে? কার এতো বড় সাহস।
এসে গেছেন টিকটিকির অভিভাবক !! হবু শ্বশুড় বলে কথা
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: হাহা টিকটিকির শ্বশুর তো টিকটিকি মহারাজা।
তাই বলে দেয়ালিকা আপুনি টিকটিকি না। সাড়ে ভাইয়া সত্যিকারের টিকটিকিদের মহারাজা।
৪১| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এই বেটা হল এক নাম্বারের গিরগিটি!! এমন সোজা চাপটা বোনকে রেখে গিরগিটি মার্কা লোকের কবলে পড়ো না।
ছিঃ আমি গিরগিটি না ডায়নোসর । আমি এখনও শিশু তো তাই গিরগিটি বলে ভুল হচ্ছে !!!
৪২| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তুমিও তো আরেক মালটিবাবা।
আমি আদি ও অকৃত্রিম
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮
অপ্সরা বলেছেন: আমাদের চোখকে ফাকি দেওয়া সম্ভব নহে।
৪৩| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আপনি যে মাল্টি এটা সবাই জানে
পারলে একটা সার্ভে করেন সবাই স্বীকার করবে এক বাক্যে আপনি মাল্টি ।
আর কেউ নিজের নাম দেয়ালিকা রাখে ? যারা দেয়ালে চড়ে বেরায় তারা রাখে
@ শায়মা আপু @ সাচু তোমাদের কাছে বিচার দিলাম!! নাইলে কিন্তু গঙ্গা যমুনা ভাসিয়ে দিবো
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: দেয়ালিকামনি নির্বহন মাকড়াসা। তাই এত দেওয়াল দেওয়াল করে।
৪৪| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: @ সাচু
দেয়ালিকা কে টিকটিকি বলল কে? কার এতো বড় সাহস।
- সাচু এই নির্বংশ আমাকে একা পেয়ে কি সব বলছে দেখেন!!!
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: একা কোথায় আমরা আছি না!!!!
৪৫| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @ শায়মা আপু @ সাচু তোমাদের কাছে বিচার দিলাম!! নাইলে কিন্তু গঙ্গা যমুনা ভাসিয়ে দিবো
মানে কী এই দুজনকে ভাসিয়ে দেবেন ? কী খতরনাক আপনি ?
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০
অপ্সরা বলেছেন: না না গঙ্গা যমুনায় ভেসে ভেসে দেয়ালিকামনি চলে আসবে ওপার বাংলা থেকে......
৪৬| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: - সাচু এই নির্বংশ আমাকে একা পেয়ে কি সব বলছে দেখেন!!!
বাপরে কী ড্রামা কুইন মেয়ে ,
- সাচু এই নির্বংশ আমাকে একা পেয়ে কি সব বলছে দেখেন!!!
বাপরে কী ড্রামা কুইন মেয়ে ,
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১
অপ্সরা বলেছেন: এক্কেবারে ড্রামা কিসের?
সিনেমা বানানো হবে। তোমার কি!!!
৪৭| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ দেয়ালিকা - কোন চিন্তা করবেন না নির্বংশের সাথে একটা দজ্জাল মেয়ের বিয়ে ঠিক করেছি। বিয়েটা শুধু হতে দেন, নির্বংশকে কান ধরে উঠ বস করাবে সকাল বিকাল। তখন এই সব টিকটিকি গিরগিটি কিভাবে বলে দেখবো। তবে আমি চাই নির্বংশ ভালো হয়ে যাক। তাকে একটা ৪০ ঊর্ধ্ব পাকনা মেয়ের সাথে বিয়ে দিয়ে দেব যে তাকে কোলে পিঠে করে পেলে পুষে মানুষ করবে। নির্বংশ আবার বেশী বয়সী মেয়েদের পছন্দ করে তো সেই জন্য।
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫২
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় নির্বংশকে সত্যিকারের নির্বংশ করার অভিলাস!!!!!!!!!!!
সাধে কি বলি তুমি কুটনাবুড়া~
৪৮| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @ দেয়ালিকা - কোন চিন্তা করবেন না নির্বংশের সাথে একটা দজ্জাল মেয়ের বিয়ে ঠিক করেছি। বিয়েটা শুধু হতে দেন, নির্বংশকে কান ধরে উঠ বস করাবে সকাল বিকাল। তখন এই সব টিকটিকি গিরগিটি কিভাবে বলে দেখবো। তবে আমি চাই নির্বংশ ভালো হয়ে যাক। তাকে একটা ৪০ ঊর্ধ্ব পাকনা মেয়ের সাথে বিয়ে দিয়ে দেব যে তাকে কোলে পিঠে করে পেলে পুষে মানুষ করবে। নির্বংশ আবার বেশী বয়সী মেয়েদের পছন্দ করে তো সেই জন্য।
সেই দজ্জাল মেয়েকে আমি বিয়ে করলে তো !!
আমি আমার চেয়ে সিনিয়রকে পছন্দ করি , নানীকে না তো !! আর টিকটিকি কিন্তু খুব স্বামী বাধ্য মেয়ে হবে , সে বিশ্বাস করে স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত
আশা করি আপনার ওর বিয়ে দিতে খুব বেগ পেতে হবে না ।
আর আমি তাকে টিকটিকি বলেই যাবো , নামটাই তো কেমন টিকটিকি মার্কা !!
৪৯| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নির্বংশকে চ্যাংদোলা করে ঐ দজ্জাল মেয়ের সাথে বিয়ে দেব। এক হাত ধরবে অপ্সরা আপু, আরেক হাত মিরোরডডল, এক পা ধরবে দেয়ালিকা আর আরেক পা ধরবো আমি। তারপর এই ছবির মত হবে অবস্থা। ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি।
ওয়ান, টু থ্রি ..........
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: আর তোমারে ধরবে কে ভাইয়ু!!!!!!!!
৫০| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭
মিরোরডডল বলেছেন:
হা হা হা ... সাচু এই জিনিস কোথায় পেয়েছে?
দারুণ ছবিটা
৫১| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ মিরোরডডল - নির্বংশের আরও কয়েকটা ছবি আছে। যেমন;
৫২| ১০ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহা!!!!!! কেয়া বাত সাচু কেয়া বাত!!! ছবিটা যা দিয়েছেন না?? একদম মনটা ফুরফুরে হয়ে গেছে!!
@নির্বহন
টিকটিকি কিন্তু খুব স্বামী বাধ্য মেয়ে হবে , সে বিশ্বাস করে স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত - মিয়া আপনার বাড়ির ঠিকানা দেন আপনারে পুলিশে ধরিয়ে দেব!
আপনি যে মাল্টি এটা সবাই জানে
পারলে একটা সার্ভে করেন সবাই স্বীকার করবে এক বাক্যে আপনি মাল্টি ।
আর কেউ নিজের নাম দেয়ালিকা রাখে ? যারা দেয়ালে চড়ে বেরায় তারা রাখে
- আমি মাল্টি তাই না??? সার্ভে করলে সবাই এক বাক্যে স্বীকার করে নেবে তাই তো??? ঠিক আছে চ্যালেঞ্জ এক্সেপ্টেড!!! এইবার তাহলে দেখা যাবে কত ধানে কত চাল!!
বাই দ্যা ওয়ে আমাদের শায়মা আপু চুপচাপ কেন?
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: শায়মা আপু কফ সিরাপ খেয়ে ঘুমাতে ঘুমাতে ঘুমাতে ঘুমাতে সকাল ৬ টায় উঠেছিলো!!!!!!!!!
৫৩| ১০ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ দেয়ালিকা - নির্বংশের এই ছবিটা দেখলে আপনার মন আরও ভালো হয়ে যাবে -
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া এটা কি তোমাদের আগের ছবি!!!!!!!!!!!!!
৫৪| ১০ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ দেয়ালিকা - নির্বংশের ভয়ে অপ্সরা আপু পলাইসে!!!!!
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: আরে ঘুমাই গেছিলাম তো!!!!!!!!!!!!
৫৫| ১০ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: হাহাহা দারুণ বলেছেন!!
৫৬| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:০৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: প্রথমত সাচু ভাই আমাকে এইভাবে আছাড় দেয়া অসম্ভব , কারণ ওজন আমার ১১২ !!
আর আপনি যাদের সাহায্য চাইছেন তার মধ্যে আয়নাবিবিকে পাবেন না নিশ্চিত ! শায়মাপা তো এত্ত সুঁচিবাই আছে যে আমার হাতই ধরবে না । আর শুঁটকিকে দিলেন আমার পা ধরতে ? সে আমার পা ধরে রাখলেও আমি দিব্যি দৌঁড়াতে পারবো । এবার বুঝুন তার অবস্থা কেমন আছে । বাকী আছেন আপনি ! এইবার হবে খেলা মুম হাহাহাহাহা !!
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৭
অপ্সরা বলেছেন: সাচুভাইয়া কি তোমার সাথে পারবে??? বুড়া শ্বশুর মানুষ!
৫৭| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:০৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: দ্বিতীয় ছবিটার সাথে আমার কোন মিল নেই !! আমার ভুঁড়ি নেই !! সত্যি বলছি নেই ।
আর আমি ছোটখাটো হাতিকে বিয়ে করবো না !! এবং তৃতীয় ছবিটাও আমার সাথে মেলে না কেন যেন মনে হচ্ছে তৃতীয়টার সাথে টিকটিকির মিল আছে !!
৫৮| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:০৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: - আমি মাল্টি তাই না??? সার্ভে করলে সবাই এক বাক্যে স্বীকার করে নেবে তাই তো??? ঠিক আছে চ্যালেঞ্জ এক্সেপ্টেড!!! এইবার তাহলে দেখা যাবে কত ধানে কত চাল!!
আপনি দেখে নিন আমি জানি ১০ কেজি চালে ৯ কেজি ৯০০ গ্রাম চাল হয় !!
৫৯| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ধুরু ভুল করেছি ১০ কেজি ধানে ৯ কেজি ৯০০ গ্রাম চাল হয় !!
১১ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১
অপ্সরা বলেছেন: মাথা দেখছি তালগোল পেকে গেছে.....
৬০| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত শিমুল ফুল আর রুপোর দুল এর গল্পটা চমৎকার হয়েছে। ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা কি সুন্দর করে গল্পে গল্পে বলে গেলেন! গল্পটা পড়ে আমাদের বাসারও গৃহপরিচারিকা এবং গৃহভৃত্যের মাঝে বিবাহ বন্ধনের কথা মনে পড়ে গেল। তবে সেটা তারা নিজেরা আয়োজন করেনি, আমরাই করেছিলাম। সেটা আজ থেকে বহু বছর আগের কথা। সেই থেকে তারা দু'জনে আজীবন কপোত কপোতীর ন্যায় সংসার করে গেছে এবং এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানকে সফলভাবে মানুষ করেছে। ২০২১ সালে কপোত কপোতী উভয়েই কভিডে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। কপোতী চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে নীড়ে ফিরে আসে, কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে কপোতটি আর ফিরতে পারেনি। হাসপাতালেই সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে।
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮
অপ্সরা বলেছেন: কোভিড তাদের কি সর্বনাশটাই না করলো!
৬১| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ নিবর্হণ - আপনার জন্য একটা কুস্তীগির মেয়ে পাত্রী ঠিক করেছি। সে ১৫০ কেজি ওজনের মানুষকে তুলে আছাড় দিতে পারে। নীচে তার ছবি দিলাম। পছন্দ হলে জানাবেন ;
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮
অপ্সরা বলেছেন: এটা মনে হয় নির্বহন ভাইয়ার পছন্দ হবে!
৬২| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: এই গল্প এবং প্রতিমন্তব্যগুলোতে লেখকের কোমল হৃদয়ের একটা পরিচয় মেলে।
একলব্য২১ সম্প্রতি আমার একটা পোস্টেও এসেছিলেন, তবে মন্তব্যে নয়, 'লাইক' তালিকায়।
১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা একলব্য শুধু আমাদের নিজস্ব সম্পত্তি ভাইয়া। শুধু আমাদের সাথেই থাকে। হা হা হা মাঝে মাঝে শুধু একটু আধটু এইদিক ঐদিক যায়!!!
৬৩| ১১ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৫২
জাহিদ অনিক বলেছেন: আহা! রূপা আর শিমুল তাহলে বিয়ে করে ফেলল! দারুন। কিন্তু বিয়ের পরেও রূপা কেন 'শিমুলভাই' বলে ডাকে?
ছবিটা সুন্দর হয়েছে। ইহা কি রূপার অবয়ব?
১১ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০০
অপ্সরা বলেছেন: আল্লাহ জানে কেনো ডাকে।
আর ইহা রুপার অবয়ব নহে ইহা অং বং অবয়ব!!!!!!!!!!!
মানে তারে আমি চিনিনা .......
৬৪| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৬
একলব্য২১ বলেছেন:
এইবার সামার vacation এ কি ধরনের নতুন গল্প উপন্যাস নিয়ে আসবা।
১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৮
অপ্সরা বলেছেন: ক্ষুদে কি তোমার কাছে?
মাথা নীচু করে কেনো? ছবি তুলতে চায়না নাকি!!!
কোথায় আছো তুমি? আজও বললে না?? এটা কি শীতে তোলা?
সামার ভ্যাকেশনে কোথায় থাকবো জানিনা। ফ্রি থাকলে আবার নতুন গল্প নিয়ে হাজির হবো
৬৫| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:২৪
একলব্য২১ বলেছেন: ডিসেম্বর মাসে তোলা। হু, ছবি তুলতে চাই না।
সামনের সপ্তাহে আসবে।
সিডনীতে থাকবা তাই তো।
১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা তুমি কোথায় থাকবা বলো তাইলেই আমি বলবো খোকা.......
৬৬| ১৩ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
মিরোরডডল বলেছেন:
শায়মাপু তোমার প্রোগ্রামের লিংক কিন্তু এখনও পাইনি।
১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:০৯
অপ্সরা বলেছেন: আমিও তো পাইনি!
কবে যে দেবে !!! এত্ত লেজি হলে চলে!!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যাদের জন্য লিখেছেন তারা পড়া বা লাইক দেয়ার আগেই আমি পড়লাম এবং লাইক দিলাম। আমাদের বাসাতে এই রকম দুইটা ঘটনা ছিল। একটা সফল আর আরেকটা ব্যর্থ।