নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কা কা কা কা

অনিগিরি

ভিজা বিড়াল

অনিগিরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মূত্র পানে কি রোগ মুক্তি সম্ভব!

২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:৫০



স-মূত্র পানে রোগ মুক্তি! তাও আবার আধুনিক যুগের আধুনিক সমাজে!

তা আবার যেন তেন রোগ নয় আলসার, পেটের পীড়া, স্তন টিউমার, জড়ায়ু সমস্যা জিভ ও গলার ক্যান্সার, হার্টের ব্লক এমনকি যৌবন ও ত্বকের সজিবতায় এবং চেহারার লাবন্য ধরে রাখতেও স-মূত্র পান টনিকের মত কাজ করে।

এটি আজকের আমাদের সময় পত্রিকার একটি প্রধান খবর! পড়তে পারেন এখানে !

কিন্তু ব্যপারটা কি আসলেই তাই! সত্যিই কি স-মূত্র পানে রোগ মুক্তি সম্ভব! কিছবৈগ্গানিক গবেষনায় অবশ্য মূত্রের মধ্যে কিছু হরমোনের অস্তিত্ব পাওয়া যায় যা মানূষের রক্তের সোডিয়াম লেভেল কমিয়ে রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। এরকম অনেক ধরনের হরমোন, মিনারেল এবং ভিটামিনের অস্তিত্ব মূত্রে বিদ্যমান থাকলেও এগুলো আসলে শরীরের অপ্রয়োজনীয় বিধায় মূত্রের মাধ্যমে বের হয়, সুতরাং এদের পুনরায় গ্রহন মোটেও যুক্তিসংগত নয়! আর মূত্রের প্রধান উপাধান হলো ইউরিয়া বা ইউরিক এসিড, যা একটি বিষাক্ত উপাদান! বাহ্যিকভাবে এটা ত্বক আর চোখের জন্য খুবি ক্ষতিকর এবং রক্তে এর মাত্রা খুব বেশি হলে শরীরের যেকোন ধরনের অঙ্গহানী ঘটতে পারে!

অথচ আদিকাল থেকেই মূত্র চিকিৎসা নামে স্ব মূত্র নিজের শরীরে মাখানো (যেকোন ত্বকরে সমস্যা সমাধানের জন্য) এবং স-মূত্র পান (সবধরনের শারিরীক সমস্যা সমাধানে) প্রচলিত ছিল! এমনকি বিভিন্ন ধর্মেও এর ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হয়েছে! ইসলাম ধর্মে কমপক্ষে ছয়টি ছহীহ হাদীসের বর্ননা পাওয়া যায় যেখানে রোগমুক্তির জন্য গাধার মুত্র পানের কথা বলা হয়েছে! বাইবেলে নাকি স্ব মূত্র পানের কথাও বলা আছে!

আর হিন্দু ধর্মেও এই ব্যপারে খুবি উৎসাহ দেয়া হয়েছে বলেই মনে হয়! চৈনিক (চীন) দেশের নাগরিকরাও নাকি এই ব্যপারে আদিকাল থেকেই খুবি ওস্তাদ! ন্যশনাল জিওগ্রাফি নিউজে এক আমেরিকানের ভিডিও পাওয়া গেল যে নাকি মহা আনন্দে স্বমূত্র পানের উপকারিতা বর্ননা করছে এবং পান করছে! তার মতে স্ব মূত্র পানে নাকি শারীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়!



প্রাচীনকাল থেকেই মূত্র চিকিৎসার নামে শরীরে মূত্র মাখানো (যেকোন ত্বকের সমস্য সমাধানের জন্য) কিংবা স্ব মূত্র পান (যেকোন শারীরিক সমস্য সমাধানের জন্য) প্রচলিত থাকলেও এর আসলে কোন বৈগ্গানিক ব্যখ্যা নেই এবং থাকার কথাও না! বরং মূত্র শরীরে মাখালে ত্বকের মারাত্বক ক্ষতি হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে! অতিরিক্ত মূত্র পানের ফলে রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমান বেড়ে যেতে পারে এবং এর ফলে শরীরের মূল্যবান অংগের চিরস্থায়ী ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে! শরীরের প্রায় সকল প্রকার মেটাবলিক বর্জ্য মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়, সুতরাং এই বর্জ্য পূনরায় শরীরে গ্রহন অনেক ধরনের মারাত্বক ক্ষতির কারন হতে পারে। আর কিডনি কিংবা মূত্রথলিতে যেকোন ধরনের ইনফেকশন থাকলেতো কথাই নেই!

সর্বশেষ এই বছরই ফেব্রুয়ারি মাসে বলিভিয়ায় গ্যব্রিয়েলা নামের এক ব্যক্তির রক্তে ইনজেকশনের মাধ্যমে মানূষের মূত্র প্রবেশ করানোর পর তার মৃত্যু হয় এবং এটাই স্বাভাবিক এবং বৈগ্গানিক সত্যি!

সুতরাং এই ধরনের মূত্র চিকিৎসার অপলাপ থেকে মূক্ত থাকাই মনে হয় আমাদের কাম্য হওয়া উচিৎ!!

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৬/-৬

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:১৩

পাপী বলেছেন: রুচিহীন।

২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:১৭

অনিগিরি বলেছেন: এই রুচিহীন কাজটাই অনেকে স্বযত্নে লালন করছে!! হায়রে দুনিয়া!!

২| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:১৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: ভাল লেখেছেন

যে দুইজন মাইনাস দিয়েছেন তারা মনে হয় মূত্রপানকারী ।

হেহেহেহে

যাই হোক ।

শুনেছি ভারতে গোমূত্র বোতলজাত করা হবে প্রক্রিয়াজাত করে ।


ব্যাপারটা ভিন্ন ধরনের হলেও বাস্তবে এর প্রভাব আছে ।

প্লাস

২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:২০

অনিগিরি বলেছেন: ধন্যবাদ! আমিও ঠিক বুঝলাম না মাইনাস দেয়ার কারন! মূত্র সেবনে যে বৈগ্গানিক কোন যুক্তি নাই সেটাইতো তুলে ধরার চেষ্টা করলাম!!

নাকি উনারা এর কোন ভাল দিক জানেন!!

৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:২১

রথে চেপে এলাম বলেছেন: ওয়াক থু..

২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩

অনিগিরি বলেছেন: ভারতের কয়েক মিলিয়ন লোক নাকি এখনো মূত্র চিকিৎসার উপর নর্ভর করে আর ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মেরারাজী দেশাই নাকি নিয়মিত..........করত!! কি করে সম্ভব??

৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৩৪

সাইফুর বলেছেন: সিম্পলি বলদ

২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪০

অনিগিরি বলেছেন: ধর্মের কাছে মানূষের অসহায়তা!! সবকিছুর মূলেই বিশ্বাষ বা ধর্ম!!

৫| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪১

নিম গাছ বলেছেন: বলেন কি বাইছাব! তাইলে তো কুনু সমস্যা দেহি না, যারা বিছানায় এই কামডা করে তাগো লাইগ্যা সুবিধা অইব।

২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪৩

অনিগিরি বলেছেন: তাই নাকি!! হা হা হা!!

৬| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪৪

অন্যরকম বলেছেন: যে দুইজন মাইনাস দিয়েছেন তারা মনে হয় মূত্রপানকারী ।

হেহেহেহে


হাহাপগে!

২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৫০

অনিগিরি বলেছেন: এভাবে না বলি আমরা!! হা হা হা !!

৭| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪৮

মনজু মজুমদার বলেছেন: মহাত্মা গান্ধী সাহেব নাকি এই কাম নিয়মিত করতেন।

২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৫০

অনিগিরি বলেছেন: তাই নাকি!!! শালার সবতো দেখি একেকটা চীজ!!

৮| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪৯

সিএইচকে বলেছেন: সাপ্তাহিক২০০০ এর গত দুই সংখ্যায় এ নিয়ে বিস্তারিত আছে।

২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪

অনিগিরি বলেছেন: কিন্তু এইসব অপচিকিৎসা নিয়ে এত পজিটিভ প্রচার ভাল না!! আমাদের মত গরীব দেশের মানূষ যাদের চিকিৎসা ব্যায় মেটানোর সামর্থ্য নাই তারা কিন্তু এইসব থেরাপি নিয়া আরো বিপদে পড়তে পারে!! কারন যারা রোগে কষ্ট পায় এরা কিন্তু অনেক কিছুই করতে পারে!!!

৯| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:০৪

আমি জমিদার বলেছেন: এখন তো মুত্র খায় কোন দিন দেখবেন মল-মুত্র মিক্স করে খাইতে ছে
ওয়াক থু..

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১০

অনিগিরি বলেছেন: আপনে জমিদার মানুষ, সব তো আপনেরাই খান!! আমজনতার উপায় কি??

১০| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:০৭

ডি এস এন হীরা বলেছেন: ভাইয়া, রোগ হলে ঔষধ কিনে খাবো, কয় টাকাই বা লাগবে... কিন্তু এইসব করা সম্ভব না। উফ... বিরক্তিকর। মাইনাস।

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩

অনিগিরি বলেছেন: রোগ হলে ঔষধ কিনে খাবেন এইটাইতো স্বাভাবিক!! আর এইসব করার জন্যতো আপনাকে কেউ বলছে না!! বরং সমাজের অবহেলিত মানুষের মধ্যে যেন এইসব অপচিকিৎসা না ছড়ায় সেইটাই বলতে চাইছি!!

১১| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১২

কোজাগরী চাঁদ বলেছেন: ইয়াক থু। হেডিং ছাড়া কিচ্ছু পড়িনাই। কাউকে মাইনাস দেইনা। দিতে ইচ্ছা হচ্ছে।

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১৫

অনিগিরি বলেছেন: পড়লে হয়ত মাইনাস দিতে ইচ্ছা হতো না!!

১২| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১৮

পথিক!!!!!!! বলেছেন: ছু ছি

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৩১

অনিগিরি বলেছেন: ছি ছি!!

১৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৫

মুঘল সম্রাট বলেছেন: ইসলাম ধর্মে আছে এই প্রথম শুনলাম। এটা সম্পুর্ন অবৈজ্ঞানিক এবং অধার্মাকি। ভাল লিখেছেন তবে ধর্মের রেফারেন্সটা পরিস্কার করা দরকার।

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৫০

অনিগিরি বলেছেন: In Sunni Islam, the Sahih Bukhari, quotes the Prophet Muhammad advocating drinking camel's urine as a medicine in several verse।

Sahih Bukhari Volume 7, Book 71, Number 590:
Narrated Anas: The climate of Medina did not suit some people, so the Prophet ordered them to follow his shepherd, i.e. his camels, and drink their milk and urine (as a medicine). So they followed the shepherd that is the camels and drank their milk and urine till their bodies became healthy. Then they killed the shepherd and drove away the camels. When the news reached the Prophet, he sent some people in their pursuit. When they were brought, he cut their hands and feet and their eyes were branded with heated pieces of iron।

Sahih Bukhari Volume 8, Book 82, Number 797:
“ Narrated Anas bin Malik: A group of people from 'Ukl (or 'Uraina) tribe—but I think he said that they were from 'Ukl came to Medina and (they became ill, so) the Prophet ordered them to go to the herd of (Milch) she-camels and told them to go out and drink the camels' urine and milk (as a medicine). So they went and drank it, and when they became healthy, they killed the shepherd and drove away the camels. This news reached the Prophet early in the morning, so he sent (some) men in their pursuit and they were captured and brought to the Prophet before midday. He ordered to cut off their hands and legs and their eyes to be branded with heated iron pieces and they were thrown at Al-Harra, and when they asked for water to drink, they were not given water. (Abu Qilaba said, "Those were the people who committed theft and murder and reverted to disbelief after being believers (Muslims), and fought against Allah and His Apostle").

১৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৯

জাবেদ ইয়াকুব বলেছেন: বুঝলাম কিনতু ধর্মের রেফারেন্সটা পরিস্কার করুন।

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৫০

অনিগিরি বলেছেন: উপরে করলাম!! দেখে নিন!!

১৫| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:০৯

মুঘল সম্রাট বলেছেন: অন্য ধর্ম গুলের রেফারেন্স কেন দিলেন না।

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:১৮

অনিগিরি বলেছেন: সব রেফারেন্স পাইলে কি ভাই একবার ট্রাই করবেন নাকি??


Just kidding.....

Some advocates believe that the Bible recommends urine therapy. A verse in Proverbs advises: "Drink waters from thy own cistern, flowing water from thy own well."

আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে নিচের লিংকে যেতে পারেন:
Click This Link

১৬| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:১৪

ডি এস এন হীরা বলেছেন: OMG... ধর্মে এতো নিষ্ঠুরতা আমার জানা ছিলো না। আমি সৌদি থাকি কিন্তু এমন সব ঔষধের কথা কখনো কেউ বলে নি। মন্তব্য করার সাহস হারিয়ে ফেলেছি। তবে বিষয়টি জানা থাকলো। লেখককে ধর্মের রেফারেন্সগুলোর জন্য এবং পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ। পোষ্টটি সেভ করে রাখলাম, হয়তো আরো বিষদভাবে জানাতে রেফারেন্সগুলো কাজে লাগবে।

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:২৩

অনিগিরি বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ!! আর আপনার এমনসব ঔষধের কথা জানা থাকার কথাও না!! কিন্তু সমাজের অবহেলিত মানূষদের কত হাজার রকমের অপচিকিৎসার স্বীকার হতে হয় এটা তারই একটা নমূনা!!

১৭| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: In Sunni Islam, the Sahih Bukhari, quotes the Prophet Muhammad advocating drinking camel's urine as a medicine in several verse।

সুন্নী ইসলামের টাইটেল দিয়ে আবার আলাদা হাদীস গ্রন্থ বেরিয়েছে নাকি ইদানিং? হাদীসটার ওয়েব লিংক দিলে খুশি হতাম।ধান্ধাবাজরা আবার হাদীস ম্যানিপুলেশনে পারদর্শী কিনা। আমার অতি অতি ক্ষুদ্র জ্ঞানে মূত্র জিনিসটা অপবিত্র (নাপাক), আর যে কোন অপবিত্র জিনিস পান করা ইসলামে নিষিদ্ধ।মদ পান করা যেমন নিষিদ্ধ, মদের ফোটাও নাপাক বলে প্রতিষ্ঠিত।

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৫

অনিগিরি বলেছেন: আপনি কি সুন্নি না শিয়া সম্প্রদায়ের, এইটা জানেনতো?? এইটুকু জানলে আশা করি সবই বুঝতে পারছেন!!
আর বোখারী শরিফ নিষ্চই চিনেন?? আর অইটা কি তাও আশা করি জানেন! সুতরাং কষ্ট করে একটু খুজে বের করে দেখেন!!

যদি সত্যিই থাকে তাইলে কি আপনে অইটা পান করা শুরু করবেন নাকি ধর্ম চেন্জ করবেন??

১৮| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৭

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মূত্র!!??

১৯| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:০৪

মুঘল সম্রাট বলেছেন: আপনিতো দেখি প্রচন্ড ধার্মিক লোক। সব ধর্মের খবরই রাখেন। ইসলাম ধর্মেরটা একটু বেশি রাখেন। ভালবেসে রাখেন না খোঁচা দেয়ার জন্য রাখেন জানি না। আর কোন ধর্মের রেফারেন্স দিবেন কি?

আপনার এই পোস্টের পরেও যদি ট্রাই করি তবেতো আর সাধারনের মধ্যে থাকলাম না, আপনি যাদের সচেতন করার চেষ্টা করছেন।

আমার জানা মতে ফেবারিট ধর্মগুলো বলে মুত্র নাপাক জিনিষ। আর সেই নাপাক জিনিস কোন প্রকার সংযোজন বা মোডিফিকেশন ছাড়া পানির মতো পান করে রোগ মুক্তি লাভ করবে। এটা কতটুকু ধর্মসম্মত আর কতটুকু বিজ্ঞান সম্মত ব্লগাররাই বলবেন।

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৮

অনিগিরি বলেছেন: বিজ্ঞান সম্মত নয়, তাতো বুঝলাম!! কিন্তু ধর্ম যে একে উৎসাহিত করেছে তাত মিথ্যা না ?? নাকি বলেন?? সুতরাং এটাকে আপনি ধর্মসম্মত হিসাবে মেনে নিতে পারেন!!
আর ধর্মসম্মত হলে কি সবাই দলে দলে...

২০| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:১৪

ডি এস এন হীরা বলেছেন: আপনি বলেছেন "অবহেলিত মানূষদের কত হাজার রকমের অপচিকিৎসার স্বীকার হতে হয় এটা তারই একটা নমূনা"

ধর্মিয় রেফারেন্স থাকলে মানুষ এককথায় এগুলো বিশ্বাস করে। এর জন্য তারা কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খোঁজে না, আর বলে তো বিশ্বাস করাতেই পারবেন না বরং আপনাকে নাস্তিক বলা শুরু করবে। অবহেলিত মানুষগুলোকে এমন অপচিকিৎসা হতে রোধ করা খুবি মুশকিল হবে শুধুমাত্র এমন ধর্মিয় রেফারেন্সগুলোর জন্য।

২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:২৮

অনিগিরি বলেছেন: ধন্যবাদ খুবি ভাল কথা বলার জন্য!! আমিও এটাই বলার চেষ্টা করছি!

২১| ২৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৮

মুঘল সম্রাট বলেছেন: ভাই প্রথমে আমার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিলেন এখন দেখছি দলে দলে...। এর পর আপনিসহ গ্লোবালি .......।

ভাই আপনি কত সনে চিল্লা দিছেন ? মনে হয় চিল্লার তেজ কমে গেছে। কোথায় চিল্লা দিছেন, কিছু এলাকা আছে প্রসিদ্ধ যেখানে সময় লাগাইলে বোনে যাওয়ার পসিবিলিটি বেশি। কত দিনের চিল্লা দিছেন ? ডোজের উপর যেমন ওষুদের কার্যকারিতা সময়ের উপর চিল্লার কার্যকারিতা।

ডি এস এন হীরা ভাইয়ের সাথে তাল মিলিয়ে বলছি। সবকিছুতে ধর্মের রেফারেন্স দিয়েন না। তাতে পোস্টের উদ্দেশ্য ব্যহত হবে।

হাদিসের কথা বলছি। হাদিসের অথিনটিকেশনের একটা ব্যাপার আছে। আপনার হাদিস বা ধর্মীয় রেফারেন্সগুলো কতটুকু খাঁটি তা কিন্তু খতিয়ে দেখা দরকার। আমরা কিন্তু হাদিস দেয়ার বা ফতোয়া দেয়ার ব্যাপারে খুবই পটু কিন্তু এর ইফেক্ট বা কার্যকারিতা আমাদের সমাজে কতটুকু এবং এর গ্রহনযোগ্যতা কতটুকু।

দয়া করে যা জানতে চেয়েছি তা পুঙ্খানুপুঙ্খ জবাব দিবেন।

২৯ শে মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

অনিগিরি বলেছেন: আমিত ভাই আপনের সব উত্তরই দিলাম, পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবেই দিলাম! কিন্তু আপনেতো আমার একটা কথারও উত্তর দিলেন না??

যাই হোক "সবকিছুতে ধর্মের রেফারেন্স দিয়েন না। তাতে পোস্টের উদ্দেশ্য ব্যহত হবে।" এই কথা আপনে কোন বিবেকে পাইলেন??
যারা মূত্র পান করে তারা ধর্মের নামেই করার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি এবং সবজায়গায় তাই হয়!! সুতরাং সবার আগে এই জায়গায় সতর্ক হওয়া সবচেয়ে জরুরী!! র্মের রেফারেন্সটাই সবচেয়ে জরুরী!!

হাদিসের বিশ্বাষযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করে গুনাহর ভাগিদার না হয়ে সত্যিটা জানার জন্য বোখারী শরীফ পড়লেই ভাল হয়!!

এখন ব্যক্তিগত প্রশ্ন বাদ দিয়ে পোষ্ট রিলেটেড প্রশ্ন থাকলে করেন!

২২| ২৯ শে মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মোঃমোজাম হক বলেছেন: যাদের কাম কাজ নাই তারা এই ফালতু মেটার নিয়ে লেগে থাকুন।

২৯ শে মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭

অনিগিরি বলেছেন: এইটাতো ভাই পুরান কথা! কথায় আছে না-কাজ নাই তো ব্লগ লেখ!!

২৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:০০

জাওয়াদ হাসান বলেছেন:
মূত্র তো শরীরের বর্জ্য পদার্থ, এইটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর বলেই তা শরীর থেকে বের হয়ে যায়। সেইটারে আবার শরীরে ঢোকানো তো গাধামি ছাড়া আর কিছুই হইতে পারে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.