নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কেন পাথরের চোখে সানগ্লাস...

আমি অবিশ্বাসী দেবতারে লাথি দিয়ে করি বিশ্বাসী কুকুরের পদচুম্বন! --------------------------- Nobody remains virgin, life f**ks everyone... !

এম হুসাইন

সূর্য যখন জাগায় ভুবন, পাখির শিষে ভোঁর, আমার কেন উদাস দুপুর, বিরহী প্রহর...! © All written articles are subject to copyright. আমার অনুমতি ব্যথিত লেখার কোন অংশ বা সম্পূর্ণ লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না। ----ব্লগের বয়স এক বছর দেখালেও নিয়মিত হয়েছি এই জানুয়ারি থেকে।

এম হুসাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হঠাৎ করে দৃশ্যপট বদলে গেল ( এই হলুদ সাংবাদিকতার যুগে একটি অসাধারন ও নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ)

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২০





রাজনৈতিক ভাষ্যকার: হঠাৎ করেই যেন সবকিছু ওলট-পালট হয়ে গেল। চরম এক অস্থিরতা চারদিকে। মানুষের মনে কোন শান্তি বা স্বস্তি নেই। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরাও বেকুব বনে গেছেন। তারা বলছেন, যুদ্ধাপরাধের বিচার হবে- এতে কার কি বলার আছে, কেবল মাত্র সংক্ষুব্ধ দল বা ব্যক্তি ছাড়া। পরিস্থিতি এমনটাই ছিল।



প্রধান বিরোধী দল বিএনপির পক্ষে অবস্থান নেয়া ছিল সত্যিই কঠিন। কারণ, দলের দুজন নেতা যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে বিচারের অপেক্ষায় রয়েছেন। এর মধ্যে ‘শাহবাগে গণজাগরণ’ হয়ে গেল। এটাও এক নাটকীয় ঘটনা। কয়েকজন ব্লগার এ ঘটনা ঘটিয়েছেন এখন আর কেউ এটা বিশ্বাস করে না। শুরুতে তাই মনে হতো। টাইমস অব ইন্ডিয়ার রিপোর্ট বিষয়টি খোলাসা করে দিয়ে গেছে। যুদ্ধাপরাধের তিনটি মামলার রায় হয়েছে। আবুল কালাম আযাদের রায় নিয়ে তেমন হইচই হয়নি। কারণ হতে পারে দুটো। তার এখন আর কোন দল নেই। বহু আগে জামায়াতে ইসলামী ছেড়েছেন। দুই নম্বর হতে পারে তার প্রতীকী ফাঁসি নিয়ে কারও মাথাব্যথা নেই। তিনি কোন দূরদেশে অবস্থান করছেন। কিভাবে তিনি গেলেন বা কোথায় আছেন তা এখনও রহস্যঘেরা।



সমালোচকরা নানা কথাই বলেন। এর মধ্যে যুক্তি আছে, নেইও। আবদুল কাদের মোল্লার মামলার রায় নিয়েই যত গোলমাল। যাবজ্জীবন সাজা মানতে পারেননি তরুণরা। তাই তারা শাহবাগে জাগরণের চেষ্টা করেন। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় তারা সফল হন। বিরোধী বিএনপিও এতে সমর্থন দেয়। আইন সংশোধন হয় দ্রুততম সময়ের মধ্যে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এ প্রসঙ্গে বলেছে, ‘যে দেশে আইনের শাসন নিয়ে সরকার পরিচালিত হয় সেখানে আদালতের রায় তাদের পছন্দ না হলে তারা আদালতের সেই রায়কে পাল্টে দিতে একটি আইন করতে পারে না। এক্ষেত্রে আইনের যে সংশোধনী আনা হয়েছে তাতে বিচার প্রক্রিয়া যে প্রশ্নবিদ্ধ তাতে কোন সন্দেহ নেই।’ এ কথা ঠিক, শাহবাগের আন্দোলন মিশরের তাহরির স্কোয়ার অথবা যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল স্ট্রিট দখলের আন্দোলনের অবিকল কিছু নয়। বরং উল্টোটাই দেখা গেছে। খাওয়া-দাওয়া, নানা সুযোগ সুবিধা ছাড়াও নিরাপত্তা দেয়া হচ্ছে চব্বিশ ঘণ্টা। এ থেকে সরকার ফায়দা তুলতে চেয়েছে। কিছুটা পেয়েছে এতে কোন সন্দেহ নেই। সরকারের জনপ্রিয়তা তলানিতে চলে গিয়েছিল। এ ঘটনায় মানুষ সাময়িককালের জন্য হলেও হলমার্ক, ডেসটিনি, পদ্মা নিয়ে দুর্নীতি ভুলে গেছে।



সরকারের সীমাহীন দুর্নীতির কথা মানুষ এখন আলোচনা করছে না। মেইনস্ট্রিম মিডিয়াও একই সুরে কথা বলছে। ক’দিন আগেও যারা সরকারের সমালোচনায় মুখর ছিল; সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে- এসব মিডিয়া আরেকটা ওয়ান ইলেভেন তৈরি করতে চাচ্ছে। এখন এই মিডিয়া কোরাস গাইছে এক সুরে। যদিও কেউ কেউ তাদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। বলছেন, শাহবাগকে বিকল্প সরকার বানিয়ে তারা সরকারের বিরুদ্ধে এক ধরনের প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছে। শেরেবাংলা একে ফজলুল হক যখন পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তখন প্রতিদিনই তার সমালোচনা করতো কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা। একদিন সকাল বেলা তার প্রাইভেট সেক্রেটারি এসে বললেন- স্যার, আজকে আনন্দবাজার পত্রিকা আপনার প্রশংসা করেছে। শেরেবাংলা তখন বললেন- তাই নাকি? তাহলে তো মনে হয় আমি সঠিক পথে নেই।



যাই বলুন না কেন, যেভাবেই মূল্যায়ন করুন না কেন, শেখ হাসিনা যে মস্ত বড় এক চাল চেলেছেন তা নিয়ে কি কারও মনে সন্দেহ আছে! যদিও কেউ বলছেন, তাদের মনে হয়- বর্তমান ছক ও কৌশল হাসিনা নির্ণয় করেননি। করলে এতোটা জগাখিচুড়ি হতো না। তৃতীয় পক্ষ ঢুকে পয়েন্ট অব নো রিটার্নে নিয়ে গেছে তাকে। এখান থেকে বেরিয়ে আসা সত্যিই কঠিন।



হিসাবটা গোলমাল হয়ে গেল সাঈদীর ফাঁসির রায়ের মধ্য দিয়ে। দেশব্যাপী সহিংসতা ছড়িয়ে পড়লো। ৫০ জনের মৃত্যুর সংবাদ এসেছে। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন অন্তত ৩শ’ জন। পুলিশও মারা গেছে। এখানেই কি শেষ? বিদেশী সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, শুরু হলো মাত্র। সিএনএন বলেছে, স্থিতিশীলতার ঝুঁকিতে পড়তে পারে বাংলাদেশ। এক বাক্যে বাংলাদেশের মানুষ সবাই স্বীকার করবেন। থমথমে অবস্থা। বাংলাদেশ স্তব্ধ হয়ে গেছে। ঘরে ঘরে আতঙ্ক ছড়িয়েছে- কোন দিকে যাচ্ছে প্রিয় মাতৃভূমি। জামায়াতবিরোধী ধর্মীয় সংগঠনগুলোও মাঠে। ব্লগার রাজীবের ব্লগের লেখা নিয়ে তারা প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। বলছেন, একজন নাস্তিককে নিয়ে সরকার কেন মাতামাতি করছে। সরকারপ্রধান কেন সবকিছু না জেনে তাকে জাতীয় বীর ঘোষণা করলেন। তাদের আন্দোলন অবশ্য অনেকটা নিয়ন্ত্রিত। সরকারের তরফে তাদের সঙ্গে কয়েক দফা আলোচনা করা হয়েছে। হাটহাজারীর জনপ্রিয় পীর সাহেবের সঙ্গেও যোগাযোগ স্থাপন করা হয়েছে। ফলাফল কি তা জানা যায়নি। আতঙ্ক এমন একপর্যায়ে পৌঁছেছে, লোকজন মসজিদে যেতেও ভয় পাচ্ছে। অনেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করছেন। বলছেন, তারা কেন জামায়াতকে সমর্থন দিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই বলে আসছে, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হলে তারা আন্ডারগ্রাউন্ডে যাবে। আর তারা যদি আল কায়েদার পথ বেছে নেয় তখন অশান্ত হবে বাংলাদেশ। তাদের রয়েছে বুদ্ধি ও শিক্ষা। তাদের পেছনে টাকার জোগান থাকবে নিরবচ্ছিন্নভাবে। এ কারণেই যুক্তরাষ্ট্র আগাম সতর্ক করেছে। বাস্তব অবস্থা কিন্তু তাই। পাকিস্তান কাঁদছে।



আফগানিস্তান জ্বলেপুড়ে ছাই। কেউ আমাদেরকে সেদিকে নিয়ে যাবার জন্য টানছে কিনা তা পর্যালোচনা করে দেখার সময় এসেছে। ক্রিকেটার কাম পলিটিশিয়ান ইমরান খান পাকিস্তানের সামগ্রিক পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছিলেন- অনেক হয়েছে। আসুন সবকিছু ভুলে গিয়ে পাকিস্তানকে রক্ষার জন্য ভাবি। আমরা ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করি। ভুলভ্রান্তি একপাশে রেখে তালেবানের সঙ্গেও কথা বলি। বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ ছড়িয়েছে বিশ্বময়। অর্থনীতি নাজুক হতে চলেছে। ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির। বিদেশী বিনিয়োগ বন্ধ। একমাত্র পুঁজি শ্রমিকদের পাঠানো রেমিট্যান্স। সেটাও ঝুঁকির মধ্যে পড়তে যাচ্ছে। সৌদি কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত শেষ পর্যন্ত কি হয় বলা যাচ্ছে না। তবে মদিনা থেকে এক ধরনের পরামর্শ গেছে জেদ্দায়। এর মধ্যে ইসলামী ব্যাংক বন্ধ করার দাবি এবং ব্যাংকটির স্বাভাবিক কাজকর্ম চালাতে বিঘ্ন ঘটানোয় আন্তর্জাতিক ১৪টি সংস্থার পক্ষ থেকে উদ্বেগ জানানো হয়েছে, যারা এই ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার। ৮০ লাখ গ্রাহকের এই ব্যাংকটির ৪৫% বিনিয়োগ রয়েছে শিল্পখাতে। বর্তমানে প্রায় ৪ হাজার শিল্প কারখানা এই ব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত হচ্ছে। সরকারকে এ ব্যাপারে চটজলদি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তারা কি চান পরিষ্কার করতে হবে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমেই ঘোলাটে হচ্ছে।



প্রধান বিরোধী দল বিএনপিও মাঠে নামতে যাচ্ছে। তাদের কৌশল কি হবে তার কিছুটা পরিষ্কার হয়েছে খালেদা জিয়ার সংবাদ সম্মেলনে। জামায়াতের হরতালের প্রতি সরাসরি সমর্থন না দিয়ে এক দিনের হরতাল কর্মসূচি দিয়েছেন আলাদা করে। বলেছেন, পুলিশ যে গণহত্যা চালাচ্ছে এর দায় সরকারের। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা অবশ্য বলছেন, বিএনপি ঘুমিয়ে ছিল। ঘুম থেকে উঠে দেখছে খেলাতো তাদের বাদ দিয়েই হচ্ছে। যে খেলা হোক না কেন, পরিস্থিতি যে কোন সময় যে কোনদিকে মোড় নিতে পারে।



বাতাসে নানা কথাই চাউর হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই। শেষ পর্যন্ত কি দাঁড়াবে তা বোধকরি রাজনীতির কারবারিরা জানেন। শুধু জানেন না জনগণ। তাদের সামনে এক অনিশ্চিত অবস্থা। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া প্রায় বন্ধ। একের পর এক হরতালে পরীক্ষার রুটিনও বদল হচ্ছে। জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধির প্রবণতা যে কোন সময়ের তুলনায় বেশি। চালের দামে ঊর্ধ্বগতি। আগে আন্দোলন হতো শহরকেন্দ্রিক। এখন কিন্তু এই আন্দোলন গ্রামেও ছড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার অন্তত ৮টি স্থানে গ্রামের মানুষ যোগ দিয়েছে।

সব কথার শেষ কথা হচ্ছে, সামগ্রিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রনায়কোচিত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। মনে রাখতে হবে তিনি বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা। বঙ্গবন্ধু কিন্তু এমন বাংলাদেশ চাননি। ’৭১ সালের আগে শত্রুমিত্র চেনা যেত।



পাকিস্তান ছিল শত্রুর কাতারে। এখন একই বাড়িতে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর বাস। তাই কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ভেবে দেখতে হবে, যাতে ভ্রাতৃঘাতী কোন যুদ্ধে আমরা লিপ্ত না হই। জামায়াতিদেরও বুঝতে হবে হিংসা হিংসারই জন্ম দেয়। হিংসার পথে কোন সমাধান নয়। যুদ্ধপরাধের প্রশ্নে জামায়াতকে বাস্তবতা মেনে নিয়েই রাজনীতি করতে হবে।

--------------------------------------------------------------------



দৈনিক মানবজমিন থেকে কপি-পেস্টঃ আশা করি সবারই ভালো লাগবে।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৬

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: পরে দেখতেছি

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৮

এম হুসাইন বলেছেন: অসাধারন একটি পর্যবেক্ষণ। পড়বেন অবশ্যই।

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

নিষিদ্ধ আমি বলেছেন: শেয়ার করার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ। সত্যিই একটি মানসম্পন্ন লেখা।

++++

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

এম হুসাইন বলেছেন: এরকম লেখা খুব বিরল আজকের দিনে। তাই শেয়ার করলাম।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

এ জাফর বলেছেন: ভালো লাগলো।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: যুক্তিযুক্ত।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

এম হুসাইন বলেছেন: আসলেই, ধন্যবাদ আপনাকে!

৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪১

আহমেদুল আরেফিন আসিফ বলেছেন: অসাধারন একটি পর্যবেক্ষণ

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫০

এম হুসাইন বলেছেন: এরকম লেখা খুব বিরল আজকের দিনে। তাই শেয়ার করলাম।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
বিশ্লেষণ ভাল হয়েছে।

এ ঘটনায় মানুষ সাময়িককালের জন্য হলেও হলমার্ক, ডেসটিনি, পদ্মা নিয়ে দুর্নীতি ভুলে গেছে।

এ প্রবন্ধে শেয়ার কেলেঙ্কারীর কথা উল্লেখ করা হয় নি। শেখ হাসিনা সরকারের সবচাইতে বড় ঘটনা - আমি মনে করি। অনেক, অনেক মানুষ পথে বসে গেছে।

তারপরও এটি একটি ভাল লেখা।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। হা, এ কথাটি এখানে উঠে আসেনি, হয় তো অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি হবে।
শেখ হাসিনা সরকারের সবচাইতে বড় ঘটনা - আমি মনে করি। অনেক, অনেক মানুষ পথে বসে গেছে।

সহমত!

শুভকামনা আপনার জন্যে। ভালো থাকুন

৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৮

নিষিদ্ধ আমি বলেছেন: জামায়াতিদেরও বুঝতে হবে হিংসা হিংসারই জন্ম দেয়। হিংসার পথে কোন সমাধান নয়। যুদ্ধপরাধের প্রশ্নে জামায়াতকে বাস্তবতা মেনে নিয়েই রাজনীতি করতে হবে।

এই কথা টা যদি ওরা বুঝে যেত, তবে আজ এই তাণ্ডবলীলার প্রশ্নই উঠে না।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৯

এম হুসাইন বলেছেন: এই কথা টা যদি ওরা বুঝে যেত, তবে আজ এই তাণ্ডবলীলার প্রশ্নই উঠে না।

৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৯

আমি-টর্নেডো বলেছেন: দারুন লেখা।শেয়ার করা জন্য ধন্যবাদ ব্রো :)

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩১

এম হুসাইন বলেছেন: আমার ব্লগে তো আপ্নেরে দেখি না ব্রোওওওওওওওওওওওও :-/ :P ;) =p~


আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ!

৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৯

অনীনদিতা বলেছেন: ধন্যবাদ,শেয়ার করার জন্য:)
সত্যি অসাধারন:)

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

এম হুসাইন বলেছেন: পড়ার জন্যে আপনাকেও ধন্যবাদ। আমার ব্লগে স্বাগতম B-)

ভালো থাকবেন!

১০| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

বিপদেআছি বলেছেন: সরকারের থাবা বাবাকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করা উচিত হয়নি , এটা করে সরকার জাশির পাতা ফাঁদে পা দিছে , তবে সময় আছে ,সরকারকে সবাইকে সংগে নিয়ে জামাতের কোমড় ভাংতে হবে, সরকারের নিয়ত ঠিক থাকলে এটা সম্ভব। যদিও সরকারের আসল নিয়ত নি্যে আমার সন্দেহ আছে, তবে এবার জনতা জামাতের আসল রুপ দেখেছে , জামাতের আর টাইম নাই।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৪

এম হুসাইন বলেছেন: আপনার সাতে পুরোপুরি একমত। এখন শুধু মাত্র সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপই জাতিকে এই সংঘাত এর পথ থেকে ফেরাতে পারে।
তার সাতে জামায়াতিদেরও বুঝতে হবে হিংসা হিংসারই জন্ম দেয়। হিংসার পথে কোন সমাধান নয়। যুদ্ধপরাধের প্রশ্নে জামায়াতকে বাস্তবতা মেনে নিয়েই রাজনীতি করতে হবে।

ধন্যবাদ আপনার সু-চিন্তিত মন্থব্যের জন্যে।
ভালো থাকুন।

১১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০১

তুগান বলেছেন: আমি সাধারনত লগইন না করেই পরা সুরুকরি। কিন্তু লেখাটা পরে লগইন না করে পারলামনা। এইরকম থার্ড আই টাইপের লেখা বিরল। কার কছে যেন সুনেছিলাম নব্য উপনিবেশের থিওরী, মনে নাই। থিওরীটা এই রকম যে এখন আর কেউ রাজ্য দখল করে না। কিন্তু দেশটাকে একটা বৃত্তেরে মধ্যে আটকে দেয়। বৃত্তেরে মাঝে লোক গুলো নিজেরা নিজেরা মরামারী করে সব ধ্বংশ করে দেয়। আমরা সেই বৃত্তের মাঝে পরে গেছি। ঘুমথেকে উঠে দোকানে যাদের সাথে চা নাস্থা করি, আবার রাজনৈতীক কারনে তাদের খুন করতে দীধা করিনা। সব ছেড়ে কি সবাই মিলে দেশটাকে গড়তে পারিনা??
আমার শশুর মজা করে একটা কথাবলেন মাঝে মাঝে, বাবা তোমরা রাজনিতীতো বুঝবানা। ওদের মধ্যে মিল থাকে সবসময়ই। দেখবে তিন বন্ধু হোটেলে বসে আড্ডা মারছে আর চতুর্থ জন সমাবেশ থেকে হয়রান হয়ে এসে বলবে দোস্ত তোকে আজকে গালি দিয়া তোর চৌদ্দগোস্ঠি উদ্ধার করে ফেলছি। তারপর হাসি........। শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ.

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৭

এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসার জন্যে এবং আপনার সু-চিন্থিত মতামত দেয়ার জন্যে।

হা, এইরকম থার্ড আই টাইপের লেখা বিরল। , সত্যিই অনেক বিরল আজকাল।

রাজনীতি নিয়ে আপনার চিন্তা এবং আপনার শ্বশুরের কথা টি চিরন্থন সত্য।

এখন শুধু মাত্র সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপই জাতিকে এই সংঘাত এর পথ থেকে ফেরাতে পারে।
তার সাতে জামায়াতিদেরও বুঝতে হবে হিংসা হিংসারই জন্ম দেয়। হিংসার পথে কোন সমাধান নয়। যুদ্ধপরাধের প্রশ্নে জামায়াতকে বাস্তবতা মেনে নিয়েই রাজনীতি করতে হবে।

আর হা, সেই সাতে আমাদের সবাই কে এগিয়ে আসতে হবে দেশের স্বার্থে, যার যার অবস্থান নৈতিকতার আলোকে দৃঢ় করতে হবে।

আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা জানবেন। ভালো থাকবেন।

১২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২১

ডেনজারাসবয় বলেছেন: আমার ভাল লাগল না দুঃখিত । পত্রিকায় পড়েছি এখানে খালি চোখ বুলিয়ে গিয়েছি । জামাত কিসের রাজনীতি করবে ? তাদের রাজনীতির কোন অধিকার নাই স্বাধীন বাংলার পতাকার ছায়া তলে ।
অঃটঃ চট্টগ্রামের শাতকানিয়ার খবর কিছু পাইছেন ? ফাকিস্তানের পতাকা উরতেছে ঐখানে ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪০

এম হুসাইন বলেছেন: হা, জামাত ৭১-এ যা করেছে তার জন্যে জবাবদিহিতা এখন তো করতেই হবে, আর বিচারও হচ্ছে, তার উপর তারা যা করছে, তা কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না।

তবে লেখক এখানে কোন সহিংশতাকে পস্রয় নান দিয়ে তার মতামত ব্যক্ত করেছেন।

৭১ এর কাপুরুষতা ও ১৩ এর তাণ্ডবলীলা আবারো প্রমান করে দেয় জামাতের রাজনীতি আমাদের মাতৃভূমির জন্যে নয়, দেশের জন্যে নয়। তাই তো সময়ের প্রয়োজনে এখন যে দাবি উঠেছে টা দমাতে পারবে কি না তা ই দেখার বিষয়। আর পারলেও টা কতটা নৈতিকতার দাবীদার হবে, তা ভাবার বিষয়।
------------------------------------------------------------
চট্টগ্রামের কথা আমিও শুনেছি একটু, তবে এখনও নিশ্চিন্ত কোন খবর পাই নি। তা যদি সত্য হয়ে তবে তার পরিনাম এখন আমাদের বিবেকের, বাঙ্গালির বিবেকের প্রশ্ন!

ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতামতের জন্যে, ভালো থাকুন।

১৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৪

রাজীব বলেছেন: বাতাসে নানা কথাই চাউর হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই। শেষ পর্যন্ত কি দাঁড়াবে তা বোধকরি রাজনীতির কারবারিরা জানেন। শুধু জানেন না জনগণ।


কঠিন!!

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

এম হুসাইন বলেছেন: আমরা সাধারণ পাব্লিক তো রাজনিতিক দের বলির পাঁঠা :-/ :P
তাই তাদের কূটনৈতিকতা আমাদের জানারও কথা নয়। যার প্রমান আজ আমরা দেখছি রাজপথে নেমে যারা জীবন বিসর্জন দিছছে, শুধু মাত্র ওদের উস্কানিতে।

তবে আমরা আর কোন সহিংসতা আর হানাহানি চাই না। প্রিয় মাতৃভূমি কে শান্থ দেখতে চাই, সুশৃঙ্খল দেখতে চাই। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই সব দল-মত-গুষ্টির উর্ধে উঠে, এই হোক সবার দাবি।

শুভকামনা, ভালো থাকুন!

১৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২২

আশিক মাসুম বলেছেন: শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ হুসাইন ভাই।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪২

এম হুসাইন বলেছেন: আজকের দিনে লেখাটা অনেক নিরপেক্ষ মনে হলো, তাই শেয়ার দিলাম।


আছেন কিরাম ভাইজান?
শুভকামনা জানিবেন কিন্তু!

১৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৯

নীল রাতের জোছনা বলেছেন: গতকালই পড়েছিলাম।লেখাটা সত্যিই দারুন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৭

এম হুসাইন বলেছেন: আসলেই, ধন্যবাদ নীল রাতের জোছনা. শুভকামনা জানবেন.

১৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৭

আশিক মাসুম বলেছেন: জানিলাম , আছি বেশী খারাপ্না।


আফনে কিরাম আছুইন?

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১১

এম হুসাইন বলেছেন: কালো চশমা রাতকানা,
অন্ধের ঘরে দুখের হানা,
শুধু কষ্টেরই উৎপাত!



ভালো থাকবেন ভাই, নিরন্তর!

১৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৮

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: যত যাই বলেন রাজনীতিটা আওয়ামীলীগই করতে জানে ...
আপনার পোস্টের বিশ্লেষন সত্যি হলে এক শাহবাগই তা প্রমাণ দিয়ে দিলো ।

বি এন পি কে এখনও রাজনীতি শিখতে হবে ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২০

এম হুসাইন বলেছেন: আরে আরে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় আমার বাড়িতে???


আওয়ামীলীগ আর বি এন পি যাই বলেন, তাদের বর্তমান রাজনীতি সবার কাছেই প্রশ্নবিদ্ধ। একটু খেয়াল করলে এই পোস্টেই তার অনেকটা উঠে এসেছে।

ফলশ্রুতিতে বলির পাঁঠা হচ্ছি আমরা আম জনতা।

ধব্যবাদ মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় আপনার মন্তব্যের জন্যে।
আমার ব্লগে স্বাগতম।
ভালো থাকবেন।

১৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৭

ফালতু বালক বলেছেন: পর্যবেক্ষণে ++++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২২

এম হুসাইন বলেছেন: + টা কিন্তু লেখকের প্রাপ্য।
ধন্যবাদ পড়ার জন্যে ও ব্লগে আসার জন্যে।

ভালো থাকবেন ফালতু বালক :P ;)

১৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৫

মিঠাপুর বলেছেন: বালপোষ্ট টাইপ বিশ্লেষণ। আপনাকে বলিনি কিন্তু।

এটা সংবাদ পরিবেশন এবং পাঠক ধরা'র একটা কৌশল। কোন এক অলিক আশংকা মনে ঢুকিয়ে দেয়া। এবং শেষে এমন ভাবে সংবাদ'টা উপস্থাপন করা যাতে মনে হবে, খাইছেরে। এখন পর্যন্ত এদের কাছেই সেরা সংবাদ পাওয়া গেছে।

তাইলে, রেগুলার পড়া শুরু করি।

ভাইরে, এ দেশ ফাকিস্তান, আফগান হইতে আরো কম করে হলেও ১০০ বছর হবে। আর একশ বছর পরে, ফাকিস্তান, আফগান নাও থাকতে পারে....

কিন্তু বাংলাদেশ থাকবে।


এটাও একটা জুজু, অনেকটা 'বাংলাদেশ ভারত হয়ে যাবে' এর মত। বাংলাদেশ ফাকিস্তান হয়ে যাবে, আফগান হয়ে যাবে।


টেনশান লিয়েন না। যতদিন, এই পতাকা, শহীদ মিনার, স্মৃতিসৌধ থাকবে ততদিন এই বাংলাদেশ বাংলাদেশই থাকবে।


বেশিরভাগ মানুষকেই কোন বিদেশী শক্তি, বা হাসিনা ঢেকে শাহবাগে নিয়ে যায় নাই।

গেলে নিজে থেকেই গিয়েছে।


আজ যে ম্যাৎকার চারদিকে শুরু হয়েছে, এটাও থেমে যাবে দু-এক দিনের মধ্যেই।

আর সৌদী'র জুজু দেখানোর কিছু নাই। বাংলাদেশের সবথেকে বড় বাজার হলেও বাংলাদেশীদের সৌদীদেরও লাগবে।

মালায়েশিয়া, বাহরাইন, ওমান, কাতার নিজে থেকেই এসেছে বাংলাদেশী শ্রমিক নিতে।

টেনশান নাই। বাংলাদেশ বাংলাদেশের জায়গায়ই থাকবে, যদি এই কুলাঙ্গার খুনি, নারী ধর্ষকগুলোকে ঝুলিয়ে দেয়া যায়।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০০

এম হুসাইন বলেছেন: আফসোস, সবাই যদি আপনার মতো ভাবতো। মেনে নিলাম তা পাঠক ধরার একটা ফাঁদ, তবে কথা গুলো কিন্তু যুক্তিযুক্ত! আমরা ওদের ফাঁদ না দেখে তাদের স্বচ্ছতাটা দেখি।

আপনি একটু ভিন্নভাবে বিষয়টা নিয়ে ভাবার জন্যে ধন্যবাদ।


আপনি বললেন- টেনশান লিয়েন না। যতদিন, এই পতাকা, শহীদ মিনার, স্মৃতিসৌধ থাকবে ততদিন এই বাংলাদেশ বাংলাদেশই থাকবে। -> কিন্তু এই পতাকা তো ওরা জালিয়ে পুড়িয়ে দিলো, শহীদ মিনার ভেঙ্গে ফেলল, মসজিদে আগুন দিলো, বাকি আছে স্মৃতিসৌধ, কিন্তু আপনি বা আমি কি করতে পারলাম?

এটাই এখন আমাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন। আবেগ আর যৌক্তিকতার শেকল ছিঁড়ে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে, দেশের স্বার্থেই আমাদের কিছু করতে হবে, যাতে ৪২ বছরের কলঙ্ক মুছে যায়, চিরতরে।

আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন।

২০| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

বাংলার হাসান বলেছেন: পর্যবেক্ষন দারুন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০০

এম হুসাইন বলেছেন: হা, সবাই যদি এই রকম ভাবতো।
ধন্যবাদ আপনাকে।

২১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪২

আদি মানব বলেছেন: সবার পড়া উচিত, তবে অবশ্যয় তৃতীয় দৃষ্টিকোন দিয়ে।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০১

এম হুসাইন বলেছেন: সহমত, অবশ্যই তৃতীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে বেপার টা।
ধন্যবাদ।

২২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

সাগর হাসি বলেছেন: ভাল পর্যবেক্ষন।+++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০২

এম হুসাইন বলেছেন: লেখকের প্রাপ্য এটা।
ধন্যবাদ।

২৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১১

রাইসুল নয়ন বলেছেন: লেখককে এবং আপনাকে ধন্যবাদ ।

পোস্টে ++++

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৬

এম হুসাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও ব্লগে আসার জন্যে ও পড়ার জন্যে।
ভালো থাকবেন।

২৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৫

উপপাদ্য বলেছেন: আগেই পরেছি.।

অসাধারন লেখা।

আর একটা কথা

হলুদ পত্রিকাগুলোর ফাঁকে ফাঁকে ভালো কিছু পত্রিকও আছে।

মতিউর রহমানকে ভালোই লাগে

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৯

এম হুসাইন বলেছেন: এ কথা অবশ্যই ফেলে দেয়া যায় না যে কিছু ভালো পত্রিকা নেই, যার প্রমান এই লেখা টি।

ধন্যবাদ আপনাকে ব্লগে আসার জন্যে।
ভালো থাকবেন উপপাদ্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.