![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সূর্য যখন জাগায় ভুবন, পাখির শিষে ভোঁর, আমার কেন উদাস দুপুর, বিরহী প্রহর...! © All written articles are subject to copyright. আমার অনুমতি ব্যথিত লেখার কোন অংশ বা সম্পূর্ণ লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না। ----ব্লগের বয়স এক বছর দেখালেও নিয়মিত হয়েছি এই জানুয়ারি থেকে।
ভয়ংকর সেই দানবদের পৃথিবী নামক গ্রহ থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া নিয়ে যে প্রচলিত ইতিহাস আছে, তাকে জড়িয়ে বিতর্কের শেষ নেই। তবে আসুন আজ প্রথমে জেনে নেই সর্বজন স্বীকৃত ইতিহাস। এরপর বিতর্কে যাবো।
আমাদের এই পৃথিবী একদা ডাইনোসর এর অধিনে ছিল। তারা হাঁটত যেখানে আজ আমরা হাঁটছি, একই পানি তারা পান করতো যা আমরা করছি... নিশ্বাস নিতো একই বাতাসে। কিন্তু তারা এমন একটি দিনের মোকাবেলা করেছিলো যা আজ আমরা কল্পনা ও করতে পারবো না... পৃথিবীতে প্রাণের ইতিহাসের ভয়াবহতম কয়েকটি ঘণ্টা। এই গল্প সেই দিনের, যে দিন তাদের পৃথিবী শেষ হয়ে যায়... পৃথিবীতে তাদের শেষ দিন... দ্য লাস্ট ডে অব দা ডাইনোসর।
এই পৃথিবী- ৬৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে... আজকের থেকে অনেক অনেক বেশি একটি উত্তপ্ত জায়গা ছিল। পশ্চিম উপকূলের দিকে যেখানে আজকের উত্তর উত্তর আমেরিকা মহাদেশ, সুউচ্চ পর্বতের সারি ছিল বনে ঘেরা। ডাইনোসর সহ ৩৫০ পাউন্ড ওজন ও ৪০ ফুট দীর্ঘ পাকা বিশিষ্ট ক্যাযাকুয়াটলাস, যা ছিল সে সময়কার পৃথিবীর সব চেয়ে বিশাল উড়ন্ত পাখি। যা মেটাবলিজম কে রক্ষা করতে নিয়মিত তার নির্দিষ্ট আহার গ্রহন করতে হত। খাবারের খোঁজে সে পৌঁছে যায় ডাইনোসরের সদ্য ডিম ফুটে বের হওয়া T-Rex বাচ্চা দের কাছে। কিন্তু অদুরে থাকা ডাইনোসর আচ করতে পেরেছিল যে কিছু একটা তো গোলমাল, ক্যাযাকুয়াটলাস তার বাচ্চা দের পেটে ঢালতে এসেছে, সে তাড়িয়ে দেয় ক্যাযাকুয়াটলাস কে, যদিও কয়েক টি বাচ্চা তার পেটে চলে গিয়েছে এর মধ্যে। বেবি টি-রেক্স এর বাচ্চা যখন ডিম ফুতে মাটিতে পড়ে, তার উচ্চতা হয় প্রায় ১৭ ফুট, ওজন কমপক্ষে ৭ টন। কিন্তু এই সময় বাচ্চা গুলো ঠিক ভাবে প্রকৃতিকে উপভোগ করতে পারবে না, যেমন টি পারে নি টাইরানোসয়ারাস গুলোও, কারন একটি ঝড় ছিল আসন্ন।
১০০ মিলিয়ন বছর পূর্বে- মঙ্গল ও বৃহস্পতি(Mars and Jupiter) গ্রহের মাঝে একটি গ্রহানুর বেল্ট বা চাকতি ছিলো , ২০০ মিলিয়ন মাইল দূরে, বিলিওন বিলিওন টুকরো গ্রাহাণু মহাশূন্যে দ্রুতগতিতে পরিভ্রমণ করে চলছিলো, একটি দিকে, যেমনটা ঘটে থাকে কোন মহাসড়কে যখন একই দিকে অনেক গুলো গাড়ি চলতে থাকে, ট্র্যাফিক মেনে। তবে একটি গ্রাহানু ছাড়া- যে আড়াআড়ি ভাবে চলছিল সম্পূর্ণ একটি পৃথক দিকে। যেমন একটি ৪০ মাইল প্রস্থ ট্রাক হাইওয়েতে চলছে। তবে এর গতি ছিল ২২,০০০ মাইল/ প্রতি ঘণ্টায়। হঠাৎ করে একটি গ্রাহনুর সাতে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে,
যার ফলে দুটি গ্রাহানু ভেঙ্গে হয়ে যায় কয়েক বিলিওন টুকরো। কিন্তু ৬ মাইল আয়তনের এই গ্রাহনুর একটি বিশেষ গন্থ্যব্যস্থল ছিল।
১০০ মিলিয়ন বছর ওটা মহাশূন্যে ঘুরলো। এর পর তা এমন এক দিকে ধাবিত হতে লাগলো যার জন্যে ইতিহাস পরিবর্তিত হয়ে যাবে। ইহা ধাবিত হতে লাগলো সৌর জগতের ৫ম বৃহৎ গ্রহ পৃথিবীর দিকে। একমাত্র গ্রহ যেখানে প্রাণের অস্তিত্ব বিদ্যমান - Planet Earth। যেখানে বসবাসরত এই প্রাণীদের একটুও খবর ছিল না যে তাদের ভাগ্যে কি দুর্দিন আসছে। তারা তাদের স্বাভাবিক জীবন চালিয়ে যাচ্ছিলো। এখানে খাবারের ও ঘাটতি ছিল, কোন কন সময় এরা এক অন্যে কেও হত্যা করে জীবন ধারন করতো। তেমনি একটি ট্রাইসেরাটপস একটি টি- রেক্স কে মেরে ভোজন করছিলো অতি সুখে, তবে হয়তো তার কাছে খেয়ে শেষ করার মতো পর্যাপ্ত সময় নেই।
এক মিলিয়ন মাইলের কিছু কম উপরে একটি শেষ প্রতিরক্ষার আশা আছে, চাঁদ- যা এর আগেও আমাদের এই পৃথিবী নামের গ্রহটিকে রক্ষা করেছে। এর বুকের এই সব গর্ত তার প্রমান।
চাঁদের বুকে এই ক্রেটারের নাম টাইকো। যা ৫০ মাইলেরও বেশি প্রসস্থ, সৃষ্টি হয়েছিলো এমনি একটি গ্রহাণুর আঘাতে যা আজকে পৃথিবীর দিকে ধাবমান। কিন্তু আজ চাঁদ তার ঠিক জায়গায়ই আছে, ঠিক সময়ে।
চাঁদ কে পাশ কাটিয়ে চলছে গ্রহাণুটি-
কোন কিছুই আজ পৃথিবীকে বাঁচাতে পারবেন না এই গ্রহাণুর আঘাত থেকে। এই গ্রহাণুটি এলিয়েন দের মতো নয়, এটি আসলে পৃথিবীর আকৃতিতে, শক্ত পাথর ও পানি দিয়ে তৈরি। স্পেসের শুন্যজায়গায় পানি অবিশ্বাস্য শক্ত রুপ ধারন করে, তার সাতে আছে পাথর ও ধুলাবালি। কিন্তু এর ভিতরের রাসায়নিক পদার্থ ছিল- কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন। জীবনের অস্তিত্ব বহনকারী কিছু উপাদান।
এখন, গ্রহাণুটি মাত্র ২০ মিনিট দূরে। ২ ট্রিলিয়ন টন পাথরের তৈরি এই চাই ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে। যখন এটি পৃথিবীর কাছাকাছি আসে, অভিকর্ষীয় বলের টানে এর গতি দ্রুত থেকে আরও দ্রুততর হয়ে যায়, প্রতি ঘণ্টায় ৪০,০০০ থেকে ৪৫,০০০ মাইল বেগে ছুটছে। যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করল, বাতাসের ঘর্ষণে এটি একটি জলন্ত "আগুনের গোলা" তে রুপ নিয়ে চলছে আটলান্টিক এর উপর দিয়ে, লক্ষ্য মেক্সিকো ।
মাত্র ৪ মিনিটে পাড়ি দেয় আটলান্টিক মহাসাগর, জ্বলছে ৩৫,০০০ ডিগ্রি উষ্ণতায়, যা কয়েক মিলিয়ন সূর্যের উত্তাপকেও হার মানাবে। আকাশে মাত্র ৫ সেকেন্ড দৃশ্যমান থেকে আঘাত করে ম্যাক্সিকান উপসাগরে। ঘটনাটি মনে হলো তাৎক্ষণিক, কিন্তু এর আসল রুপ তখন ঢাকা ছিল কারন খালি চোখে তা অনুধাবন করার মতো নয় সে কি পরিমান ধ্বংস নিয়ে এসেছে।
আঘাতের ঠিক আগ মুহূর্তে-
৩০ ডিগ্রি কোণে ইহা আঘাত করে, তার মানে এর ধ্বংসাত্মক সব শক্তি সংঘর্ষ স্থানের উত্তর দিকে নিক্ষিপ্ত হবে। আগুনের গোলা যখন তা আঘাত করল, আকাশ সহ সমস্ত পৃথিবীর একপাশ অকল্পনীয় আলোক ছটায় ঝলসে উঠলো। গ্রাউন্ড জিরো থেকে ৫০০ মাইল দূরে হলেও, আলোর ঝলকানি এতই তীব্র ছিল যে অ্যালামেসরার পাতলা চামড়া ট্রান্সপারেন্ট হয়ে দেখে গেলো। কিছু সময়ের জন্যে তাদের চোখ ঝলসে গেল। তাদের কাছে কোন উপায় ছিল না যা যে সামনে কি ঘটছে তা জানবে, তবে তারা এই ভয়াবহতা অনুভব করতে পারছিলো। প্রায় একশ মিলিয়ন মেগাট্রন খমতার এই বিস্ফোরণ, আজ পর্যন্ত যত পারমাণবিক অস্ত্র নির্মিত হয়েছে তার সবগুলো থেকে অধিক শক্তিশালী।
যদি এই গ্রহাণুটি মধ্য সাগরে পতিত হত, তবে এর ধ্বংসাত্মক শক্তি ও ক্ষমতা অনেক খানি কমে যেত, কেননা সাগরের গভিরতা ও পানি একে শোষণ করে নিতো। কিন্তু তা ঘটে নি, এটি আঘাত করে মেক্সিকান উপসাগরের অগভির অঞ্চলে, যেটুকু পানি ছিল তা তাৎক্ষণিক ভাবে শোষিত হয়ে যায়। ইমপ্যাক্ট স্থান থেকে ৫০০ বর্গ মাইল এলাকা, তাপমাত্রা উন্নিত হলো ৬০০ ডিগ্রি তে, ডাইনোসরের চামড়া খসিয়ে দিতে যথেষ্ট। প্যাসিফিক নর্থ ওয়েস্টে বসে ক্যাযাকুয়াটলাস গুলো এই আগুনের ফুলকি স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিলো যা ৩,০০ মাইল দূরে ছিল। অনুমান করতে পারেন কত বড়?
মাত্র ২ মিনিট পরে, আঘাতের প্রথম ধাক্কায়ই প্রায় সব গুলো ডাইনোসর ভূপাতিত হয়ে গেলো, তীব্র উত্তাপে। তবে এদের মাঝেও কিছু বেঁচে ছিল। কারন তারা একটি পাহাড়ের গুহায় আস্রয় নিয়েছিল।
তবে ধ্বংস শেষলীলা হয়ে যায় নি, আরও অনেক কিছু অপেক্ষা করছে তাদের জন্যে। আরও তিনটি ধ্বংসাত্মক ঝড় তাদের দিকে ধাবমান।
সুপারসনিক বেগে যে সংঘর্ষ করেছিলো, তার ফলে যা কিছু উপরের দিয়ে উঠেছিলো, তা যে নীচে নামতে হবে। তা ই হচ্ছে- এখন আকাশ থেকে পড়তে শুরু করেছে বোমার মতো ছোট বড় আগুনের গোলা, যার আঘাতে বেঁচে থাকা কয়েক শত এলামেসরা ভূপাতিত। একই সময় একটি দ্বিতীয় আঘাত আসলো নিচের দিকে- রিক্টার স্কেলে ১১.১ মাত্রার একটি ভূমিকম্প। প্রায় ৬০ গুন অধিক শক্তিশালী কোন ভূকম্পন যা আজ পর্যন্ত পৃথিবী মোকাবেলা করেছে।
তৃতীয় ঝড় বা তরঙ্গ ছিল একটি "পোস্টওয়েভ"। শব্দেরও বেশি বেগে যা ধেয়ে আসলো, উড়িয়ে নিয়ে গেলো সব গুলো ডাইনোসরকে বাতাসে। মাত্র ৫ মিনিটের মাথায় সমগ্র অঞ্ছলকে ৩ টি আঘাতে ঝাঁঝরা করে দিলো। সাতে সাতে ডাইনোসরের সব গুলো ডিমও বিনষ্ট হয়ে যায়। তবে পৃথিবীও কিন্তু অনেক শক্ত প্রতিরোধক। যার কারনে কিছু ডিম থেকে যায় অক্ষত, যার ভেতরে নতুন কিছু অ্যালামেসরার জীবনচক্র চলছিলো। একটি ক্ষীণ আশা ছিল তাদের বংশ রক্ষার।
এভারেস্ট পর্বতের আকারের একটি গ্রহাণু এই মাত্র পৃথিবীর একপাশ পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে দিয়েছে মাত্র ৫ মিনিটের ভেতরে। কিন্তু আরও ধ্বংস বাকি আছে।
এই পাশে যখন এই সব চলছে, পৃথিবীর অন্যপাশে কিন্তু এর কোন চিহ্ন নেই। মঙ্গোলিয়া - ঘটনাস্থল থেকে ৮,০০০ কিলোমিটার দূরে। সেখানে কিন্তু ডাইনোসরের অন্য একটি প্রজাতির প্রায় হাজারো ডাইনোসর বহাল তবিয়তে আছে। চলছে তাদের স্বাভাবিক জীবন।
কিন্তু পৃথিবীর অন্যপাশে একটি একটি ফায়ারবল বা আগুনের গোলা গ্রাউন্ড জিরো থেকেও ১০০ মাইল উপরে উঠে যায়। ৭০ বিলিওন টন চূর্ণ পাথর ও ধুলাবালি, গ্যাস দ্রুত ছড়ানোর কারনে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল হয়ে পড়ে দুষিত ও অন্ধকার। ১৫,০০০ ডিগ্রি তাপমাত্রার ধুলোমেঘ সব কিছুকে দ্রুত উত্তপ্ত করে তুলছে। প্যাসিফিক নর্থওয়েস্টে বসে থাকা এই দুই ক্যাযাকুয়াটলাস কিন্তু আকাশের এই অবস্থা দেখতে পারছে। কিন্তু আকাশ পুরোপুরি অন্ধকার হওয়ায় তারা অনাগত বিপদ আঁচ করতে পারেনি। কিন্তু ভুমিতে যে সব প্রানি ছিল, তারা একটি সতর্কতা ঠিকই পেয়ে গিয়েছিলো- উপর থেকে নয়, নিচ থেকে।
যখন গ্রহাণুটি আঘাত করে, এর প্রায় বেশি পরিমান শক্তিই নির্গত হয়ে পরেছিল বাইরে অথবা উপরে। মাত্র ১% শক্তি চলে যায় ভূতলে। কিন্তু তা যথেষ্ট ছিল আমাদের এই গ্রহটিকে একটি ঘণ্টার মতো বাজিয়ে দিতে। সিস্মিক ওয়েব বা তরঙ্গ পৃথিবীকে সব দিক দিয়ে কাপিয়ে তুলছিল। ঘটনার ১৬ মিনিট ৪০ সেকেন্ড পরে, তা গুলো পৌঁছে যায় প্যাসিফিক নর্থ ওয়েস্টে। ট্রাইসেরাটপস গুলো প্রাণপণে বাচার চেষ্টা করে আকাশ থেকে পতিত শিলাবৃষ্টি থেকে যার সাতে আসছিলো ১০,০০০ মাইল বেগে প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়। একটি দানবিক ব্যাটারির মতো মিলিয়ন ভোল্টের ইলেকট্রিক শক্তি মেঘকে চার্জ করে ফেলে, তৈরি করছিলো একটি বিশাল বৈদ্যুতিক ঝড়। সমগ্র পৃথিবী পরিণত হয়েছে একটি জলন্ত জাহান্নামে।
ক্যাযাকুয়াটলাস গুলো এ থেকে রক্ষা পেতে দ্রুত স্থান ত্যাগ করে, কিন্তু এমন কোন জায়গা ছিল না যে তারা আস্রয় নিতে পারে এই ঝড় থেকে, আগুনের ফুলকি থেকে। ঝড়ে আর উপর থেকে পতিত আগুনের ফুল্কিতে তাদের ডানা হয়ে যায় ঝাঁজরা। আঁচড়ে পরে ভুমিতে। পুরুষ ক্যাযাকুয়াটলাস টি আর সহ্য করতে না পেরে মারা যায়, কিন্তু মেয়ে ক্যাযাকুয়াটলাস টি বেঁছে আছে এখনও।
সমগ্র উত্তর আমেরিকা এখন দাউ দাউ করে জ্বলছে।
তাপমাত্রা উন্নিত হলো ১,৮০০ ডিগ্রি তে যা সলিড অ্যালুমিনিয়াম কে গলাতে যথেষ্ট। আগুন দ্রুত প্রাসারিত হচ্ছে, ছোট প্রানি গুলো দৌড়ে সরে যেতে পারছে, কিন্তু বিশাল ডাইনোসর ও ট্রাইসেরাটোপস গুলোর কোন উপায় নেই। ঘটনার ২ ঘণ্টা এরই মধ্যে অতিবাহিত হয়ে গেছে, সমস্থ পৃথিবী ধুঁয়া আর ধুলাবালি তে আচ্ছন্ন। ডাইনোসরের জন্যে সময় আর খুব বেশি নেই।
৮,০০০ মাইল দূরে, মঙ্গোলিয়া তে কিন্তু ধিরে ধিরে তাপমাত্রা নামতে শুরু করেছে। আস্রয়ে যে সব প্রানি ছিল, তারা ভাবল হয়তো বিপদ কেটে গেছে। কিন্তু শক্তিশালি বাতাস বিলিওন টন আবর্জনা ও ধুলো নিয়ে আবার তৈরি হচ্ছিলো। যে সব প্রানি এখনও বেঁছে ছিল তাদের অনেকেই ঝড়ের তিব্রতা সহ্য না করতে পেরে মারা গেলো। কারন ৩০০ ডিগ্রির উষ্ণ বাতাস আর ধুলাবালি ওদের লাংচ পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছে, যার জন্যে শেষ পর্যন্ত শ্বাসরুদ্ধ হয়েই মারা পরে সবাই। কিন্তু সর্বশেষ ক্রোনোসরাস টি বেঁচে যায় আবারো একটি গুহা তে আস্রয় নেবার ফলে। সে আসলেই ভাগ্যবান ছিল যে বেঁচে যায়, কিন্তু একটি নতুন বিপদ থেকে রক্ষা পেটে দৌড়ে পালাবার তুলনায় অনেক বেশি বিপর্যস্ত। এবং বিপদ কিন্তু এসেই পড়লো। সোরোনিটরাইড দুটি খাবারের জন্যে মরিয়া হয়ে উঠেছিলো, কিন্তু অনেক বেশি দুর্বল। এদের একটি সাহস করে ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্রোনোসরাসটির উপর, এইবার কিন্তু ক্রোনোসরাস এর আকার ব্যপার না, সেও অনেক দুর্বল প্রতিরক্ষার জন্যে, যার জন্যে সে সোরোনিটরাইড এর খাদ্যে পরিণত হলো।
ঘটনার এক সপ্তাহ পর, এই পৃথিবীতে চরম ভাবে খাদ্যাভাব দেখা দিলো। জীবন হয়ে পড়লো দুঃসহ। বিশাল এই প্রাণী গুলোর জনে বিপুল পরিমান খাদ্য দরকার তাদের বিশাল দেহ কে খাড়া রাখতে। কিন্তু এখানে কোন গাছপালাই নেই যে তারা খেতে পারে কিছু পাতা। তাদের একমাত্র আশা ছিল যে, কোন কিছু, কোন খানে তো নিশ্চয়ই বেড়ে উঠছে ।
এদিকে গ্রহাণুর আঘাতে সমুদ্রে একটি ধ্বংসাত্মক শক্তি ঢেলে দিয়েছে... একটি মেগাট্রন ক্ষমতার সুনামি। একটি পানির দেয়াল, ৩০০ ফুট উঁচু। মুহূর্তের ভেতর সমস্থ ভুমি প্লাবিত করে দেয়। এবং যত তাড়াতাড়ি তা আসে, চলেও যায় একই বেগে। এইবারও কিন্তু ধ্বংস হয়ে যায় দুর্বল হয়ে পড়া অসংখ্য প্রাণী।
এক মাস অতিবাহিত হয়ে গেছে। এরই মধ্যে ভু-গর্ভস্থ শিলা ও সমস্থ সুপ্ত আগ্নেয়গিরি জেগে উঠে যে ১% শক্তি চলে গিয়েছিলো নীচে, তার প্রভাবে।
সমগ্র পৃথিবী বিষাক্ত গেসে ভরে যায়। মঙ্গোলিয়া তে মাত্র কয়েকটি ডাইনোসরের অস্তিত্ব রয়ে যায়, কিন্তু ক্ষুধার্ত ক্রোনোসরাস গুলো ঝাঁপিয়ে পড়ে এদের উপর। এদের কয়েকটি একটি গুহাতে অবস্থান করে যা তাদের এর পূর্বেও রক্ষা করেছে। কিন্তু সর্বশেষ ক্রোনোসরাস গুলো শিকারে পরিণত হয় নি, কারন আগে যেখানে একটি নর্দমার মতো যায়যায় পানি থাকতো, এখন সেখান থেকে বুদবুদ উঠছে, যার সাতে প্রকৃতিতে যোগ হছে বিষাক্ত গ্যাস- "হাইড্রোজেন সালফাইড"। ভুমির অনেক গভীর থেকে তা উরগিরিত হচ্ছে ভল্কানোর জেগে উঠায়। যা প্রানির লাংস কে অচল করে দেয়, এই অঞ্চলের শেষ ডাইনোসর টি এখন মৃত। মেক্সিকো এখন পুরোপুরি বধ্যভুমি। একের পর এক আঘাতে সব কিছু ধ্বংস হয়ে গেছে। কিন্তু বেঁছে গেছে একটি এলেমেসরাস এর ডিম।
এদিকে একটি এঙ্কলোসরাস, অনেক বেশি ক্ষুধার্ত। আর তার বিশাল দেহটাকে খাড়া রাখতে প্রতিদিন ৩০০ পাউন্ড খাবার খেতে হয়। সে যা করতে পারে এখন তা হলো একটি মাত্র ছোট জঙ্গল খুজে বের করা। আর যদি তাতে শুধু মাত্র তার আদিপাত্য চালতে ও আরও কিছু দিন তার জীবন টিকিয়ে রাখতে চায়, তবে যুদ্ধ ছাড়া তা সম্ভম নয় সে জানে, তার জন্যে জীবন বাজিও রাখতে পারে। সুতরাং যে ডাইনোসরটি এত সব কিছু সহ্য করে এখনও বেঁছে ছিল, শেষ পর্যন্ত সে তার শিকারে পরিণত হয়।।
বিবর্তনের এই পর্যায়ে আসতে ডাইনোসরের লেগেছিলো ১৬০ মিলিয়ন বছর। আর মাত্র একটি পাথর লাগলো আজ একে ধ্বংস করতে। সম্পূর্ণ ঘটনাটি ছিল একটি বিশাল গ্রহাণুর আঘাত, এর পরের ৩ মিনিটের মধ্যে ৫ টি বিশাল বিশাল ঝড়, আগুনের ফুলির বিস্ফোরণ, পতন, অবিশ্বাস্য শক্তির ভূমিকম্প, অতি উচ্চ তাপমাত্রার আক্রমণ, অচিন্তনীয় সুনামি, বিষাক্ত গ্যাসের আক্রমণ, আগ্নেওগিরিরি অগ্ন্যুৎপাত ইথ্যাদি। এই সব ঘটে গিয়েছিলো ৩ মিনিটের মাথায়। এর ৪৪ মিনিটের মধ্যে প্রচণ্ড ঝড় মঙ্গোলিয়া কে আঘাত করে।
কিন্তু সবকিছুর পরেও, ইহা বিশ্বাস করতে কঠিন যে এখনও কোন কিছু বেঁচে আছে। হা, কিছু এখনও এই সব কিছু মোকাবেলা করে বেঁচে আছে- একটি অ্যালামেসরা'র ডিম। যা মাটির কিছুটা অভ্যন্তরে ঢেকে গিয়েছিলো, এই সব ধ্বংসের মাঝে আরও একটি জীব বেঁচে ছিল- একটি চামচিকা।
কিন্তু এই অ্যালামেসরা'র বাচ্চা টি খুব বেশি দিন এই পরিবেশ মোকাবেলা করতে পারে নি। এক সময় যার বংশধররা এই পৃথিবীর একচ্চত্র অদিপতি ছিল ১৬০ মিলিয়ন বছর ধরে, আজ সেও চলে গেলো। কিন্তু বিশাল সমুদ্রের মাঝে তখন টিকে ছিল কিছু মাছ। কিছু উভচর ও কিছু সরীসৃপ। তারা ধিরে ধিরে পৃথিবীর নতুন রুপ দিলো। শুরু হলো বিবর্তনের নতুন অধ্যায়, নিঃশেষ হয়ে গেলো ডাইনোসরদের অস্তিত্ব এই জন্যে যে, মনুষ্য প্রজাতির বেঁচে থাকতে পারে।
--------------------------------------------------------------------
এই হলো প্রচলিত ও অধিক সংখ্যক গবেষকের স্বীকৃত তথ্য। তবে এই তথ্যকে ঘিরে আছে অনেক বিতর্ক যে আসলে ডাইনোসরদের পৃথিবী থেকে ধ্বংস হয়ে যাওয়ার এটাই হয়তো প্রকৃত কাহিনী নয়। ঘটনা হতে পারে অন্য রকম, তবে এই পোস্ট বেশি বড় হয়ে যাওয়ায় বিতর্কিত কাহিনী নিয়ে অন্য কোন দিন আলোচনা করবো।
ভালো থাকা হোক সবার, নিরন্তর।
* Source: Discovery Channel / Youtube- CaptainH3R0
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
এম হুসাইন বলেছেন: যোগী ডাইনোসর পালবো
কাঁটাবনে তো পাওয়ার কথা......
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭
দিশার বলেছেন: ভাই ইটা কি বললেন, ডাইনোসর বলতে কিছু ছিল না কখনো। এগুলা বিজ্ঞানীদের ভুল অপপ্রচার, কেও দেখসে কখন ডাইনোসর?
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩
এম হুসাইন বলেছেন: ও, তাই নাকি? ভালো কথা জানাইয়া দিছেন তো...
ধন্যবাদ।
পোস্ট এর প্রথম দুটি প্যারা পরলে জিজ্ঞেস করতেন না যে কেউ দেখছে কখনও ডাইনোসর!!!!!
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
কলাবাগান১ বলেছেন: যে দেশে চাদে সাঈদীর মুখ দেখা যায় বিশ্বাস করে, সেখানে আপনার এত কস্ট করে করা পোস্ট না বিশ্বাস করার ই কথা...
I am fortunate enough to live near the Natural History museum of the USA (Smithsonian) where you can see all the reconstructed fossils of dinosours.
Amazing post.................
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
এম হুসাইন বলেছেন: হাহাহাহা, মজার কথা কইছেন তো......
Thanks a lot , ur really fortunate....
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
বোকামন বলেছেন:
ডাইনোসরদের প্রায় ৯০% ছিল তৃণভোজী, দীর্ঘরাত্রি, খাদ্যাভাব বিষয়গুলো এখন অনেকটাই প্রমানিত ......
তথ্যবহূল একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ....
বিতর্কিত কাহিনীগুলোর খুব বেশী ভিত্তি আছে বলে মনে হয় না.....
যাই হোক অপেক্ষায় থাকবো বিষয়গুলো নিয়ে ভাবতে
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২০
এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্যে।
ভালো থাকুন।
৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
নিষিদ্ধ আমি বলেছেন: ++++++++++
ও প্রিয়তে!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৫
এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০১
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: বিজ্ঞানের টার্ম গুলো কে যেভাবে গল্পের আকারে উপস্থাপন করলেন তা সত্যিই অসাধারন। অনেক দিন পর একটা ভালো ব্লগ পড়লাম।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।
ভালো থাকুন ভাই।
শুভকামনা।
৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
দিশার বলেছেন: ডাইনোসর যদি থাকে, তাইলে আদম ইভ কি ছিল? তারা কি ডাইনোসর ধংসের পরে আসছে ? ডাইনোসর এর কথা কথাও নাই কেন কোরান য়ে ? যেখানে বলা হইসে এমন কোনো প্রাণী নাই যার কথা আমি গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করি নাই .
ডাইনোসর, বিবর্তন, এগুলা বিজ্ঞানী দের অপপ্রচার , মাছ থেকে মানুষ হয় নাকি!
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
শের শায়রী বলেছেন: ভাই এইটা আমার সংকলনে নিয়ে নিলাম।
আমি নিজে ভূতত্ত্বের ছাত্র ছিলাম তাই এই সব ব্যাপার আমাকে বেশ টানে।
আমি ও জানি আরো কিছু তথ্য আছে ধ্বংস হবার জন্য।
অসাধারন
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
এম হুসাইন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
বুনো বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভাই, বর্ণনা ভালো হয়েছে +++
এখানে যান একটু , চমক আছে একটা
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
এম হুসাইন বলেছেন: হায় হায়, এই পোস্ট টা কেন যে আমার চোখে পড়লো না!!!!!!
তাহলে আর আমার কষ্ট করতে হতো না
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকুন।
১০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
রবিউল ৮১ বলেছেন: তথ্যবহূল একটি পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন।
১১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
চাচাচৌধুরী বলেছেন: জটিল পোষ্ট
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫
এম হুসাইন বলেছেন: আপনার আর রাকার কত্ত কমিক্স পড়েছি......
ধন্যবাদ চাচাচৌধুরী!
১২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
পাখা বলেছেন: ভালো লাগলো +++
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
এম হুসাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাখা।
ভালো থাকুন।
১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
আরজু পনি বলেছেন:
আপনি স্কীপ করে মন্তব্যের জবাব দিচ্ছেন কেন?!
তাহলে হয়তো আমার মন্তব্যও স্কীপ করে যাবেন!
আর যারা মন্তব্য করেছে, তারা যখন কি জবাব দিলেন দেখতে এসে দেখবে আপনি স্কীপ করেছেন তখন কিন্তু খুবই মন খারাপ করবে। আর কারো কথা জানি না, আমার অনেক মন খারাপ হয়
পোস্ট পড়ে যা লিখতে চেয়েছিলাম, স্কীপ করা জবাব দেখে সব গুলিয়ে ফেলেছি
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
এম হুসাইন বলেছেন: আপু আসলে কিছু অযৌক্তিক মন্তব্য এসে পরলে আমি জবাব না দেয়াটাই শ্রেয় মনে করি।
আর একটা খুব প্রাসঙ্গিক মন্তব্যের জবাব আগে দিতে গিয়ে একটু স্কিপ হয়ে গিয়েছিলো, তবে আমি এমনটা কোন দিনই করি না।
অনিচ্ছাকৃত এই ত্রুটির জন্যে আমি কি মার্জনা আশা করতে পারি না আপু? প্লিজ।
আর আপনার মন্তব্য আমি স্কিপ করবো???? এত সাহস হয় নি আমার আপু। আমি কিন্তু অনেক লজ্জিত।
আপনার না বলা মতামতের আশা রাখি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
শুভকামনা জানবেন।
১৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দারুণ পোষ্ট। বিতর্কিত কাহিনীগুলোও জানতে ইচ্ছা করছে।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। চেষ্টা করবো সময় করে আরও কিছু লেখার।
ভালো থাকবেন কিন্তু।
১৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো লাগল। বেশ কষ্ট করেছেন দেখা যাচ্ছে।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
এম হুসাইন বলেছেন: আর কেউ বুঝলো না...... আপচুচ......
ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকুন।
১৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
আখাউরা পূলা বলেছেন: এমন নরক নাকি ৪ বার হয়েছিল পৃথিবী। ডাইনোসর এর আগে ১ বার হয়েছিল, যেখানে অমেরুদণ্ডী বিশাল বিশাল সব পোকামাকড় ধ্বংস হয়ে যায়। বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত জানতে আগ্রহী।
পুষ্টএ পিলাচ +
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
এম হুসাইন বলেছেন: প্রো পিকের এই অবস্থা কেন?
হা, এই রকম ধ্বংসলীলা আরও কয়েক বার হয়েছে, আরও হবে বলে আশা রাখি......
+ এর জন্যে ধন্যবাদ। চেষ্টা করবো বিস্তারিত কিছু জানাতে।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন।
১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
মঈনউদ্দিন বলেছেন: চমৎকার জটিল পোষ্ট +++++++++++++++++
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
এম হুসাইন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকুন।
শুভকামনা।
১৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
তোমোদাচি বলেছেন: আমি ডুকুমেন্টারী টা দেখেছি; আপনার বর্ণনা অসাধারণ লাগল!!
জাপানে বিশ্বের ৩য় বৃহত্তম ডাইনোসর যাদুঘর আছে; ওখানে একবার গিয়েছিলাম।
আমার মনে হচ্ছিল এই পৃথিবীতে প্রানী গুলো হাজার হাজার বছর রাজত্ব করে গেছে হঠাত এক খন্ড পাথর এসে সব উলোট পালট করে দিয়ে গেল; আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তা কেও চিন্তাও করতে পারল না।
আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার ব্যাপারে ধর্মে যে কিয়ামতের বর্ণনা আছে আমার কাছে ঘটনাটি সে রকম মনে হয়! যে কোন মুহূর্তে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে আমাদের এই সুন্দর পৃথিবী !!!
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
এম হুসাইন বলেছেন: আপনি অনেক ভাগ্যবান তো, তবে আমার জাপান যাওয়া হয় নি।
হা, হঠাৎ করেই এই তাণ্ডব ঘটে যাবে, কেউ ভাবতেই পারে না। ১২০ মিলিয়ন বছরের রাজত্ব মুহূর্তেই শেষ করে দিলো।
কেয়ামতের দিনও এই রকম হওয়ার কথা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।
ভালো থাকুন।
শুভকামনা জানবেন।
১৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
শায়মা বলেছেন: এত মন দিয়ে কম জিনিসই পড়ি ভাইয়া!
লেখাটা অনেক ভালো লাগলো!
যদিও পড়ার সময় নিজেকে ডাইনোসর মনে হচ্ছিলো আর ভয় ভয় লাগছিলো!
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
এম হুসাইন বলেছেন: হা হা হা,
বলেন কি আপু?
আপনার সুন্দর ও চিন্তিত মন্ত্যব্যের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ।
শুভকামনা জানবেন আপু,
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
২০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
মাথাল বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
এম হুসাইন বলেছেন: এত্ত প্লাস?
অগণিত ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন।
২১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
এস আর সজল বলেছেন: প্রিয়তে+++++++++++
কয়েকজন আসবে, আজাইরা প্যাচাইবে যুক্তি ছাড়া। হনু কিংবা নাস্তিক উপাধিও পেটে পারেন। so be prepared........
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
এম হুসাইন বলেছেন: সবাই আপন বুদ্ধির দৌড় অনুসারে কথা বলবে, আমার বুদ্ধির দৌড় অনুসারে আমি লিখব, কে কি বলল--- আই জাস্ট ডোন্ট কেয়ার ব্রো,...
প্লাসের জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
২২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
ভুল উচ্ছাস বলেছেন:
দুর্দান্ত। তবে শোনা যায় এরকম আঘাত আবারো আসতে পারে আমাদের পৃথিবীতে, আমাদের বর্তমান প্রজুক্তি দিয়ে কি এই ধরনের গ্রহানুকে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের বাহিরেই ধ্বংস করা সম্ভব?
প্রিয়তে।
হা হা বুনো ভাই দেখি আরো বিস্তারিত লিখে বসে আছে। দুই জনেরটাই প্রিয়তে।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
এম হুসাইন বলেছেন: চমৎকার একটি প্রশ্ন-
ক্যাটরিনা, রিটা, হ্যারিকেন সহ অনেক গুলো ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস যখন যুক্তরাষ্ট্রকে এক এক করে ধুয়ে যেতে থাকলো, তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বুশ কিন্তু এরকম কিছু করার চিন্তা করেছিলেন, এবং উনার মহাজ্ঞানী গবেষকরাও চিন্তা করছিলেন যে- এই সব যখন সাগরে সৃষ্টি হয়, তখনই এমন কোন বল নিক্ষেপ করা যাতে তার শক্তি নিস্তেজ হয়ে যায় অথবা, অন্য দিকে মোড় নেয় এই সব জলোচ্ছ্বাস, তবে দুঃখের কথা, তারা হিসেব মেলাতে পারেন নি।
আর আপনি বলছেন গ্রহাণুর আঘাত কে মোকাবেলা করবেন? প্রশ্নই উঠে না। বরং তা করতে গেলে বিপদ মহা-বিপদে রুপ নেবে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন।
২৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
সানড্যান্স বলেছেন: ভাই তো কি বোর্ডে সিনেমা লেইখা ফালাইছেন!!!
উত্তম ঝাঝা!!!
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
এম হুসাইন বলেছেন: মঞ্ছ নাটক যে লিখতে পারি না ভাই, তাই বাধ্য হয়ে সিনেমাই............
আর ফালাই নাই তো, ফালাইলে আপনি মন্তব্য কই করতেন?
ধন্যবাদ ভ্রাতা।
ভালো থাকবেন কিন্তু।
২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
আমি শুধুই পাঠক বলেছেন: সেইরাম পোস্ট। +++++++
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৭
এম হুসাইন বলেছেন: আপনি শুধু পাঠক হয়েও তো মন্তব্য করেছেন, অনেক ভালো লাগলো।
+ এর জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন।
২৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
মৈত্রী বলেছেন: আপনার ইমেইল এ্যাড্রেসটা দিবেন?
কিংবা আমাকে একটা মেইল পাঠান:
[email protected]
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৮
এম হুসাইন বলেছেন: ............কেন ভাই?!......
ঠিক আছে, আমি আপনাকে মেইল করছি...
২৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: দুর্দান্ত পোস্ট।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৭
এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
২৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট +++++ সহ সোজ্জা প্রিয়তে ।
ডকুমেন্টারিটার ডাউনলোড লিঙ্ক কি দিতে পারবেন ?
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০১
এম হুসাইন বলেছেন: মন্ত্রি মহোদয় এখনও দেখেন নাই এই ডকুমেন্টারি......
আপনি বাংলাদেশে না থাকলে ইউটিউব লিঙ্ক- http://www.youtube.com/watch?v=EzvDat00ZzU
কারন ইউটিউব ছাড়া অন্য কোথাও এর পুরোটা নেই, আর ইউটিউব দেখতে না পারলে জানাবেন, অন্য উপায়ে চেষ্টা করবো আপনাকে দেখাতে।
+ এর জন্যে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকুন।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১২
এম হুসাইন বলেছেন: Click This Link
এখানে কয়েক টি লিঙ্ক আছে, দেখতে পারেন। তবে ৪৩ মিনিট মাত্র।
টরেন্ট এর জন্যে- Click This Link
এগুলো কাজ না করলে জানাবেন।
অন্য ভাবে চেষ্টা করবো।
২৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
পেন্সিল চোর বলেছেন: খুবই সুন্দরভাবে লিখেছেন ভাইয়া, লিখাগুলো ছবিতে রুপান্তর করেছেন। প্রিয়তে নিলাম সাথে ভালো লাগা তো থাকছেই।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৮
এম হুসাইন বলেছেন: আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন পেন্সিল চোর!
আপনার/ আপনাদের ভালো লাগাতেই আমার সার্থকতা।
অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
২৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৮
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: সর্বজন শিকৃত থিকা বিতর্কিত কাহিনী গুলোইত দরকার ছিল।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৮
এম হুসাইন বলেছেন: আহাহা, অবশ্যই বিতর্কিত কাহিনী গুলোও তুলে ধরার চেষ্টা করবো, পোস্ট বেশি বড় হয়ে যাওয়ায় আর দেই নি।
বাংলাদেশী দালাল
ভালো থাকুন।
শুভেচ্ছা।
৩০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এমন একটি পরিশ্রমী পোস্টের জন্য আপনার প্রতি অনেক ভাললাগা রইল।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৩
এম হুসাইন বলেছেন: আপনি আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
অনেক অনেক ভালো থাকুন,নিরন্তর।
শুভকামনা।
৩১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৬
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: পোষ্ট পড়ে ডকুমেন্টারিটা ডাউনলোড করেও দেখলাম।
অনেক অজানা কিছু জানা গেল
++
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭
এম হুসাইন বলেছেন: আহা, দেখছেন? অসাধারণ একটি ডকুমেন্টারি......
প্লাসের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১।
ভালো থাকুন, শুভকামনা।
৩২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
সায়েম মুন বলেছেন: চমৎকার ও কষ্টসাধ্য একটা পোস্ট।
পাঠ্যপুস্তকে ডাইনোসর নিয়ে পড়ার সময় বেশ কিছু কারণ জেনেছি।
গ্রহাণুর আঘাতে ডাইনোসররা লুপ্ত হয়েছিল। আরও বেশ কিছু কারণের মধ্যে এই কারণটাই বেশী গ্রহণযোগ্য। ঘটনার প্রবাহটা জানতে পেরে ভাল লাগলো।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪১
এম হুসাইন বলেছেন: হা, অনেক গুলো কারনের মধ্যে গ্রহাণুর আঘাতই বেশি গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্যে, ভালো থাকুন।
শুভকামনা।
৩৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০২
রেজোওয়ানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!
আমি সেদিন নীলক্ষেতের পুরানো বইয়ের দোকানে ডাইনোসরের উপর অসাধারণ দুইটা বই পেয়ে গেলাম, পড়তে থ্রিলার গল্পের চাইতে কোন অংশে কম ভাল লাগে না।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪
এম হুসাইন বলেছেন: আসলেই আপু, অনেক ভালো লাগে এই সব কাহিনী, ডকুমেন্টারি তো অবশ্যই, আর বই সত্যি থ্রিলার লাগে...
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্যে ও ব্লগে আসার জন্যে।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন আপু, নিরন্তর।
৩৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪০
আশিক মাসুম বলেছেন: ++++ দিয়া গেলাম পড়ে কমেন্ট করুম ।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০১
এম হুসাইন বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম কিন্তু......
+ এর জন্যে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না
শুভকামনা জানবেন ব্রো,
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
৩৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১২
আরজু পনি বলেছেন:
আমি আসলে তখন পোস্ট পড়ে নগদে বলতে য়েয়ে, কাহিনী দেখে দ্বিধায় পড়ে গিয়েছিলাম। এমনিতেই মন্তব্য করা কিছু পোস্ট নিয়ে একটু অস্বস্তিতে ছিলাম/আছি...পোস্টে কমেন্ট করলে যদি জবাব না পাই তখন খুব মন খারাপ হয়। আমি অনুসারিত লিস্ট ফলো করি না। যখন যেই লিঙক সামনে আসে তখন সেই পোস্টে কমেন্ট করি। কোন বাছবিচার না করে। তবে, কখনো বিশেষ কারণে হয়তো এভয়েড করতে হয়।
এর মাঝে অনেক পোস্ট পড়তে হয়েছে। আমি নিজেই জানি না, এখন কি জবাব দিব
"স্যরি" বলার কিছু নেই তো। আমি উপরের দিকে যারা কমেন্ট করেছিল তাদের কথা ভেবে আসলে ওই মন্তব্যটি করেছিলাম, যাতে সেগুলোর রিপ্লাই দেন
তাতে তো ভালো কাজ হয়েছে
নো টেনশন ভ্রাতা
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০৪
এম হুসাইন বলেছেন: নগদে বলতে যেয়ে.........
আমার বুদ্ধির দৌড় অনুসারে আমি, আর যার যার বুদ্ধির দৌড় অনুসারেই সবাই কথা বলবে, তাই আমি অসব পাত্তা নেই না, যার জন্যে স্কিপ করেছিলাম...
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
ভালো থাকবেন, নিরন্তর।
৩৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৯
একজন আরমান বলেছেন:
এতো বড় পোস্ট পইড়া ঘুম আইতাছে।
একটা কথা কি জানেন যে ডায়নোসর যেমন বিলুপ্ত তেমন ভালো মাইয়াও বিলুপ্তির পথে।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০৭
এম হুসাইন বলেছেন: হায় হায়, কন কি মিয়া ভাই? এইডা কোন বড় পোস্ট অইল?
আর আপনের এই কথার জন্যে ন-বেল দেয়া যায় কিনা চিন্তা করতে হইবেক......
ভালা থাইক্কইন ভ্রাতা...... জটিল জিনিষ আবিষ্কার ও মন্তব্যের জন্যে বেফুক ধইন্যা।
৩৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:১৯
এম এম ইসলাম বলেছেন: অসাধারন।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯
এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন।
৩৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: ডাইনোসর এর বিলুপ্তির কাহিনী জেনে ভালই লাগলো......তয় এইরকম কোন গ্রহানু আবার পৃথিবীকে আক্রমন করে তাহলে আমাদের কি হবে......
অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য .... ভাল থাকবেন...
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
এম হুসাইন বলেছেন: কিছু করার নাই, শুধু জ্বলে পুরে মরা ছাড়া......
ধন্যবাদ আপনাকেও।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
৩৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: ডাইনোসর এর বিলুপ্তির কাহিনী জেনে ভালই লাগলো......তয় এইরকম কোন গ্রহানু আবার পৃথিবীকে আক্রমন করে তাহলে আমাদের কি হবে......
অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য .... ভাল থাকবেন...
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
এম হুসাইন বলেছেন:
৪০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
আমিনুর রহমান বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট এবং প্রিয়তে ............
এত বড় পোষ্ট দেখে দৌড় দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারলাম না
২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
এম হুসাইন বলেছেন:
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন আমিনুর রহমান ভাই।
ভালো থাকুন।
৪১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৮
আশফাক সুমন বলেছেন: Natural History Museum , London - আমি বেশ কয়েকবার গিয়েছি শুধু ডাইনোস(রর reconstructed fossil দেখার জন্য। বারবার রোমাঞ্চিত হয়েছি.।
আপনার এই অসাধারন লেখাটা পড়ে আজ রাতে ই Planet Dinosaur ডকু মেন্টারি টা দেখতে বসব ভাবছি।
প্লাস এবং ভাললাগা জানিয়ে গেলাম । +++++++++
ধন্যবাদ।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৫
এম হুসাইন বলেছেন: উপরের কোন এক মন্তব্যে ইউটিউব লিংকে ফুল ডকুমেন্টারি আছে, দেখতে পারেন।
লন্ডনের মিউজিয়ামে শুধু সময়ের অভাবে যেতে পারি নি।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ও প্লাসের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৮
এম হুসাইন বলেছেন: http://www.youtube.com/watch?v=EzvDat00ZzU
৪২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
সুখী চোর বলেছেন: অনেকদিন পরে ব্লগে ঢুকলাম.... অন্তত ১ মাস পরে। আর ঢুইকাই সেইরকম জিনিস পায়া গেলাম। হেব্বী লেখসেন
++++++ আমি আবার এই ধরনের বিষয়ের সেরম ভক্ত।।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২০
এম হুসাইন বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম ও নিয়মিত হবার প্রত্যাশা করি।
এই বিষয়ের ভক্ত জেনে ভালো লাগলো।
কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন।
৪৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৫২
রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: আপনারে অসংখ্য ধইন্যা , সুন্দরভাবে গোছাইয়া পোষ্ট করার জন্য,
+++++++ এ নিলাম ।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
এম হুসাইন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে ও + দেবার জন্যে।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
শুভকামনা।
৪৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১০
ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: অসাধারন ++++++++++++
প্রিয়তে নিলাম
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
৪৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
ইলুসন বলেছেন: চমৎকার লাগল। বিতর্কগুলো জানতে ইচ্ছে করছে। সেগুলো নিয়ে আরেকটা পোস্ট দিবেন আশা করি। আমার ছোট ভাই ডায়নোসরের পাগল, আমি নিজেও জানি না ও সব ডায়নোসরের নাম পরিচয় জানে! আপনার এই পোস্ট তাকে পড়তে দিব।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ, চেষ্টা করবো বিতর্কিত বিষয় গুলো নিয়ে কিছু লিখতে।
আর আপনার ভাই এর ডাইনোসর প্রীতি শুনে ভালো লাগলো আর তাদের এই সব পরিচয় আর ইতিহাস জানার আগ্রহও প্রবল হয়, আমার মতো আর কি...
আবারো অসংখ্য ধন্যবাদ ইলুসন।
আপনার প্রো পিকে যিনি আছেন, আমিও তার ভক্ত, তবে কাল ৫ বছরের সাজা হয়েছে শুনে অনেক খারাপ লাগছে.........
ভালো থাকুন ভাই, নিরন্তর।
৪৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
আখাউরা পূলা বলেছেন: সোজা কুন কাজ ভালাগেনা, তাই উলটাইয়া দিলাম! অপেক্ষায় থাকলাম পরবর্তী পুষ্টএর জন্য
! ভালো থাকবেন...
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
এম হুসাইন বলেছেন:
৪৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
স্বাধীনতার বার্তা বলেছেন: কীযে বলেন! আসল কাহিনী এইটা-
যাই হোক। পোস্টে প্লাস।
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
এম হুসাইন বলেছেন: হা হা হা, আসলে ভুল করে মিস্টেক হইয়া গেছে গা...
তাই এই কাহিনী লিখ্যা ফালাইছি.........
প্লাস এর লাগি এক বস্তা ধইন্যা......
ভালো থাকুন স্বাধীনতার বার্তা।
শুভকামনা।
৪৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মহা বিশ্বের মহাকালের মহা জ্ঞানের কাছৈ আমরা কতই না অসহায়!!
কি ঘটেছে কি ঘটবে অনুমানও হার মেনে যায়!!
ঘটনার বর্ণনা লিখতেও শব্দ কম পড়ে যায়!!!!!!
আসলেই- মহা কাল মহা বিশ্ব তো দূরের কথা; এই জীবনটাই এই দেহ-এর আত্মাটাই বোঝার অধরা রয়ে গেল!!!!!
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
এম হুসাইন বলেছেন: বাহ! চমৎকার! অসাধারণ বলেছেন!!!!!!!!!!!
আসলেই- মহা কাল মহা বিশ্ব তো দূরের কথা; এই জীবনটাই এই দেহ-এর আত্মাটাই বোঝার অধরা রয়ে গেল!!!!!
আরেকটি মহা মুল্যবান কথা।
অসংখ্য ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু!
শুভকামনা জানবেন, ভালো থাকুন।
৪৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৭
শায়েরী বলেছেন: লেখাটা অনেক ভালো লাগলো!
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭
এম হুসাইন বলেছেন: জেনে খুশি হলাম, অনেক।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন।
ধন্যবাদ।
৫০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪০
রিফাত হোসেন বলেছেন: ++
মহাজ্ঞানী দিশার সাহেবকে জিজ্ঞাসা করবার মুঞ্চায়, ডায়নোসার আরবি শব্দ নাকি ?
আমার জানামতে অতিকায় প্রাণীর কথা কোরআনে লিপিবদ্ধ আছে, সেটা ডায়নোসরই কিনা আর ডায়নোসর থাকতেই হবে কথা তো নাই!
ডো ডো পাখিও তো বিলুপ্ত হইয়া গেল, তো কোরআনে শরীফে কি আবেগঘনভাবে বিস্তারিত লেখা থাকবে ভবিষ্যত বাণী হিসেবে এই বেচারা বেকুব পাখির জন্য !
(আল্লাহ মাফ করুক)
ডায়নোসর একলা না, বহু কিছুই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে ও যাবে । এইটাই নিয়ম তাই বলে সবার নাম থাকবে তা তো নয় !
আর কোরআন শরীফে ১৮-২০টার মত প্রাণীর নাম আছে, তাই বলে কি দুনিয়ার আর প্রাণীর নাম নাই, তো আল্লাহর বাণী মিথ্যা হয়ে গেল ?
ইরোকজেন, মায়ানরা নাই তাই মিথ্যা হয়ে গেল ?
আপনাদের মত অন্ধ বা অবুঝ বুঝদার জন্যই .... !
মুসলিম হন বুইঝা শুনে হবেন, বাবা মার দেয়া তকমা (বংশ ভিত্তিক ধর্ম !) নিয়ে ঘুরা উচিত না ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
এম হুসাইন বলেছেন: হাহাহাহা, যে উত্তরটা আমি দেই নি, ইচ্ছে করেই, কারন সবাই সবার বুদ্ধির দৌড় অনুসারে কথা বলবে- সেটা আপনি দিয়েই দিলেন শেষ পর্যন্ত.........
উনি আদম হাওয়ার কথা বলছেন?
"আদম হাওয়া" পৃথিবীতে এসেছেন ডাইনোসরদের বিলুপ্তিরও আরও কয়েক মিলিয়ন বছর পরে, যখন পৃথিবী মনুষ্য বসবাসের জন্যে উপযুক্ত হয়ে যায়।
এই সব কথা কাকে বুঝাবো বলেন? সহজ ভাষায় এগুলো বুঝার মতো নয়।
উনার ব্লগে একটা পোস্ট আছে দেখুন- "কুরআন পড়ে যা বুঝলাম না"- এই শিরনামে, তাহলে উনি কুরআনে কি বলা আছে, আর কি নাই, তা বুঝা কিভাবে সম্ভব?
কুরআন-এ " আলিফ, লাম, মিম;
আলিফ, লাম, রা,
হাঁ, মীম; এই রকম আরও কিছু অক্ষর ও কিছু কিছু শব্দ, কিছু আয়াত আছে, যেগুলোর প্রকৃত মর্মার্থ একমাত্র আল্লাহ্ ছাড়া আর কেউ জানে না, জানতে পারবে না।
আমরা কিভাবে বলতে পারি যে কুরআন পড়ে ফেলেছি, সব জেনে ফেলেছি?
আপনার মন্তব্যের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ ভাই।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
৫১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
শব্দহীন জোছনা বলেছেন: অনেক দিন আগে ডায়নোসর নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, আজকে আপনার পোস্ট দেখে খুব ভালো লাগল।
যোগীর কথার সুরে বলতে ইচ্ছে করছে
একটা ডাইনোসর বাসাই পালতে খুব ইচ্ছা হয়। কাঁটাবনে ডাইনোসর বাচ্চা পাওয়া যায়বো?
++++
++
+
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৮
এম হুসাইন বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়বো অবশ্যই।
+ এর জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ শব্দহীন জোছনা !
শুভকামনা, ভালো থাকুন।
আর হা, একটা ডাইনোসর এর বাচ্চা কাঁটাবন থেকে নিয়ে আসবেন কিন্তু
৫২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২২
রাজসোহান বলেছেন: ইউটিউব থেকে নামাই দেখলাম। তবে দেখতে দেখতে ঘুম ধরে গেছিলো, ঘুম থেকে উঠে বাকীটুকু দেখলাম। এরপর আবার আকাশ পাতাল ভাবতে ভাবতে ঘুম!
পোষ্টে ++
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪
এম হুসাইন বলেছেন: ইউটিউব থেকে নামাই দেখলাম। তবে দেখতে দেখতে ঘুম ধরে গেছিলো, ঘুম থেকে উঠে বাকীটুকু দেখলাম। এরপর আবার আকাশ পাতাল ভাবতে ভাবতে ঘুম!
হাহাহাহাহা............ সম্পূর্ণ উল্টো তো, এই রকম কিছু দেখতে লাগ্লে আমার ঘুমই আসে না.........
+ এর জন্যে অশেষ ধন্যবাদ।
৫৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩৫
রাজসোহান বলেছেন: ব্ল্যাকহোল নিয়ে কোন পরিপূর্ণ ডকুমেন্টারী আছে? লিঙ্ক দিয়েন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭
এম হুসাইন বলেছেন: খুঁজে দিচ্ছি, তার আগে এই শিশুতোষ লেখা দেখে আসতে পারেন- Click This Link
৫৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৯
রাজসোহান বলেছেন: ওটা পড়েছি দেখেই না আগ্রহটা জেগেছে হে!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫৫
এম হুসাইন বলেছেন:
একটু অপেক্ষা করেন প্লিজ দিচ্ছি......
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫৮
এম হুসাইন বলেছেন:
http://www.youtube.com/watch?v=fQmSLZ8NZv0
http://www.youtube.com/watch?v=xp-8HysWkxw
http://www.youtube.com/watch?v=7h_mB0WW0jM
http://www.youtube.com/watch?v=KCADH3x56eE
http://www.youtube.com/watch?v=ULCY2AVwYJQ
http://www.youtube.com/watch?v=yqWNyR56jxo
আপাতত এইগুলো দেখেন............।
আর হা, আমার ব্লগে স্বাগতম!
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
ভালো থাকবেন কিন্তু।
৫৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০২
এস বাসার বলেছেন: সুপার্ভ! অনেক বিতর্ক , তবুও ধ্বংসের চিত্রটা নিশ্চিতভাবেই অনেক অনেক ভয়ংকর।
চমৎকার পোস্টের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১৮
এম হুসাইন বলেছেন: হুম, বিতর্ক তো থাকবেই, ঘটনা যে সিরাম
আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমার ব্লগে স্বাগতম।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন।
৫৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১৯
রাজসোহান বলেছেন: ৬ টা ভিড্যু! যাক, সময় পার করার জন্য ভালো উপাদান।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৩
এম হুসাইন বলেছেন: এদের রিলেটেড যে ভিডিও গুলো আসবে, ওগুলোও মজার হবে, দেখতে থাকেন। কিছু না বুঝলেও দেখবেন, বুঝে যাবেন, না হলে আমি আছি না...... খিক খিক......
৫৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
টনি বলেছেন: অসাধারন সহজ সরল ভাষায় লিখেছেন।মনে হইছে সব চোখের সামনে ঘটেছে।পোস্টে পিলাচ,নতুন কিছুর অপেক্ষায়......................
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২২
এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ও পাঠে কৃতজ্ঞতা।
নববর্ষের শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
৫৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
নিঃসঙ্গ নির্বাসন বলেছেন: খুবই ভাল লাগলো
৫৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১২
অ্যানোনিমাস বলেছেন: নাইস ওয়ান +++++++
৬০| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০১
স্বপ্নবাজ (অতি ক্ষুদ্র একজন) বলেছেন: বেচারা ডায়নোসর....।!!!!
৬১| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: +
৬২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ডায়নোসর নামে একটি এনিমেটেড মুভি দেখেছিলাম...চমৎকারভাবে সেখানে দেখনো হয়েছে
পোস্টে প্লাস ++++
৬৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৯
মেহ্নাজ আলতাফ বলেছেন: চমৎকার পোস্টটি। শুভেচ্ছা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৬
যোগী বলেছেন: একটা ডাইনোসর বাসাই পালতে খুব ইচ্ছা হয়। কাঁটাবনে ডাইনোসর বাচ্চা পাওয়া যায়বো?