![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সূর্য যখন জাগায় ভুবন, পাখির শিষে ভোঁর, আমার কেন উদাস দুপুর, বিরহী প্রহর...! © All written articles are subject to copyright. আমার অনুমতি ব্যথিত লেখার কোন অংশ বা সম্পূর্ণ লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না। ----ব্লগের বয়স এক বছর দেখালেও নিয়মিত হয়েছি এই জানুয়ারি থেকে।
কোন কিছু আবিস্কার করার পেছনের গল্প আমরা খুব কমই জানি, আজ সে রকম কিছু বিস্ময়কর আবিষ্কারের গল্প আপনাদের শুনাবো।
এমনও কিছু আবিষ্কার আছে, যা আবিষ্কারকের কয়েক বছর কেড়ে নিয়েছে, কোন টা আবার হয় তো কয়েক দশকও, পরিবর্ধন ও উন্নতি সাধনে। আবার কারো গোটা জীবনটাই শেষ হয়ে গেছে শ্বাসরুদ্ধকর কিছু আবিষ্কারের পেছনে, তবুও উৎসুক মন পিছু হটে নি।
তো চলুন দেখে নেয়া যাক এক নজরে সেই সব আবিষ্কারের কিছু কাহিনি।
১০) The Psychedelic Nature of LSD;
Lysergic acid diethylamide এর সংক্ষিপ্ত নাম LSD। যখন সুইডিশ রসায়নবিদ Albert Hofmann ১৯২৯ সালে "স্যান্ডজ" গবেষণাগারে কাজ করছিলেন, তিনি " ergot" নাকম ছত্রাক থেকে আসা কিছু অজানা যৌগিক পদার্থের আচরন নিয়ে একটি মিশনে কাজ করছিলেন। Hofmann চেয়েছিলেন এই যৌগিক পদার্থের যথাযথ গবেষণার মধ্য দিয়ে কি এমন কোন ওষুধ তৈরি করা যায় কি না।
তিনি এই পদার্থকে একটি জারে রেখে দিলেন, আর একটি অনুসিদ্ধান্ত তৈরি করলে LSD-25 নামে, কিন্তু তখনকার সময়ে গবেষণার জন্যে গবেষক ও চিকিৎসকদের কাছে এই জাতিও ছত্রাকের তেমন কোন আকর্ষণীও দিক ছিল না।
৫ বছর পরে, Hofmann তার রেখে দেওয়া ওই LSD-25 কে আরও একবার দেখতে চাইলেন, ১৯৪৩ সালে যখন যৌগিক পদার্থের প্রসার ব্যাপক আকার ধারন করছে, Hofmann দাবি করলেন যে " তিনি কিছু অস্বাভাবিক রকম উত্তেজনা অনুভূতি" দ্বারা বাধাগ্রস্থ হচ্ছেন। এর কিছু নির্যাস যে কোন ভাবে ভুলবশত তার ভিতরে চলে যায়, তাকে একটি নির্মল কক্ষে নেয়ার পূর্বেই। এর পর আর কাজ না করে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন, হোফম্যান তখন বলেন "আমি কিছু অস্বাভাবিক রকম প্রতিবিম্ব দেখতে পাচ্ছি, কিছু বিচিত্র রকম রঙের কারসাজীও"।
হোফম্যান কিন্তু ভুলক্রমেই আধনিক কালের শক্তিশালী ড্রাগ আবিষ্কার করে ফেলেন। এর পরেও Hofmann কিন্তু এই ড্রাগ নিয়ে আরও অনেক গবেষণা করেন একে চিকিৎসা ও মনোরোগ এর জন্যে একে ব্যবহার করতে পদক্ষেপ নেন, তিনি কিন্তু এই কথা চিন্তা করতে পারেন নি যে, তার এই আবিস্ক্রত ড্রাগ আজ মানুষের জীবন রক্ষা করা অপেক্ষা জীবন কেড়ে নিচ্ছে অধিক হারে ১৯৬০ সাল থেকেই ।
৯) Corn Flakes- কর্নফ্লেক্সঃ
কে জানত যে আমেরিকার প্রথম প্রিয় খাবার আবিষ্কৃত হবে দুর্ঘটনায়?
এই কাহিনীর শুরু Will Keith Kellogg এর সাতে, চিকিৎসা শাস্ত্রে তার আকর্ষণ, আর সাতে ভুলে যাওয়ার বদ অভ্যাস ও এই আবিষ্কারের পেছনে আছে। Kellogg তার ভাইকে সহায়তা করতেন, যিনি Battle Creek Sanitarium এ একজন চিকিৎসক হিসেবে কাজ করতেন, মিশিগানে, রোগী ও তাদের খাদ্য নিয়েও গবেষণা করতেন।
ভাইয়ের সাতে যখন গবেষণায় সাহায্য করছিলেন এবং সাতে রোগীদের খাবার রান্না করতে ও, Kellogg একটি আবিষ্কারে হোঁচট খান, যা তার তার জীবন বদলে দিয়েছিলো।
একদিন জখন তিনি রুটি বানাতে লাগ্লেন, মনে পড়লো, আরে, আমার প্রধান জিনিষ ই তো নাই- সিদ্ধ গম, রুটি কি করে হবে? গম সিদ্ধ হতে চুলোয় চড়িয়ে বাইরে কয়েক ঘণ্টা কাটিয়ে যখন ফিরে আসলেন তা দিয়ে আটা বানাতে, দেখেন সব গম ফ্ল্যাকি বা ভাঁজ ভাঁজ হয়ে গেছে, তিনি উতসুক হয়ে দেখতে লাগলেন কি ঘটে টা দেখতে, হাল ছাড়লেন না, এই গম সেঁকে, শুখনো করে তৈরি করলেন এক রকম নাস্তা, যা সব রোগীরাই পছন্ধ করলো। এর পর Kellogg ওই চাকরি ছেড়ে দিলেন, নিজের ব্যবসা ধরেবন বলে।
১৯০৬ সালে, "The Battle Creek Toasted Corn Flakes Company," নামে তার নিজের বিশাল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করলেন। এই হল কর্ণফ্লেক্স আবিষ্কারের কাহিনী।
8) Dynamite- ডিনামাইটঃ
বিস্ফোরক দ্রব্যাদির গবেষণা খুব সহজ নয়, নয় হাসি তামাশার ব্যপারও।
"আলফ্রেড নোবেল"- একজন সুইডিশ রসায়নবিদ ও প্রযুক্তিবিদ, তা অর্জন করেছিলেন অনেক কঠিন ভাবে। নাইট্রগ্লিসারিন কে সুস্থির রাখতে, এমন একটি বিস্ফোরক তরল নিয়ে গবেষণা কতে গিয়ে নোবেল ও অন্যান্য কর্মীরা সম্মুখীন হয়েছেন অনেক দুর্ঘটনার- জার একটি চরম বিপর্যয় ডেকে এনেছিলো। ১৮৬৪ সালে, Stockholm, Sweden -এ একটি বিস্ফোরণে নোবেল তাঁর ভাই ছোট ভাই সহ হারান কিছু সহকর্মীকেও।
কেউ জানতো না আসলে কি করে এই বিস্ফোরণ ঘটেছিল আর নোবেল কে প্রভাবিত করেছিলো, কিন্তু অনেক সন্দেহের ভিড়ে তাঁকেই ঠেলে দেয়া হল এই কারন অনুসন্ধানে এবং এই রকম বিস্ফোরক দ্রব্য কে নিরাপদ ভাবে রাখার উপায় বের করার জন্যে। নাইট্রোগ্লিসারিন এর অস্থিতিশীলতার এই নতুন ধর্মের সাতে, নোবেল লাগাতার অনেক গুলো পরীক্ষা করলেন এই বিস্ফোরণের কারন বের করতে এবং এই সব পদার্থকে নিরাপদ রাখতে।
কেউ এমনও বলে থাকেন যে- পরবর্তীতে নোবেল আরও একটি দুর্ঘটনার মধ্য দিয়ে এই পদার্থকে স্থিতিশীল করার উপায় বের করে ফেলেন।
নোবেল যখন নাইট্রোগ্লিসারিন পরিবহণ করছিলেন, তিনি লক্ষ্য করেন যে একটি ক্যান বা বোতল ভুলক্রমে ভেঙ্গে ফুটো হয়ে যায়। তিনি আবিষ্কার করেন যে- যে ক্যান টিতে দ্রব্য ছিলো- kieselguhr নামক একটি পাললিক শিলা- ওই তরল কে পরিপূর্ণ ভাবে শোষণ করে নিচ্ছে। নাইট্রোগ্লিসারিন অনেক ভয়ানক একটি বিস্ফোরক এবং এর নাড়াচাড়া ও অনেক সাবধানে করতে হয়, কিন্তু এই ঘটনা নোবেল কে এই সিদ্দান্তে উপনীত করে যে- kieselguhr আসলেই বিস্ফোরক দ্রব্যের একটি স্থিতিকারক।
স্বজ্ঞানেই, নোবেল পরবর্তীতে একটি ফর্মুলা গঠন করেন যা বিস্ফোরক দ্রব্য কে kieselguhr এর সাতে মিস্ত্রিত হতে ন্যস্ত করে কোন প্রকার বাধা প্রধান করা ছাড়াই। ১৮৬৭ সালে তিনি এই পন্যের পেটেন্ট নিজের নামে করেন, যাকে ডিনামাইট নাম দিলেন, যা কন্সট্রাকশন এর অনুশীলন ও বিস্ফোরক তৈরি তে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
০৭) স্যাকারিন (Saccharin);
কৃত্রিম মিষ্টি নিঃসন্দেহে আবিষ্কার তালিকার প্রথমে আছে, কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না এই আসল উদ্ভাবন গল্প, প্রথম কৃত্রিম সুইটেনারস।
Fahlberg ১৮৭৯ সালে আকমস্মিক ভাবে স্যাকারিন আবিস্কার করেন যখন একটি ল্যাবে কাজ করছিলেন কিছু কেমিক্যাল নিয়ে। যেভাবে অনান্য আবিষ্কারও হয়েছিল, ভুল ক্রমে, Fahlberg ও অসাবধানতা বশত কিছু কেমিক্যাল তার হাতে নিয়ে কাজ করছিলেন।
বাড়ি ফিরে যখন খাবার খাচ্ছিলেন, তিনি লক্ষ্য করলেন যে তার ব্রেড বা রুটি কিছু অস্বাভাবিক রকমই মিষ্টি, যদিও তিনি এতে কোন চিনি পর্যন্ত মেশান নি। তিনি ভাবনায় পরে গেলেন, তিনি অনুধাবন করতে পারেল যে এই মিষ্টির রহস্য তার ল্যাবের সাতে জড়িত, যে পদারথ তিনি হাতে নিয়ে কাজ করছিলেন। তিনি বুঝে গেলেন ঘটনা কি, তিনি এতে কিছু গবেষণা করে চিনির অস্তিত্ব পেলেন- কিছু দিন পর Fahlberg স্যাকারিন কে নিজের নামে পেটেন্ট করে নিলেন।
কিন্তু এতে তার বস কিছু টা ক্ষেপে গেলেন, যে তাকে এই ল্যাবে কিছু যৌগিক পদার্থের গবেষণায় সাহায্য করতে রাখা হয়েছিলো।
যাইহোক, Fahlberg এর এই আবিষ্কার আজ প্রতি গবেষণাগারে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, ফুড ইন্ড্রাস্টি তে এর ব্যব্যহার ব্যাপক হারে বেড়ে গেলো।
এক বছর পরের কথা, কৃত্রিম মিষ্টিকারক হিসেবে স্যাকারিনের ব্যবহার বেড়ে গেলো প্রায় অস্বাভাবিক ভাবে, কারণ এতে ক্যালরি'র পরিমান কম ছিলো, যা সবার জন্যেই স্বাস্থ্যসম্মত- U.S. Food and Drug Administration standards [source: FDA] অনুসারে।
চিনি ছাড়া খাদ্যদ্রব্য মিষ্টি করতে স্যাকারিন ব্যবহৃত হতে লাগলো, বিশেস করে তাদের জন্য অনেক সুখবর নিয়ে আসলো জাদের ডায়াবেটিস এর সমস্যা।
৬) The Microwave Oven বা মাইক্রোওভেনঃ
মাইক্রোওয়েভ আবিষ্কারের জন্যে আমরা Percy Spencer কে ধন্যবাদ দিতে পারি যখন তিনি magnetron পর্যবেক্ষণ করছিলেন, magnetron এমন একটি টিউব যা রাডারের যন্ত্রপাতি তে শক্তি যোগান দিতে ব্যবহৃত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, একজন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী হিসেবে স্পেনসার যখন Raytheon কোম্পানি'র একটি গবেষণাগার পরিদর্শন করছিলেন, তখন তিনি অনুধাবন করলেন যে- বিস্ময়কর কিছু ঘটছে যখন তিনি এই যন্ত্রের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, স্পেনসার এর পকেট তার দৃষ্টি আকর্ষণ করলো; যেখানে তিনি একটি চকোলেট রেখেছিলেন কিন্তু এখন সেটি গলে গেছে, কিন্তু স্পেনসার এর কিছুই হয় নি, অর্থাৎ গলে যান নি!
আজ আমরা জানি যে এই মাইক্রোওয়েব এর সম্প্রসারিত তরঙ্গ কিন্তু মানব দেহের জন্যে ক্ষতিকরও হতে পারে কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে।
এই আইটেম কে আরও নিপুণ ভাবে পরীক্ষা করে দেখলেন কিছু খাদ্যদ্রব্য দিয়ে, কিছু কর্ণফ্লেক্স। তিনি সাফল্য পেলেন, পরবর্তীতে এই তিনি একই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আরেকটি যন্ত্র তৈরি করলেন, যা আজকের মাইক্রোওভেন ওভেন নামে আমরা ব্যবহার করছি আমাদের একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় ভাবে যা ১৯৪৫ সালে আবিষ্কৃত হয়।
৫) Viagra- ভায়াগ্রাঃ
যখন সাইড এফেক্ট বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা ভাবি, স্বভাবতই এর খারাপ দিকের কথাই আমাদের মাথায় আসে। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে, আসলে এই সাইড এফেক্ট অনেক ভালো কিছুরও জন্ম দিতে পারে।
যখন Simon Campbell ও David Roberts নামে দুজন গবেষক ফিযার (Pfizer) নামে একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি তে কাজ করছিলেন কিছু নতুন ওষুধের কার্যকারিতা নিয়ে, তারা ভাবতেই পারেন নি যে তাদের নতুন এই পণ্য টি কি মোড় নিতে যাচ্ছে। তারা দুজন একটি ওষুধ তৈরি করেন যা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হতে পারে, নাম "angina"। ১৯৮০ সালের শেষ দিকে, ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার জন্যে এটা মনুষ্য দেহে পুষ করার জন্য প্রস্থত।
চিকিৎসক দল দারা তা পরীক্ষিত হলে এর নাম দেয়া হলো- UK-92480- কিছু রোগীদের দেহে তা ইঞ্জেক্ট করে ফলাফল দেখা গেলো, গবেষকরা যেমন টি প্রত্যাশা করেছিলেন, তেমন টি নয় এর কার্যক্ষমতা। ইতোমধ্যে, গবেষকরা এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করতে লাগলেন যে- রোগীরা উদ্দীপনা অনুভব করছে, তাও সেই রকম। Pfizer এর গবেষকরা অবাক হয়ে এই অনভিপ্রেত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্বন্ধে আরও বিস্তারিত জানতে একে নিয়ে গবেষণা শুরু করলেন।
উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের চিকিৎসার পরিবর্তে, কোম্পানি নতুন একটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল লঞ্ছ করলো এই ওষুধের ব্যবহারের জন্যে- erectile dysfunction disorder। ট্রায়াল সফল ভাবে শেষ হলো, ওষুধের নতুন নাম দেয়া হলো- ভায়াগ্রা- Viagra, যা sildenafil citrate নামেও পরিচিত। যা U.S. Food and Drug Administration দ্বারা ১৯৯৮ সালে অনুমোদন করা হয়।
৪) Pacemaker- পিসমেকারঃ
Wilson Greatbatch, অনেক দিন থেকে এমন একটি সমাধান এর খুঁজে ছিলেন যা " ব্লক হার্ট" কে কার্যক্ষম করতে পারে, এমন এক অবস্তায়- যখন রক্ত কে সঠিক ভাবে সঞ্চালন করতে হার্ট তার পরিপার্শ্বিক নার্ভ থেকে কোন বার্তা বা নির্দেশ গ্রহন করতে অক্ষম। অন্যান্য বিজ্ঞানিরা যখন অনেক ভারি ও কষ্টকর কোন কল বা উপকরন ব্যবহার করেছিলেন এই চিকিৎসায়, Greatbatch চেয়েছিলেন সহজে ব্যবহার যোগ্য এমন কোন জন্ত্র যা কাজ টি করতে পারবে।
Greatbatch যখন মনস্থির করলেন যে এই রকম একটি যন্ত্র তাকে তৈরি করতেই হবে যা ভাঙ্গা হৃদয় কে সচল করতে সক্ষম, তার আবিষ্কারের সে মুহূর্ত আপনাকে চমকে দিতে পারে। তিনি পশু দের "হার্ট বিট" এর শব্দ রেকর্ড করার জন্য যখন একটি oscillator তৈরি করছিলেন Cornell University তে, 1958 সালে, তিনি অসাবধানতা বশতঃ ভুল ট্রানজিস্টর ওই যন্ত্রে ইন্সটল করে ফেলেন। একটু পরে যখন তা বুঝতে পারলেন, তিনি তখনও উৎসুক ছিলেন যে এর ফলে কি ঘটে তা দেখতে। কিন্তু কোন ভাবেই প্রত্যাশা করছিলেন না যে অস্কিলেটর কাজ করবে, তিনি এর সুইচ অন করলেন এবং কিছু চেনা চেনা, রিদমিক শব্দ শুনতে পেলেন, এমন একটি প্যাটার্ন যা হ্রিদকম্প এর সাতে মিলে যায়।
পরবর্তীতে এর নাম নেয়া হলো- পিসমেকার - Pacemaker, যা হার্ট কে সচল বা স্পন্দিত করতে বহুল প্রচলিত, তিনি তার নতুন এই যন্ত্র আরও নিভিড় ভাবে পরীক্ষা করলেন পশু-পাখি দের উপরে এবং সর্বশেষ মনুষ্য দেহে ১৯৬০ সালে।
২) পেনিসিলিন- Penicillin;
হা, পেনিসিলিন- দুর্ঘটনায় আবিষ্কৃত আবিস্কার গুলোর কথা একে ছাড়া হতেই পারে না।
আলেকজান্ডার ফ্লেমিং (Alexander Fleming), একজন স্কটিশ জীবাণুবিদ, তাঁর ল্যাবের একটি দুর্ঘটনার পরে পেনিসিলিন কে তালিকাভুক্ত করেন। ১৯২৮ সালে, ২ সপ্তাহের একটি ছুটি কাটিয়ে তিনি যখন বাড়ি ফিরলেন, ফ্লেমিং লক্ষ্য করলেন যে- তাঁর একটি পেট্ট্রি ডিশে বাসা বেঁধেছে কিছু নতুন ছাঁচ বা আবরণ, বিস্ময়করভাবে তিনি লক্ষ্য করলেন যে- ডিশে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া কিন্তু ওই জায়গায় জন্মাতে পারে নি যেখানে ওই আবরণ জন্মেছে, শুধু তাই নয়, তা অন্য যেকোনো ধরণের জীবাণুকেও ওই অঞ্চলে জন্মাতে দেয় নি। ফ্লেমিং একে বিচ্ছিন্ন করলেন, শ্রেণীবদ্ধ করলেন ও বর্ণনা করলেন এই আবরণ কে। তৈরি করলেন আরও বেশি পরিমান আবরণ, কিছু কঠিন গবেষণাও করলেন।
এরপর কিন্তু ফ্লেমিং-এর এই আবিষ্কার তাৎক্ষনিক ভাবে চিকিৎসার জন্যে ব্যবহৃত হয় নি।
ফ্লেমিং এর পেনিসিলিনের সাতে এই সাক্ষাতের প্রায় ১৩ বছর পরে, Howard Florey, Norman Heatley ও Andrew Moyer আবার পেনিসিলিন কে স্পটলাইটে আনেন, যখন তারা এই জাতিয় ছাঁচ অধিক পরিমাণে তৈরি করছিলেন চিকিৎসাবিদ্যায় গবেষণার জন্যে। তখন থেকে সারা বিশ্বে পেনিসিলিন ব্যবহৃত হয়ে আসছে অসংখ্য জীবন রক্ষার্থে।
১) Anesthesia- এনেস্থেশিয়াঃ
সর্বশেষ এই এক্সিডেন্টাল আবিষ্কার ছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞান অনেক বেশি জটিল হয়ে উঠত।
Crawford Long, William Morton, Charles Jackson ও Horace Wells, তিন জন গবেষক একত্রে কথা বলছিলেন এনেস্থেশিয়া নিয়ে। তারা অনুধাবন করলেন যে- কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে, ইথার এবং নাইট্রাস অক্সাইড(লাফিং গ্যাস) মানুষের ব্যাথা উপশম করতে পারে।
১৮৮০ সালে, এই দ্রব্যের ব্যবহার অনেকটা জনপ্রিয় হয়ে উঠে যখন টা বিনোদনের জন্যে ব্যবহৃত হতে লাগলো। এই ধরণের কিছু অনুষ্ঠান কে বলা হতো - "লাফিং পার্টি" এবং "ইথার ফ্রলিক্স"।
একটি উদাহরণ ই তা স্পষ্ট করে তুলে এই ভাবে- এর পর থেকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে এনেস্থেশিয়া ব্যাথানাশক হিসেবেই ব্যবহৃত হতে লাগে। ১৮৪৪ সালে, গবেষক Horace Wells একটি লাফিং পার্টিতে অথিতি ছিলেন, যখন তিনি এই লাফিং গ্যাস দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পড়েন, তিনি অসচেতনতা বশতঃ পা-এ একটি আঘাত পান ও রক্তপাত হতে থাকে। কিন্তু তিনি শুধু দেখেই যাচ্ছিলেন যে রক্তপাত হচ্ছে তাঁর পা-এ, কিন্তু তিনি কোন ব্যাথা অনুভব করেন নি, কেন না তাঁর হাসির মাত্রা তখন এতোটুকুও কমে নি।
এর পর, Wells এই পদার্থকে এনেস্থেশিয়া রূপে পুরোপুরি ভাবে ব্যবহার শুরু করেন যখন তিনি নিজের একটি দাত অপসারণ করার পর তাতে প্রয়োগ করেন ও উপশম লাভ করেন। তখন থেকে- এনেস্থেশিয়া চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে আসছে সার্জারি করে কোন কিছু তুলে ফেলতে বা প্রতিস্থাপন করতে, ব্যাথানাশক বা চেতনানাশক হিসেবে। এর পর তিন গবেষক Crawford Long, William Morton, Charles Jackson and Horace Wells, একে আরও পরিবর্ধন করে দন্ত্য চিকিৎসা সহ সব ধরণের চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার উপযোগী করে তুলেন।
-------------------------------------------------------------------
আজ এ পর্যন্তই।
ভালোথাকা হোক সবার, নিরন্তর।
=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-
-ইন্টারনেট থেকে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
এম হুসাইন বলেছেন: Thanks...............
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: তথ্যপূর্ণ পোষ্ট পড়ে ভাল লাগল।
কয়েকটা জানা ছিল আর বাকীগুলো জেনে নিলাম।
পোষ্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
++
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। আমার ব্লগে স্বাগতম।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
আশিক মাসুম বলেছেন: ++++ দাদা ভাল পোষ্ট সোজা প্রিয়তে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
এম হুসাইন বলেছেন: আমি আবার দাদা হৈলাম কপে?
তয় + এর লাগি ব্যাফুক ধইন্যা।
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১২
যোগী বলেছেন: দারুন পোষ্ট,
আমার মনে হয় এর মদ্ধে পেনিসিলিন আবিষ্কারই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন এবং যুগান্তকারী।
অ.ট. বস প্লিজ মাইন্ড কইরেন না। পুলাডারে মাফ করে দিয়েন। আমি তখন একটু বাইরে ছিলাম। আর ঐ দুইটা কমেন্ট মুছে দিচ্ছি।
পোষ্টে দেখলাম ম্যাডাম আসছেন, উনার কমেন্টের আন্সার দেইগা।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
এম হুসাইন বলেছেন: আহহা, ঐ কমেন্টটা না মুছলেও পারতেন, আমি দেখতাম সে কি উত্তর দেয় আমাকে!
এনিওয়ে, থ্যাংকস অ্যা লট ড্যুড।
৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: খুবি ভালো লাগলো
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।
শুভকামনা।
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
একজন আরমান বলেছেন:
কোন কথা নাই। পোস্ট সরাসরি প্রিয়তে।
ভায়াগ্রা নিয়ে একটা মুভি দেখেছিলাম কদিন আগে। নাম সম্ভবত " দা পিল" :!> :#>
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
এম হুসাইন বলেছেন:
দা পিল দেখা হয় নি ব্রো... আপচুচ......
অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
ভালো আছেন আশা করি...
৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
লিন্কিন পার্ক বলেছেন: +++++্
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
এম হুসাইন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ! এলএসডি কি বাংলাদেশে পাওয়া যায়?
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
এম হুসাইন বলেছেন:
পাওয়া যায়, তবে কমু না কই......... আগে প্রায়োগিক দিক জানতে হবে......
মন্তব্যের জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
শুভকামনা জানবেন।
৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
বোকামন বলেছেন: সম্মানিত ব্লগার,
ভুমিকায় ভালোলাগা ....
গুড পোস্ট ....
আশাকরি ভালো আছেন ....
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
এম হুসাইন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ বোকামন,
আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি,
আশা করছি আপনিও ভালো.........
পোস্ট ভালো লাগায় কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা, নিরন্তর।
১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
কালোপরী বলেছেন: ++++++++++++++++++++
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
এম হুসাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
১১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
ফজলে আজিজ রিয়াদ বলেছেন: প্রিয়তেই গেলো আমি ধরে রাখতে পারিনি।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
এম হুসাইন বলেছেন: বলেন কি!!!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা, নিরন্তর।
১২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: +
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভকামনা জানবেন।
১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: পেনিসিলিন আর পেসমেকার টা জানতাম।বাকি গুলো আজ জানলাম।ভালো লাগলো।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
এম হুসাইন বলেছেন: আপনাকে জানাতে পেরে আমি প্রীত!
ভালো থাকুন আপু, আমার ব্লগে স্বাগতম।
শুভকামনা।
১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫০
শায়েরী বলেছেন: তথ্যপূর্ণ পোষ্ট পড়ে ভাল লাগলো
প্রিয়তে
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩
এম হুসাইন বলেছেন: আমার কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা জানবেন শায়েরী।
ভালো থাকুন।
১৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার। ভালো লাগলো।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪
এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকুন।
১৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
এত জ্ঞানী কেন? আপনার সব পোষ্টই দেখি প্রিয়তে নিতে হবে!!!
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০৪
এম হুসাইন বলেছেন:
জ্ঞানের ভারে কোন দিন না অজ্ঞান হইয়া যাই...... কইতারিনা............
(ব্যাফুক লজ্জার ইমু হইবেক)
১৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: অজানা অনেক কিছুই জানলাম,
ভাল লাগল
++++
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:০০
এম হুসাইন বলেছেন: গত কাল যোগী ভাই এর পোস্টে যে আমাকে বললেন ব্যাকরণ শিখতে, একটু বলবেন কি আমার মন্তব্যে ব্যাকরনিক অসঙ্গতি টা কোথায় ছিলো?
যদিও ঐ পোস্টের আমার কমেন্টটা যোগী ভাই মুছে দিয়েছে ক্যাচাল এড়াতে, আপনি কি আমার "ম্যান" শব্দটাকে "মামুন" দেখেছেন?
আর অন্য জনের ব্লগের অন্য কারো মন্তব্যের জবাব দেয়া টাও আপনার কাজ কি না একটু বলে যাবেন।
আশা করি বুঝিয়ে কৃতার্থ করবেন।
ধন্যবাদ।
১৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:১২
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ভাই, মজা করেছিলাম,
এজন্য ক্ষমা চাচ্ছি ।
মনে কষ্ট নিলে
দয়াকরে আমাকে মাফ করে দিয়েন
যোগী বলেছেন: অ.ট. বস প্লিজ মাইন্ড কইরেন না। পুলাডারে মাফ করে দিয়েন। আমি তখন একটু বাইরে ছিলাম।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:২৪
এম হুসাইন বলেছেন: দুঃখিত, ঐ সময় আপনার বাচনভঙ্গি কে আমি "মজা" হিসেবে নিতে পারি নি।
এখন বুঝতে পারলাম।
ক্ষমা চাওয়ার কিছু নাই, মজা করেছেন জেনে কিছু মনে করি নি।
ভালো থাকুন।
শুভকামনা।
১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, কথাটা সহজ ভাবে নিতে পেরেছেন জেনে ভাল লাগল। অপরাধবোধ কিছুটা কমল।
ভালো থাকবেন।
শুভকামনা।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৫৩
এম হুসাইন বলেছেন:
২০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: এগুলো পড়ে মনে হয় ,আমার ক্ষেত্রেও যদি দুম করে কিছু একটা হয়ে যায় .....
পোস্ট ভালোলাগলো।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০৯
এম হুসাইন বলেছেন: আপনি খোদ "সিদ্ধার্থ", আপনার বেলায় দুর্ঘটনায় হবার কথা নয়, দৈবভাবে কিছু হোক এই শুভকামনা করি
,
ভাললাগায় কৃতজ্ঞতা জানবেন।
ভালো থাকুন।
২১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পরে পড়ব
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৮
এম হুসাইন বলেছেন: আগে নিজের যত্ন নেন, পরে পইড়েন।
২২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন:
"It is true that my discovery of LSD was a chance discovery, but it was the outcome of planned experiments and these experiments took place in the framework of systematic pharmaceutical, chemical research. It could better be described as serendipity" বলেছেন Albert Hofmann।
Serendipity happens to only a prepared mind. Are you a prepared mind? be ready.
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫০
এম হুসাইন বলেছেন:
২৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
পেন্সিল চোর বলেছেন: দারুন পোস্ট ভাইয়া।
প্রিয়তে নিলাম পাশে প্লাস রেখে গেলাম। শেয়ার করার জন্য থেঙ্কু
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫১
এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন।
২৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
সোহানী বলেছেন: +++++
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫১
এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সোহানী।
শুভকামনা।
ভালো থাকবেন।
২৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।ভাল লাগল
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫২
এম হুসাইন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকুন।
২৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: Crawford Long, William Morton, Charles Jackson ও Horace Wells, তিন জন গবেষক একত্রে কথা বলছিলেন এনেস্থেশিয়া নিয়ে
নামতো দেখি চার টা। তিনজন হইলো কেমনে??
সেরাম পোস্ট
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
এম হুসাইন বলেছেন:
এইডা কিছু হৈল???
সেরাম কমেন্ট।
ধন্যবাদ।
২৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৮
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। সবগুলো আসলেই পৃথিবীকে বদলে দিয়েছে। সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং হল এই আবিষ্কারগুলো দূর্ঘটনাক্রমে। পেনিসিলিন এর কথাটা আগে জানতাম। প্রিয়তে রাখার মত পোষ্ট।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৯
এম হুসাইন বলেছেন: হা, সব গুলই ভুলক্রমে অর্থাৎ দুর্ঘটনায় আবিষ্কৃত।
আপনাকে জানাতে পেরে ভালো লাগলো ব্রো।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
২৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১১
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: serendipity এই ওয়ার্ডের উদাহরন হিসেবে পেনিসিলিনকে ইউজ করতাম, জিআরই দেয়ার সময় ! মনে পড়ে গেলো !
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৬
এম হুসাইন বলেছেন: তাই না কি?
ধন্যবাদ ব্রো।
ভালো থাকুন।
২৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
রুদ্র মানব বলেছেন: কর্নফ্লেক্স আমার পছন্দের একটি খাবার (যদিও বাচ্চারা এটা বেশি খায় )
জেনে ভাল লাগলো যে এটিও দুর্ঘটনা থেকেই আবিষ্কৃত ।
পেনিসিলিন আবিষ্কারটা উপরের সবগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ । পোস্ট প্লাস সহ প্রিয়তে
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৩
এম হুসাইন বলেছেন: হা, পেনিসিলিন চিকিৎসা শাস্ত্রকে নতুন রুপ দিয়েছে।
কর্ণফ্লেক্স আমারও পছন্দের.........
মন্তব্যের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ রুদ্র মানব।
ভালো থাকুন।
৩০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০১
অহন_৮০ বলেছেন: খুবই ভালো হইছে
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১৪
এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন।
শুভকামনা।
৩১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
ভাল লাগল
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
এম হুসাইন বলেছেন: বুঝলাম না, পোস্ট সব ড্রাফটে ক্যান????
৩২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৭
যোগী বলেছেন: ঐ পোষ্ট কই?
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৯
এম হুসাইন বলেছেন: ড্রাফট করছি, কি লাভ বলেন আমি একা একা চিল্লাইয়া?
৩৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০
যোগী বলেছেন: ওদের সাথে কন্টাক করা যায় না। অন্তত কিছু কথাতো শুনানো যায়।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩১
এম হুসাইন বলেছেন: কথা শুনাইছি...... মানুষের নুন্যতম কিছু থাকলে বুঝবো।
৩৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৩
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: খাগ্রাছিড় পাঠাইিছ ।
ইনবক্সএ না জিগায়া এইখানে কেন জিগান
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩২
এম হুসাইন বলেছেন:
মনে পরল তাই জিগাইয়া ফালাইলাম.........
৩৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪২
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
নিয়েল, আমিও জানতে চাই।
লেখক, সর্যি আপনার পোষ্টকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করায়
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
এম হুসাইন বলেছেন: ঝাতি জানতে চায়............
৩৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
মাক্স বলেছেন: নাইস পোস্ট ব্রো।
২৬তম ভালোলাগা!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫২
এম হুসাইন বলেছেন: থ্যাংকস অ্যা লট ব্রো।
কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা।
ভালো থাকুন।
৩৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ভালো লাগল। প্লাস এবং প্রিয়তে
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০১
এম হুসাইন বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা মামুন ভাই।
ভালো থাকুন, নিরন্তর।
৩৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: অনেক দিন আগে কোন একটা বই তে জেন LSD সম্পর্কে জানি , এতো র্ং লাগিয়ে লেখা ছিলো যে মন চাইল একটু try :#>
বাসায় একজন কে বললাম সে কিছুক্ষণ মুখের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করেছিলো artist হবার ভুত চাপলো কেন? ??
সব কিছুতেই ভালো খারাপ থাকে , মানুষ কেন যে সবসময় খারাপ দিকটি বেছে নেয়! !! + দিয়ে গেলাম
শুভকামনা
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
এম হুসাইন বলেছেন: আমি ১০ মিনিট হাসালাম আপনার কথা শুনে, এখন হাসি থামিয়ে লিখছি...............
তবে কথা হলো- মানুষ কেন যে সবসময় খারাপ দিকটি বেছে নেয়! !!
প্রশ্নটা জাতির বিবেকের কাছে থাকলো। :!>
আপনার + এর জন্যে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা।
৩৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ++++++++
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৩
এম হুসাইন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
শুভকামনা জানবেন আর হা, আমার ব্লগে স্বাগতম।
ভাল থাকুন।
৪০| ০৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম । খুব ভাল লাগল ।
ভাল থাকবেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২২
কলাবাগান১ বলেছেন: serendipity.................