নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

opolok-polok

অপলক

তত্ত্ব, তথ্য ও অনুভূতি ভাগাভাগি করা আমার অভিপ্রায়। কারও যদি ইচ্ছে হয় তবে যে কেউ আমার এই ব্লগের যে কোন কিছু নিজের সংগ্রহে রাখতে পারে।

অপলক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফতোয়া: জানিনা কেন জানি আমার মন সায় দিচ্ছে না...

১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮

যুগান্তর পত্রিকায় একটা ফতোয়া দেখলাম। মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। ঐ ফতোয়ার মোদ্দা কথা হল মানব শরীরের কোন অঙ্গ প্রত্যাঙ্গ দান, প্রতিস্থাপন বা ক্রয়/বিক্রয় করা যাবে না। এটা জ্ঞানী ফতোয়াবাজ সম্রদায়ের কাছে সম্পূর্ন নাজায়েজ ও হারাম।

এই সূত্রে বলা যায়, কিডনি, কর্নিয়া, লিভার, রক্ত ইত্যাদি এক মানব শরীর থেকে শরীরে প্রতিষ্থাপন করা নাযাযেজ যদিও জান বাঁচানো ফরজ প্রত্যেক মুসল্লির জন্যে।

আমি দোয়া করি, যে ব্যক্তি এ ফতোয়া দিয়েছেন এবং যারা এতে বিশ্বাস রাখে, তারা যেন জরুরী প্রয়োজনে রক্তদাতার রক্ত না পায়, কিডনি, লিভার, কর্নিয়া কোন কিছুই না পায় ... আধুনিক চিকিৎসা সামনে থাকা অবস্থাতেও গোড়ামীর জন্যে কষ্টে মারা যায়।

মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত। তাকে যে সামর্থ বা সন্মান আল্লাহপাক দিয়েছেন, তা স্বীকার করাও আল্লাহর অনুগ্রহকে সম্মান করা। প্রকারন্তে আল্লাহর শুকরিয়া করা। যারা ফতোয়া দেন, তারা দুনিয়াবী আর অবিনশ্বর দুটো জিনিসের মধ্যে সম্বন্বয় করবেন আশা করি। আমরা সবাই জানি, দেহ নশ্বর, আত্মা অবিনশ্বর। আসমানী কিতাব এসেছে, মানব সমাজকে সুন্দর সুশৃঙ্খল রাখার জন্যে। মানব সমাজকে পিছিয়ে রাখার জন্যে নয়।

আমার কিছু আজাইরা প্রশ্ন মাথায় ঘুর ঘুর করছে:
১) আত্মহত্যা মহাপাপ। কারন এটা নিন্দনীয় কাজ, খোদার ইচ্ছার বিরুদ্ধে মৃত্যুকে বেছে নেয়া। সময়ের আগেই প্রত্যাপন করা। যদিও বলা হয় জন্ম মৃত্যু আল্লাহর হাতে। যার ভাগ্যে যা লেখা আছে, সেটাই ঘটবে। তাহলে আত্মহত্যাকরীর দোষ কোথায়?

২) যদি আত্মহত্যা মহাপাপ হয়, তাহলে শিশুর সিজারিয়ান করে সময়ের আগেই দুনিয়াতে নিয়ে আসাও মহাপাপ। তাই নয় কি? এটাও তো আল্লাহর ইচ্ছার বিরুদ্ধে।

৩) ভবিষ্যতে চিকিৎসা বিদ্যা এতটায় উন্নত হবে যে, মানুষের অঙ্গ হানি হলে, তা আবার নিজে থেকে গজাবে। প্রতিষ্থাপনের দরকার হবে না। তখন কি ফতোয়াবাজরা বলবে, অঙ্গ গজানো হারাম? যদিও আমার ধারনা, চুল দাড়ি গজালে যদি হারাম না হয়, হাত পা গজালেও হারাম হবে না... :P


মানব অঙ্গ ক্রয়-বিক্রয় প্রসঙ্গে



মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০১

নাহল তরকারি বলেছেন: আমি শুনেছি যে "অঙ্গ বিক্রি করা যাবে না। কিন্তু দান করা যাবে।"

১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:২৩

অপলক বলেছেন: আমি কোন বিধি নিষেধ ইতোপূর্বে শুনিনি... আসলে মানব কল্যাণে সব কিছুই গ্রহনযোগ্য হবার কথা।

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মৃত্যুর পর দেহ, চোখ দান করার ব্যপারে ফতোয়া আছে - এটা করা যাবে না। জীবিত অবস্থায় অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা বিষয়ক কোন ফতোয়া আমার চোখে পড়েনি...

১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:২৩

অপলক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নতুন বলেছেন: বর্তমানে যারা এইসব ফতোয়া দেয় তারা এখনো ১৪০০ বছর আগের চিন্তা নিয়ে বসে আছে বলে মনে হয়।

একজন মানুষের রক্ত দরকার জীবন বাচানোর জন্য। এখন আমি বসে থাকবো সৃস্টিকতা তাকে বাচাবেন বলে?

কারন শরিরের রক্তের মালিক তো সৃস্টিকতা এবং তার অনুমুতি ছাড়া কাউকে রক্ত দেওয়া যাবেনা।

যে এই ফতোয়া দিয়েছে তিনিও দরকার হলে রক্ত নেবেন এবং বলবেন জীবন বাচানো ফরজ তাই রক্ত দেওয়া জায়েজ আছে...

১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:২৮

অপলক বলেছেন: সেটাই তো ভাববার বিষয়... আমার সহজ সরল জ্ঞানে খেলে না রে ভাই...

ধরুন, চোখের সামনে আপনার মা রক্তের অভাবে মারা যাচ্ছে। মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত। আমি মা কে রক্ত দিব না? আ্ল্লাহর ওয়াস্তে ছেড়ে দিব?

অথবা ধরুন, আমার মায়ের কিডনির সমস্যা। একটা কিডনি হলে বেঁচে যাবেন। আমি দিব না?

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:১৫

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: রেফারেন্স দেবেন প্লীজ? আমার জানা মতে রক্তদানকে কোন স্বীকৃত গ্রহণযোগ্য আলেম হারাম বলেন নি।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৩০

অপলক বলেছেন: উপরে যুগান্তরের লিঙ্ক দেয়া আছে। সেখানে তারা রেফারেন্স দিয়েছে নিচের মত:

তথ্যসূত্র : সূরা বনি ইসরাইল ৭০নং আয়াত, ফতোয়ায়ে আলমগিরি ৫/৩৫৪, ফতোয়ায়ে শামি ৫/৫৮, ফতোয়ায়ে কাসেমিয়া ২/৬২৮, ফতোয়ায়ে মাহমুদিয়া ১৮/৩৩৭, কিতাবুন নাওয়াজেল ১৬/১৯৬

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:০৭

তানভির জুমার বলেছেন: মিথ্যা তথ্য দিয়ে মানুষ কে মিস গাইড করেন কেন? যুগান্তরের মূল প্রশ্নই ছিল মানব অঙ্গ ক্রয়-বিক্রয় প্রসঙ্গে। আর আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়ে কি উল্টাপাল্টা পোস্ট করে দিলেন।

ইসলামে মানব অঙ্গ ক্রয়-বিক্রয় সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ-হারাম, মৃত্যুর পরও আপনি কাউকে এইগুলো দিয়ে যাওয়ার অধিকার রাখেন না। তবে জীবিত অবস্থায় আপনার বড় কোন ক্ষতি না হলে অন্যের জীবন বাচানোর জন্য যে কোন অঙ্গ/রক্ত দান করতে পারবেন এটা জায়েজ।

কোন কিছু জানার প্রয়োজন হলে অনলাইনেই যে কোন ভাষায় ইসলামিক স্কলারদের কাছে প্রশ্ন করা যায় অথবা আপনি ইউটিউবে সার্চ করেই প্রশ্নের উত্তর পেতে পারেন। সামু ব্লগে কোন মুফতি-ফকিহ্ নাই যে আপনার প্রশ্নের উত্তর দিবে।


১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৩৪

অপলক বলেছেন: আমি নিশ্চিত। আপনি খবরের হেডিং দেখেছেন, বিস্তারিত পড়েননি। পড়লে বলতেন না আমি মিস গাইড করছি।

একটা জাতীয় দৈনিক খবর প্রকাশ করছে, মানে হল তার দলিল আছে। আমার ইসলামিক স্কলার দরকার নেই। আমার বিবেক আছে। আমার চিন্তা সহজ সরল। আমি ধর্ম ভীরু, ধর্মান্ধ নই।

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:


ইহা কি আফগানিস্তান, এখানে আবার ফতোয়া কে দেয়?

১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫৬

অপলক বলেছেন: আব্দুর রহমান নামের জনৈক ব্যক্তি বাঁশখালী, চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশ করেছেন। এর বাইরে জানি না ভাই...

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:০৪

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি নিশ্চিত। আপনি খবরের হেডিং দেখেছেন, বিস্তারিত পড়েননি। পড়লে বলতেন না আমি মিস গাইড করছি।
একটা জাতীয় দৈনিক খবর প্রকাশ করছে, মানে হল তার দলিল আছে। আমার ইসলামিক স্কলার দরকার নেই। আমার বিবেক আছে। আমার চিন্তা সহজ সরল। আমি ধর্ম ভীরু, ধর্মান্ধ নই

আমি যুগান্তরে গিয়ে লাইন বাই লাইন পড়েই কমেন্ট করেছি। ঐখানে কোথাও বলা নেই যে জীবিত অবস্থায় বিশেষ প্রয়োজনে রক্ত বা অন্য অঙ্গ দান করা যাবে না।

শুধু বিবেক দিয়ে ইসলাম চলে না। ইসলামে চলার নিয়ম-নীতি গাইড লাইন সব দেওয়া আছে এর বাইরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। কোনকিছু বিবেকের কাছে বিরুপ মনে হলেও, ইসলামে যদি তা থাকে তাহলে পালন করতে হবে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩০

অপলক বলেছেন: ও আচ্ছা। আমি তো জীবত/মৃত কোনটাই পেলাম। কিন্তু দান করার কথা বলা হয়েছে:

১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৮

অপলক বলেছেন: ইসলামের একটা নির্দেশও আপনি পাবেন না, যেখানে বিবেক বিবেচনা বহির্ভূত বাক্য ব্যয় করা হয়েছে। আমার জ্ঞানের স্বল্পতা আছে, বোঝার অক্ষমতাও আছে। তারপরেও যতটুকু জানি, সঠিক জানি এবং সঠিকভাবে পালন করি। (আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথে রাখুন।)

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৬

কামাল৮০ বলেছেন: তাদের মুল বক্তব্য হলো,মানব দেহ আল্লাহর দান এবং তার সম্পদ। আমি কে দান করবার।খোড়া যুক্তি

১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫৮

অপলক বলেছেন: খোড়া যুক্তি হোক আর ল্যাংড়া যুক্তি হোক, আমার ধারনা যদি মহানবী সা: জীবদ্দশায় হিউম্যান অর্গান প্রতিষ্থাপনের কোন পদ্ধতি থাকত, তাহলে সেটাকে তিনি হয়ত মৃত ব্যক্তির জন্যে সবচেয়ে বড় সাদকা ঘোষনা করতেন। কত শত সাহাবীরা যু্দ্ধে অঙ্গ হারিয়েছেন, অসুস্থ্য হয়েছেন, তার অনেক দৃষ্টান্ত আছে।

যদি সমজিদে টিউবয়েল দেয়া, জায়নামাজ দেয়া, রাস্তা মেরামত করা, গাছ লাগানো ইত্যাদি সাদকা হয়, যার সওয়াব মৃত ব্যক্তি মৃত্যুর পরেও পায়, তাহলে হিউম্যান অর্গান ডোনেট করা কেন সোওয়াবের কাজ হবে না।

একজন কোরআন জানা ব্যক্তি যদি কোন কারনে অন্ধ হয়ে যায়, আর কোন মৃতের চক্ষু ঐ অন্ধ ব্যক্তির দৃষ্টি ফিরাতে অসিলা হয়, যার ফলে আজীবন কোরআন পড়তে থাকে, তার সওয়াব কি মৃত ব্যক্তি পাবে না?

মাতৃদুগ্ধ তো মানব শরীরের অংশ। এক মায়ের দুধ খেয়ে অন্য বাচ্চা কি বড় হচ্ছে না? সেটাও কি হারাম? আজব ফতোয়া ...

৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৫৩

কামাল৮০ বলেছেন: আপনি ভুল বুঝেছেন।আমি দান না করার যুক্তি টাকে খোড়া যুক্তি বলেছি।
নবী না হয় জানতো না কিন্তু আল্লাহ তো সবজান্তা।সে কোরানে দান করার কথা বলতে পারতো।না কি আল্লারই অত জ্ঞান ছিল না।আল্লাহ ততটাই জানতো সেই সময়ে মানুষ যতটা জানতো।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৭:৫০

অপলক বলেছেন: আগের মন্তব্যে আপনার সাথে সহমত প্রকাশ করার সাথে নিজের কথাটুকুও বলেছি। ভুল বুঝবেন না।

আল্লাহ পাক সর্বজান্তা। কিন্তু তিনি মানুষকে ততটুকুই জানিয়েছেন যতটুকু ঐ সময়ে প্রয়োজন ছিল। এটাও ঠিক আমরা সব ওহী এখনও পুরোপুরি বুঝিনা। বিজ্ঞানের আবিষ্কারের সামনে গিয়ে অনেক কিছু খোলাসা হচ্ছে অথবা ব্যক্তিজীবনে গিয়ে।


ধন্যবাদ।

১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৫:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ফতোয়া যারা দেয় তাদের পড়াশোনা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে। এরা না ঘারকা না ঘাটকা। না এরা ধর্মীয় আইন সম্পুর্ন জানে না এরা রাষ্ট্রিয় আইন জানে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৭:৫৯

অপলক বলেছেন: হতে পারে। কিন্তু আমি নিশ্চিত জানি না।

দেড় হাজার বছর পর ফতোয়া আসলো, নারীরা পুরুষ অভিভাবক ছাড়াই হজ্ব/ওমরা করতে পারবে। কিন্তু এখন কেন আসলো? কারন এখন হজ্ব একটা ব্যবসা হয়ে গেছে।

দেড় হাজার বছর পর ফতোয়া আসলো, তিন দিনের বিয়ে বৈধ্য। কিন্তু এখন কেন আসলো? কারন বিয়ে এবং যৌনতা। যেটা আর একটা ব্যবসা।

বললেই দোষ। কেউ কেউ হয়ত ভাববেন আমি ইসলাম বিরোধী। না তা নয়। নতুন ফতোয়াগুলো মনে সায় দেয় না। তাই বলা...

১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:০১

বিটপি বলেছেন: কে কি ফতোয়া দিল - সেটা জেনে আপনার দরকার কি? মানবতার কল্যাণে যা করা লাগে, করে ফেলবেন। মরার আগে আল্লাহ্‌র কাছে মাফ চেয়ে নেবেন। ব্যস! চুকে গেল।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৩৩

অপলক বলেছেন: আল্লাহ সব গুনাহ মাফ করবেন শুধু তার সাথে শীরক করা ছাড়া...

১২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার নিজের জ্ঞান বুদ্ধি কী বলে?
দেখেন কোন মোল্লা কোন ফয়েতাবাজ কী বলল সেটা আপনার আমলে না নিলেও চলবে ! আপনার নিজের জ্ঞান বুদ্ধি যদি বলে কাজটা করা ঠিক না, তাহলে করবেন না । আবার যদি মনে হয় করা ঠিক, করবেন । ব্যাস ঝামেলা শেষ !
আপনার হিসাব উপরওয়ালার কাছে আপনি দিবেন ।

১৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৪১

নতুন বলেছেন: সময়ের সাথে ধর্মের আইন কানুন আপডেট হয়নাই। তাই ধর্মের ফতোয়ার উপরে মানুষের আস্থা কমে যাচ্ছে,

বিশ্বের অন্য ধর্মের অনুসারীরা তাদের মোল্যাদের ফতোয়ার উপরে নির্ভর করেনা। তারা বুঝতে পেরেছে ফাকিগুলি।

আমাদের দেশেও মানুষ নামকা ওয়াস্তে ধর্মপালন করে। আস্তে আস্তে সেটাও কমে আসবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.