নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইস আমি তো ভুলতে পারিনি

পিকেকে টিটু

পিকেকে টিটু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিয়ের আগে কাউকে পছন্দ করা কি জায়েয?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৪

পবিত্র কোরআন ও হাদীসের আলোকে বিয়ের উদ্দেশ্য নিয়ে বিয়ের আগে কাউকে পছন্দ করা কি জায়েয? যদি জায়েয হয় তাহলে কি করা উচিত। আমি জানি না আপনাকে এ প্রশ্নটি করা যুক্তিসঙ্গত হয়েছে কি না। যদি যুক্তিসঙ্গত হয় তাহলে আল্লাহর দিকে চেয়ে দয়া করে উত্তর দিবেন



প্রশ্নের জবাব:কাউকে পছন্দ না করে বিয়ে করবেন কীভাবে। আর বিয়ের জন্যে কাউকে পছন্দ করা নাজায়েয হবে কেন। পছন্দ করে কাউকে প্রস্তাব পাঠানোও নাজায়েয নয়। পছন্দ না হলে প্রত্যাখান করাটাও জায়েয।

;) ;)

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: পছন্দ করেইতো বিয়ে করতে হয় তাইনা,অপছন্দ করে বিয়ে করে কিভাবে?

আমার কেন জানি মনে হয় কাউকে ভালো না বেসে বিয়ে করলে বিয়ে শুদ্ধ হবেনা।

কিন্তু হাদিস বলেতো তিনবার কবুল বলে বিয়ে করতে হয়।এই বিষয়হে ব্লগে মাওলানা মৌলভীরা কি বলে আগে সেটা দেখতে হবে।

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: সরি আমি আপনার প্রশ্নটা পড়িনি,শুধু শিরোনাম দেখেই কমেন্ট করেছি,আপনিতো দেখি আমার মতি বললেন।

তবে এখানে একটু বলতেই হয় তাহলে- পরাধীন অবস্থায় আগেকার মানুষ গুলোর জন্য কবুল বলেই বিয়ে সম্পাদন যায়েয ছিলো,কারণ তখন ঐ একটাই উপায় ছিলো, কিন্তু এখন সবাই স্বাধীনচেতা মানুষ,তাই দুজনের মধ্যে ভালো একটা বুঝাপড়া ব্যতিত বিয়ে সংসারের মত বিশাল এবং জীবন গুরুত্বপুর্ন অধ্যায়ে যাওয়া রিস্ক।

তাই আমি মনে করি শরীয়তের নিয়মকে প্রাধান্য দিয়ে উভয়ের সম্মতি তথা ভালোবাসা প্রেম যাই বলেন থাকা জরুরী।

ধন্যবাদ

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৯

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: আপনিতো দেখি নিজে প্রশ্ন করে নিজই উত্তর দিয়ে দিছেন।

আমি ঠিক রেফারেন্স দিতে পারবো না। তাই রেফারেন্স ছাড়াই বলছি।

বিয়ের উদ্দেশ্য নিয়ে বিয়ের আগে কাউকে পছন্দ করা জায়েয। তবে পছন্দ আর প্রেম এক জিনিস নয়।
পছন্দ করে কাউকে প্রস্তাব পাঠানোও জায়েয।
পছন্দ না হলে প্রত্যাখান করাটাও জায়েয।
বিয়ের জন্য পত্র-পাত্রী সরাসরি নিজেদের মধ্যে প্রস্তাব আদান-প্রদান এবং বুঝাপড়া করে নিতে পারবে।
বিয়ের উদ্দেশ্যে পত্র-পাত্রী সরাসরি একে অপরের চেহারাও দেখতেও পারবে।

সব কিছুই শালীনতার মধ্যে হতে হবে।

সব চেয়ে ভাল হয় যদি মেয়ের কোন আত্তীয় বা পরিচিত লোকের মাধ্যমে মেয়ের স্বভাব-চরিত্র বা অন্য কিছু আগে থেকে জেনে নিতে পারেন।

এটা এমন হতে পারবে না যে আপনি মেয়েদের সাথে অযথা সময় কাটাবেন, হা করে চেহারা গিলবেন, মাছ বাছার মত বাছবেন, খাজুরে আলাপ চালাবেন, গায়ে হাত দিবেন, চুমু দিবেন, সেক্স করবেন বা প্রেমে হাবুডুবু খাবেন।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩

তারিন রহমান বলেছেন: পছন্দ না হলে সম্পর্ক হবে কিভাবে ? তবে ধর্মে যতটুকু নির্দেশ আছে তার বাইরে যাওয়া যুক্তি ও সামাজিক বিবেচনায় কখনোই উচিত হবে না।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

মাইন রানা বলেছেন: ইসলামে জায়েজের একটা সীমা বা লিমিট অবশ্যই আছে

তবে এই পছন্দের সুযোগে পার্কে বসে দুজনে বাদাম খাবেন, মাঝে মাঝে হাত ধরে ঘুরবেন, গলায় গলায় জড়িয়ে ধরবেন, নির্জনে চুমু খাবেন, সেক্স করবেন এসব হবেনা। এসব অবশ্যই বিয়ের পর।

তাই জায়েজের ভুল ব্যাখায় অপকর্মে লিপ্ত হওয়া যাবেনা।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: প্রেমের একটা বিষয় আছে যেটা ৩নং-এ বলতে ভুলে গিয়েছিলাম।
যদি কেউ প্রেমে পরে, তবে ইচ্ছা মত প্রেমের নামে ঢলাঢলি করা জায়েয না।
এই সব ক্ষেত্রে দ্রুত পাত্র-পাত্রীকে সমঝোতায় আসতে হবে তারা পরস্পরকে বিয়ে করবে কিনা।

বিয়ে যেহুতু নিষেধ নয় তাই সমঝোতায় আসলে তারাতারি বিয়ে করা ইসলামের নিয়ম।
ফলে তাদের দ্বারা বড় কোন অপরাধ হবে না।

নির্জনে পাত্র-পাত্রীর দেখা-সাক্ষাত নিষেধ তাই সমঝোতার জন্য প্রয়োজনে ফোন ব্যবহার করতে পারে, তবে অবশ্যই খাজুরে আলাপ নয়, শুধু প্রয়োজনীয় আলাপ সারা যাবে।

পাত্র-পাত্রীরা সরাসরি দেখা-সাক্ষাত করার আগেই চেষ্টা করতে হবে যেন তাদের পরিচিত বা নিকট আত্তীয়ের কাছে থেকে একে অপরের সবরকম খোজ-খবর নেয়া যায়।

খোজ-খবর নেয়ার পর যদি মনে হয় বিয়ে করা যায়, তবে পাত্র-পাত্রীরা সরাসরি দেখা-সাক্ষাত করে নিজেদের মধ্যে বিয়ের প্রস্তাব আদান-প্রদান এবং বুঝাপড়া করে নিতে পারবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.