নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইস আমি তো ভুলতে পারিনি

পিকেকে টিটু

পিকেকে টিটু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঞ্চিত জনপদের এক আলোকিত শিক্ষালয়ের নাম কোয়ান্টাম কসমো স্কুল...

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

ওরা কোয়ান্টা।



কোয়ান্টাম শিশুকাননের মেধাবী আর তুখোড় শিক্ষার্থী। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার একটি মানবিক উদ্যোগ কোয়ান্টাম শিশুকানন। অসহায় ও বঞ্চিত শিশুদের প্রাতিষ্ঠানিক ও সামাজিক শিক্ষার পাশাপাশি নৈতিক ও মানবিক গুণাবলিতে সমৃদ্ধ আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাই এর লক্ষ্য।



কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের সদস্যদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দানে সংগঠিত এ কার্যক্রম শুরু হয় ২০০১ সালে বান্দরবানের লামায় মাত্র ৭ টি মুরং শিশুকে নিয়ে। এখন এখানে রয়েছে ১৬ টি জাতিগোষ্ঠীর ৫ শত শিশু। মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, ক্রামা, খ্রিষ্টান এবং প্রকৃতিপূজারী - সকল ধর্মের শিশুরাই যার যার ধর্ম পালন করছে আর একসাথে গড়ে উঠছে আলোকিত মানুষ হিসেবে।



বঞ্চিত জনপদের এক আলোকিত শিক্ষালয়ের নাম কোয়ান্টাম কসমো স্কুল। শিক্ষা ও সুযোগ পেলে যেকোনো মানুষই যে তার মেধাকে বিকশিত করতে, পারে তার প্রতিভার স্বীকৃতিকে আদায় করে নিতে তারই এক উজ্জ্জ্বল দৃষ্টান্ত এ কসমো স্কুলের শিক্ষার্থীরা। মুরং সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রথম 'এ' প্লাস, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় শতকরা ১০০ জনই প্রথম বিভাগ, আর জাতীয় স্কুল খো খো প্রতিযোগিতায় প্রথমবার অংশ নিয়েই চ্যাম্পিয়ন- এ অর্জনগুলো এর কয়েকটি উদাহরণমাত্র। কৃতিত্বের এ তালিকায় আরেকটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন - গত ৮ বছর ধরে থানা জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে আয়োজিত বিজয় দিবসের প্যারেড ও ডিসপ্লেতে প্রথমবার অংশগ্রহণের পর থেকেই সবকটি বিভাগে তাদের প্রথম স্থান অর্জন।

কোয়ান্টাম কসমো স্কুলের পাঠদান শুরু হয় সূচনা শ্রেণী থেকে। ভর্তি পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হবার পর এই শ্রেণীতেই শুরু হয় বর্ণমালার সাথে শিশুদের পরিচিত হবার পালা। কোয়ান্টামমের আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ পাঠাগারের পাশ ঘেঁষে সূচনার শিশুদের শ্রেণীকক্ষ। শিশুদের সম্মিলিত কণ্ঠে বর্ণ শেখা আর এদের ছড়াগানে মুখর হয়ে থাকে এই সূচনা শ্রেণী। হাত নেড়ে নেড়ে ছড়া শেখা, ছবি আঁকা আর লাল রঙা ছোট ছোট চেয়ারগুরোতে বসে বর্ণ লেখার অনুশীলন- কোনো কাজেই শিশুদের আগ্রহ অনুশীলন কমতি নেই। ওদের যেন পড়ালেখাতেই আনন্দ।

সূচনা শ্রেণীর পাঠ শেষ করে শিশুরা পদার্পণ করে গিরি ফিকরানের মূল স্কুলভবনে। এখানে শিশুশ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদান হয়। মোট ১৫,২০০ বর্গফুটের ৪টি স্কুলভবনে ক্লাসরুম রয়েছে ১৬টি। ২০১৩ সালের শুরুতেই কোয়ান্টা সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৫৬ জনে।।



http://quantummethod.org.bd/the-quantas

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

িটউব লাইট বলেছেন: খুব ভাল

২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০২

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: চমৎকার উদ্যোগ ।

৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২২

আমিনুর রহমান বলেছেন:



চমৎকার উদ্যোগ +++

৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩০

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার উদ্যোগ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.