নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে নিজেকে আঠেরো শতাব্দীর অঘোষিত সাফল্যহীন কবি মনে হয়। যার কিছু লেখা নামহীন বাজারি পত্রিকায় ছাপা হয়ে ছিল কিন্তু কেউ তা পড়ে দেখিনি।

পবিত্র হোসাইন

আমি মানুষ, রোবট নই।

পবিত্র হোসাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

উমরাহ্‌ ২০১৯ (ছবির গল্প)

১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮



‘আমি কাবা গৃহকে মানুষের জন্য সম্মিলন স্থল ও শান্তির আলয় করলাম, আর তোমরা ইবরাহিমের দাঁড়ানোর স্থানকে নামাযের স্থান বানাও এবং আমি ইবরাহিম ও ইসমাঈলকে আদেশ করলাম, তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, অবস্থানকারী ও রুকু সেজদাকারদের জন্য পবিত্র রাখ।’ (বাকারা-১২৫)

"আলহামদুলিল্লাহ"
আল্লাহ পাকের অশেষ রহমতে পবিত্র রমজান মাসে আমি সহ আমার পরিবারের সদ্যগণ উমরাহ পালনের উদ্দেশে মক্কা-মদিনা নগরীতে অবস্থান করেছি। তাছাড়া আল্লাহর তাআলার কৃপায় সেখানে ঈদ-উল ফিতর নামাজ আদায়ের সৌভাগ্য হয়েছে। মূলত সে কারণে আমি দীর্ঘ এক মাস সামুতে অনুপস্থিত।
পবিত্র মক্কা-মদিনা নগরীর কিছু ছবি তুলতে পেরেছি। তা নিয়ে আজ লিখছি ছবির গল্প।
সকল ছবি মোবাইল ফোনে তোলা এবং তাতে কোন ফিল্টার যোগ করা হয়নি।

পবিত্র মক্কা-

১। ‘লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হাম্দা ওয়ান্নি’মাতা লাকা ওয়ালমুল লা শারিকালাক’

২। বাইতুল্লাহ ।


৩। হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম আল্লাহর নির্দেশে তাঁর স্ত্রী হজরত হাজেরা ও শিশুপুত্র হজরত ইসমাইল আলাইহিস সালামকে অল্প কিছু খাদ্যদ্রব্যসহ পবিত্র ঘর কাবা শরিফের সন্নিকটে সাফা ও মারওয়ার পাদদেশে উন্মুক্ত মরুভূমিতে রেখে যান। মা ও শিশু ইসমাইলের সঙ্গে থাকা সামান্য খাবার ও পানি শেষ হয়ে যায়। এ সময় হজরত হাজেরা পানির চাহিদা মেটাতে হজরত ইসমাইল আলাইহিস সালামকে সাফা পাহাড়ের পাদদেশে রেখে সাফা পাহাড়ের চুড়ায় ওঠেন। সেখানে পানি সন্ধান না পেয়ে সেখান থেকে মারওয়া পাহাড়ে যান। উভয় পাহাড়ের নিচু উপত্যকা দৌড়ে অতিক্রম করেন। কেননা ওই স্থান থেকে শিশু ইসমাইলকে দেখতে পেতেন না। হজরত হাজেরা এভাবে সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে ৭ বার আসা-যাওয়া (দৌড়াদৌড়ি) করেন। যা আল্লাহর কাছে অনেক পছন্দ হয়ে যায়। আর এ কারণেই আল্লাহ তাআলা তামাম মুসলিম মিল্লাতের জন্য হজরত হাজেরার এ কাজকে স্মৃতি স্মারকস্বরূপ হজ ও ওমরায় রোকন হিসেবে সাব্যস্ত করেন।
সাফা-মারওয়া-


৪। জরত হাজেরা রাদিয়াল্লাহু আনহু উভয় পাহাড়ে ৭ বার দৌড়াদৌড়ির পর সন্তানের কাছে ফিরে এসে দেখতে পান হজরত ইসমাইল আলাইহিস সালাম-এর পায়ের নিচ থেকে মাটি ফেটে পানির ধারা প্রবাহিত হচ্ছে। হজরত হাজেরা পানির প্রবাহ রোধে পাথর দিয়ে বাঁধ দেন। আর মুখে বলতে থাকেন ‘জমজম’ থামো থামো। আর তখন থেকেই এ পানির উৎস কুপটি ‘জম জম কুপ’ হিসেবে পরিচিত।
‘জম জম কুপ’-

৫। আবাবিল পাখি।

৬। মক্কা ক্লক রয়েল টাওয়ার হোটেল।

৭। জাবালে সাওর বা গারে সাওর। এই সাওর পর্বতের একটি গুহায় হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মদিনা মোনাওয়ারায় হিজরতের সময় আত্মগোপন করেছিলেন।

৮। আরাফাত ময়দান ।

৯। মুজদালিফা।

১০। মসজিদে নামিরাহ, যেখানে হজের খুতবা দেয়া হয়।

১১। জাবালে রহমত, হজরত আদম (আ.) ও বিবি হাওয়া এখানে এসে মিলিত হয়েছিলেন। হজরত মুহাম্মদ (সা.) এই পাহাড়ের কাছে দাঁড়িয়ে বিদায় হজের ভাষণ দিয়েছিলেন।


১২। মিনা (তাবুর শহর বলেও পরিচিত)। পাশের গাছগুলো জিয়াউর রহমানের অবদান।


১৩। এটি সেই জায়গা, মিনা পাহাড়ের পাদদেশে পুত্রের অনুরোধে ইবরাহিম (আ.) ইসমাইলের হাত-পা ও নিজের চোখ বেঁধে নেন এবং কন্ঠদেশে আল্লাহর নামে তরবারী চালান। দয়াময় আল্লাহ সেই সময় ইসমাইলকে সরিয়ে নেন এবং তাঁর জায়গায় এক জন্তু-দুম্বা কোরবানি হয়ে যায়। নিশ্চয়ই এ ছিল ইব্রাহিম (আ.) এর জন্যে এক স্পষ্ট পরীক্ষা। আল্লাহ ইব্রাহিম (আ.) কে পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হওয়ার সুসংবাদ দেন।

১৪। প্রথমে জামারা সগির বা ছোট শয়তান, তারপর জামারায় ওস্তা বা মেজ শয়তান এরপর জামারায় আকাবা বা বড় শয়তান। হজরত ইব্রাহিম (আ.) নিজ সন্তান ইসমাঈলকে (আ.) কোরবানি করার জন্য মিনায় নিয়ে যাচ্ছিলেন। জামারায় পৌঁছালে শয়তান তাঁকে ধোঁকা দেয়। তখন শয়তানকে লক্ষ্য করে তিনি পাথর নিক্ষেপ করেন।

১৫। এই পাহাড়ের নাম জাবালে নূর। এই পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত একটি গুহাকে বলা হয়- ‘গারে হেরা’ বা ‘হেরা গুহা’। নবুওয়ত লাভের পূর্বে নবী করিম (সা.) এই গুহায় ইবাদতে মগ্ন থাকতেন। এখানেই সর্বপ্রথম অহি নাজিল হয়েছিলো।


পবিত্র মদিনা-

১৬। মসজিদে নববী।


১৭। নবী করিম (সা.)-এর রওজা মোবারক।

১৮। জান্নাতুল বাকি কবরস্থান।

১৯। উট।

২০। মসজিদ আল কিবলাতাইন, এখানে নামাজ পড়ার সময় মুহাম্মদ (সা) এর কাছে কিবলা পরিবর্তনের নির্দেশের ওহি আসে।

২১। মসজিদ-ই-আল জুম্মা, এই মসজিদ যেখানে হযরত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)মক্কা থেকে মদীনায় হিজরতের পর তার প্রথম জুমার নামাজের সঞ্চালিত।

২২। মসজিদ-ই- ফাতিমা।

২৩। উহুদ পাহাড়, উহুদ প্রান্তরে কোরায়েশরা নির্মমভাবে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর দাঁত মোবারক শহিদ করেছিল, তাকে আহত করেছিল। এই রণক্ষেত্রে নবী করিম (সা.)-এর চাচা মহাবীর হজরত হামজা (রা.) এবং হজরত আকিল ইবনে উমাইয়া (রা.)সহ সত্তরজন সাহাবা শহিদ হয়েছিলেন।

২৪। মদিনার রহস্যময় পাহাড়। মানুষের কাছে এটা জিনের পাহাড় নামে খ্যাত। আরবরা অবশ্য এই পাহাড়কে জিনের পাহাড় বলেন না। তাদের কাছে এই পাহাড়ের নাম ওয়াদি আল আবইয়াজ বা ওয়াদি আল বায়জা।


"হে আমাদের পালনকর্তা! সরল পথ প্রদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে সত্যলংঘনে প্রবৃত্ত করোনা এবং তোমার নিকট থেকে আমাদিগকে অনুগ্রহ দান কর। তুমিই সব কিছুর দাতা।"
- [সূরা আল-ইমরান - ০৮]
"হে আল্লাহ! তোমার কাছে আত্মসমর্পণ করলাম। তোমার উপর ভরসা করলাম। তোমার প্রতি ঈমান আনলাম। তোমার দিকে প্রত্যাবর্তন করলাম। তোমাকে কেন্দ্র করে বিবাদে লিপ্ত হলাম। তোমার নিকট বিচার ফয়সালা সোপর্দ করলাম। অতঃপর আমাকে ক্ষমা কর, যা আগে করেছি এবং যা পরে করব, যা প্রকাশ্যে করেছি এবং যা গোপনে করেছি। তুমিই আমার মা‘বুদ। তুমি ব্যতীত সত্যিকার কোন মা‘বুদ নেই" - [বোখারি : ৫৮৪৩]

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২০

মুক্তা নীল বলেছেন:
সুবহানাল্লাহ ,
প্রশান্তিময় লাগছে লেখা পড়ে ও ছবি ব্লগ দেখে । ভালো
থাকুন সব সময় ।

১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৫১

পবিত্র হোসাইন বলেছেন:


প্রিয় মুক্তা নীল আপু, আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য রেখে যাবার জন্য।

২| ১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুবহানআল্লাহ আল্লাহ আমাদেরকেও পবিত্র জায়গা ছোঁয়ার তৌফিক দান করুন

১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৫৩

পবিত্র হোসাইন বলেছেন:




আমিন।
আল্লাহ তাআলা আপনার মনের আশা পূরণ করুক।

৩| ১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

নজসু বলেছেন:


সুন্দর।

১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় নজসু।

৪| ১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: কবে যে যাবো।
হজ্ব করার আগে মরে গেলেও শান্তি পাবো না।

১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৯

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: আল্লাহ তাআলা আপনার মনের আশা পূরণ করুক।

৫| ১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ আমিও উমরাহ হজ্জ পালন করেছি প্রায় ১ বছর আগে,মনে খুব শান্তি বিরাজ করেছিলো। আবার উমরাহ হজ্জের জন্য রওনা হবো অচিরেই,আল্লাহ আপনার ও আপনার ফ্যামিলির সকলের উমরাহ হজ্জ কবুল করুুক,আমিন

১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: আমিন। সুন্দর মন্তব্যে মন ভালো হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা আপনার মঙ্গল করুন।
চাঁদগাজীর সাথে ফাইট চলছে দেখলাম। আল্লাহ ওনাকে হেদায়েত দেন করুন।

৬| ১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: আমিন।

১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: আমিন।

৭| ১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "লেখক বলেছেন: আমিন। সুন্দর মন্তব্যে মন ভালো হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা আপনার মঙ্গল করুন।
চাঁদগাজীর সাথে ফাইট চলছে দেখলাম। আল্লাহ ওনাকে হেদায়েত দেন করুন। "

-চাঁদগাজীর সাথে কোন ফাইট চলছে না; উনি নিজেই অন্যায়ের প্রতীক: ব্লগে রাজিব নুর, গড়ল ও কালবৈশাখীর মতো ব্লগারের বিপক্ষে উনি পোষ্ট দিয়ে নিজের বোকামীকে তুলে ধরেছেন।

১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: কোনো ব্লগার সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য সত্যি দুঃখজনক। তবে বাক স্বাধীনতা বলতে কিছু ব্যাপার আছে।
ধরুন, আপনি অথবা আমি, চাইলেই শেখ হাসিনা বা খালেদা জিয়া সম্পর্কে আলোচনা বা সমালোচনা করতে পারি।
একই ভাবে যে কোন ব্যক্তি, যে কারো সম্পর্কে আলোচনা বা সমালোচনা করতে পারে।
এসব ছোটখাটো ব্যাপার নিয়ে মাতামাতি করার কিছু নাই।
যাই হোক কিছু ব্লগারের সাথে আপনার খোঁচাখুঁচি বেশি।
মানুষ আপনার কথা বুঝেনা? নাকি, আপনি বুঝেন না? কোনটা?

৮| ১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:৪০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আল্লাহ পাকের কাছে লাখো শুকরিয়া আল্লাহ আমাকে এই দেশে বহুবছর রেখেছেন। রুটি রুজি করে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। বছরে একাধিকবার ওমরাও মদিনা জিয়ারাতে যেয়ে থাকি। এইতো রামাধানেও গিয়েছিলাম। আগে যখন ২০০০ সালে গিয়েছিলাম তখন জমজমকুপের কাছে গিয়ে কুপটি দেখার তাওফিক হয়েছিল। এখন ছবি দেখলে স্মৃতিতে ভাসে। এমন অনেক কিছুই বদলে গিয়েছে। আপনার ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে।

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩২

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই, বছরে একাধিকবার ওমরাও মদিনা জিয়ারাতে যেতে পারা সত্যি ভাগ্যের ব্যাপার। আগে যখন ২০০০ সালে গিয়েছিলাম তখন জমজমকুপের কাছে গিয়ে কুপটি দেখার তাওফিক হয়েছিল। এখন ছবি দেখলে স্মৃতিতে ভাসে। এমন অনেক কিছুই বদলে গিয়েছে।
-আপনার কাছে সেই সময়ের কোনো ছবি আছে কি?
আল্লাহ আপনার সহায় হোন।

৯| ১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভালো লাগ। কবে যাব জানিনা কিন্তু নিয়েত তো আছেই। +++
পোস্টে তৃতীয় লাইক।
শুভকামনা প্রিয় পবিত্র হোসাইন ভাইকে।

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: দোয়া করি আল্লাহ খুব জলদি আপনার নিয়ত পূরণ করুক।
অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো।

১০| ১২ ই জুন, ২০১৯ রাত ৩:৩২

বলেছেন: জাযাকাল্লাহ খাইরা।।।

আল্লাহ কবুল করুন।।। আমিন৷।

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় লতিফ ভাই, আল্লাহ তাআলা আমাদের সবার মনের আশা পূরণ করুক।
আমিন।

১১| ১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:১৪

মা.হাসান বলেছেন: আল্লাহ আপনার ওমরাহ কবুল করুন, এমন পোস্ট আগ্রহী মুসলমানদের অনুপ্রেরণা যোগায়। মুসলমানদের সামর্থবানদের জন্য আল্লাহ তার ঘর এবং নবীজীর কবর জিয়ারত করা সহজ করে দিন। আমিন।

১২ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:০৩

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ।
মুসলিমদের প্রতি আপনার ভালোবাসা দেখে সত্যিই আমি মুগ্ধ।
আপনার মনের সকল নেক আশা পূরণ হোক, আমিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.