![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্কুলে ছুটির ঘন্টা বাজল।
ভর দুপুর। এই মরা দুপুরে হেঁটে হেঁটে বাসায় আসতে ভাল লাগে না।
পকেটে যা ছিল তা খরচা হয়ে গ্যাছে টিফিন পিরিয়ডে। তাই রিক্সা নেবার উপায় নেই।
সন্তু যে এখন বড় হয়েছে, ও যে এখন ক্লাস সেভেনে পড়ে, ওর যে একটা পকেট খরচ আছে, সেটা বাবা-মা বুঝতে চায় না।
অবশ্য রিক্সা নিলে হয়, বাড়িতে গিয়ে টাকা দিয়ে দিলেই হবে। কিন্তু গত রাতে মা’র সাথে ঝগড়া হয়েছে সন্তুর। তাই মা’র সাথে কথা বলা বন্ধ। আজ সকালে স্কুলে আসার আগেও কথা বলেনি ও মা’র সাথে। কি ভয়ানক কান্ড !
অগত্যা হেটে হেটেই বাড়ি যেতে হল।
বাড়ির কাছাকাছি আসতেই দেখা হল এলাকার পাগলি বুড়িটার সাথে।
বুড়িটার বয়স অনেক। পিঠ কুঁজ হয়ে বেঁকে গেছে। একটা লাঠি নিয়ে খট্ খট্ করে হাটে।
বুড়িটার ত্রিকুলে কেউ নেই। একটা ছোট্ট কুঁড়ে ঘরে একা একা পড়ে থাকে। তার কাছে কেউ যায় না। সেই সবার বাড়ি বাড়ি আসে। ভিক্ষা করে। যার কাছে যখন যা পায়, তাই খেয়ে নেয়।
আর পাড়ার ছেলে-পুলেগুলো ওই বুড়িকে দেখলেই পেছনে লাগে। ওকে ক্ষেপায়। অসহায় বুড়ি হাতের লাঠি দিয়ে বদমাশ ছেলেগুলাকে তাড়ায়। পাজি ছেলে গুলোর উৎপাতেই বোধহয় বুড়িটা পাগলপ্রায়।
সন্তু দেখল, ওর বন্ধুরা পাগলি বুড়িটার পেছনে আবার লেগেছে। ব্যাঙ্গ করে বলছে, ‘ও বুড়ি তুই পাগলি/ এখান থাইকা ভাগলি ?’ আরেকজন বলে উঠছে, ‘ও বুড়ি তুই ডাইনি/ তাই আজ তোর খাওয়া হয়নি’ , বলে খিল্ খিল্ করে হাসতে লাগল সবাই মিলে।
সন্তুও যোগ দিল ওদের দলে। পাগলা বুড়িকে খেপানোর মত মজা আর কি হতে পারে !
হঠাৎ পাগলা বুড়ি ক্ষেপে উঠল। হাতের লাঠিটা ছুড়ে মারল ছেলেগুলার দিকে। লাঠিটা উড়ে এসে বাপ্পির পায়ে আঘাত হানল। পড়ে গেল বাপ্পি। বাকি ছেলে-পেলে সবাই দৌড়ে পালালো। সন্তু পালিয়ে একটু আড়ালে গিয়ে উঁকি মেরে দেখতে লাগল।
বাপ্পি উঠে দাঁড়ালো কষ্ট করে। তারপর খোড়াতে খোড়াতে বাড়ি গেল।
সন্তু দেখল, হাতের লাঠিটা ফেলে দিয়ে বুড়িটিও রাস্তায় পড়ে গ্যাছে। উঠতে পারছে না।
সন্তু ধীর পায়ে ভয়ে ভয়ে এগিয়ে গেল। লাঠিটা হাতে তুলল। এগিয়ে এল রাস্তায় পড়ে থাকা বৃদ্ধার দিকে। বৃদ্ধাকে ওঠালো । হাতে লাঠি ধরিয়ে দিল।
থুলথুলে বুড়ির ছোট ছোট আধবোজা চোখ থেকে হালকা একটি পানির রেখা যেন গড়িয়ে পড়ছে। সন্তু তন্ময় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল কিছুক্ষণ। হঠাৎ সন্তু খেয়াল করল, ওর আর ভয় করছে না।
২
মায়ের সাথে কথা বন্ধ। তাই বাসায় এসে কাপড় ছেড়ে চুপচাপ বসে রইল সন্তু। একটু পর পেট পাকিয়ে ক্ষুধা লাগল। এখন কি উপায়? মাকে খাবার কথা না বললে তো আর পারা যাচ্ছে না।
মনকে বোঝালো সন্তু। ঠিক আছে, এই শেষ। শুধু খাবার কথাটাই মাকে বলবে সন্তু। তারপর আর কোন কথা হবে না।
দুপুরে খাওয়া-দাওয়া করে বিছানায় শুয়ে সন্তুর মনটা বিমর্ষ হয়ে গেল। সারাদিন মা’র সাথে ভালো মত কথা বলেনি। তাই মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। ভেতরটা পাকিয়ে কান্না আসতে লাগল। বালিশে মুখ লুকিয়ে কাঁদতে লাগল সন্তু। সন্তু বুঝতে পারল, চোখের জলে বালিশ ভিজে যাচ্ছে।
মাথায় হাত রাখল মা। কোমল, শান্ত, শান্তির একটি স্পর্শ। সন্তু মাথা উঁচিয়ে মায়ের মুখটা দেখল। কান্না যেন আরও প্রবল বেগে আসতে লাগল ওর।
শেষে মায়ের সাথে মান-অভিমানের পালা চুকল। সন্তু ভালোমতোই বুঝল, মায়ের উপর রাগ করে ও কখনোই থাকতে পারবে না।
সন্ধ্যা হলে বারান্দায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে সন্তু। প্রতি সন্ধ্যাতেই ও খেয়াল করে, পাগলি বুড়িটা ওর কুঁড়েঘরটার কাছাকাছি একটি তুলশী তলায় প্রদীপ জ্বালিয়ে বসে থাকে। একমনে কি যেন ভাবে।
তারপর একসময় প্রদীপ নিভে যায়। বুড়িটিকে আর দেখা যায় না। বুড়িটি তারপর কি করে তা জানার প্রবল আগ্রহ সন্তুর। কিন্তু রাতের বেলায় ওর অন্ধাকার ঘরে যাবার মানেই হয় না।
৩
পরের দিন শুক্রবার। সাপ্তাহিক ছুটি। সকাল সকাল শালিস বসল পাড়ায়।
বাপ্পি বাসায় যেয়ে ওর বাবার কাছে পাগলি বুড়িটার নামে নালিশ করেছে। ও নাকি ওর বাবাকে বলেছে, বাবা, আমি কিচ্ছু করিনি। রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ পাগলি বুড়িটা আমার পায়ে লাঠিটা ছুড়ে মারে।
এলাকায় বাপ্পির বাবার নাম-ডাক আছে। ছেলেকে হয়ত খুবই বিশ্বাস করে, তাই ছেলের এক কথাতেই ক্ষিপ্ত হয়ে বিচার ডেকে বসলেন তিনি। কাহিনী শুনে এলাকাবাসীও অসন্তুষ্ট।
বুড়িটি শুধু এক কোণায় হাতের লাঠিটি বুকে জড়িয়ে জড়সড় হয়ে বসে আছে।
এই বৃদ্ধাকে বলার কিছুই নেই। শেষে সবাই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিল। শাস্তি হল, এই পাড়ায় আর এই বুড়ির ভিক্ষা নেই। এই পাড়ায় আর কেউ তাকে খাওয়াবে না। সে এখানে থাকতে পারবে, কিন্তু জীবন বাঁচাতে যেতে হবে অন্য পাড়ায়। আরও ঠিক করা হল, যদি আর একবার বুড়ি এমন করে, তবে বুড়িকে এলাকা থেকে বের করে দেয়া হবে।
৪
রাতে বুড়িটাকে নিয়ে খুব চিন্তা হতে লাগল সন্তুর। বুড়িটা তো ভালোমত হাটতেই পারে না। কেউ যদি ওকে ভিক্ষা না দেয়, তবে ও বাঁচবে কেমন করে।
আর বুড়িটা এই এলাকায় কোথা থেকে এল, সেটাও কেউ বলতে পারে না।
সন্তু খেয়াল করল, এখন আর বুড়িটাকে ওর ভয় লাগে না। বরং বুড়িটার জন্য ওর মায়া লাগে।
সেদিনের শালিসের পর থেকে বুড়িটি আর এ পাড়ায় কারও বাড়িতে আসে না।
কিন্তু সন্ধ্যায় বারান্দায় দাঁড়িয়ে সন্তু ঠিকই দেখতে পায়, বুড়িটি তুলসি তলায় প্রদীপ জ্বালিয়ে একা একা বসে আছে।
মনের কৌতূহল যে করেই হোক মেটাতেই হবে।
সন্তুর বাবা শফিক সাহেব খুবই ব্যস্ত মানুষ। সকালে বের হন। রাত ৮টা-৯টায় আসেন।
মা ঘরের কাজে ব্যস্ত।
সন্তু দরজা খুলে প্রায় নিঃশব্দে বের হয়ে গেল। হাতে মোবাইল। সেটা থেকে হালকা আলো এসে রাস্তাটা দেখিয়ে দিচ্ছে।
সন্তু যখন পাগলি বুড়ির বাড়ির কাছাকাছি চলে এসেছে, তখন তুলসী তলায় জ্বালানো প্রদীপটি প্রায় নিভে এসেছে।
এদিকটায় তেমন আলোও নেই । এই প্রথমবার সন্তুর ভয় করতে লাগল। এতক্ষণ ভয়ের কথা মনেই ছিল না ওর।
ধীরে ধীরে এগুতে হচ্ছে। অন্ধকার এতই বেশি যে মোবাইলের ছোট আলোয় কাজ হয় না। বরং চারপাশের অন্ধকার আরও জমাট বাঁধা মনে হয়।
পাগলি বুড়ির সাথে ভরা গলায় কে যেন কথা বলছে। আজ ওর ঘরে একটি মোমবাতিও জ্বলছে।
তবে কি পাগলি বুড়ির বাসায় রাতে কেউ আসে? এবার ভয়ে ভিজতে লাগল সন্তু। এমন অবস্থা যে, এখান থেকে ফিরে যাবার উপায়ও নেই। সন্তুও ঠিক করে ফেলল, এ ঘটনার শেষ না দেখে ও যাবে না।
আড়ি পেতে কথা শোনা পাপ। তাই সরাসরি সন্তু পাগলি বুড়ির ঘরে ঢুকে গেল। মাটির উপর বসে আছে পাগলি বুড়ি। পাশে দাঁড়িয়ে আছেন একজন লোক। মুখে দাড়ি। চল্লিশোর্ধ বয়স। পরণে সাদা শার্ট। কালো প্যান্ট। বড় বড় চোখ। কিন্তু চেহারাটা নিরিহ।
লোকটিকে দেখে ঠিকই ভয় পেল সন্তু। কিন্তু তা তো বুঝতে দেয়া যাবে না। সামনে যাই আসুক তাই মোকাবিলা করতে হবে।
কিন্তু না, ভয়ংকর কিছুই ঘটল না। লোকটি বরং খুব শান্তভাবে সন্তুর পরিচয় জানতে চাইল। সন্তু তার পরিচয় দিল। সন্তু যখন তার আসার কারণ লোকটিকে জানালো, লোকটি কিছুক্ষণ বিমর্ষ হয়ে পড়ে রইল। তারপর বলল, ‘বাবা, সন্তু, এসো আমার সাথে।’
সন্তু গিয়ে বসল তুলসীতলার নিচে। প্রদীপটি আবার জ্বালানো হল। লোকটি বসল সন্তুর পাশে। বুড়িটি ঘরের মধ্যে নিষ্প্রভ মোমবাতির আলোয় চুপচাপ বসে আছে।
লোকটি বলা শুরু করল, ‘ তখন ১৯৭১ সাল। আমাদের বাড়ি ছিল ঝিনাইদহ, আউড়া গ্রামে। আমি তখন খুবই ছোট। এই বৃদ্ধা আমার মাসি।
এপ্রিলের শেষ দিকে আমাদের গ্রামে মিলিটারী আসল।’
বলে থামল লোকটি, সন্তুকে জিজ্ঞাসা করল, ‘বাবু, তুমি কি মুক্তিযুদ্ধের কথা জান?’
‘হ্যা জানি। তারপর কি হল?’ নিরাসক্ত ভাবে বলে গেল সন্তু।
লোকটি আবার শুরু করল,‘আমরা হিন্দু। তাই আমাদের উপর পাকিস্তানি মিলিটারিদের রাগ বেশি। আমরা কয়েকঘর হিন্দু একসাথে থাকতাম। আমাদের দুবাড়ি পরেই ছিল মাসিদের বাড়ি।
জানো, আমাদের না, কোনকিছুর অভাব ছিল না।আমার মেসোমশাই শহরে কাজ করতেন। ভাল মাইনে পেতেন। আবার জমি-জমার চাষ-বাসও করতেন। আমরা গোলাভরা ধান ঘরে তুলতাম। শীতে পিঠা-পুলি খেতাম। গরমে কাজ করতাম।
আমি তখন অনেক ছোট। মাসির দুটো মেয়ে ছিল। দুধের শিশু আর কি।
হঠাৎ একরাতে মিলিটারি আক্রমন করল। বাড়ি-ঘর জ্বালিয়ে দিতে লাগল। আমরা যে যার মত প্রাণভয়ে পালাতে লাগলাম।’
বলতে বলতে থেমে গেল লোকটি। সন্তু দেখল, লোকটির চোখ জ্বলজ্বল করছে।
লোকটি আবার শুরু করল,‘সে রাতের পর আমাদের কারোরই আর নিজের বলে কিছু থাকল না। মিলিটারিরা সব নিয়ে চলে গেল।
মাসির বাচ্চাদুটো মারা গেল সে রাতেই। মাসি আর মেসোমশাই প্রাণ নিয়ে পালিয়ে এলেন। এরপর সবাই মিলে ঠিক করল ভারতে যাবার কথা। সবাই রাজি। কিন্তু বাঁধ সাধলেন মাসি আর মেসোমশাই। তারা ইন্ডিয়া যাবেন না। তারা কোনভাবেই এদেশ ছেড়ে যাবেন না।
তারা নাকি এদেশেই থাকবেন। যুদ্ধ করবেন। প্রতিশোধ নেবেন।
আমরা সবাই চলে গেলাম ভারতে। সীমানা পেরিয়ে শরনার্থী শিবিরে আশ্র্রয় নিলাম।
এলাম দেশ স্বাধীন হবার পর। মাসি-মেসোমশাই কোথায় আছেন কিছুই জানি না।
বহুদিন পর লোক মারফত খবর পেলাম, আমার মাসি এখানে পড়ে আছেন। পাগল হয়ে।
লোকমুখে শুনলাম, আমার মাসি-মেসোমশাই একসাথেই যুদ্ধে যান। অনেক কষ্টেও দুজন বেঁচে থাকেন।
নভেম্বরের মাঝ বরাবর যুদ্ধে আমার মেসোমশাই মারা যান। তারপর থেকেই নাকি আমার মাসির মাথা খারাপ হয়ে যায়।
আমি এটুকুই জানি। কিন্তু মাসি এখানে এসে কি করে বাসা বাঁধল, তাও আবার একা একা, সে আমি এখনও বুঝে উঠতে পারিনি। ’
সন্তুর ভেতরটা সিক্ত হয়ে গ্যাছে। শান্ত গলায় জিজ্ঞাসা করল, ‘আপনি যুদ্ধ করেননি কেন? আপনারা পালিয়ে গিয়েছিলেন কেন?’
লোকটি অপরাধীর মত চেহারা করে বলল, ‘আমি তখন অনেক ছোট। আমার একার পক্ষে এতবড় সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব ছিল না। তবে হ্যা, দেশের জন্য যুদ্ধ করতে পারলে গর্ব করতাম। কিন্তু দেখ, যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে আমরা কি দিয়েছি?’
৫
সন্তুর সারারাত ঘুম হল না। এভাবে চলতে পারে না। একজন মুক্তিযোদ্ধা এভাবে বাঁচতে পারেন না। কাল সকালেই সন্তু সব্বাইকে বলে দেবে, ওই পাগলি বুড়ি একজন মুক্তিযোদ্ধা।
ভোর রাতের দিকে বেশ কোলাহল শোনা গেল। ঘুম ভেঙ্গে গেল সন্তুর।কোলাহল তৈরী হয়েছে ওই বৃদ্ধার বাড়ির কাছাকাছিই। সন্তুর জোরাজুরিতে বাবা ওকে নিয়ে গেল ওই বুড়ির বাড়ির কাছে।
বৃদ্ধা বুড়ি মারা গেছে। হয়ত কিছুক্ষণ আগে।
আলো ফুটলে বৃদ্ধাকে নেয়া হল শ্মশানঘাটে। সৎকারের জন্য।
৬
সন্ধ্যা নামল।
সন্তু বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালো। তুলসীতলায় আজ আর প্রদীপ জ্বলছে না।
ও বাড়িতে আজ আর কেউ নেই। চোখ থেকে দু ফোটা জল গড়ালো সন্তুর।
নিজেকে ও ভাগ্যবান মনে করতে লাগল কাঁদতে পেরে।
আজকাল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য দুফোঁটা চোখের জল ফেলানোর লোকের ও যে বড়ই অভাব ।।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: বুঝতে পেরেছি আপনার অনুভূতি টা ।
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
শূন্য পথিক বলেছেন:
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: ‘আহত’ হলেন কি শূন্য পথিক ?
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: ভাল লাগল গল্পটা, তবে একটা দীর্ঘ নিশ্বাস বের হল
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫০
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: স্বাভাবিক। গল্পটা লিখতে গিয়ে আমারও বেশ কয়েকবার দীর্ঘ নিশ্বাস পড়েছে ।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
শীলা শিপা বলেছেন: আজকাল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য দুফোঁটা চোখের জল ফেলানোর লোকের ও যে বড়ই অভাব । আসলেই তাই...
সুন্দর লিখেছেন...
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: মন খারাপ করা ভাল লাগা