নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সহজ কথা কইতে আমায় কহ যে, সহজ কথা যায়না বলা সহজে ...

পেলব চক্রবর্তী

ঝঞ্ঝার মতো উদ্দাম...

পেলব চক্রবর্তী › বিস্তারিত পোস্টঃ

টুকরো টুকরো গল্প - ২

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩১



কাপড় ধোয়া




ছোটবেলা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের আগ পর্যন্ত আমাকে কখনওই নিজের হাতে কাপড় ধুতে হয়নি। এটা আমার সৌভাগ্য না দুর্ভাগ্য- তা বুঝে ওঠাটাই আমার জন্য কঠিন একটা ব্যাপার।



হলে উঠে প্রথম কয়েকদিন বাড়ি থেকে ধুয়ে আনা কাপড় দিয়েই চলে যাচ্ছিল। ঝামেলা বাঁধল, যখন বাড়ি থেকে ধুয়ে আনা সব কাপড়ই ময়লা হয়ে গেল। কাপড় ধোয়া দরকার। কিন্তু কি করে কাপড় ধোব, তা না জানায় এবং জানতে চেষ্টাও না করায় আমাকে সেইসব ময়লা জামাগুলো পড়েই চালিয়ে দিতে হচ্ছিল।



তখন থাকতাম হলের গণরুমে। গণরুমের কয়েকজন অতীন্দ্রিয় ছেলে বাদে বাকিদের অবস্থা আমার মতই।তাই খুব বেশি অসুবিধা হতনা। কিন্তু, ক্লাস করতে বাইরে যাবার সাথে সাথেই ঝামেলা শুরু হতে লাগল।বান্ধবীরা আমার কাছে আসে না। বুঝতে অসুবিধা হত কি কারণ। বন্ধুরা এসে বলে দিল, আমার শরীর থেকে ব্যাপক বাজে গন্ধ আসছে।তাই নাকি আমার ধারের কাছে কেউ আসছে না!



বিষন্ন মনে ফিরে এলাম হলের গণরুমে। সেখানে ততক্ষণে অনেকগুলো ক্লান্ত ছেলের গায়ের দুর্গন্ধ একাকার হয়ে অদ্ভুত আবেশ সৃষ্টি করেছে।



এ তো খুবই বিব্রতকর ব্যাপার। একই সাথে লজ্জাজনক। উপায় কি? কাপড় ধুতে হবে। কিন্তু আমি কি করে কাপড় ধোব। হলে লন্ড্রি আছে। ওতে দিলেই হবে। কিন্তু এতগুলো কাপড় লন্ড্রিতে ধুয়ে নিতে অনেক টাকা-পয়সার দরকার। এতগুলো পয়সা খরচ করতেও খারাপ লাগছিল। কিন্তু কিছু একটা করা দরকার। খুব তাড়াতাড়ি।অন্তত সম্মান বাঁচানোর জন্য।



এক জনের কাছে পরামর্শ নিলাম। কি করে কাপড় ধুতে হয়। আামার সে পরামর্শ দাতা নিজে কোনদিনও কাপড় ধোয়নি। কিন্তু ছোট থেকেই সে প্রচুর কাপড় ধোয়া দেখেছে। তাই পরামর্শ আশা করি সে খারাপ দিতে পারবে না।



তার পরামর্শ অনুযায়ী অনেকগুলো লেবু কিনে আনলাম। সেগুলো সব চিপে চিপে রস বের করে বেশ বড়সড় একটা বালতিতে ভরালাম। এরপর বালতিতে জল দিলাম। তার মধ্যে কয়েক চামচ লবন। তাতে সবগুলো কাপড় একসাথে ভরিয়ে দিলাম। বালতির অর্ধেক জলই উপচিয়ে পড়ে গেল।



প্রথমে বালতিতে লেবুজলের একটা চমৎকার গন্ধ নাকে আসছিল। বহুদিনের ময়লা কাপড়গুলো চোবানোর ফলে সে গন্ধ



গেল উবে। বালতির জল নিমেষেই কালো কুচকুচে হয়ে গেল। আমার ভেতরে তখন বেশ গর্ব। আমি নিজের হাতে কাপড় ধোয়া শিখেছি! আমার কান্ড-কারখানা দেখে আশেপাশে দু-একজন আমার দিকে বাঁকাচোখে তাকাচ্ছে। ওসব দেখে নষ্ট করার সময় তখন আমার নেই।



কিন্তু টেলিভিশনের পর্দায় দেখি বালতিতে কাপড় ধোয়ার সময় প্রচুর সাদা সাদা ফেনা হয়। আমি তো কোন ফেনাই দেখছি না। কেন? কাপড়গুলো বেশি ময়লা, সেজন্যই বোধহয় ফেনা ওঠে নি। অথবা, আমি প্রথম বার কাপড় ধুচ্ছি, তাই বোধহয়…।



কাপড়গুলো রোদের তাপে শুকিয়ে গেল। কাপড়গুলোতে আঠা আঠা ভাব লেপ্টে আছে। সেই ধোয়া কাপড় পড়ে বেশ বুক ফুলিয়ে এক বড়ভাইয়ের কাছে গেলাম প্রোগ্রামিং শিখতে। সেই ভাই আমাকে শেখাতেই পারলেন না। কারণ, তিনি আমার কাছে বেশিক্ষণ থাকতেই পারলেন না লেবু-লবন আর পুরোনো কাপড়ের ময়লার মিশ্রিত দুর্গন্ধে।



এখন অবশ্য সার্ফএক্সেল দিয়ে ঘটা করে কাপড় ধোয়া শিখেছি। এখন বালতিতে কাপড় ধুলে সাদা ফেনা উপচিয়ে পড়ে। কাপড়ও বেশ পরিষ্কার হয়। কাপড়ে আঠালো ভাব থাকে না। কারও কাছে আসতে অসুবিধাও হয় না।



কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের প্রথমদিকের সে অপবাদ ঘুচাতে পারিনি আজও। বন্ধু-বান্ধবরা আজও আমাকে তেমনই জানে। দুর্নাম খুব সহজেই রটে যায়, তা জানতাম। কিন্তু সুনাম রটতে যে এত সময় নেয়, তা আমার ধারণায় ছিল না।



বহুদিন পর আমার সেই কাপড়ধোয়া বিশেষজ্ঞ বন্ধুটিকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কেন সে আমাকে লেবু আর লবন দিয়ে কাপড় ধোয়া শিখিয়েছিল। তার উত্তর ছিল, ‘তোর তখন যা অবস্থা ছিল, তাতে লেবু লবন দিয়ে তোর সবকিছু ঘষে পরিষ্কার না করলে সার্ফএক্সেল, হুইল- এগুলো দিয়ে কিছু্ই হত না। তাই।’



আমি ওর কথার মর্মোদ্ধার করতে পারিনি। এখন আর করেই বা কি লাভ। কাপড় ধোয়া তো শিখেই গেছি।







যে জন প্রেমের ভাব জানে না




তখন নবম শ্রেণীতে উঠেছি। বাইরে গিয়ে প্রাইভেট পড়তে হয়।



ফেরার রাস্তায় আমরা চারজন একসাথে বাড়ি ফিরতাম। কারণ, আমাদের চারজনের বাড়ি শহরের একই দিকে এবং মোটামুটি কাছাকাছি।



বয়স কম। চারজনেরই উড়ুউড়ু মন। এদিকে পড়াশোনা আর ভালো রেজাল্টের চাপ। পরিবার আর প্রতিবেশিদের প্রত্যাশার বোঝা। সব মিলিয়ে এলোমেলো কাজ করে সময়টাকে উপভোগ করার সুযোগ ছিল একেবারেই কম।



একদিন চারজন একসাথে ফিরছি। হঠাৎ অপূর্ব সুন্দরী একজন মেয়েকে দেখে আমার মাথা এলোমেলো হয়ে গেল। বন্ধুদের কাছে লুকিয়ে জানতে চাইলাম মেয়েটা কে। এবার আমার অবাক হবার পালা। আমার বাকি তিন বন্ধুর মধ্যে দু’জন আগে থেকেই সেই রূপবতী মেয়েকে পছন্দ করে আসছে। ওদের মধ্যে আমি তিন। ফলাফল হল, আমরা চারজনের তিনজনই প্রায় একসাথে তার প্রেমে পড়ে গেলাম।



আর চতুর্থ বন্ধুটি সেই মেয়েটির আত্মীয়। সম্পর্কে মামা। তাই, যা হওয়ার তাই হল। মামা বন্ধুটিকে গোপন করে আমরা তিনজনই অজানা একটা মেয়ের প্রেমে হাবুডুবু খেতে লাগলাম। টিউশনি থেকে ফেরার পথে সোজা রাস্তা দিয়ে বাড়ি না গিয়ে একটু ঘুরে সেই মেয়েটির বাড়ির সামনে দিয়ে যেতে লাগলাম। উঁকি দিয়ে তাকাতাম বাড়ির বেলকনিতে, যদি একবার দেখা যায় তাকে!



খোঁজ-খবর নিয়ে যা জানলাম, তাতে আমাদের চোখ চড়কগাছে। উনি আমাদের থেকে বয়সে বড়। ইন্টারমিডিয়েট পড়ছেন।



মনকে সান্তনা দেয়া দরকার। বড় তো কি হয়েছে। খুব তো আর বড় নয়। মাত্র অল্প ক’বছরের ব্যবধান!



ঝামেলা আছে আরও। সেই আপুর এক ভাই আর্মি অফিসার। অন্য ভাইরাও নাকি সেইরকম। একবার ধরা পড়ে গেলে নিস্তার নেই। মার-ধোর তো হবেই, মান-সম্মানও যাবে।



কিশোর মন কি আর এসব ভয়-ভীতিতে থামে? এক সন্ধ্যায় আমরা দু’জন বন্ধু একসাথে সেই অপরূপা আপুর বাড়ির সামনে গিয়ে তাকে একবার দেখার আশা নিয়ে দাঁড়ালাম। তখন অন্ধকারে প্রায় ঢেকে গেছে চারদিক। বিদ্যুতও গেছে চলে। দোতালার বেলকনিতে একটা আবছায়া দেখলাম কার যেন, হয়ত তারই। দুজনেই বেশ উদাস হয়ে আছি। আকাশজুড়ে নীড়ে ফেরা পাখি, সন্ধ্যার বাতাস, আর মাথার ভেতর এক অপরূপা আপু। সে এক অসাধারণ অনুভূতি!



একটা প্রচন্ড কর্কশ কন্ঠে আওয়াজ এল। ‘কে ওখানে? ধর তো রে…….’।



সব অনুভূতি হয়ে গেল গায়েব। অন্ধকারে দিলাম দৌড়। যেভাবেই হোক, ধরা পড়া যাবে না। প্রেম জলে যায় যাক, সম্মান ডুবতে দেয়া যাবে না।



এ ঘটনায় ভয় পেলাম বেশ। তবে মজাও কম পেলাম না। এদিকে আবার সেই বন্ধু মামাটি আমাদের এসব কারবার জানার চেষ্টা করছিল। তাই সাবধান হওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।



এরপর লেখাপড়ার চাপ আরও বাড়তে লাগল। প্রেমের ভূত মাথা থেকে উধাও হতে সময় লাগল না।



সেই অপরূপা আপুটির বিয়ে হয়ে গেছে আজ অনেক দিন হল। শুনেছি, তিনি ভালই আছেন।



…………………………………………………………………………………………………………………………………



এটি আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে শোনা তার গল্প। খুবই সাধারণ একটা গল্প। এমন ঘটনা অনেকের জীবনেই ঘটে। এক্ষেত্রে আমার বিশ্লেষণ হল, আমার বন্ধুর সেই অপরূপা আপুটি যদি একবার জানত যে বন্ধুটি তাকে কত পছন্দ করে, তবে আপুটি নিশ্চই আমার বন্ধুটিকে নিরাশ করতেন না। আমি বলছি না যে, আপুটি তার থেকে তিন-চার বছরের ছোট এক ছেলের প্রেমে পড়ে যেতেন, তবে তিনি নিশ্চই হৃদয় দিয়ে ব্যাপারটি অনুভব করে আমার বন্ধুটিকে বোঝাতে পারতেন। যে যতই বলুক যে সুন্দরী মেয়েদের হৃদয় থাকে না। আমি কথাটা মানতে পারি না। কারণ, একেবারেই একই রকমের একটি ঘটনা আমার জীবনেও আছে। সে অভিজ্ঞতা থেকেই একথা বলছি।







কাশেম স্যার




একজন ছাত্রের বিদ্যালয়জীবনটা সবথেকে মজার হয়। কারণ বিদ্যালয়ে আমরা প্রবেশ করি যখন আমাদের মনটা একেবারেই পবিত্র থাকে। আর যখন বিদ্যালয়জীবন শেষ হয়, তখনও মনটা মোটামুটি পবিত্র। এরপর এ্ই পবিত্রতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। চারপাশের নোংরামো দেখে দেখে আমরা অপবিত্র হয়ে ‍উঠি।



বিদ্যালয় জীবনটা তাই একেবারেই সরল মনে সরল মজা করার সময়। পরবর্তী জীবনের কোন কাজের জন্য মনে আক্ষেপ জন্মাতে পারে, কিন্তু বিদ্যালয়জীবনের কোন ভুলের জন্য মনে খুব বেশি আক্ষেপও জন্মায় না।



আমার বিদ্যালয়জীবনটা ছিল অসম্ভব রকমের মজার। সে আমি লিখে বোঝাতে পারব না। একটি বিদ্যালয়ে সুদীর্ঘ বারো বছর পড়েছি। এই বারো বছরের বিদ্যালয় জীবনে যে মানুষটিকে না পেলে আমার অনেক অপূর্ণতা থাকত, তাঁর নাম কাশেম স্যার।



স্যার অকারণেই রেগে যেতেন। ধরুন, স্যার বোর্ডে লিখছেন। কেউ কোন দুষ্টুমি করল। স্যার পেছন ফিরে যাকেই কথা বলতে দেখবেন, তার উপরই চড়াও হবেন। অনেক সময় মেজাজ হারিয়ে হাতের ডাস্টার ছুড়ে মারেন। কিন্তু স্যারের নিশানা একেবারেই ভালো না। স্যারের ছোড়া ডাস্টার কখনওই কোন ছাত্রকে আঘাত করতে পারত না।



আবার ধরুণ, স্যার কোন এক কারণে রেগে গিয়ে নিজের চশমাটা সবার সামনে ভেঙ্গে দুটুকরো করে ফেললেন। একটু পর আবার ক্লাসরুমেই মোমবাতি জ্বালিয়ে ভাঙ্গা অংশদুটো জোড়া লাগালেন।



এমন অজস্র ঘটনা আছে। বলে শেষ করা যাবে না। সব কথা আবার বলাও সম্ভব নয়। এর ফলে, ছাত্ররা হয়ে গেল আরও দুষ্টু। ক্লাসে দুষ্টুমি করে লুকিয়ে থাকে, দোষ পড়ে অন্যের ঘাড়ে। ক্লাসের কয়েকজন চিহ্নিত ছাত্র ছিল। কোন কিছু হলেই স্যার রেগে যেতেন তাদের উপর। চলত উত্তম-মধ্যম। আর ভালোরা যে দুষ্টুমি করে সবসময় বেঁচে যেত, তা নয়। মাঝে মধ্যে ধরাও পড়ত। তখন স্যারকে যে কত অসহায় লাগত!



স্যার অনেকজন মিলে একসাথে শব্দ করা পছন্দ করতেন না। ক্লাসের ছেলেরা তাই করত। স্যার হয়ে যেতেন অগ্নিশর্মা।



পিঠে ধুপ-ধাপ আঘাত পড়লেও ক্লাসের সবাই তা বেশ উপভোগ করত। ফলে, কাশেম স্যারের ক্লাস মানেই একটা মজার ব্যাপার।



তবে স্যার খুব মেধাবী মানুষ। জ্যামিতির যে কোন সমাধান, যেকোন বীজগণিত সংশ্লিষ্ট সমস্যার সমাধান তিনি যখন-তখন করে দিতে পারতেন। এর জন্য তাকে সেই মুহূর্তে কোন নোটবই দেখে নিতে হত না।



স্যারের পুরো নাম আবুল কাশেম। তাই আমাদের ক্রিকেট টিমের নাম রাখা হল A.K-47.



আমার বিদ্যালয় জীবন শেষ হয় ২০০৭ সালে। স্যার সে বছরই আমাদের বিদ্যালয়ের চাকরি ছেড়ে দিলেন।



কয়েকবছর হয়ে গেল স্যার পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেছেন। আমি তাঁকে শেষ দেখাটাও দেখতে যেতে পারিনি।



তাই আমি কোনভাবেই ভাবতে পারিনা যে স্যার আর নেই।



আজও আমরা যদি স্কুলের বন্ধুরা একসাথে হই, স্যারকে নিয়ে আলোচনা হয়। পুরোনো দিনের কথা মনে করে আমরা মজা করি। কিন্তু আমরা কেউই এক মুহূর্তের জন্যও ভাবতে পারিনা যে স্যার মৃত।



আমরা হতে পারি স্যারের খুবই অপ্রিয় বা অবাধ্য ছাত্র, কিন্তু, স্যার আসলে আমাদের মধ্যেই বেঁচে আছেন। অন্তত আমরা যতদিন বেঁচে আছি, ততদিন স্যারের মৃত্যু নেই।।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০২

জহুরুল০০৭ বলেছেন: আমারও কাসেম স্যার ছিলেন এবং তিনিও মারা গেছেন। আপনার কাশেম স্যারের মত তিনিও ভীষণ ভাল ছিলেন। তাঁর কথা আমার প্রায়ই মনে পড়ে।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৭

পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: সব স্যার নয়, তবে কিছু কিছু স্যারের কথা কখনওই ভোলার মত নয়। আমার কাশেম স্যার তেমনই একজন। আপনার কাসেম স্যারও নিশ্চই তেমন একজন।

২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: হুম আহমদ উদ্দিনের পোলা দেখি ।

৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: তোমারে অবশ্য আমি চিনি ।

৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: আপুটা কে আন্দাজ করতে পারছি ,। মনে আন্দাজ ঠিকই হবে

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: ও ভাই গোয়ৈন্দাপ্রধান, আপনি কে ভাই? আপনাকে তো ঠিক চিনতেই পারলাম না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.