![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুঝতে পারছি না এ নিয়ে লিখে ঠিক করছি কি না। বিষয়টি নিয়ে লেখার ধৃষ্টতা কি করে আমার হল, তার থেকেও অনেক বড় একটি প্রশ্নচিহ্ন দাঁড়িয়ে গেছে ২০১৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক পাশ করা ছাত্র-ছাত্রীদের জীবনে।
বিষয়টি ছোট-খাটো নয়, হেলাফেলার বিষয়ও নয়। ছাত্র-ছাত্রীদের জীবন গড়ার প্রশ্ন জড়িত এখানে। তাই বিষয়টি নিয়ে একটু ভাবতে বসলাম।
এমন ভাবনা-চিন্তার কথা তো অনেকদিন ধরেই শুনছি, সম্বন্বিত ভর্তি পরীক্ষা হবে, পরীক্ষায় নকল হবে না, প্রশ্ন ফাঁস হবে না কিংবা একবারের বেশি ভর্তি পরীক্ষা দেয়া যাবেনা ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলোর প্রতিটিই অসম্ভব রকম গুরুত্বপূর্ণ। অবশেষে দেশের শিক্ষা-দীক্ষার প্রাণপ্রদীপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে নিল। সেটি হল, আগামী ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে দ্বিতীয় দফায় ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ হবেনা। এত ভালো একটি সিদ্ধান্ত। ভেবেছিলাম, সবাই খুশি হবে।
কিন্তু তা হল না। এই সিদ্ধান্ত প্রকাশের সাথে-সাথে ছাত্র-ছাত্রীরা রাস্তায় নেমে আসল। প্রতিবাদ করল। সবাইকে জানালো, কিন্তু ঠিকমত বোঝালো না। আর গুরুব্যক্তিরাও বুঝতে চাইলেন না। ছাত্র-ছাত্রীরাও মনের কথা বলার মত কাউকে পেল না। তারা শুধু প্রতিবাদই করল। আর রোদভরা আকাশের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলল।
২
ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার অংশগ্রহণের সুযোগ দেবার কারন আছে। বাংলাদেশের মত একটি দেশে নানান ঝুট-ঝামেলায় অনেক শিক্ষার্থী প্রথমবার ভর্তিপরীক্ষায় বসতে পারেনা। প্রথমবার ভর্তি পরীক্ষায় প্রস্তুতির জন্য সময়ও অনেক কম থাকে। অনেকেরই প্রস্তুতি সঠিক হয় না। তাই ফলাফল ভালো হয় না। তাদের জন্য দ্বিতীয়বার নিজেকে আরও শানিত করে ভর্তিযুদ্ধে নামার সুযোগ রাখা হয়েছিল।
কিন্তু এ্রর ফলে যে অসুবিধাগুলোর তৈরী হয়, তার তালিকাটা বেশ দীর্ঘ। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি উঠে এসেছে তা হল, আসন ফাঁকা থাকার বিষয়টি। প্রথমবার পরীক্ষা দিয়ে যে ছাত্র বা ছাত্রীটি নিজের পছন্দের বিভাগ পায় না, সে পরের বার পরীক্ষা দিয়ে নিজের পছন্দের বিষয় বা বাজারে দাম আছে এমন কোন বিভাগে চলে যায়। অনেকে এক বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে চলে যায় আরেক বিশ্ববিদ্যালয়ে। ফলে তার ফেলে যাওয়া আসনটি ফাঁকা পড়ে থাকে, যেখানে অন্য কোন ছাত্র বা ছা্ত্রীকেও আর নেবার সুযোগ থাকে না।
এভাবে প্রতিবছর প্রচুর সংখ্যক আসন ফাঁকা পড়ে থাকে। ঢাবিতে ২০১১-১২ সালে আসন ফাঁকা হয় ৪২৯ টি, ২০১২-১৩ সালে এ সংখ্যা ৪১৬ টি। বাস্তবে এর সংখ্যাটা আরও বেশি। আর দেশের সবক’টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে হিসেবে নিলে এর সংখ্যাটা কয়েক হাজার হবে! পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে হলে একজন ছাত্র বা ছাত্রীকে প্রতিটি আসনের বিপরীতে ৭০-৮০-৯০ বা তারও চেয়ে বেশি সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীর সাথে যুদ্ধ করতে হয়। কিন্তু এত কষ্টে পাওয়া আসনগুলো কেন একবছর পরেই ফাঁকা হয়ে পড়ে থাকে? এ ব্যাপারটা একটু ভাবা দরকার।
এর অন্যতম কারণ আমাদের বাজারমুখী বিষয়গুলোর ব্যাপক চাহিদা। যেমন, প্রথমবার রসায়নে সুযোগ পাওয়া একজন ছাত্র বা ছাত্রী যদি পরেরবার ফার্মেসীতে পড়ার সুযোগ পায়, সে চোখ বন্ধ করে রসায়ন ছেড়ে ফার্মেসী বিভাগে চলে যাবে। ফাঁকা করে রেখে যাবে তার আগের আসনটি। এরজন্য দায়ী আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি অর্থাৎ পড়াশোনাকে শুধু অর্থউপার্জনের উপায় হিসেবে ভাবার বিষয়টা। জ্ঞান-বিজ্ঞানের মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে গবেষণা বা কাজ করার সুযোগ-সুবিধা কম থাকাও এর বড় একটি কারণ। পারিবারিকভাবে টাকা-পয়সা উপার্জনের চাপটাও গুরুত্বপূর্ণ।
আরেকটি অন্যতম বড় সমস্যা প্রথমবার ও দ্বিতীয়বার ভর্তিপরীক্ষায় বসা ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে অসমতার ব্যাপারটি। প্রথমবার ভর্তিপরীক্ষায় অংশ নেয়া একজন ছাত্র বা ছাত্রীর থেকে দ্বিতীয়বার অংশ নেয়া একজন ছাত্র বা ছাত্রী প্রস্তুত হবার জন্য অনেক বেশি সময় পায়। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক আছে। তবে আর কোন সুবিধা পাক বা না পাক, দ্বিতীয়বারের পরীক্ষার্থীরা মানসিক দিক থেকে এগিয়ে থাকে। এবার ঢাবিতে সুযোগ পাওয়া পরীক্ষার্থীদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি ছাত্র-ছাত্রী দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দিয়ে সুযোগ পাওয়া। ফলে এই যে অসমতাটির তৈরী হয়, তার জন্য প্রথমবারের পরীক্ষার্থীরা অসহায় হয়ে পড়ে।
আর এ সমস্যাগুলো সমাধানের একমাত্র উপায় দ্বিতীয়বার ভর্তিপরীক্ষার সুযোগ বন্ধ করে দেয়া। বুয়েট ২০০৪-০৫ শিক্ষাবর্ষে এ ঝামেলা থেকে মুক্ত হয়েছে। রুয়েট, কুয়েট, চুয়েট – এই বিশ্ববিদ্যায়গুলোতেও এ সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। সেই একই পথে এগুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু মঙ্গল পদচারণাটি যে একটি ব্যাচের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে অনিশ্চয়তায় ফেলে দিয়ে গেল।
৩
এই ব্যাচটি ২০১৪ সালে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করা ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যাচ। ওরা জানত না যে ওদের দ্বিতীয়বার ঢাবিতে ভর্তিপরীক্ষার সুযোগ দেয়া হবে না। হঠাৎ করে এ সিদ্ধান্ত শোনার পর ওদের মাথায় বাজ পড়ে। ওরা ঢাবির ছাত্র হতে পারবে না, এ কথাটি মানতে পারেনা। ওরা পড়ার টেবিল ছেড়ে রাস্তায় নেমে পড়ে।
ব্যাপারটি আসলে কেমন, তার জন্য একটি উদাহরণ দেয়া যায়। উদাহরণটি এমন,
প্রেমিকা তার প্রেমিককে বলল, ‘তুমি যদি সাঁতরিয়ে মধ্য শরবর থেকে আমার জন্য পদ্ম নিয়ে আসতে পারো, তাহলে তোমার সাথে আমার ভালোবাসা থাকবে। না হলে থাকবে না। অবশ্য তোমার সুযোগ দু’বার। একবার না পারলে পরেরবারও চেষ্টা করতে পারো। কিন্তু তারপর আর সুযোগ পাবে না।’
একথা শুনে প্রেমিক নেমে পড়ল শরবরে। কিছুদূর গিয়েই তার দম ফুরিয়ে গেল। …সে বেঁচে ফিরল কিন্তু পদ্ম আনতে পারল না।
যেহেতু দ্বিতীয়বার সুযোগ আছে, তাই প্রেমিক তার শেষ সুযোগটি কাজে লাগাতে চায় প্রাণপণে। ঠিক তখনই প্রেমিকা বলে উঠল, ‘আমি তোমাকে আর কোন সুযোগ দিতে পারব না। আজ থেকে আমাদের প্রেম শেষ।’
প্রেমিকের মনটা তখন কেমন করে উঠবে?
উদাহরণটি অযথা মনে হলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। কথাগুলো হাস্যকর লাগলেও ২০১৪ ব্যাচের ছাত্র-ছাত্রীদের অবস্থা অনেকটা এমনই। ব্যাপারটা হয়ে গেছে অনেকটা ‘কথা দিয়ে কথা না রাখা’- এই টাইপের। ঢাবিতে ভর্তি হওয়া অনেকের স্বপ্ন, অনেকের ধ্যান-জ্ঞান। দ্বিতীয়বার ভর্তিপরীক্ষা দেবার সুযোগ বাতিল করতে হলে অব্যশই একটা না একটা ব্যাচকে বঞ্চিত হতেই হবে। কিন্তু ঢাবি কর্তৃপক্ষ যদি আগে থেকে বলে রাখত, তাহলে যে ব্যাচটি বঞ্চিত হচ্ছে, সে ব্যাচটি মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকত। হঠাৎ করে দুঃসংবাদ পেত না। ভে্ঙ্গে পড়ত না, যে ব্যাপারগুলো এখন হচ্ছে ২০১৪ সালের ভর্তিচ্ছুদের সাথে।
তাই ঢাবি কর্তৃপক্ষ যদি এক বছর হাতে রেখে আগে-ভাগে ঘোষণা দিয়ে দিত, তাহলে নিশ্চই এ সমস্যা হত না। মানে আমি বলছি, যদি ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তিপরীক্ষার আগেই ঘোষনা করা হত, ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে দ্বিতীয়বার ভর্তিপরীক্ষায় বসার সুযোগ থাকছে না, তাহলে আজ নিশ্চই জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়ে ছাত্র-ছাত্রীরা রাস্তায় নেমে আন্দোলন করত না।
৪
দ্বিতীয়বার ভর্তিপরীক্ষা দেবার ব্যাবস্থা বহাল রেখেও কি করে সমস্যার সমাধান করা যায়, তার জন্য অনেকেই অনেক রকম মতামত দিয়েছেন। একটি কথা আমার ভালো লেগেছে, যেমন অধ্যাপক আলী রিয়াজ বলেছিলেন, “যারা প্রথম বছরে ভর্তি পরীক্ষা দেবে, তাদের জন্য সিংহভাগ আসন, যেমন ৯০ বা তার বেশি অংশ রেখে, বাকি ১০ শতাংশ বা তার কম আসন দ্বিতীয়বার বা পরের বছরে পরীক্ষা দিচ্ছে এমন শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ করা যেতে পারে। এতে অপচয়ের পথ বন্ধ হবে। আর যারা বেশি সময় নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে, তাদের তুলনামূলকভাবে কম সুযোগের মধ্যে যোগ্যতা প্রমাণ করতে হবে।”
কিন্তু সবথেকে ভালো এবং দীর্ঘস্থায়ী উপায়টি হচ্ছে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ বন্ধ করা। শুধ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়, দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যই এটি প্রয়োজনীয়। কিন্তু সেটি অন্তত একবছর সময় হাতে রেখে। হঠাৎ করে এমন একটি বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে মহাবিপদে ফেলে দেয়ার কোন অর্থই হয় না।
আশা করছি কর্তৃপক্ষ ব্যাপারটি বিবেচনা করবেন। সিদ্ধান্তটি যদি ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের পরিবর্তে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে কার্যকর করা হয়, তবে খুব বেশি ক্ষতিও হবে বলে মনে হয় না। ছাত্র-ছাত্রীরা দেশের ভবিষ্যত। অল্প বয়সে তাদের মনকে বিষিয়ে দেয়া ভালো কাজ হবে না।।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১৩
জাফরুল মবীন বলেছেন: ভাল লিখেছেন।সহমত পোষণ করছি।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৮
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
এম ই জাভেদ বলেছেন: সেকেন্ড চান্স থাকলে কি সমস্যা
আর না থাকলে কি সুবিধা ?
আসন ফাঁকা যাতে না থাকে তার একটা বিহিত করা দরকার আগে।
১ম বার প্রিপারেশন ভাল নেওয়া যায়না। তাই আমি সেকেন্ড চান্স দেওয়ার পক্ষে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: একটা উপায় হয়ত আছে। যে বা যারা একবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে, তারা আর দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দিতে পারবে না। দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেবে বলে যারা প্রথমবার ভর্তি হয়নি, শুধু তারাই দ্বিতীযবার পরীক্ষা দিতে পারবে। মানে, বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বিষয়ে ভর্তি হয়ে গেলে সে আর দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় বসতে পারবে না।
আরেকটি উপায়, দ্বিতীয়বারের পরীক্ষার্থীদের জন্য আসন সংখ্যা সীমিত করে দেয়া। লেখায় এ বিষয়ে বলেছি।
তবে উপায়গুলো নিয়ে যথেষ্ট চিন্তা-ভাবনা ও গবেষণার প্রয়োজন আছে।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লাগলো যুক্তি ও খণ্ডন । ভালো লিখেছেন +
শুভেচ্ছা নিবেন
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১৯
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ঠিক কথা বলেছেন । সহমত প্রকাশ করছি ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২০
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৪১
মোমেন মুন্না বলেছেন: আমার ছোট বোন এবার মেডিকাল কোচিং করছে চান্স না পেলে পরের বার ভার্সিটি কোচিং করবে, এখন সে হতাশ আগামীতে ঢাকা পরীক্ষা দিতে পারবে কি না!!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: আসলেই হতাশ হবার যথেষ্ট কারন আছে। মনে হয়, লক্ষ লক্ষ ছাত্র-ছাত্রীদের আবেদন কর্তৃপক্ষ বিবেচনা না করে থাকতে পারবেন না।
৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৪১
মোমেন মুন্না বলেছেন: আমার ছোট বোন এবার মেডিকাল কোচিং করছে চান্স না পেলে পরের বার ভার্সিটি কোচিং করবে, এখন সে হতাশ আগামীতে ঢাকা পরীক্ষা দিতে পারবে কি না!!
৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৪১
মোমেন মুন্না বলেছেন: আমার ছোট বোন এবার মেডিকাল কোচিং করছে চান্স না পেলে পরের বার ভার্সিটি কোচিং করবে, এখন সে হতাশ আগামীতে ঢাকা পরীক্ষা দিতে পারবে কি না!!
৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:২৬
আমি জীবাশ্ম বলেছেন: ১৪ ব্যাচ আর ১৫ ব্যাচের সিলেবাসে বেশ পার্থক্য আছে। মূলত এই কারনেই এইবার থেকেই দ্বিতীয় বারের সুযোগ বন্ধ করা হচ্ছে।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
পেলব চক্রবর্তী বলেছেন: আমি এই ব্যাপারটি জানতাম না। দুঃখিত। যদি তাই হয়, তবে অবশ্যই এ ব্যাপারে আগের বছরই সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত ছিল।
এটা যদি কর্তৃপক্ষের ভুল হয়, তবে তার দায় ছাত্র-ছাত্রীরা কেন নেবে?
সিলেবাসের পার্থক্য থাকলেও অন্তত একবছর সুযোগ দিতেই হবে। হঠাৎ করে এমন সিদ্ধান্ত দুঃখজনক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আপনার যুক্তিগুলো ভেবে দেখার মতো। সহমত।