![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দান্তে ঘুমিয়ে পড়েন এবং হারিয়ে ফেলেন জীবন যাত্রার পথ।
পথপরিক্রমায় তিনি কবি ভার্জিলের দেখা পান এবং দু’জন মিলে একটি ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন।
তাঁরা নরক পানে পাড়ি জমান এবং প্রত্যক্ষ করেন সেসব পাপীদের শাস্তিভোগ, যারা জীবদ্দশায় অমান্য করেছিল ঈশ্বরের আদেশ।
১৪শতকের বিখ্যাত কবি দান্তে অলিঘিয়েরি’র মহাকাব্য “দ্যা ডিভাইন কমেডি” এর প্রথম পর্ব: ইনফার্নো (নরক)।
[দ্বিতীয় পর্ব: পারগেটোরিও (প্রায়শ্চিত্ত), তৃতীয়/শেষ পর্ব: প্যারাডিসো (স্বর্গ)]
এই রুপকে কবি দান্তে তাঁর কল্পিত নরক অতিক্রমের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন।জীবনে পথচলার মধ্যপথে এসে কবি উপলব্ধি করেন তিনি ভুল পথ বেছে নিয়েছেন, তাই তিনি নরক ভ্রমনের সিদ্ধান্ত নেন।
বিয়েট্রিস এর অনুরোধে রোমান কবি ভার্জিল এই ভ্রমণে সঙ্গ দিতে রাজি হন।১৩০০সনের এক সুন্দর শুক্রবারে তিনি ঘুমন্ত দান্তেকে খুঁজে পান এক গাছের ছায়ায়।তাঁরা দু’জন মিলে পাড়ি জমান ঈশ্বর সন্ধানের পবিত্র এ তীর্থযাত্রায়।
পাতাল পরিভ্রমণে তাঁরা নয়টি কক্ষপথ অতিক্রম করেন।
"সকল আশা পরিত্যাগ করো, যে প্রবেশ করছো এখানে"
কক্ষ ১- অবরুদ্ধ কারাগার:
নরকের প্রথম কক্ষের বাসিন্দারা হলেন খ্রীষ্টধর্মে অদীক্ষিত পূণ্যবান প্যাগানেরা, যাদের শাস্তিস্বরুপ চিরকাল বন্দী করে রাখা হয়েছে নিকৃষ্টরুপী একটি স্বর্গে। তারা বাস করেন এমন এক প্রাসাদের অভ্যন্তরে যাতে রয়েছে সাতটি দরজা, যেগুলো সাতটি পূণ্যের প্রতীকি বহন করে।
এখানে দান্তে প্রাচীন সভ্যতার বেশ কজন প্রথম শ্রেণীর ব্যক্তিবর্গের দেখা পান, যাদের মধ্যে হোমার, সক্রেটিস, জুলিয়াস সিজার, এরিস্টটল, প্লেটো, লুক্রেশিয়া, সিসেরো উল্লেখযোগ্য।
দান্তের প্রশ্ন,”কেউ কি কখনো এখান থেকে বেরোতে পেরেছে?” এর প্রত্যুত্তরে ভার্জিল জানান, স্বয়ং যীশুখ্রীষ্ট একদা এই কারাগারে এসেছেন এবং নোয়াহ, মোজেস, আব্রাহাম, ডেভিড এবং রেচেলকে ক্ষমাপূর্বক মুক্তি দেন আর তাঁদের স্থানান্তর করা হয় স্বর্গে।
কক্ষ ২- কামলিপ্সা:
নরকের দ্বিতীয় এ স্তরে দান্তে এবং ভার্জিল দেখতে পান যৌনাচার যাদের গ্রাস করেছিল।নরকে বসবাসকারীদের মধ্যে এরাই মূলত প্রথম শাস্তিপ্রাপ্ত।শক্তিশালী বায়ুপ্রবাহ এদের ক্রমাগত উড়িয়ে নিয়ে চলছে বিরামহীনভাবে।এর দ্বারা বোঝানো হয়, কামাকাঙ্খা মানুষকে অপ্রয়োজনীয় এবং অনর্থক জৈব আনন্দে প্রলুব্ধ করে।
এখানে কবি দেখতে পান ক্লিওপেট্রা, ট্রিস্টান, হেলেন অফ ট্রয়, অ্যাকিলিস প্রমুখকে।
ফ্রাঞ্চেস্কা ডা রিমিনি দান্তেকে জানান কিভাবে তিনি তাঁর দেবরের সাথে যৌনকর্মে লিপ্ত হন এবং এতে ক্ষিপ্র হয়ে কি বীভৎসভাবেই না তাঁর স্বামী জিওভানি তাঁদের হত্যা করে।
কক্ষ ৩- পেটুকবৃত্তি:
বিশাল কীট সেরেবেরাস পাহারা দিয়ে রেখেছে অতিভোজনকারীদের। যারা বাধ্য হয়েছে বিরতিহীন, অপবিত্র, অতিঠান্ডা বর্ষণে জঘন্য জলকাদায় শুয়ে থাকতে।নোংরা কাদামাটির প্রতীকি অর্থ দাড়ায় মানুষের ব্যক্তিগত অধঃপতন যারা নিজেদের নিমজ্জ্বিত করেছিল অত্যাধিক খাদ্যাহার, পানাহার ও অন্যান্য বৈশ্বিক অভিলাষে; কিন্তু তারা প্রত্যাখাত করেছিল পাশেই পড়ে থাকা অভাবীদের।
কক্ষ ৪- লোলুপতা:
নরকের চতুর্থ স্তরে দান্তে এবং ভার্জিল দেখতে পান সেসব আত্মাদের যারা শাস্তিপ্রাপ্ত হচ্ছিলেন লোভ করার জন্য।তাঁদের বিভক্ত করা হয়েছে দুটি শ্রেণীতে-
* যারা আঁকড়ে ধরে রেখেছিল তাদের সম্পদ
* যারা তাঁদের সম্পদ ব্যয় করেছিলেন সীমাহীনভাবে।
বিশাল ওজনের একটি পাথর মাঝখানে রেখে একজন আরেকজনের দিকে বুক দিয়ে ধাক্কা দিতে থাকে, যা দিয়ে তাঁদের আজীবন সম্পদের প্রতি লিপ্সা প্রকাশ করা হয়।
এঁদের পাহারা দিচ্ছেন গ্রীক শাসক প্লুটো।লোভীরা অর্পিত শাস্তিতে এতোই সমোহিত হয়ে ছিল যা দেখে কবি দুজন তাঁদের সাথে কোন প্রকার কথা বলার চেষ্টা করেননি।
দান্তে এখানে বেশ ক’জন পাদ্রী: কার্ডিনাল এবং পোপদের দেখতে পান।
কক্ষ ৫- ক্রোধ:
নরকের পঞ্চম এ স্তরে ক্রুব্ধ এবং গোমড়ামুখো পাপীরা সাজাপ্রাপ্ত হন।ফ্লেগায়্যাস নৌকায় চড়ে স্টিংক্স নদী পার হওয়ার সময় দান্তে এবং ভার্জিল দেখতে পান ক্রুব্দ পাপীরা একে অপরের সাথে হাতাহাতিতে লিপ্ত আর গোমড়ামুখোরা নদীর তলদেশে হাবুডুবু খাচ্ছে।এ শাস্তির ফলে কি ধরনের পাপ তারা জীবদ্দশায় করেছিলো তা প্রস্ফুটিত হয়ে ওঠে।
দান্তে এখানে বিশিষ্ট ফ্লোরেন্টাইন রাজনীতিবিদ ফিলিপ্পো আর্জেন্টির সাক্ষাৎ পান, যিনি ফ্লোরেন্স থেকে দান্তে বিতাড়িত হওয়ার পর তাঁর সহায়-সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেন।
কক্ষ ৬- বৈধর্ম্য:
ষষ্ঠ বৃত্তে দান্তে এবং ভার্জিল দেখতে পান ধর্মদ্রোহীদের, যাদের শাস্তিস্বরুপ অনলগোরে পুড়তে হবে অনন্তকালের জন্য।এখানে দান্তে ফ্লোরেন্স এর এক দম্পতি- ফারিনাতা ডেগলি উবার্টি এবং ক্যাভালকান্তে ডে ক্যাভালকান্টির সাথে কথা বলেন।দৈববাণী সম্পর্কিত দান্তের এক প্রশ্নের জবাবে ফারিনাতা জানান, “নরকের আত্মারা পৃথিবীর জীবন সম্পর্কে ধারণা পায় ভবিষ্যৎ দেখে, বর্তমান পর্যবেক্ষন করেনা।কাজেই ভবিষ্যৎ দেখার দরজা যদি কখনো বন্ধ করে দেয়া হয় তবে আর কখনোই কোন কিছুর ব্যাপারে জানা সম্ভব হবেনা ।”
দান্তে এখানে বিশিষ্ট ঐতিহাসিক ব্যাক্তির দেখা পান: গ্রীক দার্শনিক এপিকারাস, রোমান শাসক দ্বিতীয় ফ্রেডেরিক, পোপ দ্বিতীয় অ্যানাস্টাসিয়াস।অনেকের মতে, শেষের জনের ব্যাপারে দান্তে ভুল করেছেন।তিনি ছিলেন প্রথম বাইজ্যান্টাইন শাসক অ্যানাস্টাসিয়াস।
কক্ষ ৭- জুলুম:
এ স্তরে জুলুমকারী পাপীদের শাস্তি দেয়া হয়।এটির প্রবেশদ্বার মিনোটর নামক একটি প্রাণী পাহারা দেয়।দান্তে এবং ভার্জিলকে দেখে এটি নিজেকে কামড়ানো শুরু করে।ভার্জিল এটির উদ্দেশ্যে বলে দান্তে না, থিসিয়াস হচ্ছে তার অপছন্দনীয় শত্রু।এ কথা শুনে প্রাণীটি তাঁদের দিকে তেড়ে আসে আর এটির পাশ কাঁটিয়ে তাঁরা দুজন সপ্তম অক্ষে ঢুকে পড়েন।
ভার্জিল বলেন এর মধ্যে দিয়েই যীশুখ্রীষ্ট ভাল মানুষদেরকে নরক থেকে বের করে এনে স্বর্গে নিয়ে যান।নরকের সপ্তম স্তরটি তিনটি বলয়ে বিভক্ত।
বাহ্যিক বলয়: জনগন এবং সম্পদের বিরুদ্ধে জুলুমকারীরা এখানে সাজাপ্রাপ্ত হয়।খুনী ও ডাকাতেরা ফ্লেগেথন এ নিমজ্জ্বিত হতে থাকে, যেটি হলো ফুটন্ত রক্ত এবং আগুনের নদী।এখানে কবি দান্তে আলেক্সান্ডার দ্যা গ্রেট, গায় ডে মন্টফোর্ট, রোমানোর তৃতীয় এজ্জ্বেলিনো প্রমূখকে।
মধ্য বলয়: এ বলয়ে শাস্তিপ্রাপ্ত হয় আত্মহত্যাকারী এবং অমিতব্যয়ীরা।আত্মহত্যাকারীদের এক ধরণের গ্রন্থিযুক্ত ঝোপে পরিণত করা হয় এবং হার্পিদের খাওয়ানো হয়।
দৌড়াতে থাকা অমিতব্যায়ীদের পিছনে লেলিয়ে দেয়া হয় ভয়ানক কুকুর, যারা তাদের টুকরো টুকরো করে ছিড়ে ফেলে।
আভ্যন্তরীন বলয়: ধর্মনিন্দাকারী এবং পায়ুকামীদের এ বলয়ে কঠিন শাস্তি দেয়া হয়।সাজাপ্রাপ্তদের জ্বলন্ত বালির উপরে শোয়ানো হয়, তাদের উপর বর্ষিত হয় জ্বলন্ত বৃষ্টি।দান্তে এখানে দেখা পান সর্বোত্তম যোদ্ধা ক্যাপানিয়াস এর, যিনি যীশুখ্রীষ্টের বিরুদ্ধে দাড়িয়েছিলেন।এছাড়াও তিনি তাঁর গুরু ব্রুনেট্টো লাটিনিকে এখানে দেখেন এবং খুব অবাক হন।তিনি গুরুর প্রতি সম্মান জানান তাঁকে দীক্ষিত করার জন্য।এছাড়াও ছিলেন ক্যাটেলিয়ে ডি রোস্সো গিয়ানফিগলিয়াজ্জ্বি, গুইডো গেরা, জিয়োভানি ডি বুইয়ামন্টে।
নরকের শেষ দুটি অক্ষে শাস্তি দেয়া হয় প্রতারক ও বিশ্বাসঘাতকদের।এখানে যেতে অতিক্রম করতে হয় একটি বিশাল খাড়া বাঁধ, যা দান্তে এবং ভার্জিল পাড়ি দিয়েছিলেন তিন মাথা বিশিষ্ট একটি বিশাল গেরিয়ন এর পিঠে চেপে।দান্তের মতে গেরিয়ন হল: মনুষ্য, দানো এবং সরীসৃপ এর সমন্বয়।যা প্রতিফল ঘটায় সুন্দর দেহদারী একজন সৎ মানুষের অবয়ব যে কিনা আসলে একটি ঠগ।
কক্ষ ৮- জোচ্চুরি:
এ স্তরটিতে রয়েছে দশটি খন্দ বা গর্ত বা পাগলা গারদ।
গারদ ১: এখানে রাখা হয়েছে যারা পতিতাবৃত্তি ও প্রলোভন করতো।এখানে কবিরা দেখতে পান ভেনেডিকো কেচ্চিয়ান্যামিকো কে যে তার বোনকে বিক্রি করে দিয়েছিলো।এছাড়াও এ স্তরে দেখা যায় জেসন কে।
গারদ ২: এখানে রাখা হয়েছে চাটুকার, তোষামোদকারীদের।লুক্কা এবং থাইসকে এখানে দেখেন কবিদ্বয়।
গারদ ৩: ঘুষ গ্রহনের দোষীদের এই গারদে পুরে রাখা হয়।এদের মাথা একটি পাথরে চেপে রেখে পায়ের নীচে আগুন জ্বালানো হয়।পোপ তৃতীয় নিকোলাস, পোপ ষষ্ঠ বোনিফেস, পোপ পঞ্চম ক্লিমেন্ট কে এখানে দেখতে পান দান্তে অবং ভার্জিল।
গারদ ৪: জাদুকর আর ভন্ড ধর্মপ্রবক্তাদের স্থান হয় এই গর্তে।শাস্তিস্বরুপ তাদের মাথা শরীরের পিছনের দিকে ঘুরিয়ে রাখা হয় যাতে তারা সামনে কি আছে তা দেখতে না পেরে পেছনের দিকেই চলতে থাকে।দান্তে এখানে সম্রাট অ্যাম্ফিয়ারাস, টাইরেসিয়াস ও তাঁর কন্যা ম্যান্টো, ক্যালচাস ও আরুন্স কে দেখেন।
গারদ ৫: দূর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদ এর ঠাঁই হয়েছে এ ঘরে, যেটি হচ্ছে গলন্ত আলকাত্রায় তৈরী।এদের পাহাড়া দেয়ার জন্য রাখা হয়েছে মালেব্রাঙ্কে।
গারদ ৬: এ স্তরে তাঁরা দেখতে পান ভারী, চকচকে পারদের তৈরী জোব্বা পরিহিত ভন্ডদের হেঁটে বেড়াতে।মিথ্যা এমনভাবে তাদের গ্রাস করেছে যার ফলে তারা আর আধ্যাত্মিক উন্নতি সাধন করতে পারছেনা, ক্রমান্বয়ে পতিত হচ্ছে নীচের দিকে।দান্তে কথা বলেন ক্যাটালানো ও লোডেরিঙ্গোর সাথে, যাদের কথা দিয়ে কথা না রাখার খ্যাতি ছিল।যীশুখ্রীষ্টকে ক্রুসিফাই করার পেছনে দায়ী উচ্চ যাজক পোপ সিক্সটাস ভি. ক্যাইয়াফাসকেও এ স্তরে দেখতে পান দান্তে, তিনি মাটিতে ক্রুশবিদ্ধ, পদদলিত অবস্থায় ছিলেন।
গারদ ৭: এ গর্তে রাখা হয়েছে সমস্ত চোরদের যাদের পাহাড়া দিচ্ছে সেন্টর ক্যাকাস।নানা ধরনের সাঁপ ও টিকটিকি তাদের বিরামহীনভাবে কামড়ে দিচ্ছে।প্রতি কামড়ে চোরদের নানান পরিবর্তন হয়।ভ্যান্নি ফুচ্চি কামড়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ছাঁই এ পরিণত হয় এবং পুনরায় জন্মগ্রহণ করে।অ্যাগনেলো ছয় পা বিশিষ্ট সরীসৃপ এ পরিণত হয়।
গারদ ৮: কুমন্ত্রনাদাতা আর কুপরামর্শদাতাদের রাখা হয় ৮ম গর্তে।এরা এমন মানুষ না যারা মিথ্যা পরামর্শ দিতো, এরা হলো এমন যাদের পরামর্শ শুনে অন্যরা ঠগামি করতো।ট্রোজান হর্স নিয়ে প্রতারণা করার অপরাধে ইউলিস্যাস ও ডায়োমেডেস কে এখানে শাস্তিভোগ করতে স্থান দেয়া হয়।
গারদ ৯: এখানে দেখা যায় বিবাদ সৃষ্টিকারীদের।এদের গর্দানের উপর ঝুলতে থাকে বিশাল আকারের খাঁড়া একটি তলোয়ার, যা হাতে নিয়ে দাড়িয়ে থাকে ভয়াল দর্শন এক দৈত্য।হঠাৎ আঘাত করে ঘড় থেকে মাথা আলগা করে দেয়া হয়।যখনি তাদের ক্ষতস্থানে জোড়া লেগে যায় তখনি আরেকবার আঘাত হানা হয়।কবি দান্তে এখানে গায়াস স্ক্রিবোনিয়াস কুরিওকে দেখতে পান যে জুলিয়াস সিজারকে পম্পে নগরীর প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করতে বাধ্য করে।এছাড়াও ছিল বের্ট্রান ডি বর্ণ।
গারদ ১০: এই শেষ গর্তে স্থান দেয়া হয়েছে আলকেমিস্ট, মিথ্যা শপথকারী এবং জালিয়াতদের- যাদের বলা হয়েছে সমাজের রোগ।আলকেমিস্ট গ্রিফোলিনো ডিঅ্যামেঞ্জো এবং ক্যাপোচ্চিও কে একটি খুঁটিতে পিঠেপিঠি করে গেড়ে রাখা হয়।জোসেফের প্রতি মিথ্যা অপবাদ দেয়ার ফলে পটিফার এর স্ত্রীকে কঠিন রোগে ভুগতে হয়।ছদ্মবেশে পিতা রাজা থিয়াস এর সাথে যৌনকর্মে লিপ্ত হওয়ার ফলে মাঈরা কে পাগল বানিয়ে দেয়া হয়।
কক্ষ ৯- বিশ্বাসঘাতকতা:
নরকের শেষ এবং এ স্তরটি বরফের তৈরী একটি জলাধার যার চারিদিক ঘিরে আছে দৈত্যাকার বাইবেলিয় দানো।এটিতে চারটি গোলাকার খন্ড রয়েছে। যার পাপ যতো নিকৃষ্ট তাকে রাখা জলাধারের বরফের ঘবীরতা তত বেশী।প্রতিটি স্তরের নামকরণ করা হয়েছে সে ন্যক্তির নামে যে সবার প্রথমে পাপটি করেছিল।
কেইনা(১ম পর্ব): কেইন এর নামানুসারে এ নামকরণ হয় যে তার নিজের ভাইকে হত্যা করে।এ স্তরের পাপীদের থুতনী পর্যন্ত বরফের নীচে চুবানো থাকে এমন জায়গা, যেখানে লজ্জ্বা নিজেকে প্রদর্শন করতে পারবে।দুই ভাই অলেসান্দ্রো এবং নেপোলিয়ান ডেগলি অ্যালবার্টি একে অপরকে খুন করে।মর্ড্রেড বিশ্বাসঘাতকতা করে তার চাচা (মতভেদে পিতা)কে খুন করে।
অ্যান্টেনোরা(২য় পর্ব): ট্রয় এর অ্যান্টেনোর এর নামানুসারে এ নাম দেয়া হয়, যে মধ্যাযুগীয় রীতি অনুসরন করে নিজের শহরের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে নিজেকে গ্রীকের কাছে সমর্পণ করে।মূলত রাজনীতিতে বিশ্বাসঘাতকদের এখানে শাস্তি দেয়া হয় কেইনার মতো করে।এখানে কাউন্ট উগোনিনো, আর্চবিশপ রুগীয়েরি ডেগলি উবালডিনী কে দেখতে পান দান্তে।
টোলোমেইয়া (৩য় পর্ব): আবুবুস এর পুত্র টোলেমির নামানুসারে এই নামকরণ হয়।সে সিমন ম্যাকাবিয়াস এবং তাঁর পুত্রকে একরাতে নিজ গৃহে ভোজে আমন্ত্রণে ডেকে এনে হত্যা করে।অতিথিদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে যারা তাদের এখানে সাজা দেয়া হয়। তাদের উপুর করে শোয়ানো হয়, মুখমন্ডল ব্যাতিত আর সমস্ত শরীর বরফে আচ্ছাদিত করা হয়।এদের শাস্তির পরিমাণ আগের দুই পর্বের তুলনায় আরো বেশী ভয়ানক হয়ে থাকে কারণ অতিথির সাথে সম্পর্ক সম্পূর্ণ ঐচ্ছিক।নিজ আবাসে ভাইকে নিমন্ত্রনে এনে তাকে একদল ভাড়াটে খুনে দিয়ে হত্যা করায় ।
এদের শরীরে ভর করে শয়তানের আত্মা, মানবরুপে এরা চলাচল করলেও এদের ভেতর থেকে হারিয়ে যায় অনুশোচনা করার শক্তি।
জ্যুডেক্কা(৪র্থ পর্ব): যীশুখ্রীষ্টের বিশ্বাস ভঙ্গকারী জুডাস ইসক্যারিয়োট।এখানে নিজেদের ঈশ্বরের সাথে বিশ্বাসঘাতকতাকারীদের শাস্তি দেয়া হয়।সব পাপীদেরকে বরফের ভিতরে সম্পূর্ণভাবে ডুবিয়ে রাখা হয়, তাদের প্রত্যেকটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকৃত করে ডেয়া হয়।দান্তে এবং ভার্জিল খুব তাড়াতাড়ি নরকের কেন্দ্রে চলে যান।
সেখানে তারা দেখেন ঈশ্বরের বিরুদ্ধে সবথেকে বড় প্রতারণাকারী তিন মাথা বিশিষ্ট লুসিফারকে: যার ১টি লাল, ১টি কালো এবং অপরটি হালকা হলুদাভ।
লুসিফার শীতল পানির ভেতরে বন্দী, তার ছয় চোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে।পালিয়ে যাওয়ার জন্য ক্রমাগত ঝাপটাচ্ছে তার ছয়টি ডানা।প্রতিটি মুখ দিয়ে সে কামড়ে খাচ্ছে বিশ্বাসঘাতকদের।
দান্তে এবং ভার্জিল শয়তানের জীর্ণ পশম বেয়ে পালিয়ে যাচ্ছে নরক থেকে।তাঁরা পেরোচ্ছেন বিশ্বের কেন্দ্র এক, সেদিন ইস্টার সানডে- আকাশে শত শত তারা।
(অজানা শিল্পীর আঁকা ইনফার্নো)
বলা হয়ে থাকে দান্তের ইনফার্নো সবথেকে ভালভাবে ফুটে উঠে সান্দ্রো বত্তিচেলির হাতে।
ভালভাবে দেখার জন্য
… By that hidden way
My guide and I did enter, to return
To the fair world: and heedless of repose
We climb’d, he first, I following his steps,
Till on our view the beautiful lights of Heaven
Dawn’d through a circular opening in the cave:
Thence issuing we again beheld the stars.
রেফারেন্স:
HistoryLists,Enotes,Wikipedia
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
হাহাহ!
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩১
কল্লোল পথিক বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট।
ভাল লেগেছে।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
Thank You!
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
জেন রসি বলেছেন: এই মহাকাব্যে এমন অনেক মেটাফোর এবং সিম্বলিজমের কাজ আছে, যা নিয়ে এখনো অনেক গবেষণা হচ্ছে। পেগানদের শয়তানের পূজারী হিসাবে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দান্তে নিজেও বের হয়ে আসতে পারেন নাই। চমৎকার আয়োজন।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রসি
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০১
মারুফ তারেক বলেছেন: লেখা প্রিয়তে নিলাম-
একটু সময় নিয়ে পড়ব।
শুভকামনা জানবেন।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
সময় নিয়েই পইড়েন।
অনেক ধন্যবাদ ||
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: প্রিয়তে
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
থ্যাংক্যুস
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
মেগাপোস্ট।+++++++
অসাধারণ কাজ করসেন।
ধইন্যা লইয়েন ইমরাজ ভাই।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আপনি লেট্যুস নেন, হেহেহ!
৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
আলোরিকা বলেছেন: কয়েক দিন আগেই ড্যান ব্রাউন - র ইনফার্নো পড়ে শেষ করলাম - মহাকাব্যিক উপন্যাস ! । যেখানে তিনি দান্তে অলিঘিয়েরির মহাকাব্যিক নরক ভ্রমণ বা ইনফার্নো- কে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন । তাই বিশদ ভাবে আপনার লেখাটি বুঝতে পারলুম । পোস্ট চমৎকার হয়েছে , প্রিয়তে নিচ্ছি । ভাল থাকবেন , শুভ কামনা
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আমিও ব্রাউনের ইনফার্নো পড়েই এটা লিখসি।
ধন্যবাদ
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮
চাঁদের অরণ্য বলেছেন: অনেক পরিশ্রমসাধ্য লেখা। ভাল হয়েছে।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
many thanks
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভয়ানক ভালো পোস্ট। ব্রাভো! তুমি কি বইটা পুরো পড়েছো? ভালো বাংলা অনুবাদ কোথায় পাবো?
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
thanks Hasan bhaia
Batighor e, Mohammad Nazim Uddin er ta nen
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩
রানা আমান বলেছেন: দান্তের নরক ভ্রমণ বা ইনফার্নো নিয়ে একটি বই অনেক অনেক আগে ছোটবেলায় আমার নানির বইএর আলমারীতে দেখেছিলুম । এখনো মনে আছে , হলদেটে হয়ে যাওয়া কাগজে কিছুটা মলিন হয়ে যাওয়া রঙিন ছবি সহ বইটি । কিছুই বুঝিনি বইটির , শুধু ছবিগুলো উল্টেপাল্টে দেখেছিলুম । আমার হাতে বইটি দেখে নানি হেসে বলেছিলেন ও বই তুই এখন বুঝবিনা । আজ আপনার লেখাটি পড়ে পুরনো কথা হঠাৎ মনে পড়ে গেল ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
asha kori ekhon kichuta hoLeo bujhchen
১১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। বইটি পড়ার জন্য আপনার ধৈর্যের প্রসংশা।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
boi pora amar hobby, dhoirjo not a fact.
thank you Nexus
১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক আগের বিষয়, ভাল লিখেছেন।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ||
১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
বিজন রয় বলেছেন: অত্যন্ত ভাল পোস্ট। অনেক কষ্ট করেছেন।
যারা এ বিষয়ে জানেনা তাদের কাজে লাগবে।
+++
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
কাজে লাগার মতো কিছু না মনে হয়!
থ্যাংকস বিজন ||
১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২৬
সুমন কর বলেছেন: বড় পোস্ট, শুধু ছবিগুলো দেখে গেলাম।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
মাঝে মাঝে অশ্লীল ব্যাপার-স্যাপার আসে, পড়ে দেইখেন!
১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩২
চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!
চমৎকারভাবে সাজিয়েছেন।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
thank you!
১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
ভ্রমণ কাহিনী।
ঘুরে আসার ইচ্ছে রাখি।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আশীর্বাদ সঁপে দিলেম!
১৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৪:৩১
কালনী নদী বলেছেন: প্রচুর তথ্যবহুল সুন্দর একটি রচনা, প্রিয়তে নিয়ে সময় করে বোঝে পড়তে হবে। ড্যান ব্রাউন - র ইনফার্নো বইটাও এখন পড়তে হবে! অনেক ভালো লাগা রইল।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
অশেষ ধন্যবাদ জানবেন
১৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অসম্ভব ভালো এবং গোছানো এবং পরিশ্রমী কাজে মুগ্ধতা থাকছে।
প্রিয়তে রাখছি।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।
এবং ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
Many hanks for the nice comment
১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দারুণ পোষ্ট। প্রিয়তে রইলো।
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
thank you Kandari Hushiar!
২০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
জুন বলেছেন: দান্তের নরক দেখেতো ভীত হোলাম মুন
দারুন লেখা
+
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
thanks June aunty!
২১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫১
জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: প্রিয়তা
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:০৫
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ
২২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অসাম একটি লেখা। আবার আসছি। (টাইম নিয়া)
১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
thankus.
okkiz.
২৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩
সাদিয়া আফরোজ বলেছেন: ভয়ংকর
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
হালুম
২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
আরজু পনি বলেছেন:
পোস্ট পড়তে পড়তে আগ্রহও যেমন পেয়েছি কখনো কখনো খেইও হারিয়ে ফেলছিলাম।
তবে এই পোস্ট তৈরী করার ব্যাপারে আপনার ধৈর্য্যকে স্যালুট করি।
এমন পোস্ট প্রিয়তে নেয়াটা জরুরী।
অনেক শুভেচ্ছা রইল, প্রিয় পি কা চু।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:২১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
থ্যাংক্যু, থ্যাংক্যু!
২৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: নরক তো নরকের মতই দেখা যায়। পোষ্টটি খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ঢিঁচকিঁয়াওঁ
২৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০১
শায়মা বলেছেন: পোস্ট পড়তে গিয়ে মাথাই ঘুরে গেলো। তবে নরকবাসের আগেই নরক ভ্রমনের গিয়ান পেলে ভালোই হত।
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আগেই গিয়ান পেয়ে গেলে নরকবাস আর এক্সাইটিং লাগবে না ||
২৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫
শায়মা বলেছেন: নরকবাসের চাইতে ভ্রমনই ভালো। আবার ফিরে আসা যায়।
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এখনো সময় আসে, ভাল ১টা জায়গায় বসত গড়ে ফেলা যাবে!
২৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২২
শাহিদা খানম তানিয়া বলেছেন: আমি চূরান্তভাবে মুগ্ধ মনে হইল সিনেমা দেখলাম একটা।
ভালৈ হৈছে. ব্যস্ততার মাঝে একটু ঘুড়ে আসলাম। অনেকগুলি ফুলেল লাইক !
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ami kon stage e thakbo bujhte partesina. somoy kore khuj bere kore dekha kore jabenunty
২৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অামার নরকে যাওয়ার ইচ্ছা । ভালো লেগেছে পোস্ট! দুর্দান্ত একখান কাজ করেছেন ।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
tobe dekha hoLeo hoye jete pare Sadhu mohashoy!
৩০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৫
রাজসোহান বলেছেন: ভয়াবহ পোষ্ট ম্যান। প্রিয়তে
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
থ্যাংকুস!
অনেকদিন পর, খবর ভাল আশা করি ||
৩১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫৬
রাজসোহান বলেছেন: প্রায় তিন বছরতো হবেই। সবই ভালো মোটামুটি
তিন বছর পর এসে আপনার পোষ্টই প্রিয়তে
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
হেহেহ, প্রীত হলেম শুনে!
আমিও বছরখানেক ব্রেক এ ছিলাম।
ফেসবুকে থাকলে অ্যাড দিয়েন ||
৩২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৮
রাজসোহান বলেছেন: সেন্ট
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৫
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
যোগাযোগ হবে
৩৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর লাগল খুব
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
সুন্দর! কি বলেন!
যাই হৌক, ধন্যবাদ ||
৩৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০১
নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো পোষ্ট । ++
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
তিনকু পরি!
৩৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আগামী রবিবার ইন শা' আল্লাহ ||
৩৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
সাথিয়া বলেছেন: বত্তিচেল্লির আকা নরকটাই বেশি সুন্দর ভাইয়া। প্রিয়তে রাখলাম
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
masterpiece.
thank you.
৩৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: জানা হল অনেক কিছু।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
জানাতে পেরে ভাল্লাগলো ||
৩৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: মহাকাব্যের ব্যাখ্যা তো মহা এই হবে । অনেক ভাল লাগলো আলোচনা পড়ে । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
মহাকাব্য একটা লেখার ইচ্ছে আছে !!!
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
thanku thanku
apni mohakabbo LikhLe seta epicest hobe!
৩৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: চমৎকার লাগলো মুন । ইনফার্নো কেন যেন পড়া হয় নি , পড়ে ফেলব ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
thanks Naema
Dan Brown er sob koytai pora dorkar
৪০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৬
খালি বালতিফারখালি বালতি বলেছেন: মির্জা বাড়ির বউড়া নামে এক বেশরম মাল্টির কারণে বেলের শরবত, শরণার্থী, আখের রস তিনটা নিক ব্যান হয়েছে আমার। তবুও আমি অগ্নিসারথির হয়ে চিকা মারা থামাব না। এখনকার অবস্হা দেখেন
জার্মান প্রবাসেঃ ১৬৪৬
অগ্নি সারথির ব্লগঃ ৩০৭
ইস্টিশন ব্লগঃ ১৯৫
প্রবীর বিধানের ব্লগঃ ৬১
ইতুর ব্লগঃ ৩২
আপনাদের বুঝা উচিত আপনাদের কম ভোট দেয়ার কারণে অন্যরা সুযোগ নিচ্ছে। জার্মান প্রবাসে ওয়েব সাইটটি টাকা দিয়ে ইন্টারনেটে ভোট কিনছে, ওদের প্রতিযোগিতা থেকে বহিঃস্কার করা উচিত। জার্মান প্রবাসে ব্লগ জার্মানীতে একটা চাকচিক্যময় জীবনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে চলা ব্যবসায়ি এজেন্সি ছাড়া কিছু না। সেখানে অগ্নি সারথি এই ব্লগের শতাব্দির সেরা ব্লগার। সেখানে আমার ভরষা শুধু নিজেদের ব্যাক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট টি যেখানে বন্ধু মাত্র ১০২৪ জন। আর কিছু সহব্লগার।
মাননীয় জুরি বোর্ডের প্রতি আমার আকুল আবেদন, শুধু আমাকে আর ইতুর ব্লগকে বিবেচনা করতে, বাকিরা সব কয়টা ভন্ড। একজন ব্লগার শুধু ব্যাক্তি তথা ইউজার একজন আর একটি ব্লগ হল কয়েক হাজার ব্লগারের সমন্বিত রুপ। আর বিষয়টা যেহেতু যোগ্যতার চেয়ে যোগাযোগের এর সেহেতু আমাকে জয়যুক্ত করা হোউক। একজন ব্লগার কখনোই পুরো একটা ব্লগের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে টিকে থাকতে পারেনা। আশা করি আপনারাও বিষয়টা নিয়ে ভাববেন এবং আমাকে ব্লগে রেসিডেন হিসাবে নিয়োগ দেবেন।
নববর্ষের উৎসবে যাওয়ার আগে পরে আমাকে দুইটা করে ভোট দিয়ে যান, আমি জিতলে সামু জিতবে।
৪১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৪
নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট!! ড্যান ব্রাউন এর ইনফার্নো পড়ে এই দান্তের ইনফার্নোর ব্যাপারে প্রথম যেনেছিলাম।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
থ্যাংক ইউ।
আমিও ইনফার্নো পড়েই জানসি।
শুভেচ্ছা ||
৪২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০১
এহসান সাবির বলেছেন: দেরিতে হলেও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
shuveccha Sabir
৪৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৪
শের শায়রী বলেছেন: ভ্রাতা আপনাকে অনেক মিস করি।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৫
আতিক ইশরাক ইমন বলেছেন: এখনো পুরাটা পড়া হয়নাই, প্রথম কয়েক লাইনে একটু চোখ বুলাইছিলাম। তাতেই তিন ঘন্টা আর চোখ খুলতে পারিনাই, মানে ঘুমাইগেছিলাম আর কি
।