নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জনাব বিদ্যুৎ কুমার ভদ্র, স্বনামধন্য নটর ডেম কলেজের গণিত বিভাগের শিক্ষক । তাঁর ছাত্রদের তিনি "বন্ধু" বলে সম্বোধন করেন । সব সময় হাসি-খুশি থাকেন । ক্লাসে অতি হাস্য রসের সঙ্গে তিনি ছাত্রদের পড়ান । আমিও তার হাজারো ছাত্রের একজন। তিনি ক্লাসে আমাদের যেসব ডায়লগ বলতেন সেগুলোর মধ্য থেকে কিছু ডায়লগ তুলে ধরলামঃ-
"বন্ধুগণ, বাস্তবে ফিরে আসো ।"
"আরে ও বন্ধু ঘুমায়ো না,........ তুমি শুনতে কি পাও?"
"আরে এই তুমি এত কথা বল কেন? তুমি কোন স্কুল থেকে আসছ? পাছায় লাথি মেরে বের করে দেব ।"
"তোমরা যে সব গান শোন, সব ধুম-ধারাক্কা ।"
"দেও, আকাশ- পাতাল রুট দেও ওরফে মোটাতাজা রুট ।"
"এই তুমি অংক ক্লাসে প্রাকটিকাল কর কেন? তোমাকে তোর জানালা দিয়ে ছুঁড়ে ফেলা যাবে না, প্রাকটিকাল শিট ধরে জানালা দিয়ে ছুঁড়ে ফেলে দেব ।"
"আমি বিশ্বাস করি, আমার জনগণ ১১-- ২০ পর্যন্ত সব অংক পারবে ।"
"আছে কোন পাবলিক যে এই অংকটা বুঝে নাই?? থাকলে জায়গায় দাঁড়িয়ে যাবে..................... হু-ম, কোথাও কেউ নেই,... তারমানে আমি মারাত্মক পড়াচ্ছি । এইজানুয়রি মাস থেকেই টের পাবে যে বিদ্যুৎ ভালো পড়াত ।'
"এই তো কিছুদিন পরেই যখন তোমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবে তখন তোমরা লিফলেট বিলি করবে যে থাপড়াইতে চাই ওরফে পড়াইতে চাই । তখন কোন অংকে আটকে গেলে আমাকে ফোন করবে । .... হ্যাঁ, ফ্রি সার্ভিস ।"
"আরে, জিরোও তো একটা নম্বর রে বাপু । যে পরীক্ষা দেয় না সে শূন্যও তো পাবে না । এজন্য পরীক্ষা দেবা আর বীরের মতো শূন্য পাবা । মনে রেখ, পরাজয়ে ডরে না বীর । বুঝেছ কথাটা?"
"আমি প্রথম দিন থেকেই দেখতিসি, তুমি অনেক অবান্তর প্রশ্ন কর । আর যদি করেছ তবে তোমাকে পিটিয়ে বৃন্দাবন দেখিয়ে দেব । বু-ঝে-ছ?"
"শোন বন্ধুগণ, আমার ক্লাসে আসতে কয়েক মিনিট লেট হতেই পারে । এজন্য তোমরা ক্লাসের বাইরে হই-হল্লা করো কেন???আমি অন্য একটা গ্রুপে ক্লাস নিয়ে আসি, তারপর আবার মাঝে মাঝে প্রকৃতির ডাকেও তো সাড়া দিতে যেতে হয় । আমি তো আর দেবতা না যে আমাকে প্রকৃতি ডাক দেবে না । এজন্য আমার আসতে যদি কয়েক মিনিট লেট হয় তবে তোমরা ক্লাসেই বসে থাকবে । বুঝেছতো কথাটা??"
"এই যে দেখ, OA হল একটা ভেক্টর । মনে কর, এই OA বরাবর একটা বল আসতিছে । আর আমাদের সাকিব ভাই OB বরাবর বলটাকে পিটা দিছে । এখন OB হল আরেকটা ভেক্টর । এখন সাকিব ভাই যেদিকে বলটা পিটা দিল বলটা সেদিকে না গিয়ে OC বরাবর চলে গেল । এই OC ই হল OA এবং OB এর লদ্ধি । বুঝেছতো কথাটা??"
"এই ছেলে, তুমি এত কথা বল কেন?? তুমি কোন স্কুল থেকে আসছ?? এমন পদাঘাত করব যে, যেখান থেকে এসেছ সেখানেই গিয়ে পড়বে । বু-ঝে-ছ??
"তোমরা হয়ত এখন কেউ বিড়ি-সিগারেট খাও না । কিন্তু কিছুদিন পর দেখা যাবে আরামবাগের বিড়ি-সিগারেটওয়ালারা তোমাদের উপর নির্ভর করেই বেঁচে আছে । বুঝেছতো কথাটা??"
"শোন, ক্লাসে তোমরা নিজেদের মধ্যে কথা বলো না । যা কথা বলার আমার সাথে বলো । আমি কিন্তু তোমাদের সব কথা শুনি । বন্ধুদের সাথে অবশ্যই কথা বলবে তবে সেটা ক্লাসে না । বন্ধুদের সাথে তোমরা পড়া নিয়ে আলোচনা করবে, সিনেমা নিয়ে আলোচনা করবে, খেলা নিয়ে আলোচনা করবে, রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করবে, বান্ধবীদের বিষয় নিয়ে আলোচনা করো । তবে সেটা ক্লাসের বাইরে । বুঝেছতো কথাটা???"
"সিনেমা দেখ তো তোমরা??? হুম... দেখবে,.. সিনেমা দেখবে ।"
"এই যে বন্ধু, তোমার চুল ছোট করবে । তোমার যদি শখ থাকে তো ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা কর যাতে তোমাকে মেয়ে বানিয়ে দেয় । আর এতে করে তুমি চুলও বড় রাখতে পারবে আর হাতে চুড়ি-বালাও পরতে পারবে ।"
"এই ছেলে, তুমি ওর কাধে হাত দিয়ে আছ কেন??? ও কি তোমার বান্ধবী নাকি??"
''শোন, সারা জীবন তো আর তোমাদের বাবা-মা তোমাদের পড়াশোনার খরচ দিতে পারবেন না, তাই এই তো কিছুদিন পর বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে তোমরা অলরাউন্ডার মাষ্টার হিসেবে টিউশনি শুরু করবে । তখন যদি তোমার ছাত্র তোমাকে বলে যে -- স্যার, এই অংকটা করে দেন -- আর তখন যদি তুমি ঐ অংকটা না পারো তখন কি করবে??????????????????? ............................................................................................................................................................................................................................................... শোন, তখন তোমার ছাত্রকে কষে একটা ধমক দেবে, বলবে, এই সহজ অংকটা পারো না!!!!!! আগামীকাল করে দেব । ছাত্রের বাসা থেকে বেরিয়ে এসে আমাকে ফোন করবে । আমি তোমাকে বলে দেব । তারপর তোমার ছাত্রকে তুমি সুন্দর করে অংকটা করে দেবে । বু-ঝে-ছ???????????????? তোমাদের জন্য এটা আমার ফ্রি সার্ভিস ।"
"ছেলেরা ছোট বেলায় মার সাথে লুডু খেলে আর বড় হয়ে বান্ধবীর সাথে লুডু খেলে..."
"শোন, ছেলেদের ভবিষ্যৎ খুব দ্রুত বদলায় । ভালোমত পড়াশোনা কর । তুমি যদি প্রতিষ্ঠিত হতে পার তবে তোমার গর্ব হবে, তোমার বাবা-মায়ের গর্ব হবে, আমাদেরও গর্ব হবে । তুমি যখন বিয়ে করতে যাবে, তখন যাকে তুমি বিয়ে করতে চাও সে যদি দেখে যে তোমার বাড়ি আছে, গাড়ি আছে, তুমি প্রতিষ্ঠিত তখনই সেই মেয়ে তোমার গলা জড়িয়ে ধরবে । আর যদি এমন হয় যে তোমার বউ প্রতিষ্ঠিত আর তুমি কিছুই না তখন তোমার ভাত রাঁধা ছাড়া কোন পথ থাকবে না । এজন্য বলি একটু পড়াশোনা করো ।"
"বন্ধুগণ, ঘন্টা পড়ার আর দুই মিনিট বাকি আছে । অংকটা করতে থাকি । যদি অংক শেষ হওয়ার আগেই ঘন্টা পড়ে যায়, তবে কোন চিন্তা করো না । তোমাদের বসিয়ে রাখব না । ঘন্টা পড়বে আর আমি ডাস্টার ফেলে দিয়ে চলে যাব ।"
"শোন, আমি সহজ অংকগুলো করে দিচ্ছি, কঠিনগুলো তোমরা করবে । শোন, কমান্ডার নিজে কিন্তু যুদ্ধ করে না । আমি তোমাদের ট্রেনিং দিয়ে ছেড়ে দেব, যুদ্ধ তোমরা করবে । বু-ঝে-ছ? " ( এটা স্যারের নিছক ফাজলামি)
"এই তো অংক শেষ । এখানেই ডট কম । বু-ঝে-ছ??"
" শোন, মাল্টিমিডিয়া ফোন কলেজে আনা নিষিদ্ধ হলেও তোমরা অনেকে দু-তিনটে করে নিয়ে আস । আমি যদি চেক করি তবে তোমাকে সহ তোমার আসে পাশে তোমার যত বন্ধু আছে সবাইকে চেক করব । কোন কিছুই বাদ দেব না । তোমার মোজাও চেক করব ।.................. আর দরকার হলে ওই জায়গাও চেক করা হবে । বু-ঝে-ছ??"
"আমি জানি তোমাদের অনেকের কুইজের নম্বর মূলবিন্দু (0,0) দিয়ে চলে যাবে ।"
"তো, বন্ধুগণ, বাস্তবে ফিরে আসো ।"
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আমি '০০ ব্যাচে উনার ছাত্র ছিলাম। আমাদের জ্যামিতি নিতেন...
সব ডায়লগ খুব একটা মনে নেই তবে..
"আমি জানি তোমাদের অনেকের কুইজের নম্বর মূলবিন্দু (0,0) দিয়ে চলে যাবে ।"...এটা প্রচুর শুনেছি
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
পিট পলাশ বলেছেন: আমার প্রথম ম্যাথ কুইজের নম্বরও মূলবিন্দুগামী হয়েছিল ।..............।
আমাকে দাঁড় করিয়ে স্যার বলেছিলেন,"হুম, পলাশ ভাই,..... বীর পলাশ ভাই,........ হে: হে:......। বসো ।"
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
শেখ মফিজ বলেছেন: আরে, জিরোও তো একটা নম্বর রে বাপু । যে পরীক্ষা দেয় না সে শূন্যও তো পাবে না । এজন্য পরীক্ষা দেবা আর বীরের মতো শূন্য পাবা । মনে রেখ, পরাজয়ে ডরে না বীর । বুঝেছ কথাটা?"
৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯
পিট পলাশ বলেছেন:
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: আমাদের অংক টিচার বলতেন তোরা তো পাশ করবি না, পাশ করলেও চাকরি পাবি না, চাকরি পেলে বেতন পাবি না । আর বেতন পেলেও কাজে লাগাতে পারবি না ।
স্যার এখন বেতন তো পাই তবে কাজে লাগাতে খুব একটা লাগাতে পারি না । (দেলোয়ার স্যার)
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৩
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার শেয়ার। মনে হলো, অাপনাদের শিক্ষিকটি অারো চমৎকার।
উনি, অাপনি এবং সবাই ভালো থাকুন।
৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩১
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: পোস্টে +++++++
৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
চার্লি বলেছেন: মজা পাইলাম,,,,++++++
৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১০
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: অনেক হাসলাম ভাই
১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৬
পাজল্ড ডক বলেছেন: স্যার বস।
অংক মিলে যাওয়ার আগে তার ডায়লগ ছিলো : ''মন আনন্দে নেচে ওঠে''
১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৯
চিত্রযোধী আবির বলেছেন: ০৯ ব্যাচ....... মিস করি দিনগুলো......... কেউ যদি মোক্তার স্যারকে নিয়ে লিখতেন!!!!
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
পিট পলাশ বলেছেন: লিখব ভাই দু'একদিনের মধ্যে
১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৫
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: অনেক হাসলাম ভাই
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
হোসেন মালিক বলেছেন: স্যার জোস মানুশ ছিলেন
১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১০
সত্যকা বলেছেন: মুগ্ধ হয়ে পড়ছিলাম আর আমার কিছু প্রিয় স্যারের উক্তিগুলো মনে পড়ছিল । স্যারের বোধহয় এমনই হয় হাসতে হাসতে শিখিয়ে দেয় । আমি সাধারণত ব্লগে সম্পুর্ণ পোষ্ট পড়ার কিংবা মন্তব্য করার সুযোগ পাই না । তবে এই পোষ্টটির বিন্দু বিসর্গও বাদ দিইনি এবং কোন কোন লাইন একাধিক বার পড়েছি । অনেক অনেক ভালো লেগেছে । ধন্যবাদ সংকলকে । সতত শুভ কামনা । স্যারের দীর্ঘায়ু কামনায় ।
১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২০
সাদরিল বলেছেন: আমি নটরডেমের আর্টসে পড়ায় স্যার-এর ক্লাস পাই নাই। তবে সাইন্সের বন্ধুদের থেকে স্যারের একটি ডায়ালগ শুনতাম "সূত্র কোথা থেকে এসেছে তা আমি কেন বলতে যাবো? সূত্র তো দিয়েছে জনগন"। স্যার একবার আমাদের পরীক্ষার গার্ডে ছিলেন। সেদিন ঢাক-ঢোল ম্যাগাজিনে আমার লেখা ছিলো। তিনি আমার খাতা স্বাক্ষর করতে গিয়ে আমার নাম দেখে বললেন তোমার তো ম্যাগাজিনে লেখা আছে। পরীক্ষা শেষে সবার খাতা নিয়ে বলে উঠলেন "তোমরা সবাই, সাদরিলের লেখাটা পড়বে"
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার ছিল অফশনাল সাবজেক্ট লজিক।। কিন্তু ছিলাম বড় অমনোযোগী।। ঠিক স্যারের মতই(উনার দু'পায়ে কখনো দু'মোজা,কখনো বা ফিতে খোলা। ইত্যাদি) তবে দুঃখিত ৩৮ বছর পর তার নামটা মনে করতে পারছি না বলে।। আপনভোলা প্রকৃতির হলেও উনি আমাকে একবার অর্ধেক শুন্য নাম্বার দিয়েছিলেন। কারন কুইজের প্রশ্নের মাঝে আমি শুধু অর্ধেকটা উত্তর লিখেছিলাম।। এবার বুঝুন!!
১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৬
হাসমত০০৯ বলেছেন: "এবার নিষ্ক্রান্ত হও ।" বলে স্যার ক্লাস শেষ করতেন ।
১৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:১৪
মহান অতন্দ্র বলেছেন: "তোমরা হয়ত এখন কেউ বিড়ি-সিগারেট খাও না । কিন্তু কিছুদিন পর দেখা যাবে আরামবাগের বিড়ি-সিগারেটওয়ালারা তোমাদের উপর নির্ভর করেই বেঁচে আছে । বুঝেছতো কথাটা??" মজা পেলাম । নটরডেমের অনেক শিক্ষক নিয়েই এরকম মজার কাহিনী আছে দেখি । আমাদের হলিক্রসে এরকম রসিকতা হয়নি। তবে সে ছিল অন্যরকম মজা ।
নটরডেমের এল এন স্যার এর কাছে রসায়ন পড়তাম । উনি আমার খুব প্রিয় শিক্ষক ছিলেন কিন্তু আমার স্বামীকে বলতেই সে বলল , ' এল এন তো আমাদের কলেজের সবচেয়ে বোরিং শিক্ষক ছিল"
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২২
পিট পলাশ বলেছেন: অ্যালেন স্যার.........................
সত্যি বলতে কী, নটর ডেম কলেজে উনিই একজন অন্যতম শিক্ষক যাঁর কলেজে ও কোচিং এ পড়ানোর ধরণ আলাদা ( আরেক জন হলেন স্যান্টলি স্যার) । তবে কলেজেও উনি খারাপ পড়ান না । কলেজে উনি একটু রাগী মুডে পড়ান কিন্তু কোচিং এ হাসি-খুশি ।
১৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫৮
এইস ম্যাকক্লাউড বলেছেন: ভালো লাগলো
২০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আরে, জিরোও তো একটা নম্বর রে বাপু । যে পরীক্ষা দেয় না সে শূন্যও তো পাবে না । এজন্য পরীক্ষা দেবা আর বীরের মতো শূন্য পাবা । মনে রেখ, পরাজয়ে ডরে না বীর । বুঝেছ কথাটা?"
হাহাহা
২১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
২২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
নিশি মানব বলেছেন: আপনার স্যারের গল্প শুনে অনেক মজা পেলাম। হাসলাম অনেক।
ওনার কথাবার্তা হাস্যকর হলেও শিখার আছে অনেক কিছু। এরকম আর কোন কিছু পেলেই পোস্ট করবেন আশা করি।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
পিট পলাশ বলেছেন: করব ইনশাআল্লাহ্
২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার শেয়ার।
আরে, জিরোও তো একটা নম্বর রে বাপু । যে পরীক্ষা দেয় না সে শূন্যও তো পাবে না । এজন্য পরীক্ষা দেবা আর বীরের মতো শূন্য পাবা । মনে রেখ, পরাজয়ে ডরে না বীর । বুঝেছ কথাটা?
২৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
Nadim820 বলেছেন: হা হা হা
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: গুড থেরাপি, আসলে বিজ্ঞান, অংক সহ কঠিন বিষয়গুলাে মজা করে পড়াতে পারলে অনেক দিন বিষয়টা আয়ত্তে থাকে আর বেসিকও ভালো হয়।