![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)
বিষফোঁড়াগুলো স্ববেগে বেড়ে ওঠে,
টিপে দিলে গলে যায়, পুজ বের হয়-
বের হয় না শেকড়।
তাই একটা থেকে অগনিত বিষফোঁড়ার
চাষাবাদ চলে; বন্ধা সময়ে।
সময়ের মহাজনের আপন প্রয়োজনে।
অতঃপর, তারপর এবং সবশেষে, অবশেষে
বিষফোঁড়াদের স্তুতি সংগীত ভিউগলে বেজে ওঠে ।
মহাজন শীতনিন্দ্রায় বেয়ে বেয়ে উঠে যায়
এক, দুই , তিন অথবা লাখো সিড়ি উপরে।
আর জোর যার মুল্লুক তার বলে যায় স্বজোরে।
(০৬ অক্টোবর ২০১৪, পল্টন)
২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার নির্মম বাস্তব কবিতায় । পড়ে ভাল লাগলো ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন +
শুভেচ্ছা নিবেন