![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)
গেলো পয়তাল্লিশ বছর,
আমরা জোছনার আলো পোহাইলাম, এখনো পোহাই
বেহায়ার মতোন- জয় বাঙলার চাদর জড়ায়ে।
অথচ-
যখন সেই জোছনারে খুঁজে পাই
মাদারীপুরের বেশ্যা পাড়ায়, যে জোছনা আলো ছড়াইসিলো-
ইন দ্য ইয়ার অব নাইনটিন সেভেনটি ওয়ানে। তখন-
স্বাধীনতা তুমি নানীর কন্ঠে শোনা শেষ রূপকথা, অথবা-
মিথ্যা কোনো অহমিকা, তৃতীয় প্রজন্মের এই যুবকের কাছে।
হে স্বাধীনতা,
তুমি বিজয় প্রভাতে জোটের মঞ্চে কবিতা পাঠ,
ভদ্র পাড়ার আয়েশি গান, তুমি এখন নষ্ট। তুমি-
তুমি নিভে যাওয়া জোছনার না বলা অনেক গল্প।
(০১ বিজয়ের মাস, কারওয়ান বাজার)
©somewhere in net ltd.