![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারণ একজন মানুষ। জীবনটাকে সহজ করে ই দেখতে পছন্দ করি ।
বাংলাদেশি ভাই বোনেরা,
আপনারা অল্প কয়েকজন ও যদি কোনভাবে আমার লেখা পড়তে পারেন, আপনাদের কাছে আমার জিজ্ঞাসা,
“আপনারা কি করছেন !!! আপনারা কি বুঝতে পারছেন না ক্ষমতালোভী নেতৃত্বের দাবা খেলার গুটিতে পরিণত হচ্ছি আমরা সমগ্র জাতি !”
আমাদের অপরিসীম সম্ভাবনা থাকার পরেও আমাদের কেই আজ বিভিন্ন দল উপদলে বিভক্ত করা হচ্ছে ! স্কুলজীবনের বন্ধুকে রুপান্তরিত করা হচ্ছে চরম বিরক্তিকর শত্রুতে, ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে অবিশ্বাস আর সন্দেহ।চারিদিকে যেন মিথ্যা আর নষ্টদের ই জয়জয়কার। ভোটের রাজনীতির কাছে আজ মূল্যহীন হয়ে পড়েছে মানুষের জীবন, মতামত। ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতে আজ ভুলে যাচ্ছে অনেক তরুণ।
আমরা কি অথর্ব জাতি ? সোজাসাপ্টা উত্তর হলো : “না”। কেননা তা হলে ১৯৫২ সালে আমরা “বাংলা” কে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারতাম না।১৯৭১ সালে লক্ষ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন হতে পারতাম না। আমরা যদি মেরুদন্ডহীন হতাম তাহলে আমরা ব্রিটিশ আর পাকিস্তানি শোষণের মাত্র ৪২ বছরের মাঝেই এতটা দাঁড়াতে পারতাম না, তলাহীন ঝুড়ি হয়েই থেকে যেতাম।
আমরা আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, আমাদের অনেক শহরকে আমরা কালো ধোঁয়ামুক্ত করেছি, আমরা তৈরি করেছি স্টেডিয়াম, বিমান বন্দর, বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা ইন্সটিটিউট, স্কুল, কলেজ , হাসপাতাল। আমরা জিতেছি নোবেল পুরস্কার, গণিত অলিম্পিকের সম্মানসূচক পদ, আমরা ক্রিকেট খেলায় বিশ্বের অন্যতম একটা শক্তি।আমাদের নিজেদের আছে নিউজ চ্যানেল, স্পোর্টস চ্যানেল। আমাদের দেশের শ্রমিকেরা, সেনাবাহিনী, পুলিশবাহিনী দেশের বাইরে যথেষ্ট সুনামের সাথে কাজ করছেন।
এছাড়া বাংলাদেশের অসংখ্য স্টুডেন্ট, চিকিতসক, ইঞ্জিনিয়ার, গবেষক, বিজ্ঞানী , ব্যবসায়ীরা দেশের বাইরে ও পৃথিবীর উন্নত দেশের নাগরিকদের টেক্কা দিতে শুরু করেছে এবং অনেক খানেই শ্রেষ্ঠত্বের আসনগুলা জিতে নিচ্ছে।
নিউ ইয়র্কে ইসলামের শান্ত সৌম্য ভাব এবং সৌন্দর্য প্রচার করে চলেছেন বাংলাদেশি অধ্যুষিত মসজিদ গুলা। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে খ্যাতনামা কোম্পানিগুলার পোশাকে লেখা থাকছে MADE in BANGLADESH,
সেনাবাহিনী নিজেদের অস্ত্র নিজেরা তৈরি করছে, নৌবাহিনীর জন্য জাহাজ তৈরি হচ্ছে আমাদের দেশেই, বিমান বাহিনী উন্নত হচ্ছে।
বাংলাদেশের ঔষধ বিক্রয় হচ্ছে আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে। মাতৃ মৃত্যুহার,
শিশু মৃত্যুহার আমরা কমিয়েছি। দূর করেছি পোলিও; ডায়রিয়া, কলেরা রোগের স্যালাইন আবিষ্কার করেছি আমরা।
এত সম্ভাবনা’রএকটা জাতি আমরা,
কিন্তু আমরা মহান জাতি নই।
তবে মহান হতে পারি আমরা চাইলেই।
যে নেতারা আপনাকে গাড়ি ভাঙ্গার জন্য টাকা দিচ্ছে, আপনি কি সেই টাকা অন্য কোন সৎ উপায়ে আয় করতে পারতেন না ? সত্যি কি সে চেষ্টা করেছেন। গাড়ি ভাঙ্গার সময় একবারো কি মনে হয় না, অন্যের এই সম্পত্তি আমি যেভাবে ধ্বংস করছি, হয়ত দেশের আরেক জায়গায় এমনি ভাবে আমার নিজের পরিবারের সম্পত্তি নষ্ট করছে অন্য কেউ !
নষ্ট নেতৃত্ব আপনাকে রাস্তায় লাঠি, অস্ত্র নিয়ে নামতে বললেই কেন আপনাদের নামতে হবে ?
আমাদের কে একের পর এক লেলিয়ে দিয়ে তারা হয়ত ভোটের হিসাব কষছে, কিন্তু আপনি আমি আহত নিহত হলে কিন্তু আমাদের যার যার পরিবার ই ক্ষতিগ্রস্ত হবে, এটা কি বুঝেও আমরা বুঝতে চাচ্ছি না !
যারা চলন্ত গাড়িতে আগুন দিচ্ছে, আপনি না দিলেও তার সাথে থাকছেন, আপনিও সমান অপরাধী, কেন এই সব দূষিত বিকৃত নেতৃত্বকে অযথা মৌন প্রশ্রয় দিচ্ছেন ! গাড়িতে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যাওয়া মানুষটার জায়গায় একবার নিজেকে কল্পনা করুন। ক্ষতিগ্রস্থ কিন্তু একদিন ঠিক এভাবে আমি আপনি বা আমাদের পরিবারের সদস্য যারা আমজনতার অংশ তারাও হতে পারে।
দেশের বাইরে অনেকেই আছেন, যারা দলীয় আদর্শগত কারণে নিজ নিজ দলের সমস্ত অন্যায় আচরণ মেনে নিচ্ছেন, নিজ দলের অন্যায়ের ব্যাপারে স্পীকটি নট অবস্থায় আছেন , এমন কি অনেকে হয়ত মৌনভাবে শুধু সম্মতি ই দিয়ে যাচ্ছেন না, বরং স্পন্সর ও করছেন। আজ যদি আপনি দলের অন্যায়কে বাধা দিতে না পারলেও সেটাকে অসমর্থন করেন, তাহলেই কিন্তু আস্তে আস্তে এই ধ্বংসাত্মক অবস্থা থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পারব।আমাদের অনেক কাজ বাকি, আমাদের দেশে বেকারত্ব সমস্যা, বিদ্যুতের সমস্যা, যানজটের সমস্যা, নিরক্ষরতা, জলাবদ্ধতা এসব নিয়ে কিন্তু আমাদের নিজেদের ই কাজ করতে হবে।আমাদের সমস্যা নিয়ে বাকি বিশ্বের কিছুই যায় আসে না।
আরেকবার নিজের অবস্থান চিন্তা করুন। আসুন আমরা হরতাল, জ্বালাও পোড়াও , আর ভাংচুরের রাজনীতিকে চিরতরে বিদায় জানাই।
আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে অনেক রক্ত ঝড়িয়ে, স্বাধীনতার পরেও চলেছে রক্তের বন্যা।আর কত রক্তের প্রয়োজন? আর কত লাশের প্রয়োজন ?
সেই দিন দেখার অপেক্ষায় এবং সেইদিন প্রতিষ্ঠা করার কাজে সারাজীবন লড়াই করে যাব, যেদিন সমাজে ছেলে মেয়েদের সমান অধিকার থাকবে, রাতের কাজ শেষে বাসায় ফিরে আসতে কাউকে নিরাপত্তার অভাবে ভীত হতে হবে না, যানজটে পড়তে হবে না, ৬৪ উপজেলার সব শিশু স্কুল এ যাবে, চিকিতসার অভাবে কেউ মারা যাবে না, দারিদ্র্য সীমার নিচে কেউ বাস করবে না, ছাত্রদের কেউ রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে না, যে যার মত নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারবে, এবং অন্যের ধর্মমতকে উপহাস করার কথা চিন্তা ও করবে না, বেকারত্ব বলে কিছু থাকবে না, থাকবে না ইভটিজিং, ধর্ষণ, বা খুন। আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ হয়ে উঠবে শান্ত স্নিগ্ধ কিন্তু অতি উন্নত একটা সুখী দেশ, যে দেশের বাস পোড়ানো, গাড়ি ভাঙ্গা, প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষ খুন, খুনীদের সাজা কার্যকর না হওয়া হবে অনেক পুরানো একটা কালো অধ্যায়।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।
ছোটবেলায় একটা কথা পড়তাম,
"দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য।"
ঐভাবেই বলতে হবে
"দূষিত নেতৃত্ব আমার মতের হলেও পরিত্যাজ্য।"
"আবার অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে, তব ঘৃণা তারে যেন তৃণ সম দহে।"
"বিপক্ষ দলের সুতা পরিমাণ ভুল চোখে পড়তে সময় লাগে না, কিন্তু নিজ দলের ভুল দেখতেই পাই না, এধরণের লোকেরাও সমান বিপজ্জনক। এরাও পরিত্যাজ্য।"
বিভিন্ন সময় ব্লগ লিখে আনন্দ পেয়েছি আপনার এবং অন্য কিছু স্বনামধন্য ব্লগারের উতসাহ পূর্ণ মন্তব্য পেয়ে।
ইদানীং কালে ব্লগ লিখি শুনলে অনেকেই চোখ কুঁচকে তাকায়। আমি ভাবি, সে আমাকে কি ভাবছে ? অবশ্য কিছু আসে যায় না,
"অল্প বিদ্যা যেমন ভয়ংকরী, অল্প জ্ঞান ও তেমন।"
এদের কে আলোর পথে সত্য পথে, মানসিক সুস্থতার পথে আনতেই আমাদের লড়াই।
ভাল থাকবেন।
আপনার মন্তব্য অনেক কিছু চিন্তার উপকরণ দেয়। কিন্তু জাতি হিসেবে ও আমাদের আমজনতার মানসিকতার ইতিবাচক পরিবর্তন খুব ই জরুরী।
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
মো কবির বলেছেন: আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত ভাই। আসুন আমরাই আমাদের দেশকে গড়ি সবুজে শ্যামলে।
তাই যোগ দিতে পারেন আমাদের গ্রুপেhttps://www.facebook.com/groups/REALPOLITICS1/
গ্রুপে যোগ দিয়ে এই দেশকে বদলে দিন।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আপনার উদ্যোগ হয়ত একদিন সফলতার মুখ দেখবে। যদি আপনি আমাদের দলগুলার লেজুড়বৃত্তির চিন্তা না করে সত্যিকার ভাবেই পরিবর্তন এর স্বপ্ন থেকে এ গ্রুপ খুলে থাকেন, দোয়া করি যাতে আপনি সফল হন। বড় পর্যায়েই সফল হতে হবে এমন না, ছোট ছোট পর্যায়ে সফল হলেই বড় সফলতা আসবে।
যদি দীর্ঘদিন পর প্রমাণ পাই, আপনার গ্রুপের উদ্দেশ্য লেজুড়বৃত্তি নয়, সত্যিকার ভাবেই ভাল কিছু করতে চায়, তাহলে সেদিন শুধু গ্রুপে যোগদান নয়, বিভিন্ন ভাবে সমর্থন ও দিব। কিন্তু তার আগে যে অনেক পর্যবেক্ষণের প্রয়োজন আছে।
ভাল থাকবেন।
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
পুলক ঢালী বলেছেন: সুন্দর আত্ন উপলদ্ধিমূলক লেখা । জনগনের সচেতন হওয়া উচিৎ সত্য, তবে সরল মানুষগুলো নিয়ে মরন খেলায় মত্ত দূষিত নেতৃত্বের হাত থেকে বাচার উপায় কি ? রেফারেন্স দিতে পারবোনা আমাদের সব পত্রিকা অনলাইন অফলাইন পাঠকের সংখ্যা মাত্র .০২% জনসংখ্যা ১৬ কোটি ধরে । শিক্ষা মানুষকে সচেতন দায়িত্ববোধ এবং নিজের অধিকার সম্পর্কে জ্ঞান দান করে । ব্লগেই ঘোরাফেরা করলে দেখি শিক্ষিত মানুষ অথচ অন্তরদৃষ্টি নেই । হয়তোবা সার্টিফিকেট ব্যবসায়ী কোন প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্জন করেছে এই শিক্ষিতদের কাছ থেকেইবা আপনি কি আশা করবেন এরা চেতনা বিহীন শিক্ষিত দূর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য সহমত ।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২০
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আমার কাছে মনে হয় আমরা আসলে একেবারে প্রিমিটিভ অবস্থানে আছি। সারা বিশ্ব অনেক দূর এগিয়ে গেলেও আমরা আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ এর এগোনোর পথে বাধা তৈরি করছি নিজেরাই।
সচেতনতা ছড়ানোর জন্য ব্লগ একটা মাধ্যম। তবে একমাত্র মাধ্যম নয়। আবার এর ভূমিকা বা অনলাইন পত্রিকার ভূমিকাকে ও ছোট করে দেখা যাবে না।
দেখুন ছোটবেলায় আমরাই পড়েছি,
" শিষ্টাচারের শুরুটা কিন্তু হয় ঘর থেকে।"
আমরা যারা বিশাল জনসংখ্যার ক্ষুদ্র শতাংশ, এর মাঝেও যারা সত্যিকার পরিবর্তনে বিশ্বাসী, আসুন আমরা অন্তত ৪-৫ জন মানুষকে দলের লেজুড়বৃত্তি করা থেকে মোটিভেট করি, দেশের জন্য দশের জন্য ভাল গঠনমূলক কিছু করার জন্য উতসাহিত করি। এটা দেশে এবং দেশের বাইরে দুই জায়গায় করতে হবে। প্রবাসী বাংলাদেশি করলেও লাভ হবে, কেননা তিনি হয়ত প্রবাসী, কিন্তু তাঁর ফ্যামিলি মেম্বার রা তো দেশে। তাঁকে মোটিভেট করা গেলে তিনি তাঁর ফ্যামিলি মেম্বারদের করবেন।
রাজনীতির গুটি হওয়া থেকে বাঁচতে হলে এদের বিরুদ্ধে অহিংস উপায়ে কিন্তু শক্তিশালী যুদ্ধ তো আমাদের কোন না কোন পর্যায় থেকে শুরু করতেই হবে।
আপনাকে মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
ধারালো কাঠপেন্সিল বলেছেন: হতাশ হওয়ার কিছু নেই । এই উপলব্ধি এখন সচেতন প্রতিটি মানুষের । খুব বেশিদিন নেই যখন মানুষ নিজেই সকল অন্যায় প্রতিহত করবে ।
নতুন দিনের প্রতীক্ষায় ----------------------------
ততদিন প্রতিবাদ চালিয়ে যান । ভালো থাকুন ।।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: প্রথমে নিজেকে , এরপর বাবা মা, ভাই বোন, এরপর আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধব সবাইকে বুঝাতে হবে ,
" আমরা রাজনীতিবিদদের হাতিয়ার হতে আর প্রস্তুত নেই।"
যে খুনী সে খুনী ই। ১৯৭১ সালে খুন করলেও খুনী, ২০১৩ তে খুন করলেও খুনী। এদের কে প্রশ্রয়দাতারা সবাই অপরাধী। এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।
সত্যিকার রেঁনেসা শুরু হোক আমাদের নিজ নিজ ঘর থেকেই। সবার আগে নিজেকে বদলাতে হবে। রাজনৈতিক দাসত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। খুনীদের বা তাদের সমর্থকদের প্রতি কোন সমর্থন নয়।
এখন আর ভাঙ্গার, পোড়ানোর সময় নাই, এখন দেশ গড়ার সময়।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ভাই
২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগার হাবিব০৪২০০২,
আপনাকে ও ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
সত্যিকার রেঁনেসা শুরু হোক আমাদের নিজ নিজ ঘর থেকেই। সবার আগে নিজেকে বদলাতে হবে। রাজনৈতিক দাসত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। খুনীদের বা তাদের সমর্থকদের প্রতি কোন সমর্থন নয়।
এখন আর ভাঙ্গার, পোড়ানোর সময় নাই, এখন দেশ গড়ার সময়।
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
মো কবির বলেছেন:
ভাই,খুব সুন্দর একটা মতামত দিয়েছেন। আসলে আমাদের সবার এমনই হওয়া উচিৎ। আমরা বেশীর ভাগ মানুষই কোন কিছু না বুঝে তার পিছু ছুটি।
আমার গ্রুপের উদ্দেশ্য লেজুড়বৃত্তি নয়, সত্যিকার ভাবেই ভাল কিছু করতে চাই। হয়তো মাহাথির মোহাম্মদ হতে পারব না, কিন্তু যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করে যাব।
আপনাকে ধন্যবাদ ভাই। আশা করি,পর্যবেক্ষণ শেষে থাকবেন। আপনাদের মতো এমন জ্ঞানী লোকদের আমি কাছে পেতে চাই এবং আপনাদের কাছে ভাল ভাল পরামর্শ চাই। দোয়া করবেন, স্রষ্টা যেন আমাকে শক্তি এবং সাহস দেন।
ভাল থাকুন। সুন্দর থাকুন।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৬
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আল্লাহ আপনার নেক মকসদ, সদিচ্ছা কে পূরণ করার শক্তি দিন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
ইলুসন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ভাই। যারা গাড়ি ভাংচুর করে তারা বেশিরভাগ ফেন্সিডিল বা হেরোইনের খরচ যোগাড় করতে এসব করে। দুই রাজনৈতিক দলই তাদের ব্যাবহার করে থাকে, এটা নিয়ে টিভি চ্যানেলে একটা রিপোর্ট দেখেছি। তাদের নৈতিকতার ব্যাপারে হিসেব জ্ঞান না থাকতেই পারে। কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো চাইলেই তাদের ব্যাবহার না করতে পারে। এইসব তরুণদের কোন ভাল কাজ করতে দিলে হয়তবা তারা এমন ধ্বংসাত্মক কাজে জড়াত না। সরকার বা বিরোধীদল যাই বলেন না কেন কেউ এদের ভাল করার জন্য কাজ করবে না, কারণ তাহলে তো নিজের প্রয়োজনে এদের ব্যাবহার করা যাবে না!