নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ফিরে গেলে যে যার মতো, চাঁদের আলোয় একা একা হাঁটি,বারবার,বারবার......

একাদশীর আগন্তুক

রাইহানের ব্লগ

একাদশীর আগন্তুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগার ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ \'ইয়ার ড্রপ - বিভীষিকার কবলে দেশের প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের একাংশ "

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯

হোক সে সামাজিক কিংবা পেশাগত জীবন , যেকোনো প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে স্নাতক পর্যায়ে সবচেয়ে মানসম্মত শিক্ষা কোনটি?
এই প্রশ্নের উত্তর চোখ বন্ধ করে বলে দেওয়া যাবে- ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা ডাক্তারি ।
আর ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশে প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর সংখ্যা ৫টি(পাবলিক) এবং এর পাশাপাশি ৩ টি (সরকারী) ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোর মধ্যে রয়েছে –
১। ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
২। ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং
৩। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ইতিহাসে নবীনতম প্রতিষ্ঠান ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয় ২০১৩-২০১৪ সেশন থেকে । শুরু থেকে এখানে চলে আসছে নানা অব্যবস্থাপনা ও ব্যপক অনিয়ম। প্রতিষ্ঠানটির জোড়াতালি দেওয়া শিক্ষাব্যবস্থা সবচেয়ে বিপদজনক ও মারাত্বক আতংকের নাম “ইয়ার ড্রপ” পদ্ধতি। এই অদ্ভুততম পদ্ধতি বাংলাদেশের অন্যান্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে প্রচলিত নেই। বিরল এই “ইয়ার ড্রপ” পদ্ধতির নিয়ম হচ্ছে –
কোন শিক্ষার্থী যদি ৬ মাসের যেকোনো পর্বের ফাইনাল পরীক্ষায় ২.২০ জিপিএ পেতে অসমর্থ হয়, তবে তাকে পরবর্তি সেশনের শিক্ষার্থীদের সাথে পুনরায় নতুন করে সেমিস্টার শুরু করতে হবে অর্থাৎ কেউ ৬ মাসের সেমিস্টারে ২.২০ জিপিএ এর কম পেলে তার শিক্ষা কার্যক্রম একবছর পিছিয়ে যাবে। উল্লেখ্য ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেকনোলজি অনুষদের দ্বারা পরিচালিত হয়।
আশ্চর্যের বিষয় হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উক্ত অনুষদেও এই “নিয়ম” চালু নেই। আর এই চুড়ান্ত অনিয়মের বলি হিসেবে শিক্ষা জীবন থেকে একটি বছর হারিয়ে যাচ্ছে। অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে ভর্তি পরীক্ষার চুড়ান্ত যুদ্ধে জয়ী হয়ে আসা একদল মেধাবী শিক্ষার্থী। উল্লেখ্য ২০১৩-২০১৪ সেশনে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৪ জনের কপালেই ইতিমধ্যে জুটেছে এই খরাঁ। বিপর্যস্ত হয়েছে তাদের শিক্ষাজীবন । “ইয়ার ড্রপ” নামক এই অপপ্রথার সবচেয়ে বড় শিকার ২০১৪-২০১৫ সেশনে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরা। এই সেশনে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ১১১ জন প্রথম পর্ব ১ম বর্ষ পরীক্ষায় অবতীর্ন হয়ে ২৭ জন শিক্ষার্থী ঝরে পরে ! কারণ সেই অদ্ভুততম ইয়ার ড্রপ পদ্ধতি যেখানে এক পর্বের ফলাফল বিবেচনা করে ১ বছরের শিক্ষা কার্যক্রম পিছিয়ে দেওয়া হয়। এমনিতেই সেশনজট সহ নান সমস্যায় জরজরিত ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের চলমান শিক্ষা ব্যবস্থায় চার বছর মেয়াদি স্নাতক কোর্স শেষ করতে ৫ বছরের মত লেগে যাওয়ার কথা, তার উপর এই “ইয়ার ড্রপ” যোগ করেছে মরার উপর খাড়া ঘা । শুধুমাত্র একটি সেমিস্টারে ২.২০ জিপিএ এর কম পেলে দেশের প্রথম সারির মেধাবীদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে একটি বছর যা তাদের শিক্ষাগত তথা মানষিক এবং পেশাগত জীবন বিপর্যস্ত করার জন্য যথেষ্ট। এই “ইয়ার ড্রপের” প্রশ্নে ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রশাসন বরাবরই নিশ্চুপ এবং নির্লিপ্ত। যদি এভাবেই চলতে থাকে তবে এই প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীদের কিংবা প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যৎ কী?

এখনই সময় বিষয়টি নিয়ে ভাবার। তাই এই ব্যাপারে সমমনা ব্লগার ভাই দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি । আমরা সংখ্যায় কম । মাত্র ৩০০ জনের মতো তিন ব্যাচ মিলিয়ে । একটি শক্ত জনমত তৈরির জন্য অনলাইন এক্তিভিস্ট দের সাহায্য জরুরি । মাঠের আন্দোলনে আমরা নেমেছি । সামুর একজন নতুন ব্লগের হিসেবে অনুরোধ, আমাদের অসহায়তা বিবেচনা করে , আপনারাও সাহায্য করবেন ।





মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

বিজন রয় বলেছেন: লেখাপড়া করেনা এখন কি করবে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০০

একাদশীর আগন্তুক বলেছেন: ভাই, এডমিশন টেস্ট দিয়ে যারা ভর্তি হয়, তাদের পড়ালেখা করতেই হয়, কারন এখানে এপ্লাই করার মিনিমাম রিকয়ারমেন্ট হচ্ছে জিপিয়ে ৫ । কিন্তু কথা এটা না । ফেল করতেই পারে কমবেশি, আমরা বলছি না পাশ করিয়ে দিতে, অথবা ফেল সংখ্যা কমিয়ে দিতে, আমরা বলছি বাংলাদেশের ৯৯% প্রকৌশল প্রতিষ্ঠানে যে সিস্টেম চালু আছে, আমাদের ও সেই সিস্টেমের আওতায় আনা হোক । বাংলাদেশের কোথাও এক সেমিস্টার বেইস ইয়ার ড্রপ নাই । দুই সেমিস্টার মিলিয়ে গড় জিপিয়ে ( সিজিপিয়ে) যদি আপনার ২.২০ এর কম হয়, তাহলেই আপনার ইয়ার ড্রপ হতে পারে। এটা খোদ ঢাকা ভার্সিটির নিয়ম । অথচ আমাদের এখানে ইয়ার ড্রপ দেয়া হয় শুধুই সেমিস্টারে ২.২০ এর নীচে পেলেই । ফলে এক সেমিস্টার রেজাল্ট একটু খারাপ আসলে পরের সেমিস্টারে তা মেকআপ করার সুযোগ তো থাকেই না, উল্টো ইয়ার ড্রপের কবলে একবছর নষ্ট হয়ে যায় । একই অনুষদ, একই বিশ্ববিদ্যালয়, একই প্রশাসনিক কাঠামোর অধীনে থেকেও আমরা এই নির্মম বৈষম্যের স্বীকার হচ্ছি । 'নির্মম' বললাম কারন এতো সেশানজটের মধ্যে আরও একটি বছর শুধুই ভুল নিয়মের কারণে নষ্ট হওয়ার কষ্টটা, ভুক্তভুগিই ভালো বুঝতে পারে ।

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

Rahat Islam বলেছেন: দেশের প্রথম সারির মেধাবীরা কি CGPA 2.20 out of 4.00 তুলতে পারছেনা?
আমিও ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে এসেছি, তাই কি করলে কেমন রেজাল্ট হয় ভালই জানা আছে, তাই ভাই এইসব হাবিজাবি Lame Excuse বাদ দিয়ে পড়তে বস।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

একাদশীর আগন্তুক বলেছেন: ভাই, এডমিশন টেস্ট দিয়ে যারা ভর্তি হয়, তাদের পড়ালেখা করতেই হয়, কারন এখানে এপ্লাই করার মিনিমাম রিকয়ারমেন্ট হচ্ছে জিপিয়ে ৫ । কিন্তু কথা এটা না । ফেল করতেই পারে কমবেশি, আমরা বলছি না পাশ করিয়ে দিতে, অথবা ফেল সংখ্যা কমিয়ে দিতে, আমরা বলছি বাংলাদেশের ৯৯% প্রকৌশল প্রতিষ্ঠানে যে সিস্টেম চালু আছে, আমাদের ও সেই সিস্টেমের আওতায় আনা হোক । বাংলাদেশের কোথাও এক সেমিস্টার বেইস ইয়ার ড্রপ নাই । দুই সেমিস্টার মিলিয়ে গড় জিপিয়ে ( সিজিপিয়ে) যদি আপনার ২.২০ এর কম হয়, তাহলেই আপনার ইয়ার ড্রপ হতে পারে। এটা খোদ ঢাকা ভার্সিটির নিয়ম । অথচ আমাদের এখানে ইয়ার ড্রপ দেয়া হয় শুধুই সেমিস্টারে ২.২০ এর নীচে পেলেই । ফলে এক সেমিস্টার রেজাল্ট একটু খারাপ আসলে পরের সেমিস্টারে তা মেকআপ করার সুযোগ তো থাকেই না, উল্টো ইয়ার ড্রপের কবলে একবছর নষ্ট হয়ে যায় । একই অনুষদ, একই বিশ্ববিদ্যালয়, একই প্রশাসনিক কাঠামোর অধীনে থেকেও আমরা এই নির্মম বৈষম্যের স্বীকার হচ্ছি । 'নির্মম' বললাম কারন এতো সেশানজটের মধ্যে আরও একটি বছর শুধুই ভুল নিয়মের কারণে নষ্ট হওয়ার কষ্টটা, ভুক্তভুগিই ভালো বুঝতে পারে । আপনি যেহেতু ইঞ্জিনিয়ার পাস করেছেন, আশা করি বুজতে পারবেন আমাদের অবস্থাটা । আপনাদের সাহায্য কামনা করছি, কারন আমরা কেবলই ভরতি হয়েছি । এবং সংখ্যায় আমরা কম ।সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবেও কেউ আমাদের চেনে না তেমন ।

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

আলী বলেছেন: Rahat Islam বলেছেন: দেশের প্রথম সারির মেধাবীরা কি CGPA 2.20 out of 4.00 তুলতে পারছেনা?
আমিও ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে এসেছি, তাই কি করলে কেমন রেজাল্ট হয় ভালই জানা আছে, তাই ভাই এইসব হাবিজাবি Lame Excuse বাদ দিয়ে পড়তে বস।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

একাদশীর আগন্তুক বলেছেন: ভাই, এডমিশন টেস্ট দিয়ে যারা ভর্তি হয়, তাদের পড়ালেখা করতেই হয়, কারন এখানে এপ্লাই করার মিনিমাম রিকয়ারমেন্ট হচ্ছে জিপিয়ে ৫ । কিন্তু কথা এটা না । ফেল করতেই পারে কমবেশি, আমরা বলছি না পাশ করিয়ে দিতে, অথবা ফেল সংখ্যা কমিয়ে দিতে, আমরা বলছি বাংলাদেশের ৯৯% প্রকৌশল প্রতিষ্ঠানে যে সিস্টেম চালু আছে, আমাদের ও সেই সিস্টেমের আওতায় আনা হোক । বাংলাদেশের কোথাও এক সেমিস্টার বেইস ইয়ার ড্রপ নাই । দুই সেমিস্টার মিলিয়ে গড় জিপিয়ে ( সিজিপিয়ে) যদি আপনার ২.২০ এর কম হয়, তাহলেই আপনার ইয়ার ড্রপ হতে পারে। এটা খোদ ঢাকা ভার্সিটির নিয়ম । অথচ আমাদের এখানে ইয়ার ড্রপ দেয়া হয় শুধুই সেমিস্টারে ২.২০ এর নীচে পেলেই । ফলে এক সেমিস্টার রেজাল্ট একটু খারাপ আসলে পরের সেমিস্টারে তা মেকআপ করার সুযোগ তো থাকেই না, উল্টো ইয়ার ড্রপের কবলে একবছর নষ্ট হয়ে যায় । একই অনুষদ, একই বিশ্ববিদ্যালয়, একই প্রশাসনিক কাঠামোর অধীনে থেকেও আমরা এই নির্মম বৈষম্যের স্বীকার হচ্ছি । 'নির্মম' বললাম কারন এতো সেশানজটের মধ্যে আরও একটি বছর শুধুই ভুল নিয়মের কারণে নষ্ট হওয়ার কষ্টটা, ভুক্তভুগিই ভালো বুঝতে পারে । আপনি যেহেতু ইঞ্জিনিয়ার পাস করেছেন, আশা করি বুজতে পারবেন আমাদের অবস্থাটা । আপনাদের সাহায্য কামনা করছি, কারন আমরা কেবলই ভরতি হয়েছি । এবং সংখ্যায় আমরা কম ।সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবেও কেউ আমাদের চেনে না তেমন ।

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মোঃ আমানউল্লাহ বলেছেন: নাথিং টু সে এস এ ইন্জিনিয়ারিং স্টুডেন্ট...

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৭

একাদশীর আগন্তুক বলেছেন: ভাই পুরাই অসহায় অবস্থায় আছি

৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

বেদের ছেলে মফিজ মিয়া বলেছেন: গরমে খাসিতে পরিণত হলো রাজারবাগের তিন কুকুর !
প্রচন্ড গরমে এবার খাসিতে পরিণত হলো একই পরিবারের তিনটি কুকুর। রাজধানীর রাজারবাগে মির্জা আব্বাসের বাড়ির সামনে এই বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটেছে। উৎসুক জনতার ভীড় সামল‍াতে খাসি তিনটিকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।



জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ কুকুর তিনটি ওই এলাকায়ই বসবাস করছিলো। এরমধ্যে ছিলো একজন ছিলো মহিলা কুকুর। আর দুজন ছিলো তার দুই সন্তান, পুরুষ কুকুর। প্রতিদিনকার মত আজ সকালেও তার‍া রোদ পোহাতে এলাকার একটি কনফেকশনারী দোকানের সামনে গিয়ে বসে। বিশ্রাম নিতে নিতে একসময় তারা ঘুমিয়ে যায়। ঘুমের মধ্যেই তাদের দেহের আবরণ বদলাতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যেই বদলে যায় পুরো দৃশ্য। রোদের উত্তাপে খাসিতে পরিণত হয় কুকুর তিনটি !


খাসির হবার পর পুলিশের হেফাজতে তিন কুকুর


এসময় ভয় পেয়ে আশেপাশের লোকজন চিৎকার চেচামেচি শুরু করলে খাসি তিনটির ঘুম ভেঙ্গে যায়। এবং একে অপরকে অবাক হয়ে দেখতে থাকে।

শেষখবর পাওয়া পর্যন্ত বিবিসি, সিএনএন ও রয়টার্স থেকে তিনজন সাংবাদিকসহ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন খাসি তিনটিকে নেড়েচেড়ে দেখার জন্য। - প্রথম আলু

৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩

অহনাব বলেছেন: ভাই, পড়ালেখা করেন। সিজিপিএ ২ পয়েন্ট ২ কত কম হিসাব আছে? এই সিজিপিএ দিয়ে কোথাও চাকরী হবে?

৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ভাই আমি ময়মনসিহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়ি ,ইয়ার ড্রপ খুবই বাজে একটা সিস্টেম ,এটা বন্ধ করা উচিত ।ফেক ক্লাস বর্জন করে ভালই করেছে ।
আমারা সাথে আছি ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৯

একাদশীর আগন্তুক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । সিস্টেম চেঞ্জ করতে হলে আপনাদের ও সক্রিয় সাহায্য দরকার

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.