![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
ইতিহাস তাই বলে।
আসুন দেখি বাংলার অস্তিত্বের উপর হামলার ইতিহাস।
প্রাচীণ ও বর্তমান বাংলা কেন অজেয়?
প্রাচীণ বাংলা অজেয় ছিল চারটা কারণে-
১. সীমান্ত: প্রাচীণ বাংলার দক্ষিণে সমুদ্র, সমগ্র উত্তর থেকে পূর্ব উপকূল পর্যন্ত অবিচ্ছিন্ন হিমালয় পর্বতমালা, সম্পূর্ণ পশ্চিম ঢেকে ছিল অভেদ্য ঝাড়খন্ড বনাঞ্চলে, যা বর্তমানের বিহার ও উড়িষ্যা সহ পশ্চিমবঙ্গের সাথে মিশে ছিল। বাংলায় প্রবেশের একমাত্র পথ ছিল উত্তর-পশ্চিম দিক দিয়ে। ওই সরুপথে প্রবেশ করে দখল বজায় রাখা প্রায় অসম্ভব।
২. ভূ-গঠন: বাংলার শত শত নদী আর হাজার হাজার খালের সাথে যুক্ত ছিল গন্ডায় গন্ডায় বিল। এগুলোতে দক্ষিণে ছিল কামঠ, উত্তরে ঘড়িয়াল আর মধ্যাঞ্চলে কুমির। মেঘনার কুমির এখনো লিজেন্ডারি। গঙ্গার ঘড়িয়াল মানুষ খায় না বটে, কিন্তু ভয় পাইয়ে দেয়। কামঠ কখন যে পা কেটে নিয়ে যাবে দক্ষিণ বাংলায়, টেরই পাওয়া যেত না, এক ধরনের হাঙর। নদীগুলো ছিল খরস্রোতা। বিলগুলো গভীর। যে কারণে নাম হয় হাওর বা সাগর। তার উপরে পুরো ভূমি ছিল বৃষ্টিবিধৌত। এ অঞ্চলে অধিকার করার সামর্থ্য রাখত শুধুই অ্যাম্ফিবিয়াস বাহিনী। তার প্রমাণ আমরা পেলাম, ইংরেজদের হাতে দখল হয়ে।
৩. আবহাওয়া: তখন বাংলায় বর্ষাকাল ছিল প্রায় চারমাস জুড়ে। এরপরও কখন সব কাঁপানো বৃষ্টি নামবে তার নাই ঠিক। বরফ বা মরুতেও সামরিক অভিযান চালানো যায়, কিন্তু খরস্রোতা নদীর অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের সমস্যায় পড়াটা খুব কঠিন।
৪. বাংলা যে কাউকে গ্রহণ করে: এই এক আজব বৈশিষ্ট্য। তাই এখানে শত্রু হয়ে এলে এক সময় মিত্র হয়ে যেতে হয়। শুধু মিত্র নয়, বাঙালি হয়ে যেতে হয়। অথবা পরাজিত হয়ে ফিরে যেতে হয়।
অপরদিকে বর্তমান বাংলার এই ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলোর পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে জনসংখ্যার শক্তি এবং সারা পৃথিবীতে, বহির্বিশ্বে বাঙালির সংখ্যা। বিশেষ করে যে জনসংখ্যা 'যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়' সে জনসংখ্যা অতি বেশি।
আল ইস্কান্দার ও মগধ রাজ্য
মহাবীর ও তরুণ আলেক্সান্ডার ইউরোপ থেকে উত্তর আফ্রিকা, আরব থেকে মধ্য এশিয়া বা ভারতের অনেক অংশ এমনকি চীনেরও অনেকটা দখল করেছিলেন। অথচ তিনি ফিরে যান এই এলাকা থেকে। বাংলার প্রবেশমুখ, মধ্যভারত থেকে ফিরে যান আক্রমণ না করেই। মগধ সাম্রাজ্য বা পূর্ব ভারতীয় সাম্রাজ্য, যা বাংলারও সাম্রাজ্য, সেটার হাতি বাহিনী এবং ভূ-প্রকৃতি আর নদীর খরস্রোত দেখে।
চেঙ্গিস খান ও তার দিগ্বিজয়
চেঙ্গিসের ম্যাপটা দেখুন, ঠিক বাংলাকে এড়িয়ে তার এগিয়ে যাওয়া। সেই সুদূর ইউরোপের গলি তস্য গলি পর্যন্ত।
হার্মাদ ও বাংলার উপকূল
কী পরিমাণ চেষ্টা যে করেছে ইউরোপীয় নৌবহরগুলো, তার লেখাজোকা নেই। সেসব দেশ অন্যান্য অঞ্চলে কলোনি করতে পারলেও বাংলাতে তারা বড়জোর কিছু লুটপাটের চেষ্টা করেই ক্ষান্ত দিয়েছে। তাদেরও হত্যা করতে হয়নি। বাংলার মানুষের দৃঢ়তা ও আতিথেয়তা তাদের কাউকে মিশিয়ে নিয়েছে, বাকিদের করেছে তফাত।
মগ ও লুটের রীতি
বর্মি বা মগরা জাতিগতভাবেই ফেরোশাস। আরাকান বা বার্মা থেকে তাদের আক্রমণের ইতিহাস তাই বলে। কিন্তু দাঁত বসানো যায়নি বাংলাতে। নিজেরাই নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছে।
আকবরের মানসিং ও আমাদের ঈসাখাঁ
মানসিংহ এলেন, দেখলেন এবং বাংলার মহানুভবতার কাছে পরাভূত হয়ে সন্ধি করলেন। এ ধারার উদাহরণ বিশ্বে অনেক আছে, বাংলাতেও।
ব্রিটিশের প্রত্যাগমন
আমরা কিন্তু ব্রিটিশদের মেরে তাড়াতে পারিনি। তবে প্রতিরোধ করে তাড়িয়েছি তা সত্য। ক্ষুদিরাম, সূর্যসেন, প্রীতিলতার প্রতিরোধের সাথে যুক্ত ছিল বাঘের পতাকার নেতাজীর দল। ছিল অহিংস আন্দোলন আর সিপাহী বিদ্রোহ। ছিল ডালে ডালে দেশি সিপাহিদের লাশ। কংগ্রেস আর তৎকালীন ব্রিটিশ বাংলার মুসলিম লিগের প্রতিরোধ। এবং বাংলা ছেড়ে গেছে তারাও।
জাপানি বাহিনী
হারিকিরির ভয়ানক মন্ত্রে উজ্জীবিত জাপানি বাহিনী বাংলা পর্যন্ত আসার সাহস দেখায়নি। ব্রিটিশরাজ বাংলার তিনভাগের একভাগ মানুষকে না খাইয়ে মেরেছে। মরেছি আমরা, কিন্তু জাপানি দখল করতে পারেনি আমাদের। এই ভূ-প্রকৃতিও তাদের ঠেকিয়ে দিয়েছে। জাপান বাংলা দখল করতে পারলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মোড় ঘুরে যেত। আমরা পেতাম নতুন দখলদার।
পাকিস্তানি, নিহত হয়ে নয়, নিহত করে পরাজিত
কতটা পাকিপশু মেরেছি আমরা? হাতেগোনা কয়েক হাজারই হবে? আমরা মরেছি ত্রিশ লাখ। দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা। হত্যা করে নয়।
ভারতীয় বাহিনী, আর কোন মিত্রপক্ষ এত দ্রুত ছেড়ে যায়নি পৃথিবীতে
ভারতীয় বাহিনী ছিল মিত্র। কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাস বলে, মিত্রবাহিনী সবচে ভয়ানক জগদ্দল পাথর হয়ে বুকের উপর চেপে বসে।
অথচ বাংলাই একমাত্র উদাহরণ, যেখানে মিত্রবাহিনী অবস্থান করে মাত্র মাসাধিক কাল।
পরাজয় বা দখল বাংলার সাথে যায় না।
নকশাল ও চীনে পরিণত হওয়ার জুজু
নকশাল আন্দোলন বা সর্বহারা আন্দোলন সম্পর্কে আমরা খুবই অস্পষ্ট জানি।
এই আন্দোলনের মূল কথা ছিল, চীনের চেয়ারম্যান আমাদের চেয়ারম্যান। (অর্থাৎ বাংলা হবে চীন)। তা হয়নি। হবার নয়।
চীনের এই বাংলাকে খুব বেশি দরকার। চীনের মানচিত্র দেখুন। ওদের পুরো পশ্চিম কোণ এখনো ধুঁকছে উন্নয়নের আশায়। আর সে উন্নয়ন সমুদ্রের উপর নির্ভরশীল। চীনের পূর্বকোণ দেখুন, উন্নত। কারণ, সেখানে সাগরের ছোঁয়া আছে। সাগর মানেই বাণিজ্য। চীন সেই অভিসন্ধি আজো পূর্ণ করতে পারেনি।
বাংলার ইতিহাস বলে, এখান থেকে শত্রু নিজেই নিজেকে গুটিয়ে নিবে। এখানে সবাই সব হয়ে সবার সাথে মিশে যেতে পারে, কিন্তু বাংলার প্রতি শত্রুতা পোষণ করে টিকে থাকতে পারে না। ইতিহাস এর সাক্ষ্য দেয় না।
এম্নি এম্নি পাইনি, দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা।
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কু ভাই ফর দ্য শুভ পয়দা দিবস অ্যান্ড হার্ডকোর ভাললাগা।
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১২
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: তাই এখানে শত্রু হয়ে এলে এক সময় মিত্র হয়ে যেতে হয়। শুধু মিত্র নয়, বাঙালি হয়ে যেতে হয়।-একথাটা সুপার লাগল।পোস্টে +++++
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। প্রোপিকে কীসের ছবি বুঝতে পারিনি তো...
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১২
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: শুভ জন্মদিন।
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দোয়া রাখবেন, একটা মাত্র জীবন, যেন মানুষের মত কাটিয়ে যেতে পারি।
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২২
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন।
দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা, এম্নি এম্নি পাই নি।
জয় বাংলা !
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জ-য় বাং-লা!
ধন্যবাদ ভাই এভাবে পরস্পরের পাশে থাকার জন্য। একা একা আমরা এক একজন মানুষ। পাশাপাশি দাঁড়ালেই দুর্ভেদ্য দেয়াল।
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: শুভ জন্মদিন লিসানী ভাই ।
জন্মদিনে আপনার একটা গ্রেট ওয়ার্ক পড়ার সুযোগ পাইলাম । ইতিহাসের আঁকর থেকে বাঙালীর হাজার বছরের গৌরবের অধ্যায়গুলো তুলে আনার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
বাঙালীর ইতিহাসের কিছু বৈশিষ্ট সংক্ষেপে আলোচনা করেছিলাম এই পোস্টে,
চারিদিকে আগ্নেয় বিদ্বেষ, ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে আমার দেশ !
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ও-হ্! অবশেষে জন্মদিনের উদযাপনের ইমোটিকনও পেয়ে গেলাম। ধন্যবাদ মামুন ভাই।
এখনি যাচ্ছি পোস্টে। এই লেখাটা প্রি-প্ল্যান্ড ছিল। মাসখানেক ধরে ড্রাফটে। শুধু আইডিয়া। সকালে লিখে চালান করে দিলাম।
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
মেলবোর্ন বলেছেন: আছেন কেমন ভাই? শুভ জন্মদিন।
এই পোস্টটা কি নিজের জন্মদিনের উপহার স্বরুপ স্বাধীন বাংলা নিয়ে লিখা।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জ্বি ভাই, অনেকটা ওইরকমই। আপনাকে এইদিনে পেয়ে খুব ভাল লাগল।
৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
রুদ্র মানব বলেছেন: লিখাটা অসাধারণ হয়েছে । +++++
জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইলো
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। রুদ্রতা প্রকটিত হোক চতুর্পার্শ্বে।
৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: তবে এইবার মনে হয় বাংলা মা তার শত্রুদের তার সন্তানদের সাথে মিশতে দেবে না ।
দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা ।
জয় বাংলা
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শত্রু সন্তান হলে তখনি মিশতে পারবে। আগে নয়। এজন্য মায়ের বুক সব সময় উদার, অপ-আদর্শ ত্যাগ করতে হবে।
হত্যা নয়, বিভীষীকা নয়। তবে, হারতে বাঙালি জানে না আলহামদুলিল্লাহ।
৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
জেনো বলেছেন: মেষ জাতক কে আরেক মেষ জাতকের জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
..
চলুক তরী উজান বেয়ে
নিত্য এবং গগনজুড়ে।
কাম ক্রোধ ঘৃণা মৃত্যু জরা
জয়ের শক্তি দাওগো আল্লাহ্।
...
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, এইদিনে কতো সুহৃদ যে এলেন। কিছু ব্লগারকে দেখলে বুক ভরে নতুন করে অক্সিজেন নিতে ইচ্ছা করে। মেষজাতক, আপনি মহান জাতকে পরিণত হোন।
১০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
মুনসী১৬১২ বলেছেন: শুভজন্মদিন
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা আপনার জন্যও।
১১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
মিঠাপুর বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট। +++
ভাই, শুভ জন্মদিন।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। দ্বিগুণ ধন্যবাদ।
১২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
মিঠাপুর বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট। +++
ভাই, শুভ জন্মদিন।
১৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
মিঠাপুর বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট। +++
ভাই, শুভ জন্মদিন।
১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ভারসাম্য বলেছেন: খুব ভাল হয়েছে লেখা খানি।
লেখায় প্লাস এর পাশাপাশি জন্মদিনের শুভেচ্ছাও রইল।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, আপনাদের কয়েকজন না থাকলে এখানে থাকাই কি আর হতো? পাশে পাশে পাই সব সময়, বন্ধু বা সঙ্গী তো একেই বলে। শুভেচ্ছা আপনার জন্য ওঠানো রইল, সত্যিকারের অনন্তকালের জন্য।
১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৯
ইয়ার শরীফ বলেছেন: শুভ জন্মদিন।
জন্মদিনের শুভেচ্ছাও রইল।
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কত্তদিন পর এলেন! জন্মদিনে ঠিক ঠিক। ভাই, একে বলে পুরনো সুহৃদ।
১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৩
মুদ্দাকির বলেছেন: শুভ জন্মদিন!!!
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। সত্যিকার গভীর জৈববিজ্ঞান নিয়ে আরো লেখা চাই। আসলে ব্লগে এ বিষয়ে লেখা অত্যন্ত কম। এক্সপার্টদের কাছ থেকেই আসা উচিত।
১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০০
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা,
কারো দানো পাওয়া নয়..........
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দ্বিতীয় লাইনটা মনে করিয়ে দেয়ায় ধন্যবাদ ভাই। মনে পড়ছিল না কিছুতেই।
১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: কাযুবাদাম।দোয়া রইল রাশি রাশি......
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কাযুবাদাম খামু! খুবই ফেভারিট। কারণটা কী? কিছু জিনিস দুর্লভ হলে কি তার প্রতি টান বেশি হয়ে যায়? অথবা দামি?
১৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪০
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: সবাই শুভ জন্মদিন বলছে !
আমি তো জানলাম না !
যাইহোক শুভ জন্মদিন ।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হা হা... আপনি আরো জানতে পারেননি কারণ মাত্র আড়াই ঘন্টা আগে শেষ হয়ে গেছে জন্মদিন, তাই বেলুনও দেখাচ্ছে না।
রুমী স্কোয়াড সফল হোক, সারাদেশের এখন একমন্ত্রে উজ্জীবিত হতে হবে।
২০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪০
স্বপনবাজ বলেছেন: দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কারো দানে পাওয়া নয়।
২১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চাইছি এমন একটা দেশপ্রেম উজ্জিবীত কারী, জাতীয় মর্যাদা বৃদ্ধিকারী পোষ্টে কিছু ভিন্ন চিন্তা যোগ করার চেষ্টা/অপচেষ্টার জন্য ।
অল্প বিস্তর যতটুকু ইতিহাস পাঠের অভিগ্ঘতা হয়েছে, তাতে বাংগালীর ইতিহাসকে আমার খুব একটা গর্বের মনে হয় নি !
বাংলী নিজেদের শাসণ করেছে কমই, বিদেশী দিয়েই শাসিত হয়েছে, এ বিষয়ে আপনার মত কি ?
২০০ বছর বৃটিশ শাসনের ১০০ বছর গেছে ভারতকে পুরা কব্জা করতে । ১৭৫৭-১৮৫৭ । এর শুরুটা-ই কিন্তু হয়েছে বাংলা দিয়ে । বাংলার আগেও বৃটিশ দাত বসিয়েছে ভারতে, কিন্তু এত বড়
রাজ্য দখল বাংলা দিয়েই শুরু! আর এরপর কোম্পানীর শাসন বাড়তে থাকে, শতবর্ষ পর তা পুরাপুরি গলধকরণ হয় বৃটিশ কেন্দ্রীয় রাজা দরবারে। প্রশ্ন হচ্ছে এত বড় ভারতে গোলামীর শিকল পড়েছি কিন্তু আমরাই প্রথমে, একেবারে প্রথম কাতারে ।
আমার কথাকে কেউ ক্যাচালও বলতে পারেন, আমাকে ছাগুও বলতে পারেন, দেশদ্রোহী মীরজাফর পাকি রাজাকারও বলতে পারেন । তবে যুক্তিহীন গালাগালিতে আমি খুব এখতআ প্রভাবিত হয় না, যার যাখুশী বলতে পারেন।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আরে দূর, এই কথায় ছাগু বলার কী আছে!
আর ক্যাচাল তো ভাল জিনিস।
হ্যা, এটা হল পুরোই দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়। ওরা মুর্শিদাবাদ থেকে শুরু করেছিল। তাহলে প্রথমে পতন তো বাংলার হবেই।
আর বাংলার শাসিত হয়, তবে চিরকালীন মুখবোজা কখনোই নয়। শত্রু এম্নিতেই ছেড়ে যায়।
২২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
বোকামন বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় লেখক,
আস সালামু আলাইকুম
ভালো লিখেছেন ..... আপনি ভালো লিখতে পারেন বৈ কী!
বাংলার জন মানুষের ঐক্য প্রতিবারই শত্রু কে পরাজিত করেছে। এই ঐক্যই শত্রুর মনোবল ভেঙে দিতে পারে, পারে শত্রর শক্তিকে দুর্বল করে দিতে।
মজলুমের ঐক্যে আল্লাহ নিজেই যে সহায়তাকারী ....
আমাদের প্রয়োজন সত্য সুন্দর ও ন্যায়ের পথে ঐক্যবদ্ধ হওয়া ...
কম জানা মানুষ ভাই আমি, আপনার পোস্টে কিছু কথা বলার সাহস করলাম। অপ্রাসঙ্গিক হলে ক্ষমা করবেন।
আল্লাহ আমাদের সহায় হোন ....
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই ওয়ালাইকুমুস সালাম। কেমন আছেন! আশা করি খুব খুব ভাল।
মজলুমের ঐক্যে আল্লাহ নিজেই যে সহায়তাকারী ....
এই অসাধারণ শব্দটা সম্ভবত কুরআন বা হাদীসের কথা।
বিনয় করে কত কী যে বলেন ভাই! আপনার অন্তদৃষ্টি কতটা তীক্ষ্ণ সেটা তো লাইফ অভ পাই থেকেই বোঝা যায়।
দোয়া করবেন দেশটার জন্য, বড় দু:খী। প্রতারিত দেশ আমাদের।
২৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
মৈত্রী বলেছেন:
আপনার পাবলিক ইমেল এ্যড্রেসটা দিবেন?
একটু কথাবার্তা বলতাম...
কিংবা আমাকে মেইল পাঠাতে পারেন
[email protected]
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মেইল পাঠাচ্ছি এখনি ভাই। আমার ডেস্কটপ ক্রাশ করেছে। তাই মেইল ফেবুতে ঢুকতে পারা যাচ্ছে না।
২৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৩
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন:
আকবরের মানসিং ও আমাদের ঈসাখাঁ
মানসিংহ এলেন, দেখলেন এবং বাংলার মহানুভবতার কাছে পরাভূত হয়ে সন্ধি করলেন। এ ধারার উদাহরণ বিশ্বে অনেক আছে, বাংলাতেও।
একমত । কিন্তু অন্যান্য বেশীর ভাগ বিষয়েই ভিন্নমত :
হার্মাদ ও বাংলার উপকূল
কী পরিমাণ চেষ্টা যে করেছে ইউরোপীয় নৌবহরগুলো, তার লেখাজোকা নেই। সেসব দেশ অন্যান্য অঞ্চলে কলোনি করতে পারলেও বাংলাতে তারা বড়জোর কিছু লুটপাটের চেষ্টা করেই ক্ষান্ত দিয়েছে। তাদেরও হত্যা করতে হয়নি। বাংলার মানুষের দৃঢ়তা ও আতিথেয়তা তাদের কাউকে মিশিয়ে নিয়েছে, বাকিদের করেছে তফাত।
বাংলাতেও তো ইউরোপীয়( বৃটিশ ) কলোণী - ই ছিল, তাও ২০০ বছর !
মগ ও লুটের রীতি
বর্মি বা মগরা জাতিগতভাবেই ফেরোশাস। আরাকান বা বার্মা থেকে তাদের আক্রমণের ইতিহাস তাই বলে। কিন্তু দাঁত বসানো যায়নি বাংলাতে। নারে ভাই, লুটেরা এসে লুট করে গেছে, বাংগালী তাদের প্রতিহত করেণি, করতে পারেনি, সংঘবদ্ধও হয়নি । চেয়ে চেয়ে মার খেয়েছে ।
নিজেরাই নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছে।
না ভাই ১৭৯৩ সালে লর্ড উইলিয়াম বেন্টিং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর দায়িত্ব নিয়ে এলে চিরস্হায়ী বন্দোনস্ত প্রথা চালু করে ( চরম বাজে কাজ) আর ঠগী দস্যুদের আক্রমণ প্রতিহত করেন ( একটি ভাল কাজ ) যাই হোক বৃটিশদের-ই অবদান !
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দাঁড়ান ভাই, আপনার সাথে আরামে ক্যাচাল করব। আপনি আর আমি হব সামুয় ক্যাচালিস্ট
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা, সবশেষে বৃটিশ তো বটেই।
মগ ও বর্মি... এটা দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার। একেবারে চেয়ে চেয়ে মার খেয়েছি এটা হয়ত ভুলই বললেন ভাই।
তবে আমরা পাল্টা কাউকে দখল করতে যাইনি, দখলদারিত্ব আমাদের মধ্যে জাতিগতভাবে নেই। যা পৃথিবীর বেশিরভাগ জাতিতে আছে। বদলে আমরা নিজেদের মধ্যে মিশিয়ে নিই। এটা অনেক বড় একটা ব্যাপার তো।
ওদের চলে যাওয়ার বিষয়ে বলছিলাম। আমাদের হত্যা করে তাদের ফেরৎ দিতে হয়নি।
২৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৮
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বৃটিশের হাত থেকে আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে হিটলারের অবদাই প্রধান! শুধু ভারতবর্ষ নয় সারাবিশ্বের উপনিবেশিক শাসন ব্যাবস্হার পরিবর্তন হয় ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর। আর এটা কোন কাকতলীয় ঘটনা নয়, পরিষকার চুক্তির মাদ্যমে তা হয়েছে! হিটলারের প্রচন্ড আক্রমণ ঠেকাতে ফ্রান্স বৃটেন যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখন ভারত সহ অন্যান্য উপনিবেশগুলো বিদ্রোহ - বিরোধিতা করলে উপনিবেশিক শক্তি গুলো মাঠে মারা যেতো। জান বাচানোর জন্য তখন এরা অধিকৃত দেশগুলোর সাথে চুক্তি করে, বিশ্বযুদ্ধে এদের সাহায্য করলে যুদ্ধ জয়ের পর স্বাধীনতা দিয়ে দিবে। যার ফলশ্রুতিতে যুদ্ধের পর চুক্তি মত এরা কলোনীগুলো ছেড়ে দিতে বাধ্য হ্য়!
বিশ্বব্যাপী কলোনীমুক্ত শত শত স্বাধীন জাতি ও রাষ্ট্র গঠনের অবদানের জন্য হিটলার মানব সভ্যতার জন্যে একটি আশীর্বাদ।
তবে বেটা বেশী একটা সুবিধার ছিল না ! ( সেটা আলাদা বিষয় )
- মুল বক্তব্য বৃটিশ ভেগেছে হিটলারের কারণে, আমাদের কোন কিছুতে না!
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা এটাতো বলতেই পারেন।
কখনো শত্রু ভাগে হিটলারের জন্য< কখনো আবহাওয়া, মানচিত্র বা নদীর জন্য, যাই হোক, মূল বিষয় হল শত্রু বাংলায় স্থায়ীত্ব পায় না।
ব্রিটিশ ১৯০ বছর চুষল। এটা বেশ দীর্ঘ।
কিন্তু সাউথ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমেরিকা দেখুন।
অথবা অণ্যান্য ইউরোপীয়দের আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকা ও উত্তর আমেরিকা দেখুন। সেটা কিন্তু আজো তাদের দেশ। রয়েই যাবে।
এই দিকটা বলছিলাম।
২৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: গ্রেট পোস্ট!!
অফলাইন থেকে পড়েছিলাম আগে। এখন কমেন্ট করছি।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দুইবার আসাতে ডবল ধন্যবাদ। ভাল থাকুন প্রতিনিয়ত।
২৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: না রে ভাই!!একরাতে ইচ্ছা জাগল এইবাদাম আর কিচমিচ মিলাইয়া খাই।কাছে তো পাওয়া যাবে না তাই এফবি,ব্লগ সব জায়গায় এপিক লাগিয়ে কিছুটা ইচ্ছা মিটাইলাম
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমার কথা বললাম, ঠিক কী কারণে কাজু বাদামের প্রতি আগ্রহ? সম্ভবত দামি, তাই খুব একটা খাওয়া হয় না এ কারণে। আসলে দুর্লভতা একটা বড় ফ্যাক্টর।
তবে পিক হয়েছে জব্বর।
দেখলেই খিদা লাগে।
২৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৫
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলেছেন: অসাধারণ লাগল পোস্টটা...
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। কালবৈশাখী ঝড় তো কখনো ক্লান্ত হয় না...
২৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এখান থেকে শত্রু নিজেই নিজেকে গুটিয়ে নিবে। এখানে সবাই সব হয়ে সবার সাথে মিশে যেতে পারে, কিন্তু বাংলার প্রতি শত্রুতা পোষণ করে টিকে থাকতে পারে না। ইতিহাস এর সাক্ষ্য দেয় না।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা লিসানী ভাই। (যদিও দেরী করে ফেললাম )
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আরে দেরিতে আর কী হবে! শুভেচ্ছা পেয়েছি তাতেই মন ভরে উঠল। ভাল থাকুন মামুন ভাই। আর বাংলাদেশ তো সহজ জিনিস না। এখানে বেঈমানী খুব বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারে না।
৩০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনের জন্মদিন মিস করছি আমি। শিট ম্যান
লেখা তো ফাটায় ফেলছেন। এরকম করে তো কেউ ভাবেনি বা কেউ বলেনি। আসলেই বাংলার আছে এক অদ্ভূত মাজেজা।
সমস্যা হলো বাংলার বাইরের শত্রুদের চাইতে নিজের লোকেরাই সবচেয়ে বড় শত্রুতা করেছে, এরা কবে মরবে?
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: উদাসী ভাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা সপ্তাখানেক পর্যন্ত জায়েজ আছে। কোন অসুবিধা নাই।
আপনি ভাল আছেন আশা করি। আর আপনি বিদেশি ফোরাম টোরামে লেখেন এটা ভাল কথা, কিন্তু আমরা একটু কম পাব তা কিন্তু ভাল কথা না।
বাংলার ভিতরে কিছু শত্রু থাকবেই। সংখ্যাটা মিনিমাম রাখার জন্য আমাদের চাই ব্রেনওয়াশ থেকে ঠিক মস্তক করার জন্য সঠিক প্রচারযন্ত্র।
৩১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাংলার বাইরের শত্রুদের চাইতে নিজের লোকেরাই সবচেয়ে বড় শত্রুতা করেছে, এরা কবে মরবে?
কথা ঠিক, বাংলীদের মাঝে ঐক্য নেই । পারপরিক আস্হা নেই । এই আস্হা আর ঐক্যের শুন্যতায় যুগে যুগে এই মাটিতে তৈরী হয়েছে মীরজাফর আর রাজাকার ।তাই নিপিড়ীত , নির্যাতিত যুগে যুগে ।
১৯৯৯-২০০১ সময়কালে পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে বাংলাদেশের মাত্র ২৩.৫ শতাংশ মানুষ একে অপরকে বিশ্বাস করে । অর্থাৎ ৭৬.৫ শতাংশ মানুষের মধ্যে এধরনের আস্হা নেই! বিশ্বের ৮০ টি দেশে এ সমীক্ষা চালানো হয় । বাংলাদেশের পারস্পরিক আস্হার হার ৮০ টি দেশের গড় হারের চেয়ে প্রায় ১৫ হতাংশ কম ( খান, ২০১১, ১১৩ ) ।বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় এখনও বাংলাদেশের মানুষের পারষ্পরিক আস্হা কম।
- বলেছেন ড: আকবর আলি খান : " আজব ও জবর আজব অর্থনীতি। পৃ ২৩৬ "
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তথ্যটা পেয়ে ভাল লাগল।
কিন্তু পৃথিবীর সবচে সুখি দেশ এই বাংলাদেশ।
তারপরও আমরা নিজেদের উপর আস্থা রাখতে পারি না তার কারণ সমাজ আমাদের সেভাবে গড়ে তুলতে পারছে না।
এই বাস্তবতা মেনে নিতেই হবে। কোন উপায় নেই।
৩২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এই আস্হা হীনতা থেকে তৈরী হয় অবিশ্বাস, আর তাথেকে অনৈক্য । আর এই অনাস্হা -অবিশ্বাস-অনৈক্যই স্বার্থান্বেষী চক্রের জন্য রাজাকার আর মীরজাফর তৈরীর উর্বর ক্ষেত্র । ড: খান বা বিদেশী সমীক্ষার দিকে না তাকিয়ে সম্পড়তিক কিছু ঘটনা দেখলেও এটা বুঝা যাবে । এদেশের মাটিতে এদেশেরই স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতক-দালাল জামাতকে নিষিদ্ধ করার দাবী নিয়ে " শহীদ রুমী স্কোয়াড" যখন আমরণ অনশণে নেমেছে, এদের উপর আস্হা রাখতে পারছেন না শাহবাগের ইমরান-পিয়াল । আমি কারো সমালোচনায় এগুবো না, আর এই পোষ্টে এ নিয়ে আলোচনাও সংগত না, শুধু মাত্র পুরা বিষয়টাকে প্রথমিক ভাবে " আস্হার সংকট" বলব ।
ফলাফল কি ? আমরা অনেক বড় বড় উদ্দোগের ফসলও ঘরে তুলতে পারি নি !আষ্হার সংকটে পতিত হয়েছে, নি:শেষ হয়েছে আমাদের অনেক চেতনা সৃষ্টিকারী, প্রেরণা জাগরণী প্রয়াশ । তা ফালানী ইসুতে জাতীয় জনমত তৈরী-ই বলুন, ইউ ল্যাবের ঘটনাই বলুন, অথবা পরিমলের শাস্তি, শাহাবাগের যুগন্টকারী আন্দোলন বা রুমী স্কোয়াডের আমরণ অনশন, যাই বলুন । ঘাতকদের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবীতেও যখন পাওয়া যায় প্রতিবিপ্লব বা ষড়যন্ত্রের শংকা, তখন এখএ " আস্হার সংকট " না বলে আর কি বা বলবেন ?????
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শতভাগ সহমত। দাঁত বসানোর উপায় নেই।
সেইসাথে আরো একটা অনুসিদ্ধান্ত তাহলে আমরা যোগ করতেই পারি-
এই আস্থার সংকটের জন্মদাতা হল রাজনীতির বুকপিঠহীনতার দীর্ঘ ইতিহাস।
৩৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৬
রাফা বলেছেন: সুপার্ব!! সবাই আত্মত্যাগ করতে জানেনা।আমরা বাঙালী, আমরা জানি কি করে জয় ছিনিয়ে আনতে হয়।ইতিহাস স্বাক্ষী জয় আমাদের অবধারিত।আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
জয় বাংলা।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
আমরা পরাজিত হওয়ার জন্য যুদ্ধ করিনা।
জ-য় বাং-লা!
৩৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুভ জন্মদিন লিসানী ভাই ।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনি ভাল থাকবেন। বিশ্বাস রাখেন, আপনি সর্বতো ভাল থাকবেন। অনশন করতে করতে অফিস করা- এক অনন্য নিদর্শন রাখলেন কান্ডারী ভাই।
আপনাকে যদি আমাদের আত্মবিশ্বাসের এক কান্ডারী বলি তবে ভুল হবে না কোথাও।
৩৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: এ'ভাবে দেখলে বেশ ভালই লাগে - আমাদের কিছুই করতে হয় না, এমনি এমনিই সব শত্রু বিদায় হয়! বাহ্ ভালই তো??
কিন্তু আমার মত বেয়াড়াগোছের কেউ যদি প্রশ্ন করে বলুনতো ৭১ এর আগে এই বাংলার মানুষ কবে স্ব-শাসিত স্বাধীন ছিল?
তাহলে কিন্তু দীর্ঘ ইতিহাস খুজতে হবে। বৃটিশের ৩০০ বছরের উপনিবেশের আগে যে সিরাজউদ্দৌলাকে আমরা স্বাধীন নবাব বলি সে কিন্তু বাঙালী ছিল না, তার পুরো বংশই ছিল বহিরাগত, সম্ভবত আফগান। সেই আটশ বছরের মুসলিম শাসনের পুরোটাই ছিল বহিরাগতদের রাজত্ব - যখন রাস্ট্রীয় কাজের ভাষা ছিল ফার্সি।
তো চলুন আরো পিছনে..
প্রথম মুসলিম শাসক বখতিয়ার যে রাজা লক্ষণ সেন কে পরাজিত করেছিলেন সেও ছিল বহিরাগত আর্য বংশীয়। তার মানে পুরো সেন বংশ, তার আগের গুপ্ত বংশ সবই বহিরাগত রাজা।
তাহলে বাঙালী কবে পুর্ণ স্বাধীন ও স্ব-শাসিত ছিল সেটাই একটা গবেষণার বিষয়। সম্ভবত পাল বংশের রাজারা ছিলেন স্থানীয় - সেটা কত বছর আগে? ৩ হাজার না ৫ হাজার বছর?
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মুরশিদ ভাই, আপনার সাথে কথা হবে ডিটেইলস। আপনার কমেন্ট পাওয়া আসলেই সৌভাগ্যের বিষয়।
৩৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
ডানাহীন বলেছেন: দারুন পর্যবেক্ষণ ..
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা ডানাহীন উড়ে চলি।
বাংলাদেশ একদিন উড়াল দেবে,
সবদিক দিয়ে অসাধারণত্বের পথে উড়াল দিবে।
৩৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০০
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই।যত খুশি খান...
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কাল রাত্রে খেয়েছি। অনশন ভেঙেই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০০
ইয়েন বলেছেন: অসাধারণ লাগল লেখাটা ......+ এবং শুভ পয়দা দিবস